× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Sailab Book Fair for cheap and attractive books
google_news print-icon

সস্তা-চটুল বইয়ে সয়লাব বইমেলা

সস্তা-চটুল-বইয়ে-সয়লাব-বইমেলা
বইমেলয়ায় ছুটির দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। ছবি: নিউজবাংলা
শিষ্টজনেরা বলছেন, কত বেশিসংখ্যক নতুন বই মেলায় এলো, তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানের দিক থেকে কত গুরুত্বপূর্ণ নতুন বই বের হলো, কত বেশি ক্ল্যাসিক পুনর্মুদিত হলো, ছাপা, বাঁধাই প্রভৃতির মান কতটা উন্নত সেগুলো।

বইমেলায় সমগ্র জাতির রুচি, মননশীলতা ও সৃষ্টিশীলতার পরিচয় পাওয়া যায়। এ মেলায় একটি জাতির অতীত ও বর্তমানের পরিচয় শুধু নয়, পূর্বাভাস পাওয়া যায় ভবিষ্যৎটি কেমন হবে সেটির বিষয়েও। অমর একুশে বইমেলা-২০২৪ এ প্রতিদিন প্রায় শ খানেক বই বের হচ্ছে। তার মধ্যে কতটি বই মানুষের চিন্তার খোরাক জোগাচ্ছে বা কতটি বই মানসম্মত সেটি এখন অবশ্য বিবেচ্য বিষয়।

শিষ্টজনেরা বলছেন, কত বেশিসংখ্যক নতুন বই মেলায় এলো, তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানের দিক থেকে কত গুরুত্বপূর্ণ নতুন বই বের হলো, কত বেশি ক্ল্যাসিক পুনর্মুদিত হলো, ছাপা, বাঁধাই প্রভৃতির মান কতটা উন্নত সেগুলো।

ফেসবুকে কারও ভালো ফলোয়ার থাকলেই তারা বই বের করে ফেলছেন আর তার অনুসারীরা সেসব বই কিনতে প্রতিদিন ভিড় জমায় মেলায়। আর এসব দেখেই তাদের বই প্রকাশে উৎসাহী হচ্ছেন অনেক প্রকাশক। এক প্রকাশক তো বলেই ফেললেন; বইয়ের মান নয় বইটি কত বিক্রি হচ্ছে সেটিই তার কাছে অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

এই পরিস্থিতি উত্তরণে লেখকরা বলছেন, কোনটা সাহিত্য আর কোনটা সাহিত্য নয়, সেটা বোঝা উচিত। কোনটা সৃজনশীল বই, কোনটা মননশীল বই আর কোনটা সৃজনশীল-মননশীল কোনো বর্গেই পড়ে না, সেটাও বোঝা উচিত। যত দিন পর্যন্ত না আমাদের প্রকাশকরা সচেতন হবেন, তত দিন পর্যন্ত একুশে বইমেলা এসব চটুল বইয়ে সয়লাবই থাকবে।

আলোচিত তিশা-মুশতাক দম্পতির বই প্রকাশ করেছে মিজান প্রকাশনী। এই প্রকাশনীর প্রকাশক আ.ন.ম মিজানুর রহমান পাটওয়ারী বলেন, ‘যারা একটু সেলিব্রিটি তাদের অনেককে আমি বলে রাখছি, ভাই তাড়াতাড়ি বই লেখেন। আপনার বই আমি প্রকাশ করবো। আর লিখতে না পারলে আমাকে বলেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছর ২৫ জন নতুন লেখকের বই প্রকাশ করি।’

প্রকাশ করার জন্য মানসম্মত বই না পেলে কী করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সব বই মানসম্মত হবে এরকম তো কোনো কথা নেই। ২৫টার মধ্যে ১০টা ভালো হলে আর পাঁচটা ভালো বিক্রি হলে তো হয়েছেই। বিক্রির জন্য পাঁচটি বই-ই যথেষ্ট। প্রয়োজনে আর ২০টি বইয়ে লস দেব। আমরা মূলত বিক্রিকেই প্রাধান্য দেই।’

তিশা-মুশতাকের বই ছাপানোর কারণ সম্পর্কে মিজানুর রহমান বলেন, ‘গতবছর তিশা-মুশতাকের বই আমি প্রকাশ করেছি। তখন ১ হাজার কপি বিক্রি হয়েছে। তাই এই বছর আমরা তার বই আবার প্রকাশ করেছি।’

আপনার প্রকাশনীর সম্পাদনা পরিষদ কয় সদস্যের- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘পাঁচ সদস্যের। তারা হলেন, লেখক নুরুল হক আর এনায়েত রসুল।’
বাকি তিনজন কারা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যখন যাকে পাওয়া যায় তখন তাকে নিয়ে নেই।’

