× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
16 kg pangas in the fishing net in the sea
google_news print-icon

সাগরে জেলের জালে ১৬ কেজির পাঙ্গাস

সাগরে-জেলের-জালে-১৬-কেজির-পাঙ্গাস
বিশাল আকৃতির পাঙ্গাসটি হাতে জেলে কোরবান আলী হায়দার।
মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ইলিশের পাশাপাশি এখন পাঙ্গাসসহ সামুদ্রিক অনেক মাছের প্রজনন এবং বড় হওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এতে জেলেরা লাভবান হচ্ছেন।’

পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এবার ইলিশ শিকারে ব্যস্ত এক জেলের জালে ধরা পড়লো ১৬ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি পাঙ্গাস।

বৃহস্পতিবার কুয়াকাটার মহিপুরের স্থানীয় জেলে কোরবান আলী হায়দারের ইলিশের জালে এ মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার অপু সাহা।

পরে মাছটিকে কুয়াকাটা মেয়র মার্কেটের মেসার্স তামান্না ফিসের আড়তে ওঠালে এক নজর দেখতে ভীড় জমায় উৎসুক মানুষ। সেখানে নিলামের মাধ্যমে ১ হাজার ১২৫ টাকা কেজি দরে মোট ১৯ হাজার টাকা ৪০০ চল্লিশ টাকায় শাহাবুদ্দিন ফরাজি নামের এক মৎস্য ব্যসায়ী মাছটি কিনে নেন।

সাগরে জেলের জালে ১৬ কেজির পাঙ্গাস
১৬ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের সেই সাগরের পাঙ্গাস।

মাছ ব্যবসায়ী শাহাবুদ্দীন ফরাজি বলেন, মাছটি মুলত সাগরের। তাই আগ্রহ করেই কিনেছিলাম। কারণ, নদীর পাঙ্গাসের যেমন চাহিদা আছে ঠিক তেমনি সাগরের পাঙ্গাস হিসেবে এটিরও চাহিদা ব্যাপক। তিনি বলেন, ‘যে দামে কিনেছি তারচেয়ে বেশি দামেই বিক্রি করতে পেরেছি মাছটি।’

মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ইলিশের পাশাপাশি এখন পাঙ্গাসসহ সামুদ্রিক অনেক মাছের প্রজনন এবং বড় হওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এতে জেলেরা লাভবান হচ্ছেন।’

আরও পড়ুন:
সাগরে ভাসতে থাকা ১৪ জেলেকে তিনদিন পর উদ্ধার
জি-সেভেন সম্মেলনে যোগ দিতে জাপানে জেলেনস্কি
ভাসতে ভাসতে ভারতে চলে যাওয়া ১৫ জেলে ফিরেছেন দেশে
পদ্মা-মেঘনায় বুধবার থেকে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
সাড়ে ১৮ লাখে বিক্রি হলো দুইটি ভোল মাছ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Cypriot girl Savare in love

ভালোবাসার টানে সাইপ্রাসের তরুণী সাভারে

ভালোবাসার টানে সাইপ্রাসের তরুণী সাভারে বাংলাদেশে এসে প্রেমিক শামীমের সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন আন্থি। ছবি: নিউজবাংলা
নববধূ আন্থি তেলেবান্থু বলেন, ‘আমরা দুজন একসঙ্গে কাজ করেছি। তারপর বন্ধু হয়েছি এবং আমি তাকে ব্যক্তিগতভাবে একজন ভালো চরিত্রের মানুষ হিসেবেই জানি। সে অসহায় মানুষকে সাহায্য করতে পছন্দ করে। এসব থেকেই আস্তে আস্তে আমি তার প্রেমে পড়ে যাই।’

ভালোবাসার টানে এক হয়ে গেল দুই দেশের কয়েক হাজার মাইলের দূরত্ব। সূদুর ইউরোপ থেকে ৫ বছরের প্রণয়কে বিয়েতে রূপ দিতে বাংলাদেশে ছুটে এসেছেন সাইপ্রাসের এক তরুণী। সাতসমুদ্র পাড়ি দিয়ে অবশেষে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন সাভারের যুবক শামীম আহমেদের সঙ্গে। এরই মধ্যে শ্বশুড়বাড়ি, আত্মীয়স্বজন আর প্রতিবেশীদের মন জয় করে নিয়েছেন ভিনদেশী এই নারী। পরদেশী বউ পেয়ে দারুণ খুশি শামীমের পরিবারও।

