× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
It is a pity that many trees have to be cut down for development work Tapas
google_news print-icon

উন্নয়ন কাজে অনেক সময় গাছ কেটে ফেলতে হয়, এটা দুঃখজনক: তাপস

উন্নয়ন-কাজে-অনেক-সময়-গাছ-কেটে-ফেলতে-হয়-এটা-দুঃখজনক-তাপস
ঐতিহ্য বলয়-৫ এর যাত্রাপথ পরিদর্শন শেষে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। ছবি: নিউজবাংলা
‘আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার থেকে পর থেকে আমাদের প্রথম লক্ষ্য হলো ঢাকার যে ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলো রয়েছে, ঐতিহাসিক যে স্থাপনাগুলো রয়েছে সেগুলোকে সংরক্ষণ করা। দ্বিতীয়ত, আমাদের দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের জন্য সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করা। যাতে করে পর্যটকরা এখানে এসে ঢাকার ঐতিহ্যকে অনুধাবন করতে পারে, উপভোগ করতে পারে।’

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘গাছ কাটা নিয়ে কেউ কেউ মর্মাহত হতেই পারেন, কষ্ট পেতেই পারেন। এটা তাদের আবেগের বিষয়। আবার অনেকেই ঢালাওভাবে অনেক কথা বলছেন। পূর্ণ তথ্য না নিয়েই কথা বলেন।

বুধবার দুপুরে ঐতিহ্য বলয়-৫ এর যাত্রাপথ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মেয়র এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আসলে উন্নয়ন কাজে অনেক সময় গাছ কেটে ফেলতে হয়। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। কিন্তু আমরা তখনই করি, যখন নিতান্তই আর কোনো উপায় নেই। সুতরাং, যে গাছগুলোকে ফেলে দিতে হয়েছে বা কেটে ফেলতে হয়েছে সেই জায়গায় আমরা অবশ্যই অন্য গাছ লাগাব। উন্নয়ন কাজের প্রয়োজনে গাছ কাটতে হলে সেখানে নতুন করে আমরা তিনগুণ বেশি গাছ লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যদি একটা গাছ অপসারিত হয় তাহলে সেখানে আমরা তিনটা গাছ লাগানোর লক্ষেই কাজ করছি।’

ঢাকা শহরকে একটি পর্যটকবান্ধব শহর হিসেবে গড়ে তুলতে ঐতিহ্য বলয় সৃষ্টি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

মেয়র তাপস বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার থেকে পর থেকে আমাদের প্রথম লক্ষ্য হলো ঢাকার যে ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলো রয়েছে, ঐতিহাসিক যে স্থাপনাগুলো রয়েছে সেগুলোকে সংরক্ষণ করা। দ্বিতীয়ত, আমাদের দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের জন্য সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করা। যাতে করে পর্যটকরা এখানে এসে ঢাকার ঐতিহ্যকে অনুধাবন করতে পারে, উপভোগ করতে পারে।

‘আমরা বহির্বিশ্বে যেভাবে দেখি, ঐতিহ্যবাহী শহরগুলোতে যেমনি পর্যটন শিল্প গড়ে ওঠে আমরা চাই ঢাকা শহরের পর্যটন শিল্পও সেভাবে গড়ে উঠুক। পর্যটকরা ঢাকামুখী হোক। ঢাকা হোক পর্যটকবান্ধব। সেই লক্ষ্যেই আমরা সাতটি ঐতিহ্যের বলয় সৃষ্টি করছি।’

সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সাথে দীর্ঘ কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে এসব ঐতিহ্য বলয় সৃষ্টির কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘আমরা এটা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। আমাদের পরামর্শকরা কাজ করছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ঐতিহ্যের বলয়-৫ চিহ্নিত করেছি।

‘একজন পর্যটক যদি আসে তাহলে সে এই বলয়ের কোন কোন স্থাপনাগুলো দেখবে, কিভাবে সে চলাচল করবে, কি কি উপভোগ করবে এই বিষয়গুলোর খুঁটিনাটি সবকিছু আমরা নির্ণয় করব এবং তাদের জন্য সে সুযোগ সুবিধাগুলো নিশ্চিত করব। আমরা ৫ নম্বর বলয় নিয়ে আজ থেকে কাজ শুরু করছি। পর্যটকদের সুবিধা আনুযায়ী পর্যটকবান্ধব হিসেবে আমরা প্রথমে এই বলয়টাকে সাজাবো। পরবর্তীতে আমরা অন্যান্য বলয়গুলোকে সাজাবো।

