× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Thousands of people on both sides of the river Kumar to watch the boating
google_news print-icon

নৌকাবাইচ দেখতে কুমার নদের দুই পাড়ে হাজারো মানুষ

নৌকাবাইচ-দেখতে-কুমার-নদের-দুই-পাড়ে-হাজারো-মানুষ
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর কুমার নদে শুক্রবার বিকেলে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
নৌকাবাইচ আয়োজক কমিটির প্রধান গিয়াস উদ্দিন গালিব বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা নৌকাবাইচের আয়োজন করে থাকি। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও আয়োজন করেছি। খুব আনন্দমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো আজকের এ নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা। আগামীতেও এ বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।’

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে গ্রাম বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কাশিয়ানী উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের হোগলাকান্দি গ্রামের কুমার নদে শুক্রবার বিকেলে এ আয়োজন করা হয়।

ওই ইউনিয়নের হোগলাকান্দি ও চকবোনদোলা গ্রামবাসীর উদ্যোগে মহেশপুর সেতু থেকে চকবোনদোল সেতু পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত হয়।

গোপালগঞ্জ, নড়াইল, ফরিদপুরের নগরকান্দা, বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা থেকে আগত এ বাইচে অংশ নেয় ২৫টি নৌকা। প্রতিযোগিতা চলে বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।

আবহমান গ্রাম বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও নিজস্বতা ধরে রাখতে হাজার প্রাণের আনন্দ উচ্ছ্বলতায় মেতেছিলেন ওইসব এলাকার লোকজন। নৌকায় ও ট্রলারে করে নৌকাবাইচ দেখতে নারীদেরও উপস্থিতি ছিল।

হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে উৎসবের আমেজে সন্ধ্যায় এ নৌকাবাইচ শেষ হয়। বিভিন্ন বয়সের মানুষ নদের দুই পাড়ে দাঁড়িয়ে নৌকাবাইচ উপভোগ করে।

নৌকা বাইচকে কেন্দ্র করে হোগলাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে লোকজ মেলা বসে। মেলায় শতাধিক দোকান বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসে। কিছু দোকানে বাঁশ-বেত, মৃৎ শিল্প, তৈজসপত্র খেলনা বিক্রি করা হয়।

ওই সময় দুই পাড় থেকে হাত নেড়ে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহ দিতে দেখা যায় দর্শনার্থীদের।

প্রতিযোগিতায় যৌথভাবে প্রথম স্থান অর্জন করে স্থানীয় হোগলাকান্দি গ্রামের ওসমান শেখ ও বরকত মোল্লার নৌকা। চকবোনদোলা গ্রামের উকিল মিনার নৌকা দ্বিতীয় ও রাব্বির নৌকা তৃতীয় স্থান অধিকার করে।

পরে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহেশপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. লুৎফর রহামন লুথু মিয়া।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘১৯৭৫-এর পরে বিএনপি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে দেশের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করেছিল। বর্তমানে বাংলাদেশে মাদক, জঙ্গিবাদসহ যুব সমাজের যে অধঃপতন, তা এ কারণেই হয়েছে।

‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে দেশের সংস্কৃতিকে আবার পুনরুজ্জীবিত করেছেন। এখন দেশের প্রতিটি জেলার গ্রামগঞ্জে প্রাচীন বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে আগামীতেও এমন খেলা বা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।’

নৌকাবাইচ আয়োজক কমিটির প্রধান গিয়াস উদ্দিন গালিব বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা নৌকাবাইচের আয়োজন করে থাকি। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও আয়োজন করেছি। খুব আনন্দমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো আজকের এ নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা। আগামীতেও এ বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।’

আয়োজন দেখতে আসা রাকিব নামের এক যুবক বলেন, ‘নৌকাবাইচ দেখতে পাশের গ্রাম থেকে এসেছি। খুবই ভালো লেগেছে। আগামীতেও এমন বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে, এমনটাই প্রত্যাশা আমাদের।’

