বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে শহীদ মিনারে গার্ড অফ অনার দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এ কে এম হেদায়েতুল ইসলামের নেতৃত্বে এই সম্মান জানানো হয়।
এর আগে সকালে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনারে আনা হয়। সকাল থেকেই বেলা ১টা পর্যন্ত বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ তাকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় তার ধানমণ্ডির বাসভবনে। দ্বিতীয় জানাজা হয় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের মিলন চত্বরে।
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মোজাম্মেল (২৩) নামে এক যুবককে তার বন্ধু কাউসার নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার ২০ আগস্ট সকালে নরসিংদী সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নস্থ হাজীপুর গ্রামের মদিনা ওয়ার্কশপের সন্নিকটে। নিহতের স্ত্রী আমেনা বেগম জানায় তার স্বামী নরসিংদী শহরের সিএন্ডবি রোডস্থ একটি কাপড়ের দোকানে চাকরি করতো। তার বন্ধু কাউসার পাশের দোকানে চাকরি করতো। ঘটনার আগের দিন মঙ্গলবার রাতে দুই বন্ধু খাবার খেতে বসে একে অপরের গায়ে পানি ছিটিয়ে দেয়। পানি ছিটিয়ে দেওয়ার কারনে কাউসার এর মোবাইল ফোন নষ্ট হয়ে যায়। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। পরে কাউসার মোজাম্মেলকে দেখে নিবে বলে হুমকি দেয়। এরই জের হিসেবে বুধবার সকাল ১১টায় মোজাম্মেল তার বাসা থেকে দোকানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়। পথে কাউসার ও তার অপর বন্ধু রাকিব মোজাম্মেলকে ডেকে উল্লেখিত স্থানে নিয়ে গিয়ে দা দিয়ে এলোপাতারি কুপিয়ে মারাত্বক রক্তাক্ত জখম করে ফেলে রেখে চলে যায়। পরে আশপাশের লোকজন মোজাম্মেলকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। নিহত মোজাম্মেল এর বাড়ি রায়পুরা উপজেলার চরসুবুদ্দি ইউনিয়নের বল্লবপুর গ্রামে। তার পিতার নাম মো: চাঁন মিয়া। নরসিংদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমদাদুল হক জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চলমান জাতীয় সংকট থেকে উত্তরণের জন্য তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’র প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে হেযবুত তওহীদ।
বুধবার (২০ আগস্ট) সকাল ১১টায় বরিশাল প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় সংগঠনটি তাদের প্রস্তাবিত আল্লাহর হুকুমের ভিত্তিতে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তুলে ধরে।
সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাহিত্য সম্পাদক রিয়াদুল হাসান। তিনি সংগঠনের সর্বোচ্চ নেতা হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম রচিত তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা গ্রন্থের ওপর ভিত্তি করে একটি পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্রকাঠামোর ধারণা উপস্থাপন করেন।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর ৫৩ বছরে সংবিধানে ১৭ বার সংশোধনী আনা হয়েছে, অসংখ্য নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। কিন্তু জাতির মৌলিক সংকটের টেকসই সমাধান হয়নি। কারণ, আমরা মানবরচিত আইন ও জীবনব্যবস্থা দ্বারা পরিচালিত হচ্ছি। এই ব্যবস্থায় শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, আমরা আজও ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আইন দ্বারা শাসিত হচ্ছি। অথচ অনেকে কোরআনের বিধানকে ১৪০০ বছরের পুরোনো বলে অচল মনে করেন। ব্রিটিশ আইনের অন্ধ অনুসরণে দেশে মামলার জট বাড়ছে, সমাজে বাড়ছে অন্যায়-অবিচার।
তিনি উল্লেখ করেন, ইসলামে আধুনিক গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার সাথে কোনো সাংঘর্ষিকতা নেই। যেমন ইমাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে মুসল্লিদের সমর্থন জরুরি, তেমনি রাষ্ট্র নেতৃত্বও হতে হবে জনগণের সমর্থিত। তিনি আরও বলেন, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি সংসদে গিয়ে আইন প্রণয়ন করে। অথচ বিধানদাতা হতে পারেন একমাত্র আল্লাহ। আল্লাহকে আংশিক মানা বা মান্য করা শিরক।
সভায় সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের বরিশাল জেলা সভাপতি লোকমান হোসেন।
বক্তব্য রাখেন সংগঠনের ঢাকা বিভাগীয় সভাপতি ডা. মাহবুব আলম মাহফুজ, বরিশাল বিভাগীয় সভাপতি শফিকুল আলম উখবাহ, আঞ্চলিক সভাপতি রুহুল আমিন মৃধা, ঢাকা বিভাগের সহ-সভাপতি আল আমিন সবুজ, নারী বিভাগের যুগ্ম সম্পাদক আয়েশা সিদ্দিকা এবং বরিশাল মহানগর সভাপতি নুর মোহাম্মদ আরিফ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থার আলোকে একটি আদর্শ সমাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই শিক্ষাকে অনুসরণ করেই একটি তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রনীতি, বিচারব্যবস্থা, প্রতিরক্ষা, গণমাধ্যম, নারীর মর্যাদা, আইনসভা এবং সামাজিক সুরক্ষা কার্যকরভাবে গড়ে তোলা সম্ভব।
