× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Should our observers go to the European elections the information minister asked
google_news print-icon

ইউরোপের নির্বাচনে কি আমাদের পর্যবেক্ষক যায়, প্রশ্ন তথ্যমন্ত্রীর

ইউরোপের-নির্বাচনে-কি-আমাদের-পর্যবেক্ষক-যায়-প্রশ্ন-তথ্যমন্ত্রীর
শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তথ্যমন্ত্রী। ছবি: নিউজবাংলা
ড. হাছান বলেন, ‘আমাদের দেশেই নির্বাচন আসলে কে পর্যবেক্ষণ করল, কে করল না- এগুলো নিয়ে নানা মাতামাতি হয়। যদি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসেন, তাহলে তাদের স্বাগত জানাই, না আসলেও কোনো অসুবিধা নাই।’

বিদেশি পর্যবেক্ষক আসুক আর না আসুক, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনটা হচ্ছে আমাদের। ইতোমধ্যে স্থানীয় সরকারসহ যে সমস্ত নির্বাচন হয়েছে, সেগুলো অত্যন্ত সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। আমাদের নির্বাচন কেউ পর্যবেক্ষণ করল কি করল না- এতে কিছুই আসে যায় না। এটি নিয়ে বিএনপিকেও আর দেশকে অস্থিতিশীল করার সুযোগ দেয়া হবে না।’

শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনস্থ ওয়াইএনটি সেন্টারে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দল পাঠানো নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন উপস্থিত ছিলেন।

ভারতে যখন নির্বাচন হয়, তখন বিদেশি পর্যবেক্ষকরা সেখানে যান কি না— এমন প্রশ্ন রেখে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আর সেখানে (ভারতে) এটি নিয়ে এত কথাবার্তা হয়? কিংবা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যখন নির্বাচন হয়, সেখানে কি আমাদের দেশ থেকে কিংবা অন্য কোনো দেশ থেকে পর্যবেক্ষক যায়? যায় না।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশেই নির্বাচন আসলে কে পর্যবেক্ষণ করল, কে করল না- এগুলো নিয়ে নানা মাতামাতি হয়। যদি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসেন, তাহলে তাদের স্বাগত জানাই, না আসলেও কোনো অসুবিধা নাই। কেউ পর্যবেক্ষণ করল কি করল না এতে কিছুই আসে যায় না।

‘ইতোমধ্যে আমাদের দেশে স্থানীয় সরকারসহ যে সমস্ত নির্বাচন হয়েছে সেগুলো অত্যন্ত সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। আগামী নির্বাচনও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে এবং নির্বাচনে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ থাকবে ইনশাআল্লাহ।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘ইইউ ছোট আকারের পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে বলেছে। তাদের বাজেট স্বল্পতার কথাও তারা চিঠিতে উল্লেখ করেছে। ইইউর পর্যবেক্ষক যে আকারেই আসুক বা না আসুক আমাদের দেশে ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম আছে, সার্কভুক্ত বিভিন্ন দেশের পর্যবেক্ষকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আসবে। সুতরাং আমাদের নির্বাচন আমরাই করব, আমাদের নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে।’

আসন্ন নির্বাচনে ইইউ পর্যবেক্ষকদের পূর্ণাঙ্গ দল না পাঠিয়ে একটি ছোট দল পাঠাবে বলে গতকাল জানান ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।

তিনি বলেন, ‘ইইউ জানিয়েছে, তারা ইসির সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে। তারা আমাদের দেশে এসে অনেকের সঙ্গে কথা বলেছে। নির্বাচনের সময় তাদের আর্থিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এ কারণে তারা একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না। কিন্তু দেশে এখন একটি ছোট দল রয়েছে। আমাদের দেশে ইইউর যারা আছে তারা এটি করবে কি না সে সম্পর্কে কিছু বলেনি।’

তিনি বলেন, ইইউ নির্বাচন নিয়ে কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেনি। তারা সিইসির সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবেন বলেও জানান তিনি।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Another day or two to get the final decision on the seat sharing of 14 parties

১৪ দলে আসন ভাগাভাগির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পেতে আরও এক-দুদিন

