× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The ship was diverted by the pirates
google_news print-icon

জাহাজটিকে অন্য কোথাও সরিয়েছে জলদস্যুরা: কবির গ্রুপ 

জাহাজটিকে-অন্য-কোথাও-সরিয়েছে-জলদস্যুরা-কবির-গ্রুপ 
সোমালিয়ার জলদস্যুদের জিম্মি করা বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’। ছবি: সংগৃহীত
কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি, জাহাজটি আগের অবস্থানে নেই। বিকেলে নোঙর তুলে সরিয়ে নিয়েছে জলদস্যুরা। সোমালিয়ার গারাকাদ বন্দরের কাছে জাহাজটি বৃহস্পতিবার নোঙর করে। এক দিনের মাথায় শুক্রবার জাহাজটির নোঙর তুলে ফেলা হয় এবং বিকেলে জাহাজটিকে অন্য কোথাও সরিয়ে নেয়া হয়।’

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়া ‘এমভি আবদুল্লাহ’ নামের বাংলাদেশি জাহাজকে সোমালিয়ার গারাকাদ উপকূল থেকে শুক্রবার অন্য কোথাও সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মালিক প্রতিষ্ঠান কবির গ্রুপ।

বাংলাদেশ সময় শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে জাহাজটির নোঙর তোলা হয় বলে জানান কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম।

কবির গ্রুপের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে জলদস্যুদের কবলে পড়ার খবর জানতে পারেন গ্রুপের কমকর্তারা। জাহাজটিতে ২৩ জন ক্রু আছেন।

সোমালিয়ার গারাকাদ বন্দরের কাছে বৃহস্পতিবার জাহাজটিকে নোঙর করা হয়েছিল। পরের দিন কবির গ্রুপের কর্মকর্তা মিজানুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি জাহাজটি আগের অবস্থানে নেই। বিকেলে নোঙর তুলে সরিয়ে নিয়েছে জলদস্যুরা।

‘সোমালিয়ার গারাকাদ বন্দরের কাছে জাহাজটি বৃহস্পতিবার নোঙর করে। এক দিনের মাথায় শুক্রবার জাহাজটির নোঙর তুলে ফেলা হয় এবং বিকেলে জাহাজটিকে অন্য কোথাও সরিয়ে নেয়া হয়।’

মিজানুল আরও বলেন, ‘জলদস্যুরা সবসময় নিরাপদ জায়গা খোঁজে। হয়তো সে কারণে জাহাজটি অন্য কোথাও সরিয়ে নিয়েছে তারা।’

এদিকে ভারতীয় নৌবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে সহায়তা করতে কাছাকাছি এলাকায় ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ ও একটি দূরপাল্লার সামুদ্রিক টহল উড়োজাহাজ অবস্থান করছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বৃহস্পতিবার জানায়, এমভি আবদুল্লাহর ওপর নজর রাখতে ইইউর একটি জাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
জিম্মি জাহাজ ও নাবিকদের দ্রুত মুক্ত করতে চেষ্টা চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এমভি আবদুল্লাহকে অনুসরণ করছে ‘অপারেশন আটলান্টা’
২৩ নাবিকসহ জাহাজ ফেরত আনার ক্ষেত্রে সময় একটা ব্যাপার
জলদস্যুরা কোনো যোগাযোগ করেনি, মুক্তিপণও চাওয়া হয়নি
সোমালিয়ার হাবিয়ো বন্দরে নোঙর করেছে এমভি আবদুল্লাহ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Maximum 48 thousand 548 GPA five in Dhaka board

ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ

ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ফটক। ছবি: আসিফ ইমতিয়াজ
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।

চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।

এ বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।

জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তির হার এ বোর্ডে ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে মঙ্গলবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণার সময় এ কথা জানান।

