× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
BNP rally started in Sylhet
google_news print-icon

সিলেটে বিএনপির সমাবেশ শুরু

সিলেটে-বিএনপির-সমাবেশ-শুরু
সিলেটে বিএনপির সমাবেশে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের একাংশ। ছবি: নিউজবাংলা
মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মিফতাহ সিদ্দিকীর পরিচালনায় সমাবেশে কোরআন তেলওয়াতের পর স্বাগত বক্তব্য দেন মহানগর বিএনপির যুগ্ন আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

দশ দফা দাবিতে সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ শুরু হয়েছে।

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকীর সভাপতিত্বে শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে নগরের রেজিস্টারি মাঠে এ সমাবেশ শুরু হয়।

মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মিফতাহ সিদ্দিকীর পরিচালনায় সমাবেশে কোরআন তেলওয়াতের পর স্বাগত বক্তব্য দেন মহানগর বিএনপির যুগ্ন আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রধান অতিথি সেলিমা রহমানসহ বিশেষ অতিথিরা সমাবেশস্থলে এসে হাজির হননি।

দুপুর থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিভিন্ন উপজেলা ও ওয়ার্ড বিএনপির নেতা-কর্মীরা রেজিস্টারি মাঠে আসতে শুরু করেন।

এদিকে বেলা ৩টার দিকে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ শুরু হবে।

আরও পড়ুন:
গণফোরাম ও পিপলস পার্টিকে নিয়ে বিএনপির বৈঠক
খুলনায় সমাবেশ নিয়ে অনুমতির অপেক্ষায় বিএনপি
কে পালায় তা সবাই জানে: মির্জা ফখরুল
মরণযাত্রা না, আওয়ামী লীগের শোকযাত্রা: গয়েশ্বর
আন্দোলনের পরবর্তী সময় ও স্থান জানাল বিএনপি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Only BNP leaders do not want Khaleda Zias release Information Minister

বিএনপির নেতারাই খালেদা জিয়ার মুক্তি চান না: তথ্যমন্ত্রী

বিএনপির নেতারাই খালেদা জিয়ার মুক্তি চান না: তথ্যমন্ত্রী তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ মঙ্গলবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন। ছবি: নিউজবাংলা
হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে মির্জা ফখরুল সাহেবদের মাতব্বরিটা আর থাকে না। সে জন্য ওনারা চান না যে খালেদা জিয়া কারাগার থেকে মুক্তি পান। তা চাইলে তারা আদালতে গিয়ে বড় বড় আইনজীবী দিয়ে মামলা লড়তেন।’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা চান না যে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পান। তারা যদি তা চাইতেন তাহলে আদালতে গিয়ে বড় বড় আইনজীবী দিয়ে মামলা লড়তেন।’

মঙ্গলবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বিশেষ শিশুদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবদের মাতব্বরিটা আর থাকে না। সে জন্য ওনারা চান না যে খালেদা জিয়া কারাগার থেকে মুক্তি পান।’

তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতারা কিছুদিন আগে বলেছিলেন, খালেদা জিয়া এমন অসুস্থ যে বিদেশে নেয়া না হলে তিনি মারা যাবেন। তাদের কথায় মনে হচ্ছিল, তারা চাচ্ছিলেন খালেদা জিয়া মারা যান। উনি বাংলাদেশের চিকিৎসকদের চিকিৎসায় ভালো হয়ে গেলেন।’

হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘এখন কোনো ইস্যু নেই। খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ইস্যু হালে পানি পায়নি। ১০ ডিসেম্বর বড় একটা অশ্ব ডিম্ব পেড়েছিল। তাদের আন্দোলনে তাদের নেতা-কর্মীরাও সাড়া দেয়নি। তাই এখন তারা রোড এক্সিডেন্টের মধ্যে গেছে।’

ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমান, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কার্যনির্বাহী সদস্য আনোয়ার হোসেন, আওয়ামী লীগ জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন মিয়া ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণসহ অন্যান্য নেতা বক্তব্য দেন।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনকে ভয় বলেই ষড়যন্ত্রের পথে বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পাশাপাশি দায়িত্বশীলতাও প্রয়োজন: তথ্যমন্ত্রী
সরকারকে টেনে নামানোর হুমকি এখন মানুষের কাছে কৌতুক: তথ্যমন্ত্রী
বিএনপি ও তার মিত্ররা পেছনে না টানলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: তথ্যমন্ত্রী
পরাজয় নিশ্চিত জেনেই ব্যালট ছিনতাই করেছেন বিএনপিপন্থীরা: তথ্যমন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Governments commitment to protect human rights reiterated

মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত জেনেভায় মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার তার্ক-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ছবি: নিউজবাংলা
জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তার্ক-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সরকারের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার অনেক কমেছে। তথ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্যও সরকার তথ্য সুরক্ষা আইন নিয়ে কাজ করছে।

বাংলাদেশে মানবাধিকার সুরক্ষা ও প্রসারে জাতিসংঘের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে সরকার।

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক মঙ্গলবার জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তার্ক-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এই অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

বৈঠকে আইনমন্ত্রী হাইকমিশনারকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তার অফিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার কথা উল্লেখ করেন।

সরকারের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার অনেক কমেছে বলে আইনমন্ত্রী হাইকমিশনারকে জানান।

আইনমন্ত্রী বলেন, সরকার এই আইনের অপব্যবহার বন্ধের ব্যাপারে সজাগ রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এ সংক্রান্ত আইনের গুড প্রাকটিস নিয়ে সরকার আলোচনা করছে। আইনটি নিয়ে সরকার সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও পরামর্শ করছে।

মন্ত্রী আরও বলেন, তথ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সরকার তথ্য সুরক্ষা আইন নিয়ে কাজ করছে। সম্প্রতি প্রস্তাবিত আইনের একটি খসড়া প্রকাশিত হয়েছে। আইনটি নিয়ে সরকার অংশীজনদের নিয়ে পরামর্শ করছে।

বৈঠকে হাইকমিশনার জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্রের পঁচাত্তর বছরপূর্তি উপলক্ষে তার অফিসের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন। তিনি এ ব্যাপারে বাংলাদেশের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

আইনমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের প্রচেষ্টা সফল করতে জাতিসংঘের অধিকতর শক্তিশালী ও কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।

বৈঠকে জেনেভায় জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মো. সুফিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
অনেকে না জেনেই মানবাধিকারের ছবক দেন: আইনমন্ত্রী
নাগরিক মত প্রকাশের স্বাধীনতা কমেছে: জাতিসংঘ মহাসচিব
মানবাধিকার রক্ষার অঙ্গীকার ভঙ্গ সরকারের: সুলতানা কামাল
দেশে গুম কি কমছে
জাতিসংঘের মানবাধিকারপ্রধানের উদ্বেগের দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The news of the mobile court is not real

ভ্রাম্যমান আদালতের খবরে আসলই না বরপক্ষ

ভ্রাম্যমান আদালতের খবরে আসলই না বরপক্ষ সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুন নাহার বাল্যবিবাহ দেয়ার অভিযোগে কনের বাবা-মাকে জরিমানা করছেন। ছবি: নিউজবাংলা
'গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর (১৩) বাল্যবিবাহের আয়োজন চলছিল। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাৎক্ষণিক বিয়ে বন্ধ করে দিই। এসময় কনের বাবাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা ও মুচলেকা নেয়া হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের খবর পেয়ে বরপক্ষ কনের বাড়িতে আসেনি।'

নোয়াখালীল সেনবাগে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন করায় বাবাকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ খবর পেয়ে ওই ছাত্রীর বাড়িতে যায়নি বরপক্ষ।

মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের খাজুরিয়া সরদারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এ তথ্য নিশ্চিত করে সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুন নাহার বলেন, 'গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর (১৩) বাল্যবিবাহের আয়োজন চলছিল। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাৎক্ষণিক বিয়ে বন্ধ করে দিই। এসময় কনের বাবাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা ও মুচলেকা নেয়া হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের খবর পেয়ে বরপক্ষ কনের বাড়িতে আসেনি।'