‘সবমিলিয়ে আমাদের মোট সাতটি বলয় হবে। এখানে পর্যটকরা এসে স্বাচ্ছন্দে ঘোরাফেরা করতে পারে। তারা যাতে আনন্দ করতে, উপভোগ করতে পারে, খাবার খেতে এ ধরনের সকল সুযোগ-সুবিধা তারা পাবে। যাতে করে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা ঢাকায় এসে স্বাচ্ছন্দে আমাদের এই ঐতিহ্যের স্থাপনাগুলো উপভোগ করতে পারে, ঐতিহ্যবাহী ঢাকাকে তারা অনুধাবন করতে পারবে।’

তাপস বলেন, ‘ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে আমাদের ৫ নম্বর বলয় শুরু হবে। আপনারা জানেন যে, এটা আমাদের জাতীয় মন্দির এবং সারাবিশ্বেই ঢাকেশ্বরী মন্দিরের একটি খ্যাতি রয়েছে। এটার নান্দনিকতা রয়েছে, স্থাপত্যশৈলী রয়েছে। তার সাথে সাথে ধর্মীয় আকর্ষণও রয়েছে। সবমিলিয়ে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থাপনা। এরপরে রয়েছে লালবাগ কেল্লা। যেটি বাংলাদেশের মধ্যে অত্যন্ত স্বনামধন্য একটি স্থাপনা। এই লালবাগ কেল্লার অনেক অংশ ভেঙ্গে গেছে। সেগুলো কিভাবে সংস্কার করা যায় সেটাও আমরা এই বলয়ের আওতায় বিবেচনা করব।

‘এরপর আরেকটি বলয় হলো আমাদের আহসান মঞ্জিল কেন্দ্রিক। তারপর আরেকটি বলয় হলো আমাদের রুপলাল হাউজ কেন্দ্রিক, আরেকটি হলো বড় কাটরা ও ছোটকাটরা নিয়ে। এভাবে আমরা বিভিন্নভাবে সাতটি বলয় সৃষ্টি করছি। আজকে আমরা একটি বলয় দিয়ে শুরু করছি। পর্যায়ক্রমে ধাপে ধাপে আমরা সব বলয় সৃষ্টি করব। যেখানে একজন পর্যটক হেঁটে হেঁটে আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্টার মধ্যেই সে সকল স্থাপনা উপভোগ করতে পারে।’

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসেফিকের অধ্যাপক আবু সাঈদ এম আহমেদ, করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, সচিব আকরামুজ্জামানসহ অন্যন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ঢাকায় গেজেটভূক্ত ৭৪টি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনার মধ্যে ৬৬টির অবস্থান দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায়। এ ৬৬টি স্থাপনাসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক কয়েকটি স্থাপনাকে নিয়ে ৭টি ঐতিহ্য বলয় সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Police chief adviser

পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সোমবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: ইউএনবি
প্রধান উপদেষ্টা মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান উপদেষ্টা মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বক্তব্য দেন।

মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ এবং রাজশাহীর পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম।

আরও পড়ুন:
রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক জাতিসংঘ মহাসচিবের
নওগাঁয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ প্রশাসনকে শিক্ষার্থীদের লাল কার্ড
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ
নারী হয়রানি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের নির্দেশ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Metrorail staff sells tickets in withdrawal withdrawal

মেট্রোরেল কর্মীদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, চলছে টিকিট বিক্রি

মেট্রোরেল কর্মীদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, চলছে টিকিট বিক্রি মেট্রোরেলের একটি স্টেশনে টিকিট বেচাকেনা। ছবি: ইউএনবি
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার সকাল সাতটায় তারা কর্মবিরতি ঘোষণা করেন। আড়াই ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৯টায় ফের একক যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়।