শুক্রবার সাভারের আশুলিয়ার গাজীরচট আয়নাল মার্কেট এলাকায় মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান শামীমের স্ত্রীকে ঘিরে চলছে উৎসব। আত্মীয়স্বজন আর পাড়াপ্রতিবেশীরা ছুটে আসছেন ভিনদেশী বউকে একবার দেখতে। সাইপ্রাসের নাগরিক আন্থি তেলেবান্থুও সবাইকে আপন করে নিয়েছেন।

গত ২৭ নভেম্বর আশুলিয়ায় শামীমের বাড়িতে আসেন আন্থি তেলেবান্থু। ৩০ নভেম্বর ঢাকা জজকোর্টে বাংলাদেশের আইন অনুসারে বিয়ে করেন আন্থি ও শামীম।

আন্থির সঙ্গে পরিচয় ও প্রণয়ের বিষয়ে শামীম আহমেদ বলেন, ‘স্টুন্ডেন্ট ভিসায় ২০১৫ সালে আমি সাইপ্রাস চলে যাই। সেখানকার সিডিএ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর লেখাপড়ার পাশাপাশি একটি প্রতিষ্ঠানে পার্টটাইম চাকরি নেই। একই প্রতিষ্ঠানে কাজের সুবাদে আন্থির সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। একসময় আমরা দুইজনকে পছন্দ করা শুরু করি। পরে তা প্রণয়ে রূপ নেয়।

‘সাইপ্রাসের লিমাসোল শহরে আন্থির বাসায় আমার যাওয়া-আসা শুরু হয়। ওর পরিবারের সঙ্গেও আমার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। এরপর ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে আসলে আমি দেশে ফিরে আসি। তারপরও আমাদের দুজনের মধ্যে অনলাইনে যোগাযোগ ছিল। সে আমার পরিবারের সঙ্গেও ভিডিও কলে কথা বলত।’

ভালোবাসার টানে সাইপ্রাসের তরুণী সাভারে

তিনি বলেন, ‘অনেক আগে থেকেই সে বাংলাদেশে আমার বাড়িতে আসার জন্য উদগ্রীব ছিল। এরপর গত ২৭ নভেম্বর সে সত্যি সত্যিই বাংলাদেশে চলে আসে। পরে উভয় পরিবারের সম্মতিতে আমরা দুজন গতকাল ঢাকা জজকোর্টে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হই।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার পরিবারের সঙ্গে আন্থি নিজেকে মানিয়ে নিয়েছে। আট-দশটা বাঙালি বউদের মতোই সবার সঙ্গে মিশতেছে। তার বাঙালি বউ হওয়ার ইচ্ছা পূরণ হয়েছে। পরিবার ও আত্মীয়স্বজন সবাইকে মাতিয়ে রাখছে সে।’

নিউজবাংলাকে নববধূ আন্থি তেলেবান্থু বলেন, ‘আমরা দুজন একসঙ্গে কাজ করেছি। তারপর বন্ধু হয়েছি এবং আমি তাকে ব্যক্তিগতভাবে একজন ভালো চরিত্রের মানুষ হিসেবেই জানি। সে অসহায় মানুষকে সাহায্য করতে পছন্দ করে। এসব থেকেই আস্তে আস্তে আমি তার প্রেমে পড়ে যাই। আমার পরিবার শামীমকে অনেক পছন্দ করে। তারাও আমাদের এই সম্পর্ক মেনে নিয়েছে। আমি বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তায় মুগ্ধ।’

শামীমের চাচা ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘বিদেশী মেয়ে হলেও ওর সঙ্গে আমাদের পারিবারিক সম্পর্ক হয়ে গেছে। গত তিন দিন ধরে যখনই সে আমার সামনে এসেছে ঘোমটা পরে এসেছে, বাঙ্গালি মেয়েদের মতো। সে আমাদের মতোই শাকসবজি, তরকারি খাচ্ছে। আমার পূত্রবধূকে নিয়ে কোনো সমস্যা পরিবারে নাই।’

আরও পড়ুন:
বিয়েবাড়িতে রসগোল্লা নিয়ে মারামারি
লিবিয়ায় ছাগলে খেল মালিকের বাগান, গুলিতে মরল বাংলাদেশি ভৃত্য

