× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
In one day 72 dengue patients were infected in the hospital
google_news print-icon

এক দিনে হাসপাতালে ৭২ ডেঙ্গু রোগী, বেড়েছে করোনা

এক-দিনে-হাসপাতালে-৭২-ডেঙ্গু-রোগী-বেড়েছে-করোনা
ফাইল ছবি
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, মৌসুমের আগেই বৃষ্টি হওয়ায় ডেঙ্গু রোগী বাড়তে থাকবে। বাড়তে পারে করোনাও। এখনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিতে হবে।

দেশে ডেঙ্গু ও করোনার প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছে। প্রতিদিনই রাজধানীসহ সারা দেশে ভর্তি হচ্ছেন ডেঙ্গু ও করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী।

২৪ ঘণ্টার হিসাবে সোমবার সর্বশেষ ডেঙ্গুতে দেশে ৭২ জন এবং ১৫৯ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, মৌসুমের আগেই বৃষ্টি হওয়ায় ডেঙ্গু রোগী বাড়তে থাকবে। বাড়তে পারে করোনাও। এখনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিতে হবে।

ডেঙ্গু

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে ঢাকায় নতুন ভর্তি রোগী ৫৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ১৪ জন।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগী ২২৬ জন এবং ঢাকার ৫৩টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগী ১৯৮ জন। অন্যান্য বিভাগে বর্তমানে ভর্তি রোগী ২৮ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ মে পর্যন্ত মোট ভর্তি রোগী ১ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ঢাকায় মোট ভর্তি রোগী ১২৩৫ জন। ঢাকার বাইরে ভর্তি রোগী ৬০৮ জন।

এ পর্যন্ত ১ হাজার ৬০৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১০২৭ জন, ঢাকার বাইরে ৫৭৭ জন।

এ বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

করোনা

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৯৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৫৯ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে।

আগের দিন ১ হাজার ৩২৭ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৭৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণ কমেছে ১ দশমিক ০৭ শতাংশ। রোববার শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

করোনা আক্রান্ত হয়ে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যাননি। এখন পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৪৬ জন। মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

করোনা আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ২১ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ২০ লাখ ৬ হাজার ২৩৩ জন। সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। রোববারও এই হার একই ছিলো।

আরও পড়ুন:
বাড়ছে করোনার সংক্রমণ, ৬১ জনের দেহে শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২২০ জন হাসপাতালে
করোনার জরুরি অবস্থা তুলে নিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বাড়ি ফিরলেন করোনায় ২ বছর আগে ‘মারা যাওয়া’ ব্যক্তি
ভারতে করোনার সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Dengue Deaths reduced but number of patients in hospitals increased

ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা

ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা ফাইল ছবি
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি কিছুটা কমেছে। গতকাল ১৯ জনের মৃত্যু হলেও আজ তা ১৫ জনে নেমেছে। আর ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ১২৩ জন। গতকাল এ সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩৩ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৪ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩৪৯ জন।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ১৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৫৮১ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮০ হাজার ৪৯০ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯১ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৮২ জন। ঢাকায় ৭৬ হাজার ২৯২ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৬ হাজার ৪৯০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়

মন্তব্য

বাংলাদেশ
25 percent of adults in the country suffer from high blood pressure

দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে

দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে
সেবার আওতা বাড়ানো হলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৭ দশমিক ৬ কোটি রোগীর মৃত্যু এড়ানো সম্ভব।

বাংলাদেশে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তদের মধ্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের হার মাত্র ৩৮ শতাংশ বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন হাইপারটেনশন ২০২৩’ নামে একটি প্রতিবেদন।

২০১৯ সালে বাংলাদেশে ২ লাখ ৭৩ হাজার মানুষ হৃদরোগজনিত অসুস্থতায় মৃত্যুবরণ করেছে, যার ৫৪ শতাংশের জন্য দায়ী উচ্চ রক্তচাপ। তবে সেবার আওতা বাড়ানো হলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৭ দশমিক ৬ কোটি মৃত্যু এড়ানো সম্ভব।

