বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে গাজীপুরের টঙ্গীতে আসার পথে ইউনুছ মিয়া নামে এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার বেলা আড়াইটায় অসুস্থ অবস্থায় তাকে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৬০ বছর বয়সী ইউনুছ মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থানার ধামাউরা গ্রামের মৃত বুদু মিয়ার ছেলে।
ইউনুস মিয়ার সঙ্গে থাকা মুসল্লি মজিবুর রহমান বলেন, ‘বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আমরা ২৩ জন মুসল্লি ইজতেমার উদ্দেশ্যে রওনা হই। মীরের বাজার পার হয়ে টঙ্গীর কাছাকাছি আসার পর আমাদের সাথী ইউনুছ মিয়া দুবার বমি করেন। এক পর্যায়ে তিনি বাসের সিট থেকে হেলে পড়েন। তাকে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক লুনা জানান, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় শুক্রবার রাতে দেশজুড়ে পালন করা হবে পবিত্র শবে বরাত।
হিজরি সালের শাবান মাসের ১৪ তারিখ গভীর রাতটি মুসলমানরা শবে বরাত বা সৌভাগ্যের রজনী হিসেবে পালন করে থাকেন। রাতটি লাইলাতুল বরাত হিসেবেও পরিচিত।
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন। এ উপলক্ষে শনিবার সরকারি ছুুটি থাকবে।
বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের মুসলিম জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানান।
তিনি বলেন, ‘এ সৌভাগ্যময় রজনী মানব জাতির জন্য বয়ে আনে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমত ও বরকত। এ রাতে আল্লাহপাক ক্ষমা প্রদান ও প্রার্থনা পূরণের অনুপম মহিমা প্রদর্শন করেন।’
পবিত্র এ রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষণ হয় উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ মহিমাময় রাতে ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি; অর্জন করতে পারি তার অসীম রহমত, বরকত, নাজাত ও মাগফিরাত।’
পবিত্র শবে বরাতের মাহাত্ম্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে মানব কল্যাণ ও দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করতে তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘আসুন, সকল প্রকার অন্যায়, অনাচার, হানাহানি ও কুসংস্কার পরিহার করে আমরা শান্তির ধর্ম ইসলামের চেতনাকে ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনের সকল স্তরে প্রতিষ্ঠা করি।’
এ রাতে বাসাবাড়ি ছাড়াও মসজিদে মসজিদে নফল নামাজ, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানায়।
আরও পড়ুন:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলে সোমবার সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে দুই উপদেষ্টা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। ওই সময় তারা পূজার সার্বিক পরিস্থিতির খোঁজখবর নেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবির শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও পূজা উদ্যাপন কমিটির সদস্যরা।
এবার জগন্নাথ হলের মূল পূজামণ্ডপের বাইরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের আরও ৭২টি পূজামণ্ডপ স্থাপন করা হয়।
গাজীপুরের তুরাগ নদের তীরে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে রবিবার শেষ হয়েছে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
সকাল ৯টা ১১ মিনিটে শুরু হওয়া ২৪ মিনিটের আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন বাংলাদেশের তাবলিগ জামাতের মুরব্বি মাওলানা জুবায়ের।
আখেরি মোনাজাতে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাসহ দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি অংশ নেন।
ইজতেমা মাঠের চারদিকে কয়েক কিলোমিটার এলাকায় মুসল্লিতে পূর্ণ হওয়ায় ভবনের ছাদ থেকে, যানবাহনে করে লোকজনকে দোয়ায় অংশ নিতে দেখা যায়।
পার্থিব জীবন ও আখিরাতে মুক্তি পেতে মহান আল্লাহর রহমত কামনায় অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। দোয়ায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীও অংশ নেন।
মোনাজাত শেষে দেশের বিভিন্ন স্থানে মুসল্লিরা তাদের গন্তব্যে রওনা হলে সড়ক ও ট্রেনে প্রচণ্ড ভিড় হয়।
পাকিস্তানের মাওলানা জিয়াউল হকের আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুক্রবার সকালে ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়।
মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইজতেমা মাঠ ও এর আশপাশের এলাকায় সাদা পোশাকে কয়েক হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
তাবলিগ জামাতের শুরা-ই নেজামের গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, ইজতেমার তিন দিনে মোট পাঁচজন মুসল্লির মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন:গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে শুক্রবার শুরু হয়েছে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
জিকির-আসকার, ইবাদত-বন্দেগি ও ধর্মীয় আলোচনার মাধ্যমে শনিবার ইজতেমার দ্বিতীয় দিন অতিবাহিত করছেন মুসল্লিরা।
আগামীকাল রোববার সকাল ৯টায় আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মাধ্যমে শেষ হবে শুরায়ে নেজাম আয়োজিত ইজতেমার প্রথম পর্ব।
দ্বিতীয় দিন শনিবার ফজরের নামাজের পর বয়ান করেন পাকিস্তানের মাওলানা খোরশেদ আলম। বাংলা তরজমা করেন বালাদেশের মাওলানা উবায়দুর রহমান। আসরের পর অনুষ্ঠিত হবে যৌতুকবিহীন গণবিয়ে।
আগামীকাল ফজরের পর বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা আবদুর রহমান। আখেরি মোনাজাতের আগে নসিহতমূলক বক্তব্য দেবেন মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা। এরপর অনুষ্ঠিত হবে আখেরি মোনাজাত।
সকাল ৯টায় আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করবেন বাংলাদেশের মাওলানা জোবায়ের।
ইজতেমায় অংশ নিতে বিভিন্ন দেশের বিদেশি মুসল্লি ইজতেমা ময়দানে গিয়ে উপস্থিত হন। তারা তাদের জন্য নির্ধারিত তাঁবুতে অবস্থান নিয়ে ইবাদত-বন্দেগিতে দিন পার করছেন।
এদিকে ইজতেমায় আগত চার মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। তারা বার্ধক্যজনিত ও অসুস্থ হয়ে তারা মারা যান বলে জানিয়েছেন ইজতেমার আয়োজকরা।
ইজতেমার এ ধাপে অংশ নিয়েছেন ৪১ জেলা ও ঢাকার একাংশের মুসল্লি। এরপর ৩ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমা। আর ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি মাওলানা সাদের অনুসারীদের ইজতেমা পালনের কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন:৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিন শনিবার শীর্ষ আলেমদের বয়ান শুনছেন মুসল্লিরা।
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে শুক্রবার ইজতেমা শুরুর পর থেকে তিনজন মুসল্লির মৃত্যু হয়।
বিভিন্ন দেশের আড়াই হাজারের বেশি হাজিসহ কয়েক লাখ মুসল্লি ইজতেমা ময়দানে সমবেত হয়ে ইবাদতে মশগুল রয়েছেন।
এর আগে শুক্রবার ফজরের নামাজের পর মাওলানা জিয়াউল হকের আমবয়ানের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়।
পরের দিন শনিবার ফজরের নামাজের পর বয়ান করেন পাকিস্তানের মাওলানা খুরশেদ এবং তা বাংলায় অনুবাদ করেন মাওলানা ওবায়দুর রহমান।
এ ছাড়া বয়ান করবেন মাওলানা ইব্রাহিম দৌলা ও মাওলানা আকবর শরীফ।
এখনও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মুসল্লিরা বাস, ট্রাক, নৌকায় করে ও হেঁটে তুরাগ নদীর তীরে ইজতেমা ময়দানে আসছেন।
আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে রবিবার শেষ হবে ইজতেমার প্রথম পর্ব।
আজ বাদ আসর মাঠে গণবিয়ের অনুষ্ঠান হবে।
ইজতেমায় সর্বশেষ হবিগঞ্জ জেলার ইয়াকুব আলী নামের এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দুই দিনে তিন মুসল্লির মৃত্যু হলো।
মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইজতেমা মাঠ ও আশপাশের এলাকায় সাদা পোশাকে কয়েক হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ ও স্বাস্থ্যসেবাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।