পাণ্ডুলিপি সম্পাদনা করার ক্ষেত্রে তারা কোন বিষয়টি প্রাধান্য দেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা যে বই দেই সেই বই-ই তারা অ্যাপ্রুভ করে। তবে মানও যাচাই-বাছাই করে। তবে আমাদের বইয়ে ভুল কম।’

বই প্রকাশের ক্ষেত্রে কোন বিষয়ে নজর দেয়া উচিত জানতে চাইলে অন্বেষা প্রকাশনীর প্রকাশক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘বই প্রকাশের ক্ষেত্রে বইয়ের বিষয়বস্তুর দিকে নজর দেয়া উচিত। বইটি পাঠকপ্রিয়তা পাবে কি না বা বইটির বিষয়বস্তু পাঠকের উপযোগী কি না সেসব বিষয় দেখে আমরা বই প্রকাশ করি। যেসব বই পাঠককে বিনোদনও দেবে না আবার কেনো জ্ঞানও অর্জন করা যাবে না সেসব বই কী কাজে লাগবে আমি জানি না।’

তিনি বলেন, ‘ভাইরাল লেখকের বই কখনো টিকে থাকে না। তারা সাময়িকভাবে আসে আর কিছুদিন হইচই করে এরপর আবার চলে যায়। তাই এগুলো নিয়ে আমরা আশাহত না। যারা ভালো লেখক, যাদের বইয়ের কনটেন্ট ভালো তাদের বই টিকে থাকে।’

এই প্রকাশক বলেন, ‘সবার আসলে লেখক হওয়া উচিত না। ভালো লেখকের এখন পর্যাপ্ত অভাব। আমরা ভাষা আন্দোলন বা গবেষণধর্মী কোনো বইয়ের পাণ্ডুলিপি পাই না। গল্প উপন্যাসের দিকে না ঝুঁকে তরুণ প্রজন্মের বিষয়ভিত্তিক বইয়ের দিকে ঝোঁকা উচিত।’

আলোচিত-সমালোচিত ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর প্রথম বই বন্দিনি প্রকাশ করেছে আহমদ পাবলিশিং হাউজ। এই হাউজের পরিচালক মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ডা. সাবরিনার বইয়ের লেখার মান ভালো। আমরা লেখা দেখেই বই প্রকাশ করেছি। বিক্রিও হয়েছে অনেক। সেলিব্রিটি ভাইরাল কি না এসব বিষয় আমাদের মূল লক্ষ্য না। আমাদের সম্পাদনা পরিষদ রয়েছে তারা যাচাই-বাছাই করেই বই প্রকাশের জন্য নির্বাচিত করেন।’

সময় প্রকাশনের প্রকাশক ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘পাণ্ডুলিপি প্রকাশের বিষয়ে ব্যতিক্রমী বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া হয়। আর লেখার মানের ওপর প্রাধান্য থাকে সবচেয়ে বেশি। সেক্ষেত্রে সম্পাদকের ভূমিকা অনেক পরে। প্রকাশক যখন বইটি ছাপানোর সিদ্ধান্ত নেয় তখন সম্পাদকীয় বোর্ডের বিষয়টি আসবে। বই বাছাইয়ের ক্ষেত্রে প্রকাশকের ইচ্ছাটাই মুখ্য। তবে সেক্ষেত্রে কোন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বইটি বের করা হচ্ছে সেটি হচ্ছে মূল বিষয়।’

তিনি বলেন, ‘লেখালেখি করার স্বাধীনতা সবার আছে। তবে লেখাটা কি আসলে প্রকাশের উপযুক্ত হলো কি না সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বই প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রকাশকের ভূমিকাই সব। কোন বইটি প্রকাশ করা হলো সেটি পাঠক উপযোগী কি না সেটির দায়ভার যতটা না সেই লেখকের তার বেশি যে বইটি বের করলো সেই প্রকাশকের।’

অন্যপ্রকাশ প্রকাশনীর প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সম্পাদনা ছাড়া আমরা কোনো বই প্রকাশ করি না। প্রকাশক যখন মনে করে বইটি প্রকাশের উপযোগী হয় তখনই তা প্রিন্টে যায়।’

বই লেখকদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের গণতান্ত্রিক দেশে বই লেখার অধিকার সবার আছে। সেটি পাঠক কিভাবে গ্রহণ করবে সেটি তাদের বিষয়। এখন অনেক বই-ই সম্পাদনা ছাড়া বের হচ্ছে। অনেক প্রকাশনীরই নিজস্ব সম্পাদকীয় বোর্ড নেই, প্রুফ রিডার নেই। প্রকাশকদের দৈন্যদশার কারণে এমনটা হচ্ছে। সাহিত্যের এই দিকটার খুবই করুণ দশা।’