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Five girls held their fathers body for 31 hours for property

সম্পত্তির জন্য ৩১ ঘণ্টা বাবার মরদেহ আটকে রাখলেন পাঁচ মেয়ে

সম্পত্তির জন্য ৩১ ঘণ্টা বাবার মরদেহ আটকে রাখলেন পাঁচ মেয়ে বাবার মরদেহের সামনে পাঁচ মেয়ে। ছবি: নিউজবাংলা
সাকাত গাজী কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। কয়েকদিন আগে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে ছেলে মামুন গাজী তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে থাকাকালে মামুন বাবার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। বুধবার ভোর ৪টার দিকে তিনি মারা গেলে মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে তুলে দিয়ে সটকে পড়েন মামুন।

বাবার অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে সব সম্পত্তি লিখে নিয়েছেন একমাত্র ছেলে। তার মৃত্যুর পর ওই সম্পত্তির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে মরদেহ দাফনে বাধা হয়ে দাঁড়ান ৫ মেয়ে। ৩১ ঘণ্টা এমনভাবে বাড়ির উঠানে মরদেহ পড়ে থাকার পরে প্রশাসনে খবর দেন প্রতিবেশীরা। পরে পুলিশ এসে মেয়েদের আশ্বস্ত করে মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করে।

এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের ঘোষাল গ্রামে। বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে লাশের দফন হয়।

মৃত ওই হতভাগ্যের নাম সাকাত গাজী। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে ও ৫ মেয়ে রেখে গেছেন।

স্থানীয়রা জানান, সাকাত গাজী কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। কয়েকদিন আগে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে ছেলে মামুন গাজী তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে থাকাকালে মামুন বাবার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। বুধবার ভোর ৪টার দিকে খুমেক হাসপাতালে মারা যান সাকাত গাজী।

তার মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে তুলে দিয়ে সটকে পড়েন মামুন। সকাল ৮টার দিকে মরদেহ নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স বাড়িতে আসে। পরে স্থানীয়রা মরদেহ দাফন করার ব্যবস্থা করতে গেলে মামুনের পাঁচ বোন তাতে বাঁধা দেন। এরপর থেকে থানা পুলিশ ওই বাড়িতে না যাওয়া পর্যন্ত মরদেহ ওই বাড়ির ওঠানেই পড়ে ছিল।

মৃত সাকাত গাজীর মেয়ে লাবনী আক্তার জানান, তার ভাই বাবার অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে না জানিয়ে সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়েছেন। এ কারণে সম্পত্তির ন্যায্য ভাগের ফয়সালা পেতে তারা মরদেহ দাফনে বাধা দিয়েছেন।

স্থানীয় মসজিদের ইমাম বেলাল হোসেন বলেন, ‘সাকাত গাজীকে বুধবার বাদ জোহর জানাজা পড়ানোর কথা ছিল। তবে তার ৫ মেয়ের বাধায় আমরা ওইদিন কিছুই করতে পারিনি।’

এ প্রসঙ্গে পাইকগাছা থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি নিজেই ওই বাড়িতে গিয়েছিলাম। পরে মেয়েদের আশ্বস্ত করে দুপুরের দিকে মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করেছি।’

ছেলের সম্পত্তি লিখে নেওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘মামুন যে তারা বাবার সম্পত্তি লিখে নিয়েছে এটার প্রমাণ আমরা পেয়েছি। কারণ মরদেহের বুড়ো আঙ্গুলে টিপসই দেয়ার ছাপ রয়েছে।’

সাকাত গাজীর নামে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকার সম্পত্তি রয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bagful market for five taka

পাঁচ টাকায় ব্যাগভর্তি বাজার

পাঁচ টাকায় ব্যাগভর্তি বাজার বুধবার দুপুরে ঘোগাদহ ইউনিয়ন পরিষদের চত্বরে এ বাজার শুরু হয়। ছবি: নিউজবাংলা
প্রায় দেড় শতাধিক পঙ্গু, ভিক্ষুক ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে ৫ টাকার বিনিময়ে ব্যাগভর্তি বাজার তুলে দেয় ফাইট আনটিল লাইট (ফুল) নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। প্যাকেজ হিসেবে প্রতিটি ব্যাগে রয়েছে একটি ডিম, এক কেজি করে ফুলকপি, শিম, লালশাক, বেগুন, মুলা, ধনে পাতা ইত্যাদি।

