× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Some are in the forest some are in relatives houses due to KNF fear
google_news print-icon

কেএনএফ আতঙ্কে কেউ জঙ্গলে, কেউ আত্মীয়ের বাসায়

কেএনএফ-আতঙ্কে-কেউ-জঙ্গলে-কেউ-আত্মীয়ের-বাসায়
কেএনএফ আতঙ্কে গ্রাম ছেড়েছে ৪০ পরিবার। ছবি: নিউজবাংলা
রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুন শিবলী বলেন, আশ্রয় নেয়া পরিবারগুলোর খবর নিয়েছি। কেউ কেউ নিজেদের আত্মীয়ের বাসায় আবার কেউ জঙ্গলে রয়েছে। তবে সোমবার আরও পরিবারের পালিয়ে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) নিয়ে আতঙ্কে মারমা সম্প্রদায়ের অন্তত ৪০টি পরিবার গ্রাম ছেড়েছে।

জঙ্গি ও সশস্ত্র সংগঠনবিরোধী যৌথ বাহিনীর অভিযানের মুখে কেএনএফ আতঙ্ক ছড়ালে মুলপি পাড়া থেকে ওই পরিবারগুলোর সদস্যরা নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য বাড়ি ছাড়েন।

কেউ রুমা বাজারের মারমা ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ভবন, কেউ আত্মীয়ের বাসায় আবার কেউ বা জঙ্গলে পালিয়ে যান বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

শনিবার সন্ধ্যায় পাহাড়ের প্রচণ্ড শীত উপেক্ষা করে জীবন বাঁচানোর তাগিদে ছোট ছোট শিশুসন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে ১ নম্বর পাইন্দু ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুলপি পাড়ার মারমা সম্প্রদায়ের বাসিন্দারা পালাতে থাকেন বলে নিশ্চিত করেছেন পাইন্দু ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা।

তিনি জানিয়েছেন, কেএনএফ আতঙ্কে যে যার মতো আশ্রয় নিয়েছেন। অধিকাংশই রুমা সদরে মারমা ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ভবনে আশ্রয় নিয়েছেন। এখানে ৪০ জন রয়েছেন। পরিস্থিত শান্ত না হওয়ার পর্যন্ত তারা রুমা সদরে অবস্থান করবেন বলে জানান এই জনপ্রতিনিধি।

স্থানীয়রা জানান, রুমা সদর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরত্বে মুলপি পাড়া গ্রাম। ওই গ্রামে বম সম্প্রদায়ের ৮০টি ও মারমা সম্প্রদায়ের ৫১টি পরিবারের বসবাস। গ্রামটি দুর্গম এলাকায় হওয়ায় গ্রামের ভেতর দিয়ে কেএনএফ প্রতিনিয়ত চলাফেরা করতো।

তারা জানান, কেএনএফের চলাচলের কারণে গ্রামবাসীর আতঙ্কিত হয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছে না এবং তাদের অত্যাচারে সবাই ভয়ে থাকে।

রুমার স্থানীয় সাংবাদিক শৈহ্লাচিং মারমা জানান, তারা বর্তমান পরিস্থিতির কারণে আতঙ্কে রুমা সদরে আশ্রয় নিয়েছেন।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, ওই গ্রামের একজনকে কেএনএফ ধরে নিয়ে যায় সম্প্রতি, তাকে মারধর করে আহত অবস্থায় জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। ওই ঘটনার পর গ্রামে লোকজনদের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করে এবং গ্রাম থেকে বাইরে না যাওয়ার হুমকি দেয় কেএনএফ সন্ত্রাসীরা।

শনিবার সন্ধ্যায় সন্ত্রাসীরা অন্য স্থানে গেলে সেই সুযোগে পালাতে শুরু করে গ্রামবাসী। পালিয়ে আসা অনেক পরিবার এখনও জঙ্গলে রয়েছে। কোনো কোনো পরিবার তাদের নিকটআত্বীয়দের বাসায় আশ্রয় নিয়েছে।

রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মামুন শিবলী বলেন, আশ্রয় নেয়া পরিবারগুলোর খবর নিয়েছি। কেউ কেউ নিজেদের আত্মীয়ের বাসায় আবার কেউ জঙ্গলে রয়েছে। তবে সোমবার আরও পরিবারের পালিয়ে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

আরও পড়ুন:
কেএনএফের তৎপরতা নিয়ে সতর্ক সরকার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
22 students are suddenly sick at school in Comilla

কুমিল্লায় স্কুলে হঠাৎ অসুস্থ ২২ শিক্ষার্থী

কুমিল্লায় স্কুলে হঠাৎ অসুস্থ ২২ শিক্ষার্থী কুমিল্লায় স্কুলে হঠাৎ অসুস্থ ২২ শিক্ষার্থী। ছবি: নিউজবাংলা
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম জানান, চারজন শিক্ষার্থী গরমে অসুস্থ হয়ে পড়লে অন্যরাও ভয় ও আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে পড়ে। সবাইকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে বেশিরভাগই চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর সুবল-আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের ২২ শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। অসুস্থদের মধ্যে চারজন দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছে।

শিক্ষার্থীদের অসুস্থতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহিনুল ইসলাম।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, বুধবার ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা ছিল। ওই সময় বিভিন্ন কক্ষের শিক্ষার্থীরা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে শিক্ষক ও অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় তাদেরকে দ্রুত দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম জানান, চারজন শিক্ষার্থী গরমে অসুস্থ হয়ে পড়লে অন্যরাও ভয় ও আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে পড়ে। সবাইকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে বেশিরভাগই চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।

হাসপাতালে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের দেখতে যান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম, দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজর মোহাম্মদ আলী সুমনসহ অনেকে।

মঙ্গলবার একই স্কুলের শিক্ষার্থী হাবিবা অসুস্থ হয়ে মারা যায়। তার চোখ মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়। যে কারণে অনেকেই ধারণা করেছেন হিট স্ট্রোকে হাবিবার মৃত্যু হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, ময়নাতদন্তের পর হাবিবার মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

আরও পড়ুন:
অসততার দায়ে ‘সততা হাসপিটাল’ সিলগালা
ফেনসিডিল সেবনের ভিডিও শেয়ার করায় আওয়ামী লীগ নেতাকে হত্যা
কুমিল্লায় দেশি অনেক মাছ বিলুপ্তির শঙ্কা
বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে ফিরতে হলো জানাজা পড়ে
কুমিল্লায় যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In Naogaon the human chain of journalists has been suspended due to the assurance of the Food Minister

খাদ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, নওগাঁয় ডিসিকে নিয়ে সাংবাদিকদের মানববন্ধন স্থগিত

খাদ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, নওগাঁয় ডিসিকে নিয়ে সাংবাদিকদের মানববন্ধন স্থগিত নওগাঁ প্রেস ক্লাবের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকরা। ছবি: নিউজবাংলা
সম্মিলিত সাংবাদিক সংগ্রাম কমিটি নওগাঁর আহ্বায়ক কায়েস উদ্দিন বলেন, ‘খাদ্যমন্ত্রী যেহেতু উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দিয়েছেন, সে কারণে আমরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি সমস্যাটির সঠিক সুরাহা হবে। আর যদি সমাধান না হয় তবে আগামীতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেয়ায় নওগাঁয় জেলা প্রশাসকের (ডিসি) প্রত্যাহার দাবিতে পূর্বঘোষিত মানববন্ধন স্থগিত করেছেন সাংবাদিকরা।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহরের মুক্তির মোড়ে কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন করার কথা ছিল সাংবাদিকদের, তবে নওগাঁ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও খাদ্যমন্ত্রী উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দেয়ায় মানববন্ধন স্থগিত করা হয়েছে।

সাংবাদিকদের সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ, ‘সরকারি স্বার্থ’ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সংবাদ প্রকাশে বাধা সৃষ্টি এবং সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে ডিসি খালিদ মেহেদী হাসানের প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি দিয়েছিল সম্মিলিত সাংবাদিক সংগ্রাম কমিটি, নওগাঁ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সম্মিলিত সাংবাদিক সংগ্রাম কমিটি নওগাঁর আহ্বায়ক কায়েস উদ্দিন বলেন, ‘জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবকে অবজ্ঞা করে সাংবাদিকদের সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করছেন। তার খামখেয়ালি আচরণে সরকারি স্বার্থ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সংবাদ প্রকাশে ব্যাঘাত হচ্ছে। এতে সরকার ও নওগাঁবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের ক্ষতিসাধনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকায় জেলার সকল সাংবাদিকের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

‘জেলার একাধিক পেশাজীবী ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গেও তিনি এমন আচরণ করছেন। তার কর্মকাণ্ডে জেলাবাসী ক্ষুব্ধ। সমন্বয়হীনতায় তিনি জেলা প্রশাসন চালাতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তাকে (খালিদ মেহেদী হাসান) প্রত্যাহারে কঠোর আন্দোলনের ডাক দেয়া হয়েছিল। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দেয়ায় মানববন্ধন কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘খাদ্যমন্ত্রী যেহেতু উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দিয়েছেন, সে কারণে আমরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি সমস্যাটির সঠিক সুরাহা হবে। আর যদি সমাধান না হয়, তবে আগামীতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
বহিরাগত ঠেকাও, ছাত্রলীগকে খাদ্যমন্ত্রী
আমরা দালাল নই, ভারত অকৃত্রিম বন্ধু: খাদ্যমন্ত্রী
স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশকে ধ্বংস করতে চায়: খাদ্যমন্ত্রী
নারীদের সমান অংশগ্রহণ ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়: খাদ্যমন্ত্রী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা কলুষিত করেছে বিএনপি: খাদ্যমন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Husband and wife came to settle the quarrel and killed

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া মীমাংসা করতে এসে খুন

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া মীমাংসা করতে এসে খুন খুনের ঘটনায় একজনকে আটক করেছে দিনাজপুরের কোতোয়ালি থানা পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত
দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম বলেন, নুর মোহাম্মদকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

দিনাজপুর সদরে দম্পতির ঝগড়া মীমাংসা করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন আবদুস সোবহান (৪২) নামের এক ব্যক্তি।

এ ঘটনায় হত্যাকারী নূর মোহাম্মদকে (৬০) আটক করেছে পুলিশ।

সদর উপজেলার আস্করপুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে খুনের ঘটনা ঘটে। বুধবার ভোররাত ৪টার দিকে নূর মোহাম্মদকে আটক করা হয়।

খুন হওয়া আবদুস সোবহান আস্করপুর ইউনিয়নের সুন্দরা মাঝাপাড়া এলাকার আমিনুদ্দিন ইসলামের ছেলে। নূর মোহাম্মদ কুড়িগ্রাম জেলার প্রয়াত আবদুল গণির ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, নূর মোহাম্মদ সুন্দরা মাঝাপাড়া এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। এক বছর আগে স্ত্রীকে নিয়ে মুকুন্দপুর গ্রামে গিয়ে বসবাস শুরু করেন তিনি। নানা বিষয় নিয়ে প্রায়ই স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া লেগে থাকত তার।

মঙ্গলবার নূর মোহাম্মদের শ্বশুর জয়নাল আবেদীন ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার মোতাহারের পাশাপাশি শাহাজান, হামিদুলকে নিয়ে তাদের বিবাদ মীমাংসা করার জন্য। একপর্যায়ে নূর মোহাম্মদকে বাড়ি থেকে ডাকার জন্য সোবহানকে পাঠানো হয়। তিনি বাড়িতে ডাকতে গেলে নূর মোহাম্মদ দা দিয়ে সোবহানের ঘাড়ের ওপর কোপ দেন। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান আবদুস সোবহান।

দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম বলেন, নুর মোহাম্মদকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

আরও পড়ুন:
বলাৎকারের দৃশ্য দেখে ফেলায় শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যা
তেলাপোকার ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা, হাসপাতালে মৃত্যু চবি ছাত্রীর
মহাসড়কে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা
জুয়ার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে হত্যা, সব আসামি খালাস
বনানী চেকপোস্টে বুকে গুলি করে পুলিশ সদস্যের ‘আত্মহত্যা’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
More than 400 worshipers pray for rain

বৃষ্টির জন্য ৪ শতাধিক মুসল্লির নামাজ

বৃষ্টির জন্য ৪ শতাধিক মুসল্লির নামাজ ধামরাই উপজেলার শরিফবাগ কামিল মাদ্রসার মাঠে খোলা আকাশের নিচে বুধবার সকাল ৮টার দিকে নামাজ হয়। ছবি: নিউজবাংলা
নামাজের আগে সব নিয়মকানুন শিখিয়ে দেন শরিফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার। পরে নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন তিনি।

প্রচণ্ড গরম থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির আশায় সালাতুল ইসতিসকার নামের নামাজ আদায় করেছেন ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার চার শতাধিক মুসল্লি।

বুধবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার শরিফবাগ কামিল মাদ্রসার মাঠে খোলা আকাশের নিচে নামাজ হয়। বিশেষ এ নামাজে ৪ শতাধিক মুসল্লি অংশ নেন।

নামাজের আগে সব নিয়মকানুন শিখিয়ে দেন শরিফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার। পরে নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন তিনি।

নামাজ পড়তে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. আশরাফুল বলেন, ‘গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়ছেই। এ জন্য আমরা মহান আল্লাহর দরবারে প্রশান্তির বৃষ্টি চেয়েছি।

‘যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আমরা প্রথমেই সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি। এ নামাজ ও দোয়ার মধ্য দিয়ে সেই কাজ করা হলো। সৃষ্টিকর্তা রহমত বর্ষণ করবেন বলে আশা করছি।’

প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার বলেন, ‘ধামরাইয়ের কয়েকটি গ্রাম একত্রিত হয়ে আজ সালাতুল ইসতিসকার অর্থাৎ বৃষ্টির জন্য আমরা সালাত আদায় করেছি। আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা চেয়েছি, ভিক্ষা চেয়েছি তিনি যেন আমাদের সকলের গুনাহ ক্ষমা করে দিয়ে আমাদের মাঝে বৃষ্টি প্রদান করেন।

‘এই প্রার্থনাই আমরা আল্লাহর দরবারে করেছি এবং সারা দেশবাসী বৃষ্টি জন্য যে কষ্ট করছেন, সেটি যেন বৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ লাঘব করে দেন, এই দোয়া করেছি। ইনশাল্লাহ আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করে বৃষ্টি দিয়ে এই কষ্ট থেকে মুক্তি দেবেন।’

আরও পড়ুন:
প্রেমিকার ঘরে পড়েছিল যুবকের মরদেহ
৪০ দিন জামাতে নামাজ পড়ে সাইকেল পেল ১৭ শিশু
বৃষ্টির জন্য নামাজ, বিশেষ দোয়া

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sweet mango cultivation is increasing in Lalmai hills

লালমাই পাহাড়ে বাড়ছে মিষ্টি আমের চাষ

লালমাই পাহাড়ে বাড়ছে মিষ্টি আমের চাষ লালমাই পাহাড়ের বারপাড়া এলাকায় আমের পরিচর্যায় ব্যস্ত এক বাগানমালিক। ছবি: নিউজবাংলা
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বাগানটি পরিদর্শন করেছি। এই আম সবার শেষে বাজারে আসে। স্বাদ অসাধারণ। রসালো। বাজারে এই আমের চাহিদা ভালো। তাই বারি-৪ চাষ করে কৃষক লাভবান হতে পারবেন।’

আমের ভারে ডালগুলো নুইয়ে পড়ছে। রং, আকার, আকৃতি প্রায় এক। কোনো কোনো গাছ থেকে ভেসে আসছে পাকা আমের সুমিষ্ট ঘ্রাণ। এমন দৃশ্য এখন কুমিল্লা লালমাই পাহাড়ের চূড়ায়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ে বাড়ছে মিষ্টি আমের চাষ।

পাহাড়ের বড় ধর্মপুর, বারপাড়া, রতনপুরসহ বিভিন্ন এলাকার বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে নানা জাতের আম। শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে আমের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বাগান মালিকরা।

পাহাড়ের বারপাড়া এলাকার একটি বাগানে গিয়ে দেখা যায়, পাহাড় ও ঢালুতে এই বাগানের অবস্থান। বাগানের পরিমাণ দুই একর। চার থেকে পাঁচ হাত উঁচু আম গাছ। প্রতি গাছে কয়েকশো আম ঝুলছে। গাছে গাছে আম দেখে মনে হবে আমের মেলা বসেছে কিংবা কোনো শিল্পী তার পটে ছবি এঁকে রেখেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা আসছেন বাগানের আম দেখতে। এই বাগানে হালকা বাতাসে দুলছে বারি-৪ আম।

বাগানের মালিক পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সাবেক কর্মকর্তা এআরএম হারিছুর রহমান ও তার স্ত্রী জোহরা নাছরিন বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত। তারা গাছের মরা ডাল ভেঙ্গে দিচ্ছেন। গাছে পানি দিচ্ছেন। আগাছা পরিষ্কার করছেন।

এআরএম হারিছুর রহমান বলেন, ‘এটা আমার গ্রামের বাড়ি। জায়গাটি খালি পড়ে ছিল। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের লোকজনের পরামর্শে বাগানটি করেছি। এই শুকনো মাটিতে এই আম হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ ছিল। তাদের পরামর্শে পরিচর্যা করেছি। এই বাগান থেকে সাত বছর ফল সংগ্রহ করছি। আমার বাগান দেখে আরও কয়েকজন উদ্বুদ্ধ হয়েছে।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আশাবাদ আগামী কয়েক বছরে পাহাড়ে আমের চাষ আরও বাড়বে।

স্থানীয় উপসহকারী কৃষি অফিসার এম এম শাহারিয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘বারি-৪ ওজনে ৫০০ থেকে ৯০০ গ্রাম হয়ে থাকে। স্বাদ ভালো। কাঁচা পাকা উভয় অবস্থায় এটি মিষ্টি। আমাদের পরামর্শ মোতাবেক পরিচর্যা করায় তার বাগানের ফলন ভালো হয়েছে। তার দেখাদেখি অন্যরাও আগ্রহী হচ্ছেন।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বাগানটি পরিদর্শন করেছি। এই আম সবার শেষে বাজারে আসে। স্বাদ অসাধারণ। রসালো। বাজারে এই আমের চাহিদা ভালো। তাই বারি-৪ চাষ করে কৃষক লাভবান হতে পারবেন।’

আরও পড়ুন:
আমিরাতে আগুনে তিন বাংলাদেশির মৃত্যু
আম গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে সফেদা!
গুটি দিয়ে নওগাঁয় আম পাড়া শুরু
৯২৬ বিলাসবহুল গাড়ি নিয়ে মোংলায় বিদেশি জাহাজ
নাটোরে আম পাড়া শুরু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
15 killed in pick up truck collision in Sylhet

সিলেটে পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ১৫

সিলেটে পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ১৫ সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় স্বজনদের আহাজারি। ছবি: নিউজবাংলা
ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।

সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় পিকআপে ট্রাকের ধাক্কার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে।

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজির বাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে ১৪ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ৫৫ বছর বয়সী মো. সি‌জিল মিয়া, ৫৫ বছর বয়সী এক‌লিম মিয়া, ৬৫ বছর বয়সী হা‌রিছ মিয়া, ২৭ বছর বয়সী সৌরভ ‌মিয়া, ৬০ বছর বয়সী সাজেদুর, ৩০ বছর বয়সী বাদশা মিয়া, ৫০ বছর বয়সী সাধু মিয়া, ৫০ বছর বয়সী রশিদ মিয়া , ২৫ বছর বয়সী মেহের, সুনামগঞ্জের শা‌ন্তিগঞ্জ উপজেলার ৪০ বছর বয়সী শাহীন মিয়‌া, ২৬ বছর বয়সী দুলাল মিয়া , ৫০ বছর আওলাদ হোসেন, হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের ৪৫ বছর বয়সী আমিনা বেগম এবং নেত্রকোণার বারহাট্টার ৪০ বছর বয়সী আওলাদ মিয়া। একজনের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।

পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সিলেট মহানগর থেকে পিকআপে প্রায় ৩০ জন নারী-পুরুষ নির্মাণ শ্রমিক জেলার ওসমানীনগর উপজেলার গোয়ালাবাজার যাচ্ছিলেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে দক্ষিণ সুরমার নাজিরবাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে পৌঁছলে মুনশীগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী বালুবাহী ট্রাকটি ধাক্কা দেয় শ্রমিক বহনকারী পিকআপটিকে।

এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ১১ জন। পরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১০ জন। হতাহতদের উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হতাহতরা সকলেই নির্মাণ শ্রমিক।

ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।

দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি মো. শামসুদ্দোহা জানান, দুর্ঘটনার পর নাজিরবাজারের দুদিকে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশের তৎপরতায় তিন ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

আরও পড়ুন:
হবিগঞ্জে বাসচাপায় অটোরিকশার ৩ আরোহী নিহত
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় বাবা-ছেলে ও ট্রাকচাপায় মা-মেয়ে নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত  
যাত্রাবাড়ীতে বাসের ধাক্কায় যুবক নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৪

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Mother and daughter died due to electrocution in Meherpur

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যুর ঘটনায় স্বজনদের আহাজারি। ছবি: নিউজবাংলা
ভবানীপুর পুলিশ ক‍্যাম্প ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাড়াভাঙা গ্রামে মা ও মেয়ের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের প্রাথমিক তদন্ত চলমান রয়েছে।’

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।

জেলার গাংনী উপজেলার কাজিপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙা গ্রামে মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো দুজন হলেন হাড়াভাঙা গ্রামের মিন্টু মিয়ার স্ত্রী ২৩ বছর বয়সী তাসলিমা খাতুন ও তার মেয়ে ১৪ মাস বয়সী মেয়ে মারিয়া।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে কাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলম হুসাইন জানান, মিন্টু মিয়া তার নিজ বাড়িতে ব‍্যাটারিচালিত পাখি ভ‍্যান চার্জে দিয়ে বাহিরে যান। ব‍্যাটারি চার্জ হওয়ার পর মিন্টুর স্ত্রী তাসলিমা চৌদ্দ মাস বয়সী মেয়ে মারিয়াকে কোলে নিয়ে বিদ্যুৎতের লাইন থেকে চার্জার খুলতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ঘটনাস্থলেই মা-মেয়ের মৃত্যু হয়।

ভবানীপুর পুলিশ ক‍্যাম্প ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাড়াভাঙা গ্রামে মা ও মেয়ের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের প্রাথমিক তদন্ত চলমান রয়েছে।’

আরও পড়ুন:
মতিঝিলে বিদ্যুতে প্রাণ গেল মিস্ত্রির
জমি দখলে বাধা দেয়ায় খুন, দুজনের মৃত্যুদণ্ড
‘দুধের শিশু’র গলায় লিচুর বীজ আটকে মৃত্যু
দর্শনায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শিশুকে অপহরণের পর হত্যার মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

মন্তব্য

p
উপরে