এদিকে শুক্রবারের মেলা ছিলোলোকে লোকারণ্য। বিক্রয়কর্মীরা বলছেন, গত শুক্রবারের চেয়ে এই শুক্রবারের ভিড় অনেক বেশি। বিক্রিও হচ্ছে গত শুক্রবারের চেয়ে ভালো। তবে ভিড় অনুযায়ী বিক্রি তেমন হচ্ছে না। আর এটি নিয়ে দুঃখিতও নন প্রকাশক শাহাদাৎ হোসেন।

তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেল থাকার কারণে ঢাকার এক প্রান্ত উত্তরা থেকে পাঠকরা সহজে মেলায় চলে আসতে পারছেন। এ জন্য ভিড়টাও একটু বেশি। তবে সে অনুযায়ী বিক্রি না হলেও এ জন্য আমি দুঃখিত না। মানুষ বইমেলামুখী হচ্ছে এটাই সস্তির খবর। এটাই দরকার ছিল।’

প্রতি শুক্রবারের মতো এই শুক্রবারের শিশুপ্রহরও জমিয়ে তুলেছে সিসিমপুর। বেশ কদিন আগে পহেলা ফাগুন শেষ হয়ে গেলেও মা-বাবাকে নিয়ে বাসন্তি সাজে মেলায় এসেছে অনেক ছোট্ট সোনামনিরা। তাদের হৈ-হুল্লোড় আর দৌড়াদৌড়িতে অনেক মা-বাবাও তাদের শৈশবের স্মৃতিতে ফিরে গিয়েছেন।

মিরপুর থেকে চার বছরের বাচ্চা তানহাকে নিয়ে আসা বাবা রাসেল মজুমদার বলেন, ‘বাচ্চা বাসায় থাকার কারণে খেলার বা মাঠে দৌড়াদৌড়ির সুযোগ পায় না। তাই মেলায় নিয়ে এসেছি। এখানে তার দৌড়াদৌড়ি আর সিসিমপুরের চরিত্র হালুম টুকটুকি ইকুকে সরাসরি দেখে তার মধ্যে যে খুশির উচ্ছাস দেখতে পাচ্ছি সেটি আমাকেও আনন্দিত করছে।’

১৬তম দিনে নতুন বই ২৯৮টি

এদিন মেলায় এসেছে এ বছরের সর্বোচ্চ সংখ্যক ২৯৮টি নতুন বই। এটি এখন পর্যন্ত নতুন বই আসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সংখ্যা।

শিশু-কিশোর আবৃত্তি প্রতিযোগিতা

সকাল দশটায় বইমেলার মূলমঞ্চে অমর একুশে শিশু-কিশোর আবৃত্তি প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৩০জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। ক-শাখায় প্রথম হয়েছে ফারহিনা মোস্তাক আযওয়া, দ্বিতীয় হয়েছে অংকিতা সাহা রুদ্র এবং তৃতীয় হয়েছে ফাবলিহা মোস্তাক আরওয়া। খ-শাখায় প্রথম হয়েছে সমৃদ্ধি সূচনা স্বর্গ, দ্বিতীয় হয়েছেন সুবহা আলম এবং তৃতীয় হয়েছে অন্বেষা পণ্ডিত এবং গ-শাখায় প্রথম হয়েছে সিমরিন শাহীন রূপকথা, দ্বিতীয় হয়েছে আবদুল্লাহ আল হাসান মাহি এবং তৃতীয় হয়েছন তাজকিয়া তাহরীম শাশা। বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন আবৃত্তিশিল্পী ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, ডালিয়া আহমেদ এবং ড. মো. শাহাদাৎ হোসেন।

বিকেল চারটায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় ‘স্মরণ: ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন হারিসুল হক। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন খন্দকার আব্দুল আউয়াল রিজভী, ফজিলাতুন নেছা মালিক এবং এস এম মোস্তফা জামান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘দেশের মানুষের হৃদরোগ চিকিৎসার জন্য অধ্যাপক আব্দুল মালিক আজীবন কাজ করে গেছেন। তিনি কেবল ভালো চিকিৎসকই ছিলেন না, একজন অসাধারণ শিক্ষক ও জনদরদী মানুষও ছিলেন। তার কীর্তির মধ্য দিয়েই তিনি গণমানুষের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন।’

