× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
837 cases in one month 20326 accused including BNP leaders
google_news print-icon
বিএনপিপন্থি আইনজীবীর দাবি

এক মাসে ৮৩৭ মামলা, বিএনপি নেতাসহ আসামি ২০,৩২৬

এক-মাসে-৮৩৭-মামলা-বিএনপি-নেতাসহ-আসামি-২০৩২৬
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। ছবি: নিউজবাংলা
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘বিরোধী দল তথা জনগণের ন্যায্য আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে না পেরে সরকার বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস অব্যাহত রেখেছে। সাধারণ মানুষও রেহাই পাচ্ছে না। তারা হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা গায়েবি মামলাকে বিরোধী দল দমনের প্রধান অবলম্বনে পরিণত করেছে।’

বিএনপির গত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশের পর এ পর্যন্ত ৮৩৭টির বেশি হয়রানিমূলক গায়েবি মামলা করা হয়েছে অভিযোগ করে এগুলোতে বিরোধীদলীয় ২০ হাজার ৩২৬ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপিপন্থি এক আইনজীবী।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দক্ষিণ হলে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

রাজনৈতিক ‘হয়রানিমূলক’ মামলায় গ্রেপ্তার আইনজীবীসহ সব রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি ও ‘মিথ্যা মামলা’ প্রত্যাহরের দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির (বার) সাবেক সম্পাদক এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বদরুদ্দোজা বাদল, রুহুল কুদ্দুস কাজল, আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সভাপতি আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল, আইনজীবী মোহাম্মদ আলী, মো. আক্তারুজ্জামান, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, আবদুল্লাহ আল মাহবুবসহ সংশ্লিষ্টরা।

লিখিত বক্তব্যে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘বিরোধী দল তথা জনগণের ন্যায্য আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে না পেরে সরকার বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস অব্যাহত রেখেছে। সাধারণ মানুষও রেহাই পাচ্ছে না। তারা হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা গায়েবি মামলাকে বিরোধী দল দমনের প্রধান অবলম্বনে পরিণত করেছে।

‘এই কাজে তারা রাষ্ট্রের পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে যথেচ্ছ ব্যবহার করছে। সরকার ও সরকারি দল বিচার বিভাগকে তাদের অপতৎপরতার প্রধান বাহনে পরিণত করেছে। বিরোধী দলসমূহের নেতা-কর্মীদের বিচারিক হয়রানি এবং উপযুক্ত তদন্ত ও বিচারিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে তড়িঘড়ি করে সাজা প্রদান সাধারণ নিয়মে পরিণত হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী’ আন্দোলনে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে বর্তমান একনায়কতান্ত্রিক স্বৈরশাসক কর্তৃক হয়রানি, গুম, খুন, মামলা, গ্রেপ্তার ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সাজার শিকার হতে হচ্ছে।

এ আইনজীবী বলেন, ‘সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও হয়রানি থেকে মুক্তি পাচ্ছে না দেশের আইনজীবী সমাজও। আইনজীবীদের নজিরবিহীনভাবে আদালত প্রাঙ্গণ ও চেম্বার থেকেও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

‘ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্য, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি খন্দকার মাসুদুর রহমান, অ্যাডভোকেট নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ, মাহমুদ হাসান মিলনসহ গ্রেপ্তার হয়ে জেল আছেন।’

সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল অভিযোগ করেন, ‘জামিনপ্রাপ্তির সকল বৈধ কারণ থাকলেও আইনজীবীসহ কারাবন্দি রাজনৈতিক কর্মীদের জামিন প্রদান করা হচ্ছে না। রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলায় ইতোপূর্বে আগাম জামিন প্রদান করা হলেও বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অধিকাংশ ফৌজদারি আদালতসমূহ আগাম জামিনের দরখাস্ত শুনানি করতে অপারগতা প্রকাশ করছেন। ফলে রাজনৈতিক হয়রানির মাত্রা বেড়েই চলেছে।’

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সব বন্দির মুক্তি দাবি করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা।

আরও পড়ুন:
স্বতন্ত্র ফরম কেনা একরামুজ্জামানকে দলছাড়া করল বিএনপি, জাফরও বহিষ্কার
ঈশ্বরদীতে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ল দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেন
বিএনপি নেতা দুদু ও স্বপন রিমান্ডে
সাভারে যাত্রীবেশে ছিনতাইচক্রের প্রধানসহ গ্রেপ্তার ৫
বুধবার অবরোধ ও বৃহস্পতিবার হরতাল ঘোষণা বিএনপির

