× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Child killed by falling rod from Mohakhali flyover
google_news print-icon

মহাখালী উড়ালসেতু থেকে পড়া রড মাথায় ঢুকে শিশু নিহত

মহাখালী-উড়ালসেতু-থেকে-পড়া-রড-মাথায়-ঢুকে-শিশু-নিহত
প্রতীকী ছবি
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি বনানী থানাকে জানানো হয়েছে।

রাজধানীর মহাখালী উড়ালসেতুর ওপর থেকে পড়া রড মাথায় ঢুকে এক শিশু নিহত হয়েছে।

মহাখালী উড়ালসেতুর নিচে সোমবার সকাল ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ওই শিশুর নাম, পরিচয় পাওয়া যায়নি। শিশুটির আনুমানিক বয়স ১২ বছর।

শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী মোহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, ‘সোমবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে আমরা চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে ছিলাম। মহাখালী উড়ালসেতুর নিচ দিয়ে যাওয়ার সময় শিশুটির মাথায় ওপর থেকে রড পড়ে। রডের টুকরাটি শিশুটির মাথায় ঢুকে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার দুপুর পৌনে একটার দিকে তার মৃত্যু হয়।’

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি বনানী থানাকে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
মাইক্রোবাসে ট্রাকের ধাক্কায় দুইজন নিহত  
বজ্রপাতে ৪ জেলায় নিহত ৫
গাছে পানি দিতে গিয়ে সাত তলা থেকে পড়ে কিশোর নিহত  
পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, ৩ নারী নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারের গাড়িতে বাসের ধাক্কা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Apart from elections those involved in using illegal weapons will be brought to justice RAB

দেশের যে কোনো প্রান্তে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হলেই ব্যবস্থা: র‍্যাব

দেশের যে কোনো প্রান্তে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হলেই ব্যবস্থা: র‍্যাব র‍্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। ছবি: সংগৃহীত
আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই জানিয়ে খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি বা মহল মনে করে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাদের জনসমর্থনের পাশাপাশি পেশি শক্তির প্রয়োজন রয়েছে। তারা কিন্তু এ ধরনের সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা বা সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবহারের চেষ্টা করতে পারে, তবে এ বিষয়ে আমাদের গোয়েন্দারা কাজ করছে।’

শুধু নির্বাচন না, যে কোনো সময় দেশের যে কোনো প্রান্তে অবৈধ অস্ত্র বহন, ব্যবহারে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মঙ্গলবার দুপুরে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি এ কথা জানান।

খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘র‍্যাবের ম্যান্ডেট হলো অস্ত্র, জঙ্গি, মাদক ও সন্ত্রাসী দমন। এটা যে শুধু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কাজ করছি, তা না। আমরা যখনই অবৈধ অস্ত্র বহন ও ব্যবহারের তথ্য পাচ্ছি, সেটা দেশের যে প্রান্তেই হোক আমরা কাজ করি। আমরা শুধু নির্বাচন না, যে কোনো সময় জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসছি।’

নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে গত সপ্তাহেও ছয়টি অস্ত্র উদ্ধার করেছে র‍্যাব বলে জানান তিনি।

আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই জানিয়ে খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি বা মহল মনে করে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাদের জনসমর্থনের পাশাপাশি পেশি শক্তির প্রয়োজন রয়েছে। তারা কিন্তু এ ধরনের সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা বা সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবহারের চেষ্টা করতে পারে, তবে এ বিষয়ে আমাদের গোয়েন্দারা কাজ করছে।’

আসন্ন নির্বাচনে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের জামিনের তথ্যের বিষয়ে জানতে চাইলে মঈন বলেন, ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা জামিনে বের হওয়ার সরাসরি তথ্য আমরা পাই না; পাওয়ারও কথা না।’

