× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Yaba business family
google_news print-icon

ইয়াবা কারবারি পরিবার

ইয়াবা-কারবারি-পরিবার
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার স্বামী-স্ত্রী ও ভাতিজা। ছবি: নিউজবাংলা
‘মাহমুদুল টেকনাফ থেকে ইয়াবা এনে ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী জেলায় সরবরাহ করেন। তার স্ত্রী এসব ইয়াবা লুকিয়ে রাখেন। আর ভাতিজা সোহাগ উবারে গাড়ি চালানোর ছদ্মবেশে তা বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেন।’

স্বামী ইয়াবা কিনে এনে রাখেন স্ত্রীর কাছে। আর ভাতিজা উবারে গাড়ি চালানোর ছদ্মবেশে তা বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেন। এভাবে ভয়ঙ্কর মাদক ইয়াবার পারিবারিক কারবার ফেঁদে বসেছিলেন এই তিনজন।

অবশেষে রাজধানীর শেওড়াপাড়া থেকে ১৩ হাজার পিস ইয়াবাসহ এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা হলেন- মাহমুদুল হাসান, সোহাগ মিয়া ও মীম আক্তার। মাহমুদুল ও মীম আক্তার স্বামী-স্ত্রী। আর সোহাগ মাহমুদুলের ভাতিজা।

শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় মিরপুর শেওড়াপাড়া আলী ভবনের একটি ফ্ল্যাট থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন নিউজবাংলাকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার মাহমুদুল তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে।

‘মাহমুদুল মূলত কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে মাদক ইয়াবা এনে ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী জেলায় সরবরাহ করেন। তাকে এই মাদক কারবারে সহায়তা করেন তার স্ত্রী মীম ও ভাতিজা সোহাগ। স্ত্রী ইয়াবা সামলে রাখেন। আর ভাতিজা সোহাগ উবারে গাড়ি চালানোর ছদ্মবেশে তা বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেন।’

ওসি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শেওড়াপাড়ায় আলী ভবন থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ঘরে তল্লাশি চালিয়ে আলমারিতে বিশেষ কায়দায় রক্ষিত ১২ হাজার, সোহাগের কাছ থেকে ৬শ’ ও মীমের কাছ থেকে ৪শ’ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।

আরও পড়ুন:
২ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ, আটক ৫
আদালত থেকে পালানো আসামি ফের মাদক নিয়ে গ্রেপ্তার
ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোয় ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
মিয়ানমারের ছয় নাগরিকের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
ইয়াবাসহ আটক দুই রোহিঙ্গা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Govt committed to bring back stolen money CA Press Wing

চুরি হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: সিএ প্রেস উইং

চুরি হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: সিএ প্রেস উইং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ফাইল ছবি
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘বাংলাদেশ থেকে চুরি করা তহবিল তার জনগণের। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য আমরা আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে কাজ চালিয়ে যাব।’

চুরি হওয়া অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিসের মঙ্গলবার রাতের এক বিবৃতিতে সরকারের এই অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘আমরা জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচারের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ এবং চুরি হওয়া অর্থ বাংলাদেশের জনগণের কাছে ফেরত আনতে বিশ্বজুড়ে অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করব।’

অর্থ পাচারের ঘটনায় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ন্যায়বিচার দাবি করে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, জনগণের অর্থ ও সম্পদ চুরির ঘটনা এবং বিগত সরকারের লোকজন যারা এ সম্পদ চুরির সঙ্গে জড়িত, তা পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আওতায় আনা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, ‘যদি আত্মসাৎ থেকে লাভবান হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে আমরা আশা করি সেই সম্পদ বাংলাদেশে ফেরত দেওয়া হবে, যেখানে জনগণ এর ন্যায্য মালিক।’

লন্ডনের দ্য সানডে টাইমস পত্রিকাকে এক সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ইউনূস টিউলিপ সিদ্দিক সম্পর্কে বলেন, তিনি হয়তো লন্ডনে সুনির্দিষ্ট অর্থ ও সম্পত্তির উৎস সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না, তবে এখন তিনি তা জানেন। তাকে অবশ্যই বাংলাদেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে সরকার কাজ করছে, যাতে জনগণের অর্থ চুরি হওয়ার ঘটনা চিহ্নিত ও তা উদ্ধার করা যায়।

এ ধরনের সহযোগিতা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অপরাধের নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘আমরা আশা করি এবং বিশ্বাস করি, যুক্তরাজ্যসহ সব বন্ধুপ্রতিম সরকার এই অপরাধগুলোর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে। দুর্নীতি, যারা এটি করে, তারা এবং তাদের কিছু প্রিয় আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধব ছাড়া বাকি সকলকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে।

