× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Opposition activists are being caught in the name of special operations Musharraf
google_news print-icon

বিশেষ অভিযানের নামে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ধরা হচ্ছে: মোশাররফ

বিশেষ-অভিযানের-নামে-বিরোধী-নেতা-কর্মীদের-ধরা-হচ্ছে-মোশাররফ
বক্তব্য রাখছেন বিএনপি-র স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ছবি: নিউজবাংলা
মোশাররফ বলেন, ‘কেবল ৭ ডিসেম্বরই বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সাড়ে চার শর বেশি নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা এখন কারাগারে। গত ১৫ দিনে এই সরকার বিশেষ অভিযানের নামে হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।’

পুলিশি অভিযানে গত দুই সপ্তাহে দেশজুড়ে বিরোধী নেতা-কর্মীদের আটক করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে বৃহস্পতিবার এ অভিযোগ করেন খন্দকার মোশাররফ।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ ও আব্দুস সালামসহ সব রাজবন্দির মুক্তির দাবিতে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল।

মোশাররফ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বলছে, রাষ্ট্রকাঠামো ধ্বংস করেছে বিএনপি, এরা কি মেরামত করবে? অথচ গত ১৪ বছর গায়ের জোরে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্রকাঠামো ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ। গণতন্ত্র, অর্থনীতি, বিচারব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, সমাজসহ সব কাঠামো একটা একটা করে ধ্বংস করেছে তারা। এগুলো বিএনপি কীভাবে ধ্বংস করল, কখন করল? আওয়ামী লীগের স্বভাবই হলো উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো।’

তিনি বলেন, ‘কেবল ৭ ডিসেম্বরই বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সাড়ে চার শর বেশি নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা এখন কারাগারে। গত ১৫ দিনে এই সরকার বিশেষ অভিযানের নামে হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।’

স্বাধীন দেশে রাজনীতিকদের রাজনীতি করার স্বাধীনতা নেই দাবি করে মোশাররফ বলেন, ‘কোনো অনুষ্ঠান ব্যর্থ করার জন্য নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়। বাংলাদেশ এই অবস্থায় এসে পৌঁছাবে, সেটা মুক্তিযোদ্ধারা কোনো দিন আশা করেননি।’

মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক মুক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে দেশে গণতন্ত্র নেই, অর্থনীতি খাঁদের কিনারায় দাঁড়িয়েছে। গায়ের জোরে ফ্যাসিবাদী সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশে আজ লুটপাট, ব্যাংক লুট, রিজার্ভ লুট, টাকা পাচার করছে। দেশের অর্থনীতি পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে তারা। মানুষের আশা-ভরসার শেষস্থল বিচার বিভাগকেও দলীয়করণ করে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।’

মোশাররফ বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য প্রায় ৬০০-এর বেশি গুম করেছে; এক হাজারের বেশি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড করেছে। বিরোধী কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করার জন্য লাখের ওপর মামলা দিয়েছে; যার আসামি ৩৭ লাখের বেশি।

‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় সাজা খাটছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একই রকম মিথ্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে বিদেশে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।’

আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানবাধিকার সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই কথা শুধু আমরা (বিএনপি) বলি না, এটা দেশের সব পেশার সব মানুষ জানে। এমনকি বহির্বিশ্বও এই ব্যাপারে সোচ্চার। তাই তো র‍্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ৬ শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

‘সরকার জনগণকে ভয় পাচ্ছে। ভয় পাচ্ছে বিরোধী কণ্ঠস্বরকেও। নিজেদের অপকর্মের জন্য তারা ভীত। তা না হলে একটি গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে এত কাণ্ড-কারখানা, বর্বরোচিত আচরণ কেন করতে হবে?’