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In 15 years 90000 recruitments in the police are political
সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার

পুলিশে ১৫ বছরে ৯০ হাজার নিয়োগ রাজনৈতিক পরিচয়ে

পুলিশে ১৫ বছরে ৯০ হাজার নিয়োগ রাজনৈতিক পরিচয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ছবি: সংগৃহীত
শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের আগে প্রার্থী কোন দলের, তার বাবা কোন দলের, দাদা কোন দলের এবং আরও পূর্বপুরুষ কোন দলের তা খবর নেয়া হয়েছে। দুই লাখ পুলিশের মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্য এভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন।’

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে গত ১৫ বছরে ৮০ থেকে ৯০ হাজার সদস্যকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে রাজনৈতিক পরিচয়ে। এসব নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট চাকরি প্রার্থীর চৌদ্দ গোষ্ঠীর রাজনৈতিক পরিচয় খুঁজে দেখা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সোমবার সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেছেন।

রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের আগে নানাভাবে তাদের তথ্য যাচাই করা হয়েছে। নিয়োগ প্রার্থী কোন দলের, তার বাবা কোন দলের, দাদা কোন দলের এবং আরও পূর্বপুরুষ কোন দলের তা খবর নেয়া হয়েছে। দুই লাখ পুলিশের মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্য এভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘এই ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্যকে তো বলতে পারি না গো হোম (বাসায় ফিরে যাও)। তবে যারা দুষ্টু, যারা পেশাদারত্বের বাইরে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।’

ডিএমপির এই শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ‘পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যখন পুলিশ ইনঅ্যাক্টিভ হয়ে পড়ে, তখন ঢাকা শহরে ডাকাতি, লুটপাট শুরু হয়। তখন ৮০ বছরের বৃদ্ধও লাঠি নিয়ে পাহারা দিয়েছেন। তখন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ট্রমার মধ্যে পড়ে যায়। এরপর সদ্যবিদায়ী ডিএমপি কমিশনারসহ অন্যরা পুলিশকে সক্রিয় করতে কাজ শুরু করেন।’

ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দেয়া হয়েছে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘ঢাকা শহরের প্রধান সমস্যা ট্রাফিক। এই শহরে বিপুলসংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। অটোরিকশা যদি বন্ধ না হয় তাহলে ঢাকা শহরের ঘর থেকে বের হলে আর হাঁটার জায়গা থাকবে না। মানুষের মুভমেন্ট বন্ধ হয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল অবস্থায় আছে। তবে ট্রাফিকে শৃঙ্খলা ফেরাতে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এর জন্য নগরবাসীর সহযোগিতা প্রয়োজন। বিগত সরকার অটোরিকশার অনুমতি দেয়ার কারণেই বাড়ছে অটোর সংখ্যা। অচিরেই এটি কমানো না গেলে ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে পড়তে হবে নগরবাসীকে। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করেছি।’

রাজধানীতে ইদানীং ছিনতাইয়ের ঘটনা বেড়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘নগরবাসীর কাছ থেকে ছিনতাইয়ের অনেক অভিযোগ আসছে। ছিনতাই প্রতিরোধে ডিবি ও থানা পুলিশকে সক্রিয় করা হয়েছে যাতে রোধ করা সম্ভব হয়।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ঢাকা মহানগর পুলিশ পেশাদারত্বের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে বলে মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, এ ঘটনায় আমি ঢাকাসহ দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। ওই সময়ের অপেশাদার আচরণের কারণে বদলি ও দোষী সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
বলপ্রয়োগ: পুলিশ সদস্যদের শাস্তির দাবি ৭১.৫% মানুষের
‘মামলা নিতে না চাইলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Clash on both sides of BNP former Chhatra Dal leader was hacked to death

বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষ, সাবেক ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষ, সাবেক ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা ঘিওর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লাভলু মিয়া। ছবি: সংগৃহীত
মানিকগঞ্জের ঘিওরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। ধারাবাহিক সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিপক্ষ উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লাভলু মিয়াকে কুপিয়ে হত্যা করে।