সভায় উপস্থিত সাংবাদিক, শিক্ষক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ নিজেদের মতামত ব্যক্ত করেন। বক্তারা মনে করেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় আল্লাহর হুকুম অনুসরণ করলেই ন্যায়ভিত্তিক শান্তিপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
উল্লেখ্য, হেযবুত তওহীদ সারাদেশে সেমিনার, গোলটেবিল বৈঠক, আলোচনা সভা ও মতবিনিময় সভার মাধ্যমে তাদের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপরেখা তুলে ধরছে।
কুমিল্লা শহরের আদর্শ সদর উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে এক মানবপাচারকারী ও পাসপোর্টের দালালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২০ আগস্ট মঙ্গলবার রাত দেড়টার দিকে কুমিল্লা আদর্শ সদর ক্যাম্পের সেনা টহল দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান পরিচালনা করে।
গ্রেপ্তারকৃত মো. সাজেদুল ইসলাম (৩৫) কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার হালিমা নগর নোয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
গ্রেফতারের সময় তার কাছ থেকে ৫২ টি পাসপোর্ট, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ৩টি, বাটন মোবাইল ফোন ১টি উদ্ধার করা হয়।
সাজেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে মানবপাচার, পাসপোর্ট জালিয়াতি, চাঁদাবাজি, অপহরণ এবং অস্ত্র রাখাসহ নানা অপরাধে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ইতোমধ্যেই তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা কোতোয়ালি থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
সেনাবাহিনী জানায়, অভিযান শেষে গ্রেপ্তারকৃত আসামি ও জব্দকৃত সামগ্রী কুমিল্লা কোতোয়ালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
কোতয়ালী থানার ওসি মাহিনুল ইসলাম জানান, সাজেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে আগে অপহরণ ও ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে। সেনাবাহিনী বিপুল পরিমান পাসপোর্টসহ তাকে আটক করে পুলিশে হস্তান্তর করেছে।
চুয়াডাঙ্গায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ম্যাগনেসিয়াম সার বিক্রি ও মেয়াদ উত্তীর্ণ, মানহীন ও নিন্মমানের শিশু খাদ্য বিক্রির অপরাধে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ বুধবার দুপুরে আলমডাঙ্গা উপজেলার আনন্দধাম এলাকায় ওই অভিযান চালানো হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মামুনুল হাসান জানান, আলমডাঙ্গা উপজেলার আনন্দধাম এলাকায় অভিযান চালানো হয়।এ সময় মেয়াদ উত্তীর্ণ ম্যাগনেসিয়াম সার বিক্রির অপরাধে বিসিআইসি সার ডিলার আব্দুল বারীকে ৫০ হাজার টাকা ও মেয়াদ উত্তীর্ণ, মানহীন ও নিন্মমানের শিশু খাদ্য বিক্রির অপরাধে মেসার্স ফাতেমা স্টোরকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মো. ফয়সল বলেছেন, দেশে নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন খুব শিগগিরই রোডম্যাপ ঘোষণা করবে। তবে এবার আর “হাসিনা স্টাইলে” দিনের ভোট রাতে হবে না। এবারের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে।
তিনি বলেন, গত ১৬ বছর দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। এবার জনগণ তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে। বিএনপি ও ছাত্র জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ রাহুমুক্ত হয়েছে। যারা বিগত আন্দোলনে দেশের জন্য প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন তাদের প্রতি তিনি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান।
বুধবার সকালে মনতলা শাহজালাল কলেজ মাঠে গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে “এসএম ফয়সল শিক্ষাবৃত্তি” প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অপরূপা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যায়তনের প্রধান শিক্ষক মজিবুর রহমান বাহারের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন সায়হাম গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপক ক্যাপ্টেন (অব.) লিয়াকত হোসেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শিক্ষক আবিদুর রহমান ও রুহুল আমিন সোহাগ। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. শাহজাহান, সদ্য সাবেক মেয়র আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান মানিক চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগ, উপজেলা বিএনপি সভাপতি শামছুল ইসলাম কামাল, সহ-সভাপতি চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন চৌধুরী, উপাধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান, সাবেক অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক, পৌর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আলাউদ্দিন আল রনি, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ, বিএনপি নেতা এডভোকেট নিজাম খান, প্রমুখ।
"পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও সামাজিক বনায়ন জোনের সহযোগিতায় মাগুরায় ১৪ দিন ব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলা শুরু হয়েছে।
বুধবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালি শেষে কালেক্টরেট ময়দানে ফিতা কেটে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করেন মাগুরা জেলা প্রশাসক মোঃ অহিদুল ইসলাম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাগুরা সামাজিক বনায়ন জোনের সহকারী বন সংরক্ষক খন্দকার মোঃ গিয়াস উদ্দিনের সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক মোঃ অহিদুল ইসলাম, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিভিল সার্জন ডাক্তার মোঃ শামীম কবির, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ তাজুল ইসলাম।
এ সময় শিক্ষার্থীদের মাঝে ফলজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করা হয়। মেলায় ১৫টি স্টলে বিভিন্ন ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিক্রয় করা হবে।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের নয়টি সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হচ্ছে জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতা ২০২৫। জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতা ২০২৫ এর প্রতিপাদ্য "বাংলাদেশ ২.০: তারুণ্যের নেতৃত্বে আগামীর পথে " নির্ধারণ করা হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা ধারণাপত্র জমা দিয়ে শুরু করবে এবং নির্বাচিত দলসমূহ পূর্ণাঙ্গ নীতিপত্র প্রস্তুত ও উপস্থাপনা করবে। বিজয়ীরা পুরস্কৃত হওয়ার পাশাপাশি তাদের নীতি প্রস্তাবগুলো সরকারিভাবে পলিসি প্রণয়নের ক্ষেত্রে বিবেচনায় নেওয়া সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
নীতি প্রতিযোগিতার বিষয়গুলো হল-
১. রাজনীতিতে তরুণদের অংশগ্রহণ ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ
২. জুলাই পরবর্তীতে সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি: জাতীয় স্বার্থ ও বৈদেশিক সম্পর্কের পুনঃসংজ্ঞায়ন
৩. নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ: শিক্ষা ও দক্ষতার রূপান্তর
৪.দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠা ও সাংস্কৃতিক সংযোগ: জুলাই অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশী তরুণদের ভূমিকা
৫. গুজব প্রতিরোধে বাংলাদেশের করণীয় ও বাংলাদেশের বৈশ্বিক ভাবমূর্তি
৬. জুলাই গণভুত্থান ও সাংবিধানিক পুনর্গঠন: তরুণদের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ
৭.বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উত্তরণ: সম্ভাবনার ব্যবহার ও নতুন চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা প্রস্তুতি
৮. সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনের পথে: ব্যবস্থা পুনর্গঠন ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
৯. চতুর্থ শিল্প বিপ্লব: বাংলাদেশের উদ্বোধনী সম্ভাবনা ও প্রয়োগের ক্ষেত্র
রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারণী বিষয়সহ রাষ্ট্র পরিচালনার সকল ক্ষেত্রে তারুণ্যের অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণ অপরিহার্য। আমাদের কাঙ্ক্ষিত দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন নীতিগতভাবে অগ্রসর হওয়া। তরুণদের চিন্তাপ্রক্রিয়া, মননশীলতা এবং গবেষণাধর্মী সক্ষমতাকে সামনে রেখে এক নতুন পরিবর্তনের সূচনা করা সম্ভব আর সেটি হতে হবে রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারণী প্রক্রিয়ায় তারুণ্যের অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে।
এ সময় যুব ও ক্রীড়া সচিব বলেন, এই প্রতিযোগিতা কেবল একটি প্রতিযোগিতা নয় এটি আগামী প্রজন্মের নেতৃত্বে বিনিয়োগ। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, তরুণদের বুদ্ধিবৃত্তিক অংশগ্রহণই আমাদের রাষ্ট্রকে দীর্ঘমেয়াদি টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে নেবে এবং বাংলাদেশ ২.০-কে বাস্তবায়নের ভিত্তি গড়ে তুলবে।
মন্তব্য