× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
In Rangamati father and son were killed in a grenade explosion
google_news print-icon

রাঙ্গামাটিতে বাবা-ছেলে নিহতের ঘটনাটি গ্রেনেড বিস্ফোরণে

রাঙ্গামাটিতে-বাবা-ছেলে-নিহতের-ঘটনাটি-গ্রেনেড-বিস্ফোরণে
এই বাড়িতেই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। ছবি: নিউজবাংলা
কাপ্তাই উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘আমি শুনেছি, জঙ্গলে কাজ করতেন ইসমাইল মিয়া। সেখান থেকে খেলনার বল মনে করে গ্রেনেডটি বাড়িতে নিয়ে এসেছিলেন।

রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে গত রোববার বাবা-ছেলে নিহত হওয়ার ঘটনাটি গ্রেনেড বিস্ফোরণেই ঘটেছে।

সোমবার কাপ্তাই উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে এখনও তদন্ত চলছে।

এদিকে গ্রেনেড থেকে বিস্ফোরণের ঘটনাটি স্বীকার না করলেও ঘটনাস্থল থেকে গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন কাপ্তাই থানার ওসি জসিম উদ্দিন।

বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহত ৪৫ বছর বয়সী ইসমাইল মিয়া ও ৭ বছর বয়সী তার ছেলে মো. রিফাত নিহত হয়। এ ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় ইসমাইলের স্ত্রী সখিনা বেগমকে। তারা কাপ্তাই উপজেলার ৪ নম্বর ইউনিয়নে নতুন বাজার এলাকার বাদশা মিয়ার টিলার বাসিন্দা। রোববার সন্ধ্যায় সেখানেই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে।

এ বিষয়ে কাপ্তাই থানার ওসি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনাটির কিভাবে ঘটেছে তা নিয়ে সেনাবাহিনী তদন্ত করছে। তবে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে। বিস্ফোরণটি কারা ঘটিয়েছে তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত চলছে।’

এদিকে কাপ্তাই উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘আমি শুনেছি, জঙ্গলে কাজ করতেন ইসমাইল মিয়া। সেখান থেকে খেলনার বল মনে করে গ্রেনেডটি বাড়িতে নিয়ে এসেছিলেন। এক পর্যায়ে তার ছেলে এটি নিয়ে খেলতে গেলে গ্রেনেডটির বিস্ফোরণ ঘটে। এতে বাবা-ছেলে নিহত হন এবং ইসমাইলের স্ত্রী গুরুতর আহত হন।’

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিস্ফোরণের শব্দ শোনার পর স্থানীয়রা ঘটনাস্থল গিয়ে দেখেন- বাবা-ছেলেসহ তিনজন মাটিতে পড়ে আছেন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ইসমাইল ও রিফাতকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

প্রতিবেশী মো. শহীদুল বলেন, ‘মসজিদে নামাজ পড়ার সময় বিকট একটি শব্দ শুনতে পাই। এসে দেখি ঘরের ভেতরে ইসমাইলের স্ত্রী কাঁদছে। বন্ধ থাকায় আমরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখি, ইসমাইল ও তার ছেলে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। পরে আমরা তাদের তিনজনকেই হাসপাতালে পাঠাই।’
বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানটি ঘিরে রাখে পুলিশ। পরে সেখানে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষজ্ঞ দল হাজির হয়। নিহত ইসমাইল মিয়া পেশায় মাঝি ছিলেন।

আরও পড়ুন:
বিএম ডিপোতে ফের আগুন
ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণে হোটেল কর্মচারীর মৃত্যু
সৌদিতে বিস্ফোরণে বাংলাদেশি যুবক নিহত
গাংনীতে বিস্ফোরণে মামলা, বিএনপির ২০ নেতা-কর্মী আসামি
গাংনীতে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ: বোমার মতো ৩টি বস্তু উদ্ধার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Gas explosion in Rupganj Father also left after three children

রূপগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণ: তিন সন্তানের পর চলে গেলেন বাবাও

রূপগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণ: তিন সন্তানের পর চলে গেলেন বাবাও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট। ফাইল ছবি
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, ভোরের দিকে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে ছেলে-মেয়েসহ চারজন মারা গেলেন।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে তিন সন্তানের মৃত্যুর পর প্রাণ হারিয়েছেন মোহাম্মদ বাবুল মিয়া (৪০), যার শরীরের ৬৬ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।

এ নিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনায় চারজনের প্রাণহানি হলো।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) বৃহস্পতিবার ভোর পাঁচটার দিকে বাবুলের মৃত্যু হয়।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, ভোরের দিকে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে ছেলে-মেয়েসহ চারজন মারা গেলেন।

তিনি আরও জানান, বর্তমানে দুজন চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে বাবুলের স্ত্রী শেলির দেহের ৩০ শতাংশ এবং মেয়ে মুন্নির দেহের ২০ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

আরও পড়ুন:
গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: আরও চারজনসহ মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১০
সিলেটে ফিলিং স্টেশনে দগ্ধদের ঢাকায় প্রেরণ
রূপগঞ্জে স্টিল মিল বিস্ফোরণে শ্রমিক নিহত, দগ্ধ ৬
রূপগঞ্জে তিতাসের লাইনে লিকেজ, গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
প্রাণ বাঁচাতে হাসপাতাল ছেড়ে সপরিবারে থানায় সাংবাদিক

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Gas explosion in Rupganj Child Taslima left after two brothers

রূপগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণ: দুই ভাইয়ের পর চলে গেল শিশু তাসলিমা

রূপগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণ: দুই ভাইয়ের পর চলে গেল শিশু তাসলিমা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট। ছবি: নিউজবাংলা
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার ভোরে সোহেল ও ইসমাইল নামের দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয় আইসিইউতে। মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে আইসিইউতে তাদের ছোট বোন তাসলিমাও মারা যায়, যার শরীরের ৬৩ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দুই ভাইয়ের মৃত্যুর পর ৯ বছর বয়সী শিশু তাসলিমার মৃত্যু হয়েছে।

এ নিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের প্রাণহানি হলো।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মঙ্গলবার রাতে শিশুটির মৃত্যু হয়।

গত শুক্রবার গ‍্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার ভোরে সোহেল ও ইসমাইল নামের দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয় আইসিইউতে। মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে আইসিইউতে তাদের ছোট বোন তাসলিমাও মারা যায়, যার শরীরের ৬৩ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনজনের বাবা বাবুলের দেহের ৬৬ শতাংশ, মা শেলির দেহের ৩০ শতাংশ এবং তাদের স্বজন মুন্নির দেহের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। চিকিৎসাধীন এ তিনজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

আরও পড়ুন:
রূপগঞ্জে তিতাসের লাইনে লিকেজ, গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
প্রাণ বাঁচাতে হাসপাতাল ছেড়ে সপরিবারে থানায় সাংবাদিক
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের ২ গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৫
রূপগঞ্জ ট্র্যাজেডির ১ বছর: এখনও কাঁদেন নিহতের স্বজনরা
রূপগঞ্জে কেমিক্যাল ফ্যাক্টরিতে আগুন: মৃত্যু বেড়ে ৪

মন্তব্য

বাংলাদেশ
How far is Cyclone Dana from any port?

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ কোন বন্দর থেকে কত দূরে

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ কোন বন্দর থেকে কত দূরে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র অবস্থান। ছবি: ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের আশপাশে বাতাসের গতিবেগ নিয়ে বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।’

বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ কোন সমুদ্রবন্দর থেকে কত দূরে, তা জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানটি বুধবার আবহাওয়ার পাঁচ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ দুপুর ১২টায় (২৩ অক্টোবর, ২০২৪) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।’

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের আশপাশে বাতাসের গতিবেগ নিয়ে বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।’

বন্দর ও জেলেদের উদ্দেশে বার্তায় বলা হয়, ‘চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

‘উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
‘এবারের ঈদের আনন্দ চাপা পড়েছে ভাঙা ঘরের নিচে’
রিমালে সুন্দরবনের ক্ষত দৃশ্যমান হচ্ছে, এখনও মিলছে মৃত প্রাণী
সুন্দরবন থেকে আরও ১৬টি মৃত প্রাণী উদ্ধার
‘রিমালে’ ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে ছাত্রলীগ
বান্দরবানে সদরের সঙ্গে রুমা-থানচির ভারী যান চলাচল বন্ধ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Matia Chowdhurys first funeral has been completed 

মতিয়া চৌধুরীর প্রথম জানাজা সম্পন্ন 

মতিয়া চৌধুরীর প্রথম জানাজা সম্পন্ন  আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী। ফাইল ছবি
মতিয়া চৌধুরীর ভাই মাসুদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, সিটি করপোরেশনের কাছে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফনের জন্য নতুন কবর চাওয়া হয়েছে। যদি পাওয়া যায়, তাহলে সেখানে দাফন করা হবে। অন্যথায় স্বামী বজলুর রহমানের কবরে তাকে দাফন করা হবে।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও বর্ষীয়ান রাজনীতিক মতিয়া চৌধুরীর প্রথম জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।

রমনা অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সে তার বাসভবনের সামনে বৃহস্পতিবার জানাজা সম্পন্ন হয়।

এর আগে মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স তার বাসায় পৌঁছালে বন্ধুবান্ধব, পরিবার ও অনুসারীরা তাকে শেষ বিদায় জানায়।

মতিয়া চৌধুরীর ভাই মাসুদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, সিটি করপোরেশনের কাছে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফনের জন্য নতুন কবর চাওয়া হয়েছে। যদি পাওয়া যায়, তাহলে সেখানে দাফন করা হবে। অন্যথায় স্বামী বজলুর রহমানের কবরে তাকে দাফন করা হবে।

রাজধানী এভারকেয়ার হাসপাতালে বুধবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮২ বছর বয়সে মারা যান প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী।

আরও পড়ুন:
ভোটের পর আপনাদের ভুলে যাই না: মতিয়া
কুমিল্লা সিটি মেয়রের জানাজায় মানুষের ঢল
ব্যারিস্টার মইনুলের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত
সাবেক ধর্মমন্ত্রীর জানাজায় মানুষের ঢল
দুই মামলায় সাঈদীর ছেলেসহ আসামি ৫১৭০ জন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fire of LPG vessel in Qutubdia under control 

কুতুবদিয়ায় এলপিজিবাহী জাহাজের আগুন নিয়ন্ত্রণে 

কুতুবদিয়ায় এলপিজিবাহী জাহাজের আগুন নিয়ন্ত্রণে  বঙ্গোপসাগরে কুতুবদিয়া উপকূলের পশ্চিমে বহির্নোঙর এলাকায় শনিবার রাত পৌনে একটার দিকে ‘সোফিয়া’ নামের লাইটারেজ জাহাজে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ছবি: নিউজবাংলা
সোয়া ১১ ঘণ্টা চেষ্টার পর রোববার দুপুর ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে জাহাজটির ভেতরে পুনরায় অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি এড়াতে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা কাজ চালাচ্ছেন।

বঙ্গোপসাগরে কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার বহির্নোঙরে এলপিজিবাহী ‘সোফিয়া’ নামের লাইটারেজ জাহাজে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

এ ঘটনায় জাহাজে থাকা ৩১ জন ক্রুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।

আগুনে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

রাতে ঘটনার পরপরই খবর পেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ এবং ক্রুদের উদ্ধারকাজ শুরু করে নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের কয়েকটি জাহাজ। উদ্ধারকাজে অংশ নেয় মেটাল শার্ক ও চারটি অগ্নিনির্বাপণী ও উদ্ধারকারী দল।

বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া উপকূলের পশ্চিমে বহির্নোঙর এলাকায় শনিবার রাত পৌনে একটার দিকে আগুনের ঘটনা ঘটে বলে জানান কোস্ট গার্ড পূর্ব জোনের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি।

আগুনের সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছে, তা নিশ্চিত করতে না পারলেও হতাহতের কোনো ঘটনা নেই বলে জানান তিনি।

কোস্ট গার্ডের এ কর্মকর্তা জানান, জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে যাচ্ছিল, তবে কোন দেশ থেকে এলপিজি বহন করে আনছিল, তা নিশ্চিত নন তিনি।

মুনিফ তকি বলেন, “এলপিজি বহনকারী ‘সোফিয়া’ নামের লাইটারেজ জাহাজটি কুতুবদিয়া উপকূলের পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরে নোঙর করেছিল। শনিবার মধ্যরাতে জাহাজটিতে আকস্মিক আগুন লেগে যায়। এতে আগুন ভয়াবহ রূপ নিয়ে ছড়িয়ে পড়ে।

“কুতুবদিয়ার উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের কয়েকটি জাহাজ। দুর্ঘটনা কবলিত জাহাজটির আগুন নিয়ন্ত্রণ ও ক্রুদের উদ্ধারকাজ চালায় কোস্ট গার্ডের দুটি জাহাজ এবং নৌবাহিনীর পাঁচটি অত্যাধুনিক জাহাজ।”

সোয়া ১১ ঘণ্টা চেষ্টার পর রোববার দুপুর ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে জাহাজটির ভেতরে পুনরায় অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি এড়াতে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা কাজ চালাচ্ছেন।

কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা বলেন, ‘জাহাজটিতে মোট ৩১ জন ক্রু ছিল। তাদের সবাইকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

‘তাদের উদ্ধারের পর প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রামের হোটেল আগ্রাবাদে রাখা হয়েছে।’

এটি নিছক দুর্ঘটনা নাকি কোনো ধরনের নাশকতা, তা জানতে কোস্ট গার্ডসহ সংশ্লিষ্টরা খোঁজখবর নিচ্ছে বলে জানান খন্দকার মুনিফ তকি।

আরও পড়ুন:
কুতুবদিয়ায় এলপিজিবাহী জাহাজে আগুন, ৩২ জনকে জীবিত উদ্ধার
কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলে পর্যটকের ঝুলন্ত মরদেহ, পকেটে চিরকুট
কক্সবাজারে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
জাহাজে আগুন নাশকতা হতে পারে: বিএসসি
পতেঙ্গায় অয়েল ট্যাংকারে বিস্ফোরণ, দুজনের মরদেহ উদ্ধার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Floods Livestock food shortage in Sherpur

বন্যা: শেরপুরে গবাদি পশুর খাদ্য সংকট

বন্যা: শেরপুরে গবাদি পশুর খাদ্য সংকট গবাদি পশু বাঁচাতে দ্রুত সরকারি সহায়তা প্রদানের দাবি করেছেন শেরপুরের বানভাসি খামারিরা। ছবি: নিউজবংলা
বন্যার অজুহাতে গোখাদ্যের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারি সহায়তা না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন বানভাসিরা।

শেরপুরে আকস্মিক বন্যায় গবাদি পশুর খাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে।

বন্যার অজুহাতে গোখাদ্যের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারি সহায়তা না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন বানভাসিরা।

গবাদি পশু বাঁচাতে দ্রুত সরকারি সহায়তা প্রদানের দাবি করেছেন তারা।

১৯৮৮ সালের পর স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখেছেন শেরপুরের লোকজন। হঠাৎই উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও অতি বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যায় নাজেহাল হয়ে পড়েছেন জেলার মানুষ। টানা চার দিনের বন্যায় ভেঙে পড়েছে জনজীবন।

গবাদি পশু নিয়ে বেশ বিপাকে রয়েছেন বানভাসিরা। বাড়িঘর ও গোয়ালঘরে পানি প্রবেশ করায় রাস্তার পাশে ও উঁচু স্থানে গবাদি পশু নিয়ে আশ্রয় নেন বন্যা কবলিতরা।

বন্যার পানিতে সবজি ক্ষেতসহ মাঠ ডুবে যাওয়ায় দেখা দিয়েছে ঘাসের অভাব। এ ছাড়া বাড়িঘরে পানি ওঠায় নষ্ট হয়ে গেছে খড়ের গাদা।

গাজীরখামারের করিম মিয়া বলেন, ‘এবার বন্যায় সব শেষ। ধান সব শেষ। খেড় (খড়) কই পামু পরে। আর সব তো ডুইবা আছে। ঘাসও নাই। কামাই, রোজগারও নাই। গরুর খাওয়া কিনমু ক্যামনে?’

বালুরঘাটের হারুন বলেন, ‘গরু-ছাগল নিয়া বিপদে পড়ছি। গরু রাস্তায় নিয়া রাখছি। রাতে পাহারা দিতাছি। গরুর খেড় সব ডুইবা গেছে।’

কলসপাড়ের সামসুল বলেন, ‘বন্যায় গরু-ছাগলের জন্য খাওয়া কেউ দিলে এল্লা উপকার হইত। টাকা-পয়সাও নাই যে খাওয়া কিনমু। ওদেরও পেট আছে। অনেক কষ্ট করতাছে গরু-ছাগল গুইল্লা।’

কলসপাড়ের রফিকুল বলেন, ‘আমরা বন্যার এত দিনেও কোনো সহায়তা পাইনি। আমাদের গবাদি পশু নিয়ে খুব বিপদে আছি। নিজেরা খাবার পাইতাছি না। আবার গরু-ছাগলের খাওয়ার ব্যবস্থা নাই।’

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এবিএম আবদুর রউফ জানান, প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে নিয়মিত কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত গবাদিপশুর খামারিদের প্রণোদনার আওতায় নিয়ে আসা হবে। এ ছাড়া খাদ্য সংকট নিরসনে দুর্গত এলাকায় ৩ টন গোখাদ্য বিতরণ করা হবে।

তিনি আরও জানান, এ বন্যায় জেলার ৬৬ জন খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। দুর্গত এলাকাগুলোতে অনেক প্রাণী খাদ্য সংকটে পড়েছে এবং নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে।

আরও পড়ুন:
শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
বন্যা: শেরপুরে প্রাণহানি বেড়ে ৭, পানিবন্দি ২ লাখ মানুষ
শেরপুরে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত, তিনজনের মৃত্যু
শেরপুরে তিন নদীর বাঁধে সাত ভাঙন, দুই উপজেলা শহর প্লাবিত
বন্যাদুর্গতদের সহায়তা অব্যাহত ইসমাইলি সিভিক বাংলাদেশের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Flood Fish worth 71 crore washed away in Sherpur

বন্যা: শেরপুরে ভেসে গেছে ৭১ কোটি টাকার মাছ

বন্যা: শেরপুরে ভেসে গেছে ৭১ কোটি টাকার মাছ শেরপুরের একটি মাছের ঘের। ছবি: নিউজবাংলা
জেলা মৎস্য বিভাগ জানায়, এ বছর শেরপুরে ৩৩ হাজার ১৭৯টি পুকুরে মাছ চাষ করছেন ১৮ হাজার ১৩৫ জন চাষি। আর প্রতি বছর এ জেলায় উৎপাদন হয় গড়ে ৩৫ হাজার ২৪০ টন মাছ। বন্যায় ভেসে যায় সাত হাজার ৩০০ পুকুরের ৭১ কোটি টাকার মাছ।

শেরপুরের এবারের বন্যায় পাঁচ উপজেলার বিভিন্ন ঘের থেকে ৭১ কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে বলে জানিয়েছে জেলা মৎস্য বিভাগ।

এমন বাস্তবতায় চাষিরা বলছেন, ঠিক সময়ে বন্যার পূর্বাভাস পেলে ক্ষতি কমানো যেত।

টানা ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরে সৃষ্ট বন্যার সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। সোমবার দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় এ উন্নতি হয়।

জেলার চারটি পাহাড়ি নদীর পানি আরও কমেছে। এসব নদীর পানি এখন বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে শেরপুরের ৫ উপজেলায় পানিবন্দির সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজারে।

জেলায় পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ব্রহ্মপুত্র, দশানী ও মৃগী নদীতে। পানি বৃদ্ধি পেলেও এসব নদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।

এদিকে গত চার দিনে বন্যার পানিতে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলা উপজেলায় ১১ জনের মৃত্যু হয়।

ভারি বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে হঠাৎ বন্যায় বিপর্যস্ত হয় শেরপুর। তলিয়ে যায় বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি, তবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় মৎস্য খাত।

মাছচাষি রাকিবুল মিয়া বলেন, ‘বহু মাছ চলে গেছে। দুই-আড়াই ঘণ্টার মধ্যে সব তলিয়ে গেছে। যত প্রজেক্ট আছে এখানে, সব মাছ ভেসে চলে গেছে।’

আরেক মাছচাষি খাইরুল বলেন, ‘বন্যার পূর্বাভাস না থাকায় কোনো প্রস্তুতি নিতে পারি নাই। এ জন্যই ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে। আমাদের প্রজেক্টের মাছ বাইরে চলে গেছে। আর এদিকে বিভিন্ন জায়গা থেকে মেরে বিক্রি করতাছে।

‘আর মানুষ কম দামে পেয়ে আনন্দ করে কিনতাছে, কিন্তু আমরা তো বুঝতাছি কেমন ক্ষতি হইছে আমাদের।’

মাছচাষি নাইম বলেন, ‘আগে যদি আমরা জানতাম বা কেউ যদি জানাত, তাহলে আমাদের এত ক্ষতি হতো না। আগে জানলে তো আর এই অবস্থায় থাকত না।

‘সব জাল দিয়ে ঘিরে রাখতাম। আমার ৫ লাখ টাকার মাছ ছিল। সব শেষ।’

জেলা মৎস্য বিভাগ জানায়, এ বছর শেরপুরে ৩৩ হাজার ১৭৯টি পুকুরে মাছ চাষ করছেন ১৮ হাজার ১৩৫ জন চাষি। আর প্রতি বছর এ জেলায় উৎপাদন হয় গড়ে ৩৫ হাজার ২৪০ টন মাছ। বন্যায় ভেসে যায় সাত হাজার ৩০০ পুকুরের ৭১ কোটি টাকার মাছ।

এবারই স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে এ অঞ্চলের মাছচাষিরা।

শেরপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রণব কুমার কর্মকার বলেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে আমরা এরই মধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছি। তারা এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

‘তারা যদি সরকারি ব্যাংকগুলো থেকে আমাদের কোনো সহযোগিতা দেয়, তাহলে মৎস্য অধিদপ্তর থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।’

আরও পড়ুন:
বন্যাদুর্গতদের সহায়তা অব্যাহত ইসমাইলি সিভিক বাংলাদেশের
বন্যা: মিয়ানমারে মৃত বেড়ে ৩৮৪
বন্যা: মিয়ানমারে মৃত বেড়ে প্রায় ৩০০
সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতি ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি টাকা
বন্যা: মিয়ানমারে প্রাণহানি বেড়ে ২২৬

মন্তব্য

p
উপরে