কুড়িগ্রামে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে মাত্র ৫ টাকায় এক ব্যাগ ভর্তি সবজির বাজার চালু করেছে ফাইট আনটিল লাইট (ফুল) নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। দুই শ’ টাকার সবজি মাত্র ৫ টাকায় পেয়ে খুশি প্রায় দেড় শতাধিক প্রান্তিক পরিবারের সদস্যরা।

বুধবার দুপুরে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ঘোগাদহ ইউনিয়ন পরিষদের চত্বরে এ বাজার চালু করে সংগঠনটি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঘোগাদহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক, ফাইট আনটিল লাইটের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল কাদের, ইউপি সদস্য রাশিদা, ফুল-এর ব্যবস্থাপক রবিউল ইসলাম, গণমাধ্যমকর্মীসহ স্থানীয়রা।

সংগঠনটি প্রায় দেড় শতাধিক পঙ্গু, ভিক্ষুক ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে ৫ টাকার বিনিময়ে ব্যাগভর্তি বাজার তুলে দেয়। প্যাকেজ হিসেবে প্রতিটি ব্যাগে রয়েছে একটি ডিম, এক কেজি করে ফুলকপি, শিম, লালশাক, বেগুন, মুলা, ধনে পাতা ইত্যাদি।

ঘোগাদহ চৈতার খামার গ্রামের প্রতিবন্ধী রহিমা বেগম বলেন, ‘সারাদিন ভিক্ষা করে দুই শ’ টাকা জোটে না। সেখানে মাত্র ৫ টাকায় প্রায় দুই শ’ টাকার সবজি ও একটি ডিম পেলাম। সবকিছু স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে। আজ খুবই ভালো লাগছে। এ বাজার গরীব মানুষের জন্য আশীর্বাদের মতো।’

পাঁচ টাকায় ব্যাগভর্তি বাজার

ভ্যানচালক মমিনুল বলেন, ‘সারাদিনে যা আয় হয় তা দিয়ে নুন আনতে পানতা ফুরানোর মতো অবস্থা। জিনিসপত্রের যে দাম, তাতে করে চাল কিনলে তরকারি কেনা দায়। সেখানে মাত্র ৫ টাকার বিনিময়ে ব্যাগ ভর্তি তরকারির বাজার হবে- কল্পনা মনে হচ্ছে।’

ফুল-এর নির্বাহী পরিচালক আব্দুল কাদের বলেন, ‘দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পরিবারের পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করতে এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই বাজার থেকে ৫ টাকা দিয়ে একজন মানুষ ডিমসহ ৫/৬ প্রকার সবজি কিনতে পারবেন। নির্দিষ্ট দিনে দেড় থেকে দুই শ’ মানুষ এখান থেকে সবজি কিনতে পারবেন।

‘আজকে প্রথমবারের মতো এই বাজার শুরু করলাম। সামনে আমাদের জেলার প্রতিটি উপজেলায় এই বাজার চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Divorce after 16 years husband bathed with 20 kg milk

১৬ বছর পর বিয়েবিচ্ছেদ, ২০ কেজি দুধ দিয়ে স্বামীর গোসল

১৬ বছর পর বিয়েবিচ্ছেদ, ২০ কেজি দুধ দিয়ে স্বামীর গোসল গত সোমবার এ ঘটনা ঘটান আব্দুল হান্নান মিয়া। ছবি কোলাজ: নিউজবাংলা
১৬ বছরের সংসার জীবনে তাদের ১৫ ও ১২ বছরের দুই ছেলে সন্তান রয়েছে।

১৬ বছর সংসার করার পর স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘটনায় পুলকিত স্বামী। এতই খুশি তিনি যে ২০ কেজি দুধ দিয়ে গোসল করে নিজেকে ‘পবিত্র’ করার কথা জানিয়েছেন।

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের মধ্যে উড়িয়া গ্রামে সোমবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে এমন ঘটনা ঘটে।

দুধ দিয়ে গোসল করা ওই ব্যক্তির নাম আব্দুল হান্নান মিয়া। ৪০ বছর বয়সী হান্নান ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তার আগে প্রায় ৫ বছর প্রবাসে ছিলেন তিনি।

