× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Capital markets fall on IMF BSEC meeting day
google_news print-icon

আইএমএফ-বিএসইসি বৈঠকের দিনে পতন পুঁজিবাজারে

আইএমএফ-বিএসইসি-বৈঠকের-দিনে-পতন-পুঁজিবাজারে
আইএমএফ-বিএসইসি বৈঠকের দিনে সূচকের পতন দেখেছেন পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
আজ হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ২৩৫ কোটি ৬৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা কম। রোববার লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩১ লাখ ১২ হাজার টাকার।

নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলের বৈঠকের দিনে পতন দেখা গেছে পুঁজিবাজারে।

ফ্লোর প্রাইস থেকে আরও কয়েকটি শেয়ার বেরিয়ে এলেও দরপতনের সঙ্গে লেনদেন কমেছে সামান্য।

চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার সূচক বেড়ে লেনদেন হলেও আইএমএফ বৈঠকে কী হয়, তা দেখার অপেক্ষায় ছিলেন বিনিয়োগকারীরা। ওই দিন লেনদেন কমে নেমে আসে ১ হাজার ২০০ কোটির ঘরে।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সোমবার হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ২৩৫ কোটি ৬৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা কম। রোববার লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩১ লাখ ১২ হাজার টাকার।

আইএমএফের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি আগেই চূড়ান্ত ছিল, তাই বৈঠকে কী হতে যাচ্ছে, তা নিয়ে বেশ আগ্রহ ছিল বিনিয়োগকারীদের। বৈঠককে ঘিরে উৎকণ্ঠার বিষয় দেখা গেছে দিনভর লেনদেনেও।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে সোমবার সূচকের উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। ২৮ মিনিট পর্যন্ত সূচক বেড়েই লেনদেন হয়, তবে এরপর শুরু হওয়া ব্যাপক দরপতন চলতে থাকে দিনের মধ্যভাগ পর্যন্ত।

বেলা ১১টা ২৮ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩১ পয়েন্ট কমে দিনের সর্বনিম্ন ৬ হাজার ৩৮৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর থেকে শেয়ারগুলো কিছুটা দর ফিরে পেতে থাকে। লেনদেন শেষ হওয়ার আগেই আইএমএফ-বিএসইসি বৈঠক শেষে কোনো নেতিবাচক খবর না আসায় আরও কিছু শেয়ারের দাম বেড়ে লেনদেন শেষ হয়।

শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ২২ পয়েন্ট কমে সূচক দাঁড়ায় ৬ হাজার ৩৯৩ পয়েন্টে।

দিনভর হাতবদল হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে যতগুলোর দর বেড়েছে, কমেছে তার দ্বিগুণ। ৪৮টি শেয়ারের দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৯৮টির। অন্যদিকে ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হওয়ার সংখ্যা আগের দিনের চেয়ে কমে এসেছে।

২০৮টি শেয়ারের লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে, যার দুই-একটি বাদে সবই গড়াগড়ি খাচ্ছে ফ্লোর প্রাইসে। গতকাল এই সংখ্যাটা ছিল ২১৩।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন বিপর্যয়ের মধ্যে পুঁজিবাজারে পতন ঠেকাতে ৩১ জুলাই প্রতিটি শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয় বিএসইসি। এরপর পুঁজিবাজারে উত্থান দেখা দিলেও এর প্রভাব সমভাবে পড়েনি।

৩০টির মতো শেয়ারের উত্থানের মধ্য দিয়ে সূচক বাড়তে থাকে। এর মধ্যে বিপুলসংখ্যক শেয়ারের ফ্লোর প্রাইসে লেনদেনের সঙ্গে ক্রেতা সংকটে ভুগতে থাকে পুঁজিবাজার।

এরই মধ্যে গত ১১ অক্টোবর ব্রোকারেজ হাউসে চেক জমা দিয়ে নগদায়নের আগে শেয়ার কেনা যাবে না মর্মে নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। এতে করে ফের অস্থিরতা দেখা দেয় পুঁজিবাজারে। সেটি আমলে নিয়ে ৩০ অক্টোবর এক বৈঠকে নির্দেশনা পাল্টানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি।

সেই সিদ্ধান্তেও দরপতন থামেনি পুঁজিবাজারে। নতুন ইস্যু হিসেবে সামনে আসে আইএমএফ থেকে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার ঋণ পাওয়ার আশায় সংস্থাটির সঙ্গে সরকারের বৈঠক ইস্যু।

আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে কোনো ধরনের বাইরের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে। বর্তমানে দরপতন ঠেকাতে ‘ফ্লোর প্রাইস’ নামে সব শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বেঁধে দিয়ে যে হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, সেটি নিয়ে আইএমএফ কথা তুলতে পারে, এমন শঙ্কার কথা বলাবলি হতে থাকে।

শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস আলোচ্যসূচিতে নেই-নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এ বিষয়টি জানানোর পর ১ নভেম্বর পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান ঘটে, তবে বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকে।

