× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
There is no progress in the construction of the dam the farmers of Haor area are worried
google_news print-icon

বাঁধ নির্মাণে অগ্রগতি নেই, দুশ্চিন্তায় হাওরাঞ্চলের কৃষক

বাঁধ-নির্মাণে-অগ্রগতি-নেই-দুশ্চিন্তায়-হাওরাঞ্চলের-কৃষক
২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্পূর্ণ কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তিন শতাধিক বাঁধের কাজ এখনও শুরুই হয়নি। ছবি: নিউজবাংলা
বরাদ্দের পরও সুনামগঞ্জের ৭৩৩টি বাঁধের মধ্যে ৩০২টি ফসল রক্ষা বাঁধে এখনও কাজই শুরু হয়নি। দ্রুত বাঁধের কাজ শুরু করে তা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করার দাবিতে কয়েকটি উপজেলায় মানববন্ধন করেছে সুনামগঞ্জ হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কর্মীরা।

সুনামগঞ্জে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণে ধীরগতিতে আতঙ্ক আর দুশ্চিন্তা জেগেছে হাওরাঞ্চলের কৃষকদের মনে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বাঁধের কাজ শুরু হওয়ার এক মাস পূর্ণ হলেও ৭৩৩টি বাঁধের মধ্যে ৩০২টিরই কাজ শুরু হয়নি। এখনও গঠন করা হয়টি চারটি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্পূর্ণ কাজ শেষ করার কথা থাকলেও মাত্র ১ মাস ২৫ দিনের মধ্যে পিআইসি গঠন করে সম্পূর্ণ কাজ বাস্তবায়ন করাকে এক প্রকার অসম্ভব বলে ধারণা কৃষকদের।

এ ছাড়া ফসল রক্ষা বাঁধের কাজের অগ্রগতি কম হওয়ায় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন দায়িত্বশীলদের অনেকেই। সম্পতি জেলা হাওর রক্ষা বাঁধ বাস্তবায়ন ও মনিটরিং কমিটির এক সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী দ্রুত সব ক’টি হাওর রক্ষা বাঁধের কাজ শুরুর তাগিদ দেন। সভায় জেলার ১২ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) প্রকৌশলীরাসহ জেলা কমিটির বেসরকারি সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে পাউবোর নির্বাহী প্রকৗশলী মামুন হাওলাদার নিউজবাংলাকে জানান, এ বছর এক হাজার ৭১৮ কিলোমিটার হাওর রক্ষা বাঁধের মধ্যে ৭৩৩টি অংশে ৫৯১ কিলোমিটার বাঁধের কাজ হবে। এজন্য ৭৩৩টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠন হবে যার ৭২৯টি কমিটি গঠন হয়েছে।

কাজের অগ্রগতির বিষয়ে তিনি জানান, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় অনুমোদিত ২৮ প্রকল্পের মধ্যে ২৩টি, বিশ্বম্ভরপুরে ৩১টির মধ্যে ১৮টি, জামালগঞ্জ উপজেলায় ৪৪ টির মধ্যে ২৩টি, তাহিরপুরে ৮২টির মধ্যে ৬০টি, ধর্মপাশায় ৯৬টির মধ্যে ৭৯টি, মধ্যনগরে ৩২টির মধ্যে ২৫টি, শান্তিগঞ্জে ৬৬টির মধ্যে ৩১টি, জগন্নাথপুরে ৩১টির মধ্যে ২৫টি, দিরাইয়ে ১১০টির মধ্যে ৩৫টি, শাল্লায় ১৩১টির মধ্যে ৫৫টি, দোয়ারাবাজারে ৫১টির মধ্যে ৩৪টি এবং ছাতক উপজেলায় ৩১টির মধ্যে ২৩টি বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। কাজ শুরুর অগ্রগতি দেখানো হয়েছে ৫৯.১২ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ধর্মপাশায় ৮২.২৯ শতাংশ এবং সবচেয়ে কম অগ্রগতি শাল্লা উপজেলায় ৪১.৯৮ শতাংশ এবং কাজ বাস্তবায়নের অগ্রগতি ১২ শতাংশ।