দুধ দিয়ে গোসলের ঘটনায় এলাকাজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

জানা যায়, ১৬ বছর আগে একই এলাকার আয়শা বেগমকে পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন আব্দুল হান্নান। বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে নানা বিষয় নিয়ে দাম্পত্যকলহ চলেই আসছিল। সেই কলহের জেরে সম্প্রতি স্ত্রী বাপের বাড়িতে চলে যান এবং আদালতের মাধ্যমে হান্নান মিয়ার সঙ্গে আইনগত বিচ্ছেদ ঘটান। এতেই শুকরিয়া আদায় করে ২০ কেজি দুধ দিয়ে গোসল করেন হান্নান।

১৬ বছরের সংসার জীবনে তাদের ১৫ ও ১২ বছরের দুই ছেলে সন্তান রয়েছে।

আরও পড়ুন:
‘আর প্রেম করব না’
হতাশায় মহাসড়কে দুধ ঢাললেন খামারিরা
কলঙ্ক নয়, দুধ দিয়ে গোসলে দূর হতে পারে কিছু রোগ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP supporters threw shoes at the judge in Chittagong

চট্টগ্রামে বিচারককে জুতা ছুড়ে মারলেন ‘বিএনপি সমর্থক’

চট্টগ্রামে বিচারককে জুতা ছুড়ে মারলেন ‘বিএনপি সমর্থক’ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইবুনালে মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে। ছবি: নিউজবাংলা
অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম মনির খাঁ প্রকাশ মাইকেল। ৩১ বছর বয়সী মনির বঙ্গবন্ধুকে কটুক্তি মামলার আসামি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলায় পুলিশের দেয়া অভিযোগপত্রে তাকে বিএনপির সক্রিয় সমর্থক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

চট্টগ্রামে আদালত চলাকালে বিচারকের দিকে জুতা ছুড়ে মেরেছেন এক বিএনপি সমর্থক। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পান বিচারক। পরপর ছুড়ে মারা দুটি জুতাই বিচারকের মাথার উপর দিয়ে দেয়ালে গিয়ে লাগে।

ঘটনার সময় আদালতে বেশ কয়েকজন আইনজীবী ও পুলিশসহ অন্তত ৫০ জন উপস্থিত ছিলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে পড়েন সবাই।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইবুনালে মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) জাকির হোসেন নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম মনির খাঁ প্রকাশ মাইকেল। ৩১ বছর বয়সী মনির বঙ্গবন্ধুকে কটুক্তি মামলার আসামি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলায় পুলিশের দেয়া অভিযোগপত্রে তাকে বিএনপির সক্রিয় সমর্থক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

পুলিশ পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) জাকির হোসেন বলেন, ‘দুপুরে জাজ সাহেব আসার পরপরই এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করছিলেন। তখন তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে আইননুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’

ঘটনার বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আজ বঙ্গবন্ধুকে কটুক্তি মামলায় তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ নির্ধারিত ছিল। জাজ সাহেব এসে বসার সঙ্গে সঙ্গে সে জুতা ছুড়ে মারে৷ তবে উনি বসে যাওয়ায় জুতা মাথার উপর দিয়ে চলে যায়৷ এক সেকেন্ড এদিক-সেদিক হলে ওনার গায়ে লাগত।’

তিনি বলেন, ‘আকস্মিক এই ঘটনায় আমরা সবাই হতভম্ব হয়ে যাই। সে খুব বাজেভাবে গালাগাল করছিল। তাই আদালতের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছিল। তাছাড়া সাক্ষী না আসায় আমরা পুলিশকে তাকে নিয়ে যেতে বলেছি।’

আদালত সূত্র জানায়, ২০২১ সালের ১৩ জুন বিকেল পৌনে চারটায় নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ২ মিনিট ৫১ সেকেন্ডের একটি লাইভ ভিডিও করে মনির৷ সেখানে বঙ্গবন্ধু, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো নিয়ে কটুক্তি করে। এ ঘটনায় ওই বছরের ২২ জানুয়ারি নাসিরনগর থানার উপ-পরিদর্শক তপু সাহা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় পরদিন তাকে গ্রেপ্তার করে নাসিরনগর থানা পুলিশ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Exceptional dowry

ব্যতিক্রমী ‘দেনমোহর’

