× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Accused died in Kishoreganj jail
google_news print-icon

কিশোরগঞ্জ কারাগারে আসামির মৃত্যু

কিশোরগঞ্জ-কারাগারে-আসামির-মৃত্যু
জেল সুপার শামীম ইকবাল বলেন, ‘ইতিমধ্যেই আলেক চাঁনের পরিবারকে মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে। জেল বিধি মোতাবেক সকল ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

কিশোরগঞ্জ কারাগারে হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে।

রোববার রাত পৌনে ১২ টার দিকে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার শামীম ইকবাল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

৬৫ বছর বয়সী এই ব্যক্তির নাম মো. আলেক চাঁন। তিনি ভৈরব উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকার বাসিন্দা মো.মমরোজ উদ্দিনের ছেলে।

আলেক চাঁন ২০১৫ সাল থেকে একটি হত্যা মামলায় কারাগারে রয়েছেন। দীর্ঘদিন যাবৎ হার্টে সমস্যাসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভোগছিলেন তিনি।

শামীম ইকবাল জানান, হাজতি আলেক চাঁন গত ৭/৮ বছর যাবত হার্টের অসুখসহ শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভোগছিলেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে গত পরশু দিন কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়ে থাকে। গতকাল রোববার রাত ১১ টার দিকে আবার অসুস্থ হলে তাকে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ১২ টায় তার মৃত্যু হয়।

তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যেই আলেক চাঁনের পরিবারকে মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে। জেল বিধি মোতাবেক সকল ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

রাকিবুল হাসান রোকেল
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

আরও পড়ুন:
ছাত্রকে আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় ৪ শিক্ষকসহ পাঁচজন কারাগারে
যৌতুকের দাবিতে চবি ছাত্রীকে মারধর, কারাগারে র‍্যাব সদস্য
কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু
কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দি ২ হাজার ১৬২
মৃত্যুদণ্ডের কয়েদির আত্মহত্যা, কারারক্ষী প্রত্যাহার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Disappeared with money saying to increase blessings by blowing

ফুঁ দিয়ে বরকত বাড়ানোর কথা বলে টাকা নিয়ে উধাও

ফুঁ দিয়ে বরকত বাড়ানোর কথা বলে টাকা নিয়ে উধাও টাকা হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই গৃহবধূ। ছবি: নিউজবাংলা
প্রতারক প্রথমে ওই টাকা থেকে ১ হাজার টাকা ফুঁ দিয়ে আলাদা রাখেন। এরপর গৃহবধূ কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাকি ৩০ হাজার টাকা নিয়ে লাপাত্তা হয়ে যায় চক্রটি।

মৌলভীবাজার জেলার জুড়ীতে ফুঁ দিয়ে বরকত বাড়ানোর কথা বলে এক গৃহবধূর টাকা নিয়ে সটকে পড়েছে প্রতারক চক্র।

সোমবার দুপুরে উপজেলার কামিনীগঞ্জ বাজারে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মেয়েকে কলেজে ভর্তি করতে পূবালী থেকে ৩১ হাজার টাকা উত্তোলন করেন উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের কালিনগর গ্রামের দুবাই প্রবাসী আব্দুল মতিনের স্ত্রী গৃহবধূ শাহিদা বেগম। তার টাকার ‍ুপর নজর গেলে তা আত্মসাতের পরিকল্পনা আঁটে চক্রটি। ব্যাংক থেকে বের হওয়ার পর টাকায় বরকত বাড়ানোর কথা বলে ওই গৃহবধূর টাকাগুলো এক প্রতারকের হাতে দিতে বলেন অন্য প্রতারকরা। প্রতারকদের কথা শুনে সরল বিশ্বাসে তিনি টাকাগুলো তার হাতে তুলে দেন।

প্রতারক প্রথমে ওই টাকা থেকে ১ হাজার টাকা ফু দিয়ে আলাদা রাখেন। এরপর গৃহবধূ কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাকি ৩০ হাজার টাকা নিয়ে লাপাত্তা হয়ে যায় তারা। কিছুক্ষণ পর বিষয়টি বুঝতে পেরে হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করেন ওই গৃহবধূ। বিষয়টি দেখে আশপাশের লোকজন এগিয়ে গেলে তিনি ঘটনাটি সবিস্তারে বর্ণনা করেন।