‘‌রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ৫ বিলিয়ন ডলারের দুর্নীতির তদন্ত পূর্ববর্তী সরকারের দুর্নীতির মাত্রা কেমন ছিল, তা চিহ্নিত করেছে। এ ধরনের প্রকল্পে জনগণের সম্পদের অপব্যবহার শুধু বাংলাদেশের জনগণকে বঞ্চিত করেনি, বরং দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার পথেও বাধা সৃষ্টি করেছে।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, কোটি কোটি ডলারের সরকারি তহবিল চুরি বাংলাদেশকে একটি উল্লেখযোগ্য আর্থিক ঘাটতির মধ্যে ফেলেছে।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘বাংলাদেশ থেকে চুরি করা তহবিল তার জনগণের। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য আমরা আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে কাজ চালিয়ে যাব।’

আরও পড়ুন:
রাজনৈতিক কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে বিঘ্ন ঘটলে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিবি কার্যালয়ে আয়নাঘর ও ভাতের হোটেল থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাদা পোশাকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না ডিবি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থেকে কাজ করছে: প্রধান উপদেষ্টা
সমাজসেবা প্রতিটি মানুষের দায়িত্ব: প্রধান উপদেষ্টা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Howree will be buffer warehouse for fertilizer DAE Director General

হাওরে হবে সারের বাফার গুদাম: ডিএই মহাপরিচালক

হাওরে হবে সারের বাফার গুদাম: ডিএই মহাপরিচালক কিশোরগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ হলরুমে সোমবার দুপুরে আয়োজিত অবহিতকরণ কর্মশালায় বক্তব্য দেন ডিএই মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো. ছাইফুল আলম। ছবি: নিউজবাংলা
কৃষিবিদ মো. ছাইফুল আলম বলেন, ‘হাওর অঞ্চলের কৃষকদের জন্য অনেক দূর থেকে সার সরবরাহ করতে হয়। এ কারণে পরিবহন খরচ অনেক বেড়ে যায়। এ অবস্থায় হাওর অঞ্চলে সারের বাফার গুদাম করা প্রয়োজন।’

হাওর অঞ্চলে সারের বাফার গুদাম করা হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো. ছাইফুল আলম।

তিনি বলেন, ‘হাওর অঞ্চলের কৃষকদের জন্য অনেক দূর থেকে সার সরবরাহ করতে হয়। এ কারণে পরিবহন খরচ অনেক বেড়ে যায়। এ অবস্থায় হাওর অঞ্চলে সারের বাফার গুদাম করা প্রয়োজন।

‘সম্প্রতি ‍কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে জুম মিটিংয়ে এখানকার কৃষি কর্মকর্তার সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’

কিশোরগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ হলরুমে সোমবার দুপুরে আয়োজিত অবহিতকরণ কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

রবি/২০২৪-২৫ অর্থবছরে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় বোরো আবাদ বৃদ্ধিতে করণীয় বিষয়ে কর্মশালার আয়োজন করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ খাদ্য উদ্বৃত্ত জেলা এবং হাওর খুবই বৈচিত্র্যময়। আমরা যদি কৌশলী হই, এখানকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে পারি এবং সঠিকভাবে কাজ করতে পারি, তাহলে খাদ্য উৎপাদন আরও বৃদ্ধি করা সম্ভব।’

বিএডিসির কর্মকর্তাদের এখানে কিছুটা অবহেলা রয়েছে উল্লেখ করে এ কর্মকর্তা বলেন, ‘বিষয়টি সচিব মহোদয় অবহিত আছেন। এ অবহেলা কাটিয়ে উঠতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ফসলের মাঠ যদি ভালো না হয়, তবে বীজও ভালো হবে না। সে জন্য আগে ফসলের মাঠ ভালো করতে হবে। বীজ সরবরাহের ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে যে এলাকার জন্য যে জাত উপযোগী, সেটাই দিতে হবে।’

জমিতে সুষম মাত্রায় সার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তার বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‌‘জমিতে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সার ব্যবহার করা হচ্ছে। সুষম মাত্রায় সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের ভূমিকা রাখতে হবে। কৃষকদেরকে বোঝাতে হবে।

‘জৈব সারের ব্যবহার বাড়াতে হবে। জৈব সার ব্যবহারে রাসায়নিক সারের ওপর চাপ কমে আসবে এবং মাটির স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।’

কিশোরগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ উইং) কৃষিবিদ আবু মো. এনায়েত উল্লাহ।

কর্মশালায় জেলার ১৩টি উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, কৃষক ও সংবাদকর্মীরা অংশ নেন।এতে বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনার বিষয়গুলো তুলে ধরেন তারা।

আরও পড়ুন:
তাড়াইলে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত: পুলিশ
পুরানা পল্টনে মানিকগঞ্জ হাউসের আগুন নিয়ন্ত্রণে
বৈধ কাগজপত্র থাকার পরও জমিতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ বীর মুক্তিযোদ্ধার
প্যারোলে মেলেনি মুক্তি, বাবার জানাজায় অংশ নিতে পারেননি স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান
বিপ্লবের পর সুশীলতা দেখানো প্রাসঙ্গিক হতে পারে না: সারজিস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Indian national arrested with 18 gold bars at Meherpur border

মেহেরপুর সীমান্তে ১৮ স্বর্ণের বারসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

মেহেরপুর সীমান্তে ১৮ স্বর্ণের বারসহ ভারতীয় নাগরিক আটক মেহেরপুরের মুজিবনগর সীমান্তে অভিযান চালিয়ে উদ্ধারকৃত ২ কেজি ১৮ গ্রাম ওজনের ১৮টি স্বর্ণের বার। ছবি: নিউজবাংলা
এ ঘটনায় হাবিলদার রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মুজিবনগর থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ ছাড়াও স্বর্ণের বারগুলো মেহেরপুর ট্রেজারি অফিসে জমার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

মেহেরপুরের মুজিবনগর সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ২ কেজি ১৮ গ্রাম ওজনের ১৮টি স্বর্ণের বারসহ নুর হোসেন (৪৮) নামের ভারতীয় এক নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

সীমান্তের ১০৪ নম্বর পিলারের কাছ থেকে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করা হয়।

নুরের বাড়ি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার হৃদয়পুর গ্রামে।

৬ বিজিবি চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাঈদ মোহাম্মাদ জাহিদুর রহমান জানান, মুজিবনগরের সীমান্ত মাঠের মধ্যে দিয়ে স্বর্ণ চালান হবে, এমন খবরের ভিত্তিতে সীমান্তের মেইন পিলার ১০৪-এর সাব পিলার ৫-এর কাছে অবস্থান নেন মুজিবনগর সীমান্ত চৌকির (বিওপি) টহল কমান্ডার হাবিলদার রফিকুল ইসলামসহ বাহিনীর সদস্যরা। সন্দেহভাজন একজন বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করলে তাকে চ্যালেঞ্জ করেন বিজিবির সদস্যরা। ওই সময় পালানোর চেষ্টা করলে বিজিবি সদস্যরা তার পেছনে ধাওয়া করেন।

পরে মাঠের মধ্যে থেকে আটক করা হয়। ওই সময় নুর হোসেনের শরীর তল্লাশি চালান বিজিবির সদস্যরা। তার কোমরের সঙ্গে প্যান্টের ভেতর স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো তিনটি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। প্যাকেটের মধ্য থেকে ২ কেজি ১৮ গ্রাম ওজনের ১৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় হাবিলদার রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মুজিবনগর থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ ছাড়াও স্বর্ণের বারগুলো মেহেরপুর ট্রেজারি অফিসে জমার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

আরও পড়ুন:
সড়কের পাশে মাঠে পড়ে ছিল যুবদল নেতার গলা কাটা মরদেহ
ভাইদের হাতে বোন হত‍্যা মামলায় দুজন গ্রেপ্তার
হাড় কাঁপানো শীত আর কুয়াশায় জবুথবু মেহেরপুরের জনজীবন
নাটোরে শ্মশানের ঘটনা নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় অপপ্রচার
বিএনপির তিন সংগঠনের পদযাত্রা রামপুরা ব্রিজে আটকে দিয়েছে পুলিশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Government warning on illegal aliens

অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে সরকারের সতর্কবার্তা

অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে সরকারের সতর্কবার্তা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনেক বিদেশি নাগরিক অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন/কর্মরত আছেন। এমতাবস্থায় অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত/কর্মরত ভিনদেশি নাগরিক যারা ইতোপূর্বে সতর্কীকরণে বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশে অবস্থানের বা কর্মরত থাকার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বৈধতা অর্জন করবেন না তাদের বিরুদ্ধে The foreigners Act, 1946 অনুসারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বাংলাদেশে অবস্থানরত অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

৩১ জানুয়ারির মধ্যে বৈধ কাগজপত্র করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীর স্বাক্ষর করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা এক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনেক বিদেশি নাগরিক অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন/কর্মরত আছেন। এমতাবস্থায় অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত/কর্মরত ভিনদেশি নাগরিক যারা ইতোপূর্বে সতর্কীকরণে বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশে অবস্থানের বা কর্মরত থাকার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বৈধতা অর্জন করবেন না তাদের বিরুদ্ধে The foreigners Act, 1946 অনুসারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
অবৈধ বিদেশিদের বৈধতা অর্জনে সময় বেঁধে দিল সরকার
অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের সতর্কতা জারি
অবৈধ বিদেশিদের যোগাযোগের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ অভিযান শুরু বুধবার
অবৈধ অভিবাসী ইস্যুতে ইতালির ‘নিরাপদ’ তালিকায় বাংলাদেশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Seven people were arrested in the gang rape case of a housewife who came to rob

ডাকাতি করতে এসে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় সাতজন গ্রেপ্তার

ডাকাতি করতে এসে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় সাতজন গ্রেপ্তার নওগাঁর মহাদেবপুরে ডাকাতি করতে এসে গৃহবধূকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার দুজন। ছবি: নিউজবাংলা
এসপি জানান, আসামিদের আদালতে পাঠানো হলে তিনজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলায় ডাকাতি করতে এসে গৃহবধূকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিজ কার্যালয়ে মঙ্গলবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সাফিউল সারোয়ার।

তিনি জানান, সোমবার রাতে নওগাঁর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়, যারা আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত দুটি ধারালো হাঁসুয়া উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার চকজামদই মুচিপাড়া এলাকার শরিফুল ইসলাম পচা (২৯), চকজামদই এলাকার তারেক হোসেন (২৬), বনসেতর এলাকার সোলাইমান আলী (৩৮), গৌড়রা বৌদ্দপুর এলাকার সাগর হেসেন (১৯), বন্দীপুর এলাকার রুবেল সরদার (২৮), নিয়ামতপুর উপজেলার জিনারপুর (সাবিলপুর) এলাকার রিপন আলী (৩০) ও মহাদেবপুর উপজেলার চককন্দর্পপুর এলাকার সাগর হেসেন (১৯)।

সংবাদ সম্মেলনে এসপি জানান, গত ৯ ডিসেম্বর রাতে মহাদেবপুর উপজেলার খাজুর গ্রামের একটি বাড়িতে ডাকাত দল প্রবেশ করে। তারা বাড়ির লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণের চেইন, টাকা লুট করে। ডাকাতির মধ্যেই তারা গৃহবধূকে তুলে নিয়ে বাড়ির কাছে ফাঁকা মাঠে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে গ্রামবাসীর সহায়তায় ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে।

এসপি আরও জানান, এ ঘটনায় ১০ ডিসেম্বর থানায় একটি মামলা হয়। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের অভিযানে সোমবার রাতে নওগাঁর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও জানান, আসামিদের আদালতে পাঠানো হলে তিনজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

আরও পড়ুন:
এসআই শফিকুলকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুই যুবক গ্রেপ্তার
শৈত্যপ্রবাহ: নওগাঁয় এক দিনে তাপমাত্রা কমল ৬.৪ ডিগ্রি
মেয়েকে অপহরণ করে ধর্ষণের খবর শুনে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
দুদকের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো পলক ও জ্যোতিকে
নওগাঁয় বিএনপির দুই নেতাকে সাময়িক বহিষ্কার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Former Chhatra Dal leader died in hospital after arrest

গ্রেপ্তারের পর হাসপাতালে সাবেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

গ্রেপ্তারের পর হাসপাতালে সাবেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু আবদুর রহমান সোনাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক। ছবি: পারিবারিক অ্যালবাম
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রাজিব আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‌‌‘গতকাল (সোমবার) বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুলিশ আবদুর রহমান ও হাবিবুর রহমান নামের দুই যুবককে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাৎক্ষণিক তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভর্তির পর সন্ধ্যা ছয়টা ২০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবদুর রহমান মারা যান।’

নোয়াখালীতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে সাবেক এক ছাত্রদল নেতার।

ছাত্রদলের ওই নেতার নাম আবদুর রহমান (৩৩), যিনি জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের হীরাপুর গ্রামের মাওলানা সাইদুল হকের ছেলে।

আবদুর রহমান সোনাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক।

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে সোমবার সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়।