আয়োজক কমিটির আরেক সদস্য ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক সালাহউদ্দিন রাজ্জাক বলেন, ‘দেশের যুবসমাজকে মাদক ও জঙ্গিবাদের হাত থেকে রক্ষা করতে এ ধরনের সংস্কৃতির আয়োজন করতে হবে। আগামীতে এমন বাইচের আয়োজন করা হবে।’

আরও পড়ুন:
বৈঠার ছলাৎ ছলাৎ শব্দে মুখরিত দুই পাড়
নৌকা ডুবে যাওয়ায় স্থগিত বাইচ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Kamrun Nahars 10th death anniversary today

কামরুন নাহারের দশম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

কামরুন নাহারের দশম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ঢাকা কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রয়াত সহযোগী অধ্যাপক কামরুন নাহার। ছবি: পারিবারিক অ্যালবাম
আত্মীয়-পরিজন, শুভানুধ্যায়ীসহ সবাইকে মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

ঢাকা কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কামরুন নাহারের দশম মৃত্যুবার্ষিকী শুক্রবার।

তিনি ঢাকা বারের সাবেক সহসভাপতি এ কে এম খলিলুর রহমানের একমাত্র কন্যা ও টিভি উপস্থাপক জিল্লুর রহমানের বোন।

এ উপলক্ষে তার পরিবারের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী কোরআনখানি, মিলাদ মাহফিল, দরিদ্রদের মধ্যে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

আত্মীয়-পরিজন, শুভানুধ্যায়ীসহ সবাইকে মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
সাংবাদিক রাশীদ উন নবী বাবুর মৃত্যুবার্ষিকী সোমবার
শিল্পোদ্যোক্তা আব্দুল মোনেমের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী কাল
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের ৫২ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
নিউজবাংলার সম্পাদক তোয়াব খানের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
National memorial prepared for Victory Day

প্রস্তুত জাতীয় স্মৃতিসৌধ

প্রস্তুত জাতীয় স্মৃতিসৌধ শহীদবেদি থেকে সৌধের ফটক পর্যন্ত পুরো এলাকা ধুয়েমুছে চকচকে করে তোলা হয়েছে। ছবি: নিউজবাংলা
ধোয়ামোছা থেকে শুরু করে সৌন্দর্যবর্ধনের সব কাজ এরই মধ্যেই সম্পন্ন করেছে গণপূর্ত বিভাগ। 

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর কোটি বাঙালি পেয়েছিল বিজয়ের আনন্দ। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের পর বিজয় ছিনিয়ে আনে বীর সেনারা।

প্রতি বছর মহান বিজয় দিবসে সেই বীর সন্তানদের আত্মত্যাগ ও বিজয়গাঁথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে পুরো জাতি। আর ৫৪তম মহান বিজয় দিবস উদযাপনের জন্য প্রস্তুত ঢাকার সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধ।

ধোয়ামোছা থেকে শুরু করে সৌন্দর্যবর্ধনের সব কাজ এরই মধ্যেই সম্পন্ন করেছে গণপূর্ত বিভাগ।

স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, শহীদবেদি থেকে সৌধের ফটক পর্যন্ত পুরো এলাকা ধুয়েমুছে চকচকে করে তোলা হয়েছে। পায়ে হাঁটার লাল ইটের পথগুলোতে সাদা রঙের আঁচরে শুভ্র করে তুলেছেন চিত্রশিল্পীরা। বাগানগুলোতে লাগানো হয়েছে গাদাসহ বাহারি ফুলের চারা।

শোভা বর্ধনকারী গাছ ও ঘাসগুলো ছেঁটে পরিপাটি করে তোলা হয়েছে। পরিষ্কার লেকগুলোর স্বচ্ছ পানিতে শোভা পাচ্ছে রক্তিম লাল শাপলা।

