× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Jamaat Shibir behind militant Hindal Sharqiya CTTC
google_news print-icon

জঙ্গিদল হিন্দাল শারক্বীয়ার পেছনে জামায়াত-শিবির: সিটিটিসি

জঙ্গিদল-হিন্দাল-শারক্বীয়ার-পেছনে-জামায়াত-শিবির-সিটিটিসি
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: নিউজবাংলা
ডিএমপির জঙ্গিবিরোধী বিশেষ শাখাটি বলছে, জামায়াত আমিরের ছেলের নেতৃত্বে যে ১১ জন পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিতে হিযরত করেছিলেন, তাদের বেশিরভাগ শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে ছিলেন। জামায়াতের আমির তাদের সব কাজ সম্পর্কে জানতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন। শারক্বীয়ার অন্যান্য যেসব নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, জামায়াতের কাছ থেকে তারা সহযোগিতা পাচ্ছে।

কুমিল্লাসহ সারা দেশ থেকে হঠাৎ করে ৭০ থেকে ৮০ জন তরুণের বাড়ি ছাড়ার ঘটনায় তদন্তে সামনে আসা নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের জঙ্গিবিরোধী বিশেষ শাখা কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট-সিটিটিসি এও জানিয়েছে যে, এই হিন্দাল শারক্বীয়ার পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকিচিনেরও সম্পর্ক আছে। হিন্দালের জঙ্গিদের প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করে তারা।

জামায়াত আমিরের ছেলে এই জঙ্গি সংগঠনের সিলেট অঞ্চলের প্রধান, এটি আগেই জানানো হয়েছে। তার বাবাকে গ্রেপ্তারের পর জানানো হয়েছে, ছেলের নেতৃত্বে যে ১১ জন পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিতে হিযরতে গিয়েছিলেন, তাদের বেশিরভাগই শিবিরের সাবেক সাথী। এমনকি জামায়াত থেকেও সংগঠনটি সাহায্য সহযোগিতা পেয়ে থাকে।

এও বলা হয়েছে, ছেলের সব কাজের বিষয়ে জানতেন জামায়াত প্রধান, আর্থিক সাহায্য ছাড়াও সব ধরনের সহযোগিতা করতেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানাতে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান এ কথা জানান।

শফিকুরের ছেলে রাফাত চৌধুরীকে গত ৯ নভেম্বর সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আনসার আল ইসলাম, হিযবুত তাহরীরসহ অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনগুলোর ওপর নজরদারির কারণে যারা কাজ করতে পারছিলেন না, তাদেরকে নিয়ে এই জঙ্গি সংগঠনটি গড়ে তোলা হয় বলে জানিয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

খেলাফত শাসন ব্যবস্থা কায়েক এই সংগঠনটির মূল লক্ষ্য। র‌্যাব ও সিটিটিসির বক্তব্য হলো, আগের জঙ্গি সংগঠনগুলোর তুলনায় তাদের অস্ত্র ও অর্থ বেশি। তারা বিশেষ করে তরুণদের সংগঠনে ভেড়াচ্ছে।

গত রাত একটার দিকে ঢাকা থেকে জামায়াত আমিরকে আটক করা হয়। পরে তার ছেলেকে গ্রেপ্তারের পর রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থাকায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে যে মামলা করা হয়, তাতে গ্রেপ্তার দেখানো হয় তাকেও। পরে আদালতে তোলে ১০ দিনের রিমান্ড পাওয়া হয়, বিচারক দিয়েছেন সাত দিন।

পুলিশ কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান প্রধান বলেন, ‘সিলেট অঞ্চলের নেতা ডা. রাফাত ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনিসহ কয়েকজন জঙ্গি সদস্যকে জঙ্গিবাদে জড়ানো, আর্থিক সহায়তা, ট্রেনিংয়ে পাঠানো, আশ্রয় দেয়ার অভিযোগে রাফাতের বাবা জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে সিটিটিসি।’

জঙ্গিদল হিন্দাল শারক্বীয়ার পেছনে জামায়াত-শিবির: সিটিটিসি
রাফাত চৌধুরী। ফাইল ছবি

জামায়াত-শিবির সম্পৃক্ততা কীভাবে

তিনি জানান, রাফাতকে এক সহযোগীসহ সিলেট থেকে আমরা গ্রেপ্তারের আগে পাহাড়ের শিবিরে প্রশিক্ষণ নিতে ক্যাম্পে যাওয়ার উদ্দেশে ‘হিযরত করা’ তিন জনকেও যাত্রাবাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে তারা রাফাতকে গ্রেপ্তার করেন।

তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানতে পারে, রাফাত ছাড়াও তার সহযোগী আরিফও ইসলামী ছাত্র শিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। দুজনই ছিলেন সাথী।

সিটিটিসি প্রধান বলেন, ‘রাফাত নতুন জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়ার আগে আনসার আল ইসলামের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হন। তিনি সিলেট অঞ্চলে অনেক সদস্যকে আনসার আল ইসলামে যোগ দেয়ান।’

রাফাতের নেতৃত্বেই পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিনের ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের জন্য ১১ জন হিযরত করে বলে জানতে পেরেছে সিটিটিসি।

এই ১১ জনের বেশিরভাগ শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে ছিলেন বলে জানিয়েছেন সিটিটিসি প্রধান। বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের সরাসরি সম্পৃক্ততা বা সমর্থন ছিল কিনা তা জানতে এবং ডা. রাফাতের মামলায় সরাসরি সম্পৃক্ততায় ডা. শফিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’

এই কুকি-চিন মানে ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা কেএনএফ যেটি গত এপ্রিলে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে ফেসবুকে। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ি এবং বান্দরবানের রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা ও আলীকদম উপজেলাগুলো নিয়ে আলাদা রাজ্যের দাবি আছে তাদের। এই সংগঠনের নাম সামনে আসার পর সরকার তাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে।

সিটিটিসি প্রধান জানান, সেই ১১ জন কুকি-চিনের ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে যোগাযোগে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে। পরে রাফাতের সঙ্গী তাহিয়াদের নেতৃত্বে অন্যরা হিযরত করেন।

নতুন জঙ্গি সংগঠন জামায়াতের কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছে বলেও তথ্য পেয়েছে সিটিটিসি। ইউনিট প্রধান বলেন, ‘সিলেট থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠনের যাদের গ্রেপ্তার করেছি বা নাম পেয়েছি, তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে পেয়েছি, পূর্বে তারা শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিল। দুটি সংগঠনের সঙ্গে পরস্পর বোঝাপড়া থাকতে পারে অথবা সম্পূর্ণরূপে সহযোগিতাও করতে পারে।

‘শারক্বীয়ার অন্যান্য যেসব নেতাদের গ্রেপ্তার করেছি, তাদের জিজ্ঞাসাবাদে পেয়েছি, জামায়াতের কাছ থেকে তারা সহযোগিতা পাচ্ছে।’

শফিকুর রহমান ছাড়া জামায়েতের আর কোনো নেতার সঙ্গে শারক্বীয়ার সম্পৃক্ততা আছে কি না- জানতে চাইলে সিটিটিসি প্রধান বলেন, ‘যে সংগঠনের আমিরের ছেলে হিযরত করে, সেই সংগঠনের আঞ্চলিক নেতাদের সমর্থন আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।’

জঙ্গিদল হিন্দাল শারক্বীয়ার পেছনে জামায়াত-শিবির: সিটিটিসি
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। ফাইল ছবি

জামায়াত আমির শফিকুরের কী ভূমিকা

আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা রাফাতের (জামায়াত আমিরের ছেলে) কাছে জানতে পারি, ২০২১ সালের জুন মাসে তিনি যখন বান্দারবান থেকে ফেরত আসেন, তখন তার পিতার সম্মতিতে বিশেষ ব্যবস্থাপনার দুটি মাইক্রোবাসে করে নিয়ে আসা হয়। ডা. শফিকের তত্ত্বাবধানে তাদের কয়েকজন ঢাকায় ও কয়েকজন সিলেটে ফেরত যায়।’