মানিকগঞ্জের ঘিওরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষে উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লাভলু মিয়াকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

ঘিওর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে সোমবার লাভলু মিয়াকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। ঢাকায় নেয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্সেই তার মৃত্যু হয়।

ওই হামলায় বিএনপি কর্মী আলতাফ হোসেন, হিমেল হোসেন, সোহাগ মিয়া, তামিম হোসেন ও সেলিম মিয়া গুরুতর আহত হয়েছেন। তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

নিহত লাভলু মিয়া ঘিওরের কুস্তা এলাকার মৃত আব্দুল হালিমের ছেলে। তিনি উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। কুয়েত প্রবাসী লাভলু ছুটিতে দেশে এসেছিলেন।

স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ জানায়, সোমবার বেলা ১১টার দিকে ঘিওর হাট-বাজার, ধলেশ্বরী নদীর বালুমহাল ও পরিবহন খাত দখল এবং আধিপত্য বিস্তারে বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষ হয়। সে সময় আলতাফ হোসেন ও হিমেল হোসেন নামে বিএনপির দুই কর্মী গুরুতর আহত হন।

আহত দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লাভলু মিয়া তাদেরকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে যান। তিনি হাসপাতালের গেটের ভেতরে প্রবেশের পর প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে হামলা-পাল্টাহামলার ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর আহত লাভলু মিয়াকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার সময় রাস্তায়ই তার মৃত্যু হয়।

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ঘিওর সদর বিএনপির সঙ্গে কুস্তা এলাকার বিএনপির দ্বন্দ্ব চলে আসছে। জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা কয়েক দফা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে দু’পক্ষকে মিলিয়ে দেন। তবে জেলার নেতাদের সামনে মিলে গেলেও তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল।

ঘিওর থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় থানায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ বিষয়ে জেলা ও উপজেলা বিএনপির দায়িত্বশীল কোনো নেতার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Five people including Menon and Kamrul were arrested in a new case

মেনন ও কামরুলসহ পাঁচজন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

মেনন ও কামরুলসহ পাঁচজন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার রাশেদ খান মেনন ও কামরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
আসামিদের সোমবার কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে রাজধানীর পৃথক পৃথক থানায় হওয়া পাঁচ মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ আবেদন মঞ্জুর করেন।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামসহ পাঁচজনকে পৃথক মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। অন্য তিনজন হলেন-সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের সাবেক উপ-কমিশনার মশিউর রহমান ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ।

আসামিদের সোমবার কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে রাজধানীর পৃথক পৃথক থানায় হওয়া পাঁচ মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ।

শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ আবেদন মঞ্জুর করেন।

জানা গেছে, রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানার পৃথক দুই হত্যাচেষ্টার মামলায় অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, মতিঝিল থানার মামলায় রাশেদ খান মেনন, চকবাজার থানায় দায়ের করা মামলায় চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মশিউর রহমান এবং উত্তরা পশ্চিম থানার এক মামলায় আসাদুজ্জামান কিরণকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়।

প্রসঙ্গত, উল্লিখিত প্রত্যেকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

আরও পড়ুন:
সনাতন মঞ্চের চিন্ময় কৃষ্ণ ডিবি হেফাজতে 
ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ঢাবির ছাত্রলীগ নেতা ইমন গ্রেপ্তার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে একাই ২৮টি গুলি ছোড়েন তৌহিদুল
ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার শাহজাহান ওমর
৮ দিনের রিমান্ডে সাবেক মন্ত্রী কামরুল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
2 killed in collision between truck and private car in Naogaon

নওগাঁয় ট্রাক-প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

নওগাঁয় ট্রাক-প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
মান্দা থানার ওসি মনসুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় মরদেহ উদ্ধার করা করেছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

নওগাঁর মান্দায় ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাইভেটকারের দুই যাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।

সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নওগাঁ-রাজশাহী আঞ্চলিক মহাসড়কে মান্দা উপজেলার সাহাপুকুর নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- জেলার সাপাহার উপজেলার চৌধুরীপাড়ার এনামুল হকের ছেলে আলভী রাব্বানী জিহান ও আ. জব্বারের ছেলে মাহিন আহমেদ সাগর।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রাইভেটকারটি রাজশাহী থেকে নওগাঁর দিকে আসছিলো। ঘটনাস্থলে পৌঁছলে নওগাঁ থেকে রাজশাহীর দিকে যাওয়া দ্রুতগামী একটি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে কারটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রাইভেটকারটি দুমড়ে-মুচড়ে রাস্তার পাশে পিলারে আটকে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাইভেটকারের দুই যাত্রী নিহত হন।

