× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Whether RAB had the jurisdiction to pick up Jasmine the question of the High Court
google_news print-icon

জেসমিনকে তুলে নেয়ার এখতিয়ার র‌্যাবের ছিল কি না, প্রশ্ন হাইকোর্টের

জেসমিনকে-তুলে-নেয়ার-এখতিয়ার-র‌্যাবের-ছিল-কি-না-প্রশ্ন-হাইকোর্টের
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ। ফাইল ছবি
আইনজীবী মনোজ কুমার ভৌমিক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জেসমিনকে যে তুলে নেয়া হলো এটা র‌্যাবের এখতিয়ারের মধ্যে আছে কি না তা আদালত জানতে চেয়েছেন। তাছাড়া ওই নারী যখন র‌্যাবের হেফাজতে ছিলেন তখন র‌্যাব যে আচরণ করেছে তা আইন অনুযায়ী হয়েছে কি না তা-ও জানতে চেয়েছেন আদালত।’

নওগাঁয় র‌্যাব হেফাজতে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যু ঘটনায় র‌্যাবের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে হাইকোর্ট। ওই নারীকে যে তুলে নেয়া হয়েছে, এটা র‌্যাবের এখতিয়ারের মধ্যে আছে কি না তা আদালতকে জানাতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়। পরে এ বিষয়ে শুনানির জন্য ৫ এপ্রিল দিন ঠিক করে দিয়েছে আদালত।

জেসমিনকে আটক করার ক্ষমতা র‌্যাবের আছে কি না, আটকের সময় তার বিরুদ্ধে মামলা ছিলো কি না এবং র‌্যাব আটকের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কী ঘটেছিল?- এসব বিস্তারিত জানাতে বলেছে আদালত।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন মনোজ কুমার ভৌমিক।

জেসমিনকে তুলে নেয়ার এখতিয়ার র‌্যাবের ছিল কি না, প্রশ্ন হাইকোর্টের
সুলতানা জেসমিন। ফাইল ছবি

পরে আইনজীবী মনোজ কুমার ভৌমিক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জেসমিনকে যে তুলে নেয়া হলো এটা র‌্যাবের এখতিয়ারের মধ্যে আছে কি না তা আদালত জানতে চেয়েছেন। তাছাড়া ওই নারী যখন র‌্যাবের হেফাজতে ছিলেন তখন র‌্যাব যে আচরণ করেছে তা আইন অনুযায়ী হয়েছে কি না তা-ও আদালত জানতে চেয়েছেন।

‘আমরা আদালতে বলেছি, আমরা বিচার বিভাগীয় উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি করার দাবি করেছিলাম। মারা যাওয়ার পরও কেন ১৫৪ ধারায় মামলা হলো না- এ বিষয়ে আবেদন করেছিলাম।

আদালত শুনানি নিয়ে আরও কিছু ডকুমেন্ট দেখবেন। পোস্টমটেম রিপোর্টটা দেখবেন। আগামী বুধবার আরও শুনানি হবে।’

এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘আমরা বলেছি, জেসমিন মারা গেছেন শুক্রবার। এর আগে বুধবার গ্রেপ্তারের পর থেকে শুক্রবার পর্যন্ত তিনি র‌্যাব হেফাজতে ছিলেন। এ সময় কী ঘটেছিল?

‘আটকের পর থেকে সুলতানা জেসমিনকে সম্মানজনক জায়গায় (থানা অথবা কার্যালয়ে) নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল কি না এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সময়ে র‌্যাবের আচরণ আইনানুগ হয়েছে কি না, তাও জানতে চেয়েছেন আদালত।’

এছাড়া চূড়ান্ত ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যুর কারণ সংক্রান্ত তথ্য আদালতকে জানাতে বলা হয়েছে। ৫ এপ্রিলের মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে এ সংক্রান্ত আইন, নথি ও সুলতানা জেসমিনের মরদেহের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। ওইদিন পরবর্তী শুনানি হবে।

র‍্যাব হেফাজতে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যুর খবরটি সোমবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চের নজরে আনেন আইনজীবী মনোজ কুমার ভৌমিক। এ ঘটনায় এই নারীর পোস্টমর্টেম রিপোর্ট তলব করে হাইকোর্ট।