বর্তমান সরকারের আমলে নির্বাচন আর কেউ বিশ্বাসযোগ্য মনে করে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায় না। অতএব তাদের বিদায় করতে হবে। এ জন্য জনগণের মধ্যে আরও ইস্পাত কঠিন গণঐক্য সৃষ্টি করতে হবে। গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে এই স্বৈরাচারী সরকারকে সরাতে হবে।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশগুলো দেখে সরকার ভয় পেয়েছে। তারা বলে বিএনপি ভয় পেয়েছে। বিএনপি ভয় পায়নি, ভয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন। এ কারণেই তারা বিএনপির সমাবেশে বাধা দেয়ার চেষ্টা করেছে।’

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইসতিয়াক আজিজুল হকের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানসহ অনেকে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Attack on journalists at BNPs iftar party in the capital

রাজধানীতে বিএনপির ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকদের ওপর হামলা

রাজধানীতে বিএনপির ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকদের ওপর হামলা পল্লবীতে মহানগর উত্তর বিএনপির ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকদের ওপর হামলা। ছবি: নিউজবাংলা
দলের নেতাকর্মীদের সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, এই রূপনগর ও পল্লবী থানার কর্মীরা আপনারা কি সত্যিকারে দলকে ভালোবাসেন? মনে হয় না। তাহলে আজকের এই ঘটনা ঘটতো না। আপনারা অতিথিদেরকে (সাংবাদিক) সম্মান করতে জানেন না। আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও শোকাহত।

রাজধানীর পল্লবীতে মহানগর উত্তর বিএনপির ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার বিকেলে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

এদিকে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইফতার মাহফিলে উপস্থিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল।

দলের নেতাকর্মীদের সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, এই রূপনগর ও পল্লবী থানার কর্মীরা আপনারা কি সত্যিকারে দলকে ভালোবাসেন? মনে হয় না। তাহলে আজকের এই ঘটনা ঘটতো না। আপনারা অতিথিদেরকে (সাংবাদিক) সম্মান করতে জানেন না। আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও শোকাহত।

তিনি বলেন, আমি অনুরোধ করবো দয়া করে শৃঙ্খলার সঙ্গে এখানে থাকেন। আমি নিজে দেখেছি, কারা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

ফখরুলের বক্তব্যের সময় নেতা কর্মীরা উত্তেজিত হলে তিনি রেগে গিয়ে বলেন, থামেন আপনারা থামেন। এখানে আওয়ামী লীগের দালালেরা ঢুকে। এখানে সরকারের দালালেরা এসেছে। আমি আবারও সাংবাদিক ভাইদের কাছে আমার ব্যক্তিগত তরফ থেকে ও দলের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাচ্ছি।

এ ঘটনায় সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, এ বিষয়ে এখনো কিছু জানি না। আমার কাছে কোন অভিযোগ এখনো আসে নাই।

আরও পড়ুন:
যে স্বপ্ন নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম সেই গণতন্ত্র নির্বাসনে: বিএনপি
মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানিদের দোসর ছিলেন জিয়া: তথ্যমন্ত্রী
ইসির চিঠি অতীতের মতো ভোট করার নতুন কৌশল: ফখরুল
বিএনপিকে ইসির আমন্ত্রণ হঠাৎ নয়: কমিশনার
বিএনপিকে আলোচনার আহ্বান জানিয়ে সিইসির চিঠি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A few people were arrested from Paltan after a chase

ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পর পল্টন থেকে কয়েকজন আটক

ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পর পল্টন থেকে কয়েকজন আটক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পর একজনকে আটক করছে পুলিশ। ছবি: নিউজবাংলা/পিয়াস বিশ্বাস
ঘটনাস্থল থেকে কয়েকজনকে আটক করা হয়। সাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।

রাজধানীর পল্টনে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে জুমার নামাজের পর একটি ধর্মীয় সংগঠন মিছিল বের করলে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার দুপুরের এ ঘটনায় পুলিশ কয়েকজনকে আটক করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ‘ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন কমিটি’নামে একটি সংগঠন সব নাগরিকের ধর্ম পালনের অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে মিছিল বের করে।

এ সময় পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। ঘটনাস্থল থেকে কয়েকজনকে আটক করা হয়। সাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান জানান, রাস্তা বন্ধ করে বিক্ষোভ মিছিলে বাধা দিলে আন্দোলনকারীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়।

