× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Jelly in prawns 13 lakh rupees fined on 7th month
google_news print-icon

চিংড়িতে জেলি: ৭ আড়তকে ১৩ লাখ টাকা জরিমানা

চিংড়িতে-জেলি-৭-আড়তকে-১৩-লাখ-টাকা-জরিমানা
চিংড়ি মাছে জেলি ও জাটকা বিক্রির অপরাধে সাতটি মাছের আড়তকে জরিমানা। ছবি: নিউজবাংলা
র‍্যাব-১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক নোমান আহমদ জানান, অভিযানে ৫১২ কেজি জেলি মিংশ্রিত চিংড়ি মাছ, ৬৮ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়েছে।

রাজধানীর বাড্ডায় চিংড়ি মাছে জেলি ও জাটকা বিক্রির অপরাধে সাতটি মাছের আড়তকে ১৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে র‍্যাব-১ এর ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ১১টা ২০ পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

র‍্যাব-১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক নোমান আহমদ জানান, অভিযান পরিচালনা করে শ্যামনগর, সাতক্ষীরার সোহান ফিস আড়তের মালিক মিজানুর রহমানকে ২ লাখ, দেবহাটা, সাতক্ষীরার সোহান ফিস আড়তের মালিক আরিজুল রহমানকে ২ লাখ, দেবহাটা, সাতক্ষীরার কাদের ফিসের মালিক আব্দুস সালামকে ১ লাখ, দেবহাটা, সাতক্ষীরার বন্ধু ফিসের মালিক আজিজুল ইসলামকে ২ লাখ, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকার সালাউদ্দিন ফিস আড়তের মালিক সুমন দাসকে ২ লাখ, কালিয়া, নড়াইলের শিমুল ফিসের মালিক মো. রওশনকে ২ লাখ এবং মানিকগঞ্জ, ঢাকার মায়ের দোয়া মৎস্য আড়তের মালিক হেলাল শিকদারকে ২ লাখ ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। সর্বমোট ১৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

তিনি আরও জানান, অভিযানে ৫১২ কেজি জেলি মিংশ্রিত চিংড়ি মাছ, ৬৮ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
১৫১ মণ ভেজাল গুড় ধ্বংস, পাঁচ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
রং মেশিয়ে গুঁড়া মরিচ বিক্রি, জরিমানা লাখ টাকা
নাটোরে পাঁচ ইটভাটাকে ১৯ লাখ টাকা জরিমানা
কর্ণফুলী তীরে বিপুল কয়লা মজুত, জেল-জরিমানা
কাপড়ের রং মিশিয়ে লাড্ডু তৈরি, ২ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The thief calls 999 in fear of a mob attack

গণপিটুনির ভয়ে ৯৯৯-এ চোরের ফোন

গণপিটুনির ভয়ে ৯৯৯-এ চোরের ফোন অবস্থা বেগতিক দেখে ৯৯৯-এ ফোন করেন চোর হৃদয়। ছবি কোলাজ: নিউজবাংলা
‘হ্যালো এটা কি পুলিশের কন্ট্রোল? আমি একটা দোকানে ঢুকছিলাম চুরি করতে। এখন লোকজন টের পাইয়া গেছে। আমারে তো পিটাইয়া মাইরা ফালাইবো। আমারে গ্রেপ্তার করেন। তাড়াতাড়ি খানকা রোডে পুলিশ পাঠান। আমারে বাঁচান!’

‘হ্যালো এটা কি পুলিশের কন্ট্রোল? আমি একটা দোকানে ঢুকছিলাম চুরি করতে। এখন লোকজন টের পাইয়া গেছে। আমারে তো পিটাইয়া মাইরা ফালাইবো। আমারে গ্রেপ্তার করেন। তাড়াতাড়ি খানকা রোডে পুলিশ পাঠান। আমারে বাঁচান!’

মঙ্গলবার ভোর সোয়া চারটার দিকে রাজধানীর কদমতলী এলাকার খানকা রোডে অবস্থিত পাসপোর্ট অফিসের পাশের একটি দোকান থেকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে এমন অনুরোধ জানান হৃদয় নামের এক কলার।

কল পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা থেকে তাৎক্ষণিক কদমতলী থানায় বিষয়টি জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয়।

এ বিষয়ে জরুরি সেবা ৯৯৯-এর গণমাধ্যম কর্মকর্তা আনোয়ার সাত্তার বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে কদমতলী থানা পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। ততক্ষণে জনগণ কলার হৃদয়কে ধরে পিটুনি দেয়া শুরু করেছিল। পুলিশের দলটি ওই অবস্থা থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। প‌রে গ্রেপ্তার করে তাকে থানায় নি‌য়ে আসে।’