বাঁধ নির্মাণে অগ্রগতি নেই, দুশ্চিন্তায় হাওরাঞ্চলের কৃষক

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা গৌরারং ইউনিয়নের নোয়াগাঁয়ের কৃষক আশরাফ উদ্দিন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘কাজ শুরু করার কথা ডিসেম্বরের ১৫ তারিখের মধ্যে, কিন্তু এখনও প্রায় অর্ধেক বাঁধে মাটি পড়েনি। এই অল্প সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারবে বলে মনে হয় না। কাজ বাস্তবায়নের অগ্রগতি একেবারে কম। আমরা হাওরবাসী দুশ্চিন্তায় আছি, এবারও যদি বর্ষার সময় বাঁধ ভেঙে পানি ঢোকে, তাহলে আমাদের আর বাঁচার মতো অবস্থা থাকবে না।’

কাজের অগ্রগতি নিয়ে সুনামগঞ্জ সিপিবির সভাপতি অ্যাডভোকেট এনাম আহমেদ বলেন, ‘পিআইসি গঠন ও কাজের অগ্রগতি নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। যথাসময়ে বাঁধ নির্মাণ করতে না পারলে কৃষকদের আগাম বন্যায় বিপদের ভয় আছে। তাই যথা সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার জোর দাবি জানাই।’

সুনামগঞ্জের প্রায় সাড়ে তিন লাখ কৃষক এবার দুই লাখ ২৩ হাজার ২৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ করবেন। কৃষ্টি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, ‘এসব জমিতে ১৩ লাখ ৭০ হাজার ২০২ মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হবে। টাকার অঙ্কে যার মূল্য চার হাজার একশ দশ কোটি টাকা।’

হাওরের কৃষকদের উৎপাদিত এ ফসল অকাল বন্যার কবল থেকে রক্ষা করতে প্রতি বছরের মতো এবারও ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ করছে সরকার। বাঁধের কাজ ১৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু করে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করার কথা।

হাওর বাঁচাও আন্দোলন-এর মানববন্ধন

এদিকে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের পিআইসি গঠনে অনিয়ম ও বাঁধের কাজ শুরু না হওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সুনামগঞ্জ হাওর বাঁচাও আন্দোলন।

বুধবার সকালে শহরের আলফাত স্কয়ারে মানববন্ধন হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘৭৩৩টি প্রকল্পের কাজ ১৫ ডিসেম্বর শুরু করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত অর্ধেকেরও বেশি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়নি। এক মাসে মাত্র ১০ ভাগ বাঁধের কাজ হয়েছে যেটি আমাদের জন্য শঙ্কার। এতে আগাম বন্যা ও অতিবৃষ্টিতে ফসলডুবির শঙ্কা রয়েছে।’

এ সময় অনতিবিলম্বে বাঁধের কাজ শুরু না হলে কৃষকদের নিয়ে দুর্বার আন্দোলন ডাক দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা।

বাঁধ নির্মাণে অগ্রগতি নেই, দুশ্চিন্তায় হাওরাঞ্চলের কৃষক

সুনামগঞ্জের বিভিন্ন হাওরের বোরো ফসলের সুরক্ষার লক্ষ্যে চলতি বছর ১২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, ‘পিআইসি গঠনেও অনিয়ম হয়েছে।’

জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তারা আরও বলেন, ‘হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ যেন নির্ধারিত সময়ে শেষ করা হয়- সেদিকে আপনাকে বিশেষ নজরদারি করতে হবে।’

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা বিকাশ রঞ্জন চৌধুরী ভানু, সহ-সভাপতি সুখেন্দু সেন, সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক একে কুদরত পাশা, প্রচার সম্পাদক আনোয়ারুল হক, জেলা কমিটির সভাপতি ইয়াকুব বখত বাহলুল, সহ-সভাপতি মো. আলী নূর, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হক মিলন, সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদনূর আহমেদ, সদস্য রবিন্দ্র চন্দ্র দেব, চন্দন কুমার রায় প্রমুখ।

