× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Jamaat Shibir behind militant Hindal Sharqiya CTTC
google_news print-icon

জঙ্গিদল হিন্দাল শারক্বীয়ার পেছনে জামায়াত-শিবির: সিটিটিসি

জঙ্গিদল-হিন্দাল-শারক্বীয়ার-পেছনে-জামায়াত-শিবির-সিটিটিসি
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: নিউজবাংলা
ডিএমপির জঙ্গিবিরোধী বিশেষ শাখাটি বলছে, জামায়াত আমিরের ছেলের নেতৃত্বে যে ১১ জন পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিতে হিযরত করেছিলেন, তাদের বেশিরভাগ শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে ছিলেন। জামায়াতের আমির তাদের সব কাজ সম্পর্কে জানতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন। শারক্বীয়ার অন্যান্য যেসব নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, জামায়াতের কাছ থেকে তারা সহযোগিতা পাচ্ছে।

কুমিল্লাসহ সারা দেশ থেকে হঠাৎ করে ৭০ থেকে ৮০ জন তরুণের বাড়ি ছাড়ার ঘটনায় তদন্তে সামনে আসা নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের জঙ্গিবিরোধী বিশেষ শাখা কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট-সিটিটিসি এও জানিয়েছে যে, এই হিন্দাল শারক্বীয়ার পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকিচিনেরও সম্পর্ক আছে। হিন্দালের জঙ্গিদের প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করে তারা।

জামায়াত আমিরের ছেলে এই জঙ্গি সংগঠনের সিলেট অঞ্চলের প্রধান, এটি আগেই জানানো হয়েছে। তার বাবাকে গ্রেপ্তারের পর জানানো হয়েছে, ছেলের নেতৃত্বে যে ১১ জন পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিতে হিযরতে গিয়েছিলেন, তাদের বেশিরভাগই শিবিরের সাবেক সাথী। এমনকি জামায়াত থেকেও সংগঠনটি সাহায্য সহযোগিতা পেয়ে থাকে।

এও বলা হয়েছে, ছেলের সব কাজের বিষয়ে জানতেন জামায়াত প্রধান, আর্থিক সাহায্য ছাড়াও সব ধরনের সহযোগিতা করতেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানাতে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান এ কথা জানান।

শফিকুরের ছেলে রাফাত চৌধুরীকে গত ৯ নভেম্বর সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আনসার আল ইসলাম, হিযবুত তাহরীরসহ অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনগুলোর ওপর নজরদারির কারণে যারা কাজ করতে পারছিলেন না, তাদেরকে নিয়ে এই জঙ্গি সংগঠনটি গড়ে তোলা হয় বলে জানিয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

খেলাফত শাসন ব্যবস্থা কায়েক এই সংগঠনটির মূল লক্ষ্য। র‌্যাব ও সিটিটিসির বক্তব্য হলো, আগের জঙ্গি সংগঠনগুলোর তুলনায় তাদের অস্ত্র ও অর্থ বেশি। তারা বিশেষ করে তরুণদের সংগঠনে ভেড়াচ্ছে।

গত রাত একটার দিকে ঢাকা থেকে জামায়াত আমিরকে আটক করা হয়। পরে তার ছেলেকে গ্রেপ্তারের পর রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থাকায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে যে মামলা করা হয়, তাতে গ্রেপ্তার দেখানো হয় তাকেও। পরে আদালতে তোলে ১০ দিনের রিমান্ড পাওয়া হয়, বিচারক দিয়েছেন সাত দিন।

পুলিশ কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান প্রধান বলেন, ‘সিলেট অঞ্চলের নেতা ডা. রাফাত ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনিসহ কয়েকজন জঙ্গি সদস্যকে জঙ্গিবাদে জড়ানো, আর্থিক সহায়তা, ট্রেনিংয়ে পাঠানো, আশ্রয় দেয়ার অভিযোগে রাফাতের বাবা জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে সিটিটিসি।’

জঙ্গিদল হিন্দাল শারক্বীয়ার পেছনে জামায়াত-শিবির: সিটিটিসি
রাফাত চৌধুরী। ফাইল ছবি

জামায়াত-শিবির সম্পৃক্ততা কীভাবে

তিনি জানান, রাফাতকে এক সহযোগীসহ সিলেট থেকে আমরা গ্রেপ্তারের আগে পাহাড়ের শিবিরে প্রশিক্ষণ নিতে ক্যাম্পে যাওয়ার উদ্দেশে ‘হিযরত করা’ তিন জনকেও যাত্রাবাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে তারা রাফাতকে গ্রেপ্তার করেন।

তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানতে পারে, রাফাত ছাড়াও তার সহযোগী আরিফও ইসলামী ছাত্র শিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। দুজনই ছিলেন সাথী।

সিটিটিসি প্রধান বলেন, ‘রাফাত নতুন জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়ার আগে আনসার আল ইসলামের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হন। তিনি সিলেট অঞ্চলে অনেক সদস্যকে আনসার আল ইসলামে যোগ দেয়ান।’

রাফাতের নেতৃত্বেই পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিনের ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের জন্য ১১ জন হিযরত করে বলে জানতে পেরেছে সিটিটিসি।

এই ১১ জনের বেশিরভাগ শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে ছিলেন বলে জানিয়েছেন সিটিটিসি প্রধান। বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের সরাসরি সম্পৃক্ততা বা সমর্থন ছিল কিনা তা জানতে এবং ডা. রাফাতের মামলায় সরাসরি সম্পৃক্ততায় ডা. শফিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’

এই কুকি-চিন মানে ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা কেএনএফ যেটি গত এপ্রিলে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে ফেসবুকে। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ি এবং বান্দরবানের রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা ও আলীকদম উপজেলাগুলো নিয়ে আলাদা রাজ্যের দাবি আছে তাদের। এই সংগঠনের নাম সামনে আসার পর সরকার তাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে।

সিটিটিসি প্রধান জানান, সেই ১১ জন কুকি-চিনের ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে যোগাযোগে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে। পরে রাফাতের সঙ্গী তাহিয়াদের নেতৃত্বে অন্যরা হিযরত করেন।

নতুন জঙ্গি সংগঠন জামায়াতের কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছে বলেও তথ্য পেয়েছে সিটিটিসি। ইউনিট প্রধান বলেন, ‘সিলেট থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠনের যাদের গ্রেপ্তার করেছি বা নাম পেয়েছি, তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে পেয়েছি, পূর্বে তারা শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিল। দুটি সংগঠনের সঙ্গে পরস্পর বোঝাপড়া থাকতে পারে অথবা সম্পূর্ণরূপে সহযোগিতাও করতে পারে।

‘শারক্বীয়ার অন্যান্য যেসব নেতাদের গ্রেপ্তার করেছি, তাদের জিজ্ঞাসাবাদে পেয়েছি, জামায়াতের কাছ থেকে তারা সহযোগিতা পাচ্ছে।’

শফিকুর রহমান ছাড়া জামায়েতের আর কোনো নেতার সঙ্গে শারক্বীয়ার সম্পৃক্ততা আছে কি না- জানতে চাইলে সিটিটিসি প্রধান বলেন, ‘যে সংগঠনের আমিরের ছেলে হিযরত করে, সেই সংগঠনের আঞ্চলিক নেতাদের সমর্থন আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।’

জঙ্গিদল হিন্দাল শারক্বীয়ার পেছনে জামায়াত-শিবির: সিটিটিসি
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। ফাইল ছবি

জামায়াত আমির শফিকুরের কী ভূমিকা

আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা রাফাতের (জামায়াত আমিরের ছেলে) কাছে জানতে পারি, ২০২১ সালের জুন মাসে তিনি যখন বান্দারবান থেকে ফেরত আসেন, তখন তার পিতার সম্মতিতে বিশেষ ব্যবস্থাপনার দুটি মাইক্রোবাসে করে নিয়ে আসা হয়। ডা. শফিকের তত্ত্বাবধানে তাদের কয়েকজন ঢাকায় ও কয়েকজন সিলেটে ফেরত যায়।’

সিলেটে শফিকের বাসায় রাফাত নতুন জঙ্গি সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতেন বলেও জানিয়েছেন সিটিটিসি প্রধান। এ বিষয়েও জানতেন শফিক, ক্ষেত্রবিশেষে সমর্থন ও সহযোগিতা করেছেন।

রাফাতসহ ১১ জন যখন হিযরত করে তখন শফিক পুরো খরচ বহন করেন।

পুলিশের তথ্য মতে, এই হিন্দাল শারক্বীয়ার দাওয়াতি শাখার প্রধান ছিলেন ডা. শাকের, তাদেরকেও কয়েকদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সিটিটিসি প্রধান বলেন, হিযরত করার সমস্ত খরচ শফিকুর রহমান তার ছেলের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। তারা যখন যেতে পারছিল না তখন বিশেষ ব্যবস্থায় ফেরত আনা হয়। ছেলেকে নিয়ে এসছিলেন ঢাকা এবং কয়েকজনকে নেয়া হয় সিলেটে।

