× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Mild earthquakes in different parts of the country including the capital
google_news print-icon

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু ভূমিকম্প

রাজধানীসহ-দেশের-বিভিন্ন-স্থানে-মৃদু-ভূমিকম্প
প্রতীকী ছবি।
ঢাকা থেকে ৪৩৯ কিলোমিটার দূরে মিয়ানমারে পাঁচ দশমিক পাঁচ মাত্রার এই ভূমিকম্প হয়েছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এর কম্পন ‍অনুভূত হয়েছে।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে মৃদু মাত্রায় এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ গোলাম মোস্তফা গণমাধ্যমকে জানান, ঢাকা থেকে ৪৩৯ কিলোমিটার দূরে মিয়ানমারে পাঁচ দশমিক পাঁচ মাত্রার এই ভূমিকম্প হয়েছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এর কম্পন ‍অনুভূত হয়েছে।

তাৎক্ষণিকভাবে ভূমিকম্পে দেশের কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার (ইউএসজিএস) তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল পাঁচ দশমিক চার। এর গভীরতা ছিল ৯৪ দশমিক সাত কিলোমিটার।

আরও পড়ুন:
মৃদু ভূমিকম্পে কাঁপল চুয়াডাঙ্গা
চীনে আঘাত হানল ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্প
জাপানে ভূমিকম্পে নিহত ৩০, চলছে উদ্ধারকাজ
জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
চীনে ভূমিকম্পে নিহত শতাধিক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
This coup was not just for elections Sargis in Sylhet

শুধু নির্বাচনের জন্য এই অভ্যুত্থান হয়নি: সিলেটে সারজিস

শুধু নির্বাচনের জন্য এই অভ্যুত্থান হয়নি: সিলেটে সারজিস আন্দোলনে সিলেট বিভাগে শহিদ ১৮ জনের পরিবারকে শনিবার আর্থিক সহায়তার চেক প্রদান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সারজিস আলম। ছবি: নিউজবাংলা
জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ‘রাষ্ট্রের সবকিছু সংস্কার করে নির্বাচন দেয়া হবে এমনটি নয়। আবার আগামী ৫-৬ বছর লাগবে সংস্কার করতে- বিষয়টি এমনও নয়। কিন্তু সংস্কারের জন্য একটা যৌক্তিক সময় লাগবে। কোনো বিবেকবান মানুষ তার জায়গা থেকে চিন্তা করতে পারবে না যে এক বছরের মধ্যে সবকিছু সংস্কার হয়ে যাবে।’

জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘শুধুমাত্র নির্বাচনের জন্য দুই হাজার মানুষ জীবন দেননি, এই অভ্যুত্থানও হয়নি। দুর্নীতিগ্রস্ত সিস্টেমগুলোর জন্য বিগত ১৬ বছর ধরে বিরক্ত হতে হতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছিল মানুষের।’

শনিবার দুপুরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সিলেট বিভাগে শহিদ ১৮ জনের পরিবারকে আর্থিক সহায়তার চেক প্রদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সারজিস বলেন, ‘যে ফ্যাসিস্ট সরকারকে ১৬ বছরে বাংলাদেশের নামিদামি রাজনৈতিক সংগঠন নাড়াতে পারেনি, সেই শেখ হাসিনা কিছু লোকের জন্য এই দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। পুরো বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছিল বলেই অভ্যুত্থান সফল হয়েছে এবং শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রের সবকিছু সংস্কার করে নির্বাচন দেয়া হবে এমনটি নয়। আবার আগামী ৫-৬ বছর লাগবে সংস্কার করতে- বিষয়টি এমনও নয়। কিন্তু সংস্কারের জন্য একটা যৌক্তিক সময় লাগবে। কোনো বিবেকবান মানুষ তার জায়গা থেকে চিন্তা করতে পারবে না যে এক বছরের মধ্যে সবকিছু সংস্কার হয়ে যাবে।

‘১৬ বছর ধরে যে সিস্টেমগুলো ধ্বংস করা হয়েছে, সেই সিস্টেমগুলোকে সংস্কার করতে একটা যৌক্তিক সময় প্রয়োজন। সর্বোপরি বিগত ১৬ বছরসহ দীর্ঘ ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের সংবিধান পাঁচ বছরের জন্যও দেশের মানুষকে একটি ‘জনতার সরকার’ উপহার দিতে পারেনি। তাই সংবিধানেরও সংস্কার প্রয়োজন।’

এই অন্যতম সমন্বয়ক বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের ১৬ বছরে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিগ্রস্ত ছিল নির্বাচন কমিশন। এই নির্বাচন কমিশন সংস্কার না করলে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন আশা করা যাবে না।

‘আর শুধু একটা নির্বাচন কমিশনও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে না। এর সঙ্গে অনেক প্রতিষ্ঠান জড়িত। এর মধ্যে অন্যতম হলো আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাদেরও সংস্কার করতে হবে। তা না হলে নির্বাচন দিলে আবার জবরদখলের ঘটনা ঘটতে পারে। ক্ষমতার অপব্যবহার হতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘আবার এই নির্বাচন ঘিরে কোনো সমস্যা দেখা দিলে সে জন্য একটা বিচারিক প্রক্রিয়া প্রয়োজন। তাই বিচার ব্যবস্থারও সংস্কার প্রয়োজন।

‘হাইকোর্টে এখনও আওয়ামী লীগের কিছু দোসর বসে আছে। তারা যোগ্যতার বলে সেখানে যায়নি। তোষামোদি আর তেলবাজি করে গিয়েছিল। তাদেরকে এই জায়গা থেকে অপসারণ করা প্রয়োজন। পাশাপাশি যারা যোগ্য তাদেরকে এসব জায়গার বসাতে হবে।’

চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই এসব শহিদ পরিবার ও আহতদের পাশে দাঁড়াই। শহিদদের পরিবার এবং যারা পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন তাদের স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে আমরা সবাই সহযোগিতা করি। আর জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন সবসময় তাদের পাশে আছে।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সিলেট বিভাগে নিহত ১৮ জনের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’।

শনিবার দুপুরে সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে এসব পরিবারের সদস্যদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম এবং ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ। এসময় সংগঠনটির আরও আট সদস্য উপস্থিত ছিলেন। ১৮টি পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে প্রদান করা হয়।

ফাউন্ডেশনের নেতৃবৃন্দ জানান, সারা দেশের এক হাজার ছয় শ’ জনের বেশি শহিদ পরিবারের তালিকা তাদের কাছে এসেছে। প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে নির্বাচিতদের পরিবারের কাছে আর্থিক অনুদানের চেক হস্তান্তর করা হচ্ছে।

ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি দল প্রতি বিভাগে গিয়ে শহিদদের পরিবারের কাছে চেক প্রদান করছে। তালিকায় আরও যেসব শহিদ রয়েছেন তাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। সেগুলোও যাচাই-বাছাই শেষে তাদের পরিবারকে সহায়তা প্রদান করা হবে। বাকি যারা রয়েছেন তাদের কাগজপত্র সংগ্রহের কাজ চলছে। সেগুলো হাতে পেলে সেসব পরিবারকেও অনুদান দেয়া হবে।

আরও পড়ুন:
ছাত্রলীগের পদধারী হলেই গণ হারে গ্রেপ্তার গ্রহণযোগ্য নয়: সারজিস
অপরাধের জন্য শুধু বদলিই পুলিশের শাস্তি হতে পারে না: সারজিস
সমন্বয়কের নাম ভাঙিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করলে বহিষ্কার: সারজিস
শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে যেতে হবে: সারজিস
এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করেছি অন্যকে সুযোগ দিতে নয়: সারজিস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Spokesperson Humayun Kabir said irregularities were detected while integrating one crore handwritten cards of TCB with NID It has been seen that he took the card once in Dhaka with the same NID and may have done another card at home in his village In this situation while verifying with NID 43 lakh cards were left out

অনিয়মের দায়ে টিসিবি’র ৪৩ লাখ ফ্যামিলি কার্ড বাতিল

অনিয়মের দায়ে টিসিবি’র ৪৩ লাখ ফ্যামিলি কার্ড বাতিল ফাইল ছবি।
মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বলেন, ‘টিসিবির এক কোটি হাতে লেখা কার্ড এনআইডি’র সঙ্গে ইন্টিগ্রেশন করতে গিয়ে অনিয়ম ধরা পড়েছে। দেখা গেছে, একই এনআইডি দিয়ে ঢাকায় একবার কার্ড নিয়েছে, আবার নিজের গ্রামের বাড়িতে হয়তো আরেকটি কার্ড করেছে। এ অবস্থায় এনআইডি দিয়ে যাচাই করতে গিয়ে ৪৩ লাখ কার্ড বাদ পড়ে গেছে।’

