× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Burnt woman died in hospital
google_news print-icon

কদমতলীতে দগ্ধ নারীর মৃত্যু হাসপাতালে

কদমতলীতে-দগ্ধ-নারীর-মৃত্যু-হাসপাতালে
ফাইল ছবি
দগ্ধদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা মো. মাহবুবর রহমান বলেন, কদমতলীর জুরাইন মাদবর বাজারের একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

রাজধানীর কদমতলীর জুরাইনে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়া পাঁচজনের মধ্যে একজন মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ২০ বছর বয়সী মুক্তা খাতুন। হাসপাতালের দায়িত্বরত একজন চিকিৎসক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গত ১৩ আগস্ট রাত ২টার দিকে ওই আগুনের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধদের উদ্ধার করে রাত ৩টার দিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

দগ্ধদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা মো. মাহবুবর রহমান বলেন, কদমতলীর জুরাইন মাদবর বাজারের একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম জানান, জুরান থেকে গ্যাস লাইনে লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। তারা হাসপাতালে ভর্তি হন। এর মধ্যে মুক্তা খাতুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় (এইচডিইউ) হাই ডিফেন্সি ইউনিটে মারা যান।

তিনি জানান, মুক্তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তার স্বামী মো. আতাহারের শরীর ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। এ ছাড়া তাদের মেয়ে আফসানার শরীর ২৫ শতাংশ দগ্ধ, মর্জিনার শরীর ৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

আরও পড়ুন:
রাজধানীতে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুন, পাঁচজন দগ্ধ
সাভারে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুন, চারজন দগ্ধ
রান্নার সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুসহ তিনজন দগ্ধ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Zia used to sign the death penalty file during breakfast Information Minister

সকালে নাস্তার সময় মৃত্যুদণ্ডের ফাইলে সই করতেন জিয়া: তথ্যমন্ত্রী

সকালে নাস্তার সময় মৃত্যুদণ্ডের ফাইলে সই করতেন জিয়া: তথ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে তথ্য অধিদপ্তর সম্মেলন কক্ষে ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। ছবি: পিআইডি
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘শুধু নামের মিল থাকায় মানুষকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার সময় সে চিৎকার করে বলছে- আমি সেই ব্যক্তি নই, আমি সেই ব্যক্তি নই, কিন্তু কে শোনে কার কথা। এমনও ঘটেছে, ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পরে রায় হয়েছে। অল দিজ আর ডকুমেন্টেড।’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি মানবাধিকারের কথা বলতে পারে না, কারণ তারা নিজেরাই চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। তাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছেন, রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে দলকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে তারা পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল, এখনও করছে।’

মঙ্গলবার সচিবালয়ে তথ্য অধিদপ্তর সম্মেলন কক্ষে উপমহাদেশের স্মরণীয় রাজনীতিক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে আহমেদ ফিরোজের ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

গ্রন্থকার, তথ্য অধিদপ্তরের সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার খালেদা বেগম এবং মো. আবদুল জলিল মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা এবং এরপর বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করা। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করা হয়েছিল। সেটি জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে হয়েছিল। এরপর বাংলাদেশে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে ১৯৭৭ সালে নির্বিচারে সেনা ও বিমান বাহিনীর অফিসারদেরকে বিনাবিচারে হত্যা করা।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘শুধু নামের মিল থাকায় মানুষকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার সময় সে চিৎকার করে বলছে- আমি সেই ব্যক্তি নই, আমি সেই ব্যক্তি নই, কিন্তু কে শোনে কার কথা। এমনও ঘটেছে, ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পরে রায় হয়েছে। অল দিজ আর ডকুমেন্টেড।

‘জিয়াউর রহমানের এডিসি ছিলেন যিনি এখন কানাডায় থাকেন, তিনি নিজে বলেছেন, এই মৃত্যুদণ্ডের ফাইলগুলো জিয়াউর রহমান সকালবেলা নাস্তার সময় সই করতেন। বিদেশ যাত্রাকালে প্লেনে ওঠার আগে সিঁড়িতেও মৃত্যু পরোয়ানায় সই করেছেন। এভাবে মানবাধিকারকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে।’