‘র‍্যাবের জনবল প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। তাদের বিষয়ে কোনো তথ্য পেলে আমরা কাজ করছি। যেহেতু তারা আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে জামিনে বের হয়ে আসছে, অনেক জঙ্গিও বের হয়ে আসে। এ তথ্যটা গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শেয়ার করা উচিত, তবে জামিনে বের হয়ে এসে আবারও অপরাধ করছে কি না, আমরা মনিটর করছি।’

তিনি বলেন, ‘আশুলিয়ায় দম্পতিসহ তিনজন হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার সাগর কিন্তু চিহ্নিত সন্ত্রাসী বা শীর্ষ সন্ত্রাসীও না। তবে সাগর আমাদের জানিয়েছে একটি মহল তাকে ব্যবহার করার চেষ্টা করেছে। আমরা যখন এমন কোনো তথ্য পাই, তাদের আইনের আওতায় আনা হয়। পাশাপাশি এ বিষয়টা নিয়ে আমরা সতর্ক আছি।’

আরও পড়ুন:
র‍্যাবের অভিযান লাইভ প্রচার করা ছাত্রের জরিমানা
মাদক কারবারিদের হামলায় ২ র‍্যাব সদস্য আহত
ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
বেনাপোল স্থলবন্দরে ১৮ ককটেল
১৩ বছর আত্মগোপনে থাকার পর গ্রেপ্তার মাদক মামলার আসামি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The visa policy imposed on the media is humiliating

‘গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া ভিসা নীতি অবমাননাকর’

‘গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া ভিসা নীতি অবমাননাকর’
সাংবাাদিক সমাবেশে বক্তব্য দেন সাংবাদিক নেতারা। ছবি: নিউজবাংলা
ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, একটি স্বাধীন দেশের গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া ভিসানীতি অবমাননাকর। দেশের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপের সামিল। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর প্রতিবাদ রাজনীতিবিদরা করবেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত যখন বললেন গণমাধ্যমও ভিসা নীতির মধ্যে আসবে। এই জন্যই আজকে মাঠে নেমেছি। পিটার হাসের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে গণমাধ্যমে যে স্বাধীনতা আছে, এটা অযাচিত হস্তক্ষেপের সামিল।

একটি স্বাধীন দেশের গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া ভিসা নীতি অবমাননাকর এবং দেশের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপের সামিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও দৈনিক অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী।

মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ভিসা নীতির নামে সংবাদমাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের চাপের প্রতিবাদে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, একটি স্বাধীন দেশের গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া ভিসানীতি অবমাননাকর। দেশের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপের সামিল। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর প্রতিবাদ রাজনীতিবিদরা করবেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত যখন বললেন গণমাধ্যমও ভিসা নীতির মধ্যে আসবে। এই জন্যই আজকে মাঠে নেমেছি। পিটার হাসের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে গণমাধ্যমে যে স্বাধীনতা আছে, এটা অযাচিত হস্তক্ষেপের সামিল।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ চলে সংবিধানের ওপর। তবে রাজনীতির প্রয়োজনে রাজনৈতিক সমঝোতার ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধন হয়। আজকেও রাজনীতিবিদরা বলেছেন, দেশে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। তবে একটি স্বাধীন দেশের ওপর বাইরের দেশের হস্তক্ষেপ মানি না মানবো না।

ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, আমেরিকা বন্ধুর আচরণের বিপরীতে প্রভুর আচরণ করতে চায়। আমরা সেটি মানবো না। তারা ভিসা নীতির ভয় দেখিয়ে অজাচিত হুমকি দেবেন, সেটা মেনে নিতে পারি না। বাঙালি জাতিকে ভিসা নীতি বা স্যাংশনের ভয় দেখিয়ে আমাদের দমিয়ে রাখা যাবে না। রাজনীতির মাঠে যারা আছেন, তাদের উদ্দেশে বলছি, সমঝোতার মাধ্যমে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।

‘জাস্টিস ফর জার্নালিস্ট’ সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি ওবায়দুল হক খানের সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য দেন বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক মহাসচিব আবদুল জলিল ভূঁইয়া, ডিইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মানিক লাল ঘোষ, যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলম, ডিইউজের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, সংগঠনের সভাপতি কামরুল ইসলাম, সদস্য সচিব সাহিন বাবু, সিনিয়র সাংবাদিক লায়েকুজ্জামান, আবু সাঈদ প্রমুখ।

মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ভিসানীতি নিয়ে আতঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন নই। এতে সারা দেশে মানুষের কী সমস্যা। ভিসানীতি তো তাদের আছেই, প্রতি বছর ১ লাখ আবেদন করে। আর ভিসা দেয় ২৭ হাজার।

আবদুল জলিল ভূঁইয়া বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদের কথা উঠলেই ৭১ সালের কথা মনে পড়ে। খুনিদের সরদার আমেরিকা। ডিইউজের যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলম বলেন, আমার দেশ আমার। তুমি মার্কিনি কথা বলার কে!

অন্য নেতারা তাদের বক্তব্যে বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কিভাবে কলুষিত করা যায়, সেই চেষ্টা করছে। রাজাকারের বন্ধু আমেরিকা। ভিসানীতি দিয়ে আমাদের ভয় দেখাচ্ছে। বাঙালি জাতিকে ভয় দেখানো সহজ নয়। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বাঙালি জাতিকে বাঁচাতে হলে। গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A person died after being hit by a train in the capital

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় এক ব্যক্তির মৃত্যু

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় এক ব্যক্তির মৃত্যু ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালের মর্গ। ফাইল ছবি
বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই সুনীল চন্দ্র সূত্রধর জানান, ঘটনাস্থলের আশপাশের লোকদের কাছে জিজ্ঞাসা করে ওই ব্যক্তির নাম পরিচয় জানা যায়নি। তার নাম, পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন রিপোর্ট পেলে ওই ব্যক্তির মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

রাজধানীর ক্যান্টনমেন্টে ট্রেনের ধাক্কায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

প্রাণ হারানো ৪০ বছর বয়সী ব্যক্তির নাম, পরিচয় পাওয়া যায়নি ।

বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) সুনীল চন্দ্র সূত্রধর জানান, সোমবার রাত পৌনে আটটার দিকে ক্যান্টনমেন্ট রেললাইন দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় কমলাপুর থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। পরে খবর পেয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে মঙ্গলবার দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থলের আশপাশের লোকদের কাছে জিজ্ঞাসা করে ওই ব্যক্তির নাম পরিচয় জানা যায়নি। তার নাম, পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন রিপোর্ট পেলে ওই ব্যক্তির মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। সিআইডির ক্রাইম সিনকে খবর দেয়া হয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহের মাধ্যমে হয়তো তার পরিচয় জানা যাবে।

আরও পড়ুন:
করোনায় বিশ্বে মৃত্যু ৬৯ লাখ ২২ হাজার
চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে চবি অধ্যাপকের মৃত্যু
চলে গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার
মাজারে যাওয়া পথে সড়কে প্রাণ গেল মা-ছেলের
নিউজবাংলার সম্পাদক তোয়াব খানের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Force not thinking about visa policy working RAB

ভিসা নীতি নিয়ে ভাবছে না বাহিনী, কাজ করে যাচ্ছে: র‍্যাব

ভিসা নীতি নিয়ে ভাবছে না বাহিনী, কাজ করে যাচ্ছে: র‍্যাব রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে মঙ্গলবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। ছবি: নিউজবাংলা
র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘ভিসা নীতি সুনির্দিষ্ট একটি দেশের। তারা তাদের বিবেচনায় কাজ করছে। আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করছি। এখনও চাঞ্চল্যকর কোনো ঘটনা ঘটলে কাজ করছি। এমন কি জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার মতো একটি জঙ্গি সংগঠনের মূল থেকে উপড়ে ফেলার কাজ র‍্যাব করেছে। এটা (ভিসা নীতি) নিয়ে আমাদের তেমন চিন্তা নেই। আমরা আমাদের কাজ করছি।’

ভিসা নীতি নিয়ে ভাবছে না র‍্যাব, জঙ্গি ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ গঠনে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে মঙ্গলবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ভিসা নীতি নিয়ে প্রশ্নে কমান্ডার মঈন বলেন, ‘যে ভিসা নীতির কথা বলছে, সেটি ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র‍্যাবের ৭ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ র‍্যাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। যেটা এখনও চলমান রয়েছে। তাই এই বিষয় (ভিসা নীতি) নতুন না। র‍্যাব প্রতিষ্ঠার পর থেকে সন্ত্রাস, জঙ্গিমুক্ত সমাজ গঠনে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আগের মতোই কাজ করে যাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভিসা নীতি সুনির্দিষ্ট একটি দেশের। তারা তাদের বিবেচনায় কাজ করছে। আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করছি। এখনও চাঞ্চল্যকর কোনো ঘটনা ঘটলে কাজ করছি। এমন কি জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার মতো একটি জঙ্গি সংগঠনের মূল থেকে উপড়ে ফেলার কাজ র‍্যাব করেছে। এটা (ভিসা নীতি) নিয়ে আমাদের তেমন চিন্তা নেই। আমরা আমাদের কাজ করছি।’

আরও পড়ুন:
বেনাপোল স্থলবন্দরে ১৮ ককটেল
১৩ বছর আত্মগোপনে থাকার পর গ্রেপ্তার মাদক মামলার আসামি
তালেবানে উদ্বুদ্ধ হয়ে জঙ্গিবাদে জড়ানো পাঁচজন আটক: র‌্যাব
১৪ বছর পালিয়েও হলো না রক্ষা
সাইবার হামলা নিয়ে আমাদের আইটি টিমও কাজ করছে: র‌্যাব

মন্তব্য

বাংলাদেশ
DMP media center will change in three days

তিনদিনে পাল্টে যাবে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টার

তিনদিনে পাল্টে যাবে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টার সোমবার প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিএমপির নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান। ছবি: নিউজবাংলা
কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় পরিবর্তন দরকার হলে আগে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন। সচেতনতা ও অপরাধ দমনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। অপরাধবিয়ষক সাংবাদিকদের পেশাগত কাজে ডিএমপিতে আসতে হয়। মিডিয়া সেন্টারে বসতে হয়। এখানকার পরিবেশ জন ও সাংবাদিকবান্ধব হওয়া উচিত।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারের স্থানে স্থানে অব্যবস্থাপনা-অবহেলার ছাপ। সর্বত্র এক ধরনের গা-ছাড়া ভাব। ব্রিফিং শেষে সাংবাদিকরা সংবাদ লিখতে গিয়ে পড়েন বিড়ম্বনায়। কারণ রুমের কম্পিউটার, এসি, সোফা- কোনোটাই সেভাবে ব্যবহার উপযোগী নেই।

সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষকে এসব সমস্যা জানিয়েও প্রতিকার মেলেনি।

ডিএমপির নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান শনিবার দায়িত্ব গ্রহণের পর সোমবার ব্রিফিংয়ে আসেন। এ সময় সাংবাদিকরা মিডিয়া সেন্টারের নানা অব্যবস্থাপনা তুলে ধরেন তার কাছে। তাৎক্ষণিক কমিশনার নির্দেশ দেন- তিনদিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান করতে হবে।

জানা গেছে, দশ বছর আগে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার মিডিয়া সেন্টারে দুটি কম্পিউটার, বসার জায়গায় সোফা ও এসি সংযুক্ত করেছিলেন। সেসব জরাজীর্ণ হয়ে গেছে অনেক আগেই।

নতুন কমিশনার সোমবার ‘মিট দ্য প্রেস’ শেষে সাংবাদিকদের বসার জায়গা পরিদর্শন করে নতুন করে সবকিছু স্থাপনের নির্দেশ দেন।

পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের কাছে জানতে চান- কয়দিনের মধ্যে বদল চান এ অবস্থার? সাংবাদিকরা সাতদিনের মধ্যে বদলের ইচ্ছা প্রকাশ করলেও হাবিবুর রহমান প্রতিশ্রুতি দেন, সাতদিন নয়, তিনদিনে বদলে যাবে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারের সাংবাদিকদের বসার জায়গা।

নবনিযুক্ত কমিশনার বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় পরিবর্তন দরকার হলে আগে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন। সচেতনতা ও অপরাধ দমনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। অপরাধবিয়ষক সাংবাদিকদের পেশাগত কাজে ডিএমপিতে আসতে হয়। মিডিয়া সেন্টারে বসতে হয়। এখানকার পরিবেশ জন ও সাংবাদিকবান্ধব হওয়া উচিত।’

তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ডিসি মিডিয়া ও ডিসি লজিস্টিককে ডেকে একটি এসি, দুটি নতুন আপডেটেড কম্পিউটার, নতুন সোফা ও টেবিল-চেয়ার স্থাপনের নির্দেশ দেন। তার এমন ঘোষণায় গণমাধ্যমকর্মীরা কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।

এর আগে ডিএমপির ৩৬তম কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেই রাজারবাগে ফোর্সদের ব্যারাকে যান হাবিবুর রহমান। সরেজমিনে তিনি সদস্যদের থাকার জায়গা, রান্নাঘর, বাথরুম, জিমনেসিয়াম পরিদর্শন করেন। তাৎক্ষণিক তিনি সদস্যদের থাকা-খাওয়ার সমস্যা সমাধানে নির্দেশনা দেন।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনকেন্দ্রিক অস্ত্রের ঝনঝনানি বন্ধ চান ডিএমপি কমিশনার
অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করলে আইনি ব্যবস্থা নেবে ডিএমপি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
3500 back yaba in stomach Stuck

পাকস্থলিতে সাড়ে তিন হাজার ইয়াবা!

পাকস্থলিতে সাড়ে তিন হাজার ইয়াবা! এক্স-রে রিপোর্টে ওই যুবকের পাকস্থলি ভর্তি ইয়াবার পুটলি দেখা যায়। কোলাজ: নিউজবাংলা
এবিপিএন জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে জাহিদ জানিয়েছে যে, প্রতি ১০০০ পিস ইয়াবা বহনের জন্য তিনি ১০ হাজার টাকায় চুক্তিবদ্ধ। এই চালান পৌঁছে দিতে পারলে তিনি প্রায় ৪০ হাজার টাকা কমিশন পেতেন।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মাদক পাচারের অভিযোগে এক যাত্রীকে আটক করেছে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এবিপিএন)। এক্স-রে করে তার পাকস্থলি ভর্তি ইয়াবার পুটলি দেখা যায়। পরে সেগুলো অপারেশনের মাধ্যমে বের করা হয়।

কক্সবাজার থেকে একটি ফ্লাইটে করে ঢাকায় অবতনের পর রোববার সন্ধ্যায় বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ২৫ বছর বয়সী জাহিদ হোসেন কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দা বলে জানিয়েছে এবিপিএন।

এবিপিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, রোববার সন্ধ্যায় ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে জাহিদ অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে অবতরণ করলে সাদা পোশাকে দায়িত্বরত এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা দলের তাকে সন্দেহ হয়।

এক পর্যায়ে তারা তাকে আটক করে আর্মড পুলিশের অফিসে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় তিনি স্বীকার করেন তিনি পাকস্থলিতে ইয়াবা বহন করছেন এবং এর পরিমাণ হতে পারে ৩৫০০ পিস।

স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পাওয়ার পর এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য এয়ারপোর্ট এপিবিএন যাত্রীকে উত্তরার হলিল্যাব ডায়গনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায় এবং তার এক্স-রে করা হয়। এক্স-রে রিপোর্টে জাহিদের পাকস্থলিতে ছোট ছোট প্যাকেট করা প্রায় ৭২টি প্যাকেটের অস্তিত্ব ধরা পড়ে।

পাকস্থলিতে সাড়ে তিন হাজার ইয়াবা!

ইয়াবার অস্তিত্ব নিশ্চিত হবার পর বিমানবন্দর থানার সহযোগিতায় জাহিদকে রাতেই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে তার পেট থেকে মোট ৭২টি ইয়াবা প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। গণনা শেষে সেখানে ৩ হাজার ৫১৮ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।

এবিপিএন আরও জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে জাহিদ জানিয়েছে যে, প্রতি ১০০০ পিস ইয়াবা বহনের জন্য তিনি ১০ হাজার টাকায় চুক্তিবদ্ধ। এই চালান পৌঁছে দিতে পারলে তিনি প্রায় ৪০ হাজার টাকা কমিশন পেতেন।

এবিপিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, ‘এর আগেও জাহিদকে গত ২৬ মে বিমানবন্দরের সামনে থেকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করে মামলা দেয়া হয়। সেই মামলায় ১০ দিন আগে জামিন পেয়েই তিনি আবারও একই কাজ করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হলেন। জাহিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’

আরও পড়ুন:
ডাকাতি করতে গিয়ে জেলেদের কাছে আটক
তৃতীয় লিঙ্গের ছদ্মবেশে মাদক বেচা পরিমনি আটক
ব‌রিশালে ইয়াবাসহ ডিএমপির কনস্টেবল আটক
হত্যার তদন্তে বেরিয়ে এলো ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’
হেরোইনসহ আটক সেই নারীর যাবজ্জীবন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Steal to buy iPhone

আইফোন কিনতে চুরি!

আইফোন কিনতে চুরি! ফাইল ছবি
মিরপুর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘আইফোন কেনার জন্য বাসা থেকে চুরি করেন ওই যুবক।’

আইফোনের শখ ছিল এসএসসি পাস করে সদ্য কলেজে ভর্তি হওয়া এক শিক্ষার্থীর। পরিবারকে বিষয়টি জানালে তার শখ পূরণে অপরাগতা প্রকাশ করে সদস্যরা। তাই চুরির পথ বেছে নেন ওই যুবক।

রোবাবর মিরপুর শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে ওই কলেজ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকালে তার কাছ স্বর্ণ ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, পরিবার আইফোন কেনার টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে চুরির পথ বেছে নেন তিনি।

আইফোন কিনতে চুরি!
অভিযুক্ত যুবকের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত নগদ টাকা ও মালামাল। ছবি কোলাজ: নিউজবাংলা

জিজ্ঞাসাবাদে ইমনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার মিরপুর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘আইফোন কেনার জন্য বাসা থেকে চুরি করেন ওই যুবক।’

ওসি জানান, ‘গত ২৮ সেপ্টেম্বর বিকেলে মিরপুর মডেল থানার পূর্ব মনিপুরের একটি বাসার দ্বিতীয় তলায় চুরি হয়। ঘরের তালা ভেঙে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ মোট চার লাখেরও বেশি টাকার মালামাল চুরি হয়। পরে পাশের একটি দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তসহ দুজনকে শনাক্ত করা হয়। পরে রোবাবর মিরপুর শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্যে একটি স্বর্ণের ও একটি ডায়মন্ডের নাকফুল এবং চুরি করা স্বর্ণ বিক্রির ৯৭ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।’

আরও পড়ুন:
চুরির টাকায় মা-মেয়ের দেশভ্রমণ!
বোরকা পরে চুরি, মুখ খুলে দেখা গেল কিশোর

মন্তব্য

p
উপরে