সৌধ প্রাঙ্গণের বিভিন্ন স্থানে লাল-সাদা ফুল গাছের টবগুলো শোভা বাড়িয়েছে কয়েক গুণ। রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার আগমন ঘিরে নিরাপত্তা জোরদারে পুরো সৌধ এলাকায় সিসিটিভি স্থাপনের কাজও সম্পন্ন হয়েছে।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের এক কর্মচারী বলেন, ‘প্রতি বছর বিজয় ও স্বাধীনতা দিবস এলেই আমরা যারা এখানে কাজ করি, তাদের ব্যস্ততা অনেক বেড়ে যায়। অর্ধশতাধিক শ্রমিক মিলে পুরো সৌধ এলাকা ধুয়েমুছে পরিষ্কার করি। এবার বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রায় এক মাস ধরে আমরা স্মৃতিসৌধে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছি।

‘মালিরা বাগানগুলোতে নতুন ফুলগাছের চারা লাগিয়ে সুন্দর করে তুলছেন। একদল শ্রমিক মেশিনের মাধ্যমে পুরো সৌধ চত্বর ধোয়ার কাজ করছেন। লেকগুলোর ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করে পানি স্বচ্ছ করা হচ্ছে। কেউ বা আবার রং-তুলির কাজ করে যাচ্ছেন এখনও।’

স্মৃতিসৌধের প্রাচীরসহ ভেতরে বাহারি আলোকবাতি বসিয়ে সজ্জার কাজ প্রায় শেষ। ইলেকট্রিশিয়ানরা বৈদ্যুতিক লাইন সংস্কারের পাশাপাশি আলোকবাতি লাগাচ্ছেন। সব মিলিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে সব ধরনের কাজ প্রায় শেষ।

সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিজয় দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তা,পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবধনের জন্য গত ৮ ডিসেম্বর থেকে স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তবে প্রায় এক মাস ধরেই সৌধের কর্মচারীরা দিন-রাত সৌধ এলাকাকে প্রস্তুত করতে কাজ করে যাচ্ছেন।

‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, বিদেশি কূটনীতিক, ভিআইপি ও ভিভিআইপিদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে সৌধ প্রাঙ্গণ।’

এদিকে মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে শনিবার জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শনে আসেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি একেএম আওলাদ হোসেন।

ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘মহান বিজয় দিবসে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের আনুষ্ঠানিকতা ঘিরে ১০ দিন পূর্বে থেকেই নিরাপত্তায় কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকাসহ রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও টাঙ্গাইলেও নিরাপত্তা বলয় জোরদার করা হয়েছে।

‘একই সাথে ১৫ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকেই ডিএমপিসহ অত্র এলাকায় ট্রাফিক কার্যক্রম চালু থাকবে।’

আরও পড়ুন:
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হারানোর দুঃসহ বেদনার দিন আজ
বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ
এবারের বিজয় দিবসে হচ্ছে বিজয় মেলা, হচ্ছে না কুচকাওয়াজ
জনগণ সব ক্ষমতার মালিক, এমন দেশ গড়তে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস বৃহস্পতিবার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Chief Advisors Tribute to Martyred Intellectuals 

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা 

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শনিবার সকাল সোয়া সাতটায় মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: বাসস
প্রধান উপদেষ্টা মাটি ও মানুষের এ অগ্রগণ্য সন্তানদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে তিনি সকাল সোয়া সাতটায় মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

প্রধান উপদেষ্টা মাটি ও মানুষের এ অগ্রগণ্য সন্তানদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করে। সে সময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।

শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টামণ্ডলী, শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অন্য আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা।

মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে বাংলাদেশকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করার উদ্দেশ্যে দেশের মেধাবী সন্তানদের হত্যা করা হয়।

আরও পড়ুন:
সমতল-পাহাড় ভেদাভেদ থাকলে দূর করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা 
নেচার ম্যাগাজিনের শীর্ষ দশে ড. ইউনূস
এবারের বিজয় দিবসে হচ্ছে বিজয় মেলা, হচ্ছে না কুচকাওয়াজ
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানো ছাড়া নয়াদিল্লির দ্বিতীয় চিন্তা নেই
সংস্কার প্রক্রিয়ায় ইইউ’র পূর্ণ সমর্থন, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Plains Hills Disparity to be Eliminated Chief Adviser 

