× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The office of the vice chancellor in Chabi was vandalized due to the lack of jobs of Chhatra League workers
google_news print-icon

ছাত্রলীগ কর্মীর চাকরি না হওয়ায় চবিতে উপাচার্যের কার্যালয়ে ভাঙচুর

ছাত্রলীগ-কর্মীর-চাকরি-না-হওয়ায়-চবিতে-উপাচার্যের-কার্যালয়ে-ভাঙচুর
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে ছাত্রলীগ। ছবি: নিউজবাংলা
চবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মঈনুল ইসলাম রাসেল বলেন, ‘ছাত্রলীগের স্বর্ণপদক প্রাপ্ত ছেলেকে চাকরি না দিয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলন নেতা ও জামাত-শিবির মদদপুষ্ট নিয়োগপ্রার্থীকে নেয়া হচ্ছে। আমাদের দাবি এদেরকে বাদ দিতে হবে।’

শিক্ষক পদে ছাত্রলীগ কর্মীর চাকরি না হওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্যের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। একই সঙ্গে শাটল ট্রেন অবরোধ করে রেখেছে তারা।

চবির সিন্ডিকেট সভা চলাকালে সোমবার বিকাল চারটার দিকে ভাঙচুর চালানো হয়।

চবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মঈনুল ইসলাম রাসেল বলেন, ‘ছাত্রলীগের স্বর্ণপদক প্রাপ্ত ছেলেকে চাকরি না দিয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলন নেতা ও জামাত-শিবির মদদপুষ্ট নিয়োগপ্রার্থীকে নেয়া হচ্ছে। আমাদের দাবি এদেরকে বাদ দিতে হবে।’

ছাত্রলীগ কর্মীর চাকরি না হওয়ায় চবিতে উপাচার্যের কার্যালয়ে ভাঙচুর

তিনি বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত জামাত-শিবির মদদপুষ্ট নিয়োগপ্রার্থীকে বাদ দেয়া হবে না ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রেন অবরোধ থাকবে।’

চবির প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূইয়া বলেন, ‘ভাঙচুর কেন হয়েছে সেটা তদন্ত সাপেক্ষে বুঝা যাবে। নিয়োগের বিষয়ে এক্সপার্ট বোর্ড যাদের ভালো মনে করছে তাদের নিয়েছে। শাটলের বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।’

আরও পড়ুন:
চারুকলার সংকট নিরসনে কমিটি ঘোষণা চবির
চবির মার্কেটিং বিভাগের পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন সিরেমনির জমকালো আয়োজন
উৎসবে রঙিন চবির মার্কেটিং বিভাগ
তৃতীয় দিনে গড়াল চবি চারুকলা শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
চবির চারুকলার শিক্ষার্থীদের ২২ দাবিতে ক্লাস বর্জন ও অবস্থান কর্মসূচি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The parents held the feet of the judge protesting the students

বিচারকের পা ধরলেন অভিভাবকরা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

বিচারকের পা ধরলেন অভিভাবকরা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ অভিভাবকদের লাঞ্ছনার অভিযোগ এনে মঙ্গলবার বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে সড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ। ছবি: নিউজবাংলা
বগুড়ার জজ আদালতের এক বিচারকের মেয়ে অন্যদের মতো শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দিতে না চাওয়ায় সহপাঠিদের সঙ্গে বচসা হয়। এ ঘটনায় ওই বিচারক বিদ্যালয়ে এসে কয়েকজন অভিভাবককে ডেকে আনেন। অভিযোগ উঠেছে, জেলের ভয় দেখানো হলে দুজন অভিভাবক বিচারকের পা ধরে ক্ষমা চান। এ ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে শিক্ষার্থীরা।

বগুড়ায় এক বিচারকের বিরুদ্ধে দুই ছাত্রীর মাকে অপদস্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দেয়াকে কেন্দ্র করে বিচারকের অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ের সঙ্গে সহপাঠীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পাল্টাপাল্টি পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে এ ঘটনার সূত্রপাত।

বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, “এই বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে বগুড়ার জজ আদালতের এক বিচারকের মেয়ে। বিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা পালাক্রমে শ্রেণিকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে থাকে। সোমবার ওই বিচারকের মেয়ের শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দেয়ার কথা ছিল। তবে নিজেকে বিচারকের মেয়ে পরিচয় দিয়ে সে শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দিতে অস্বীকার করে। এ নিয়ে সহপাঠীদের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডতা হয়।

“ওই রাতেই বিচারকের মেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মাধ্যমে মেসেঞ্জারে তার সহপাঠীদের বস্তির মেয়ে উল্লেখ করে পোস্ট দেয়। সে পোস্টে উল্লেখ করে, ‘তোরা বস্তির মেয়ে। আমার মা জজ। তোদের মায়েদের বল আমার মায়ের মতো জজ হতে।’

“ওই পোস্টে বিচারকের মেয়ের চার সহপাঠী পাল্টা উত্তর দেয়। এ নিয়ে ওই বিচারক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাবেয়া খাতুনকে মঙ্গলবার অভিভাবকদের ডাকতে বলেন। মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে প্রধান শিক্ষকের ডাকে ওই ৪ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বিদ্যালয়ে আসেন। সে সময় ওই বিচারক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে জেলে দেয়ার হুমকি দেন। এ সময় দুই অভিভাবককে ওই বিচারকের পা ধরে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয়।”

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সহকারী শিক্ষিকা বলেন, ‘বিচারকের মেয়ে ও কিছু শিক্ষার্থী পাল্টাপাল্টি পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে প্রধান শিক্ষিকার কক্ষে বিচার বসানো হয়। এ সময় বিচারক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জেলে দেয়ার হুমকি দিলে দুইজন অভিভাবক নিজে থেকেই পা ধরে ক্ষমা চান। তাদেরকে কেউ বাধ্য করেনি বা পা ধরতে বলেনি।’

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। সরকারি চাকরিজীবীদের সন্তানদের সঙ্গে বেসরকারি চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ীদের সন্তানদের মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব কাজ করে।

‘যতটুকু জেনেছি সোমবার বিচারকের মেয়ের ঝাড়ু দেয়ার কথা ছিল। তবে সে তিন মাস আগেই স্কুলে আসায় এই পরিবেশ হয়তো বুঝে উঠতে পারেনি। এজন্য সে ঝাড়ু দিতে প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে কাজটি সম্পন্ন করে। এ সময় অন্য শিক্ষার্থীরা তাকে ক্রিটিসাইজ করে। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়।’

প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘এ কারণে কয়েকজন শিক্ষার্থী ও অভিভাবককে ডাকা হয়। তাদের সঙ্গে কথা বলা হয়। কিন্তু অভিভাবকদের মাফ চাওয়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ করে। অভিভাবকেরা ভয় পেয়ে এভাবে মাফ চেয়েছেন। তাদেরকে কেউ বাধ্য করেনি।’

এদিকে অভিভাবকদের লাঞ্ছনা ও শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধের খবর পেয়ে বগুড়ার জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নিলুফা ইয়াসমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেলেনা আকতার বিদ্যালয়ে আসেন। তারা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সুরাহা করার আশ্বাস দেন।

একইসঙ্গে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নিলুফা ইয়াসমিনকে তদন্ত করার জন্য নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসক।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The importance and reputation of nursing profession is increasing in the world Prime Minister

বিশ্বে নার্সিং পেশার গুরুত্ব ও খ্যাতি বাড়ছে: প্রধানমন্ত্রী

বিশ্বে নার্সিং পেশার গুরুত্ব ও খ্যাতি বাড়ছে: প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার গাজীপুরের কাশিমপুরে ‘শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজ’-এর দ্বিতীয় স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। ছবি: বাসস
গাজীপুরে ‘শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজ’-এর দ্বিতীয় স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বর্তমান সরকার জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে নার্সিং পেশাকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করেছে এবং প্রায় ৪০ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছে। অভিজ্ঞতার জন্য চাকরির বয়সসীমা শিথিল করা হয়েছে। দেশ-বিদেশে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করে দিয়েছে।’