তিনি জানান, মিছিল থেকে কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরও পড়ুন:
কক্সবাজারে অপহরণের শিকার তিনজনকে উদ্ধার
গাঁজা তল্লাশি করতে গিয়ে মিলল হরিণের মাংস
পুলিশ সেজে মেয়ে দেখতে এসে আটক

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Eid shopping has accumulated on the sidewalk

ফুটপাতে জমে উঠেছে ঈদকেন্দ্রিক কেনাকাটা

ফুটপাতে জমে উঠেছে ঈদকেন্দ্রিক কেনাকাটা রাজধানীর একটি ফুটপাতে ক্রেতাদের ভিড়। ফাইল ছবি
রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অস্থায়ী দোকানগুলোতে কেউ চৌকি পেতে, কেউ কাঠের টেবিল বা ভ্যানের ওপর, কেউ হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে, আবার কেউ চাদর বিছিয়ে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাকের সঙ্গে প্রসাধনী সামগ্রী সাজিয়ে রেখেছেন।

ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে রাজধানীর ফুটপাতগুলোতে জমে উঠেছে জামা, জুতাসহ বিভিন্ন পণ্য বেচাকেনা।

রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অস্থায়ী দোকানগুলোতে কেউ চৌকি পেতে, কেউ কাঠের টেবিল বা ভ্যানের ওপর, কেউ হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে, আবার কেউ চাদর বিছিয়ে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাকের সঙ্গে প্রসাধনী সামগ্রী সাজিয়ে রেখেছেন।

ফার্মগেট ওভারব্রিজের সামনে ফুটপাতে দোকান সাজিয়ে বসা সেলিম মিয়া জানান, কিছুদিন আগে বেচা-বিক্রি কম থাকলেও এখন বেশ বেড়েছে।

স্থায়ীভাবে বসতে পারছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা এই জায়গায় আগে থেকেই বসি। ঈদের জন্য কালেকশন বাড়াইছি। এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয় নাই।’

নীলক্ষেত ওভারব্রিজের নিচে নারীদের পোশাক নিয়ে বসা রইছ উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের তো এই সময়টাতেই একটু আয় বেশি হয়, কিন্তু পুলিশ বললে আবার উঠতে হয়। বেচাকেনা অবশ্য খারাপ না।’

ঈদের আগের দিন পর্যন্ত বেচাকেনা চলে জানিয়ে রইছ বলেন, রাজধানীর ইসলামপুর, বঙ্গবাজার, সদরঘাটের বিভিন্ন পাইকারি বাজার থেকে পণ্য এনে ফুটপাতে বিক্রি করছেন।

মিরপুর ১০ নম্বর ফুটপাতে নিয়মিতই চলে কেনাবেচা। ঈদকে সামনে রেখে নতুন উদ্যমে নামেন বিক্রেতারা।

এখানে পোশাক কিনতে আসা নিলুফা বলেন, ‘আমি একটা গার্মেন্টসে চাকরি করি। কেনাকাটার জন্য ফুটপাতে বসা মার্কেটগুলোই আমাদের ভরসা।

‘বাচ্চাদের পোশাকসহ প্রায় সব ধরনের জিনিসই এখান থেকে কম দামে কিনতে পারি।’

এবার মোটামুটি কম দামেই সব পাচ্ছেন বলে জানান তিনি।

আরেক ক্রেতা আফতাব বলেন, ‘আমি একটি কোম্পানিতে অ্যাকাউন্টসে চাকরি করি। বাচ্চাদের জন্য জামা কিনতে এসেছি। বেতন-বোনাস পেলে সবার জন্যই কিনব।

‘প্রতি বছর এসব জায়গা থেকেই কিনি। ছেলে, মেয়ে ছাড়াও তো পরিবারের অনেকের জন্য কিনতে হয়।’

কী পাওয়া যায় ফুটপাতে

রাজধানীর ফার্মগেট ওভারব্রিজ, বলাকা সিনেমা হলের পাশে, নিউ মার্কেট, চাঁদনী চক মার্কেটের সামনে, ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটের সামনে, মিরপুর-১০ নম্বর ওভারব্রিজের নিচে, মালিবাগ, রামপুরা, খিলগাঁও, গুলিস্তানের মতো জায়গার ফুটপাতে ক্রেতাদের বেশ ভিড় লক্ষ করা যায়।