ব্যতিক্রমী ‘দেনমোহর’ নাটোরে শুক্রবার দেনমোহর হিসেবে গাছ লাগাচ্ছেন বর-কনে। ছবি: নিউজবাংলা
কনে সুকৃতি আদিত্য বলেন, ‘বর্তমানে অনেক বিয়েতে দেনমোহর নিয়ে যে অসুস্থ প্রতিযোগিতাটা চলছে, আমার মনে হয় তা থেকে বেড়িয়ে আসা উচিত। কারণ বিয়েতে আর্থিক লেনদেনটা মুখ্য নয় বরং দুজন মানুষের মনের মিল হওয়াটাই বড় ব্যাপার।’

নগদ অর্থ বা গহনা নয়, সমাজে প্রচলিত ব্যবস্থার বাইরে গিয়ে বিয়ের দেনমোহর হিসেবে পরিবেশের বন্ধু গাছকে বেছে নিয়ে উদাহরণ তৈরি করলেন নাটোরের এক কনে।

নাটোর শহরের দিঘাপতিয়ায় ঐতিহাসিক উত্তরা গণভবনের পাশেই শুক্রবার এ ব্যতিক্রমী দেনমোহরে বিয়ে সম্পন্ন হয়।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বিয়েবাড়ির হৈ-হুল্লোড়ের মাঝেই বর ও কনে মিলে গাছের চারা রোপণ করে তা পরিচর্যা করছেন। এমন ব্যতিক্রমী ও পরিবেশবান্ধব দেনমোহরের কারণে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে।

দেনমোহর হিসাবে আপাতত বর কুমিল্লার নাবিন আদনান অংকনের কাছ থেকে ৫টি ফলদ ও বনজ গাছ নিয়েছেন কনে নাটোরের সুকৃতি আদিত্য।

সুকৃতি আদিত্য বলেন, ‘বর্তমানে অনেক বিয়েতে দেনমোহর নিয়ে যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে, আমার মনে হয় তা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত। কারণ বিয়েতে আর্থিক লেনদেনটা মুখ্য নয়; বরং দুজন মানুষের মনের মিল হওয়াটাই বড় ব্যাপার।

‘সেখান থেকে আমার মনে হলো যে যদি এমন কিছু করা যায় যা আমাদের প্রকৃতিকেও সুস্থ রাখবে আবার আমাদের সম্পর্কটাও সুস্থ রাখবে। তাই নতুন জীবন শুরু করার পূর্বে আমার মনে হয়েছে, গাছ একটা দারুণ উপকরণ হতে পারে; যেটার মাধ্যমে পরিবেশটাও সুস্থ থাকলো, আমরাও খুশি থাকলাম পরিবেশের সুস্থতা দেখে।’

বর নাবিন আদনান বলেন, ‘দেনমোহরের বিষয়বস্তুটা হচ্ছে নিরাপত্তা। আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের নিরাপত্তার চাইতে পরিবেশের নিরাপত্তা বেশি জরুরি। দেনমোহর হিসেবে গাছের বিষয়টি মূলত প্রতীকী। এর বাইরে বিশেষ কিছু নয়। উদাহরণ হিসেবেই আমরা এ বিষয়টি চর্চা করলাম যাতে আমরা পরিবেশ, প্রকৃতির সাথে মিলেমিশে থাকতে পারি। সুকৃতির ভিন্ন চিন্তাকে স্যালুট জানাই।’

কনে সুকৃতির বাবা-মায়ের গাছ এবং পরিবেশের প্রতি রয়েছে অগাধ ভালোবাসা। সেই ভালোবাসা থেকেই তিনজনের পরিকল্পনা অনুযায়ী সুকৃতি তার বিয়ের মোহরানা হিসেবে বেছে নেন গাছ বলে জানান কনের পিতা এম. আসলাম লিটন।

তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ে সিন্ধান্ত নিয়েছিল যে, বিয়েতে সে মোহরানা নেবে না। বাবা হিসাবে আমি তার সিন্ধান্তকে স্বাগত জানাই। সমাজকে সে একটা বার্তা দিতে চায় যে বিয়েতে মোহরানাটা আসল নয়। আসল হচ্ছে দুটি মানুষের বন্ধন।