সহকর্মীদের এমআরটি পুলিশের মারধরের অভিযোগে কর্মবিরতি ঘোষণা করেছিলেন মেট্রোরেলের কর্মীরা।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার সকাল সাতটায় তারা কর্মবিরতি ঘোষণা করেন। আড়াই ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৯টায় ফের একক যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়।

সকালে সরেজমিনে মিরপুর-১০ ও সচিবালয় স্টেশনে কোনো মেট্রোরেল কর্মী দেখা যায়নি। কেবল কয়েকজন আনসার সদস্য ছিলেন সেখানে।

এমআরটি পুলিশ সদস্যরা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) চারজন কর্মীকে মৌখিক ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনার প্রতিবাদে এ কর্মবিরতি ডাকেন মেট্রোরেলের কর্মীরা। পরে এমআরটি পুলিশের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগের পর কাজে ফিরেছেন তারা।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয় একটি কমিটি করেছে। যারা এ ঘটনায় জড়িত তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।

‘এরইমধ্যে এমআরটি পুলিশের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কর্মবিরতি যারা করছেন, তাদের সঙ্গে আমার একটু আগেই কথা হয়েছে। তারা কাজে ফিরবেন।’

গতকাল রাতে ‘ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ’ ব্যানারে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আনুমানিক বিকেল সোয়া ৫টায় দুজন নারী কোনো পরিচয়পত্র না দেখিয়ে সিভিল ড্রেসে বিনা টিকিটে ট্রেনে ভ্রমণ করে এসে ইএফও অফিসের পাশে থাকা সুইং গেট ব্যবহার করে পেইড জোন থেকে বের হতে চান। যেহেতু তারা নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরিহিত ছিলেন না ও তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি, তাই দায়িত্বপ্রাপ্ত সিআরএ নিয়ম অনুযায়ী তাদের সেখান থেকে পিজি গেট ব্যতীত সুইং গেট দিয়ে বের হওয়ার কারণ জানতে চান।

‘তবে সংশ্লিষ্ট পুলিশের কর্মকর্তারা এতে উত্তেজিত হয়ে তর্কে লিপ্ত হন এবং একপর্যায়ে এমআরটি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে চলে যান। পরবর্তীতে ঠিক একইভাবে দুজন এপিবিএন সদস্য সুইং গেট ব্যবহার করে সুইং গেট না লাগিয়ে চলে যান, এর কারণ তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা পূর্বের ঘটনার জের ধরে তর্কে জড়িয়ে পড়েন।’

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘কিছুক্ষণ পরে পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে আরও কয়েকজন পুলিশ এসে দায়িত্বে থাকা সিআরএর সঙ্গে ইএফওতে তর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং ইএফও থেকে বের হওয়ার সময় কর্মরত সিআরএর কাঁধে বন্দুক দিয়ে আঘাত করেন এবং কর্মরত আরেকজন টিএমওয়ের শার্টের কলার ধরে জোরপূর্বক এমআরটি পুলিশ বক্সে নিয়ে গিয়ে মারধর করেন এবং গুলি করার জন্য বন্দুক তাক করেন।

‘উপস্থিত স্টেশন স্টাফ ও যাত্রীরা বিষয়টি অনুধাবন করে এমআরটি পুলিশের হাত থেকে কর্মরত টিএমওকে পুলিশের কাছ থেকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসে।’

আরও পড়ুন:
ঈদে ট্রেনযাত্রায় প্রতারণা এড়াতে অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ
মেট্রো ট্রেনে এক দিনে ৪ লক্ষাধিক যাত্রী পরিবহনের রেকর্ড
নৌ-শ্রমিকদের কর্মবিরতি, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ পণ্যবাহী জাহাজ
সারা দেশে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি
বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Rafiqul Murder Shajahan Khan on 3 days remand

রফিকুল হত্যা: শাজাহান খান ৪ দিনের রিমান্ডে

রফিকুল হত্যা: শাজাহান খান ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। ছবি: বাসস
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন বিসমিল্লাহ আবাসিক হোটেলের সামনের রাস্তায় আন্দোলন করছিলেন ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম (৩৭)। ওই সময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গুলিতে আহত হন তিনি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছরের ২৭ আগস্ট মৃত্যু হয় তার।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বাড্ডা থানা এলাকায় রফিকুল নামের এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