এসব জায়গায় স্বল্প আয়ের মানুষ ঘুরে ঘুরে পছন্দের পোশাকটি কিনেন।

ফুটপাতে রয়েছে শিশুদের পোশাক, জুতা, মেয়েদের ওয়ান পিস, টপস, ফ্রক, ডিভাইডার টপস। এমনকি তুলনামূলক অনেক কম দামে পার্টি ড্রেসও পাওয়া যায়। পাশাপাশি রয়েছে প্রসাধনী।

অপেক্ষাকৃত কম দামে দুল, মালা, ক্লিপ, লিপস্টিক, নেইলপলিশের মতো কসমেটিক সামগ্রীও মেলে। দোকানগুলোতে ছেলেদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, প্যান্ট, টি-শার্ট পাওয়া যায়।

কোন পোশাকের দাম কত

বিভিন্ন ফুটপাত ঘুরে দেখা যায়, দোকানগুলোতে শিশুদের জন্য ডেনিম (জিন্স) প্যান্ট ১০০ থেকে ২৫০, অন্য প্যান্ট ৩০ থেকে ৬০, প্যান্ট ও গেঞ্জির সেট ১৫০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শিশুদের ফ্রক ও টপস ২৫০ থেকে ৪৫০, ওয়ান পিস ১৫০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়।

মেয়েদের থ্রি পিস ৩৫০ থেকে ৬৫০, টপস ও ওয়ান পিস ২৫০ থেকে ৩৫০, পার্টি ড্রেস ৭০০ থেকে ১ হাজার ২০০, স্যান্ডেল ও জুতা ১৫০ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়।

আরও পড়ুন:
মিলাদুন্নবীতে বঙ্গভবনে মিলাদ মাহফিল
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলাদ-দোয়া
চট্টগ্রামে জশনে জুলুসে লাখো মানুষ
আজ ঈদে মিলাদুন্নবী
সাঈদীর জাকাত আত্মসাৎ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন আইয়ুব আলী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The missing four girlfriends returned home as they ran out of money

টাকা ফুরিয়ে যাওয়ায় বাসায় ফিরেছে চার বান্ধবী

টাকা ফুরিয়ে যাওয়ায় বাসায় ফিরেছে চার বান্ধবী প্রতীকী ছবি
কাফরুল থানার ওসি হাফিজুর রহমান শুক্রবার বলেন, ‘গতকাল রাতে কিশোরীরা বাসায় ফিরেছে বলে শুনেছি। পরে তাদের আমরা প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।’

রাজধানীর মিরপুর থেকে একসঙ্গে নিখোঁজ হওয়া চার কিশোরী বাসায় ফিরেছে।

বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তারা মিরপুর ১৩ নম্বরে নিজেদের বাসায় ফিরে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাফিজুর রহমান শুক্রবার বলেন, ‘গতকাল রাতে কিশোরীরা বাসায় ফিরেছে বলে শুনেছি। পরে তাদের আমরা প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।’

জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে তিনি বলেন, ‘পরিবারের সঙ্গে রাগ করে তারা প্রথমে সিলেট যায়। সিলেট থেকে আবার ওই চার বান্ধবী খুলনায় একটি হোটেলে গিয়ে ওঠে। এর মধ্যে তাদের হাতে টাকা শেষ হয়ে আসতে শুরু করে। তখন ওই চার বান্ধবী আবার বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেয় এবং তারা বলাবলি করে, তাদের এই কাজটা ঠিক হয়নি। পরে টাকা শেষ হয়ে যাওয়ায় গতকাল রাতে তারা বাসায় ফিরে এসেছে।’

এই চার বান্ধবীর মধ্যে তিনজন মাদ্রাসার ও একজন স্কুলের শিক্ষার্থী। তাদের বাসা মিরপুর ১৩ নম্বরে।

গত ২৮ মার্চ সকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়ার কথা নিখোঁজ হয়ে যায় চার কিশোরী। এ ঘটনায় চারজনের অভিভাবক থানায় আলাদা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