সমতল-পাহাড় ভেদাভেদ থাকলে দূর করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা 

সমতল-পাহাড় ভেদাভেদ থাকলে দূর করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা  আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস উপলক্ষে বুধবার রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে আয়োজিত আলোচনা সভায় যমুনা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: ইউএনবি
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে বনজ ও প্রাকৃতিক যে সম্ভার ও সুযোগ আছে, সেটা বাংলাদেশে আর কোথাও নেই। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নত জায়গা হওয়ার কথা। অথচ হয়েছে বিপরীত। এটা মানা যায় না। আমরা চাই কীভাবে অনিয়ম কমিয়ে আনা যায়। বিশেষভাবে নজর দেয়া দরকার প্রযুক্তি ও শিক্ষার ওপর। সেভাবেই কাজ করা হচ্ছে।’

সমতলের সঙ্গে পার্বত্য অঞ্চলের ভেদাভেদ থাকলে তা দূর করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস উপলক্ষে বুধবার রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে আয়োজিত আলোচনা সভায় যমুনা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে বনজ ও প্রাকৃতিক যে সম্ভার ও সুযোগ আছে, সেটা বাংলাদেশে আর কোথাও নেই। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নত জায়গা হওয়ার কথা। অথচ হয়েছে বিপরীত। এটা মানা যায় না।

‘আমরা চাই কীভাবে অনিয়ম কমিয়ে আনা যায়। বিশেষভাবে নজর দেয়া দরকার প্রযুক্তি ও শিক্ষার ওপর। সেভাবেই কাজ করা হচ্ছে।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী মাসে হবে তারুণ্যের উৎসব। এটা সবার উৎসব হোক। আমি যেন দেখি পার্বত্য জেলাগুলো এখানে ওপরে থাকে এ উৎসবে। এটা বরাবরের মতোই করব।

‘এবার প্রথমবারের মতো হবে। নিজেরাই উৎসাহের সঙ্গে এ উৎসব করবেন। অন্য তরুণদের চেয়ে পার্বত্য এলাকার তরুণরাও পিছিয়ে নেই, এটা প্রমাণ করার সুযোগ।’

তিনি আরও বলেন, ‘কোনো অসুবিধা হলে আমাকে জানাবেন, আমি দূর করার চেষ্টা করব। আমরা দেশও বদলাতে চাই, আমরা আমাদের কাজ দিয়ে পৃথিবীও বদলাতে চাই।’

পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এক কঠিন সংকটে আছে। আপনাদের অঞ্চলে এটা আরও বেশি কঠিন। শিক্ষকদের কষ্ট হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের কষ্ট হয়। আপনাদের পড়াশোনার দিকে মনোযোগী হতে হবে।

‘আমরাও চেষ্টা করব রাষ্ট্রীয় দিক থেকে কীভাবে কী করা যায়। পার্বত্য জেলার তরুণরা দুর্গম অঞ্চলে আছে বলে বড় শহর থেকে লেখাপড়ায় পিছিয়ে থাকবে, সেটা হতে দেয়া যাবে না। লেখাপড়ায় তাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

আরও পড়ুন:
৫ আগস্টের পরিবর্তন মেনেই সম্পর্ক এগিয়ে নিতে হবে
বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের একচ্ছত্র আধিপত্যে বেশি দামে জ্বালানি কিনতে হচ্ছে’
রপ্তানি বন্ধ করলে ভারতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আগামী বছর রাজনৈতিক পালাবদল: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
This years victory day is not a victory fair but a parade