তাবলিগ জামাত ১৯৬৭ সাল থেকে এ ইজতেমার আয়োজন করে আসছে। বিপুলসংখ্যক লোকের সমাগমের জন্য ২০১১ সালে ইজতেমাকে দুই পর্বে ভাগ করা হয়।
আরও পড়ুন:জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের তাবলিগি মারকাজে সহাবস্থান বজায় রাখতে মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের ও মাওলানা সাদের অনুসারীদের অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।
এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি বৃহস্পতিবার জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এতে এক পক্ষকে অন্য পক্ষের মারকাজে কোনো ধরনের বাধা কিংবা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করতেও অনুরোধ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর কাকরাইল মসজিদের ক্ষেত্রে এর আগে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল, সেটি অনুসরণ করতে হবে।
গাজীপুরের টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দান দখল নিয়ে গেল ১৭ ডিসেম্বর রাতে তাবলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত চারজনের প্রাণহানি হয়েছে।
পরে দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ইজতেমা ময়দান খালি করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এ ছাড়া পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ, মিছিল ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
ইজতেমা ময়দান ঘিরে জারি করা সে নিষেধাজ্ঞা বৃহস্পতিবার প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গাজীপুর মহানগর পুলিশ আইনের ক্ষমতাবলে গত ১৮ ডিসেম্বর দুপুর দুইটা থেকে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানসহ আশপাশের তিন কিলোমিটারের মধ্যে জারি করা আদেশগুলো বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে প্রত্যাহার করা হলো।
আরও পড়ুন:খুলনা মহানগরীর নিরালার তাবলীগ (মারকাজ) মসজিদে সাদপন্থী ও জুবায়েরপন্থী মুসল্লিদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বর্তমানে সেই বিরোধ আরও জোরালো হয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শুক্রবার জুমার নামাজের সময় ওই তাবলীগ মসজিদে পাহারায় ছিলেন পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা।
মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সাদপন্থীরা ঘোষণা দিয়েছেন যে আগামী দশ দিন জুবায়েরপন্থীর কোনো মুসল্লি তাবলীগ মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবেন না। অপরদিকে জুবায়েরপন্থীরা পাল্টা ঘোষণা দেন তারা জুমার নামাজ নিরালা তাবলীগ মসজিদেই আদায় করবেন। এই পরিস্থিতিতে মুসল্লিদের ভেতরে যাতে সংঘর্ষ না বাধে সেজন্য শুক্রবার ফজরের নামাজের পর থেকে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও পুলিশ কঠোর নিরাপত্তা দেয়া শুরু করে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) উপ-কমিশনার মনিরুজ্জামান মিঠু বলেন, ‘এই দুই গ্রুপের মধ্যে যেন কোনো সংঘর্ষ না হয় সেজন্য পুলিশ অবস্থান নিয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরাও সেখানে উপস্থিত আছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে পাহারায় থাকবে।’
দুপুর ১২টার দিকে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, যৌথবাহিনী এলাকার সাধারণ মুসল্লি বাদে সাদপন্থী ও জুবায়েরপন্থী কাউকে মসজিদে ঢুকতে দিচ্ছে না। এক পর্যায়ে মুসল্লিদের চাপ বাড়লে তাবলীগ মসজিদের মেইন গেটে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়। ফলে স্থানীয় সাধারণ মুসল্লিরাও ওই মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে পারেননি।
নিরালা তাবলীগ মসজিদ সংলগ্ন নাজিরঘাট এলাকার বাসিন্দা নুর ইসলাম বলেন, ‘মুসল্লিদের ভেতরে বিভাজনের কারণে আমরা আজ জুমার নামাজ পড়তে পারিনি। আমরা মুসলিম হিসাবে মুসলিমদের ভেতরে সাদপন্থী ও জুবায়েরপন্থী চাই না। সাধারণ মানুষের একটাই চাওয়া- মুসলমানদের ভেতরে সব ভেদাভেদ বাদ দিয়ে সবাই একসঙ্গে নামাজ পড়বে।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য