‘লেখক বলছি’ অনুষ্ঠানে নিজেদের নতুন বই নিয়ে আলোচনা করেন গবেষক ড. এম আবদুল আলীম, কথাসাহিত্যিক নাহার মনিকা, কবি স্নিগ্ধা বাউল এবং শিশুসাহিত্যিক অপু বড়ুয়া।

শনিবারের বইমেলা

শনিবার মেলা শুরু হবে সকাল এগারোটায় এবং চলবে রাত নয়টা পর্যন্ত। সকাল এগারোটা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত মেলায় থাকবে শিশুপ্রহর। সকাল দশটায় বইমেলার মূলমঞ্চে শিশু-কিশোর সংগীত প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হবে। বিকেল চারটায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে স্মরণ: শহীদ সাবের এবং স্মরণ: পান্না কায়সার শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান।

প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন যথাক্রমে মনির ইউসুফ এবং মামুন সিদ্দিকী। আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন গিয়াস উদ্দিন, সুভাষ সিংহ রায়, রতন সিদ্দিকী এবং শমী কায়সার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন রামেন্দু মজুমদার।

আরও পড়ুন:
মেলায় গবেষণাধর্মী বইয়ের প্রকাশ ও বিক্রি দুটোই কম
বসন্ত-ভালোবাসায় রাঙানো প্রাণের মেলা
বসন্ত আর ভালোবাসার দিনের অপেক্ষায় বইমেলা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

মুগদায় মায়ের সঙ্গে অভিমানে বিষপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

মুগদায় মায়ের সঙ্গে অভিমানে বিষপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

রাজধানীর মুগদায় মায়ের সঙ্গে অভিমানে ইঁদুর মারার বিষ পান করে সামিয়া আক্তার (১৫) নামে এক স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

রোববার (২৪ আগস্ট) দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত সামিয়া মুগদা মাল্টিমিডিয়া স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী ও উত্তর মান্ডার এলাকার আজিজুল হকের মেয়ে।

সামিয়ার ভাই সাহিম জানান, সামিয়া একটু রাগী স্বভাবের ছিল। রাতে মায়ের সঙ্গে তুচ্ছ বিষয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে অভিমানে বাসায় রাখা ইঁদুর মারার বিষ পান করে। পরে দ্রুত ঢামেকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক মিয়া বলেন, ‘নিহত শিক্ষার্থীর মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি মুগদা থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The city of Brazil in the top ten in pollution is good today

দূষণে শীর্ষ দশে ব্রাজিলের শহর, ঢাকার বাতাস আজ ‘ভালো’

দূষণে শীর্ষ দশে ব্রাজিলের শহর, ঢাকার বাতাস আজ ‘ভালো’

বেশ কয়েক দিন পর বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার শীর্ষস্থানে রদবদল হয়েছে। আজ রবিবার সকালে চিরচেনা লাহোর, দিল্লির কোনো শহরই শীর্ষ দশের ধারেকাছে নেই। তবে এই তালিকায় আজ চলে এসেছে ব্রাজিলের সাও পাউলোর নাম।

রবিবার (২৪ আগস্ট) সকাল সোয়া ৯টার দিকে ১২৩ একিউআই স্কোর নিয়ে অষ্টম শীর্ষ দূষিত বাতাসের শহর হয়ে ওঠে সাও পাউলো। আইকিউ এয়ারের সূচক অনুযায়ী যার মান ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’।

তবে এই সময়ে ১৬৪ একিউআই স্কোর নিয়ে সবচেয়ে দূষিত বাতাসে শ্বাস নিচ্ছিল ইন্দোনেশিয়ার বাতাম শহরের বাসিন্দারা। ১৬৩ ও ১৫২ স্কোর নিয়ে তার পরেই ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং কঙ্গোর কিনশাসার অবস্থান।

আর দিল্লির বাতাসের একিউআই সূচক ছিল ৯৫। লাহোরের বাতাসে দূষণের মান তখন আরও কম, ৮৪। অর্থাৎ প্রতিবেশী দুই দেশের শহরদুটির বাতাসের মান ছিল ‘মাঝারি’।

ঠিক সেই সময়ে তালিকার উপরের দিকে খুঁজেও ঢাকার নাম পাওয়া যায়নি। যাবে কীভাবে? ঢাকার অবস্থান তখন তলানির দিকে, বিশ্বের স্বাস্থ্যকর বায়ুর শহরগুলো মধ্যে। ৪২ একিউআই স্কোর নিয়ে সেই সময় স্বাস্থ্যকর বাতাস গ্রহণ করছে ঢাকাবাসী। তালিকার ৬৮তম স্থানে ছিল ঢাকার নাম।