সিলেটে শফিকের বাসায় রাফাত নতুন জঙ্গি সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতেন বলেও জানিয়েছেন সিটিটিসি প্রধান। এ বিষয়েও জানতেন শফিক, ক্ষেত্রবিশেষে সমর্থন ও সহযোগিতা করেছেন।

রাফাতসহ ১১ জন যখন হিযরত করে তখন শফিক পুরো খরচ বহন করেন।

পুলিশের তথ্য মতে, এই হিন্দাল শারক্বীয়ার দাওয়াতি শাখার প্রধান ছিলেন ডা. শাকের, তাদেরকেও কয়েকদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সিটিটিসি প্রধান বলেন, হিযরত করার সমস্ত খরচ শফিকুর রহমান তার ছেলের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। তারা যখন যেতে পারছিল না তখন বিশেষ ব্যবস্থায় ফেরত আনা হয়। ছেলেকে নিয়ে এসছিলেন ঢাকা এবং কয়েকজনকে নেয়া হয় সিলেটে।

আরও পড়ুন:
জঙ্গি ছিনতাই: আনসার আল ইসলামের ৫ সদস্য ৭ দিনের রিমান্ডে
সোহরাওয়ার্দীর বিকল্প ভেন্যু ডিএমপির চিন্তায় নেই
পাহাড়ে জঙ্গিদের রসদ সরবরাহকারী ৫ জন গ্রেপ্তার: র‌্যাব
জঙ্গি ছিনতাইয়ের আগাম গোয়েন্দা তথ্য না থাকা ব্যর্থতা: র‌্যাব
জঙ্গি ছিনতাইয়ের আসামি ঈদী আমিনের ৩ আশ্রয়দাতা কারাগারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Corruption at Nuclear Power Center Palaya Limited is banned from departure from 5 people

পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুর্নীতি : প্রচ্ছায়া লিমিটেডের ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুর্নীতি : প্রচ্ছায়া লিমিটেডের ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রচ্ছায়া লিমিটেডের আট পরিচালকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

দেশ ত্যাগে যাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে তারা হচ্ছেন: প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক বুশরা সিদ্দিক, শেহতাজ মুন্নাসী খান, শহিদ উদ্দিন খান, শাহিন সিদ্দিক, শফিক আহমেদ শফিক, পারিজা পাইনাজ খান, নওরিন তাসমিয়া সিদ্দিক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা আনজুম।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এই আদেশ দেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও তাঁর ছোট বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকী ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের নামে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ সংক্রান্ত অভিযোগ অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সাত সদস্য বিশিষ্ট অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে।

প্রচ্ছায়া লিমিটেড নামীয় প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডারগণ যাতে সপরিবারে গোপনে দেশ ত্যাগ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। তিনি দেশত্যাগ করে বিদেশে পালিয়ে গেলে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ডপত্র প্রাপ্তিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে। তাছাড়া সার্বিক অনুসন্ধানকাজে বিঘ্ন সৃষ্টিসহ সমূহ ক্ষতির কারণ রয়েছে। এজন্য অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ যাত্রা রোধে আদালতের আদেশ দেয়া একান্ত প্রয়োজন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

মন্তব্য

তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা শেখ তন্ময়। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়, খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সালাউদ্দিন, তার ভাই শেখ সোহেল ও শেখ জালাল উদ্দিন রুবেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, বিগত সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অকল্পনীয় অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট এই ব্যক্তিরা তাদের নামে অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি হস্তান্তর করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।

তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে তদন্ত কার্যক্রম দীর্ঘায়িত বা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া একান্ত প্রয়োজন।

শুনানি শেষে আদালত তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Former DB chief Aarons flat and plot seizure order

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

সাবেক ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের নামে রাজধানীর উত্তরায় থাকা একটি ফ্ল্যাট ও মোট ১৮ কাঠার তিনটি প্লট জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

দুদকের আবেদন সূত্রে জানা যায়, হারুনের নামে থাকা পৃথক তিনটি প্লট রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত। এছাড়াও জব্দের আদেশ দেয়া ১৫৭০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটটিও উত্তরার ১০ নম্বর সেক্টরে অবস্থিত।

এদিন হারুনের এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।

আবেদনে বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে সাবেক ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে শত শত কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে।

অনুসন্ধান চলাকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, তিনি এসব সম্পদ বিক্রয় বা হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। এজন্য সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে হারুনের এসব সম্পদ জব্দের আদেশ দেয়া প্রয়োজন।

এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি হারুন অর রশিদের ১০০ বিঘা জমি, পাঁচটি ভবন ও দুটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে তার নামে বিভিন্ন ব্যাংকের ১০টি হিসাবে থাকা ১ কোটি ২৬ লাখ ৯০ হাজার ৪৬৮ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া হয়।

পাশাপাশি এদিনই তার ভাই এবিএম শাহরিয়ারের ৩০ বিঘা জমি জব্দ, ১১টি ব্যাংক হিসাব এবং তিনটি কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।

মন্তব্য

পারভেজ হত্যার এজহারনামীয় আরও ২ আসামি গ্রেপ্তার

এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার ৬
পারভেজ হত্যার এজহারনামীয় আরও ২ আসামি গ্রেপ্তার

রাজধানীর বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যা মামলার এজহারনামীয় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার তাদের গাইবান্ধা ও চট্টগ্রাম থেকে পৃথক অভিযানে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব ও পুলিশ।

এর মধ্যে এজাহারনামীয় ১ নম্বর আসামি মো. মেহেরাজ ইসলামকে (২০) গাইবান্ধা থেকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-১৩ এবং ৩ নম্বর আসামি মাহাথির হাসানকে (২০) চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে বনানী থানা পুলিশ।

বিকেলে র‌্যাব সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মেহরাজ ইসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। এছাড়া বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাসেল সারওয়ার মাহাথির হাসানের গ্রেপ্তারের বিষয়িটি দৈনিক বাংলাকে নিশ্চিত করেছেন।

র‌্যাব-১৩ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) বিপ্লব কুমার গোস্বামী জানান, তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যে জনা যায়, পাভেজ হত্যা মামলার এজহারনামীয় ১ নম্বর আসামি মেহেরাজ ইসলাম গাইবান্ধায় অবস্থান করছে। পরে গতকাল বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গাইবান্ধা সদরের ভবানীপুর গ্রামে অভিযান চলানো হয়। অভিযানে এরশাদ হোসেন নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে মেহরাজ ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এদিকে বনানী থানার ওসি মো. রাসেল সারওয়ার দৈনিক বাংলাকে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যে পারভেজ হত্যা মামলার ৩ নম্বর এজাহারনামীয় আসামি মাহাথির হাসানের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে গতকাল সকালে চট্টগ্রামের হালিশহর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বনানী থানায় আনা হয়েছে।

এর আগে গত রোববার রাতে পারভেজ হত্যা মামলায় তিন আসামিকে রাজধানীর মহাখালী ও আশপাশের এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তারা হলেন- আল কামাল শেখ ওরফে কামাল (১৯), আলভী হোসেন জুনায়েদ (১৯) এবং আল আমিন সানি (১৯)। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া গত সোমবার রাতে কুমিল্লার তিতাস উপজেলার মনাইরকান্দি গ্রাম থেকে হৃদয় মিয়াজি (২৩) নামে মামলার এজহারনামীয় আরেক আসামিকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব ১ ও র‌্যাব-১১ ব্যাটালিয়নের যৌথ দল। পরে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তাকে বনানী থানায় হস্তান্তর করা হয়। সব মিলিয়ে পারভেজ হত্যা মামলায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে একটি দোকানে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের দুই ছাত্রী সিঙ্গারা খাচ্ছিলেন। একই সময় পারভেজ তার বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলার সময় হাসছিলেন। ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের দুই ছাত্রীর অভিযোগ পারভেজ তাদের দেখে হাসছিলেন। তাদের মধ্যে একজন প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী পিয়াসের বান্ধবী। পরে বান্ধবীরা মুঠোফোনে খবর দিলে পিয়াস ও তার দুই বন্ধু মেহরাজ ও মাহথির এসে পারভেজের সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে জড়ান। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়।