আরও পড়ুন:
জেসমিনের মৃত্যু রক্তক্ষরণে, পোস্টমর্টেম রিপোর্ট হাইকোর্টে
বাড়ি ফিরেছেন সৈকত
র‌্যাব হেফাজতে মায়ের মৃত্যুর পর এবার ছেলে নিখোঁজ
র‍্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যু: ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন চায় হাইকোর্ট
র‍্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যু, নির্যাতনের অভিযোগ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
DMP media center will change in three days

তিনদিনে পাল্টে যাবে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টার

তিনদিনে পাল্টে যাবে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টার সোমবার প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিএমপির নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান। ছবি: নিউজবাংলা
কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় পরিবর্তন দরকার হলে আগে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন। সচেতনতা ও অপরাধ দমনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। অপরাধবিয়ষক সাংবাদিকদের পেশাগত কাজে ডিএমপিতে আসতে হয়। মিডিয়া সেন্টারে বসতে হয়। এখানকার পরিবেশ জন ও সাংবাদিকবান্ধব হওয়া উচিত।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারের স্থানে স্থানে অব্যবস্থাপনা-অবহেলার ছাপ। সর্বত্র এক ধরনের গা-ছাড়া ভাব। ব্রিফিং শেষে সাংবাদিকরা সংবাদ লিখতে গিয়ে পড়েন বিড়ম্বনায়। কারণ রুমের কম্পিউটার, এসি, সোফা- কোনোটাই সেভাবে ব্যবহার উপযোগী নেই।

সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষকে এসব সমস্যা জানিয়েও প্রতিকার মেলেনি।

ডিএমপির নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান শনিবার দায়িত্ব গ্রহণের পর সোমবার ব্রিফিংয়ে আসেন। এ সময় সাংবাদিকরা মিডিয়া সেন্টারের নানা অব্যবস্থাপনা তুলে ধরেন তার কাছে। তাৎক্ষণিক কমিশনার নির্দেশ দেন- তিনদিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান করতে হবে।

জানা গেছে, দশ বছর আগে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার মিডিয়া সেন্টারে দুটি কম্পিউটার, বসার জায়গায় সোফা ও এসি সংযুক্ত করেছিলেন। সেসব জরাজীর্ণ হয়ে গেছে অনেক আগেই।

নতুন কমিশনার সোমবার ‘মিট দ্য প্রেস’ শেষে সাংবাদিকদের বসার জায়গা পরিদর্শন করে নতুন করে সবকিছু স্থাপনের নির্দেশ দেন।

পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের কাছে জানতে চান- কয়দিনের মধ্যে বদল চান এ অবস্থার? সাংবাদিকরা সাতদিনের মধ্যে বদলের ইচ্ছা প্রকাশ করলেও হাবিবুর রহমান প্রতিশ্রুতি দেন, সাতদিন নয়, তিনদিনে বদলে যাবে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারের সাংবাদিকদের বসার জায়গা।

নবনিযুক্ত কমিশনার বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় পরিবর্তন দরকার হলে আগে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন। সচেতনতা ও অপরাধ দমনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। অপরাধবিয়ষক সাংবাদিকদের পেশাগত কাজে ডিএমপিতে আসতে হয়। মিডিয়া সেন্টারে বসতে হয়। এখানকার পরিবেশ জন ও সাংবাদিকবান্ধব হওয়া উচিত।’

তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ডিসি মিডিয়া ও ডিসি লজিস্টিককে ডেকে একটি এসি, দুটি নতুন আপডেটেড কম্পিউটার, নতুন সোফা ও টেবিল-চেয়ার স্থাপনের নির্দেশ দেন। তার এমন ঘোষণায় গণমাধ্যমকর্মীরা কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।