পরের দুই কর্মদিবসে ফ্লোর ভেঙে শেয়ারগুলো বের হয়ে আসার প্রবণতা দেখা দেয়। বৃহস্পতিবার ২২ কর্মদিবস পরে লেনদেন দেড় হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করে, তবে রবি ও সোমবার ফের বিনিয়োগকারীদের আলোচনায় ছিল আইএমএফ ও বিএসইসির বৈঠকের বিষয়টি, যার প্রভাব দেখা যায় লেনদেনে।

এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সাবেক সভাপতি শরীফ আনোয়ার হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আজকে পুঁজিবাজারের পতনের পেছনে দুটি কারণ কাজ করেছে। প্রথমত, আইএমএফ ও বিএসইসির মধ্যকার বৈঠকে কী হয়, তা নিয়ে একটা উৎকণ্ঠা কাজ করেছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। অনেকেই সাইডলাইনে ছিলেন, বাজার পর্যবেক্ষণের উদ্দেশে। দ্বিতীয়ত, গত কয়েকদিন উত্থানের পরে প্রফিট টেকিং করেছেন অনেকেই।’

সূচকে প্রভাব যাদের

বেশি ৫ দশমিক ০২ পয়েন্ট সূচক কমেছে লাফার্জা হোলসিমের দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ২৮ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট কমেছে বেক্সিমকো ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ১ দশমিক ৯২ শতাংশ।

ওরিয়ন ফার্মার দর ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৩ দশমিক ৪১ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ডোরিন পাওয়ার, বিকন ফার্মা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইউনিক হোটেল, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ওরিয়ন ইনফিউশন ও কোহিনূর কেমিক্যালের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ২৮ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট।

বিপরীতে ৩ দশমিক ১৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে নাভানা ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

জেনেক্স ইনফোসিসের দর ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট।

বসুন্ধরা পেপার সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ০২ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে লুবরেফ বাংলাদেশ, জেএমআই সিরিঞ্জেস, আইটি কনসালট্যান্টস, মীর আকতার, এমজেএল বাংলাদেশ, ইস্টার্ন ক্যাবলস ও প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট।

শীর্ষ ৫ খাত যেমন

তৃতীয় স্থান থেকে আবারও শীর্ষ উঠে এসেছে প্রযুক্তি খাত। লেনদেন হয়েছে ২৪৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, যা আগের দিনে ছিল ১৭৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। ২টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

১৭৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা লেনদেন করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। আগের দিনে লেনদেন ছিল ২১১ কোটি ৬১ লাখ টাকা। ২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৭টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে, ১২টির দরপতনে।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিবিধ খাত। হাতবদল হয়েছে ১০১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, আগের দিনে এটি ছিল ২০৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। ৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে আগের দরে ৭টির ও দরপতনে লেনদেন হয়েছে ৩টির।

চতুর্থ সর্বোচ্চ ৯৫ কোটি ১০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২৩টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে। ১২টির লেনদেন হয় দর কমে।

পাঁচে থাকা জ্বালানি খাতে হাতবদল হয়েছে ৭৬ কোটি টাকা। ৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১২টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। ৫টির লেনদেন হয়েছে দরপতনে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ দর বেড়ে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০৫ টাকা ৭০ পয়সায়, যা আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৯৬ টাকা ১০ পয়সায়।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ছিল নাভানা ফার্মা। ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ১২০ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ১০৯ টাকা ৩০ পয়সা।

আইটি কনসালট্যান্টসের দর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়ে ৪৩ টাকা ১০ পয়সায় শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে। আগের দিনের সমাপনী দর ছিল ৩৯ টাকা ২০ পয়সা।

এ ছাড়া দরবৃদ্ধির দশে ছিল- অগ্নি সিস্টেমস, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, লুবরেফ বাংলাদেশ, লাভেলো আইসক্রিম, জেএমআই সিরিঞ্জেস ও ইস্টার্ন ক্যাবলস।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ৬৮ শতাংশ কমে ডোরিন পাওয়ারের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬১ টাকায়, যা আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৬৮ টাকা ৩০ পয়সায়।

ইন্দোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৭ দশমিক ৮০ শতাংশ কমে ১৮ টাকা ৯০ পয়সায় প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। পূর্বের দর ছিল ২০ টাকা ৫০ পয়সা।

৬ দশমিক ১১ শতাংশ দর কমে ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশনের শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে ৪৬ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪৯ টাকা ১০ পয়সা।

এ ছাড়াও পতনের তালিকায় শীর্ষ দশের মধ্যে ছিল দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ও সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট।

আরও পড়ুন:
চেক জমা দিয়েই শেয়ার কেনার সুযোগ চার শর্তে
আইএমএফ ভীতি কাটলেও রয়ে গেল ‘ফ্লোরের বাধা’
বিএসইসি-আইএমএফ বৈঠকের এজেন্ডায় ‘ফ্লোর প্রাইস নেই’
পুঁজিবাজারে এবার ‘আইএমএফ ভীতি’
জালিয়াতির শাস্তি রেখে বাতিল হচ্ছে বিএসইসির চেক নির্দেশনা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে