২০২৩ সালের জন্য ২২ দিন নির্ধারণ করে বছরের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই আইনের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়।
পরে দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিসদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘ছুটি গতবারের মতোই আছে। গতবার যেটা ছিল ছুটি, কোনো চেঞ্জ করা হয়নি। গতবার ৬ দিন ছিল শুক্র-শনিবার, এবার সেখানে ৮ দিন।
‘২২ দিনের মধ্যে ৮ দিন শুক্র-শনিবার পড়ে গেছে। মোট সরকারি ছুটি ২২ দিন।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় দিবস এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১৪ দিনের সাধারণ ছুটি৷ এটা জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে। তার মধ্যে ৪ দিন হলো দুটি শুক্রবার এবং দুটি শনিবার।’
সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে-শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, জুমাতুল বিদা, মে দিবস, ঈদুল ফিতর, বুদ্ধপূর্ণিমা, ঈদুল আজহা, জাতীয় শোক দিবস, জন্মাষ্টমী, বিজয়া দশমী, ঈদে মিলাদুন্নবী, বিজয় দিবস এবং বড়দিন।
এ ছাড়াও বাংলা নববর্ষ এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় দিবসে ৮ দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে বলেও জানান খন্দকার আনোয়ারুল। এর মধ্যে শবে বরাত, বাংলা নববর্ষ, শবে কদর, ঈদুল ফিতরের আগে ও পরের দুইদিন, ঈদুল আজহার আগে ও পরের ২ দিন এবং আশুরার দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে।
দেশে মোট সার্টিফিকেটধারী বেকারের সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ ৮২ হাজার। তাদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা বেকার রয়েছেন প্রায় আট লাখ।
বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গণস্বাক্ষরতা অভিযান আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, ‘দেশে মোট সার্টিফিকেটধারী বেকারের সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ ৮২ হাজার। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে কর্মহীন থাকছেন প্রায় আট লাখ তরুণ।
‘এই বেকারত্বের হার দেখে বোঝা যায় যে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মৌলিক গবেষণার মাধ্যমে পেটেন্ট বা কপিরাইট তৈরির মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র প্রস্তুত করতে পারছে না। আবার বিদ্যমান বা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে যুগের প্রয়োজনে যে ধরনের জ্ঞান ও দক্ষতার চাহিদা তৈরি হচ্ছে, তা বর্তমানে চালু গতানুগতিক বিষয় ও কোর্সগুলো ঠিকমতো পূরণ করতে পারছে না।’
তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত বাস্তবতায় উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দীর্ঘ তাত্ত্বিক আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও পোস্টগ্র্যাজুয়েট কোর্সের পরিবর্তে মডিউলার অ্যাপ্রোচে প্রয়োগমুখী মাইক্রো-ক্রেডেনসিয়াল কোর্স চালু করা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় এ ধরনের কোর্সে পারদর্শিতা অর্জনের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষার্থীর বিজ্ঞানসহ সব বিষয়ের ক্ষেত্রে যথাযথ মৌলিক যোগ্যতা অর্জন জরুরি হয়ে পড়েছে।’
রাশেদা কে চৌধুরী বলেন আরও বলেন, ‘পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোতে উচ্চশিক্ষার প্রায় ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এসব কলেজের শিক্ষার মান ও পাঠ্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতার ওপর বিশেষ দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. মনজুর আহমেদ শিক্ষা ব্যবস্থায় বৈষম্য বিলোপের আহ্বান জানান।
এই আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন এডুকেশন ওয়াচের আহ্বায়ক ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিনুর আল আমিন, লালমাটিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আকমল হোসেন প্রমুখ।
আরও পড়ুন:পদোন্নতি দিয়ে সচিব করে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হয়েছিল এ কে এম মতিউর রহমানকে। কিন্তু নৌ-সচিব হিসেবে নিয়োগ দেয়ার দুদিন পরই তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
সদ্য সাবেক অতিরিক্ত সচিব মতিউর রহমান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন। গত ৩০ সেপ্টেম্বর তাকে সচিব পদে পদোন্নতি দেয়া হয়। সচিব পদে পদোন্নতির পর তাকে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হয়।
তিন দিনের মাথায় তাকে সেখান থেকে সরিয়ে দেয়া হলো।
সিরাজ উদ্দিন মিয়াকে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তাকে দুই বছরের জন্য এই পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. উজ্জল হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০১৮ সালের সরকারি চাকরি আইনের ৪৯ ধারা অনুযায়ী মো. সিরাজ উদ্দিন মিয়াকে অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছরের মেয়াদে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর যৌক্তিকতা আছে বলে মন্তব্য করেছেন এ বিষয়ে সুপারিশের জন্য গঠিত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার জন্য আন্দোলনকারীদের যে দাবি, তা যৌক্তিক।’
চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠকের পর বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান কমিটির প্রধান।
মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যারা আন্দোলন করছেন, তাদের সঙ্গে আমরা বসেছিলাম। সরকারের বর্তমান নীতিমালা এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা ও সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে সবকিছু চিন্তা করে আমরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। বয়স বৃদ্ধি করার যৌক্তিকতা আছে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
কী যৌক্তিকতা আছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কোভিড, সেশনজটে অনেকের সমস্যা হয়েছে। এখনকার চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো উচিত।’
সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ বছর নির্ধারণের দাবিতে অনেক দিন ধরে আন্দোলন করছেন চাকরিপ্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা।
গত সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন আন্দোলনরতরা। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকও করেন।
পরে ওই দিনই চাকরিপ্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা করে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য এ কমিটি গঠন করা হয়।
সাবেক সচিব ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী এ কমিটির আহ্বায়ক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান সদস্য সচিব।
কমিটিতে সাবেক যুগ্মসচিব কওছার জহুরা, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল ও অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সদস্য হিসেবে রয়েছেন।
কমিটিকে আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কর্মকর্তা রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. জিয়াউল হককে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মহাপরিচালক (ডিজি) করেছে সরকার।
রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। একইসঙ্গে তার চাকরি জননিরাপত্তা বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।
অন্যদিকে বর্তমান মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলীকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তার চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে ‘ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি)’ পদে তিন হাজার ছয় শ’ জনকে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে তিন হাজার ৬০ জন পুরুষ ও ৫৪০ জন নারী সদস্যনিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ১ অক্টোবর থেকে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করা যাবে আগাঈ ২০২৫ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
আবেদন করতে আগ্রহীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। ন্যূনতম জিপিএ-২.৫ থাকতে হবে। তাদেরকে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক ও অবিবাহিত হতে হবে। তালাকপ্রাপ্ত গ্রহণযোগ্য নয়।
বয়স ও উচ্চতা
২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য বিদ্যমান কোটা অনুসৃত হবে।
মেধা কোটার ক্ষেত্রে পুরুষ প্রার্থীর উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি।
শারীরিক যোগ্যতা
শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের কোটার ক্ষেত্রে বিধি অনুসৃত হবে। নারী প্রার্থীর উচ্চতা মেধা কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৫ ফুট ২ ইঞ্চি। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের কোটার ক্ষেত্রে বিধি অনুসৃত হবে।
বুকের মাপ
মেধা ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটার ক্ষেত্রে বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের কোটার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি। দৃষ্টিশক্তি ৬/৬।
আবেদনের নিয়ম
আগ্রহী প্রার্থীদের ওয়েবসাইটের police.teletalk.com.bd মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পূরণের সহায়ক হিসেবে ভিডিও টিউটরিয়াল এবং ফরম পূরণের নির্দেশনা দেয়া আছে।
আবেদন ফি
আবেদন ফরম পূরণ করার পর যোগ্য প্রার্থী একটি ইউজার আইডি পাবেন। ওই ইউজার আইডিতে আবেদন ফরম পূরণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যে কোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর থেকে ৪০ টাকা জমা করতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রক্টর, নয়টি অনুষদের ডিন ও বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
ডিন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত অথবা পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত নিয়োগকৃতরা ডিনের দায়িত্ব পালন করবেন।
অপরদিকে প্রক্টর ও বিভিন্ন হলের প্রভোস্টরা যোগদানের তারিখ থেকে আগামী এক বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ স্বাক্ষরিত ভিন্ন ভিন্ন বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব নিয়োগ দেয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেয়াদ শেষ হওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) নয়টি অনুষদের ডিনদের অব্যাহতি দিয়ে নতুন ডিন নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) নতুন প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য