আরও পড়ুন:
জঙ্গি ছিনতাই: আনসার আল ইসলামের ৫ সদস্য ৭ দিনের রিমান্ডে
সোহরাওয়ার্দীর বিকল্প ভেন্যু ডিএমপির চিন্তায় নেই
পাহাড়ে জঙ্গিদের রসদ সরবরাহকারী ৫ জন গ্রেপ্তার: র‌্যাব
জঙ্গি ছিনতাইয়ের আগাম গোয়েন্দা তথ্য না থাকা ব্যর্থতা: র‌্যাব
জঙ্গি ছিনতাইয়ের আসামি ঈদী আমিনের ৩ আশ্রয়দাতা কারাগারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Fake juice ice cream was being made in the army mans establishment

সেনা সদস্যের প্রতিষ্ঠানে তৈরি হচ্ছিল নকল জুস আইসক্রিম

সেনা সদস্যের প্রতিষ্ঠানে তৈরি হচ্ছিল নকল জুস আইসক্রিম ছবি: নিউজবাংলা
আব্দুস সালামের বাবা ওহাব আলী বলেন, ‘আমার ছেলে ছুটিতে এসে এই কারখানাটি দিয়েছিল। এখনও সরকারিভাবে অনুমোদন পাইনি। তবে অল্পদিনেই লাইসেন্স হাতে পাওয়ার কথা রয়েছে।’

মেহেরপুরে নকল মোড়ক বানিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির ভেজাল মানহীন আইসক্রিম, রোবো, আইস ললি ও জুস বানানো কারখানায় অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় এসব নকল খাদ্যপণ্য তৈরি ও বিক্রি করার অপরাধে আইকন আইসক্রিম ফুড ও বেভারেজ কোম্পানির ম‍্যানেজার লিখন আহমেদকে ৫০ হাজার টাকা এবং জব্দকৃত মালামাল ধ্বংস করার পাশাপাশি কারখানিটি বন্ধ সাময়িক রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বুধবার দুপুরে জেলার গাংনী উপজেলার কাজিপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙ্গা মোল্লাপাড়ার আব্দুস সালামের বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়।

কোম্পানির মালিক আব্দুস সালাম পেশায় একজন সেনা সদস্য।

অভিযান পরিচালনা করেন জেলা ভোক্তা অধিকারের কর্মকর্তা সজল আহমেদ।

এসব তথ‍্য নিশ্চিত করে তিনি বলেন, ‘আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি হাড়াভাঙ্গা গ্রামের মোল্লা পাড়ার সেনা সদস্য আব্দুস সালামের বাড়িতে বিভিন্ন কোম্পানির নকল মোড়ক বানিয়ে কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে, নকল আইস ললি, রোবো, জুস ও আইসক্রিমসহ শিশুখাদ‍্য যা দণ্ডনীয় অপরাধ।

‘আমরা এ ভেজাল কারখানায় অভিযান চালিয় নকল এসব পণ‍্য ও পণ‍্য তৈরিতে ব‍্যবহৃত কেমিক্যাল জব্দের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার লিখন আহমেদ আটক করে নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করাসহ জব্দকৃত মালামাল নষ্ট করার পাশাপাশি কারখানাটি বন্ধের নির্দেশ দেই।’

আইকন ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ম‍্যানেজার লিখন আহমেদ বলেন, ‘আমার মহাজন সালাম মিলিটারি মাস ছয়েক হবে কারখানাটি চালু করেছেন। উনি ফোনের মাধ‍্যমে ব‍্যবসার দেখভাল করেন। আমরা এই কারখানায় আইস ললি, রোবো, জুস ও আইসক্রিম তৈরি করে কয়েকটি জেলায় বিক্রি করতাম। আজ অভিযানের পর বুঝতে পারলাম এ পণ‍্যগুলো বিক্রি ও বানানো অপরাধ।’

আব্দুস সালামের বাবা ওহাব আলী বলেন, ‘আমার ছেলে ছুটিতে এসে এই কারখানাটি দিয়েছিল। এখনও সরকারিভাবে অনুমোদন পাইনি। তবে অল্পদিনেই লাইসেন্স হাতে পাওয়ার কথা রয়েছে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Naogaon madrasa girl teacher in jail in attempted rape case