দেশের যুবসমাজকে নার্সিং শিক্ষা গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘নার্সের শিক্ষা গ্রহণ করলে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও কর্মসংস্থান হবে। সারাবিশ্বে নার্সিং পেশার গুরুত্ব ও খ্যাতি বাড়ছে।’

প্রধানমন্ত্রী বুধবার গাজীপুরের কাশিমপুরে ‘শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজ’-এর দ্বিতীয় স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠান-২০২৩ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা গ্রাজুয়েট হলেন, ডিগ্রি পেলেন, তাদেরকে জনগণকে সেবা দেয়ার কথা সব সময় মনে রাখতে হবে। একজন রোগী চিকিৎসা ও ওষুধে যতটা না সুস্থ হবে তার চেয়ে বেশি ও দ্রুত সুস্থ হবে ডাক্তারদের সহানুভূতি এবং নার্সদের সেবা পেয়ে।’

এ সময় খ্যাতনামা নার্স ও মানবসেবী ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের কথা উল্লেখ করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কলেজের ২১০ জন স্নাতকের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করেন। তিনি ছয়জন স্নাতক শিক্ষার্থীকে তাদের অসামান্য একাডেমিক রেকর্ডের জন্য ‘প্রাইম মিনিস্টার্স অ্যাওয়ার্ড’ দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের একটি অ্যানালিটিক প্রতিষ্ঠান ‘গ্যালাপ’-এর হিসাব অনুযায়ী ২০২১ সালের মতো আবারও ২০২২ সালে নার্সিংকে সবচেয়ে বিশ্বস্ত পেশার খ্যাতি দেয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে নার্সিং পেশাকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করেছে এবং প্রায় ৪০ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছে। তাছাড়া অভিজ্ঞতার জন্য চাকরির বয়সসীমাও শিথিল করা হয়েছে। পাশাপাশি দেশ-বিদেশে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করে দিয়েছে।’

তিনি বলেন, সরকার দেশে প্রথমবারের মতো ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার পর এখন বিভাগীয় পর্যায়েও মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করছে। পর্যায়ক্রমে সব বিভাগে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে।’

সরকার প্রধান বলেন, ‘পুরনো ২৩টি নার্সিং ইনস্টিটিউটকে নার্সিং কলেজে উন্নীত করে চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স ও পোস্ট বেসিক কোর্স পরিচালনা করা হচ্ছে। আরও ১৬টি নার্সিং ইনস্টিটিউটকে নার্সিং কলেজে উন্নীতকরণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

‘সরকারি পর্যায়ে বর্তমানে ৬৯টি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা, বিএসসি বেসিক ও পোস্ট বেসিক এবং মাস্টার্স কোর্স চালু রয়েছে। নার্সিং ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণার জন্য ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড নার্সিং এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (নিয়েনার) প্রতিষ্ঠা করেছি।’

তিনি জানান, বর্তমানে দেশের সরকারি স্বাস্থ্য সেবায় ৪৪ হাজার ৫৩৪ জন নার্স ও মিডওয়াইফ কর্মরত। ২ হাজার ৩৬৭টি শূন্য পদের বিপরীতে সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান। এছাড়া ১০ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স ও ৫ হাজার মিডওয়াইফের নতুন পদ সৃজন প্রক্রিয়াধীন আছে।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে স্পেশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড নার্সিং কলেজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ তৌফিক বিন ইসমাইল এবং দ্বিতীয় ব্যাচের স্নাতক শিক্ষার্থী আনামুল হক।