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাদের গ্রেনেড হামলায় ২২ জন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, দুজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি নিহত ও ৫০০ জন আহত হয়েছিল। সেই হামলার পর যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছিল সেটির রিপোর্ট ছিল গাঁজাখুরি। এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বেগম খালেদা জিয়াসহ তার সংসদ সদস্যদের হাস্যরস- এগুলো চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন।’

বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ নিয়ে প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচি বলতে চোরাগোপ্তা হামলা করে গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো আর মানুষের ওপর হামলা পরিচালনা করা। তারা তাদের সন্ত্রাসীদের নামিয়েছে, নেশাখোরদের টাকা দিয়ে এগুলো করাচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে দিনমজুরকে সারা দিনের ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা মজুরির জায়গায় ২ হাজার টাকা ধরে দিবে বলে- এটা মেরে দিয়ে আসো। এগুলো দুষ্কৃতিকারীদের কাজ। বিএনপি-জামায়াত এ দুটি সংগঠন এখন দুষ্কৃতিকারী সংগঠনে রূপান্তরিত হয়েছে। আমরা দুষ্কৃতিকারীদের দমন করতে বদ্ধপরিকর।’

আওয়ামী লীগের জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন এবং জাতীয় পার্টি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত ১৪ দলীয় জোটগতভাবেই আমরা নির্বাচন করব। আমাদের কাছে শরিকদের সবসময় গুরুত্ব আছে, সেজন্য জোটগতভাবে আমরা নির্বাচন করছি। আমাদের এককভাবে নির্বাচন করার শক্তি, ক্ষমতা, সমর্থন আছে কিন্তু শরিকদেরকে গুরুত্ব দেয়া হয় বিধায় আমরা জোটগতভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আর জাতীয় পার্টি প্রায় ৩০০ আসনে মনোনয়ন দিয়েছে। তারা যেভাবে নির্বাচন যুদ্ধে নেমেছে সে জন্য তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। জাতীয় পার্টির সঙ্গে ২০০৮ সালে আমরা জোটগতভাবে মহাজোট গঠন করেছিলাম, গতবারও তারা আমাদের সঙ্গে ছিল, এবারও সেটি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।’

সকালে নাস্তার সময় মৃত্যুদণ্ডের ফাইলে সই করতেন জিয়া: তথ্যমন্ত্রী
হোসেন সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম মৃত্যুবার্ষকী উপলক্ষে ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচনে করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী। ছবি: পিআইডি

সোহরাওয়ার্দী ছিলেন রাজনীতির ধ্রুবতারা

সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থমোড়ক উন্মোচনকালে গ্রন্থকার আহমেদ ফিরোজ এবং কথাপ্রকাশ প্রকাশনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এ দেশের রাজনীতির আকাশে একজন ধ্রুবতারা। তিনি শুধুমাত্র অবিভক্ত বাংলার এবং পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তা নয়, তিনি দেশ বিভাগের সময় বাংলা এবং আসাম নিয়ে একটি স্বাধীন দেশ রচনার চেষ্টা করেছিলেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আজীবন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করেছেন, গণতন্ত্রকে যারা হরণ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন। দেশ বিভাগের পর যখন পাকিস্তানের ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানে কেন্দ্রীভূত হলো এবং বাঙালিরা বঞ্চিত হচ্ছিল, তখন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সেটির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন।’

বঙ্গবন্ধুকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর অনেক ভূমিকা ছিল উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবনে যার সবচেয়ে বেশি প্রভাব তিনি হচ্ছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের মানুষ হওয়া সত্ত্বেও শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়েই তার রাজনীতি শুরু হয়েছিল। তার ওপর পশ্চিম পাকিস্তানে পার্লামেন্টের সামনে আক্রমণ হয়েছিল, অপদস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু কোনো কিছুর কাছেই তিনি কখনো মাথানত করেননি। আমৃত্যু গণতন্ত্রের জন্য তিনি আপোষহীন ছিলেন। আজকে তার এই ৬০তম শাহাদৎবার্ষিকীতে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Legal notice to submit weapons to police station with valid license holder