২৫ বছর বয়সী হৃদয় কদমতলী থানার মেরাজনগরের বি ব্লকে বসবাস করে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসা‌মি‌কে ইতোমধ্যে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
ডুবন্ত ট্রলার থেকে ৯৯৯-এ ফোন, ২৯ জেলে উদ্ধার
মোবাইল চুরি: চক্রের টার্গেট জানাজা ও জুমার নামাজ
চোরাই পথে আসা ভারতীয় চিনি ঢুকছে সিলেটের বাজারে
কসাই, গরু ব্যবসায়ীই যখন চোর চক্রে
নিরাপত্তাকর্মীহীন ফাঁকা বাসা টার্গেট, দুই বছরে শতাধিক চুরি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bloodsucker Johnny arrested

‘রক্তচোষা’ জনি গ্রেপ্তার

‘রক্তচোষা’ জনি গ্রেপ্তার মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ‘রক্তচোষা’ জনি। ছবি: নিউজবাংলা
ডিএমপি’র তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার এইচ এম আজিমুল হক বলেন, ‘জনির নামে ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের ১৪টি মামলা রয়েছে। সে মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান, চন্দ্রিমা মডেল টাউন, একতা হাউজিং, নবীনগর হাউজিং ও বসিলা এবং আদাবর থানা এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মারামারি ও মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।’

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার চিহ্নিত ছিনতাইকারী ও পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো. মনির হোসেন ওরফে মো. জনি মিয়া ওরফে ‘রক্তচোষা’ জনিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দুপুরে মোহাম্মদপুরের একতা হাউজিং এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, পাঁচ রাউন্ড গুলি ও তিনশ’ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, মোহাম্মদপুর এলাকায় সংঘবদ্ধ কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে গিয়ে এই এলাকার দুর্ধর্ষ, কুখ্যাত সন্ত্রাসী রক্তচোষা জনিকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) তোফাজ্জল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল তুরাগ নদী সংলগ্ন একতা হাউজিং এলাকা থেকে জনিকে গ্রেপ্তার করে।’

ডিসি বলেন, ‘জনির নামে ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের ১৪টি মামলা রয়েছে। সে মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান, চন্দ্রিমা মডেল টাউন, একতা হাউজিং, নবীনগর হাউজিং ও বসিলা এবং আদাবর থানা এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মারামারি ও মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।

‘জিনকে মোহাম্মদপুর এলাকার ত্রাস বলা চলে। এমন কোনো অপরাধ নেই যা সে করেনি। একবার তাকে আটক করতে গেলে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের একজন এসআইকে কুপিয়ে আহত করে সে। অনেক বড় বড় অপরাধে জড়িত এই জনি। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে নতুন করে দুটি মামলা হবে।’

জনির নামের সঙ্গে রক্তচোষা যোগ হওয়ার বিষয়ে ডিসি আজিমুল হক বলেন, ‘কুখ্যাতির জন্য স্থানীয়রা তাকে এই নামে ডেকে থাকে। অবশ্যই সে এমন কোনো কাজ করেছে যার কারণে এই ভয়ঙ্কর নাম পরিচিতি পেয়েছে। মামলার সংখ্যা দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে কতটা ভয়ঙ্কর।

‘বেশকিছু দিন ধরে সে সাধারণ মানুষকে বিরক্ত করছিল। এছাড়া জনির দুষ্কর্মের সহযোগী, আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়ার লোকজন থাকতে পারে। এ বিষয়গুলো আমরা তদন্তে আনার চেষ্টা করব। তাকে গ্রেপ্তারের পর জনমনে স্বস্তি ফিরেছে।’

আরও পড়ুন:
তেজগাঁওয়ে গাড়ি থামিয়ে গুলির ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
পুলিশ দম্পতি অপহরণ করে ‘ফেঁসে গেছে’ অপহরণকারীরা
ইয়াবা-গাঁজাসহ একই পরিবারের ৫ জন গ্রেপ্তার
ছুরিসহ ‘তোমাদের আরিফ ভাইয়া’কে ধরেছে পুলিশ
ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে গৃহশিক্ষক গ্রেপ্তার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Hospital Silgala accepts extra fee for dengue test

ডেঙ্গু টেস্টে অতিরিক্ত ফি নেয়ায় সাভারে হাসপাতাল সিলগালা

ডেঙ্গু টেস্টে অতিরিক্ত ফি নেয়ায় সাভারে হাসপাতাল সিলগালা শ্রীপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মঙ্গলবার দুপুরে দ্বীপ জেনারেল হাসপাতালে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান আদালত। ছবি: নিউজবাংলা
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা জানান, হাসপাতালটি ডেঙ্গু টেস্টে সরকার নির্ধারিত ফি ৩০০ টাকার পরিবর্তে সাধারণ রোগীদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা আদায় করছিল।

ডেঙ্গু টেস্টে সরকার নির্ধারিত ফির চেয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায় ও সাধারণ ফ্রিজে রক্ত সংরক্ষণসহ কয়েকটি অভিযোগে সাভারের আশুলিয়ায় একটি হাসপাতাল সিলগালা করেছে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ওই সময় প্রতিষ্ঠানটিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

আশুলিয়ার শ্রীপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মঙ্গলবার দুপুরে দ্বীপ জেনারেল হাসপাতালে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা জানান, হাসপাতালটি ডেঙ্গু টেস্টে সরকার নির্ধারিত ফি ৩০০ টাকার পরিবর্তে সাধারণ রোগীদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা আদায় করছিল।

এ ছাড়া সাধারণ ফ্রিজে রক্ত সংরক্ষণ, মেয়াদোত্তীর্ণ রিএজেন্ট পাওয়ার অভিযোগে হাসপাতালটিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাসহ সিলগালা করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

ওই সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আশুলিয়া সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) আশরাফুর রহমান ও সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পণা কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা অভিযানে অংশ নেন।

আরও পড়ুন:
হাসপাতালগুলোর অতি মুনাফা প্রবৃত্তিতে ভুগছে জনগণ: তথ্যমন্ত্রী
হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু, ইন্টার্নদের সঙ্গে স্বজনদের সংঘর্ষে আহত ১৮
হেলথকেয়ারে ‘জিরো কম্প্রোমাইজ’ অঙ্গীকারে ইউনাইটেডের ১৭ বছরপূর্তি
সিলগালা করার পরও ব্যাটারি পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সিসা
হাসপাতালই যখন ডেঙ্গুর বাহক এডিসের বাসা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A young man died after drinking pesticide with his lover

প্রেমিকার সঙ্গে ‘অভিমানে কীটনাশক পানে’ মৃত্যু

প্রেমিকার সঙ্গে ‘অভিমানে কীটনাশক পানে’ মৃত্যু প্রতীকী ছবি
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি হাজারীবাগ থানাকে অবগত করা হয়েছে।

রাজধানীর হাজারীবাগে কিটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেয়ার পর এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

হাজারীবাগের কাজিরবাগ এলাকায় মঙ্গলবার সকালে ওই যুবকের বাসায় এ ঘটনা ঘটে। পরে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান।

প্রাণ হারানো ২৪ বছর বয়সী আসিফ বুটিকের কারখানায় কাজ করতেন। তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বর্তমানে তিনি হাজারীবাগের কাজিরবাগ এলাকার শাকিলের বাসায় ভাড়া থাকতেন।

আসিফের দুলাভাই জুয়েল হাসান এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে একটি মেয়ের সঙ্গে আমার শ্যালকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মঙ্গলবার সকালের দিকে তার প্রেমিকার সঙ্গে মোবাইলে কথা কাটাকাটি হয়। এরপর নিজ ঘরে গিয়ে কীটনাশক পান করে সে। পরে অসুস্থ হয়ে পড়ায় আমরা তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।’

ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি হাজারীবাগ থানাকে অবগত করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
গাজীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’ খ্যাত আক্তার নেসার মৃত্যু  
নারায়ণগঞ্জে সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ: দগ্ধ দুজনের মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে প্রাণ গেল নারী শিক্ষা কর্মকর্তার
রাজধানীর হোটেলে মাদারীপুরের শিক্ষকের মরদেহ
খড়ের গাদার চাপায় প্রাণ গেল মা ও দুই সন্তানের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Death of Hajti Dhame who was sick in prison

কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু

কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু প্রতীকী ছবি
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, হাজতির মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। ময়নাতদন্তে শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

ঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ এক হাজতির ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে মৃত্যু হয়েছে।

ঢামেকের জরুরি বিভাগে সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

প্রাণ হারানো হাজতি ৩৫ বছর বয়সী মো. বাবু।

হাজতি বাবুকে হাসপাতালে নিয়ে আসা কারারক্ষী ইমরান জানান, সোমবার রাতে কেন্দ্রীয় কারাগারে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়ায় কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান।

তিনি আরও জানান, হাজতি বাবু কোন মামলার হাজতি হিসাবে কারা বন্দি ছিলেন তা এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।

ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, হাজতির মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। ময়নাতদন্তে শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

আরও পড়ুন:
শিশু ধর্ষণের পর হত্যার মামলায় আসামির মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে কিশোরী গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মসজিদের ছাদে পাতা কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ শিশুর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে এলোপাতাড়ি গুলিতে আহত ভুবনের মৃত্যু
গাজীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’ খ্যাত আক্তার নেসার মৃত্যু  