অনিয়মের কারণে ট্রেডিং করপোরেশন অফ বাংলাদেশ-(টিসিবি) এর ৪৩ লাখ কার্ড বাতিল হয়ে গেছে। হাতে লেখা কার্ডগুলোকে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডে রূপান্তর করতে গিয়ে এনআইডি যাচাইকালে এসব কার্ড বাদ পড়ে যায়।

তবে নানা জটিলতায় টিসিবির সব কার্ড স্মার্ট কার্ডে রূপান্তর করা সম্ভব হয়নি। তাই এখনও আগের হাতের লেখা কার্ডেই টিসিবির পণ্য বিতরণ করতে হচ্ছে।

রাজধানীর তেঁজগাওয়ে টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়ে শনিবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির।

মুখপাত্র বলেন, ‘টিসিবির এক কোটি হাতে লেখা কার্ড এনআইডি’র সঙ্গে ইন্টিগ্রেশন করতে গিয়ে অনিয়ম ধরা পড়েছে। দেখা গেছে, একই এনআইডি দিয়ে ঢাকায় একবার কার্ড নিয়েছে, আবার নিজের গ্রামের বাড়িতে হয়তো আরেকটি কার্ড করেছে। ফলে যখন আমরা এনআইডি দিয়ে যাচাই করতে গেলাম তখন ৪৩ লাখ কার্ড বাদ পড়ে গেছে।’

তিনি জানান, ‘এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডের মধ্যে একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তি পণ্য পাচ্ছেন। স্থানীয় প্রশাসন বা জনপ্রনিধিরা না থাকায় ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য ঠিকমতো পৌঁছাচ্ছে কি না তা-ও সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাচ্ছে না।

হুমায়ূন কবির বলেন, ‘ফ্যামিলি কার্ডের এসব সমস্যা দূর করার জন্য একটি পরিবার যাতে একটি কার্ডের বেশি না পায়, সেজন্য আমরা স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড করার উদ্যোগ নিয়েছি। এখন পর্যন্ত ৫৭ লাখ স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড হয়েছে।

‘বাকি কার্ডগুলো করার জন্য আমরা জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনকে চার দফা চিঠি দিয়েছি। সাম্প্রতিক সময়ে জেলা প্রশাসনে যে রদবদল হচ্ছে সেজন্য তাদের পক্ষ থেকে এই তথ্যগুলো না পাওয়ার কারণে বাকি কার্ডগুলো আমরা এখনও শনাক্ত করতে পারিনি।’

তিনি জানান, রমজানে টিসিবির পাঁচটি পণ্য তেল, চিনি, ছোলা, খেজুর, ডাল বিক্রি করা হবে। আর সিটি করপোরেশনের বাইরে খেজুর বাদে চারটি পণ্য বিক্রি হবে। কার্ডের বাইরেও ট্রাকে করে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে মোট ৭০টি পয়েন্টে ২৪ হাজারের বেশি মানুষ পণ্য কিনতে পারবে। প্রতি ট্রাকে ৩৫০ জনের উপযোগী পণ্য দেয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুন:
ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য: জানুয়ারির বিক্রি শুরু
রাজধানীতে সবার জন্য খোলা ট্রাকে আলু-পেঁয়াজ মঙ্গলবার থেকে
কুড়িগ্রামে টিসিবির কার্ড নবায়নের নামে টাকা নেয়ার অভিযোগ
টিসিবির চাল ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ
কোটি পরিবারের মাঝে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু রোববার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fascist party Awami League not allowed to protest Shafiqul

ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগকে বিক্ষোভের অনুমতি নয়: শফিকুল

ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগকে বিক্ষোভের অনুমতি নয়: শফিকুল আওয়ামী লীগের লোগো। ফাইল ছবি
স্ট্যাটাসে শফিকুল লিখেন, ‘বর্তমান কাঠামোতে আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল। কোনোভাবেই ফ্যাসিবাদী দলকে বাংলাদেশে বিক্ষোভের অনুমোদন দেয়া হবে না।’ 

আওয়ামী লীগকে ‘ফ্যাসিবাদী দল’ আখ্যা দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দলটিকে বাংলাদেশে কোনো বিক্ষোভের অনুমতি দেয়া হবে না।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে শনিবার দুপুর ১২টা আট মিনিটে ইংরেজিতে দেয়া স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা জানান।