সোমবার রাজধানীর বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) ভবনে ‘হাইপারটেনশন কন্ট্রোল ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সাংবাদিক কর্মশালায় এসব তথ্য জানানো হয়।

গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটরের (জিএইচএআই) সহযোগিতায় ‘প্রগতির জন্য জ্ঞান’ নামক সংস্থা কর্মশালাটির আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন মিডিয়ায় কর্মরত ২৪ জন সাংবাদিক অংশ নেন।

কর্মশালায় বক্তারা বলেন, সম্প্রতি কমিউনিটি ক্লিনিকের ওষুধ তালিকায় উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অন্তর্ভুক্তকরণ একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন হলে দেশব্যাপী উচ্চ রক্তচাপজনিত বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের ক্রমবর্ধমান প্রকোপ ও মৃত্যু কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে।

পাশাপাশি কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওষুধের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে এ খাতে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে বলে জানান তারা।

দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে

কর্মশালায় এসেনসিয়াল ড্রাগস্ কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) উপমহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) জাকির হোসেন বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।’

ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্টস স্কুল অব পাবলিক হেলথের অধ্যাপক ডা. মলয় কান্তি মৃধা বলেন, ‘উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনাচরণে পরিবর্তন আনা জরুরি।’

সভায় আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন জিএইচএআই বাংলাদেশ কান্ট্রি লিড মুহাম্মাদ রূহুল কুদ্দুস, ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ এবং ‘প্রজ্ঞা’র নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের।

অনুষ্ঠানে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মূল উপস্থাপনা তুলে ধরেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের হাইপারটেনশন কন্ট্রোল বিষয়ক প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. শামীম জুবায়ের ও ‘প্রজ্ঞা’র উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক কর্মসূচির সমন্বয়ক সাদিয়া গালিবা প্রভা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
19 deaths in one day in dengue more than 3 thousand in hospitals

ডেঙ্গুতে একদিনে ১৯ প্রাণহানি, হাসপাতালে তিন সহস্রাধিক

ডেঙ্গুতে একদিনে ১৯ প্রাণহানি, হাসপাতালে তিন সহস্রাধিক ফাইল ছবি
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮০১ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২৩২ জন।

রোববার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৩৩ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮০১ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২৩২ জন।

সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ১৪৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৬২২ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫২৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৯০ হাজার ৭৫৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৯ হাজার ৭১৬ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ৪২ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৩ জন। ঢাকায় ৭৫ হাজার ৪৮২ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৪ হাজার ২০১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮
ভারত থেকে এলো ৫৩ হাজার ব্যাগ স্যালাইন
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়
প্রতীকী মশা ও মশারি নিয়ে শোভাযাত্রা শিক্ষার্থীদের
ডেঙ্গু বাড়াচ্ছে হাসপাতালের শয্যাসংকট, স্যালাইন-রক্তেরও অভাব

মন্তব্য

বাংলাদেশ
14 more deaths due to dengue 3008 hospitalized

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮ ফাইল ছবি।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৪ জন। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ শুরুর পর থেকে তা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। একইসঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের প্রায় ৯ মাসে দেশে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯০৯ জন।

রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩ হাজার ৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৮১২ ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১৯৬ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে রোববার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ৪৭০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩ হাজার ৭৯৪ জন। আর অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৬৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭২৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৭৮ হাজার ৯১৫ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৮ হাজার ৮১০ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৮২৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৭৪ হাজার ৫১৮ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৮ হাজার ৮২৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

আরও পড়ুন:
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়
ডেঙ্গুতে প্রাণহানি দশের নিচে নামল ১৭ দিন পর
প্রতীকী মশা ও মশারি নিয়ে শোভাযাত্রা শিক্ষার্থীদের
ডেঙ্গু বাড়াচ্ছে হাসপাতালের শয্যাসংকট, স্যালাইন-রক্তেরও অভাব
ডেঙ্গুতে আরও ১৭ প্রাণহানি, হাসপাতালে ৩০৮৪

মন্তব্য

বাংলাদেশ
14 people died of dengue in hospital 2865

ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৮৬৫

ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৮৬৫ ফাইল ছবি
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮১৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০৫১ জন।