গত ২৬ সেপ্টেম্বর বড়লেখা উপজেলায় একই কায়দায় সুজানগর ইউপির বড়থল গ্রামের কাতার প্রবাসী ছুয়াব আলীর স্ত্রী ছাবিয়া বেগমের কাছ থেকে কৌশলে ৭৩ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়‌ প্রতারক চক্র। প্রতারক চক্রের এমন ঘটনায় জেলাজুড়ে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

জুড়ী থানার ওসি মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

আরও পড়ুন:
বরিশালে তৈরি হচ্ছিল নকল স্বর্ণের বার
স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে গৃহবধূর অবস্থান
৯৩ হাজারের চেক হয়ে গেল ৫ লাখ ৯৩ হাজার!
হত্যার তদন্তে বেরিয়ে এলো ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’
অনলাইন জুয়া: এক মাসে অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fake gold bars were being manufactured in Barisal

বরিশালে তৈরি হচ্ছিল নকল স্বর্ণের বার

বরিশালে তৈরি হচ্ছিল নকল স্বর্ণের বার আটক জসিমের বসতঘরে তল্লাশি চালিয়ে ৬টি স্বর্ণের বার সদৃশ বস্তু, ১২টি পিতলের বারসহ নকল স্বর্ণ প্রস্তুত করার সরঞ্জামাদি উদ্ধার করে পুলিশ। ছবি: নিউজবাংলা
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার তোতা মিয়া বলেন, ‘এ চক্রটি মূলত নগরের নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল ও এর আশপাশের এলাকাকে কেন্দ্র করে প্রতারণার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। গ্রাম থেকে আসা সহজ-সরল মানুষকে টার্গেট করত তারা।’

বরিশালে নকল স্বর্ণের বার তৈরির সময় জসিম হাওলাদার নামে প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে আটক করেছে মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ। তবে চক্রের অপর ৫ সদস্য কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।

আটককালে ছয়টি নকল স্বর্ণের বার, ১২টি পিতলের বার (পিতলের চামচ কেটে বানানো টুকরো) ও নকল স্বর্ণ তৈরির সরমাঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় আটককৃত জসিমসহ চক্রের পলাতক ৫ সদস্যকে আসামি করে মঙ্গলবার বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউনিয়া থানায় মামলা করেছেন ডিবি পুলিশের এসআই ফখর উদ্দীন।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডিবি অ্যাডমিন এন্ড ক্রাইম) মো. তোতা মিয়া।

পুলিশ জানায়, বরিশাল নগরীর নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিল চক্রটি। বিষয়টি বেশ কিছুদিন থেকে নজরদারিতে রেখেছিল পুলিশ। সোমবার রাতে বরিশাল মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, নগরের কাউনিয়া প্রথম গলির একটি বাসায় নকল স্বর্ণ তৈরি করা হচ্ছে। তাৎক্ষণিক ফোর্স নিয়ে ডিবির এসআই মো. ফখর উদ্দীন ও এএসআই মো. জামাল হোসাইন ওই এলাকায় অভিযান চালান। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য পালিয়ে গেলেও প্রতারক জসিম হাওলাদারকে আটক করতে সক্ষম হয় পুলিশ। এ সময় জসিমের বসতঘরে তল্লাশি চালিয়ে ৬টি স্বর্ণের বার সদৃশ বস্তু, ১২টি পিতলের বারসহ নকল স্বর্ণ প্রস্তুত করার সরঞ্জামাদি উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় ডিবির এসআই মো. ফখর উদ্দীন বাদী হয়ে আটককৃত ৩২ বছর বয়সী জসিমসহ পালিয়ে যাওয়া প্রতারক চক্রের সদস্য আগৈলঝাড়া থানার নাগার গ্রামের মৃত মাহেন্দ্রনাথ বল্লভের ছেলে ৪৫ বছর বয়সী অপু ঘোষ ওরফে মঙ্গল বল্লভ, কাউনিয়া সাধুর বটতলা এলাকার বাসিন্দা বাদশার ছেলে ৩০ বছর বয়সী সুমন, কাউনিয়া বাসু মিয়ার গলির ভাড়াটিয়া ৩২ বছর বয়সী এমরান, পুরানপাড়া এলাকার ৩৫ বছর বয়সী কালু ও কাউনিয়া হাউজিং এলাকার মফিজকে আসামি করে মেট্রোপলিটন কাউনিয়া থানায় মামলা করেন।