ফলে দেখা যায়, এ বছর ১১টি বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে রাজশাহীতে ২৪ হাজার ৯০২, কুমিল্লায় ৭ হাজার ৯২২, যশোরে ৯ হাজার ৭৪৯, চট্টগ্রামে ১০ হাজার ২৬৯, বরিশালে ৪ হাজার ১৬৭, সিলেটে ৬ হাজার ৬৯৮, দিনাজপুরে ১৪ হাজার ২৯৫, ময়মনসিংহে ৪ হাজার ৮২৬, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৯ হাজার ৬১৩ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী জিপিএ ফাইভ পেয়েছে।

এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর মধ্যে কেবল এইচএসসিতে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ শিক্ষার্থী।

আলিম পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৯ হাজার ৬১৩ পরীক্ষার্থী।

ভোকেশনাল/বিএম/ডিপ্লোমা ইন কমার্সে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।

গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। ওই বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ শিক্ষার্থী।

আরও পড়ুন:
চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার কমে ৭০.৩২ শতাংশ
এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান
শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC Percentage pass institutes have increased

এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান

এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান ফল পেয়ে উচ্ছ্বসিত ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীরা। ফাইল ছবি
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষায় শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

বিগত বছরের সঙ্গে এবারের ফলের তুলনা করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

আরও পড়ুন:
শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
65 percent failed institutions
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি

শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত ফল না পাওয়া শিক্ষার্থীর প্রতিক্রিয়া। ফাইল ছবি
শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়ে ৬৫টিতে দাঁড়িয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC Re verification of results begins on Wednesday

এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার

এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার পরীক্ষার ফল দেখছেন দুই ছাত্রী। ফাইল ছবি
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়। সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণ বুধবার থেকে শুরু হয়ে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়।

‘সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মধ্যেই
বিশেষ পদ্ধতিতে ফলপ্রকাশের উদ্যোগ অনভিপ্রেত: শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি ও সমমানের বাকি পরীক্ষাগুলো বাতিল
এইচএসসি: স্থগিত পরীক্ষা শুরু ১১ সেপ্টেম্বর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
GPA five in higher secondary is about one and a half lakh

উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ

উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। ফাইল ছবি
ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন প্রায় দেড় লাখ পরীক্ষার্থী।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

ফলের তুলনামূলক পরিসংখ্যান জানাতে গিয়ে এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The pass rate has gone down a little the GPA has gone up a lot
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ

সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ ফল পাওয়ার পর ছাত্রীদের প্রতিক্রিয়া। ফাইল ছবি
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

এ কর্মকর্তা বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মধ্যেই

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC result release pass rate is 77 78 percent

এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ এইচএসসির ফল পেয়ে উচ্ছ্বসিত ছাত্রীরা। ফাইল ছবি
তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ১১টি বোর্ডের পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ (শতাংশ), যার মধ্যে ছাত্র পাস করেছে ৭৫.৬১ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৭৯.৯৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বমোট ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন এবং ছাত্রী হলো ৮০ হাজার ৯৩৩ জন।’

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে মঙ্গলবার।

এ বছর উচ্চ মাধ্যমিকে ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

সার্বিক ফল

তপন বলেন, ‘এ রেজাল্টের যে পরিসংখ্যান ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের, মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে আমাদের মোট অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিল ১৩ লক্ষ ৩১ হাজার ৫৮ জন। এর মধ্যে ছাত্র ছিল ৬ লক্ষ ৬৬ হাজার ১৩ জন; ছাত্রী ছিল ৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪৫ জন। তার মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১০ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন, যার মধ্যে ছাত্র হলো পাঁচ লাখ তিন হাজার ৫৯৫ জন এবং ছাত্রী হলো ৫ লাখ ৩১ হাজার ৭১৪ জন।

‘আমাদের ১১টি বোর্ডের পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ (শতাংশ), যার মধ্যে ছাত্র পাস করেছে ৭৫.৬১ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৭৯.৯৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বমোট ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন এবং ছাত্রী হলো ৮০ হাজার ৯৩৩ জন।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের ১১টি বোর্ডে মোট কেন্দ্র ছিল ২ হাজার ৬৯৫টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান ছিল ৯ হাজার ১৯৭টি। এটা হলো আমাদের আন্তবোর্ডের সামগ্রিক যে ফলাফল।’

৯ সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ফলের চিত্র

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, তার মধ্যে সর্বমোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ১১ লক্ষ ৩১ হাজার ১১৮ জন, যার মধ্যে ছাত্র হলো ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৮২৫ জন। ছাত্রী হলো ৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৯৩ জন। পাস করেছে ৮ লক্ষ ৫৪ হাজার ৬৪৪ জন, যার মধ্যে ছাত্র হলো তিন লাখ ৮৯ হাজার ৪৭০ জন এবং ছাত্রী হলো ৪ লাখ ৬৫ হাজার ১৭৪ জন।

‘৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫.৫৬ শতাংশ, যার মধ্যে ছাত্র ৭২.৫৫ শতাংশ এবং ছাত্রী হলো ৭৮.২৭ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ জন, যার মধ্যে ছাত্র পেয়েছে ৫৮ হাজার ৫৮৮ জন এবং ছাত্রী পেয়েছে ৭২ হাজার ৭৮৮ জন।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের মোট কেন্দ্র হলো ১ হাজার ৫৬৬টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান হলো ৪ হাজার ৬৯৮টি।’

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ফল

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে সর্বমোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৮৫ হাজার ৫৫৮ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৪৬ হাজার ৪৩৩ জন এবং ছাত্রী ৩৯ হাজার ১২৫ জন। তার মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৭৯ হাজার ৯০৯ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৪২ হাজার ৭৯৩ জন; ছাত্রী ৩৭ হাজার ১১৬ জন। পাসের হার ৯৩.৪০ শতাংশ।

‘ছাত্র পাস করেছে ৯২.১৬ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৯৪.৮৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৯ হাজার ৬১৩ জন, যার মধ্যে ছাত্র পেয়েছে ৪ হাজার ৮৬০ জন এবং ছাত্রী পেয়েছে ৪ হাজার ৭৫৩ জন। মোট কেন্দ্র ছিল ৪৫২টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান ২ হাজার ৬৮৩টি।’

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (ভোকেশনাল), বিএম ডিপ্লোমা ইন কমার্স, এই পরীক্ষায় মোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ১ লাখ ১৪ হাজার ৩৮২ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৮২ হাজার ৭৫৫ জন এবং ছাত্রী ৩১ হাজার ৬২৭ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৭৫৬ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৭১ হাজার ৩৩২ জন, ছাত্রী ২৯ হাজার ৪২৪ জন।

‘পাসের হার ৮৮.০৯, যার মধ্যে ছাত্র ৮৬.২০ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৯৩.০৩ শতংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৯২২ জন, যার মধ্যে ছাত্র পেয়েছে ১ হাজার ৫৩০ জন এবং ছাত্রী ৩ হাজার ৩৯২ জন। মোট কেন্দ্র ৬৭৭ এবং মোট প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৮১৬টি।’

বিগত বছরের সঙ্গে তুলনামূলক পরিসংখ্যান

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

তিনি বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

ফল পুনঃনিরীক্ষণ

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়। সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

বিদেশ কেন্দ্র

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘বিদেশ কেন্দ্রে আমাদের মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২৮২ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ২৬৯ জন। অনুত্তীর্ণ ১৩ জন।

‘পাসের মোট হার ৯৫.৩৯ শতাংশ। শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান তিনটি। আর কেন্দ্রে সংখ্যা ছিল আটটি।’

আরও পড়ুন:
বিশেষ পদ্ধতিতে ফলপ্রকাশের উদ্যোগ অনভিপ্রেত: শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি ও সমমানের বাকি পরীক্ষাগুলো বাতিল
এইচএসসি: স্থগিত পরীক্ষা শুরু ১১ সেপ্টেম্বর
স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ সেপ্টেম্বর থেকে নিতে চায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

মন্তব্য

p
উপরে