একই দাবিতে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে মানববন্ধন করেছে হাওর বাঁচাও আন্দোলন তাহিরপুর উপজেলা শাখা।

বাঁধ নির্মাণে অগ্রগতি নেই, দুশ্চিন্তায় হাওরাঞ্চলের কৃষক

বুধবার দুপুরে তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সুজন তাহিরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুনুর রশীদ, হাওর বাঁচাও আন্দোলন তাহিরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি নাছরুম মেম্বার, সাবেক ইউপি সদস্য বাবর আলী, কৃষক প্রতিনিধি ফারুক মিয়া প্রমুখ।

সেখানে বক্তারা বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী জামালগঞ্জ ও ধর্মপাশা উপজেলার ফসল রক্ষা বাঁধগুলো ৩০ থেকে ৪০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়ে গেছে। কিন্তু, তাহিরপুর উপজেলা ৮২টি প্রকল্পের কার্যাদেশ প্রদান করা হলেও ৯০ ভাগ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত এক টুকরি মাটিও পড়েনি।’

তারা দ্রুত বাঁধের কাজ শুরু করে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাঁধ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার দাবি জানান।

আরও পড়ুন:
ফসল রক্ষা বাঁধ প্রকল্পে শুধু কৃষিজীবীদের যুক্ত করার সিদ্ধান্ত
সাগরে মিশে যাচ্ছে ২৯৩ কোটি টাকার বেড়িবাঁধ
আর কত ভাঙলে হবে স্থায়ী বাঁধ?

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Courtesy of the Director General of the Pakistan Civil Aviation Authority with the Baby Chairman

বেবিচক চেয়ারম্যানের সাথে পাকিস্তান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

বেবিচক চেয়ারম্যানের সাথে পাকিস্তান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

আজ ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ দুপুর ১২টায় বেবিচক সদরদপ্তরে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক, বিএসপি, জিইউপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, এসিএসসি, পিএসসি (Air Vice Marshal Md Mostafa Mahmood Siddiq, BSP, GUP, ndc, afwc, acsc, psc) এর সাথে পাকিস্তান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালক জনাব নাদির শাফি দার (Mr. Nadir Shafi Dar) এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বিমান চলাচল পুনঃস্থাপন বিষয়ে ফলপ্রসূ মতবিনিময় হয় এবং উভয় পক্ষই এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বৈঠকে ভবিষ্যতে বিমান চলাচল খাতে প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞতা বিনিময়, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো আরও সুদৃঢ় করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

উভয় পক্ষ আশা প্রকাশ করেন যে, বিমান চলাচল পুনঃস্থাপন হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, পর্যটন ও জনগণের পারস্পরিক যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেবিচক এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ এবং PIA এর CEO ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Meeting seven political parties with the chief adviser

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাত রাজনৈতিক দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাত রাজনৈতিক দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ বিকেল ৫টায় সাতটি রাজনৈতিক দল ও একটি সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে অংশ নেন- এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জাতীয় গণফ্রন্ট এবং হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

এরআগে গত রোববার প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি’র সঙ্গে বৈঠক করেন।

ধারাবাহিক এই বৈঠক আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতিতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
International Crimes Tribunal 1 may be formed Law Advisor

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে: আইন উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে: আইন উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

আজ সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ভবন ও সংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। বিগত সরকারের হত্যা, গুম, নির্যাতনসহ সব ধরনের অপরাধের বিচারের বিষয়ে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আইন উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন সংলগ্ন টিনশেড ভবন খালি হয়ে গেলে আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করতে পারি। এটি করা গেলে গুমসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কাজ দ্রুত করা যাবে।

তিনি আরো বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা নিয়ে বেশ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন আমাদের বিচারকসহ প্রসিকিউশন ও তদন্ত টিম।

আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের স্বার্থে আমাদের যে ন্যায়বিচার আছে, আইনের শাসন আছে ও মানবাধিকার আছে এটাকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বার্থে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এক হাজারেরও বেশি ছাত্র-জনতাকে হত্যা এবং হাজারও মানুষকে পঙ্গু করার ভয়াবহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার অপরিহার্য-অনিবার্য। সেই বিচারকার্যের প্রথম থেকেই আমরা অবিচল আছি। বিচারের যে গতি আছে সেটা নিয়েও আমরা সন্তুষ্ট আছি।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন আজ পরিদর্শন করেন। এসময় তাদের সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ সরকার, এর দলীয় ক্যাডার ও সরকারের অনুগত প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি অংশ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ে। দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসব অপরাধের বিচার কাজ চলছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
People will play a key role in the free and fair and participatory elections Home Advisor

অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।

উপদেষ্টা আজ সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন।

মতবিনিময় সভায় সিলেট বিভাগের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি), আনসার-ভিডিপি, কারা অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সিলেট জেলার বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

উপদেষ্টা বলেন, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য। তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে মাঠ প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য শুধু নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়, মাঠ প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে যথাযথ প্রস্তুতি নিতে হবে। জনগণ যেন নির্ভয়ে নির্বাচন কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে ভোট প্রদান করতে পারে সেরকম পরিবেশ তৈরি করতে প্রশাসন এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে একযোগে কাজ করতে হবে। সকলের সহযোগিতায় সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর হবে।

পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়োগ ও পদায়ন সম্পর্কে উপদেষ্টা বলেন, এবার বিভিন্ন বাহিনীর নিয়োগ প্রক্রিয়া ও পদায়ন অনেক স্বচ্ছ হয়েছে। তাই সবাইকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। মাদককে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য অন্যতম হুমকি উল্লেখ করে তিনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে মাদক ব্যবসায়ীদের প্রতি জিরো টলারেন্স দেখানোর নির্দেশনা দেন। এছাড়া পরিবেশ রক্ষায় সিলেটের পাথরখেকোদের বিরুদ্ধে সবসময় সজাগ থাকার কথা বলেন।

দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে কৃষির গুরুত্ব তুলে ধরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, কৃষকরাই এদেশের খাদ্য নিরাপত্তার মূল কারিগর। তাই উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি কৃষকেরা যেন তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। উপদেষ্টা এসময় পতিত কৃষিজমিগুলো আবাদের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান।

সভায় উপস্থিত কর্মকর্তাবৃন্দ সিলেটের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও এর চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে বিভিন্ন মতামত প্রদান করেন। উপদেষ্টা সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যৌক্তিক পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন। মতবিনিময় সভা শেষে উপদেষ্টা উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন।

উপদেষ্টা এর আগে বিজিবি'র সিলেট সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স এবং সিলেট পুলিশ লাইন পরিদর্শন করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Roadmap of national elections will be announced tomorrow EC Secretary

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে কাল: ইসি সচিব

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে কাল: ইসি সচিব

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে এক ব্রিফিংয়ে সচিব সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমরা যে কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) করেছি, সে কর্মপরিকল্পনাটা আপনাদের জানাবো। আমি ঢাকার বাইরে থাকায় একটু পিছিয়ে পড়েছি। এটা আমার টেবিলে এখন আছে। আগামীকাল পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করেন।’
এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব আজ এক বৈঠকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) অনুমোদন করেছে কমিশন।
এখন যেকোনো সময় নির্বাচনের এই রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হতে পারে বলে ইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে একজন নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘কর্মপরিকল্পনার সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে গেছে। অনুমোদন হয়েছে, এখন শুধু টাইপিং চলছে।’
উল্লেখ্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ইসির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে দল নিবন্ধন, সীমানা নির্ধারণ, নির্বাচন পর্যবেক্ষক, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংস্কার, বিধিমালা ও নীতিমালা জারি, প্রবাসীদের জন্য আইটি সাপোর্টেড নিবন্ধন ও পোষ্টাল ব্যালট পদ্ধতি ও নির্বাচনী সরঞ্জাম কেনাকাটা বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে রোডম্যাপে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Authorization of the Roadmap of the National Election

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) অনুমোদন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

যে কোনো সময় এই নির্বাচনের রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করতে পারে ইসি।

আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন, চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব এ নিয়ে বৈঠকও করেছেন।

বৈঠকে কর্মপরিকল্পনার (রোডম্যাপ) অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। এখন, যে কোনো সময় নির্বাচনের এই রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হতে পারে বলে ইসি’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘কর্মপরিকল্পনার সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে গেছে। অনুমোদন হয়েছে, এখন শুধু টাইপিং চলছে।’

এদিকে সংসদীয় আসনের পুনঃনির্ধারিত সীমানার বিষয়ে ইসি’র শুনানি আজ বিকেলে শেষ হচ্ছে।

শুনানি শেষে বিকেলে সার্বিক বিষয় নিয়ে ইসি’র সিনিয়র সচিব আকতার আহমেদের ব্রিফিং করার কথা রয়েছে।

এ বিষয়ে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা ব্রিফিংয়ে আসব। তখন সীমানার শুনানির বিষয়টির পাশাপাশি এ বিষয়টিও (রোডম্যাপ) দেখা যাবে।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি কর্মকর্তা বৈঠক করেন।

ওই দিন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছিলেন, বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে ইসি সচিব ব্রিফ করবেন।

গত ১৮ আগস্ট ইসি’র সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ জানিয়ে ছিলেন, ‘একটা কর্মপরিকল্পনার (নির্বাচনী রোডম্যাপ) বিষয়ে বলেছিলাম, আমরা এই সপ্তাহে এটা করবো। কর্মপরিকল্পনার তো আমাদের আন্তঃঅনুবিভাগ সম্পর্কিত এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে। কর্মপরিকল্পনার ড্রাফ্ট করা হয়েছে। ড্রাফ্টটি এখন কমিশনে দিয়ে আমরা অ্যাপ্রুভ করবো।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The 5th meeting of the Tripartisan Advisory Council was held in the amendment of Labor Act

শ্রম আইন সংশোধনে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের ৮৯ তম সভা অনুষ্ঠিত

শ্রম আইন সংশোধনে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের ৮৯ তম সভা অনুষ্ঠিত

শ্রম আইন, ২০০৬ সংশোধনের লক্ষ্যে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ (টিসিসি)-এর ৮৯তম সভায় শ্রমিক, মালিক ও সরকারের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। গত এক বছরের পর্যালোচনা ও সকল পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে শ্রম আইন ২০০৬ সংশোধনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার এক হোটেলে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, "শ্রমিক ও মালিক পক্ষের পরামর্শের ভিত্তিতে শ্রম আইন যুগোপযোগী করা হবে। এটি বাংলাদেশের শ্রমখাতের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হবে এবং আন্তর্জাতিক মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হবে।’

সভায় শ্রমিক ও মালিক পক্ষের প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। একটি সুসমন্বিত ও আন্তর্জাতিক মানের শ্রম আইন প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা উপস্থিত সকলেই করেন। অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ সভায় সংশোধিত শ্রম আইন দ্রুত সম্পন্ন করার তাগিদ দেওয়া হয়।

সভায় বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন দূতাবাস, কানাডা হাই কমিশন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর প্রতিনিধিরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত জনাব লুৎফে সিদ্দিকী।

এছাড়াও মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এর নির্বাহী পরিচালক এবং শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (বিইএফ)-এর সভাপতি, টিসিসি সদস্যবৃন্দের মধ্যে তাসলিমা আক্তার, কোহিনুর মাহমুদ, বাবুল আকতার , নাজমা আক্তার, রাজেকুজ্জামান রতন, এডভোকেট আতিকুর রহমান, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্লেষকদের মতে, এই সংশোধনী বাংলাদেশের শ্রমবাজারকে আরও গতিশীল ও আন্তর্জাতিক মানসম্মত করবে এবং শ্রমিক-মালিক সম্পর্কের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

মন্তব্য

p
উপরে