শুক্রবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২ হাজার ৮৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮১৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০৫১ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ৫৭২ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৭৯৪ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৭৭৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৮ হাজার ১০৩ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার ৬১৪ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৭০ হাজার ২৫২ জন। ঢাকায় ৭৩ হাজার ৭১৩ এবং ঢাকার বাইরে ৯৯ হাজার ৫৩৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৮৯৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
ভারত থেকে এলো ৫৩ হাজার ব্যাগ স্যালাইন
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়
ডেঙ্গু রোগী ঢাকায় না পাঠানোর নির্দেশনা, আরও ১৮ মৃত্যু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Khaleda Zia is CCU again

ফের সিসিইউতে খালেদা জিয়া

ফের সিসিইউতে খালেদা জিয়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ফাইল ছবি
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে নেয়া হয় বলে জানান বিএনপি চেয়াপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার।

শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় আবারও কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে তাকে সিসিইউতে নেয়া হয় বলে জানান বিএনপি চেয়াপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার।

তিনি জানান, খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত চিকিৎসক বোর্ডের সিদ্ধান্ত ও পরামর্শ অনুযায়ী তাকে সিসিইউতে নেয়া হয়।

এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বরও একবার সিসিইউতে নেয়া হয়েছিল খালেদা জিয়াকে, তবে সেবার ১০ ঘণ্টার মতো সিসিইউতে রেখে আবার কেবিনে স্থানান্তর করা হয় সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীকে।

এক মাসের বেশি সময় ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়া।

এর আগেও বেশ কয়েকবার হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিতে হয়েছে খালেদা জিয়াকে। এরই মধ্যে তার হার্টে তিনটি ব্লক ধরা পড়লে একটিতে রিং পরানো হয়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত। তার মেডিক্যাল বোর্ডের চিকিৎসকরা একাধিকবার সংবাদ সম্মেলনে করে বলেছেন, অতি দ্রুত তার লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট (প্রতিস্থাপন) করা দরকার, যেটা বাংলাদেশে সম্ভব নয়।

চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেয়ার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে একাধিকবার আবেদন করে তার পরিবার। বিএনপির পক্ষ থেকেও তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Surgery stopped at private hospitals in Rajshahi

সকালে বন্ধ ঘোষণা, সন্ধ্যায় রাজশাহীর ক্লিনিকগুলোতে অস্ত্রোপচার শুরু

সকালে বন্ধ ঘোষণা, সন্ধ্যায় রাজশাহীর ক্লিনিকগুলোতে অস্ত্রোপচার শুরু প্রাইভেট ক্লিনিক, হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখার নেতারা বুধবার সংবাদ সম্মেলনে ওটি বন্ধের কথা জানান। ছবি: নিউজবাংলা
বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক, হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা যে রেট নির্ধারণ করেছেন, তা বাস্তবায়ন করলে চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। ফলে অনেক মানুষের, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের চিকিৎসা খরচ সাধ্যের বাইরে চলে যাবে।’

রাজশাহীর বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বন্ধ থাকার পর আবারও শুরু হয়েছে অস্ত্রোপচার। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হয়।

বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট (বিএসএ) ও প্রাইভেট ক্লিনিক, হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখার নেতারা বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজশাহী মেডিক্যালে কলেজে বৈঠকে বসেন।

সেখানে উপস্থিত রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ও বিএমএ রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক ডা. নওশাদ আলী জানান, উভয় পক্ষ আলোচনা শেষে সমঝোতায় পৌঁছেছেন ও স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনার ঘোষণা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী সন্ধ্যা থেকেই সবগুলো ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটারের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

এর আগে অ্যানেস্থেসিওলজিস্টদের ফি বাড়ানোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহীর বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অস্ত্রোপচার বন্ধ করে দিয়েছে ক্লিনিক মালিকরা।

