× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
BNPs colorful victory parade in the capital
google_news print-icon

রাজধানীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা

রাজধানীতে-বিএনপির-বর্ণাঢ্য-বিজয়-শোভাযাত্রা
বিজয় দিবসে শনিবার নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিজয় শোভাযাত্রা বের করে বিএনপি। ছবি: নিউজবাংলা
শোভাযাত্রা-পূর্ব সমাবেশে মঈন খান বলেন, ‘৫২ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় লাভ করে স্বাধীন দেশের সূচনা হয়েছিল। বিজয় হয়েছিল গণতন্ত্রের। বর্তমান সরকার সেই গণতন্ত্র হত্যা করে বিজয় দিবসকে পরাজয় দিবসে পরিণত করেছে।’

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয় শোভাযাত্রা করেছে বিএনপি। শনিবার বেলা ২টা ২৫ মিনিটে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে শান্তিনগর মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।

শোভাযাত্রায় অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নাজিম উদ্দিন আলম, তাইফুল ইসলাম টিপু, নিপুণ রায় চৌধুরী প্রমুখ।

বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নিতে বেলা সাড়ে ১১টা থেকেই নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতাকর্মীরা। ঢাকার বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানার নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন এবং জাতীয় ও দলীয় পতাকা নিয়ে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনে আসেন। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীর ভিড় বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে নেতাকর্মীর ভিড় ফকিরাপুল মোড় থেকে নাইটিংগেল মোড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।

রাজধানীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা

শোভাযাত্রা-পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশের জন্য কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে মাইক লাগানো হয়। ট্রাকের ওপর নির্মাণ করা হয় অস্থায়ী মঞ্চ।

বেলা ২টা ২২ মিনিটে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে নগর বিএনপি আয়োজিত এই সমাবেশ শুরু হয়।

মঈন খান তার বক্তব্যে বলেন, ‘৫২ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় লাভ করে স্বাধীন দেশের সূচনা হয়েছিল। বিজয় হয়েছিল গণতন্ত্রের। বর্তমান সরকার সেই গণতন্ত্র হত্যা করে বিজয় দিবসকে পরাজয় দিবসে পরিণত করেছে।

‘সরকার জাল নির্বাচনের দিকে এগুচ্ছে। বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরুসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের কারাগারে রাখা হয়েছে। প্রতিদিন বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হচ্ছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন সফল না হওয়া পর্যন্ত চলবে।’

নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আজকে বলতে হবে গণতন্ত্র হারিয়ে গেছে। দেশে এখন স্বৈরাচার বিরাজ করছে।’

ওদিকে বিজয় শোভাযাত্রা ঘিরে নয়াপল্টনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেসহ নয়াপল্টনের বিভিন্ন অলি-গলিতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পাশাপাশি সাদা পোশাকেও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দেখা গেছে।

আরও পড়ুন:
সিট ভাগাভাগির নির্বাচন, এটা গণতন্ত্র না: মঈন খান
বিজয় দিবসে সমাবেশের অনুমতি দিতে গড়িমসি করছে পুলিশ: বিএনপি
ভোটের ফল ঠিক হয়ে আছে, ৭ জানুয়ারি শুধু ঘোষণা: মঈন খান
সভা-সমাবেশ নিয়ে ইসির সিদ্ধান্ত গণবিরোধী: বিএনপি
চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এসে পুলিশ শাসিয়ে গেছে: বিএনপি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Most of those who suffered eye injuries in the July movement suffered from mental illness
গবেষণার তথ্য

জুলাই আন্দোলনে চোখে আঘাতপ্রাপ্তদের বেশির ভাগ মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন

জুলাই আন্দোলনে চোখে আঘাতপ্রাপ্তদের বেশির ভাগ মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা যায়, আহতদের প্রায় ৭৫ শতাংশ হালকা থেকে গুরুতর বিষণ্নতায় ভুগছেন এবং তাদের মধ্যে ২৫ শতাংশের অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর স্তরে পৌঁছেছে। ৫০ শতাংশেরও বেশি ভুক্তভোগী হালকা থেকে গুরুতর উদ্বেগে ভুগছেন, ২০ শতাংশের বেশি অত্যন্ত গুরুতর উদ্বেগের সঙ্গে লড়াই করছেন এবং প্রায় ৬০ শতাংশ মানসিক চাপে ভুগছেন।

জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় চোখে আঘাতপ্রাপ্তদের বেশিরভাগই মানসিক রোগে ভুগছেন।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট পরিচালিত এক গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে চোখে আঘাতপ্রাপ্ত ৫৫ তরুণের ওপর গবেষণা চালায় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট। তাদের বেশিরভাগই ২২ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থী, যারা চোখের চিকিৎসায় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি রয়েছেন। গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল আহত তরুণরা কী মাত্রায় বিষণ্নতা, উদ্বেগ ও মানসিক চাপে ভুগছেন তা নিরীক্ষা করা।

গবেষণায় দেখা যায়, আহতদের মধ্যে প্রায় ৭৫ শতাংশ হালকা থেকে গুরুতর বিষণ্নতায় ভুগছেন এবং তাদের মধ্যে ২৫ শতাংশের অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর স্তরে পৌঁছেছে।

গবেষণায় আরও দেখা যায়, ৫০ শতাংশেরও বেশি ভুক্তভোগী হালকা থেকে গুরুতর উদ্বেগে ভুগছেন, ২০ শতাংশের বেশি অত্যন্ত গুরুতর উদ্বেগের সঙ্গে লড়াই করছেন এবং প্রায় ৬০ শতাংশ মানসিক চাপে ভুগছেন।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মুনতাসির মারুফ বুধবার জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে (এনআইওএইচ) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই গবেষণার তথ্য তুলে ধরেন।

অরবিস ইন্টারন্যাশনালের সহযোগিতায় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট জুলাই আন্দোলনে আহতদের দৃষ্টিশক্তি ও মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকার সবকিছু করবে। ডাটাবেজ চূড়ান্ত করতে বিলম্ব হওয়ায় জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহত ও আহতদের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির প্রক্রিয়া এখনও শেষ হয়নি। সরকার সাড়ে ৯ হাজার থেকে ১০ হাজার আহতের নাম পেয়েছে এবং এখন পর্যন্ত অর্ধেক তথ্য যাচাই করা সম্ভব হয়েছে। যাচাই শেষে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি এবং পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু হবে।’

সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইওএইচ), জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ইস্পাহানি ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ নেতৃস্থানীয় হাসপাতাল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আগত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি প্যানেল কর্মশালায় উপস্থিত আহতদের প্রশ্নের জবাব দেন।

আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের প্রশ্নের জবাবে প্যানেল সদস্যরা বলেন, তারা আহতদের শরীরে থাকা সব বুলেট অপসারণের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। তবে কিছু এখনও রয়ে গেছে। গুলিগুলো তাদের কোনো ক্ষতি করবে না বলেও আশ্বস্ত করেন তারা।

কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর, এনআইওএইচ-এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী এবং অরবিস ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. মুনির আহমেদ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Setting up Task Force on Air Pollution Control Environment Adviser

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
কিছু এলাকা ‘নো ব্রিকফিল্ড জোন’ ঘোষণার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে জানিয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘বায়ুদূষণ সমস্যার রাতারাতি সমাধান সম্ভব নয়। তাই জনগণকে মাস্ক ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। বায়ুদূষণের প্রধান উৎস চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।’

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, ‘বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। টাস্কফোর্সটি আগামী বর্ষাকাল পর্যন্ত কাজ করবে।’

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে শুষ্ক মৌসুমে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বায়ুদূষণ রোধে করণীয় নিয়ে আয়োজিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

কিছু এলাকা ‘নো ব্রিকফিল্ড জোন’ ঘোষণার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে জানিয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘বায়ুদূষণ সমস্যার রাতারাতি সমাধান সম্ভব নয়। তাই জনগণকে মাস্ক ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। বায়ুদূষণের প্রধান উৎস চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি, আইন বাস্তবায়ন ও মনিটরিং জোরদারের মাধ্যমে বায়ুদূষণ সমস্যার সমাধান করা হবে।

পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, বায়ু দূষণ রোধে নির্মাণ কাজের ধুলা, ইটভাটা ও যানবাহনের ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। নির্মাণ কাজে ধুলা কমাতে পানি ছিটানো, নির্মাণ সামগ্রী ঢেকে রাখা এবং সুরক্ষা বেষ্টনী ব্যবহারের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

নিয়মিত ভ্যাকুয়াম ট্রাকের মাধ্যমে রাস্তা পরিষ্কার এবং দ্রুত সড়ক মেরামতের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন তিনি। পাশাপাশি, রাস্তার ধারে ঘাস লাগানো, নির্ধারিত স্থানে বর্জ্য ফেলা এবং বর্জ্য পোড়ানো বন্ধের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে পুরনো গাড়ি অপসারণ করা হবে এবং রাজধানীতে খোলা ট্রাক প্রবেশ বন্ধে পুলিশকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

সভায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, খাল উদ্ধার এবং উন্মুক্ত জায়গায় খেলার মাঠ তৈরির উদ্যোগ নেয়া হবে। দেশের পরিবেশের মানোন্নয়নে সমন্বিতভাবে কাজ করা হবে।

আরও পড়ুন:
অর্থায়ন নিয়ে বিতর্ক: ১২তম দিনে গড়াল কপ২৯ সম্মেলন
‘জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর অর্থ পাওয়ার চেয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকাটা জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় রিসাইক্লিং, মনিটরিং ও সার্টিফাইড ব্যবস্থা প্রয়োজন’
পুরনো যানবাহন প্রত্যাহারে বিআরটিএ-কে চিঠি
ঢাকার খালগুলো নিয়ে ব্লু নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা হচ্ছে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
47th BCS application starts on December 29

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু ২৯ ডিসেম্বর

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু ২৯ ডিসেম্বর
আগামী ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন করতে পারবেন প্রার্থীরা। তা চলবে আগামী ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। এবার প্রার্থীদের আবেদন ফি দুশ’ টাকা।

সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) ৪৭তম বিসিএসের আবেদনের নতুন তারিখ চূড়ান্ত করেছে। গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী- আগামী ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন করতে পারবেন প্রার্থীরা। তা চলবে আগামী ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। এবার প্রার্থীদের আবেদন ফি দুশ’ টাকা।

পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

এর আগে বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষাসহ সব ধরনের সরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পরীক্ষার আবেদন ফি সর্বোচ্চ ২০০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিসিএসে মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২০০ থেকে কমিয়ে ১০০ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, ৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর একদিন আগে ৯ ডিসেম্বর (সোমবার) অনলাইনে আবেদন অনিবার্য কারণে স্থগিত করে পিএসসি।

আরও পড়ুন:
বিসিএসে মৌখিক পরীক্ষার নম্বর, আবেদন ফি অর্ধেক কমল
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু ১০ ডিসেম্বর, শূন্যপদ ৩৬৮৮
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল পুনঃপ্রকাশ, উত্তীর্ণ ২১৩৯৭
পাঁচ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাচ্ছেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Formation of committee to review dearness allowance of government employees

সরকারি চাকুরেদের মহার্ঘ ভাতা পর্যালোচনায় কমিটি গঠন

সরকারি চাকুরেদের মহার্ঘ ভাতা পর্যালোচনায় কমিটি গঠন
কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিবকে আহ্বায়ক করে গঠিত এই কমিটি মহার্ঘ ভাতার প্রযোজ্যতা ও প্রাপ্যতার বিষয় পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ দাখিল করবে।

সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা সংস্থানের বিষয় পর্যালোচনা করতে কমিটি গঠন করেছে সরকার। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫-এর আওতাভুক্ত কর্মচারীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিবকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগ প্রবিধি-৩ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত একটি কমিটি গঠন করে অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সরকারের কর্মে নিয়োজিত জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫-এর আওতাভুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুকূলে ‘মহার্ঘ ভাতা’ সংস্থানের বিষয়টি পর্যালোচনা করে সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপ-সচিব সৈয়দ আলী বিন হাসানের সই করা আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিবকে আহ্বায়ক করে গঠিত কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব।

কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, কমিটি মহার্ঘ ভাতার প্রযোজ্যতা ও প্রাপ্যতার বিষয় পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ দাখিল করবে। কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক কর্মকর্তাকে কো-অপ্ট করতে পারবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
India does not support Hasinas criticism of interim government Mishri

অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হাসিনার সমালোচনা সমর্থন করে না ভারত: বিক্রম মিশ্রি

অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হাসিনার সমালোচনা সমর্থন করে না ভারত: বিক্রম মিশ্রি ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি। ছবি: সংগৃহীত
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি বলেন, “শেখ হাসিনা তার মতামত প্রকাশের জন্য ‘বেসরকারি যোগাযোগের চ্যানেল’ ব্যবহার করছেন। ভারত তাকে তার মাটি থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য কোনো প্ল্যাটফর্ম বা সুবিধা দেয়নি।”

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকার নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনার পক্ষে অবস্থান নেয়নি ভারত। নয়াদিল্লি এটিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের জন্য ছোটখাটো ধাক্কা হিসেবেই দেখছে।

বুধবার কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের সভাপতিত্বে পররাষ্ট্রবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মিশ্রি নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল বা সরকারের সঙ্গে জোটবদ্ধ না হয়ে বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে ভারতের মনোভাবের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।

বিক্রম মিশ্রি বলেন, “শেখ হাসিনা তার মতামত প্রকাশের জন্য ‘বেসরকারি যোগাযোগের চ্যানেল’ ব্যবহার করছেন। ভারত তাকে তার মাটি থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য কোনো প্ল্যাটফর্ম বা সুবিধা দেয়নি।”

অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার বিষয়ে ভারতের দীর্ঘদিনের নীতির কথাও তুলে ধরেন দেশটির পররাষ্ট্র সচিব।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমালোচনা করে শেখ হাসিনার ভিডিও বার্তা প্রচারের পরই এই ব্রিফিং করা হয়।

মিশ্রি কমিটিকে জানান, এ সপ্তাহের শুরুতে ঢাকা সফরের সময় তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলেছেন যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ‘কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল’ বা নির্দিষ্ট সরকারের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ককে ভারত সর্বাধিক অগ্রাধিকার দেয় এবং বর্তমান সরকারের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক থাকবে।

পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ফরেন অফিস কনসালটেশনসহ বেশ কয়েকটি বৈঠক করতে সোমবার ঢাকায় আসেন বিক্রম মিশ্রি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিনের সঙ্গে পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈঠক এবং পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর তিনি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে ‘ইতিবাচক, গঠনমূলক ও পারস্পরিক লাভজনক’ হিসেবে দেখতে চান বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বিক্রম মিশ্রি বলেন, ‘জনগণের স্বার্থে এই পারস্পরিক লাভজনক সম্পর্ক অব্যাহত না রাখার কোনো কারণ নেই।’

এসব বৈঠকে মিশ্রি একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সমর্থনের কথা তুলে ধরেন।

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব জোর দিয়ে বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল অংশীদার হলো জনগণ।

তিনি বলেন, ভারতের উন্নয়ন সহযোগিতা এবং সংযোগ, বাণিজ্য, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ বাংলাদেশের সঙ্গে বহুমুখী সম্পৃক্ততা সবই বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য।

আরও পড়ুন:
ভারতীয় মিডিয়ায় ইসকনের ওপর হামলার খবর ভুয়া: সিএ প্রেস উইং
ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতিতে নেই সরকার: আসিফ 
দিল্লিকে বার্তা, ভারতে বসে হাসিনার বক্তৃতা পছন্দ করছে না ঢাকা
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক সম্পর্ক চায় ভারত: বিক্রম মিশ্রি
বাংলাদেশ-ভারত এফওসি বৈঠক শেষ, বিবৃতি আসছে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
South Asian countries to benefit if SAARC becomes active Principal Adviser

সার্ক সক্রিয় হলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো লাভবান হবে: প্রধান উপদেষ্টা

সার্ক সক্রিয় হলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো লাভবান হবে: প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৃহস্পতিবার যমুনায় সার্ক ফেডারেশন অফ অনকোলজিস্ট-এর প্রতিনিধিরা সাক্ষাৎ করেন। ছবি: পিআইডি
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘সার্ক আমার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আমি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই সার্ককে সক্রিয় করার বিষয়ে বলেছি। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার কিছু ইস্যুর জন্য সার্ক সক্রিয় হচ্ছে না। আমি মনে করি, দুটি দেশের মধ্যকার সমস্যা অন্য দেশগুলোকে প্রভাবিত করা উচিত নয়।’

সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন (সার্ক) সক্রিয় করে তোলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো লাভবান হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন অনকোলজির (এসএফও) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন।

প্রধান উপদেষ্টা তার বাসভবন যমুনা থেকে বৃহস্পতিবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে যুক্ত হন।

অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান বলেন, ‘সার্ক আমার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আমি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই সার্ককে সক্রিয় করার বিষয়ে বলেছি। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার কিছু ইস্যুর জন্য সার্ক সক্রিয় হচ্ছে না। আমি মনে করি, দুটি দেশের মধ্যকার সমস্যা অন্য দেশগুলোকে প্রভাবিত করা উচিত নয়।

‘প্রতি বছর দক্ষিণ এশিয়ার নেতারা যদি সাক্ষাৎ করেন, একসঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন তাহলে গোটা বিশ্বের কাছে বার্তা যায় যে আমরা একসঙ্গে আছি। এটা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে বিশ্বের কাছে ইতিবাচকভাবে উপস্থাপন করবে এবং এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।’

এই কনফারেন্সের মাধ্যমে সার্ককে সক্রিয় করতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে আবারও আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।

ড. ইউনূস এ সময় এসএফও-এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডা. এবিএমএফ করিমের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন এবং তার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেন।

নিজের ছোট ভাই, বিশিষ্ট লেখক, সাংবাদিক, সমালোচক ও খ্যাতনামা টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরকে স্মরণ করেন প্রফেসর ইউনূস। ভাইয়ের ক্যানসার শনাক্ত ও চিকিৎসার সময় তার পুরো পরিবারকে কী ভোগান্তির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল সেসব অভিজ্ঞতার কথা জানান তিনি। সেসময় ডা. করিম কীভাবে তার চিকিৎসায় সাহায্য করেছিলেন সে কথাও উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, ‘ক্যানসার চিকিৎসায় যে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন তা এখনও আমরা পাচ্ছি না। সার্ক যে ক্যানসার চিকিৎসাকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে এটা অত্যন্ত জরুরি ও অনুপ্রেরণামূলক।’

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানো ছাড়া নয়াদিল্লির দ্বিতীয় চিন্তা নেই
সংস্কার প্রক্রিয়ায় ইইউ’র পূর্ণ সমর্থন, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
প্রধান উপদেষ্টার ঐক্যের ডাকে ধর্মীয় নেতাদের একাত্মতা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Annual Army Chiefs Conference held at Natore

নাটোরে সেনাবাহিনীর বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নাটোরে সেনাবাহিনীর বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন এবং এই কোরের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশ-বিদেশে পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময় করেন।

নাটোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্স-এর বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে কাদিরাবাদ সেনানিবাসের ইঞ্জিনিয়ার সেন্টার অ্যান্ড স্কুল অফ মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

সেনাপ্রধান বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে উপস্থিত কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্স-এর সব অধিনায়ক ও অন্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন এবং এই কোরের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশ-বিদেশে পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময় করেন।

সেনাপ্রধান কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্স-এর গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য, দেশমাতৃকার সেবায় এই কোরের অবদানের কথা স্মরণ করেন এবং আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে এই কোরের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।

এছাড়াও দেশ ও জাতি গঠনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশেষ করে কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্স-এর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন সেনাবাহিনী প্রধান।

সম্মেলনে সেনাবাহিনী ও কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্স-এর জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সব ইউনিট অধিনায়ক উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
সেনা সদস্যদের দেশপ্রেমকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে: সেনাপ্রধান
সামনে একটু কঠিন সময় পার করতে হবে: সেনাপ্রধান
দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে উন্নতির শিখরে নেয়ার প্রত্যয় সেনাপ্রধানের
বিএমএ-র ‘হল অব ফেম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন সেনাপ্রধান
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান

মন্তব্য

p
উপরে