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডিবি এডমিন এন্ড ক্রাইম) মো. তোতা মিয়া বলেন, ‘এ চক্রটি মূলত নগরের নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল ও এর আশপাশের এলাকাকে কেন্দ্র করে প্রতারণার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। গ্রাম থেকে আসা সহজ-সরল মানুষকে টার্গেট করত তারা।

‘একজনকে যখন আইনের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে, বাকি স্বর্ণ প্রতারকদেরও ধরা সম্ভব হবে। আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

আরও পড়ুন:
১০ সেকেন্ডেই মোটরসাইকেল হাওয়া করে দিত ওরা
অ্যাম্বুলেন্সে গাঁজা বহন, মন্ত্রী-মেয়রের নামে ফেসবুকে ক্ষোভ
কবিরাজির নামে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে করা হয় অচেতন
শিশুকে তাড়ি খাইয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় অটোরিকশাচালক সঞ্জিত হত্যার ঘটনায় পাঁচজন গ্রেপ্তার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The hospital is empty on the news of the arrival of the magistrate

ম্যাজিস্ট্রেট আসার খবরে হাসপাতাল ফাঁকা

ম্যাজিস্ট্রেট আসার খবরে হাসপাতাল ফাঁকা কুমিল্লায় মঙ্গলবার স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযানে এক হাসপাতালকে জরিমানা ও সিলগালা করা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
অভিযানে উপস্থিত থাকা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ডা. মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘হাসপাতালটি অনুমতি ছাড়া অস্ত্রোপচার, রোগী ভর্তি, বিভিন্ন পরীক্ষা নিরিক্ষা চালিয়ে আসছিল। এছাড়াও হাসপাতালে গিয়ে কোন ডিউটি ডাক্তার বা কর্তৃপক্ষকে পাওয়া যায় নি। এমন অভিযোগে তাদের দুই লাখ টাকা জরিমানা ও প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

কুমিল্লায় ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযান থেকে বাঁচতে হাসপাতাল একদম ফাঁকা করে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

কুমিল্লা নগরীর টমছম ব্রিজ এলাকায় অবস্থিত ‘কুইন্স হাসপাতালে’ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে।

নিয়ম অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছিলো না এমন অভিযোগে হাসপাতালটির বিরুদ্ধে অভিযানে যায় কুমিল্লা স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট।

অভিযানে গিয়ে প্রথমে হাসপাতালে রোগী, চিকিৎসক,নার্সসহ কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীও খোঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানান অভিযান পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষ।

কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ইমদাদুল হক তালুকদারের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ডা. মো. মেহেদী হাসান ও ডা. মো. আবদুল কাইয়ুম উপস্থিত ছিলেন।

অভিযানের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, হাসপাতালটির কোনো লাইসেন্স কিংবা অনুমতিপত্র ছিল না। নিয়ম না মেনেই সাত তলা আবাসিক ভবনের পাঁচটি ফ্লোরের ফ্ল্যাট গুলোকে কেবিন ও ওয়ার্ড বানিয়ে কুইন্স ডিজিটাল হাসপাতাল নামের কথিত এই সেবা কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে নগরীর এই গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় কোনো ডিউটি চিকিৎসক ছাড়াই সেবা দিয়ে আসছিল।

হাসপাতালে অভিযানের ভয়ে সকাল থেকেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাসপাতাল রেখে পালিয়ে যায়। যদিও ভবনের কেয়ারটেকার জানায় তিন মাসের ভাড়া বকেয়া থাকায় তাদের চলে যেতে বলা হয়েছে। এসময় বিভিন্ন মাধ্যমের সহযোগিতা নিয়ে ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ডেকে এনে এর কারণ জিজ্ঞেস করা হয়। পরে কোন কাগজপত্র না দেখাতে পারায় দুই লাখ টাকা জরিমানা ও প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়।