মন্তব্য

বাংলাদেশ
One arrested in Tejgaon car stop shooting incident

তেজগাঁওয়ে গাড়ি থামিয়ে গুলির ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

তেজগাঁওয়ে গাড়ি থামিয়ে গুলির ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
পুলিশের তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে প্রাইভেট কার থামিয়ে এলোপাতাড়ি গুলির ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার পুরান ঢাকা থেকে মারুফ বিল্লাহ ওরফে হিমেল নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশের তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মারুফ বিল্লাহ ঘটনাস্থলে ছিলেন। তিনি হামলার শিকার সন্ত্রাসী তারিক সাঈদ মামুনকে বার বার ফোন দিয়ে তার অবস্থানের খোঁজ নিচ্ছিলেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার কথা তিনি স্বীকার করেছেন।

মারুফকে মঙ্গলবার আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

এর আগে রোববার রাত ৯টার দিকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় একটি গাড়ি থামিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দুজন আহত ও একজন পথচারী গুলিবিদ্ধ হন।

গুলিবিদ্ধ পথচারী হলেন ৫৫ বছরের ভুবন চন্দ্র শীল। আহত দুজন হলেন ৫৪ বছরের মো. মামুন ও ৩০ বছরের আরিফুল হক ইমন।

গুরুতর আহত অবস্থায় রাতেই ভুবনকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে পরে তাকে নেয়া হয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে। লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

আরও পড়ুন:
পুলিশ দম্পতি অপহরণ করে ‘ফেঁসে গেছে’ অপহরণকারীরা
ইয়াবা-গাঁজাসহ একই পরিবারের ৫ জন গ্রেপ্তার
ছুরিসহ ‘তোমাদের আরিফ ভাইয়া’কে ধরেছে পুলিশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
25 percent of adults in the country suffer from high blood pressure

দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে

দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে
সেবার আওতা বাড়ানো হলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৭ দশমিক ৬ কোটি রোগীর মৃত্যু এড়ানো সম্ভব।

বাংলাদেশে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তদের মধ্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের হার মাত্র ৩৮ শতাংশ বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন হাইপারটেনশন ২০২৩’ নামে একটি প্রতিবেদন।

২০১৯ সালে বাংলাদেশে ২ লাখ ৭৩ হাজার মানুষ হৃদরোগজনিত অসুস্থতায় মৃত্যুবরণ করেছে, যার ৫৪ শতাংশের জন্য দায়ী উচ্চ রক্তচাপ। তবে সেবার আওতা বাড়ানো হলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৭ দশমিক ৬ কোটি মৃত্যু এড়ানো সম্ভব।

সোমবার রাজধানীর বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) ভবনে ‘হাইপারটেনশন কন্ট্রোল ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সাংবাদিক কর্মশালায় এসব তথ্য জানানো হয়।

গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটরের (জিএইচএআই) সহযোগিতায় ‘প্রগতির জন্য জ্ঞান’ নামক সংস্থা কর্মশালাটির আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন মিডিয়ায় কর্মরত ২৪ জন সাংবাদিক অংশ নেন।

কর্মশালায় বক্তারা বলেন, সম্প্রতি কমিউনিটি ক্লিনিকের ওষুধ তালিকায় উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অন্তর্ভুক্তকরণ একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন হলে দেশব্যাপী উচ্চ রক্তচাপজনিত বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের ক্রমবর্ধমান প্রকোপ ও মৃত্যু কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে।

পাশাপাশি কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওষুধের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে এ খাতে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে বলে জানান তারা।

দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে

কর্মশালায় এসেনসিয়াল ড্রাগস্ কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) উপমহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) জাকির হোসেন বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।’

ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্টস স্কুল অব পাবলিক হেলথের অধ্যাপক ডা. মলয় কান্তি মৃধা বলেন, ‘উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনাচরণে পরিবর্তন আনা জরুরি।’

সভায় আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন জিএইচএআই বাংলাদেশ কান্ট্রি লিড মুহাম্মাদ রূহুল কুদ্দুস, ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ এবং ‘প্রজ্ঞা’র নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের।

অনুষ্ঠানে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মূল উপস্থাপনা তুলে ধরেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের হাইপারটেনশন কন্ট্রোল বিষয়ক প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. শামীম জুবায়ের ও ‘প্রজ্ঞা’র উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক কর্মসূচির সমন্বয়ক সাদিয়া গালিবা প্রভা।

মন্তব্য

p
উপরে