শাজাহান খানকে সোমবার কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ।

পরে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। রাষ্ট্রপক্ষে রিমান্ড মঞ্জুরের আবেদন করা হয়। অন্যদিকে সাবেক মন্ত্রীর আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন।

উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজাহারুল ইসলাম জামিন আবেদন নাকচ করে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন বিসমিল্লাহ আবাসিক হোটেলের সামনের রাস্তায় আন্দোলন করছিলেন ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম (৩৭)। ওই সময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গুলিতে আহত হন তিনি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছরের ২৭ আগস্ট মৃত্যু হয় তার।

এ ঘটনায় রফিকুলের মামা মুহাম্মদ লুৎফর রহমান বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩৭ জনকে আসামি করা হয়।

গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে তাকে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। রিমান্ডেও নেওয়া হয় একাধিক মামলায়।

আরও পড়ুন:
হত্যা মামলায় সালমান, আনিসুল, পলক ও মবিনের ৪ দিনের রিমান্ড
শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নদভী রিমান্ডে 
ইডেন ছাত্রলীগ সভাপতি রিভা রিমান্ডে
বিজি প্রেসের এক কর্মচারী রিমান্ডে, অপরজন কারাগারে
মাদারীপুরে দুই হত্যা মামলায় কারাগারে শাজাহান খান ও গোলাপ 

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Suggestions not to use rape words DMP Commissioners Sad

‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার পরামর্শ: ডিএমপি কমিশনারের দুঃখপ্রকাশ

‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার পরামর্শ: ডিএমপি কমিশনারের দুঃখপ্রকাশ ডিএম‌পি ক‌মিশনার শেখ সাজ্জাত আলী। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে ডিএমপি কমিশনারকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘নারী ও শিশু নির্যাতন প্রসঙ্গে আলোচনাকালে ধর্ষণকে বৃহত্তর পরিসরে নির্যাতন হিসেবে অভিহিত করেছি। আমার বক্তব্যে কেউ মনঃক্ষুণ্ণ হলে আমি দুঃখপ্রকাশ করছি।’

‘ধর্ষণকে’ নারী নির্যাতন কিংবা নিপীড়ন বলার পরামর্শ দেওয়ার ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএম‌পি) ক‌মিশনার শেখ সাজ্জাত আলী।

ডিএমপি সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে ডিএমপি কমিশনারকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘নারী ও শিশু নির্যাতন প্রসঙ্গে আলোচনাকালে ধর্ষণকে বৃহত্তর পরিসরে নির্যাতন হিসেবে অভিহিত করেছি। আমার বক্তব্যে কেউ মনঃক্ষুণ্ণ হলে আমি দুঃখপ্রকাশ করছি।’

এর আগে শনিবার এক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে সাজ্জাত আলী গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দটি ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘আমি দুটি শব্দ খুব অপছন্দ করি। এর মধ্যে একটি হলো ধর্ষণ।

‘আপনাদের কাছে অনুরোধ, এটা ব্যবহার করবেন না। আপনারা নারী নির্যাতন বা নিপীড়ন বলবেন। আমাদের আইনেও নারী ও শিশু নির্যাতন বলা হয়েছে। যে শব্দগুলো শুনতে খারাপ লাগে, সেগুলো আমরা না বলি।’

ডিএমপি কমিশনার ওই বক্তব্যের মাধ্যমে বাস্তবে ধর্ষণকারীর পক্ষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

তার ভাষ্য, ডিএমপি কমিশনার ধর্ষণকারীকে সুরক্ষার উপায় বের করার অপচষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন, যা অগ্রহণযোগ্য। তার এ বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করা উচিত। একই সঙ্গে এটি প্রত্যাহার করা উচিত।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, “যে প্রতিষ্ঠানের ওপর সবচেয়ে বেশি নিশ্চিত করা বা নারীর অধিকার হরণের প্রতিরোধ করার দায়িত্ব, সেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তথা পুলিশ, বাহিনীর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যখন বলেন ‘ধর্ষণ’ শব্দটা ব্যবহার না করার জন্য, গণমাধ্যম আপনাদেরকে যখন অনুরোধ করে, তখন আমাদের অবাক হতে হয়। তাদের এই অবস্থানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করতে হয়।”

আরও পড়ুন:
‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার পরামর্শ: ডিএমপি কমিশনারের দুঃখপ্রকাশ
হেল্প অ্যাপে দেওয়া নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনাকে প্রাথমিক তথ্য ধরা হবে: ডিএমপি
ভবিষ্যতে কেউ যেন এমন অপরাধ করার সাহস না পায়: তারেক রহমান
যমুনা ও সচিবালয়ের আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
দেশব্যাপী ধর্ষণের প্রতিবাদে জিসাসের মানববন্ধন

মন্তব্য

আওয়ামী লীগ আমলের আমলাদের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ

আওয়ামী লীগ আমলের আমলাদের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শেকৃবি) বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফ্যাসিবাদবিরোধী শিক্ষার্থীরা অংশ নেন বিক্ষোভে। ছবি: ইউএনবি
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শেকৃবি) বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফ্যাসিবাদবিরোধী শিক্ষার্থীরা অংশ নেন বিক্ষোভে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার আমলাদের অপসারণের দাবিতে রাজধানীর খামারবাড়ীতে রবিবার সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন শিক্ষার্থীরা।

দুপুরে এ বিক্ষোভ শুরু হয়, যা এ প্রতিবেদন লেখার সময়ও চলে।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শেকৃবি) বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফ্যাসিবাদবিরোধী শিক্ষার্থীরা অংশ নেন বিক্ষোভে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

শেকৃবির শিক্ষার্থী রাহাত হোসেন বলেন, ‘স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার আমলে আমলারা খামারবাড়ীতে বসে ফ্যাসিস্ট হাসিনার জন্য কাজ করতেন। তারা এখনও বহাল তবিয়তে থেকে দায়িত্ব পালন করছেন, যা আমাদের দেশের জন্য কল্যাণকর না।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের কৃষি খাতকে অকার্যকর করার জন্য তারা চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এ জন্য ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলের আমলাদের অপসারণের জন্য দাবিতে আন্দোলন করছি। তাদের অপসারণ না করার পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না।’

রাহাত বলেন, ‘কেবল কৃষি খাতই না, সব খাতেই যেসব আমলা হাসিনার আমলে বিশেষ সুবিধা নিয়েছেন, তাদেরকেও অপসারণের দাবি জানিয়েছি।’

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শেখ হাসিনার সরকার পরিচালনায় আমলা তথা সচিবরা বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছেন। বিশেষত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোতে বরাবরই বিশ্বস্ত সচিব ও কর্মকর্তাদের পদায়ন করতেন তিনি। কিন্তু সেই আমলারা বহাল তবিয়তে থেকে এখনও দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সংগঠক ও শেকৃবির শিক্ষার্থী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সচিবালয়ে যাব। আর বাকিরা এখানে অবস্থান করবেন। যদি আমাদের দাবি মেনে নেওয়া না হয়, তাহলে আন্দোলন চলমান থাকবে।’

আরও পড়ুন:
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলা: ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৯ জনসহ ৪৭ আসামি খালাস
শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের বিষয়ে ফের মন্তব্যহীন দিল্লি
শেখ হাসিনাকে ফেরত আনতে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার সরকারের: প্রেস সচিব
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রকল্প বাস্তবায়নে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bangladesh has shown extraordinary generosity with the Rohingya shelter UN Secretary General

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ অসাধারণ উদারতা দেখিয়েছে: জাতিসংঘ মহাসচিব

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ অসাধারণ উদারতা দেখিয়েছে: জাতিসংঘ মহাসচিব জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। ছবি: বাসস
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত বিশ্বজুড়ে অনেক সীমান্তই বন্ধ। আপনারা যে অসাধারণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা অনুসরণ করা উচিত।’

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ যে উদারতা দেখিয়েছে, তা সত্যিই অসাধারণ।

রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে শনিবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘপ্রধানের সম্মানে আয়োজিত প্রধান উপদেষ্টার ইফতার পার্টিতে তিনি এ কথা বলেন।

কক্সবাজার এবং এর আশেপাশের এলাকায় সমাজ, অর্থনীতি ও পরিবেশের ওপর নাটকীয় প্রভাব সত্ত্বেও ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। এ অসাধারণ উদারতার জন্য গুতেরেস বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত বিশ্বজুড়ে অনেক সীমান্তই বন্ধ। আপনারা যে অসাধারণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা অনুসরণ করা উচিত।’

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে রোহিঙ্গারা যে আতিথেয়তার সুবিধা পাচ্ছেন, তাদের জীবনে এর কোনো বিকল্প ছিল না।

বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগের প্রতি পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করে গুতেরেস বলেন, ‘এটি দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম নিখুঁত গণতন্ত্রে পরিণত করতে সাহায্য করবে।’

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহযোগিতা কামনা করেন।

তিনি বলেন, ‘আপনাদের আশীর্বাদ আমাদের প্রয়োজন। বিশেষ করে একটি বিষয় মোকাবিলা করতে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। তা হলো ভুয়া তথ্য, যা আমাদের হত্যা করছে।’

জাতিসংঘপ্রধানের বাংলাদেশ সফর সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ সফর জাতির জন্য আনন্দ বয়ে এনেছে। আমরা রমজানের মাঝামাঝি সময় পার করছি।

‘কিন্তু আপনার সফরের কারণে এবার ঈদের আনন্দ আগেই বিরাজ করছে। আপনি আপনার সফর দিয়ে আমাদের ঈদ আনন্দের সূচনা করেছেন।’

আরও পড়ুন:
রোহিঙ্গাদের খাবারের জন্য বরাদ্দ অর্ধেকের বেশি কমাচ্ছে জাতিসংঘ
জাতিসংঘের সুপারিশের বিষয়ে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সিরিয়ার পুনর্গঠনে বিশ্বকে নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনার আহ্বান জাতিসংঘের
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পক্ষে প্রস্তাব পাস
চিন্ময়ের গ্রেপ্তারকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Declaration of one day holiday in Dabi on the death of Professor Arefin Siddique

অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা

অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। ছবি: বাসস
ঢাবির জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ১৬ মার্চ (রবিবার) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।

ঢাবির জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেওয়াজ অনুযায়ী তার প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়ে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

এতে উল্লেখ করা হয়, ‘একজন প্রাক্তন উপাচার্য ও অধ্যাপকের মৃত্যুতে পরিবারের সম্মতিক্রমে জানাজার সময় ও স্থান সম্পর্কে সকলকে অবহিত করার লক্ষ্যে ক্যাম্পাসে মাইকিং, শোকবার্তা প্রকাশ, কেন্দ্রীয় মসজিদে বিশেষ মোনাজাতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত সকল প্রথা অনুসরণ করা হয়েছে।

‘উল্লেখ্য, পরিবারের সিদ্ধান্তক্রমেই অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ও দাফনের স্থান নির্ধারণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানায়।’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘প্রসঙ্গত, অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক অসুস্থ হয়ে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের নিউরোসায়েন্স ইউনিটের আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার পরের দিন ৭ মার্চ শুক্রবার উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান হাসপাতালে তাকে দেখতে যান এবং তার শারীরিক অবস্থা ও চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হয়।

‘ইন্তেকালের পর উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রশাসনের অপরাপর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ মরহুমের জানাজা ও দাফন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন এবং দাফন প্রক্রিয়ায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।’

আরও পড়ুন:
ঢাবি উপ-উপাচার্যের পদত্যাগসহ ৬ দাবি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
৭ কলেজের বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ, ধৈর্য ধারণের আহ্বান ঢাবি উপাচার্যের
ঢাবিতে নতুন করে হাসিনার ছবি এঁকে জুতা নিক্ষেপ
টিএসসিতে শেখ হাসিনার গ্রাফিতি মুছে ফেলার বিষয়ে যা বললেন প্রক্টর
২০২৫ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ছুটি ৭৬ দিন

মন্তব্য

p
উপরে