কণা দূষণের এই সূচক ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ বলে গণ্য করা হয়। আর স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

তবে এই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sheikh Hasina has made the liberation war as a fathers property Tuku

শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধকে বাপের সম্পত্তি বানিয়ে পঁচিয়ে দিয়েছে: টুকু

শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধকে বাপের সম্পত্তি বানিয়ে পঁচিয়ে দিয়েছে: টুকু

জামালপুরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেছেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল তারা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে। শেখ হাসিনার জন্যই এটা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ না হলে, জিয়াউর রহমান যুদ্ধের ঘোষণা না করলে এই ভূখন্ড হতো না। কিন্তু বাপের সম্পত্তি বানিয়ে হাসিনা এটাকে পঁচিয়ে দিয়েছে। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানকে একটা শ্রেণী বলার চেষ্টা করে এটা দ্বিতীয় স্বাধীনতা। সন্তান একবারই জন্মগ্রহণ করে। যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা, দ্বিতীয় স্বাধীনতা হতে পারে না। জামালপুর জেলা বিএনপির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, একটা নতুন আবিষ্কার হয়েছে পিআর পদ্ধতি। আমাদের বাংলাদেশের মানুষ যারা ভোট দেয় তারা তাদের প্রার্থীকে দেখতে চায়। যার ভোট সে দিবে, একজনকে ভোট দিবে, যাকে ভোট দিবে তাকে চিনতে হবে। পিআর মানুষ খায়ও না পড়েও না বিশ্বাসও করে না।

শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধকে বাপের সম্পত্তি বানিয়ে পঁচিয়ে দিয়েছে: টুকু

শনিবার (২৩ আগষ্ট) শহরের বেলটিয়া এলাকায় স্থানীয় একটি মাঠে জামালপুর জেলা বিএনপি এই ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করে। সম্মেলনের উদ্বোধক হিসেবে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল। জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামীমের সভাপতিত্বে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: শরিফুল আলম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ, অ্যাডভোকেট শাহ মো: ওয়ারেছ আলী মামুনসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন। এবারের সম্মেলনে ৭টি উপজেলা ও ৮টি পৌর শাখা বিএনপির ১ হাজার ৫১৫ জন কাউন্সিলরসহ কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন। ৯ বছর পর আয়োজিত জেলা বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা ও উৎসবের আমেজ বিরাজ করে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The air quality of Dhaka is moderate today

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

আজ সোমবার, সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস। আজ সকালে ঢাকার আকাশে উঁকি দিয়েছে রোদ। বৃষ্টি কমে রোদ উঠতেই ঢাকার বাতাসের মানে অবনতি দেখা গেছে।

সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৬৬। বায়ুমান সূচক অনুযায়ী, এই স্কোর নিয়ে শহরটির বাতাসের মান ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়েছে।

গতকাল একই সময়ে ঢাকার বাতাসের মান ছিল ‘ভালো’, দূষণ-মান ছিল ৫০। এই স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার ৭৪তম স্থানে নেমে গিয়েছিল ঢাকা। তবে আজ আবার তালিকার ২৬তম স্থানে উঠে এসেছে শহরটি।

এদিকে, গতকালের তুলনায় পাকিস্তানের লাহোরের বাতাসের মানে উন্নতি দেখা গেছে। ৮৩ স্কোর নিয়ে তালিকার ১২ তম স্থানে রয়েছে লাহোর। তবে ভারতের দিল্লির বায়ুদূষণ আজও অব্যাহত রয়েছে। ১২৩ স্কোর নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি।

একই সময়ে ১৬৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরবের রিয়াদ এবং ১৪৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা।

কণা দূষণের এই সূচক ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ বলে গণ্য করা হয়। আর স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

তবে এই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

মন্তব্য

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

রাজধানীর লালবাগের শহীদনগর এলাকায় গণপিটুনিতে তৌফিকুল ইসলাম নামে এক যুবকের (২৬) মৃত্যু হয়েছে। তিনি স্থানীয়ভাবে ‘কিলার বাবু’ ওরফে ‘টেরা বাবু’ নামেও পরিচতি।

রোববার সকাল পৌনে ৮টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় সেনা সদস্যরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লালবাগ থানার ওসি মোস্তফা কামাল খান সমকালকে বলেন, ‘নিহত বাবুর বিরুদ্ধে চুরি ও মাদকের ১০-১২টি মামলা রয়েছে। তিনি এলাকার চিহ্নিত চোর এবং মাদক চোরাকারবারী। শনিবার রাত ২টার পরে শহীদ নগর এলাকায় লোকজন তাকে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তার মৃত্যু হয়।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

p
উপরে