এবারের বিজয় দিবসে হচ্ছে বিজয় মেলা, হচ্ছে না কুচকাওয়াজ

এবারের বিজয় দিবসে হচ্ছে বিজয় মেলা, হচ্ছে না কুচকাওয়াজ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। ছবি: ইউএনবি
উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে যে প্রচলিত কুচকাওয়াজ হতো, এতে জনগণের সম্পৃক্ততা থাকত না, সেখানে স্কাউট ও সেচ্ছাসেবকরা থাকত। তার সঙ্গে অন‍্যান‍্য বাহিনী থাকত। এতে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল না। এবার শিশু, নারী, পুরুষ সব শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে।’

এবার বিজয় দিবসকে উৎসবমুখর করতে সারা দেশে বিজয় মেলার আয়োজন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

ইউএনবিকে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ইউএনবিকে বলেন, ‘বিজয় দিবস আমাদের জাতির জন‍্য অনন‍্য দিন। ৯ মাস যুদ্ধ করে জাতি এই বিজয় অর্জন করেছে। সারা দেশের মানুষ যুদ্ধে সম্পৃক্ত ছিল।

‘একসময় গ্রামে ও সারা দেশেই এই বিজয় উৎসব হতো। ধীরে এই উৎসব নিষ্ক্রিয় ছিল। এবার সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিজয় মেলা হবে।’

তিনি বলেন, ‘সেখানে চারু, কারুমেলার সঙ্গে কৃষি পণ্যের মেলা হবে। তার সঙ্গে দেশীয় পণ্য পরিবেশন করা হবে। মেলায়, শিশু, নারী, পুরুষ সবার অংশগ্রহণ থাকবে।

‘এখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সবাই আনন্দ উপভোগ করবে। পাশাপাশি স্কুলগুলোতে অনুষ্ঠান হবে।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে যে প্রচলিত কুচকাওয়াজ হতো, এতে জনগণের সম্পৃক্ততা থাকত না, সেখানে স্কাউট ও সেচ্ছাসেবকরা থাকত। তার সঙ্গে অন‍্যান‍্য বাহিনী থাকত। এতে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল না। এবার শিশু, নারী, পুরুষ সব শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় প‍্যারেড স্কয়ারে এবার কুচকাওয়াজ হচ্ছে না। কারণ সেনাবাহিনী এখন সারা দেশে ব‍্যস্ত।

‘এটার জন‍্য একটা প্রস্তুতির বিষয় আছে। তাই এবার প‍্যারেড স্কয়ারে কুচকাওয়াজ হচ্ছে না। এটার জন্য পূর্বপ্রস্তুতি প্রয়োজন।’

বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে জাতীয় স্টেডিয়ামে আগে প্রধানমন্ত্রী যেতেন। এবার প্রধান উপদেষ্টা যাবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, উপদেষ্টা যাবেন না। এ রকম প্রোগ্রাম হচ্ছে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় প্রোগ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হবে। তেমনই ঢাকায় এখানকার জেলা প্রশাসন করবে।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে প্রশাসন করত কুচকাওয়াজ, এখন প্রশাসন মেলার আয়োজন করবে। সেখানে স্ব স্ব এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় সব পর্যায়ের জনগণ অংশ নেবেন।’

তিনি আরও বলেন, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের একচ্ছত্র আধিপত্যে বেশি দামে জ্বালানি কিনতে হচ্ছে’
রপ্তানি বন্ধ করলে ভারতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আগামী বছর রাজনৈতিক পালাবদল: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার ঐক্যের ডাকে ধর্মীয় নেতাদের একাত্মতা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BIREs discussion series to encourage constitutional thinking at the public level

‘জনস্তরে সংবিধান চিন্তা’ উৎসাহিত করতে আলোচনা সিরিজ বিআইআরইর

‘জনস্তরে সংবিধান চিন্তা’ উৎসাহিত করতে আলোচনা সিরিজ বিআইআরইর বিআইআরইর লোগো। ছবি: বিআইআরই
এই পর্বে বক্তব্য দেবেন গণতন্ত্র মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম ও ব্যারিস্টার মো. মনযুর রাব্বি এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