১৪ দলে আসন ভাগাভাগির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পেতে আরও এক-দুদিন
আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের বৈঠক শেষে নেতারা বলেন, মূল দল আওয়ামী লীগের কাছে চাহিদা জানানো হয়েছে। এক-দুদিনের মধ্যেই বিয়ষটি চূড়ান্ত হবে।

১৪ দলীয় জোটের আসন ভাগাভাগি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন শরিক দলের নেতারা।

রোববার রাতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দলীয় জোটের বৈঠক শেষে তারা বলেন, মূল দল আওয়ামী লীগের কাছে শরিকদের চাহিদা জানানো হয়েছে। দু-একদিনের মধ্যেই বিয়ষটি চূড়ান্ত হবে।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজমের সংসদ ভবনের বাসায় এ বৈঠক হয়।

এতে আওয়ামী লীগের পক্ষে দলটির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম উপস্থিত ছিলেন।

জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, জাতীয় পার্টি- জেপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার।

বৈঠক শেষে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ১৪ দলীয় জোট এক সঙ্গে নির্বাচন করবে। জোটের যারা প্রার্থী হবেন তারা নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন।

তিনি বলেন, আসন বণ্টনের বিষয়টি এখনো তারা বিবেচনা করছেন। আজকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আসন বণ্টনের বিষয়টি চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। তারা আরও দুই-একদিন সময় চেয়েছেন। দুই-একদিনের মধ্যে চূড়ান্ত করলে জোটের প্রার্থীদের তালিকা আমরা দেশবাসীকে জানাতে পারব। রাজনৈতিকভাবে ১৪ দল এক সঙ্গে আছে, এক সঙ্গে নির্বাচন করবে।

তিনি আরও বলেন, জোটের প্রার্থীদের তালিকা এখনও চূড়ান্ত করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। কোন দলের কে প্রার্থী হবেন, কোন আসন থেকে হবেন, সেই তালিকাটা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটগত আসনগুলো ছাড়া বাকি আসন উন্মুক্ত থাকবে। উন্মক্ত আসনগুলোতে প্রতিটি দল নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচন করবে।

ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আজকে একটি বিষয় আলোচনা হয়েছে, সেটা হচ্ছে সিট সমঝোতা। তারা (আওয়ামী লীগ) বলেছে আলোচনা করবে। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা এখনো তালিকা প্রস্তুত করতে পারেনি।

তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বসর মাইজভান্ডারী বলেন, ১৪ দলীয় শরিকদের বিষয়ে এক ধরনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে জোটে যারা যুক্ত হয়েছেন তাদের বিষয়ে আরও আলোচনা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
If you dont tell the amount of expenses and the source of money in the election every day the case is filed

প্রতিদিন নির্বাচনে কত ব্যয় এবং অর্থের উৎস কী, না জানালে মামলা

প্রতিদিন নির্বাচনে কত ব্যয় এবং অর্থের উৎস কী, না জানালে মামলা ফাইল ছবি
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রত্যেক নির্বাচনি এজেন্টকে অথবা এজেন্ট নিয়োগ করা না হলে প্রার্থী কর্তৃক নিজে নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের জন্য (ব্যক্তিগত ব্যয় ব্যতীত) তফসিলি ব্যাংকে পৃথক অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন হবে। সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যক্তিগত ব্যয় ব্যতীত নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যয়ের সমূদয় অর্থ পরিশোধ করতে হবে।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের যে কোনো তফসিলি ব্যাংকের একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট থেকে নির্বাচনি ব্যয় করতে হবে। সেই অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতিদিনের ব্যয়ের হিসেব দাখিল করতে হবে প্রার্থীদের। এমন নির্দেশনা দিয়ে কোনো প্রার্থী নির্বাচনি ব্যয়ের হিসাব জমা না দিলে তার বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার প্রার্থীদের বিষয়গুলো জানাতে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে নির্দেশনা পাঠিয়েছেন ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রত্যেক নির্বাচনি এজেন্টকে অথবা এজেন্ট নিয়োগ করা না হলে প্রার্থী কর্তৃক নিজে নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের জন্য (ব্যক্তিগত ব্যয় ব্যতীত) তফসিলি ব্যাংকে পৃথক অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন হবে। সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যক্তিগত ব্যয় ব্যতীত নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যয়ের সমূদয় অর্থ পরিশোধ করতে হবে।

নির্দেশনায় নির্বাচনি ব্যয় দাখিলের ক্ষেত্রে ছয়টি বিষয় উল্লেখ থাকতে হবে-

প্রত্যেক দিন ব্যয় হওয়া অর্থের বিবরণীসহ পরিশোধিত অর্থের সব বিল, রসিদ ও ভাউচার। আদেশের অনুচ্ছেদ ৪৪ খখ এর দফাতে (ক) বর্ণিত তফসিলি ব্যাংকে খোলা অ্যাকাউন্টে জমা অর্থ এবং ওই অ্যাকাউন্ট থেকে উত্তোলিত অর্থের প্রত্যয়িত বিবরণী।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক ব্যক্তিগত খরচ, যদি থাকে তা। নির্বাচনি এজেন্ট অবহিত আছেন এমন সব বিতর্কিত দাবির বিবরণী।

নির্বাচনি এজেন্ট অবহিত আছেন এমন সব অপরিশোধিত দাবির একটি বিবরণী। নির্বাচনি খরচের জন্য যে কোন উৎস থেকে প্রাপ্ত সব অর্থপ্রাপ্তির প্রমাণসহ ওই অর্থের প্রত্যেক উৎসের নাম উল্লেখ করে বিবরণী।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনি ব্যয়ের রিটার্ন দাখিল সংক্রান্ত বিধান সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়ে দেবেন। তারপরও যদি কেউ ওই বিধান কেউ লঙ্ঘন করেন তা হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

এতে বলা হয়, যে ক্ষেত্রে নির্বাচনের বিরুদ্ধে নির্বাচনি মামলা হবে না, সেক্ষেত্রে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার দিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে দোষী ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে এবং যে নির্বাচনে অপরাধ সংঘটিত হবে যদি ওই নির্বাচন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারাধীন থাকে এবং হাইকোর্ট বিভাগ ওই অপরাধ সম্পর্কে কোনো আদেশ দিলে তার তিন মাসের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারকে উপযুক্ত আদালতে মামলা করতে হবে।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, মামলার জন্য নির্বাচন কমিশনের পূর্বানুমতির প্রয়োজন নেই। ফলে এ বিষয়ে নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর বিভিন্নভাবে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের অবহিত করে ব্যয়ের রিটার্ন দাখিল নিশ্চিত করা আবশ্যক।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট হবে। এখন চলছে ইসিতে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র ফেরানোর আপিলের শুনানি। সর্বশেষ রোববার শুনানিতে ৫৬ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।

আরও পড়ুন:
সরকারি সুবিধা নিয়ে জনসভায়, প্রতিমন্ত্রী ফরহাদকে শো-কজ
ভোটকেন্দ্রে গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ করলে ব্যবস্থার নির্দেশ ইসির
প্রথম দিনে ৫৬ জনের প্রার্থিতা ফিরল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
State Minister Farhad was given a show cause in the public meeting about government facilities

সরকারি সুবিধা নিয়ে জনসভায়, প্রতিমন্ত্রী ফরহাদকে শো-কজ

সরকারি সুবিধা নিয়ে জনসভায়, প্রতিমন্ত্রী ফরহাদকে শো-কজ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। ফাইল ছবি
নির্বাচনী আচরণ বিধি ভঙ্গ করে জনসভায় অংশগ্রহণ ও সরকারি গাড়ি ব‍্যবহার করায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনকে নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটিতে ডাকা হয়েছে।

আসন্ন জাতীয় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মেহেরপুর-১ আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনকে শো-কজ করেছে নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটি।

নির্বাচনী আচরণ বিধি ভঙ্গ করে জনসভায় অংশগ্রহণ ও সরকারি গাড়ি ব‍্যবহার করায় নৌকা প্রতীকের এই প্রার্থীকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।

রোববার মেহেরপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ এবং নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির জেলা শাখার চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেন এ শো-কজ করেন।

মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় জেলা নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির কার্যালয়ে প্রার্থী সশরীরে অথবা মনোনীত প্রতিনিধিকে উপস্থিত হয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

নোটিশে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ৯ ডিসেম্বর মেহেরপুর সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের শোলমারীস্থ বাসভবনের সামনে নির্বাচনী জনসভায় অংশগ্রহণ করেন এবং সরকারি গাড়িযোগে পুলিশ প্রটোকল নিয়ে তিনি জনসভায় উপস্থিত হন।

এতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০০৮ এর বিধি ১২ ও ১৪ (২) এর লঙ্ঘন হয়েছে।

আরও পড়ুন:
প্রার্থিতা ফিরে পেলেন মাহী বি চৌধুরী
প্রার্থীকে ‘গেট আউট’ বলে হাইকোর্টে যেতে বললেন সিইসি
দুই পুলিশ কমিশনার পাঁচ এসপি এক ডিসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ
‘ক্যাসিনো’ সাঈদের চেয়ে শতগুণ বেশি সম্পদ স্ত্রীর 
প্রার্থিতা ফিরে পেতে ইসিতে আপিল শুনানি শুরু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sylhet Barisal Police Commissioner EC order to withdraw one DC and 5 SP

সিলেট-বরিশালের পুলিশ কমিশনার, এক ডিসি ও ৫ এসপি প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ

সিলেট-বরিশালের পুলিশ কমিশনার, এক ডিসি ও ৫ এসপি প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ
মানিকগঞ্জ সদর ও সিংগাইর থানা এবং গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বদলির প্রস্তাব ইসিতে পাঠানোর জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বরিশাল ও সিলেট বিভাগের পুলিশ কমিশনার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক এবং পাঁচ জেলার পুলিশ সুপারদের প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আসাদুল হকের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইতোমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে অভিজ্ঞ ও যোগ্য কর্মকর্তাদের পদ পূরণের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।

হবিগঞ্জ, পিরোজপুর, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা ও মেহেরপুরের পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এছাড়া মানিকগঞ্জ সদর ও সিংগাইর থানা এবং গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বদলির প্রস্তাব ইসিতে পাঠানোর জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।

আরও পড়ুন:
ভোটকক্ষে এক সঙ্গে একাধিক ব্যালট বাক্স নয়
মেহেরপুরের এসপিকে প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ
প্রার্থীকে ‘গেট আউট’ বলে হাইকোর্টে যেতে বললেন সিইসি
দুই পুলিশ কমিশনার পাঁচ এসপি এক ডিসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ
প্রার্থিতা ফিরে পেতে আপিল করেননি ১৭০ জন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
EC orders action if polling booth privacy is interfered with

ভোটকেন্দ্রে গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ করলে ব্যবস্থার নির্দেশ ইসির

ভোটকেন্দ্রে গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ করলে ব্যবস্থার নির্দেশ ইসির
রোববার ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান এ নির্দেশনা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণের গোপনীয়তায় কেউ হস্তক্ষেপ করলে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান এ নির্দেশনা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

ইসির নির্দেশনায় বলা হয়, নির্বাচন অনুষ্ঠানের যাবতীয় কার্যাবলি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে দুর্নীতিমূলক অপরাধ, বেআইনি আচরণ, উৎকোচ গ্রহণ, মিথ্যা পরিচয়ে ভোটদান, অপহরণ, বল প্রয়োগ কিংবা সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপ, অস্ত্র বা শক্তি প্রদর্শন বা প্রয়োগ, ভোট গ্রহণের দিন ভোটকেন্দ্রের চার শ গজের মধ্যে ক্যানভাস, উচ্ছৃঙ্খল আচরণ, অবৈধ হস্তক্ষেপ, ভোটগ্রহণের গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ ইত্যাদি অনিয়মিত কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