নওগাঁয় মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় শিক্ষক কারাগারে

নওগাঁয় মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় শিক্ষক কারাগারে ছবি: নিউজবাংলা
এদিন আসামির উপস্থিতিতে তাকে দেয়া সাজার রায় পড়ে শোনানো হয় এবং শেষে তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন বিচারক।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার উত্তর পাকুরীয়া গ্রামের এক নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা মামলায় এক মাদ্রাসা শিক্ষককে দশ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড হয়েছে।

নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মো. মেহেদী হাসান তালুকদার বুধবার এ রায় দেন। জরিমানার অর্থ ভুক্তভোগী ছাত্রীকে প্রদানের নির্দেশ দেন বিচারক।

দণ্ডাদেশ পাওয়া ওই শিক্ষকের নাম আবুল হাসান। ২৫ বছর বয়সী আবুল হাসান বদলগাছী উপজেলার উত্তর পাকুরীয়া গ্রামের বাসিন্দা ও একটি মাদ্রাসার আরবি বিষয়ের শিক্ষক।

আদালত সূত্র জানায়, ২০২১ সালের ২৯ মে সকাল ছয়টার সময় নয় বছর বয়সী ওই মেয়েটি একই গ্রামের আরবি শিক্ষক আবুল হাসানের বাড়িতে আরবি পড়তে যায়। সে সময় অন্যান্য ছাত্র-ছাত্রীরা না আসায় তাকে একা পেয়ে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীর মা বদলগাছী থানায় অভিযোগ করলে তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা মেলায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আদালত আট জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুধবার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন।

এদিন আসামির উপস্থিতিতে তাকে দেয়া সাজার রায় পড়ে শোনানো হয় এবং শেষে তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন বিচারক।

রাষ্ট্রপক্ষে বিশেষ কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আজিজুল হক ও আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ মামলা পরিচালনা করেন। রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করে এবং আসামিপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানায়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Human chain in front of FDC to protest the attack on journalists

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসির সামনে মানববন্ধন

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসির সামনে মানববন্ধন সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তি দাবিতে বুধবার এফডিসির সামনে মানববন্ধন করেন সাংবাদিকরা। ছবি: সংগৃহীত
মানববন্ধনে বক্তারা এফডিসিতে অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের ওপর হামলায় নেতৃত্ব দেয়া জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বোসহ এতে জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন সাংবাদিকরা।

টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজে সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু ও সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব, বাচসাস সভাপতি রাজু আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানা ক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করেন তাদেরকে আমরা মননশীল মনে করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন?

নারকীয় এই হামলায় নেতৃত্ব দেয়া জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বোসহ হামলায় জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের আওতায় আনার দাবি জানান বক্তারা।

মানববন্ধনে আরও অংশ নেন বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বিনোদন বিটের সাংবাদিকরা।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার বিকেলে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বোর নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন চারজন।

তদন্ত কমিটি

এদিকে হামলার ঘটনা তদন্তে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচ জন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান।

দশজনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয় ও আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল ও রত্না রয়েছেন।

আরও পড়ুন:
এফডিসিতে সাংবাদিকদের বেধড়ক পেটালেন শিল্পীরা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Appointment of 3 judges in Appellate Division

আপিল বিভাগে ৩ বিচারকের শপথ বৃহস্পতিবার

আপিল বিভাগে ৩ বিচারকের শপথ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ। ফাইল ছবি
আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত বিচারপতিগণ হলেন- বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি মো শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন। বৃহস্পতিবার তারা শপথ নেবেন।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নতুন তিন বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। বৃহস্পতিবার তারা শপ্রথ গ্রহণ করবেন।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে বুধবার।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারককে তাদের শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করেছেন।

আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত বিচারপতিগণ হলেন- বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি মো শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

বৃহস্পতিবার শপথ

সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার বলা হয়, আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি বৃহস্পতিবার শপথ গ্রহণ করবেন। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি তাদেরকে শপথ পাঠ করাবেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
2 killed 4 injured in truck trolley collision in Panchgarh

পঞ্চগড়ে ট্রাক-ট্রলি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪

পঞ্চগড়ে ট্রাক-ট্রলি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪ ছবি: সংগৃহীত
স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