বৈধ লাইসেন্সধারী অস্ত্র থানায় জমা দিতে আইনি নোটিশ

বৈধ লাইসেন্সধারী অস্ত্র থানায় জমা দিতে আইনি নোটিশ বৈধ লাইসেন্সধারী অস্ত্র থানায় জমা দিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জুলফিকার আলী জুনু। ফাইল ছবি
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জুলফিকার আলী জুনু মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর এ নোটিশ পাঠিয়েছেন।

বৈধ লাইসেন্সধারী অস্ত্র স্থানীয় থানায় জমা দিতে বিশেষ নির্দেশনা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করতে আইনি নোটিশ দেয়া হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জুলফিকার আলী জুনু মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর এ নোটিশ পাঠিয়েছেন।

নোটিশে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির একজন সদস্য ও সর্বোচ্চ আদালতের আইনজীবীদের সমন্বয়ে গঠিত সংগঠন ন্যাশনাল লইয়ার্স কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হই। ইতোমধ্যে আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা হয়েছে।

‘দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ রাখতে এবং সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে বৈধ লাইসেন্সধারী অস্ত্র তফসিলোক্ত নির্বাচনকালীন সময়ের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় জমা রাখা আবশ্যক এবং অতিসত্বর অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী র‍্যাব, পুলিশকে বিশেষ নির্দেশনা দেয়া আবশ্যক। সম্প্রতি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারি যে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি পেতে পারে বলে বিশিষ্টজনরা উদ্যোগ প্রকাশ করেছেন।’

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, ‘লিগ্যাল নোটিশ প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে অনতিবিলম্বে বৈধ লাইসেন্সধারী অস্ত্র স্থানীয় থানায় জমাদানের বিশেষ নির্দেশনা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে অতিসত্বর অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিশেষ অভিযান পরিচালনার জন্য বিশেষ নির্দেশনা প্রদানে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নিকট অনুরোধ জানাচ্ছি।’

আরও পড়ুন:
বিএনপি নেত্রীদের নিয়ে মন্তব্য: ক্ষমা চাইতে তথ্যমন্ত্রীকে আইনি নোটিশ
বিশ্ব ইজতেমা তাবলিগকে ‘ধর্মীয় পর্যটন’ ঘোষণার দাবিতে আইনি নোটিশ
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে চ্যানেল টি-স্পোর্টসকে আইনি নোটিশ
সেই রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চেয়ে আইনি নোটিশ
সদরঘাটে পা হারানো কবিরকে কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে আইনি নোটিশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
14 party members will fight with boats in some seats Kader

কিছু আসনে নৌকা নিয়ে লড়তে পারেন ১৪ দলের শরিকরা: কাদের

কিছু আসনে নৌকা নিয়ে লড়তে পারেন ১৪ দলের শরিকরা: কাদের গণভবনে সোমবার সন্ধ্যায় ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি
ছাড় দেয়া আসনে জোটের শরিকরা নৌকা প্রতীক নিযে নির্বাচন করবেন কি না এবং করলে কতটি আসনে করবেন, সে সংক্রান্ত দুটি প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘তাদের প্রত্যাশা কত এবং তারা পাবে, এর বাস্তবতা কত, দুইটা মিলিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। করবে, তারা কিছু হয়তো নৌকাই করবেন, কিন্তু তাদের অন্যান্য প্রার্থীরা তাদের নিজেদের মার্কা রেখেই ইলেকশন করবেন।’

১৪ দলের শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে দুই-এক দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কিছু আসনে নৌকা নিয়ে লড়তে পারেন জোটের শরিক দলের প্রার্থীরা।

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সোমবার সন্ধ্যায় ১৪ দল নেতাদের বৈঠকের বিষয়ে মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

আগের দিনের বৈঠকের বিষয়টি তুলে ধরে কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমু (১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু) ভাই আমাদের সমন্বয়ক। উনি মূল দায়িত্ব পালন করেছে। আমার সঙ্গে নানক ছিল, নাছিম, তারাও কালকে বৈঠকে ছিলেন।

‘আমরা সবাই মিলে আজকালের মধ্যে আসনের বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে যাবে। আজকে না হলেও আগামীকাল হয়ে যাবে।’

ছাড় দেয়া আসনে জোটের শরিকরা নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন কি না এবং করলে কতটি আসনে করবেন, সে সংক্রান্ত দুটি প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘তাদের প্রত্যাশা কত এবং তারা পাবে, এর বাস্তবতা কত, দুইটা মিলিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। করবে, তারা কিছু হয়তো নৌকাই করবেন, কিন্তু তাদের অন্যান্য প্রার্থীরা তাদের নিজেদের মার্কা রেখেই ইলেকশন করবেন।’

আরও পড়ুন:
শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪ দল নেতাদের বৈঠক সোমবার
মোকতাদিরের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী ওলিওর মনোনয়নপত্র বাতিল
টাঙ্গাইলে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতাসহ ১২ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল
সিরাজগঞ্জের তিন আসনে সব স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল
অবৈধ অস্ত্র নিয়ে কুমিল্লায় নৌকা-স্বতন্ত্র প্রার্থীর পাল্টাপাল্টি দোষারোপ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Awami League did not get permission to hold a rally on December 10 Who?

১০ ডিসেম্বর সমাবেশের অনুমতি পায়নি আওয়ামী লীগ

১০ ডিসেম্বর সমাবেশের অনুমতি পায়নি আওয়ামী লীগ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার দিবস। এই মানবাধিকার দিবসে আমরা বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে একটি বড় সমাবেশ করব, এ রকম একটা কর্মসূচি আমাদের ছিল। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করেছিলাম। সে আবেদন তারা গ্রহণ করেননি।’

আগামী ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের জন্য আওয়ামী লীগ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুমতি পায়নি বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

আগামী ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সমাবেশ হচ্ছে না জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আগামী ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার দিবস। এই মানবাধিকার দিবসে আমরা বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে একটি বড় সমাবেশ করব, এ রকম একটা কর্মসূচি আমাদের ছিল। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করেছিলাম। সে আবেদন তারা গ্রহণ করেননি।

‘বাইরে সমাবেশের নামে শোডাউন হবে, সে আশঙ্কা করছে, যে কারণে ১০ তারিখে আমাদের মানবাধিকার দিবসের আনুষ্ঠানিকতা ভেতরেই পালন করব। বাইরে যে সমাবেশ করার কথা, সেটি করছি না। নির্বাচনি বিধির বাইরে আমরা যেতে চাই না।’

তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র ত্রুটিমুক্ত করতে আওয়ামী লীগ কাজ করছে। যারা নির্বাচন বানচাল করতে হরতাল-অবরোধ করছে, তারা গণতান্ত্রিক শক্তি নয়।’

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কাদের বলেন, ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আমাদের গণতন্ত্রের রাজপথের এক অকুতোভয় বীর। গণতন্ত্রই ছিল তার সারা জীবনের ব্রত।

‘গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়াই করেছেন; আন্দোলন করেছেন। পাকিস্তানিদের দ্বারা বারবার নির্যাতিত হয়েছেন, জেলে গেছেন, নিগৃহীত হয়েছেন।’

আরও পড়ুন:
ঢাকা রংপুরের দুই আসনে লড়বেন জিএম কাদের
স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি কৌশলগত সিদ্ধান্ত: কাদের
জোটগত নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি: কাদের
ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করলেন সাকিব
মনোনয়নপত্র জমা পর্যন্ত আরও শত ফুল ফুটবে: কাদের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
An appeal is going on in the EC to get the candidature back

প্রার্থিতা ফিরে পেতে ইসিতে চলছে আপিল

প্রার্থিতা ফিরে পেতে ইসিতে চলছে আপিল আপিলের জন্য নির্বাচন ভবনের নিচ তলায় স্থাপিত বুথ। ছবি: নিউজবাংলা
আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিচে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হয় প্রার্থীদের আপিল আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া। এ জন্য ইসিতে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি আলাদা বুথ করা হয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় একটি বুথ।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে সোমবার। যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বাতিল করা মনোনয়ন ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) চলছে আপিল গ্রহণ।

আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিচে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হয় প্রার্থীদের আপিল আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া। এ জন্য ইসিতে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি আলাদা বুথ করা হয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় একটি বুথ।

আজ ৫ ডিসেম্বর থেকে আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে করা যাবে এ আপিল।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আইন শাখার উপসচিব মো. আব্দুছ সালামের স্বক্ষরিত আপিল দায়ের, শুনানি ও নিষ্পত্তি সংক্রান্ত নোটিশে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ও নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাতিল ও গ্রহণাদেশের বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী বা ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান রিটার্নিং অফিসারের আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পরবর্তী পাঁচ দিনের মধ্যে, অর্থাৎ ৫ ডিসেম্বর থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন বরাবর স্মারকলিপি আকারে (আপিলের মূল কাগজপত্র ১ সেট ও ছায়ালিপি ৬ সেটসহ) আপিল করতে পারবেন।

নোটিশে আরও বলা হয়, আপিলের জন্য নির্বাচন ভবনে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি বুথ করা হয়েছে। ১০ জন কর্মকর্তার কাছে আপিল আবেদন জমা দিতে হবে। আপিলের পর ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে আপিল শুনানি।

সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা কর্তৃক বাতিল হওয়া মনোনয়ন প্রার্থীরা নির্বাচন কমিশন ভবনে আসতে শুরু করেন। বেশির ভাগ প্রার্থী আসেন মূলত খোঁজখবর নিতে। কারণ অনেকেই জানেন না কী কী কাগজ নিয়ে আপিল করতে হবে।

ইসি কার্যালয়ের আপিল বুথে আসা বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য অবসরপ্রাপ্ত মেজর আখতারুজ্জামান বলেন, ‘রিটার্নিং অফিসার আমাকে দুটি কারণে মনোনয়ন বাতিল করেছেন। প্রথমটি হলো অতীতে আমার নামে কোনো মামলা আছে কি না, সেই জায়গায় আমি কিছু লিখি নাই। এটি একটি কারণ।

‘আমি যতটুকু জানি, কেউ যদি সাজাপ্রাপ্ত হয়, তাহলে সেটি লিখতে হয়, কিন্তু আমি যেহেতু সাজাপ্রাপ্ত নই, তাই আমি ওই জায়গাটা লিখি নাই। কারণ আমরা যারা বিএনপি করি, আমাদের নামে তো হাজার হাজার মামলা। কোনটা থেকে কোনটা বলব?’

তিনি আরও বলেন, “আরেকটি জায়গায় তথ্য চেয়েছিল। সেখানে আমি লিখেছিলাম, ‘প্রযোজ্য নয়’। এই দুই কারণে আমার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

“আজকে আমি এখানে এসেছি জানতে। এখানে এসে জানলাম। আগামী ২/১ দিনের মধ্যেই আমি আপিল আবেদন করব।”

আরও পড়ুন:
মনোনয়ন বৈধ ১৯৮৫ প্রার্থীর, বাতিল ৭৩১ জনের
পাঁচ বছরে হাসানাত-জাহিদ-সাদিকের সম্পদ বেড়েছে কয়েক গুণ
নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের চাপ নেই: ইসি আলমগীর
ফেনীর তিন আসনে ১৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল
নির্বাচনের তফসিল স্থগিত চেয়ে রিটের আদেশ ১০ ডিসেম্বর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
253 cars on fire since October 28

২৮ অক্টোবর থেকে ২৫৩ গাড়িতে আগুন

২৮ অক্টোবর থেকে ২৫৩ গাড়িতে আগুন রাজধানীর গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে সোমবার বাসে দেয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত
ফায়ার সার্ভিসের বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত দুর্বৃত্ত কর্তৃক ঢাকা সিটিতে ১টি যানবাহনে আগুন লাগানোর সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

বিএনপি ও বিরোধীদের ডাকা ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশের দিন থেকে কয়েক ধাপে ঘোষণা করা হরতাল-অবরোধে কয়েকটি স্থাপনাসহ মোট ২৫৩টি গাড়িতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের মঙ্গলবারের দেয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৮ অক্টোবর থেকে ৫ ডিসেম্বর সকাল ৬টা পর্যন্ত দুর্বৃত্ত কর্তৃক মোট ২৫৩টি অগ্নিসংযোগের (কয়েকটি স্থাপনাসহ যানবাহনে) সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিসের বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত দুর্বৃত্ত কর্তৃক ঢাকা সিটিতে ১টি যানবাহনে আগুন লাগানোর সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে এ আগুনের ঘটনায় ‘তানজিল পরিবহনের’ ১টি বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ আগুন নির্বাপণ করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ২ ইউনিট ও ১০ জন জনবল কাজ করে।

ওইদিন দেশের অন্য কোনো স্থানে গাড়িতে আগুন দেয়ার ঘটনার সংবাদ পায় নি ফায়ার সার্ভিস।

আরও পড়ুন:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ অফিসার্স ক্লাবের টেনিস কোর্টে ককটেল বিস্ফোরণ
দেশজুড়ে ২৪ ঘণ্টায় ৮ গাড়িতে আগুন
কালিয়াকৈরে চলন্ত বাসে আগুন
দিনাজপুরে খড়বোঝাই ট্রাকে আগুন
নাটোরে যাত্রীবাহী দুই বাসে আগুন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
47 EC permits transfer of UNOK

৪৭ ইউএনওকে বদলির অনুমতি ইসির

৪৭ ইউএনওকে বদলির অনুমতি ইসির নির্বাচন ভবনে সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। ছবি: নিউজবাংলা
সচিব বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪৭ জন ইউএনওর বদলির ব্যাপারে পাঠিয়েছিল। সেটা কমিশন যাচাই-বাছাই করে অনুমতি দিয়েছে।’

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো প্রস্তাবের ভিত্তিতে ৪৭ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বদলির অনুমতি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

নির্বাচন ভবনে সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

সচিব বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪৭ জন ইউএনওর বদলির ব্যাপারে পাঠিয়েছিল। সেটা কমিশন যাচাই-বাছাই করে অনুমতি দিয়েছে।

‘আর ওসিদের প্রস্তাব এখনও পাই নাই। তাদের ৫ তারিখ পর্যন্ত সময় ছিল। সেটা ৮ তারিখ পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আজ মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের শেষ দিন ছিল। সে অনুযায়ী মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ৬৪ জেলার রিটার্নিং অফিসারের তথ্য অনুসারে মোট ২ হাজার ৭১৬টি মনোনয়নের মধ্যে ৭৩১টি মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। আর ১ হাজার ৯৮৫টি মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।’

সচিব আরও বলেন, ‘যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে, তাদের আগামীকাল ৫ তারিখ থেকে ৯ তারিখ পর্যন্ত আমাদের কমিশন ভবনের নিচেই আপিল গ্রহণ করা হবে। এরপর ১০ তারিখ থেকে আপিল শুনানি হবে ১৫ তারিখ পর্যন্ত।’

আরও পড়ুন:
নৌকার সমাবেশে বন্দুক প্রদর্শন, শাহজাহান ওমরকে শোকজ
আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে শোকজ
মনোনয়ন বৈধ ১৯৮৫ প্রার্থীর, বাতিল ৭৩১ জনের
পাঁচ বছরে হাসানাত-জাহিদ-সাদিকের সম্পদ বেড়েছে কয়েক গুণ
নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের চাপ নেই: ইসি আলমগীর

মন্তব্য

p
উপরে