আরও পড়ুন:
ইংল্যান্ড-ওয়েলসে বাল্যবিয়ে নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল
বাল্যবিবাহ করতে গিয়ে জরিমানা
বাল্যবিবাহ: ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৯ জন জেলে
বাল্যবিয়ে ঠেকাল দর্শনা থানা পুলিশ
শ্বশুরবাড়ি নয়, স্কুলে যাবে মেয়েটি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
No information on arrest of Arab Khan Dubai Police Headquarters

আরাবকে আটকের কোনো তথ্য নেই: দুবাই পুলিশ

আরাবকে আটকের কোনো তথ্য নেই: দুবাই পুলিশ আরাব খান। ফাইল ছবি
সংযুক্ত আরব আমিরাতে দুবাই পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ই-মেইল পাঠিয়ে ভারতীয় পাসপোর্টধারী আরাব খানকে নিয়ে তথ্য জানতে চাওয়া হয়। একই তথ্য জানতে চাওয়া হয় তাদের অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যমেও।

ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানসহ বেশ কিছু তারকাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকান উদ্বোধন করা পুলিশ হত্যা মামলার আসামি বাংলাদেশি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাব খানকে আটকের কোনো তথ্য নেই দুবাই পুলিশের কাছে।

মঙ্গলবার রাতে নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে দুবাই পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স-এর তথ্যকেন্দ্র । তাদের দাবি, আরাব খানকে আটক করা নিয়ে তারা কিছু জানে না।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ই-মেইল পাঠিয়ে ভারতীয় পাসপোর্টধারী আরাব খান সম্পর্কে তথ্য জানতে চাওয়া হয়। একই তথ্য জানতে চাওয়া হয় তাদের অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যমেও।

উত্তরে দুবাই পুলিশের তথ্যকেন্দ্র বলেছে, ‘আরাব খান নামের কাউকে আটকের তথ্য আমাদের কাছে নেই।’ আরাবকে নিয়ে কোনো তথ্য আছে কি না জানতে চাইলে তারা বলেন, ‘না, কোনো তথ্যই নেই।’

এর আগে এদিনই দুপুরে একাধিক সূত্রের বরাত দিয়ে আরাবকে আটকের তথ্য জানায় বাংলাদেশি একাধিক সংবাদমাধ্যম। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করে কিছু বলা হচ্ছিল না।

কয়েক দিন ধরেই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলছিলেন আরাব খান, আসছিলেন লাইভেও। তার আটকের খবরের মধ্যেই বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকেও ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন তিনি।

এ ছাড়া দুবাইয়ে আরাব খান আটক হননি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, রবিউল ইসলাম ওরফে আরাব খান পালিয়ে থাকতে পারবেন না। আমি এটুকুই বলতে পারি যে, বাংলাদেশের আসামি কোনো বন্ধু রাষ্ট্রে গিয়ে পালিয়ে থাকতে পারবে না। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে দুবাইয়ে যোগাযোগ করা হয়েছে।

পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খান হত্যা মামলার আসামি আরাব খান ওরফে রবিউল ইসলাম আলোচনায় আসেন মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে গোল্ড জুয়েলারি শপ ‘আরাব জুয়েলার্স’ উদ্বোধন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই আলোচনা শুরু হয়। শপটির লোগো বানানো হয় ৬০ কেজি স্বর্ণ দিয়ে।

আরাবের এই জুয়েলারি শপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ পান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, ইউটিউবার হিরো আলমসহ বেশ কয়েকজন।

এ নিয়ে সাকিব আল হাসানের ভিডিও বার্তার পর বিষয়টি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) নজরে আসে।

ফেরারি আসামি আরাব খানের মালিকানাধীন আরাব জুয়েলার্স উদ্বোধন হয় ১৫ মার্চ রাতে। দুবাইয়ে নিউ গোল্ড সোক হিন্দ প্লাজার ৫ নম্বর ভবনের ১৬ নম্বর দোকানটি তার। সাকিবসহ অন্যরা এই আয়োজনে অংশ নেন।

ডিবি মতিঝিল বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘পুলিশ পরিদর্শককে হত্যা মামলার চার্জশিট হয়েছে অনেক আগেই। রবিউল চার্জশিটভুক্ত পলাতক আসামি। জুয়েলারি শপ উদ্বোধনের ঘোষণার পর আমরা আইডেন্টিফাই করি, যে ব্যক্তি আরাব খান নামে আইডিটি পরিচালনা করছেন, তিনি পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খাঁন হত্যা মামলার আসামি রবিউল ইসলাম। তার ভারতীয় একটি পাসপোর্ট ও বাংলাদেশি পাসপোর্ট আমাদের কাছে রয়েছে।’

আরাবকে ইন্টারপোলের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন ডিবি মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার রাজিব আল মাসুদ।

সবশেষ সোমবার দুবাইয়ে থাকা আরাবের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির আবেদন গ্রহণের কথা শুনেছেন বলে জানান পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

চট্টগ্রামের এনায়েত বাজার পুলিশ ফাঁড়ির নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের পুলিশপ্রধান বলেন, ‘আরাব খানের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য ইন্টারপোলসহ বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ শুরু করেছি। ওই নামে রেড নোটিশ জারির একটা বিষয় (আবেদন/অনুরোধ) দিয়েছি। এটা বোধ হয় ইন্টারপোল গ্রহণ করেছে, এ রকম একটা খবর আমি পেয়েছি।’

আরও পড়ুন:
আরাবের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন নিহত মামুনের ভাই
দুবাইয়ে গ্রেপ্তার হননি আরাব: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
আরাব খানকে আটকের খবর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The Chief Information Commissioner is Abdul Malek

প্রধান তথ্য কমিশনার হলেন আবদুল মালেক

প্রধান তথ্য কমিশনার হলেন আবদুল মালেক আবদুল মালেক। ছবি: সংগৃহীত
প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের নিয়োগের মেয়াদ ১৬ জানুয়ারি শেষ হয়। এরপর থেকে তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগম প্রধান তথ্য কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন আবদুল মালেক।

তথ্য কমিশনার আবদুল মালেককে প্রধান তথ্য কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

মঙ্গলবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, প্রধান তথ্য কমিশনার হিসেবে আবদুল মালেকের পদমর্যাদা, পারিশ্রমিক, ভাতা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধা সরকার নির্ধারণ করবে।

প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের নিয়োগের মেয়াদ ১৬ জানুয়ারি শেষ হয়। এরপর থেকে তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগম প্রধান তথ্য কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন আবদুল মালেক।

সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার পর বিসিএস ১৯৮৪ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা আবদুল মালেক ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি তথ্য কমিশনার হিসেবে যোগ দেন।

তার আগে তিনি স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সচিব-১, কুমিল্লার জেলা প্রশাসক এবং ময়মনসিংহের ধোবাউড়া ও রংপুর সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
After raping the child the two floated the body in the river

শিশুকে ধর্ষণের পর মরদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেন ২ জন

শিশুকে ধর্ষণের পর মরদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেন ২ জন
ধোবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টিপু সুলতান বলেন, হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা করে শিশুটির পরিবার। এ ঘটনায় চারজনকে আটকের পর দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকি দুজনকে ছেড়ে দেয়া হয়।

ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় নুসরাত জাহান মীম নামে এক শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ময়মনসিংহ মুখ্য ৫ নম্বর আমলী আদালতের বিচারক ইকবাল হোসাইন গ্রেপ্তার একজনকে কারাগারে পাঠালেও আরেকজন শিশু হওয়ায় গাজীপুরের কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালত পুলিশ পরিদর্শক মো. জসিম উদ্দিন।

এর আগে সোমবার রাতে ধোবাউড়া সদর উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার গামারিতলা ইউনিয়নের কলসিন্দুর গ্রামের মো. ইসরাফিলের ছেলে ১৯ বছর বয়সী মো. ইউসুফ ও একই গ্রামের ১৫ বছর বয়সী আরেকটি কিশোর।

১১ বছর বয়সী নিহত নুসরাত জাহান মীম একই গ্রামের দিনমজুর খোকন মিয়ার মেয়ে। সে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

পুলিশের ভাষ্য, গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে নিখোঁজ ছিল শিশুটি। পরিবারের লোকজন খুঁজতে গিয়ে রাত ৯টার দিকে বাড়ির পাশে নিতাই নদীতে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে খবর পেয়ে রাত ১১টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এসময় শিশুটির গলায় আঘাতের চিহ্ন ও ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়।

নিহত শিশুর বাবা খোকন মিয়া বলেন, ঘটনার দিন বিকেলে মীম আমাকে বলেছিল বাজার থেকে খাবার নিয়ে আসতে। পরে বাজারে চলে গেলে সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে বাড়ি থেকে খবর আসে মেয়েকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমতাবস্থায় দ্রুত ছুটে এসে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে নদীর কিনারায় মরদেহ পাওয়া যায়।

ধোবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টিপু সুলতান বলেন, হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা করে শিশুটির পরিবার। এ ঘটনায় চারজনকে আটকের পর দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকি দুজনকে ছেড়ে দেয়া হয়।

এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, গ্রেপ্তারের পর পুলিশ সুপারের নির্দেশে হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তারা জানায়, মীম বাড়ি থেকে বাইরে আসলে তাকে তুলে নিয়ে কলাবাগানে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়। পরে ধর্ষণ শেষে রাত ৮টার দিকে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে নিকটবর্তী নদীতে মরদেহ ভাসিয়ে দিয়ে অভিযুক্তরা পালিয়ে যান।

আরও পড়ুন:
শেকলে বাঁধা স্বামীকে উদ্ধারে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার স্ত্রী
৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ মামলায় ৫৫ বছরের ব্যক্তি গ্রেপ্তার
সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় ফাহিমার লাশ
ফেব্রুয়ারিতে ধর্ষণের শিকার ৪৪ নারী-শিশু
নারী সহকর্মীকে ধর্ষণ মামলায় কনস্টেবল রিমান্ডে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
6 thousand kg mother hilsa seized

৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ

৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ সিদ্ধিরগঞ্জে মঙ্গলবার ভোরে কোস্টগার্ডের জব্দ করা ইলিশ। ছবি: নিউজবাংলা
কোস্টগার্ডের পাগলা স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট শামস্ সাদেকীন নির্ণয়ের নেতৃত্বে মঙ্গলবার ভোরে সিদ্ধিরগঞ্জের কাঁচপুর সেতু সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় একটি পিকআপ ভ্যান তল্লাশি করে ৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ করা হয়।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে অভয়াশ্রম থেকে অবৈধভাবে আহরণ করা ৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। মঙ্গলবার ভোরে এই বিশেষ অভিযান চালানো হয়। পরে জব্দ করা এসব ইলিশ গরিব-দুস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।

কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান জানান, জাটকা নিধন রোধে দুই মাসব্যাপী অভয়াশ্রম এলাকায় জাটকা রক্ষার কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত এই কার্যক্রম চালাকালে মৎস্য আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ ও কেনাবেচা নিষিদ্ধ রয়েছে।

কোস্টগার্ড কর্মকর্তা আরও জানান, গোয়েন্দা তথ্য ছিল যে চাঁদপুরে মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকা থেকে আহরণ করা বিপুল ইলিশ ঢাকায় আসবে। পরে কোস্টগার্ডের পাগলা স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট শামস্ সাদেকীন নির্ণয়ের নেতৃত্বে সিদ্ধিরগঞ্জের কাঁচপুর সেতু সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় একটি পিকআপ ভ্যান তল্লাশি করে ৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ করা হয়। তবে এসব ইলিশের মালিককে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোছা. ফরিদা ইয়াসমিন। অভিযান শেষে জব্দ করা ইলিশ স্থানীয় মাদ্রাসা, এতিমখানা, গরিব ও দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে