বাঘ গণনার জন্য সুন্দরবনে ক্যামেরা বাসানো হচ্ছে। পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জের কালাবগি ফরেস্ট স্টেশন এলাকায় রোববার এ ক্যামেরা বসানো হবে।
ক্যামেরা বসানোর আগে খাল সার্ভে করে নিতে হয়। ১৫ ডিসেম্বর থেকে কালাবগি এলাকায় খাল সার্ভের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানের বিভিন্ন জায়গায় বাঘের পায়ের ছাপ পেয়েছে বন বিভাগ।
এসব বিষয় জানিয়েছেন সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) ও বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন।
তিনি বলেন, ‘ক্যামেরা বসানোর জন্য বনের চার রেঞ্জকে ৬৬৫টি গ্রিডে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি গ্রিডের আয়তন চার বর্গকিলোমিটার। প্রতি গ্রিডে দুইটি করে ক্যামেরা বসিয়ে ৪০ দিন রাখা হবে। এভাবে আগামী তিন মাস ধারাবাহিকভাবে খাল সার্ভে ও ৬৬৫টি গ্রিডে ক্যামেরা ট্র্যাপিং হবে। পরে ক্যামেরার ছবি প্রযুক্তির সহায়তায় বিশ্লেষণ করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরের ধাপে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে তিন মাস আবারও ক্যামেরা ট্র্যাপিংয়ের মাধ্যমে বাঘশুমারি হবে। বাঘশুমারির ফল প্রকাশ করা হবে ২০২৪ সালের মার্চে।’
ডিএফও বলেন, ‘২০১৫ ও ২০১৮ সালে সুন্দরবনে খুলনা, সাতক্ষীরা ও শরনখোলা রেঞ্জের বাঘ গণনা হয়েছিল। এবার বনের চারটি রেঞ্জেই বাঘ গণনা করা হবে।’
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২৩ মার্চ ‘সুন্দরবন বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্প’ শীর্ষক প্রকল্পের অনুমোদন দেয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় ৩৫ কোটি ৯৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এর মেয়াদ চলতি বছরের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত। এ প্রকল্পে দুটি অংশ রয়েছে- একটি হল বাঘ গণনা ও অন্যটি বাঘ সংরক্ষণ।
চলতি বছরের অক্টোবর থেকে বাঘ গণনার কাজ শুরুর কথা ছিল। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে প্রকল্পে অর্থ ছাড়া পেতে দেরি হয়। অক্টোবরের মাঝামাঝি প্রকল্পের বাঘ গণনা অংশের জন্য ৩ কোটি ২৪ লাখ ৩৬ হাজার টাকা ছাড়া দেয় পরিকল্পনা কমিশন।
আবু নাসের বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশন থেকে টাকা ছাড়ের বিষয়টি অনুমোদনের পর বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কিছু প্রসেস ছিল। সেসব সম্পন্ন করে বাঘ গণনা কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
বন বিভাগের তথ্যমতে, বর্তমানে বিশ্বের ১৩ দেশে ৩ হাজার ৮৪০টি বাঘ প্রকৃতিতে টিকে আছে। সর্বশেষ ২০১৮ সালের জরিপ অনুয়ায়ী বাংলাদেশের সুন্দরবনে বাঘ আছে ১১৪টি। ২০১৫ সালে ছিল ১০৬টি ও ২০০৪ সালের জরিপে ছিল ৪০৪টি।
আরও পড়ুন:টানা তিন দিন সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির পর প্রথম কর্মচঞ্চল দিনে বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষ দশে দেখা গেছে ঢাকাকে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউ এয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সময় সোমবার সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে ১৮১ স্কোর নিয়ে ১১৮টি শহরের মধ্যে বায়ুর নিম্ন মানে পঞ্চম ছিল ঢাকা।
একই সময়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে ছিল ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই।
আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ২১ দশমিক ৯ গুণ বেশি।
নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।
কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।
আইকিউএয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।
১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।
র্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।
আজ সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৮১। এর মানে হলো ওই সময়টাতে নিঃশ্বাসের সঙ্গে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিতে হয় রাজধানীবাসীকে।
আরও পড়ুন:সরকারি ছুটির দিনে বাতাসের নিম্ন মানে নিয়মিত ওপরে থাকা ঢাকা শীর্ষ অবস্থানে না থাকলেও আছে প্রথম দশে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউ এয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সময় রোববার সকাল ৯টা ৫১ মিনিটে ১৬৬ স্কোর নিয়ে ১১৯টি শহরের মধ্যে বায়ুর নিম্ন মানে ষষ্ঠ ছিল ঢাকা।
একই সময়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে ছিল পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই।
আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১৬ দশমিক গুণ বেশি।
নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।
কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।
আইকিউএয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।
১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।
র্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।
আজ সকাল ৯টা ৫১ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৬৬। এর মানে হলো ওই সময়টাতে নিঃশ্বাসের সঙ্গে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিতে হয় রাজধানীবাসীকে।
আরও পড়ুন:বাতাসের নিম্ন মানে নিয়মিত ওপরে থাকা ঢাকা শীর্ষ অবস্থানে না থাকলেও আছে প্রথম দশে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউ এয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার সকাল ১০টা ২৬ মিনিটে ১৬৪ স্কোর নিয়ে ১১৭টি শহরের মধ্যে বায়ুর নিম্ন মানে সপ্তম ছিল রাজধানী শহরটি।
একই সময়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে ছিল থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, চীনের বেইজিং ও পাকিস্তানের লাহোর।
আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১৬ গুণ বেশি।
নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।
কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।
আইকিউএয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।
১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।
র্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।
আজ সকাল ১০টা ২৬ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৬৪। এর মানে হলো ওই সময়টাতে নিঃশ্বাসের সঙ্গে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিতে হয় রাজধানীবাসীকে।
আরও পড়ুন:দেশে রোজা শুরু হওয়ার পর প্রথম ছুটির দিনে বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষ দশে দেখা গেছে ঢাকাকে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউ এয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ১৬৬ স্কোর নিয়ে ১১৭টি শহরের মধ্যে বায়ুর নিম্ন মানে পঞ্চম ছিল রাজধানী শহরটি।
একই সময়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে ছিল থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, নেপালের কাঠমান্ডু ও চীনের বেইজিং।
বাতাসের নিম্ন মানে নিয়মিতই প্রথম দশে দেখা যায় ঢাকাকে। মাঝে মাঝেই শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশের রাজধানী শহর।
আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১৬ দশমিক ৮ গুণ বেশি।
নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।
কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।
আইকিউএয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।
১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।
র্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।
আজ সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৬৬। এর মানে হলো ওই সময়টাতে নিঃশ্বাসের সঙ্গে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিতে হয় রাজধানীবাসীকে।
আরও পড়ুন:দেশের দুইটি বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে এবং সেইসঙ্গে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমন বার্তা দিয়েছে।
পূর্বাভাসে বুধবারের বৃষ্টিপাত নিয়ে বলা আছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে, তবে খুলনা ও বরিশালের দু এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
আজকের তাপমাত্রা নিয়ে পূর্বাভাসে বলা আছে, সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
সিনপটিক অবস্থান নিয়ে বলা হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা মঙ্গলবার সকালে ছিল ৯১%। আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ০৬টা ৭ মিনিটে এবং বুধবার ঢাকায় সূর্যোদয় হবে ভোর ০৬টা ৮ মিনিট।
আরও পড়ুন:দেশে দ্বিতীয় রমজানে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষে না থাকলেও অস্বাস্থ্যকরই রয়ে গেছে ঢাকার বাতাস।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউ এয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সময় বুধবার বেলা ১১টায় ১৬৫ স্কোর নিয়ে ১২২টি শহরের মধ্যে বায়ুর নিম্ন মানে চতুর্থ ছিল ঢাকা।
একই সময়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে ছিল পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও নেপালের কাঠমান্ডু।
বাতাসের নিম্ন মানে নিয়মিতই প্রথম দশে দেখা যায় ঢাকাকে। মাঝে মাঝেই শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশের রাজধানী শহর।
আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১৬ দশমিক ৪ গুণ বেশি।
নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।
কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।
আইকিউএয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।
১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।
র্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।
আজ বেলা ১১টায় ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৬৫। এর মানে হলো ওই সময়টাতে নিঃশ্বাসের সঙ্গে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিতে হয় রাজধানীবাসীকে।
আরও পড়ুন:বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার অবস্থান পঞ্চম।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানিটির র্যাঙ্কিংয়ে আজ বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টা ১০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৩ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
একই সময়ে যথাক্রমে ১৬৯ ও ১৬৫ স্কোর নিয়ে তালিকায় প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে ছিল ভারতের কলকাতা ও ভিয়েতমানের হ্যানয়।
আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১২ গুণ বেশি।
এ সময় স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে আইকিউএয়ার চারটি পরামর্শ দিয়েছে। এক, বাইরে গিয়ে ব্যায়াম না করা; দুই, বাসা-বাড়ির জানালা বন্ধ রাখা যেন দূষিত বায়ু ঘরে প্রবেশ না করতে পারে; তিন, বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করা এবং চার, এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা।
নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।
কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।
আইকিউএয়ারের র্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।
১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।
র্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।
আজ বেলা ৩টার দিকে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৫৩। এর মানে হলো ওই সময়টাতে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসের মধ্যে বসবাস করতে হয় রাজধানীবাসীকে।
মানে সামান্য হেরফের হলেও অস্বাস্থ্যকর বাতাসের চক্রে ঘুরপাক খাচ্ছে ঢাকা।
একই সময় ১২০টি দেশের এ তালিকায় ১ স্কোর নিয়ে সর্বশেষ অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের পোর্টল্যান্ডের বাতাস ছিল ‘ভালো’।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য