আবদুর রহমানের চাচা মো. হানিফ অভিযোগ করেন, ‌‌‌‘গতকাল (সোমবার) ভোররাতের দিকে যৌথবাহিনী হাওলাদার বাড়িতে অভিযান চালায়। একপর্যায়ে আমার ভাতিজা আবদুর রহমান ও একই বাড়ির আরেক ভাতিজা হাবিবুর রহমানকে তাদের ঘর থেকে আটক করে যৌথবাহিনী।

‘আটকের পর তাদের পরিবারের সদস্যদের সামনে মারধর করা হয়। এরপর সকালে স্থানীয় পশ্চিমপাড়ার বাবুলের দোকানের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন তাদের কাছ থেকে কার্তুজ ও কিরিচ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানানো হয়। এরপর সকাল আট-নয়টার দিকে তাদের সোনাইমুড়ী থানায় সোপর্দ করা হয়।’

হানিফ জানান, থানায় সোপর্দ করার পর তারা সেখানে গিয়ে তার ভাতিজাকে গুরুতর আহত অবস্থায় দেখতে পান। তখন তারা পুলিশকে অনুরোধ করেন তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে। পুলিশ জানায়, আইনি প্রক্রিয়া শেষে আদালতে পাঠানোর পর আদালতে আবেদন করলে সেখান থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে।

হানিফ অভিযোগ করেন, সারা দিন থানা থেকে তার ভাই ও ভাতিজাকে আদালতে না পাঠিয়ে পাঠানো হয় বিকেল পাঁচটায়। আদালতে তাদের উপস্থাপনের পর গ্রহণ না করে আগে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে বললে পুলিশ তাদের বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ভর্তির কিছুক্ষণ পর তার ভাই আবদুর রহমান মারা যান। আর ভাতিজা হাবিবুর রহমান একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এলাকায় তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই।

সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোরশেদ আলম বলেন, ‘সকালে আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাই। তখন তাদের মারধরের ঘটনা ঘটেনি। যখন তাদের পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়, তখন তাদের শারীরিক অবস্থা ভালো ছিল না। তখন তাদের স্থানীয় বজরা হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

‘আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে থানায় মারামারির ঘটনায় দায়ের হওয়া পূর্বের তিনটি মামলা রয়েছে। আর হাবিবের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নাই। তাদের কাছ থেকে রাইফেলের লম্বা দুইটি গুলি ও তিনটি রাম দা উদ্ধার করা হয়েছে।’

ওসি মোরশেদ আলম জানান, যুবকের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। মঙ্গলবার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রাজিব আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‌‌‘গতকাল (সোমবার) বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুলিশ আবদুর রহমান ও হাবিবুর রহমান নামের দুই যুবককে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাৎক্ষণিক তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

‘ভর্তির পর সন্ধ্যা ছয়টা ২০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবদুর রহমান মারা যান। তাদের দুইজনেরই শরীরে নীলা-ফোলা জখম ছিল।’

আরও পড়ুন:
রাজশাহীতে মদ্যপানে অসুস্থ চারজনের মৃত্যু
কামরুন নাহারের দশম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
নোয়াখালীর বয়ারচরে ডাকাতদলের তাণ্ডব, আটজনকে কুপিয়ে জখম
চলে গেলেন বিশিষ্ট অভিনেতা প্রবীর মিত্র
চলে গেলেন অভিনেত্রী অঞ্জনা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Legal notice to add data and minutes to the next package at the end of the period

মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ প্রতীকী ছবি
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মিজানুর রহমান ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, গ্রামীণ ফোন, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, বাংলালিংক লিমিটেড এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড বরাবর মঙ্গলবার এ নোটিশ পাঠান।

মেয়াদ শেষে অবশিষ্ট ইন্টারনেট ডাটা, মিনিট ও এসএমএস পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মিজানুর রহমান ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, গ্রামীণ ফোন, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, বাংলালিংক লিমিটেড এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড বরাবর মঙ্গলবার এ নোটিশ পাঠান।

নোটিশে বলা হয়, নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হবে।

আরও পড়ুন:
ফেসবুকে পাঠ্যবই জনপ্রিয় করেছে টেন মিনিট স্কুল: পলক
অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নিতে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ডিজিটাল লার্নিং নিয়ে একসঙ্গে টিকটক-টেন মিনিট স্কুল
সিলেটের গ্রাহকদের ফ্রি মিনিট দিল গ্রামীণফোন
ইউনিক আইডির ডাটা এন্ট্রির সময় আবারও বাড়ল

মন্তব্য

p
উপরে