এর আগে ডিএমপির ৩৬তম কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেই রাজারবাগে ফোর্সদের ব্যারাকে যান হাবিবুর রহমান। সরেজমিনে তিনি সদস্যদের থাকার জায়গা, রান্নাঘর, বাথরুম, জিমনেসিয়াম পরিদর্শন করেন। তাৎক্ষণিক তিনি সদস্যদের থাকা-খাওয়ার সমস্যা সমাধানে নির্দেশনা দেন।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনকেন্দ্রিক অস্ত্রের ঝনঝনানি বন্ধ চান ডিএমপি কমিশনার
অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে ডিএমপি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP Road March Case against hundreds of leaders and activists in Mymensingh

বিএনপির রোড মার্চ: ময়মনসিংহে শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

বিএনপির রোড মার্চ: ময়মনসিংহে শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ থানা। ছবি: নিউজবাংলা
ঈশ্বরগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মশিউর রহমান কাঞ্চন বলেন, ‘আমাদের উপর সশস্ত্র হামলা করে গাড়ীতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আসামিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’

ময়মনসিংহে বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতা।

ঈশ্বরগঞ্জ থানায় রোববার ময়মনসিংহ বিভাগীয় রোড মার্চ কর্মসূচির সমাবেশে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণে ঘটনায় আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া মনিকে প্রধান আসামি করে এবং ছয়জনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাত ১২০ জনকে আসামি করে এ মামলাটি হয়।

মালমা বাদী মশিউর রহমান কাঞ্চন ঈশ্বরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত রয়েছেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি পীরজাদা শেখ মোস্তাছিনুর রহমান।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, রোববার দুপুর দেড়টার দিকে বাদী ও তার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ সড়কের ঈশ্বরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চর হোসেনপুর ভূইয়া ফিলিং স্টেশনের সামনের সড়কের পাশে আড্ডা দিচ্ছিলেন।

এ সময় বিএনপির রোড মার্চ কর্মসূচিতে অংশ নেয়া বেশকিছু নেতা-কর্মী অতর্কিতে তাদের ওপর ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটায়। পরে তাদের পাঁচটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে গুড়িয়ে দেয়। হামলাকারীরা পাশের একটি দোকানে হামলা চালিয়ে ফ্রিজ ভাঙচুর ও মালামাল তছনছ করে।

ভাঙচুরের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ জেলা উত্তর বিএনপির সদস্য ও ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আমীরুল ইসলাম মনি বলেন, ‘সরকার হটানোর আন্দোলন থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের দূরে রাখতে এখন ঘটনা সাজিয়ে মামলা দেয়া হচ্ছে। গত রোববারের রোডমার্চ কর্মসূচির সমাবেশে যোগ দিতে আসা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের গাড়ি বহরে হামলা করেছে সরকারের পেটোয়া বাহিনী। এসব করে সরকার পতনের আন্দোলন থামানো যাবে না।

ঈশ্বরগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মশিউর রহমান কাঞ্চন বলেন, ‘আমাদের উপর সশস্ত্র হামলা করে গাড়ীতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আসামিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’

ওসি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। বিএনপির পক্ষ থেকে কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bail of accused Monir suspended in journalist Nadeems murder

সাংবাদিক নাদিম হত্যায় আসামি মনিরের জামিন স্থগিত

সাংবাদিক নাদিম হত্যায় আসামি মনিরের জামিন স্থগিত বাংলাদেশ হাইকোর্ট। ফাইল ছবি
হাইকোর্ট ২৫ সেপ্টেম্বর মনিরুজ্জামান মনিরকে জামিন দেয়। সেই জামিন স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। চেম্বার আদালত ওই জামিন আদেশ ৮ সপ্তাহ স্থগিত করে রায় দিয়েছে।

জামালপুরে সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যা মামলার অন্যতম আসামি মনিরুজ্জামান মনিরকে দেয়া হাইকোর্টের জামিন স্থগিত করেছে চেম্বার আদালত। আট সপ্তাহের জন্য তার জামিন স্থগিত করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার আপিল বিভাগের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের চেম্বার জজ আদালত এই আদেশ দেয়।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সাইফুল আলম।

পরে নিউজবাংলাকে তিনি জানান, চেম্বার আদালত ২৭ সেপ্টেম্বর মনিরের জামিন স্থগিত করে। ওই দিন আসামি পক্ষে আইনজীবী শুনানি করবেন বলে সময় নেন অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড মধুমালতি চৌধুরী। পরে আদালত ২ অক্টোবর দিন ঠিক করে দেয়। সে অনুযায়ী সোমবারও শুনানিতে তার পক্ষে কেউ আসেনি। পরে আদালত আট সপ্তাহের জন্য তার জামিন স্থগিত রাখে।

হাইকোর্ট ২৫ সেপ্টেম্বর মনিরুজ্জামান মনিরকে জামিন দেয়। সেই জামিন স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

এদিকে একই মামলার প্রধান আসামি বহিষ্কৃত ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন স্থগিত করে ২০ সেপ্টেম্বর আদেশ দেয় চেম্বার আদালত।

চলতি বছরের ১৪ জুন রাতে জামালপুরের বকশীগঞ্জের পাটহাটি এলাকায় সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমকে পিটিয়ে ও ইট দিয়ে মাথা থেঁতলে গুরুতর আহত করে। ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ জুন তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় ১৭ জুন নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বকশীগঞ্জ থানায় মাহমুদুল আলম বাবুসহ ২২ জন এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আরও পড়ুন:
সাংবাদিক নাদিম হত্যায় আরও একজন গ্রেপ্তার
নাদিম হত্যা: আ.লীগের আরও এক নেতা বহিষ্কার
নাদিম হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন নামে আরেকজন গ্রেপ্তার
নাদিম হত্যার দায় স্বীকার করে বাবু চেয়ারম্যানের জবানবন্দি
সাংবাদিক নাদিম হত্যায় বাবু চেয়ারম্যানের দায় স্বীকার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A couple arrested for solving the mystery of three murders in Ashulia

আশুলিয়ায় তিন খুনের রহস্য উদ্‌ঘাটন, এক দম্পতি আটক

আশুলিয়ায় তিন খুনের রহস্য উদ্‌ঘাটন, এক দম্পতি আটক বাবুল হোসেন, তার স্ত্রী সহিদা বেগম ও তাদের ১২ বছর বয়সী ছেলে মেহেদী হাসান জয়। ফাইল ছবি
র‍্যাব জানায়, সাভারের আশুলিয়ায় ভাড়া বাসার ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রী ও শিশুকে গলা কেটে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে টাকাপয়সার লেনদেন কেন্দ্র করে। সাগর ও ঈশিতা নামে দু’জনকে আটকের মধ্য দিয়ে হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়েছে।

সাভারের আশুলিয়ায় ভাড়া বাসার ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রী ও শিশুকে গলা কেটে হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়েছে। টাকাপয়সার লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এ ঘটনায় সাগর ও ঈশিতা নামে দুজনকে আটক করে র‍্যাব। তারা পরস্পর স্বামী-স্ত্রী।

সোমবার গাজীপুরের শফিপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-৪-এর একটি টিম।

র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন সোমবার রাতে নিউজবাংলাকে এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এ বিষয়ে মঙ্গলবার ব্রিফিং করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

শনিবার রাত ১০টার দিকে আশুলিয়ায় ইউনিক ফকিরবাড়ী মোড় এলাকায় মেহেদী হোসেনের মালিকানাধীন পাঁচতলা বাড়ির চতুর্থ তলা থেকে শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলেন- বাবুল হোসেন, তার স্ত্রী সহিদা বেগম ও তাদের ১২ বছর বয়সী ছেলে মেহেদী হাসান জয়।

সে সময় নিহতের পাশের ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়া গার্মেন্টস কর্মীী আঁখি আক্তার জানান, বাবুল স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে ৭-৮ বছর ধরে দুই রুমের ওই ফ্ল্যাটটিতে ভাড়া থাকতেন। তারা দুজনই পৃথক দুটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। ফ্ল্যাটের অন্যদের সঙ্গে তেমন পরিচয় বা মেলামেশা ছিল না তাদের।