এতে বলা হয়, কোনো মহল বা ব্যক্তি দ্বারা যাতে উল্লিখিত অপরাধমূলক কার্যকলাপ কোনোক্রমেই সংঘটিত না হয়, সে উদ্দেশে নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করতে এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের অনুরোধ জানাবেন।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৭৩ হতে অনুচ্ছেদ ৮৭ পর্যন্ত বর্ণিত অপরাধমূলক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে যে সব শাস্তির বিধান ও করণীয় রয়েছে তাও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করবেন।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি হতে যাচ্ছে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
No more than one ballot box in the polling station

ভোটকক্ষে এক সঙ্গে একাধিক ব্যালট বাক্স নয়

ভোটকক্ষে এক সঙ্গে একাধিক ব্যালট বাক্স নয় প্রতীকী ছবি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের জন্য স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে। এসব ব্যালট বাক্স ছাড়া অন্য কোনো প্রকার বাক্স ব্যবহার করা যাবে না। এ ছাড়া কোনো ভোটকক্ষে একই সময়ে একাধিক ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা যাবে না।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণে ভোটকক্ষে একাধিক স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার নির্বাচন কমিশনের জারি করা এক পরিপত্রে একথা জানানো হয়েছে। খবর বাসসের

ইসির পরিপত্রে বলা হয়, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের জন্য স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে। এসব ব্যালট বাক্স ছাড়া অন্য কোনো প্রকার বাক্স ব্যবহার করা যাবে না। এ ছাড়া কোনো ভোটকক্ষে একই সময়ে একাধিক ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা যাবে না।

‘যখন একটি বাক্স ভর্তি হয়ে যাবে তখন বাক্সটি উপস্থিত সবার সামনে সিল করে নিরাপদ স্থানে রাখতে হবে এবং ভোটকক্ষে ওই বাক্সের স্থলে নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে অন্য একটি স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ভোটগ্রহণের জন্য রাখতে হবে। স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সটি এমন স্থানে রাখতে হবে যা উপস্থিত প্রার্থী, নির্বাচনি এজেন্ট, পোলিং এজেন্ট ও ভোটকেন্দ্রে কর্মরত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার দৃষ্টিসীমার মধ্যে থাকে এবং সেখানে ভোটাররা সহজে পৌঁছাতে পারেন।’

পরিপত্রে ইসি আরও জানায়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ২৭ এবং ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯ এর ধারা ৮ অনুসারে ডাকযোগে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটদানের ব্যবস্থা রয়েছে।

আরও পড়ুন:
মেহেরপুরের এসপিকে প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ
প্রার্থীকে ‘গেট আউট’ বলে হাইকোর্টে যেতে বললেন সিইসি
দুই পুলিশ কমিশনার পাঁচ এসপি এক ডিসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
EC order to withdraw Meherpur SP

মেহেরপুরের এসপিকে প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ

মেহেরপুরের এসপিকে প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ মেহেরপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) রাফিউল আলম। ছবি: সংগৃহীত
ইসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বরিশাল ও সিলেটের মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক এবং হবিগঞ্জ, পিরোজপুর, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা ও মেহেরপুরের পুলিশ সুপারকে তাদের নিজ নিজ কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

মেহেরপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) রাফিউল আলমকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার দুপুরে ইসি থেকে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বরিশাল ও সিলেটের মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক এবং হবিগঞ্জ, পিরোজপুর, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা ও মেহেরপুরের পুলিশ সুপারকে তাদের নিজ নিজ কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার ও বদলির এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

রাফিউল আলম ২০২১ সালের ১৫ জুলাই পুলিশ সুপার হিসেবে মেহেরপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে যোগদান করেছিলেন।

একইসঙ্গে তাদের স্থলে অভিজ্ঞ ও যোগ্য কর্মকর্তাদের পদায়নের প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনে পাঠানোর জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবদের চিঠি দিয়েছে ইসি।

আরও পড়ুন:
প্রার্থীকে ‘গেট আউট’ বলে হাইকোর্টে যেতে বললেন সিইসি
দুই পুলিশ কমিশনার পাঁচ এসপি এক ডিসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ

মন্তব্য

p
উপরে