অভিযানে উপস্থিত থাকা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ডা. মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘হাসপাতালটি অনুমতি ছাড়া অস্ত্রোপচার, রোগী ভর্তি, বিভিন্ন পরীক্ষা নিরিক্ষা চালিয়ে আসছিল। এছাড়াও হাসপাতালে গিয়ে কোন ডিউটি ডাক্তার বা কর্তৃপক্ষকে পাওয়া যায় নি। এমন অভিযোগে তাদের দুই লাখ টাকা জরিমানা ও প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

সিনিয়র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমদাদুল হক বলেন, ‘অভিযান পরিচালনাকালে কুইন্স হাসপাতাল তাদের বৈধতার কোন কাগজ দেখাতে পারিনি। তাই তাদেরকে জরিমানা ও সিলগালা করা হয়েছে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
They used to wind the motorcycle in 10 seconds

১০ সেকেন্ডেই মোটরসাইকেল হাওয়া করে দিত ওরা

১০ সেকেন্ডেই মোটরসাইকেল হাওয়া করে দিত ওরা মঙ্গলবার চট্টগ্রামের মিরসরাই ও জোরারগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রটির মূল হোতাসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ছবি: নিউজবাংলা
পুলিশ জানায়, চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চুরি করত চক্রটি। পরে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে এবং অন্যান্য চোরচক্রের সঙ্গে যোগযোগ করে সেগুলো বিক্রি করে আসছিল তারা।

খুবই দক্ষ চোর চক্রটি। মাত্র ১০ সেকেন্ডেই একেকটি মোটরসাইকেল হাওয়া করে দেয়ার সক্ষমতা রাখে তারা। চট্টগ্রামের ফুটপাত, বাসাবাড়ি কিংবা অফিসের পার্কিং থেকে একের পর এক মোটরসাইকেল উধাও হয়ে যাওয়ার পর অবশেষে পুলিশের জালে ধরা পড়েছে চক্রটি।

মঙ্গলবার চট্টগ্রামের মিরসরাই ও জোরারগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে চোর চক্রের মূল হোতা রায়হানসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এসময় ৭টি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চুরি করত চক্রটি। পরে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে এবং অন্যান্য চোরচক্রের সঙ্গে যোগযোগ করে সেগুলো বিক্রি করে আসছিল তারা।

মহানগর গোয়েন্দা বিভাগ (উত্তর ও দক্ষিণ) পুলিশের উপকমিশনার নিহাদ আদনান তাইয়ান বলেন, ‘নগরীর হালিশহর থানাধীন বড়পোল এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোটরসাইকেল চোর চক্রের মূলহোতা আব্দুল্লাহ আল রায়হান, তার সহযোগী ইরফাদুল আলম ও আক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের সঙ্গে থাকা একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বাকিদের আটক করা হয়।’

আরও পড়ুন:
অ্যাম্বুলেন্সে গাঁজা বহন, মন্ত্রী-মেয়রের নামে ফেসবুকে ক্ষোভ
কবিরাজির নামে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে করা হয় অচেতন
শিশুকে তাড়ি খাইয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় অটোরিকশাচালক সঞ্জিত হত্যার ঘটনায় পাঁচজন গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ আরসা প্রধানের একান্ত সহকারী গ্রেপ্তার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Peoples sanctions are more severe Amir Khusrau

জনগণের স্যাংশন আরও কঠিন: আমির খসরু

জনগণের স্যাংশন আরও কঠিন: আমির খসরু ফরিদপুরে মঙ্গলবারের বিএনপির রোড মার্চ কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: নিউজবাংলা
আমির খসরু বলেন, ‘জীবনের বিনিময়ে হলেও ভোট চুরি প্রতিরোধ করতে হবে। জীবন দিয়ে আমাদের জয়লাভ করতে হবে। এই যুদ্ধ বিএনপির নয়, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের।’

আমেরিকার দেয়া ভিসা নিষেধাজ্ঞায় সরকারের কম্পন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এরপর বাংলাদেশের মানুষের পক্ষ থেকে যে ভিসানীতি আসবে সেটি আরও কঠিন হবে। এখানে মাফ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’

বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় রোড মার্চ উপলক্ষে জেলা শহরের রাজবাড়ী রাস্তার মোড়ে মঙ্গলবার দুপুরে অনুষ্ঠিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

সরকারের পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির এক দফা দাবিতে সারাদেশে বিভাগীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টার দিকে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ থেকে এ রোড মার্চ শুরু হয়।

আমির খসরু বলেন, ‘জীবনের বিনিময়ে হলেও ভোট চুরি প্রতিরোধ করতে হবে। জীবন দিয়ে আমাদের জয়লাভ করতে হবে। এই যুদ্ধ বিএনপির নয়, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের।’

তিনি বলেন, ‘নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে রাতের আঁধারে নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এ দেশের মানুষের অধিকার যতদিন ফিরিয়ে দিতে না পারি ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে যতদিন নির্বাচন না হয় ততদিন আমরা রাজপথে থাকব।’

সভায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টুসহ অনেকে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two education officials removed the head teacher after taking bribe
মানববন্ধনে অভিযোগ এলাকাবাসীর

‘ঘুষ খেয়ে’ প্রধান শিক্ষককে সরিয়েছেন দুই শিক্ষা কর্মকর্তা

‘ঘুষ খেয়ে’ প্রধান শিক্ষককে সরিয়েছেন দুই শিক্ষা কর্মকর্তা মঙ্গলবার কাদিগড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়-সংলগ্ন কাচিনা-মল্লিকবাড়ি সড়কে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল করেন এলাকাবাসী। ছবি: নিউজবাংলা
বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক ও এলাকাবাসীর দাবি, বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাকে বারবার নূপুর আক্তারকে দায়িত্বে রাখতে অনুরোধ করার পরও তাকে সরিয়ে ওই দুই শিক্ষা কর্মকর্তা।

কোনো কারণ ছাড়াই ময়মনসিংহের ভালুকার একটি বিদ্যালয় থেকে নুপুর আক্তার নামে এক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষক ও স্থানীয়দের অভিযোগ, ঘুষ খেয়ে নুপুর আক্তারকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (টিইও) ও সহকারী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিইও)।

বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক ও এলাকাবাসীর দাবি, বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাকে বারবার নূপুর আক্তারকে দায়িত্বে রাখতে অনুরোধ করার পরও তাকে সরিয়ে ওই দুই শিক্ষা কর্মকর্তা।

এ ঘটনার প্রতিবাদে টিইও সৈয়দ আহমদ ও এটিইও দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল করেছে এলাকাবাসী।

মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ৭১ নম্বর কাদিগড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়-সংলগ্ন কাচিনা-মল্লিকবাড়ি সড়কে এই মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে ক্ষুব্ধ বক্তারা জানান, নুপুর আক্তার এই বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে ছোট ছোট শিশুরা নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাচ্ছে। পড়া-লেখার ভালো পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দ্বায়িত্ব নিয়ে বিদ্যালয়ের পরিবেশ ভালো করেছে। শিক্ষার্থীদের পড়া-লেখায় মেধাবী করতে অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। তবুও বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবকদের মতামতকে উপেক্ষা করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নুপুর আক্তারকে কোনো কারণ ছাড়াই ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে দায়িত্ব থেকে সরিয়েছেন ওই দুই কর্মকর্তা।

এর আগে স্কুলের সীমানা থেকে স্থানীয় সাইফুল ইসলাম ও তার জামাতা রমিজ খানের বিরুদ্ধে বাঁশ কেটে মাটি ভরাট করে দখলের অভিযোগ করলেও অনৈতিক সুবিধা নিয়ে টিইও সৈয়দ আহমেদ নীরব ভূমিকা পালন করছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

গত মাসে এই বিদ্যালয়ে নুপুর আক্তারকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে বহাল রাখতে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে শিক্ষর্থীদের অভিভাবক ও শিক্ষকদের পক্ষ থেকে তিনবার আবেদন করা হয়। তবে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দ আহমদ ও সহকারি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন এসবের কোনো কিছুতেই পাত্তা দেননি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

সাইফুল ইসলাম ও তার জামাতা রমিজ খানের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা খেয়েই উপজেলার দুই শিক্ষা কর্মকর্তা নুপুর আক্তারকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে সরিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।

আরও পড়ুন:
উইঘুর মুসলিমদের হত্যা-নির্যাতন বন্ধে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন
সড়কটি ঠিক হবে কবে?
সেই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়ে দুই স্বাস্থ্যকর্মী বদলি!