শনিবার সন্ধ্যায় চতুর্থ তলার বাবুলদের ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ পান পাশের ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়া। এ সময় তাদের ফ্ল্যাটের বাইরের দরজা ভেড়ানো অবস্থায় ছিল। পরে ভেতরে গিয়ে একটি কক্ষের বিছানায় মা ও তার ছেলে জয়ের এবং আরেকটি কক্ষে বাবুলের হাত বাঁধা গলাকাটা মরদেহ দেখতে পাওয়া যায়।

তিনি বলেন, ‘আমিই প্রথম পুলিশে খবর দেই।’

আরেক ভাড়াটিয়া আফরোজা বেগম বলেন, ‘আমরা তেমন কিছু জানি না। আজ দুর্গন্ধ পেয়ে সবাই এসে দেখে এই অবস্থা। প্রথমে জয় ও তার মায়ের লাশ সবাই দেখতে পেলেও পরে আরেক কক্ষে জয়ের বাবা বাবুলের লাশ পাওয়া যায়।’

আরও পড়ুন:
ভাড়া বাসায় এক পরিবারের তিনজনকে গলা কেটে হত্যা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Steal to buy iPhone

আইফোন কিনতে চুরি!

আইফোন কিনতে চুরি! ফাইল ছবি
মিরপুর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘আইফোন কেনার জন্য বাসা থেকে চুরি করেন ওই যুবক।’

আইফোনের শখ ছিল এসএসসি পাস করে সদ্য কলেজে ভর্তি হওয়া এক শিক্ষার্থীর। পরিবারকে বিষয়টি জানালে তার শখ পূরণে অপরাগতা প্রকাশ করে সদস্যরা। তাই চুরির পথ বেছে নেন ওই যুবক।

রোবাবর মিরপুর শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে ওই কলেজ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকালে তার কাছ স্বর্ণ ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, পরিবার আইফোন কেনার টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে চুরির পথ বেছে নেন তিনি।

আইফোন কিনতে চুরি!
অভিযুক্ত যুবকের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত নগদ টাকা ও মালামাল। ছবি কোলাজ: নিউজবাংলা

জিজ্ঞাসাবাদে ইমনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার মিরপুর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘আইফোন কেনার জন্য বাসা থেকে চুরি করেন ওই যুবক।’

ওসি জানান, ‘গত ২৮ সেপ্টেম্বর বিকেলে মিরপুর মডেল থানার পূর্ব মনিপুরের একটি বাসার দ্বিতীয় তলায় চুরি হয়। ঘরের তালা ভেঙে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ মোট চার লাখেরও বেশি টাকার মালামাল চুরি হয়। পরে পাশের একটি দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তসহ দুজনকে শনাক্ত করা হয়। পরে রোবাবর মিরপুর শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্যে একটি স্বর্ণের ও একটি ডায়মন্ডের নাকফুল এবং চুরি করা স্বর্ণ বিক্রির ৯৭ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।’

আরও পড়ুন:
চুরির টাকায় মা-মেয়ের দেশভ্রমণ!
বোরকা পরে চুরি, মুখ খুলে দেখা গেল কিশোর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sand and stone extraction at ECA in Jaflong 5 boats impounded and fined

জাফলংয়ে ইসিএ-তে বালু ও পাথর উত্তোলন, ৫ নৌকা জব্দ, জরিমানা

জাফলংয়ে ইসিএ-তে বালু ও পাথর উত্তোলন, ৫ নৌকা জব্দ, জরিমানা জাফলংয়ে অবৈধভাবে পাথর ও বালু উত্তোলন করায় সোমবার বালুবাহী নৌকা জব্দ ও জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ছবি: নিউজবাংলা
সিলেটের জাফলং দেশের প্রধান পর্যটন কেন্দ্রগুলোর একটি। কিন্তু পর্যটন কেন্দ্রটি পরিণত হয়েছে বৃহৎ পাথর কোয়ারিতে। অনিয়ন্ত্রিতভাবে পাথর ও বালু উত্তোলনের ফলে পর্যটন কেন্দ্রটির সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে, হুমকিতে পড়ছে পরিবেশ।

সিলেটের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা (Ecologically Critical Area-ECA) থেকে অবৈধভাবে চলছে বালু ও পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে হুমকিতে পড়েছে ওই এলাকার পরিবেশ। বিনষ্ট হচ্ছে জীববৈচিত্র্য।

জাফলংয়ে ইসিএ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ পেয়ে সোমবার অভিযান চালায় টাস্কফোর্স। এ সময় বালুবাহী পাঁচটি নৌকা জব্দ করা হয়। এছাড়া এসব নৌকার মালিকদের দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

পরিবেশ অধিদপ্তর, বিজিবি, উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ যৌথভাবে সোমবার দুপুরে এই অভিযান চালায়।

গোয়াইনঘাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তানভীর হোসেন জানান, সোমবার জাফলংয়ের পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালকের নেতৃত্বে তাদের একটি টিম, বিজিবি ও গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের অংশগ্রহণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে বালুবাহী পাঁচটি নৌকা আটক করে মামলা দেয়া হয়। এছাড়া এসব নৌকার পরিচালকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় মোট ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

পরিবেশ রক্ষায় এমন অভিযান নিয়মিত পরিচালিত হবে বলে জানান তানভীর হোসেন।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং দেশের প্রধান পর্যটন কেন্দ্রগুলোর একটি। কিন্তু এই পর্যটন কেন্দ্র এখন পরিণত হয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ পাথর কোয়ারিতে। অনিয়ন্ত্রিত পাথর ও বালু উত্তোলনের ফলে পর্যটন কেন্দ্রটির সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি হুমকিতে পড়ছে পরিবেশও।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জাফলংকে পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।

এর আগে পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে জাফলংকে ইসিএ ঘোষণার নির্দেশনা দেয় আদালত।

ইসিএ ঘোষণার পর জাফলং থেকে সব ধরনের বালু ও পাথর উত্তোলন নিষিদ্ধ করে প্রশাসন। তবে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও একটি গোষ্ঠী বালু ও পাথর উত্তোলনের মাধ্যমে জাফলংয়ের পরিবেশ বিনষ্ট করে চলেছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Child rape Youth arrested

শিশুকে তাড়ি খাইয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার

শিশুকে তাড়ি খাইয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার প্রতীকী ছবি
সাভার মডেল থানার এসআই শহীদুল ইসলাম বলেন, “ভুক্তভোগীর পরিবারের সাথে কথা বলে প্রাথমিকভাবে ধর্ষণচেষ্টার আলামতই পেয়েছি। শিশুটিকে নেশাদ্রব্য ‘তাড়ি’ খাইয়ে অচেতন করে লুকিয়ে রেখেছিল আরিফ। কিন্তু ধর্ষণ করার আগেই শিশুটির মা তার খোঁজ পায় বলে ধারণা করছি। শিশুটিকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।’

ঢাকার সাভারে নেশাদ্রব্য খাইয়ে নয় বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে প্রতিবেশী এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই শিশুকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আসামিকে সোমবার দুপুরে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠিয়েছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তার ৪০ বছর বয়সী ভ্যানচালক মো. আরিফ সাভারের ছায়াবিথী এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।

এর আগে রবিবার শিশুটির মা বাদী হয়ে আসামির বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করলে ওই রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

শিশুটির পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রোববার দুপুর থেকেই মেয়েকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না তার মা। পরে প্রতিবেশী আরিফের ঘরের সামনে মেয়ের জুতা দেখে ভিতরে প্রবেশ করেন তিনি। তখন মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। সেখান থেকে শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন চিকিৎসকরা।

সাভার মডেল থানার এসআই শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে প্রাথমিকভাবে ধর্ষণচেষ্টার আলামত পেয়েছি। শিশুটিকে নেশাদ্রব্য তাড়ি খাইয়ে অচেতন করে লুকিয়ে রেখেছিল আরিফ। কিন্তু ধর্ষণ করার আগেই শিশুটির মা তার খোঁজ পায় বলে ধারণা করছি। শিশুটিকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে অপহরণ ও ধর্ষণচেষ্টার মামলা করা হয়েছে। তবে রিপোর্টে যদি ধর্ষণের প্রমাণ মেলে তাহলে মামলাটি ধর্ষণ মামলায় রূপান্তরিত হবে।’

মন্তব্য

p
উপরে