একপর্যায়ে দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসার করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ক্যাম্পাস থেকে বের হওয়ার পর পারভেজকে একদল যুবক ছুরিকাঘাত করে। তার বুকে ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন রোববার তার ভাই হুমায়ুন কবির প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বহিরাগতসহ আট জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত পরিচয় ২৫-৩০ জনের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Arrested across the country in a special police operation

পুলিশের বিশেষ অভিযানে সারাদেশে গ্রেপ্তার ১৬১০

পুলিশের বিশেষ অভিযানে সারাদেশে গ্রেপ্তার ১৬১০

রাজধানীসহ সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত ২৪ ঘন্টায় ১ হাজার ৬১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৯০৬ জন আসামি এবং অন্যান্য ঘটনায় ৭০৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, এসব অভিযানে বিভিন্ন ধরণের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে- ১টি দেশীয় পাইপগান, ১টি একনালা বন্দুক, ১ রাউন্ড কার্তুজের খোসা ও ২ রাউন্ড অকেজো কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

এর আগে গত সোমবার ২৪ ঘন্টায় সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ১ হাজার ৬৩১ জনকে। তার মধ্যে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ১ হাজার ১৩ জন আসামি এবং অন্যান্য ঘটনায় ৬১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তার আগে গত রোববার ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৫৩৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Death Reference and Appeal Hearing Major Sinha Kill Tomorrow

মেজর সিনহা হত্যার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি আগামীকাল

মেজর সিনহা হত্যার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি আগামীকাল

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল শুনানি আগামীকাল।

সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেখা যায় মামলাটি বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চে বিষয়টি আগামীকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে মূলতবি/নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শুনানির জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে প্রধান বিচারপতি আলোচিত এই মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য এই হাইকোর্ট বেঞ্চে পাঠান।

২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এই ঘটনায় করা মামলার বিচার শেষে ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত দুজনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনকে যাবজ্জীবন ও সাতজনকে খালাস দিয়ে রায় দিয়েছিলেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক বরখাস্ত লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপ-পরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর দেব, রুবেল শর্মা, টেকনাফ থানায় পুলিশের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।

বিচারিক আদালতের রায়ের পরে নিয়ম অনুসারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের দণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। অন্যদিকে, দণ্ডিত আসামিরা আপিল ও জেল আপিল করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The news of the burning of the Sagar Rooney murder case is not correct

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি পুড়ে যাওয়ার খবর সঠিক নয়

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি পুড়ে যাওয়ার খবর সঠিক নয়

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা ডিবিতে থাকা নথি আগুনে পড়ে গেছে বলে দাবি করা হয়েছে, সঠিক নয়।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগে নতুন উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এমন তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচারিত সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথিপত্র ডিবি হেফাজতে পুড়ে যাবার তথ্যটি সঠিক নয়।’

‘সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের সময় আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। এ নিয়ে কেউ কেউ ডিবির নথি পুড়ে যাওয়ার নিউজ করছেন, যা সঠিক না,’ যোগ করেন তিনি।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘আদালতে আগুনে এসব নথি পুড়ে যাওয়ার কথা বলা হয়নি। এডিশনাল অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদ রউফ বলেছেন, ডিবির অধিকাংশ অফিসার বদলি হওয়ায় পুরনো নথি খুঁজে পাওয়া সময়সাপেক্ষ।’

‘এ জন্য রাষ্ট্রপক্ষ নয় মাস সময় চাইলে বাদীপক্ষ তিন মাস সময়ের কথা বলেন। পরবর্তীতে আদালত ছয়মাস সময় দেন,’ যোগ করেন তিনি।

এরআগে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ করা হয়েছে, সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার ডিবিতে থাকা নথি আগুনে পুড়ে গেছে বলে হাইকোর্টকে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।

অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আরসাদুর রউফ বলেন, ‘আমি এমন কোনো কথা কখনোই বলিনি। সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি পোড়েনি। আমি বলেছি, এটা পুরনো মামলা।’

মন্তব্য

p
উপরে