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Anger on Facebook in the name of the minister mayor carrying cannabis in the ambulance

অ্যাম্বুলেন্সে গাঁজা বহন, মন্ত্রী-মেয়রের নামে ফেসবুকে ক্ষোভ

অ্যাম্বুলেন্সে গাঁজা বহন, মন্ত্রী-মেয়রের নামে ফেসবুকে ক্ষোভ গাজীপুরে কালিয়াকৈর পৌরসভার নিজস্ব অ্যাম্বুলেন্সে গাঁজাসহ চালক গ্রেপ্তারের ঘটনায় একটি পক্ষ মন্ত্রী ও মেয়রের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাতে দেখা যায়। ছবি: সংগৃহীত
পরশুরাম থানার ওসি রবিউল ইসলাম বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদকসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় পৌর অ্যাম্বুলেন্সে ও দুটি স্মার্ট মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। ঘটনায় মাদক মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দুজনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।’

গাজীপুরের কালিয়াকৈর পৌরসভার নিজস্ব অ্যাম্বুলেন্সে গাঁজাসহ চালক ও এক যাত্রীকে আটক করে মামলা দিয়েছে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।

রংপুরের পরশুরাম থানা এলাকায় পুলিশ ১৫ কেজি গাঁজাসহ রোববার রাত ৩টার দিকে তাদের আটক করে। এসময় মোতাহার হোসেন নামে অপর এক যাত্রী কৌশলে পালিয়ে যায়।

মামলার পর আসামি দুজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পরশুরাম থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তার কালিয়াকৈর পৌরসভার অ্যাম্বুলেন্স চালক ৩৫ বছর বয়সী ছানোয়ার হোসেন মানিকগঞ্জের সদর থানার দেড়গ্রাম এলাকার বাসিন্দা। অপর গ্রেপ্তার ২১ বছর বয়সী রাকিব শেখ পাবনার সাথিয়া উপজেলার আত্রাইশুখা গোপালপুর এলাকার বাসিন্দা।

পরশুরাম থানার ওসি রবিউল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদকসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় পৌর অ্যাম্বুলেন্সে ও দুটি স্মার্ট মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। ঘটনায় মাদক মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দুজনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।’

গ্রেপ্তারের ঘটনায় কালিয়াকৈর পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সোমবার অ্যাম্বুলেন্সের চালককে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়েছে।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর পৌরসভা জানায়, ছানোয়ার হোসেন প্রায় দুই বছর ধরে কালিয়াকৈর পৌরসভার অ্যাম্বুলেন্সে চালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। রোববার ওই চালক কালিয়াকৈর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড এলাকা থেকে একটি লাশ নিয়ে রংপুরের যান। কিন্ত ওইদিন রাতে লাশ রেখে ফেরার পথে পৌর এ্যাম্বুলেন্সটি আটক করে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।

পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘যাত্রী বহনের অভিযোগে প্রায় ছয় মাস আগেও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ওই চালককে শোকজ করেছিল।’

ঘটনার পর থেকেই গ্রেপ্তার ছানোয়ারের পৃষ্টপোষক হিসেবে দাবি করে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং কালিয়াকৈর পৌর মেয়র মজিবুর রহমানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পক্ষকে প্রচারণা চালাতে দেখা গেছে। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পৌরসভার অনেকে বাসিন্দাকেই ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এটা অ্যাম্বুলেন্স চালকের বিষয়। এটা মন্ত্রী মহোদয়ের কোনো বিষয় নয়। তার সম্মানহানী করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন একটি কুচক্রী মহল। তবে দলীয় ভাবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’

পৌরসভার মেয়র মজিবুর রহমান বলেন, ‘মানুষের সেবা করার জন্য অ্যাম্বুলেন্স চালু আছে। রোগী বা লাশ বহন শেষে চালক অ্যাম্বুলেন্সে যাত্রী নিয়ে আসায় এ সমস্যা ঘটেছে। এখানে পৌরসভা কোন ভাবে দায়ী নয়। কিন্তু একটি চক্র মন্ত্রী মহোদয় ও আমাকে হেয় করার জন্য এটাকে ভিন্নভাবে মিথ্যা অপপ্রচার করছেন।’

মন্তব্য

p
উপরে