স্নাতক বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন কেপিজে হেলথকেয়ার বেরহাদের সভাপতি নরহাইজাম বিনতি মোহাম্মদ।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এবং শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ মল্লিক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
‘করুণা নয়, ন্যায্য অধিকার চাই’
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ববির শ্রদ্ধা রাজনৈতিক উদ্দেশে নয়: প্রধানমন্ত্রী
সাহাবুদ্দিন কেন রাষ্ট্রপতি, জানালেন প্রধানমন্ত্রী
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা রাজনৈতিক কীভাবে, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
আদালতে সাজাপ্রাপ্ত কেউ নির্বাচন করতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Rabi admission application starts on Tuesday

রাবিতে ভর্তির আবেদন শুরু দুপুরে

রাবিতে ভর্তির আবেদন শুরু দুপুরে
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক খাদেমুল ইসলাম মোল্লা বলেন, প্রাথমিক আবেদন বুধবার দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে ২৭ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত চলবে। ভর্তিচ্ছুদের প্রাথমিকভাবে ৫৫ টাকা ফি দিয়ে আবেদন করতে হবে। বাছাই শেষে চূড়ান্ত আবেদন শুরু হবে ৯ এপ্রিল।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শুরু হচ্ছে ১৫ মার্চ, বুধবার। তা চলবে ২৭ মার্চ পর্যন্ত। পরবর্তীতে উত্তীর্ণরা ভর্তি পরীক্ষার জন্য চূড়ান্ত আবেদন করতে পারবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক খাদেমুল ইসলাম মোল্লা বলেন, বুধবার দুপুর ১২টায় প্রাথমিক আবেদন শুরু হবে। আবেদন প্রক্রিয়া চলবে ২৭ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত। ভর্তিচ্ছুদের প্রাথমিকভাবে ৫৫ টাকা ফি দিয়ে আবেদন করতে হবে। বাছাই শেষে চূড়ান্ত আবেদন শুরু হবে ৯ এপ্রিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির তথ্যমতে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার ২৯ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত এ (মানবিক), বি (বাণিজ্য) এবং সি (বিজ্ঞান) এই তিন ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রাথমিক আবেদনকারীদের মধ্য থেকে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে প্রতি ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭২ হাজার এবং বিভিন্ন কোটায় আবেদনকারী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

ভর্তি আবেদনের যোগ্যতা

২০২১ ও ২০২২ সালে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এতে মানবিক শাখা থেকে আবেদন করতে এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় (চতুর্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ-৩ সহ মোট জিপিএ ৭ থাকতে হবে। বাণিজ্য শাখা থেকে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫ সহ মোট জিপিএ ৭.৫ থাকতে হবে। বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫ সহ মোট জিপিএ ৮ থাকতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Anti scientists want to make madrasa students beggars Education Minister

বিজ্ঞানবিরোধীরা মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভিক্ষুক বানাতে চায়: শিক্ষামন্ত্রী

বিজ্ঞানবিরোধীরা মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভিক্ষুক বানাতে চায়: শিক্ষামন্ত্রী সোমবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের আয়োজনে শিক্ষক সম্মেলনে বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ছবি: নিউজবাংলা
দীপু মনি বলেন, ‘মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা কি বিজ্ঞান-প্রযুক্তি পড়বে না? শুধু কি নামাজ পড়াবে আর নিজে একটি করে মাদ্রাসা তৈরি করবে? কিন্তু আমরা দেশকে ভিক্ষুকের দেশ থাকতে দিতে পারি না।’

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পড়ানোর বিরোধিতাকারী এবং জঙ্গিবাদের প্রশ্রয়দাতারা মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভিক্ষুক বানাতে চায়, দেশকে ভিক্ষুক বানাতে চায়।

সোমবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের আয়োজনে শিক্ষক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

দীপু মনি বলেন, ‘মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা কি বিজ্ঞান-প্রযুক্তি পড়বে না? শুধু কি নামাজ পড়াবে আর নিজে একটি করে মাদ্রাসা তৈরি করবে? কিন্তু আমরা দেশকে ভিক্ষুকের দেশ থাকতে দিতে পারি না।’

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পাশের দেশের ছবি দিয়ে, ফটোশপ করে বলা হলো এটা আমাদের বাচ্চাদের পড়ানো হচ্ছে। অ্রথচ ওই বই দেশেই পড়ানো হয় না। একেবারে কদর্য ভাষায় মিথ্যাচার। শিক্ষকদের, মন্ত্রীকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ ও হুমকি দেয়া কি ইসলাম সমর্থন করে?

‘যারা আমাদের দেশকে ভিক্ষুক করে রাখতে চায়, যারা দেশের অগগতিকে রুখতে চায়, যারা জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দিতে চায় তাদেরকে আমরা কখনোই ইসলামের সেবক ভাবতে পারি না।’

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করব। যেখানে ভুল পেয়েছি সেখানে সংশোধন করেছি। আরও ভুল থাকলে সংশোধন করা হবে। কমিটি গঠন করা হয়েছে, কমিটি দেখবে। ২৬টি বই করোনা পরিস্থিতির মধ্যে তৈরি করা সহজ কাজ নয়।’

অনুষ্ঠানে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক হাবিবুর রহমান, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক কায়সার আহমেদ, স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ মো. নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মো. তেলাওয়াত হোসেন খানসহ অন্য অনেক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
এইচএসসিতে পাস করা শিক্ষার্থীর চেয়ে উচ্চশিক্ষায় আসন বেশি: শিক্ষামন্ত্রী
ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির দুটি বই প্রত্যাহার
শিক্ষাক্রম নিয়ে উদ্দেশ্যমূলক মিথ্যাচার হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
পাঠ্যবইয়ে তথ্যসূত্র উল্লেখ করতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
কোথাও বই পৌঁছাতে দেরি হলে অবশ্যই দেখব: শিক্ষামন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
National Fluency Olympiad was organized by LTDEZ

এলটিডিইজেডের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় ফ্লুয়েন্সি অলিম্পিয়াড

এলটিডিইজেডের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় ফ্লুয়েন্সি অলিম্পিয়াড এলটিডিইজেডের প্রথম জাতীয় ফ্লুয়েন্সি অলিম্পিয়াডে বিজয়ী, আয়োজক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টরা। কোলাজ: নিউজবাংলা
ইংরেজিতে ফ্লুয়েন্ট স্পিকিং শেখার প্রতিষ্ঠান এলটিডিইজেড আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় অনলাইনে জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেয় দেশের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী। সেখান থেকে সিলেকশনের পর প্রথম ১০০ জনকে চূড়ান্ত পর্ব তথা সেমিফাইনাল রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়।

‘সাবলীল কথা বলো, সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটাও’ স্লোগানকে সামনে রেখে শুরু হওয়া ‘এলটিডিইজেড (এলটিডেজ) প্রথম জাতীয় ফ্লুয়েন্সি অলিম্পিয়াড-২০২৩’-এর চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ঢাকার মৌচাকে শনিবার আয়োজক প্রতিষ্ঠান এলটিডিইজেডের প্রধান কার্যালয়ে প্রতিযোগিতার সমাপনী হয়।

বিজয়ীদের বাছাই যেভাবে

ইংরেজিতে ফ্লুয়েন্ট স্পিকিং শেখার প্রতিষ্ঠান এলটিডিইজেড আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় অনলাইনে জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেয় দেশের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী। সেখান থেকে সিলেকশনের পর প্রথম ১০০ জনকে চূড়ান্ত পর্ব তথা সেমিফাইনাল রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়।

চারটি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে (বাংলা উপস্থিত বক্তৃতা, ইংরেজিতে উপস্থিত বক্তৃতা, টার্ন দ্য কোট এবং স্পেলিং বি) প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। চারটি গ্রুপে ভাগ করা হয় অংশগ্রহণকারীদের।

শিশু শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত গ্রুপ (এ), চতুর্থ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত গ্রুপ (বি), নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত গ্রুপ (সি) এবং বিশেষায়িত ক্যাটাগরিতে (গ্রুপ ডি) শিক্ষার্থীদের মা ও প্রাপ্তবয়স্করা অংশ নেন।

বাংলা ভাষায় দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বাংলা উপস্থিত বক্তৃতাকে আবশ্যক করা হয়েছিল।

যারা চ্যাম্পিয়ন

ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর বা তরুণ নেতৃত্ব ক্যাটাগরিতে স্বর্ণপদক অর্জন করে ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া ইসলাম পূর্ণতা। দ্বিতীয় স্থান তথা রৌপ্য পদক অর্জন করে সেনাপল্লি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র নাফিস আহমেদ। তৃতীয় স্থান অর্জন করে ব্রোঞ্জ পদক পায় কিশলয় বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাজিয়া সুলতানা হানাদি।

বাংলা উপস্থিত বক্তৃতায় ক-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামলিনা ইসলাম জিয়ান ঝারতাজ। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় আহরাজ আকবর চৌধুরী ও ইমতাজ হোসেন সাফির।

খ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আফিফা আদিবা আফরা। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় ইরিনা শেখ রাফা ও মাহমুদ বিন-নূর।

গ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সুহিতা নাথ। প্রথম ও দ্বিতীয় রানার আপ হয় সংস্থীতা কর্মকার ভূমি ও মুন্তাসির তাসিন।

ঘ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হন হুসনা জাকিয়া নিপা। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হন সাবিকুন্নাহার ও মিতু আক্তার।

ইংরেজিতে উপস্থিত বক্তৃতায় ক-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী আবরার সাইফুল্লাহ। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় সামলিনা ইসলাম জিয়ান ঝারতাজ ও আহরাজ আকবর চৌধুরী।

খ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড গার্লস হাই স্কুলের নাজরাতুল মাইশা মিরা। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় সামিয়া ইসলাম পূর্ণতা ও ইরিনা শেখ রাফা।

গ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সংস্থীতা কর্মকার ভূমি। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় রুফাইদা তাসনিম ফারহা ও মুন্তাসির তাসিন।

ঘ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. সাইফুদ্দিন শেখ। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হন খালেদা পারভিন সুপ্তি ও রাসেল ইসলাম।

টার্ন দ্য কোট প্রতিযোগিতায় ক-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের দিশান রায় দুর্জয়। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় সামলিনা ইসলাম জিয়ান ঝারতাজ ও মিসকাত ইসলাম নাহিয়ান।

খ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী আহনাফ ইন্তিসার শান ও শ্রীপর্ণা পাল। প্রথম রানারআপ হয় নাচিয়াত ইসলাম নাবা। দ্বিতীয় রানারআপ হয় সাফওয়ান কবির ও ইয়াশফা বিভা।

গ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সুহিতা নাথ। রানারআপ হন মুন্তাসির তাসিন।

ঘ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হন সাবিকুন্নাহার। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় যথাক্রমে সাইফুদ্দিন শেখ ও খালেদা পারভিন সুপ্তি।

স্পেলিং বি প্রতিযোগিতায় ক-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় নেভী অ্যাঙ্করেজ স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রিয়ান গুপ্তা। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় সাউদা সালসাবিল জান্নাহ ও জুন্নুরাইন আলিফা।

খ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী শ্রীপর্ণা পাল। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় সামিয়া ইসলাম পূর্ণতা ও সাফওয়ান কবির।

গ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সাংস্থীতা কর্মকার ভূমি। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয় আহনাফ আবিদ রুহি ও সিলভিয়া আনোয়ার।

ঘ-গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন সাবিকুন্নাহার। প্রথম রানারআপ হয়েছেন মিতু আক্তার। দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন মোহাম্মাদ সাইফুদ্দিন শেখ ও রাসেল ইসলাম।