ওদিকে প্রাইভেটকারের পেছনে থাকা একটি বাসকেও ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায় ড্রাম ট্রাকটি। তবে বাসে থাকা কোনো যাত্রী হতাহত হননি। সকাল থেকেই ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে স্থানীয়রা জানান।

মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় মরদেহ উদ্ধার করা করেছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

আরও পড়ুন:
কীর্তনখোলায় বলগেট-স্পিডবোট মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১ নিখোঁজ ৩
শাহবাগে বাসের ধাক্কায় ফুল ব্যবসায়ী নিহত
নওগাঁয় সড়কে প্রাণ গেল তিনজনের
শোকস্তব্ধ বাকশিমূল
ব্যাটারিচালিত ভ্যানে ট্রাকের ধাক্কায় দুজন নিহত

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A father and son died in a road accident in Chapainawabganj

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কে ছত্রাজিতপুরের বহালাবাড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংষর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়। অপর ঘটনায় গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর আড্ডা সড়কে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক প্রাণ হারান।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। শিবগঞ্জ ও গোমস্তাপুর উপজেলায় সোমবার পৃথক এসব দুর্ঘটনা ঘটেছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কে ছত্রাজিতপুর বহালাবাড়ি এলাকায় বেলা আড়াইটার দিকে ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সংষর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়। তারা হলেন- শিবগঞ্জ উপজেলার কালিনগর লক্ষ্মীপুর এলাকার মিজানুর রহমান ও তার ছেলে সাগর হোসেন।

অন্যদিকে প্রায় একই সময়ে গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর আড্ডা সড়কের তেঁতুলতলা এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক বাবর আলী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।

শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম কিবরিয়া ও গোমস্তাপুর থানার ওসি খাইরুল বাসার সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন মারা যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরও পড়ুন:
কুমিল্লায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু ও নারীসহ নিহত ৫
আইভরি কোস্টে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে নিহত ২৬
ধাক্কা দিয়ে পথচারীর সঙ্গে প্রাণ হারালেন বাইক চালকও
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে চারজন নিহত
কীর্তনখোলায় বলগেট-স্পিডবোট মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১ নিখোঁজ ৩

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The idea of ​​reorganizing the ACC is in the existing law

বিদ্যমান আইনেই দুদক পুনর্গঠনের চিন্তা

বিদ্যমান আইনেই দুদক পুনর্গঠনের চিন্তা দুদকের লোগো। ফাইল ছবি
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিচার বিভাগ-দুদক শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল। সেই সময়ে এমপি-মন্ত্রীরা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।’

আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, দুদকের অফিসাররা পদত্যাগ করার পর কাজকর্মে কিছুটা অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। এ অচলাবস্থা দূর করার জন্য অবিলম্বে দুদকে বর্তমান আইনেই নতুন কমিশন নিয়োগ দেয়ার চিন্তা সরকারের রয়েছে।

রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে সোমবার আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষে প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

আসিফ নজরুল বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে দুদক একেবারেই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে। ফলে এখনও ভয়াবহ ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির খবর আমরা পাচ্ছি।

‘এটি আমাদের বন্ধ করতে হবে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত কমিশন দিয়ে হবে না। আমাদের দ্রুত সময়ের মধ্যে কমিশন গঠন করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘দুদক সংস্কারে গঠিত কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান সাহেব অন্তর্বর্তীকালীন একটা অবস্থার কথা বলছেন, কিন্তু এটা করতে গেলে আবার আইন পরিবর্তন করতে হবে।

‘সমস্যা হলো এখন যদি পরিবর্তন করা হয়, তারপর যদি সংস্কার কমিশন চূড়ান্তভাবে আবার আইন পরিবর্তন করতে বলে, তাহলে বিষয়টি কেমন দেখায়? এখন কোনটি আসলে সর্বোত্তম হবে, এটি নিয়ে আমরা বিচার-বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।’

এর আগে অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিচার বিভাগ-দুদক শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল। সেই সময়ে এমপি-মন্ত্রীরা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।

‘দুদকে বর্তমানে যারা কাজ করছেন, আপনারা সেই সব দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে তদন্ত করুন; প্রমাণ করুন তাদের মাধ্যমে আপনাদের হৃদয় পরিবর্তন হয়নি। এখন তো কাজের সুযোগ এসেছে।’

শেখ হাসিনার আমলে প্রতিটি দপ্তরই অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‌‘ভূমি অফিসে নামজারি করতে গিয়েছি। সেখানে ১০ লাখ টাকা ঘুষ চেয়েছে আমার কাছে।

‘ভূমি অফিসে যে লোকজন ছিল, তাদেরকে কি শেখ হাসিনা বলে গিয়েছিল তোমরা ঘুষ নিবা? সবকিছুর দায় চোরের নেত্রীকে দিলেই হবে না, নিজেদের কথা চিন্তা করুন; আপনি নিজে কতটা সততার জায়গায় আছেন।’

আরও পড়ুন:
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল হত্যার ভিডিও দেখে গ্রেপ্তার ৬
সাইফুল হত্যাকারীদের কঠোর শাস্তি: উপদেষ্টা নাহিদ
আইনজীবী সাইফুল হত্যা: সুপ্রিম কোর্টসহ সব বারে বিক্ষোভ সমাবেশ
দুদকের মামলা থেকে জয়নাল আবদীন ফারুককে খালাস
শাহবাগ ও আশপাশের এলাকায় ৪ প্লাটুন বিজিবি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Time to give opinion to Judiciary Reforms Commission increased

বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনে মতামত দেয়ার সময় বাড়ল

বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনে মতামত দেয়ার সময় বাড়ল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ফাইল ছবি
কমিশনের সচিব এ ই এম ইসমাইল হোসেনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওয়েবসাইটে বিভিন্ন শ্রেণির জনগোষ্ঠী বা অংশীজনদের মতামত সংগ্রহের উদ্দেশ্যে পৃথক প্রশ্নমালা যুক্ত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সেসব প্রশ্নমালা পূরণ করে মতামত দেয়ার সময়সীমা ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।

অংশীজনদের মতামত নিতে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সময়সীমা ১২ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার এ তথ্য জানানো হয়।

কমিশনের সচিব এ ই এম ইসমাইল হোসেনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওয়েবসাইটে বিভিন্ন শ্রেণির জনগোষ্ঠী বা অংশীজনদের মতামত সংগ্রহের উদ্দেশ্যে পৃথক প্রশ্নমালা যুক্ত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সেসব প্রশ্নমালা পূরণ করে মতামত দেয়ার সময়সীমা ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, নির্ধারিত প্রশ্নমালার বাইরে সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব থাকলে প্রস্তাবের সফট কপি কমিশনের ইমেইলে ([email protected]; [email protected]) এবং প্রস্তাবের মুদ্রিত কপি কমিশনের ঠিকানায় (বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, ১৫ কলেজ রোড, ঢাকা-১০০০) পাঠানো যাবে।

এর আগে গত ২৩ নভেম্বর কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, অংশীজনদের মতামত নিতে ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। সংস্কারের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব থাকলে কমিশনের ইমেইল ও ঠিকানায় ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তা পাঠানো যাবে।

‘বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন’ নামের আট সদস্যের এ কমিশন গঠন করা হয়েছে গত ৩ অক্টোবর।

কমিশনের প্রধান করা হয় আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমানকে।

আরও পড়ুন:
৭ ডিসেম্বরের মধ্যে মতামত ও প্রস্তাব চেয়েছে কমিশন
সিভিল সার্ভিস থেকে ‘ক্যাডার’ শব্দ বাদের সুপারিশ যাচ্ছে
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অপ্রীতিকর ঘটনায় প্রধান বিচারপতির উদ্বেগ
৫ সংস্কার কমিশনপ্রধানের মর্যাদা-সুবিধা, সদস্যদের সম্মানী নির্ধারণ
সংবিধান সংস্কারে আগামী সপ্তাহে দেশব্যাপী জরিপ শুরু: আলী রীয়াজ

মন্তব্য

p
উপরে