প্রাইভেট ক্লিনিক, হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখার নেতারা বুধবার রাতে সংবাদ সম্মেলন করে অপারেশন থিয়েটার (ওটি) বন্ধের ঘোষণা দেন।

গত ৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট (বিএসএ) রাজশাহী শাখা বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে পারিশ্রমিকের নতুন তালিকা পাঠালে দুই পক্ষের মধ্যে দরকষাকষি ও মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়।

কোনো সমাধানে না পৌঁছাতে পারায় বৃহস্পতিবার থেকে অস্ত্রোপচার বন্ধ করে দেন বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতাল-মালিকরা। ক্লিনিকগুলোতে অন্যান্য কার্যক্রম চালু থাকলেও ওটি ধর্মঘট চলছে।

রাজশাহী নগরীর সব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ওটি বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বন্ধ রাখা হয়। ওই সময় নগরীর বেশ কিছু ক্লিনিকে যোগাযোগ করলে সব জায়গা থেকেই জানানো হয় অস্ত্রোপচার বন্ধ আছে।

রাজশাহীর লক্ষীপুর এলাকার ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে সকালে ফোন দিয়ে অপারেশন হবে কি না জানতে চাইলে রিসিপসন থেকে জানানো হয়, সব ধরনের অস্ত্রোপচার বন্ধ আছে।

কখন চালু হতে পারে জানতে চাইলে ওই হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, অ্যানেস্থেসিয়া চিকিৎসকদের সঙ্গে কী ঝামেলা হয়েছে। এ কারণে অস্ত্রোপচার বন্ধ আছে। নতুন সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। নগরীর সেবা ক্লিনিকে যোগাযোগ করা হলে সেখান থেকেও জানানো হয় অস্ত্রোপচার বন্ধের কথা।

রাজশাহী মহানগরীর রেস্তোরাঁয় বুধবার সন্ধ্যার পর সংবাদ সম্মেলন করেন ক্লিনিক মালিকরা। সংবাদ সম্মলনে বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক, হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখার নেতারা জানান, অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা যে নতুন ফি নির্ধারণ করেছেন, তা বর্তমান ফির দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পাবে। এটি বাস্তবায়ন হলে রোগীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সেই সঙ্গে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা যে রেট নির্ধারণ করেছেন, তা বাস্তবায়ন করলে চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। ফলে অনেক মানুষের, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের চিকিৎসা খরচ সাধ্যের বাইরে চলে যাবে।

‘তাদের এ দাবির প্রতিবাদে আমরা রাজশাহীর বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে সব ধরনের অপারেশন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই সিদ্ধান্ত আমরা রোগীদের স্বার্থেই নিয়েছি।’

বিএসএর রাজশাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. খিজির হোসেন বলেন, ‘২০১৬ সালের পর আমাদের ফি আর বৃদ্ধি করা হয়নি। ক্লিনিক ও হাসপাতাল-মালিকপক্ষ অপারেশনের সময় অ্যানেস্থেসিওলজিস্টদের নামে রোগীদের কাছ থেকে বেশি টাকা আদায় করে। আমরা তাদের বলেছি, আমাদের নামে নেয়া টাকা আমাদেরই দিতে হবে।’

নতুন ফি বৃদ্ধির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বর্তমানে প্রসূতিদের সিজার করতে অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা পান দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। আমরা সেই ফি আড়াই হাজার করার দাবি জানিয়েছি। অথচ ক্লিনিক-মালিকরা বলছেন, আমরা নাকি দ্বিগুণ ফি বৃদ্ধির দাবি করছি।’

আরও পড়ুন:
সিলেট-তামাবিল সড়কে পরিবহন ধর্মঘটে জনভোগান্তি
দাবি মানার আশ্বাসে বগুড়ার পরিবহন শ্রমিক যৌথ পরিষদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল সংস্কার না হলে পরিবহন বন্ধের ঘোষণা
শ্রমিক সমাবেশ: কাল ২ ঘণ্টা বাস চলবে না দক্ষিণ চট্টগ্রামে
সুনামগঞ্জে ৪ মে থেকে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

মন্তব্য

p
উপরে