‘দুটি মানুষের হৃদয় মন এক হয় বিয়ের মধ্য দিয়ে। এ বন্ধনটাই আসল। কোন অর্থনৈতিক বা সম্পদের জায়গায় গিয়ে চুক্তিবন্ধ হওয়ার চাইতে আত্মার চুক্তিবন্ধ হওয়া বেশি জরুরি। সেই বিষয়টি সুকৃতি অনুভব করেছে। বাবা হিসাবে আমি গর্বিত।’

এ ঘটনায় বরযাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশি অবাক হয়ে গেলেও সকলেই প্রসংশায় ভাসিয়েছেন নব-দম্পতিকে। জীবনের প্রথম এমন বিয়ে দেখে অবাক তারা।

স্থানীয় গুলজান বেগম বলেন, ‘জীবনে এমন ব্যতিক্রম বিয়ে দেখিনি। বিয়ে বাড়িতে এসে বর কনের গাছ লাগানো দেখে ভাল লেগেছে। নতুন দম্পতি সুখে শান্তিতে থাকুক।’

সৈয়দ মাসুম রেজা নামে এক সাংস্কৃতিকর্মী বলেন, ‘দেনমোহরে সব সময় কনেপক্ষকে টাকার অংক বাড়াতে দেখেছি। কিন্তু সুকৃতির বিয়েতে ব্যতিক্রম দেখলাম। তার চিন্তা চেনতা অবশ্যই সাধুবাদ প্রাপ্য।

কনে সুকৃতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রাচ্যকলা বিভাগ থেকে মাস্টার্স এবং বর নাবিন আদনান একই অনুষদের অংকন ও চিত্রায়ণ বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। নাবিন এখন ঢাকায় শিল্প নির্দেশক হিসাবে কাজ করছেন।

বছর ছয়েক আগে তারা পূর্ব পরিচয় থেকে ভালবাসার বন্ধনে জড়ান। পরে দুই পারিবারের সম্মতি নিয়েই সুকৃতি-নাবিন পরস্পর বিয়ের পিঁড়িতে বসেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The baby elephant wants to stay with people

হাতি শাবকটি মানুষকে ছাড়তে চায় না!

হাতি শাবকটি মানুষকে ছাড়তে চায় না! চট্টগ্রামে হাতির বাচ্চাটির সাথে বনবিভাগ ও স্থানীয় লোকজন। ছবি: নিউজবাংলা
জলদী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান শেখ বলেন, ‘তিনদিন ধরে হাতির বাচ্চাটি ঘোরাঘুরি করছে, বনবিভাগের আমরা শাবকটিকে পাহাড়ি এলাকায় মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলেও এটি যাচ্ছে না। এটি স্বাভাবিকভাবে ফিরে না গেলে আমরা বিকল্প কিছু চিন্তা করব।’

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে তিন দিন ধরে লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ দিন বয়সী একটি হাতির বাচ্চা।

বনবিভাগ সূত্র জানায়, সোমবার উপজেলার সরল ইউনিয়নের পাহাড়ি জঙ্গল পাইরাং এলাকায় হাতি শাবকটি পাহাড়ের পাদদেশের নরম কাদামাটিতে আটকা পড়ে। এ সময় শাবকটির শরীরে তীব্র জ্বর ছিল।

খবর পেয়ে বাঁশখালী জলদী অভয়ারণ্যের রেঞ্জের কর্মকর্তারা খাদ্য ও চিকিৎসাসেবা দিয়ে হাতি শাবকটিকে পাহাড়ি এলাকায় রেখে আসেন। তবে বাচ্চাটি মাকে না পেয়ে পরদিন আবারও লোকালয়ে নেমে আসে। একেবারে লোকালয়ে চলে আসায় হাতির বাচ্চাটিকে দেখতে ভিড় করছেন স্থানীয়রা।

রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান শেখ বলেন, ‘তিনদিন ধরে হাতি শাবকটি ঘোরাঘুরি করছে। বনবিভাগের আমরা শাবকটিকে পাহাড়ি এলাকায় মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলেও এটি যাচ্ছে না। এরই মধ্যে বাচ্চাটির জ্বর কমে আসায় আমরা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নেতৃত্বে চিকিৎসা সেবাও দিয়েছি। এটি স্বাভাবিকভাবে ফিরে না গেলে আমরা বিকল্প কিছু চিন্তা করব।’

মন্তব্য

p
উপরে