স্ট্যাটাসে শফিকুল লিখেন, ‘বর্তমান কাঠামোতে আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল। কোনোভাবেই ফ্যাসিবাদী দলকে বাংলাদেশে বিক্ষোভের অনুমোদন দেয়া হবে না।

‘নির্বিচার হত্যাকারী ও স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার আদেশে যে কেউ সমাবেশ, জমায়েত ও মিছিল আয়োজনের চেষ্টা করলে তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর পূর্ণশক্তির মুখোমুখি হতে হবে।’

স্ট্যাটাসে তিনি আরও লিখেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার কোনো সহিংসতা কিংবা দেশের আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের কোনো চেষ্টা বরদাশত করবে না।’

আরও পড়ুন:
প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ 
‘ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফল হলেই ভারতের স্বার্থ রক্ষা হবে’
কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার
অনলাইনে আয়কর দিন: প্রধান উপদেষ্টা
নেতৃত্বের গুণাবলীসম্পন্ন কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান  

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Artist Baby Nazneen is returning home on Sunday

শিল্পী বেবী নাজনীন দেশে ফিরছেন রোববার

শিল্পী বেবী নাজনীন দেশে ফিরছেন রোববার সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন। ছবি: বাসস
সাড়ে চার দশকের ক্যারিয়ারে আধুনিক সংগীতের অর্ধশতাধিক একক অডিও অ্যালবামসহ অসংখ্য দ্বৈত অডিও অ্যালবামে গান গেয়েছেন তিনি। 

যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে রোববার দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও নামী সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন।

বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী শাসনামলে পেশাগত কাজকর্মে বারবার বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হয় বেবী নাজীনের সংগীতজীবন।

বাংলাদেশ বেতার-টিভি-মঞ্চ কোনো মাধ্যমেই বেবী নাজনীন স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারেননি। একপর্যায়ে দেশ ছাড়তেই বাধ্য হন তিনি।

দেশের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছেও সমাদৃত হন বেবী নাজনীন। দীর্ঘ প্রবাস জীবনে আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এ শিল্পী।

সাড়ে চার দশকের ক্যারিয়ারে আধুনিক সংগীতের অর্ধশতাধিক একক অডিও অ্যালবামসহ অসংখ্য দ্বৈত অডিও অ্যালবামে গান গেয়েছেন তিনি।

ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আশা ভোঁসলে, বাপ্পি লাহিড়ী, কুমার শানু, কবিতা কৃষ্ণমূর্তির সঙ্গেও একাধিক অডিও অ্যালবাম প্রকাশ হয়েছে তার।

বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের বিশেষ শ্রেণির তালিকাভুক্ত সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন দেশের চলচ্চিত্র, অডিও মাধ্যমে অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দেন।

আরও পড়ুন:
‘সরলতার প্রতিমা’র গায়ক খালিদ মারা গেছেন
সরকারের স্বীকৃতি চান দারুশিল্পী নরেশ
আমি গোপনে বিয়ে করার মতো মানুষ নই: লিজা
রাজপথে তারকারা
ইন্ডাস্ট্রির অন্যদের মতো রাফসানও আমার বন্ধু: জেফার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Lawsuits to be struck down with Cyber ​​Security Act Legal Adviser

সাইবার নিরাপত্তা আইনের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে: আইন উপদেষ্টা

সাইবার নিরাপত্তা আইনের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে: আইন উপদেষ্টা
ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘অনেক সাংবাদিক নেতা আছেন যারা সাংবাদিকও না নেতাও না। তারা সাধারণ সাংবাদিকদের জিম্মি করে টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়ি ও ক্ষমতার মালিক হয়েছেন। সাগর-রুনি হত্যার বিচারের আন্দোলন করতে করতে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা হতেও তাদের লজ্জা করেনি।’

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই আইন বাতিলের সঙ্গে সঙ্গে এর অধীন হয়রানিমূলক সব মামলা রহিত (বাতিল) হবে। তবে কম্পিউটার অফেন্স বা কম্পিউটার হ্যাকিং সম্পর্কিত মামলাগুলোর বিচার অব্যাহত থাকবে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ডিআরইউ-দেশ টিভি বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিলের ঘোষণা দিয়েছিলাম। এর অধীনে যত হয়রানিমূলক মামলা রয়েছে; এই অ্যাক্টটা যখন বাতিল করবো তখন সব মামলা রহিত (বাতিল) হয়ে যাবে।