‘জনস্তরে সংবিধান চিন্তা’কে উৎসাহিত করার অংশ হিসেবে আলোচনা সিরিজ আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন (বিআইআরই)।

এ সিরিজের প্রথম পর্বের শিরোনাম ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সংবিধান ভাবনা’।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরসি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে আগামী ৯ নভেম্বর বেলা তিনটায় পর্বটি অনুষ্ঠিত হবে।

এই পর্বে বক্তব্য দেবেন গণতন্ত্র মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম ও ব্যারিস্টার মো. মনযুর রাব্বি এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

এ পর্বে সম্মানিত বক্তাদের পাশাপাশি গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীরাও তাদের বক্তব্য দেয়ার সুযোগ পাবেন। তারা সংবিধান নিয়ে নিজেদের ভাবনা তুলে ধরতে পারবেন। অনুষ্ঠানে অংশ নিতে নিবন্ধন করতে হবে এ লিংকে

আলোচনা সিরিজ আয়োজনের পাশাপাশি জরিপেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিইআরই। ছাত্র-জনতার সংবিধান ভাবনাকে বুঝতে এ জরিপ পরিচালনা হচ্ছে।

জরিপের প্রাথমিক ফল আগামী ৯ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে। আর চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে তৈরি প্রতিবেদন সংবিধান সংস্কার কমিশনে জমা দেয়া হবে।

জরিপে অংশ নিতে চাইলে এ লিংকে ক্লিক করতে হবে।

আরও পড়ুন:
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ
অল্প সময়ে সংবিধান সংস্কার সম্ভব নয়: হাসান আরিফ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
ষোড়শ সংশোধনী মামলার রিভিউ শুনানি ১০ আগস্ট
’৭২-এর সংবিধান পুনঃপ্রতিষ্ঠা চাইলেন তারা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Drone Operating Workshop organized by TV Camera Journalists Association

টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে ড্রোন অপারেটিং কর্মশালা

টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে ড্রোন অপারেটিং কর্মশালা বিভিন্ন টেলিভিশনে কর্মরত ক্যামেরা জার্নালিস্টরা এ কর্মশালায় অংশ নেন। ছবি: নিউজবাংলা
কর্মশালায় ড্রোন ব্যবহারের বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিক উপস্থাপন করা হয়। এ ছাড়া সরাসরি ড্রোন ওড়ানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন কর্মশালার প্রশিক্ষক তানভীর মোরশেদ।

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে গত ২২ অক্টোবর সংগঠনের কার্যালয়ে দিনব্যাপী বেসিক ড্রোন অপারেটিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিভিন্ন টেলিভিশনে কর্মরত ক্যামেরা জার্নালিস্টরা এ কর্মশালায় অংশ নেন।

কর্মশালায় ড্রোন ব্যবহারের বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিক উপস্থাপন করা হয়। এ ছাড়া সরাসরি ড্রোন ওড়ানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন কর্মশালার প্রশিক্ষক তানভীর মোরশেদ।

কর্মশালার সমাপনী পর্বে প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। ওই সময় সংগঠনের সভাপতি ফারুক হোসেন তানভীর, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মহসিন মুকুল, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হুমায়ূন কবির, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল মিল্লাত জামি, প্রতিষ্ঠাতা অর্থ সম্পাদক ফজলুল হক ও প্রতিষ্ঠাতা সহসাধারন সম্পাদক কামরুল আহসান লেলিনসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

কর্মশালাটির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন দপ্তর সম্পাদক আল মাসুম সবুজ ও তফসির মোহাম্মদ হাসান।

আরও পড়ুন:
মাহবুবুল আলমকে বিটিভির মহাপরিচালক করে প্রজ্ঞাপন
বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টিভিতে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই: নাহিদ
হাতিরঝিল থেকে জিটিভি সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার
সময় টিভির সম্প্রচার এক সপ্তাহ বন্ধের নির্দেশ
এবার বিটিভি ভবন পরিদর্শন প্রধানমন্ত্রীর

মন্তব্য

p
উপরে