এলটিডিইজেডের ভাষ্য

ফ্লুয়েন্সি অলিম্পিয়ডের সভাপতি শাহরিয়ার ইমন বলেন, ‘মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের মাধ্যম হলো কথা বলা। আর এই কথা মানুষের সামনে বলতে গেলেই আমাদের জড়তা, লজ্জা ও ভয় চলে আসে। তাই শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করাই এই প্রতিযোগিতার বড় লক্ষ্য ছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘সমাজে বেশি ছোটদেরও অভূতপূর্ব প্রতিভা আছে, কিন্তু তা সুযোগের অভাবে বিনষ্ট হয়। তাই আমরা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি যে, প্রথম-দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরাও এখানে বাংলা ও ইংরেজিতে উপস্থিত বক্তৃতা দিয়েছে, করেছে ডিবেটের মতো প্রতিযোগিতা। এভাবে চললে তারা কয়েক বছরের মধ্যেই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারবে।

‘আমরা চাই, আমাদের স্কুলে ছোট ছোট শিশুদেরও বাংলা ও ইংরেজিতে এ রকম অনর্গল কথা বলা শেখানো হোক। সরকার এই ধরনের উদ্যোগ নিলে আমরা কাজ করতে পারব।’

আয়োজক প্রতিষ্ঠানে এলটিডিইজেডের চেয়ারপারসন আরিফা বারী বলেন, ‘মেধাবৃত্তিক উন্নয়নে আমরা সবসময়ই এগিয়ে আসি। আর তাই মায়েদের জন্যও এই অলিম্পিয়াডে প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রাখা হয়, যেটা ছিল আসলেই অভূতপূর্ব। ছিল বয়স্কদের জন্যও ভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা।

‘আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল বাংলা বক্তৃতা প্রতিযোগিতা বাধ্যতামূলক করা। আমরা দ্রুত সময়ে ইংরেজিতে কথা বলা শেখানোর প্রতিষ্ঠান হলেও মাতৃভাষা বাংলা যাতে করে আমাদের শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে চর্চা করতে পারে, সে বিষয়টিও ছিল এই প্রতিযোগিতার অন্যতম সার্থকতা।’

আরও পড়ুন:
ইন্টারন্যাশনাল লিডারশিপ-টিচার্স ট্রেনিং সার্টিফিকেট ডিস্ট্রিবিউশন প্রোগ্রাম এলটিডিইজেডের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
UGC member Dr Sajjad Hossain received the Australian Leadership Award

অস্ট্রেলিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইউজিসির সদস্য ড. সাজ্জাদ হোসেন

অস্ট্রেলিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইউজিসির সদস্য ড. সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) ড. সাজ্জাদ হোসেন। ছবি: নিউজবাংলা
ড. সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিএল) একজন পরিচালকও।  এই প্রখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ১৯৬৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষাজীবনেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র এবং তুখোড় ছাত্রনেতা।

বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার প্রসারে অবদান রাখায় অস্ট্রেলিয়ান অ্যাকাডেমি অফ বিজনেস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন (এএবিএল) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য (ইউজিসি) ড. সাজ্জাদ হোসেন।

শনিবার এএবিএল কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়।

ড. সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিএল) একজন পরিচালকও। এই প্রখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ১৯৬৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

শিক্ষাজীবনেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র এবং তুখোড় ছাত্রনেতা।

আরও পড়ুন:
নিউজবাংলা ও দৈনিক বাংলার দুই প্রতিবেদক পুরস্কৃত
নিউজবাংলার প্রতিবেদনে মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন পাপড়ি
‘মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২২’ প্রদান
কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন তরুণ স্থপতি
নাশিদ-আরমীনের অ্যালবাম পেল গ্র্যামি মনোনয়ন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
British Council scholarship scheme to help women pursue careers in STEM

নারীদের স্টেম বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়তে ব্রিটিশ কাউন্সিলের বৃত্তি প্রকল্প

নারীদের স্টেম বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়তে  ব্রিটিশ কাউন্সিলের বৃত্তি প্রকল্প
যুক্তরাজ্যের ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পার্টনারশিপে এ বৃত্তি প্রকল্পের অধীনে রয়েছে টিউশন ফি, মাসিক বৃত্তি, ভ্রমণ ব্যয়, ভিসা ও হেলথ কাভারেজ। যদি কোনো নারী অন্যের ওপর নির্ভর থেকে থাকে তাহলে অতিরিক্ত সহায়তাসহ এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল কিংবা গণিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণ অব্যাহত রাখতে বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা করবে ব্রিটিশ কাউন্সিল।

দক্ষিণ এশিয়া, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকাসহ নির্বাচিত দেশসমূহ থেকে ১শ’রও বেশি নারী শিক্ষার্থীকে যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা আর্লি অ্যাকাডেমিক ফেলোশিপ অর্জনে সম্মানজনক এ বৃত্তি প্রদান করা হবে। এর ফলে নারী শিক্ষার্থীরা স্টেম বিষয়ে অধ্যয়নের মাধ্যমে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।

যুক্তরাজ্যের ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পার্টনারশিপে এ বৃত্তি প্রকল্পের অধীনে রয়েছে টিউশন ফি, মাসিক বৃত্তি, ভ্রমণ ব্যয়, ভিসা ও হেলথ কাভারেজ। যদি কোনো নারী অন্যের ওপর নির্ভর থেকে থাকে তাহলে অতিরিক্ত সহায়তাসহ এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ইউএন সায়েন্টিফিক এডুকেশন অ্যান্ড কালচারাল অর্গানাইজেশনের (ইউনেস্কো) তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ৩০ শতাংশের কম গবেষক হচ্ছেন নারী এবং নারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ উচ্চশিক্ষায় গ্রহণের সময় স্টেম সংশিষ্ট বিষয় নির্বাচন করেন। বৈশ্বিকভাবে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে নারী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের হার সবচেয়ে কম (৩ শতাংশ); এক্ষেত্রে, এর পরের অবস্থানে রয়েছে প্রকৃতি বিজ্ঞান, গণিত ও পরিসংখ্যান (৫ শতাংশ); এবং প্রকৌশল, উৎপাদন ও নির্মাণ (৮ শতাংশ)। গত সেশনে ১২০ জন শিক্ষার্থী এ বৃত্তি নিয়ে তাদের পছন্দের বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ভর্তি হয়েছেন।

বাংলাদেশ থেকে আগ্রহীরা মাস্টার্স ডিগ্রি ও আর্লি অ্যাকাডেমিক ফেলোশিপ, উভয় ক্ষেত্রেই আবেদন করতে পারবেন।

এ নিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের পরিচালক টম মিশসা বলেন, আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নারীদের উচ্চশিক্ষায় আবারও স্টেম বৃত্তির ব্যাপারে ঘোষণা দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এ বৃত্তি তাদের জীব্ন পরিবর্তনে ভূমিকা রাখবে এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মেধাবী নারী শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্যের বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি কংবা আর্লি অ্যাকাডেমিক ফেলোশিপ অর্জন করতে পারবেন। আমি বাংলাদেশের আগ্রহী আবেদনকারীদের দক্ষিণ এশিয়ার জন্য আবেদনের যোগ্যতাগুলো দেখতে এবং দ্রুত আবেদন করতে উৎসাহিত করছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ও কোর্স সহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে ভিজিট করুন এই লিঙ্কে । বৃত্তির জন্য আবেদন এখন উন্মুক্ত রয়েছে। এ বৃত্তির ক্ষেত্রে অংশীদার যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব নিয়ম অনুযায়ী বৃত্তির আবেদন গ্রহণের তারিখ শেষ হবে (বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে মার্চের শেষ থেকে মে ২০২৩ পর্যন্ত)।

আরও পড়ুন:
জীবনমান উন্নয়নে বাংলাদেশের পাশে থাকবে ব্রিটিশ সরকার
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে চীনা চর: এমআই-ফাইভ
ব্রিটিশ রানির খেতাব পেলেন শহীদ মনসুর আলীর নাতি শেহরিন
হাসপাতালে প্রিন্স ফিলিপ
বিএটিবি তামাকপণ্যের প্রচার করছে, অভিযোগ ভয়েসের

মন্তব্য

p
উপরে