আরও পড়ুন:
কীর্তিনাশা নদীতে পড়ে যুবক নিখোঁজ
যুগলের সঙ্গে উধাও প্রেমিকার বান্ধবী, উদ্ধার করল পিবিআই
৩৫ বছর পর মা-বাবার কাছে ফিরলেন হাসিনা
নিখোঁজের ৪ দিন পর টয়লেটের ট্যাংকে মা-ছেলের মরদেহ
দুরন্ত বিপ্লব হত্যা মামলার তদন্তভার পিবিআইতে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dhaka air is bearable on holidays after rain

বৃষ্টির পর ছুটির দিনে ‘সহনীয়’ ঢাকার বাতাস

বৃষ্টির পর ছুটির দিনে ‘সহনীয়’ ঢাকার বাতাস প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিতে রাজধানীর অনেকেই যান রমনা পার্কে। ফাইল ছবি
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে বাতাসের মানের দিক থেকে ১০০টি শহরের মধ্যে ২৭তম অবস্থানে ছিল ঢাকা।

বাতাসের নিম্ন মানের দিক থেকে আইকিউএয়ারের তালিকায় নিয়মিত শীর্ষ দশে থাকা ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি হয়েছে।

আগের রাতে বৃষ্টির পর সরকারি ছুটির দিন শুক্রবার ‘সহনীয়’ বা ‘মধ্যম মানের’ বাতাস পেয়েছে রাজধানীবাসী।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানিটির র‌্যাঙ্কিংয়ে সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে বাতাসের মানের দিক থেকে ১০০টি শহরের মধ্যে ২৭তম অবস্থানে ছিল ঢাকা।

বৃষ্টির পর ছুটির দিনে ‘সহনীয়’ ঢাকার বাতাস

একই সময়ে বাতাসের নিম্ন মানের দিক থেকে শীর্ষে ছিল থাইল্যান্ডের চিয়াংমাই। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল নেপালের কাঠমান্ডু ও চীনের শেনইয়াং।

বৃষ্টির পর ছুটির দিনে ‘সহনীয়’ ঢাকার বাতাস

আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ৫ গুণ বেশি। একই সময়ে চিয়াংমাইয়ের বাতাসে পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল ডব্লিউএইচওর আদর্শ মাত্রার চেয়ে ৪৯ দশমিক ৭ গুণ বেশি।

নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।

কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।

৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।

আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।

১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।

র‌্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।

তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।

সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ৭৮। এর মানে হলো সে সময়টাতে মধ্যম মানের বা সহনীয় বাতাস নিতে পেরেছেন রাজধানীবাসী।

একই সময়ে চিয়াংমাইয়ের বাতাসের স্কোর ছিল ২৯২। এর অর্থ হলো ওই সময়ে খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিতে হয় চিয়াংমাইবাসীকে।

আরও পড়ুন:
বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে বাগদাদ, নবম ঢাকা
বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে দিল্লি, তৃতীয় ঢাকা
বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে চিয়াংমাই, পঞ্চম ঢাকা
বাতাসের নিম্ন মানে নবম ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে ঢাকা, দ্বিতীয় কলকাতা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
All 9 stations of Uttara to Agargaon metro rail are operational

উত্তরা থেকে আগারগাঁওয়ে মেট্রোরেলের ৯ স্টেশনই চালু

উত্তরা থেকে আগারগাঁওয়ে মেট্রোরেলের ৯ স্টেশনই চালু মেট্রোরেলের আগারগাঁও স্টেশন। ছবি: নিউজবাংলা
চলতি বছরের জুলাই থেকে পুরোদমে শুরু হবে মেট্রো ট্রেন চলাচল। তখন ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ট্রেন চলবে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

যাত্রীদের ওঠানামার জন্য শুক্রবার উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে মেট্রোরেলের উত্তরা দক্ষিণ ও শেওড়াপাড়া স্টেশন।

এর মধ্য দিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশে মেট্রোরেলের ৯টি স্টেশনের সবগুলোই চালু হলো।

গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম এলিভেটেড মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন।

তিনি রাজধানীর দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্পের আওতায় ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬-এর ১১.৭৩ কিলোমিটার অংশের ফলক উন্মোচন করেন।

বর্তমানে মেট্রোরেল সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত যাত্রী সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

চলতি বছরের জুলাই থেকে পুরোদমে শুরু হবে মেট্রো ট্রেন চলাচল। তখন ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ট্রেন চলবে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

মেট্রো ট্রেন চালু হওয়ার পর যাত্রা ছিল উত্তরা ও আগারগাঁও স্টেশনকেন্দ্রিক। তখন মাঝের অন্য কোনো স্টেশনে ট্রেন থামত না। পরে বিভিন্ন সময়ে ধাপে ধাপে ৯টি স্টেশন চালু হয়।

আরও পড়ুন:
এখন চারটি স্টেশন থেকে ওঠানামা করা যাবে মেট্রোরেলে
মেট্রোরেলের পল্লবী স্টেশন চালু
আখেরি মোনাজাতের দিন মেট্রো চলবে ৫টা পর্যন্ত
আগারগাঁওয়ে মেট্রো স্টেশনে সন্তান প্রসব
মেট্রোর সময়সূচিতে পরিবর্তন, নতুন স্টপেজ পল্লবী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Four girlfriends are missing from Mirpur

মিরপুর থেকে চার বান্ধবী নিখোঁজ

মিরপুর থেকে চার বান্ধবী নিখোঁজ প্রতীকী ছবি
ওসি জানান, কিছুদিন আগে চার বান্ধবীর মধ্যে দুই বান্ধবীর পরিবার তাদের বকাঝকা করে। সে কারণে হয়তো তারা পালিয়ে যেতে পারে। তাদের এক বান্ধবীর কাছ থেকে জানতে পেরেছি তারা সিলেটে যেতে পারে। আমরা সব থানায় তথ্য পাঠিয়েছি। আমাদের পাশাপাশি অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও কাজ করছে।

রাজধানীর মিরপুর থেকে চার শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়েছে, এ ঘটনায় তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে মাদ্রাসা ও স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি ওই চার ছাত্রী। এদের তিনজন মাদ্রাসার আর একজন স্কুলের ছাত্রী। তারা একে অপরের বান্ধবী।

সারাদিন খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে মঙ্গলবার রাতে মিরপুর ১৩ নম্বর এলাকার এ ঘটনায় চার শিক্ষার্থীর পরিবার থেকে কাফরুল থানায় জিডি করা হয়।

পুলিশ জানায়, তিনজন স্থানীয় আল-জাহরা গার্লস একাডেমির অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। বাকিজন পড়ে আবুল হোসেন হাই স্কুলের অষ্টম শ্রেণিতে।

কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘নিখোঁজ চার শিক্ষার্থীকে সহজে ট্রেস করা যাচ্ছে না। কারণ তাদের কারও কাছেই মোবাইল নেই। তারা ইচ্ছা করেই ঘর ছেড়েছে। তারা চার জনই খুবই কাছের বান্ধবী।

‘তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, তারা হেঁটে গিয়ে সরদার বাড়ির মোড়ে একত্রিত হয়। এরপর এক সঙ্গে রওনা হয়।’

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে চার বান্ধবীর মধ্যে দুই বান্ধবীর পরিবার তাদের বকাঝকা করে। সে কারণে হয়তো তারা পালিয়ে যেতে পারে। তাদের এক বান্ধবীর কাছ থেকে জানতে পেরেছি তারা সিলেটে যেতে পারে। আমরা সব থানায় তথ্য পাঠিয়েছি। আমাদের পাশাপাশি অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও কাজ করছে।’

আরও পড়ুন:
মন্দিরে ছবি দেখিয়ে ১৭ বছর পর মিলল বাবার খোঁজ
ভোলায় ১৪ দিন পরও সন্ধান মেলেনি মাদ্রাসা শিক্ষকের
বাজি ধরে নদী পার হতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

মন্তব্য

p
উপরে