পঞ্চগড়ের বোদা-দেবীগঞ্জ জাতীয় মহাসড়কে ট্রাক ও ট্রলির (ট্রাক্টর) মুখোমুখি সংঘর্ষে এক পথচারী নারীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চার জন।

বুধবার সকালে বোদা উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের কলাপাড়া নামক স্থানে মহাসড়কে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতরা হলেন- বোদা পৌরসভার সদ্দারপাড়া গ্রামের সাফিরের স্ত্রী ৬০ বছর বয়সী নুরজাহান ও একই উপজেলার মাজগ্রাম এলাকার মানিক ইসলামের ছেলে ২৫ বছর বয়সী জাহিদ ইসলাম।

বোদা থানার ওসি মোজাম্মেল হক দুজনের নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেবীগঞ্জ থেকে পঞ্চগড়গামী একটি দ্রুতগামী ট্রাক ও বিপরীতমুখী একটি ট্রলির সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলের পাশে থাকা এক পথচারী নারীকে গাড়িদুটি চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। দুর্ঘটনায় ট্রলির চালক জাহিদও ঘটনাস্থলে নিহত হন। এছাড়া স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The High Court wants the names of the Rohingyas in the voter list

ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের নাম চায় হাইকোর্ট

ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের নাম চায় হাইকোর্ট ফাইল ছবি
এ সংক্রান্ত এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ বুধবার এ আদেশ দেয়।

তদন্তে প্রমাণিত ৩৫ রোহিঙ্গাকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কক্সবাজারে কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে- তা জানতে চেয়েছে উচ্চ আদালত।

এ সংক্রান্ত এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ বুধবার এ আদেশ দেয়। খবর বাসসের

আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।

আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া জানান, ২০১৬ সাল থেকে কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কিছু ক্ষমতাধর কথিত জনপ্রতিনিধির যোগসাজশে অর্থের বিনিময়ে অসংখ্য রোহিঙ্গাদেরকে জাল ঠিকানা, ভুয়া বাবা-মা সাজিয়ে ও জাল কাগজপত্র তৈরি করে জন্ম নিবন্ধন, ভোটার আইডিসহ দেশের নাগরিকত্ব দিতে সরাসরি সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তিনি জানান, ওই ইউনিয়নে অন্তত ৩৭০ জন রোহিঙ্গাকে জন্ম নিবন্ধন ও ভোটার আইডি দেয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় স্থানীয় এক বাসিন্দা ৩৮ জন রোহিঙ্গার নাম উল্লেখ করে বিবাদীদের প্রতি অভিযোগ দাখিল করেন। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর বিষয়টি নিয়ে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। প্রতিবেদনে ৩৮ জনের মধ্যে ৩৫ জন রোহিঙ্গার বিষয়ে সত্যতা পাওয়া যায়।

আইনজীবী আরও জানান, এতে ঈদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের জড়িতদের প্রমাণ পাওয়া যায় এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছেন। কিন্তু এসব রোহিঙ্গাকে নাগরিকত্ব দেয়া সংক্রান্ত কাগজপত্র বাতিল করে তাদের নাম ভোটার তালিকে থেকে বাদ দেয়ার জন্য জন্য কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এসব রোহিঙ্গাদের ভোটার রেখেই ওই ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করা হয়। এ অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ হামিদ হাইকোর্টে রিট করেন।

শুনানি শেষে বিবাদীদের প্রতি চার সপ্তাহের রুল জারি করে ভোটার তালিকা থেকে তদন্তে প্রমাণিত রোহিঙ্গাদের নাম বাদ এবং আগামী ৬ জুনের মধ্যে কক্সবাজার জেলায় কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে- তা তদন্ত করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে আজ উচ্চ আদালত।

রিটে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিব, রেজিস্ট্রার জেনারেল ও সংশ্লিষ্ট ১৭ জনকে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Appointment of 3 Judges in Appellate Division

আপিল বিভাগে ৩ বিচারক নিয়োগ

আপিল বিভাগে ৩ বিচারক নিয়োগ ফাইল ছবি
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বুধবার জারি করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নতুন তিন বিচারক নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বুধবার জারি করা হয়েছে। খবর বাসসের

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারককে তাদের শপথ গ্রহণের তারিখ হতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করেছেন।

নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের বিচারপতিগণ হলেন-বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

মন্তব্য

p
উপরে