‘ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে সাংবাদিকদের কোনো গ্রুপিং নেই। এই ডিআরইউ যেন কখনো দুই গ্রুপে বিভক্ত না হয়। আর স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে এখানেই বোধহয় একমাত্র গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচন হয়েছে।’

প্রধান অতিথি বলেন, ‘অনেক সাংবাদিক নেতা আছেন যারা সাংবাদিকও না নেতাও না। তারা সাধারণ সাংবাদিকদের জিম্মি করে টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়ি ও ক্ষমতার মালিক হয়েছেন। এসব মুখচেনা ব্যক্তিকে (সাংবাদিক) কখনও ডিআরইউ’র নেতৃত্বে আসতে দেবেন না। কারণ তারা সাংবাদিকদের দুঃখ-কষ্ট বুঝবে না। তারা সাগর-রুনি হত্যার বিচারের আন্দোলন করতে করতে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা হতেও তাদের লজ্জা করেনি।’

উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের সরকারের (অন্তর্বর্তী সরকার) পক্ষ থেকে কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আমাদের সরকার মামলা করেনি।

‘কিন্তু যারা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারকে সমর্থন করে আন্দোলনকারীদের শক্তভাবে দমনের কথা বলেছিল, সাধারণ জনগণ বিশেষ করে যারা পরিবার ও সন্তান হারিয়েছে তারা মামলা করেছে। পেশাগত পরিচয়ের বাইরে আমরা যেন অন্য কিছু না হয়ে যাই।’

ফ্যাসিস্ট সরকারকে প্রকাশ্যভাবে সমর্থন করে তাকে কী সাংবাদিক বলা যায়?- এ প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘কেউ যদি গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, অবৈধ নির্বাচনকে অব্যাহতভাবে প্রকাশ্যে সমর্থন করে, এ নিয়ে বিভ্রান্তির কোনো অবকাশ আছে বলে মনে হয় না। তবে বেশিরভাগ সাংবাদিক সত্য ও ন্যায়ের পথে রয়েছেন।’

ডিআরইউ সভাপতি শুকুর আলী শুভ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ও দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন এবং সঞ্চালনা করেন সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ।

উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘গণতন্ত্র ও পরিবেশ সুরক্ষায় নিরপেক্ষ ও নির্ভীক সাংবাদিকতা অপরিহার্য।

‘রাজধানীতে পরিবেশ নিয়ে যত সংবাদ প্রকাশিত হয়, মাঠপর্যায়ের যে সাংবাদিকতা হয়, তা তৃণমূল পর্যায়ের সংবাদে ততটা গুরুত্ব পায় না। নির্ভরযোগ্য সাংবাদিকতার পরিবেশ বজায় রাখতে বর্তমান সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

‘আমাদের গঠনমূলক সমালোচনা করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সাংবাদিকতা যদি নির্ভীক ও নিরপেক্ষ না হয় তাহলে দেশে গণতন্ত্র বলেন আর পরিবেশ রক্ষার সংগ্রামই বলেন, কোনোটিই সফল হবে না।’

এবার প্রিন্ট, অনলাইন, টেলিভিশন, রেডিও- সবার জন্য উন্মুক্ত মাধ্যমে ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড দেয়া হয় ১১ জনকে।

প্রিন্ট মিডিয়া ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান নয়ন, দ্বিতীয় পুরষ্কার আহসান হাবিব রাসেল, তৃতীয় পুরস্কার যুগ্মভাবে জসিম উদ্দিন হারুন ও ফারহান ফেরদৌস। ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার অর্জন করেন মুহাম্মদ আরাফাত মোমেন আদিত্য, দ্বিতীয় পুরস্কার পান মাসুদ মোস্তাহিদ, তৃতীয় পুরস্কার পান পারভেজ নাদির রেজা।

অনলাইন ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার পান ইয়াসির আরাফাত রিপন, দ্বিতীয় পুরস্কার পান মো. জোবায়ের হোসেন, তৃতীয় পুরস্কার পান মো. তৌহিদুজ্জামান তন্ময় এবং সবার জন্য উন্মুক্ত ক্যাটাগরিতে পুরস্কার অর্জন করেন আবু সালেহ রনি।

অনুষ্ঠানে জুরিবোর্ডের সদস্যরা ছাড়াও সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি শফিকুল কবির সাবু, রফিকুল ইসলাম আজাদ, মুরসালিন নোমানী প্রমুখ।

আরও পড়ুন:
স্পিকারের প্রশাসনিক ও আর্থিক দায়িত্ব পালন করবেন আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার পদত্যাগ মীমাংসিত বিষয়, বিতর্ক সৃষ্টি না করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করে শপথ ভঙ্গ করেছেন: আইন উপদেষ্টা
সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনর্বহালে বিচারপতিদের জবাবদিহি নিশ্চিত হবে
সাইবার নিরাপত্তাসহ সব কালো আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
US wants Dhaka to respect religious freedom Miller

যুক্তরাষ্ট্র চায় ঢাকা ধর্মীয় স্বাধীনতাকে সম্মান করুক: মিলার

যুক্তরাষ্ট্র চায় ঢাকা ধর্মীয় স্বাধীনতাকে সম্মান করুক: মিলার যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার ৭ নভেম্বর ওয়াশিংটনে ব্রিফিংয়ে বক্তব্য দেন। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান দেখতে চায় এবং যেকোনো হামলার জন্য যেন জড়িতদের দায়বদ্ধ করা হয়। বাংলাদেশ এবং বিশ্বের যেকোনো জায়গায় যুক্তরাষ্ট্রের একই অবস্থান।

৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে নিয়মিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার একথা বলেন।

সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় পরিষ্কারভাবে বলেছি, ধর্মীয় স্বাধীনতাকে সম্মান করা দেখতে চায় ওয়াশিংটন।’

মিলার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র দেখতে চায় যে বাংলাদেশে আইন অনুযায়ী যেকোনো হামলায় জড়িতদেরকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।

এদিকে উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং হিন্দুদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ভারত।

বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘আমরা আবারও বাংলাদেশ সরকারকে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ এবং চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি যে, সম্প্রতি চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমন ঘটনা সম্প্রদায়কে আরও উত্তেজনা তৈরির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
ACC inquiry against former whip Iqbalur Rahim and family

সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম ও পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম ও পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম। ছবি: বাসস
দিনাজপুর সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম, তার স্ত্রী নাদিরা সুলতানা, দুই মেয়ে ইশরাক মারজিয়া ও রাইসা মুমতাহিনা এবং এক ছেলে রাফিদুর রহিমের নামে-বেনামে দিনাজপুর সদর ও জেলার অন্য উপজেলাগুলোতে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কোনো জমি, অবকাঠামো, মিল, কারখানা বা অন্য কোনো মূল্যবান সম্পদ কেনা হয়ে থাকলে ওই দলিলের অনুলিপি অনুসন্ধান করে তথ্য প্রদানের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।  

দিনাজপুর-৩ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম, তার স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলের নামে-বেনামে বিগত সময়ে ক্রয়কৃত সম্পদের দলিলপত্র অনুসন্ধান করে অনুলিপি দিতে জেলা রেজিস্ট্রারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এ তথ্য বৃহস্পতিবার রাতে নিশ্চিত করেন দিনাজপুর জেলা রেজিস্ট্রার মো. সাজেদুল হক।

তিনি বলেন, গত ৬ নভেম্বর বিকেলে ডাকযোগে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশপত্র দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয় থেকে পেয়েছেন।

দিনাজপুর সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম, তার স্ত্রী নাদিরা সুলতানা, দুই মেয়ে ইশরাক মারজিয়া ও রাইসা মুমতাহিনা এবং এক ছেলে রাফিদুর রহিমের নামে-বেনামে দিনাজপুর সদর ও জেলার অন্য উপজেলাগুলোতে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কোনো জমি, অবকাঠামো, মিল, কারখানা বা অন্য কোনো মূল্যবান সম্পদ কেনা হয়ে থাকলে ওই দলিলের অনুলিপি অনুসন্ধান করে তথ্য প্রদানের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ গ্রেপ্তার
হুইপ সামসুলকে জয়ী করার শপথ পটিয়া ছাত্রলীগ সভাপতির
শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখেই নির্বাচন হবে: চিফ হুইপ
গোল্ডেন ৫ পাওয়া সুমাইয়ার দায়িত্ব নি‌লেন চিফ হুইপ
বিমানবন্দরে চালকের বাড়াবাড়ি, ক্ষমা চাইলেন হুইপ স্বপন

মন্তব্য

p
উপরে