রাজধানীর হাতিরঝিলের পানিতে ঝাঁপ দিয়ে এক কিশোরীর মৃত্যুর পেছনে মায়ের সঙ্গে অভিমান বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রাণ হারানো কিশোরী রিয়া ভাটারা থানার নুরের চালা এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকত। তার বাবা স্থানীয় একটি গার্মেন্টসে কাজ করেন।
রোববার সকালে হাতিরঝিল থানার ওসি শাহ মো. আওলাদ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় রিয়া তার এক বান্ধবীকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়। এরপর আর বাসায় ফেরেনি। তারা দুজনই এসএসসি পরীক্ষার্থী। গত শনিবার রিয়ার মা তাকে সর্বশেষ বনানীর কড়াইল বস্তি এলাকায় দেখে। কিন্তু সে মাকে দেখে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে শনিবার রাতে রিয়ার মা থানায় এসে বিস্তারিত জানালে আমরা তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় দেখতে পাই তাদের অবস্থান বনানী এলাকায় ছিল।
‘রিয়ার সঙ্গে থাকা বান্ধবীর বাসা শাহজাদপুর এলাকায়। তার বাবা প্রবাসী। শাহজাদপুর এলাকায় তার এক খালার সঙ্গে থাকত। পরে তাকে বাসা থেকে ভাটারা থানায় নিয়ে আসা হয়। এ সময়ে সে ফোনে তাকে থানায় আনার বিষয়টি একজনকে জানায়। বিষয়টি রিয়াও জানতে পারে। পরে হাতিরঝিল এলাকায় হাওয়াই মিঠাই বিক্রি করা এক হকারের মোবাইল থেকে মাকে ফোন করে তাকে খোঁজার কারণ জানতে চায় ও বান্ধবীকে আটক করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে। তার বান্ধবীকে আটকের কারণ জানতে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘রিয়ার মা হাওয়াই মিঠাই ব্যবসায়ীকে অনুরোধ করেন তার মেয়েকে যেন কিছুসময় দেখে রাখেন। বিষয়টা বুঝতে পেরে রিয়া শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশ প্লাজা সংলগ্ন ব্রিজ থেকে পানিতে ঝাঁপ দেয়। পরপর হাওয়াই মিঠাই দোকানিও পানিতে ঝাঁপ দেন। কিন্তু ততক্ষণে পানিতে তলিয়ে যায় রিয়া। পরে শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।’
নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিমকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
ডিএমপির মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান শুক্রবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিমকে (৪২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ ভোরে (৪ অক্টোবর, ২০২৪) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।
‘তার বিরুদ্ধে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা রয়েছে। এ ছাড়া পল্লবী ও খিলগাঁও থানার আরও দুটি মামলার এজাহারনামীয় আসামি সে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘উল্লেখ্য, তার বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তাকে বিজ্ঞ আদালতে হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন।’
ভারতের সঙ্গে করা সব গোপন চুক্তি প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত তাহমিদ ও মাসুদ রানার পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ‘আমরা বিএনপি পরিবারের’ প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমানের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়।
রিজভী সাংবাদিকদের বলেন, ‘শেখ হাসিনা অন্য দেশের সঙ্গে যেসব গোপন চুক্তি করেছেন তা প্রকাশ করা হোক।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতালি, জার্মানিসহ পৃথিবীর কোথাও গণতন্ত্রকামী মানুষ ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেয়নি। বাংলাদেশেও হবে না।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী শহীদ পরিবারের সদস্যদের যেন সরকারি চাকরি দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পক্ষে হাঁটতে শুরু করেছে উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করারও আহ্বান জানান রিজভী।
আর্থিক সহযোগিতা প্রদানকালে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, সংগঠনের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকছেদুল মোমিন মিথুন, বিএনপি নেতা বজলুল বাছিত আঞ্জু, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আরিফুর রহমান তুষার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে বৃহস্পতিবার জামিন দিয়েছে আদালত।
মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে প্রতিবাদ ও নানা আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত জামিনের এ আদেশ দেন।
মাহমুদুরের আইনজীবী জয়নাল আবেদীন মেজবাহ বলেন, ‘মাহমুদুর রহমানকে মিথ্যা মামলায় দেয়া সাজার বিরুদ্ধে আজ আমরা আপিল করেছি। আদালত আপিল আবেদন গ্রহণ করেন।
‘এরপর আমরা মাহমুদুর রহমানের জামিন চেয়ে আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন। এ ক্ষেত্রে তার কারামুক্ত হওয়ার আর কোনো আইনগত বাধা থাকল না।’
অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা মামলায় গত ২৯ সেপ্টেম্বর আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে মাহমুদুর রহমানের জামিন আবেদন করেন আইনজীবী।
ওই দিন শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হকের আদালত জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। একই সঙ্গে তাকে কারাগারে ডিভিশন দেয়ারও আদেশ দেয় আদালত।
আইনজীবী মেজবাহ বলেন, ‘মাহমুদুর রহমানকে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগে সাজা দেয়া হয়। প্রশ্নবিদ্ধ বিচারিক প্রক্রিয়ায় ত্বরিত গতিতে মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে বিচারের নামে প্রহসন করা হয়েছিল।
‘রায় ঘোষণা করা বিচারকের ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আমরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছি।’
প্রেক্ষাপট
সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার মামলায় গত বছরের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত মাহমুদুর রহমান ও সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনকে দুটি ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, রিজভী আহমেদ সিজার ও মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
আসামিদের দণ্ডবিধির ৩৬৫ ধারায় (অপহরণ) পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয় আদালত। জরিমানার টাকা অনাদায়ে তাদের আরও এক মাসের কারাভোগ করতে হবে বলে আদেশে জানানো হয়।
একই আইনের ১২০ (খ) ধারায় (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র) আসামিদের দুই বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেয় আদালত।
রায়ে বিচারক উল্লেখ করেন, দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যেকোনো সময় থেকে জাসাসের সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও দলটির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা ঢাকার পল্টনের জাসাস কার্যালয়, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহর, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় একত্রিত হন। তারা পরস্পর যোগসাজশে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে এবং তার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র করেন।
ওই ঘটনায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলা করেন।
ওই মামলায় ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
মামলায় জয়সহ ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
আরও পড়ুন:রাজধানীর শুক্রাবাদের একটি বাসায় জমে থাকা গ্যাসের আগুনে স্বামী মোহাম্মদ টোটনের পর প্রাণ হারিয়েছেন তার স্ত্রী নিপা আক্তার।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) বুধবার রাত একটার দিকে মৃত্যু হয় ৩০ বছর বয়সী এ নারীর।
শুক্রাবাদের বাসাটিতে ২৮ সেপ্টেম্বর ভোররাত সাড়ে চারটার দিকে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ হন পরিবারটির তিন সদস্য, যাদের ভর্তি করা হয় বার্ন ইনস্টিটিউটে।
নিপার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এ দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বেড়ে দুজনে দাঁড়িয়েছে।
ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) তরিকুল ইসলাম বৃহস্পতিবার জানান, শুক্রাবাদ থেকে একই পরিবারের তিন দগ্ধকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে নিপার মৃত্যু হয়, যার শরীরের ৩৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
তিনি আরও জানান, এর আগে হাসপাতালটিতে নিপার স্বামী টোটনের মৃত্যু হয়। বর্তমানে তাদের শিশু সন্তান ভর্তি রয়েছে, যার অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
হাসপাতালে নিপার ভাই মানিক মিয়া জানান, তাদের গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর রায়পুরা থানার কাচারিকান্দি গ্রামে। তার ভগ্নিপতি পরিবার নিয়ে শুক্রবাদের বাসাটিতে ভাড়া থাকতেন।
আরও পড়ুন:ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুরের মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ আটজনকে খালাস দিয়েছে আদালত।
ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান বুধবার আসামিদের খালাস দেন।
খালাস পাওয়া অপর আসামিরা হলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম মাসুদ, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, বিএনপির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, বিএনপির সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন বাবু, কাজী রেজাউল হক বাবু ও খন্দকার এনামুল হক এনাম।
মির্জা ফখরুলের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বাসসকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মামলাটি সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। মামলায় দীর্ঘদিন ধরে সাক্ষী না আসায় বিচারক আসামিদের খালাস প্রদান করেন।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টন মডেল থানাধীন মিন্টো রোডে মির্জা ফখরুল ইসলাম ও রিজভীর নেতৃত্বে ২০০ থেকে ২৫০ নেতা-কর্মী লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তা অবরোধ করেন। এ সময় তারা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ি ভাঙচুর করেন ও বিস্ফোরণ ঘটান।
এ ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের গাড়িচালক মো. আয়নাল বাদী হয়ে মামলা করেন।
২০১৭ সালের ২৩ অক্টোবর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) উপপরিদর্শক আনোয়ার হোসেন খান আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
আরও পড়ুন:
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
ডিএমপির খুদেবার্তায় বুধবার এ তথ্য জানানো হয়।
ওই বার্তায় বলা হয়, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও উপদেষ্টা কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দীন আহমেদ, এক্সিম ব্যাংক ও বিএবির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার এবং বসুন্ধরা গ্রুপের কোঅর্ডিনেটর আদনানকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি, ডিএমপি।’
বার্তায় উল্লেখ করা হয়, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট মামলা রয়েছে।
প্রতিবেদক
খুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২২ সালে খুলনার ফুলতলা এলাকায় হামলা ও হত্যার অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আব্দুস সালাম মুর্শেদী বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাবেক সহ-সভাপতি।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য