× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The media is showing pictures of BNPs rally in large size Kader
google_news print-icon

গণমাধ্যম বিএনপির সমাবেশের ছবি বড় করে দেখাচ্ছে: কাদের

গণমাধ্যম-বিএনপির-সমাবেশের-ছবি-বড়-করে-দেখাচ্ছে-কাদের
খুলনায় বিভাগীয় সমাবেশের মঞ্চের সামনে উপস্থিত বিএনপির নেতা-কর্মীদের একাংশ। ফাইল ছবি: নিউজবাংলা
‘কয়েক হাজার লোক হলেই শুধু লক্ষ না, লক্ষ-লক্ষ বলা হয়। লাখ বলে বলে মনকলা খাচ্ছেন চিত্তকে সুখ দেয়ার জন্য।… চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, খুলনায় কত হয়েছে, সেটি সাংবাদিকরা দেখেছেন। এর সঙ্গে বাস্তবতার মিল নেই। গণমাধ্যমকর্মীরা এতদিন পর ঘুমিয়ে থাকাদের জেগে উঠতে দেখে বড় করে ছবি প্রচার করেছে।’

বিএনপির সমাবেশে যত মানুষ হয়, দলের নেতারা তার চেয়ে অনেক বেশি দাবি করছেন বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি এও বলেছেন, গণমাধ্যমগুলো এমনভাবে ছবি তোলে যাতে সমাবেশগুলোকে বেশ বড় বলে মনে হয়।

চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের বিষয়ে এক প্রশ্নে রোববার ক্ষমতাসীন দলের নেতা এসব মন্তব্য করেন। তিনি আবার দাবি করেন, ময়মনসিংহ ও খুলনায় বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার যে ঘটনা ঘটেছে, তাতে সরকারের হাত ছিল না। বিএনপি যে বাধার অভিযোগ করেছে, সেই পরিপ্রেক্ষিতে দলটি ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামী লীগের সমাবেশের আগে কী কী হতো সেটিও তুলে ধরেছেন তিনি।

কাদের বলেন, ‘কয়েক হাজার লোক হলেই শুধু লক্ষ না, লক্ষ-লক্ষ বলা হয়। লাখ বলে বলে মনকলা খাচ্ছেন চিত্তকে সুখ দেয়ার জন্য।… চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনায় কত হয়েছে, সেটি সাংবাদিকরা দেখেছেন। এর সঙ্গে বাস্তবতার মিল নেই।’

আওয়ামী লীগ নেতার দাবি, গণমাধ্যমে এসব সমাবেশের যেসব ছবি এসেছে তাতে ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল এমনভাবে ধরা হয়েছে, যাতে জনসভাস্থল লোকে লোকারণ্য মনে হয়। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মীরা এতদিন পর ঘুমিয়ে থাকাদের জেগে উঠতে দেখে বড় করে ছবি প্রচার করেছে।’

সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মেট্রোরেল-১ (এমআরটি লাইন-১)-এর নির্মাণকাজ তদারকির জন্য ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান জাপানের নিপ্পন কয়ই জেভির সঙ্গে চুক্তি সইয়ের পর এক সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।

বিএনপির কর্মসূচির জবাবে আওয়ামী লীগ কোনো পাল্টা কর্মসূচি দেবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে কীসের পাল্টাপাল্টি? প্রতিদিন আমাদের প্রোগ্রাম হচ্ছে। লাখ লাখ লোক দেখবেন? আসেন। ২৯ তারিখ ঢাকা জেলার সম্মেলন করব, সেখানে আসেন।’

গণমাধ্যম বিএনপির সমাবেশের ছবি বড় করে দেখাচ্ছে: কাদের
জাপানের সঙ্গে চুক্তি সই অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

বাধা কাকে বলে ভুলে গেছেন
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে আওয়ামী লীগের কর্মসূচিগুলোতে কী হতো, সেটি তুলে ধরেন ওবায়দুল কাদের। বলেন, ‘ভুলে গেছেন, আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে ফুটপাতের ওপর আমরা মিটিং করতে পারিনি? বাধা কাকে বলে। মোহাম্মদ নাসিম নেই, মতিয়া চৌধুরীকে পেটানো হয়েছে। সাধারণ একটা সমাবেশে আব্দুস সামাদ আজাদকেও রেহাই দেওয়া হয়নি, তিনিও হাসপাতালে গেছেন।

‘বিএনপি বাধার কথা বলে, জাতীয় পার্টিও বলছে তাদের রাস্তায় নামতে দেয়া হচ্ছে না। এ অবস্থা তো আমাদের ওপরও ছিল। কি না করেছে তারা? বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন পাঁচ বছরে পাঁচ সপ্তাহও আমরা ঘরে থাকতে পারিনি। কিন্তু তারা সবাই নিজের ঘরে অবস্থান করছেন। মরা গাঙ্গে জোয়ার আর আসবে না।’

ময়মনসিংহ ও খুলনায় বিএনপির সমাবেশের আগে বাস ধর্মঘট নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামে কি বাস বন্ধ ছিল? বাস-মালিকদের সেটি জিজ্ঞাসা করুন। বেসরকারি গাড়ি চালাবে কি চালাবে না, সেটি আমি জোর করতে পারি না। আমার বিরুদ্ধে যখন (ধর্মঘট) করে তখন আপনারা দেখেন না?’


‘আমরা ফাইটার, ফাইট করব’
সরকারকে পদত্যাগ করে নিরাপদে সরে যেতে বা সেফ এক্সিট নিতে ক্ষমতাসীনদের প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে আহ্বান জানিয়েছেন, তারও জবাব দেন আওয়ামী লীগ নেতা।

এ বিষয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ফখরুল সাহেবের নিজের সেফ এক্সিট নেই। তার নিজেরই সেটা দরকার। যেভাবে লাঠিসোঁটা নিয়ে নেমেছেন এবং আবার অগ্নি-সন্ত্রাসের আভাস দিচ্ছেন- এর পরিণাম শুভ হবে না।

‘আমরা এক্সিট করব না, আমরা ফাইটার, ফাইট করব। বন্দুকের নল আমাদের ক্ষমতার উৎস নয়। আওয়ামী লীগের রাজনীতির ইতিহাসে ষড়যন্ত্র নেই। সেফ এক্সিট নির্বাচন, এটি সবার জন্য সেফ এক্সিটের জায়গা। আপনারা পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে আসুন।’

নির্বাচন আয়োজনে বিএনপির দাবি মেনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর ফিরবে না বলেও জানিয়ে দেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা। বলেন, ‘অন্যান্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও সেভাবে হবে। যাদের কাছে নালিশ করেন তাদের কোথায় তত্ত্বাবধায়ক আছে? এই ভূত মাথা থেকে নামান।

‘নির্বাচনে আসেন, আমরা প্রস্তুত আছি। জনগণ আপনাদের চাইলে, আমরা সেটিকে গ্রহণ করব। ওটা ডিসাইড করার ক্ষমতা জনগণের।’

পালিয়েছেন তো তারেক

আওয়ামী লীগকে পালাতে হবে বলে বিএনপির সমাবেশ থেকে আসা বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের তারেক রহমানের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘পালিয়েছেন আপনারা, পালানোর দল বিএনপি। কেউ যদি বলে আপনাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কোথায়? তিনি তো পালিয়ে আছেন।

‘আওয়ামী লীগ কি পালানোর দল? তারা কেন পালাবে? পালিয়েছেন যিনি আপনাদের মূল নেতা, যিনি টেমস নদীর পার থেকে ফরমায়েশ দেন। যার নির্দেশে চলেন তিনি তো কাপুরুষের মতো মুচলেকা দিয়ে পালিয়েছেন লন্ডনে। দেশে ফেরার সৎ সাহস পেলেন না। তিনি নাকি আবার গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেবেন! পাগলে কি না বলে, ছাগলে কি না খায়।’

আরও পড়ুন:
বিএনপির বড় সমাবেশে মাথা খারাপ করে পেট্রলবোমা নয়: কাদের
নির্বাচন এলেই ভারত বিরোধিতা বিএনপির পুরনো অপকৌশল: কাদের
গাইবান্ধায় ভোট বাতিলের বৈধতা নিয়ে কাদেরের প্রশ্ন
বিএনপিকে রাজপথে ও ভোটে মোকাবিলায় প্রস্তুত আ.লীগ: কাদের
প্রতিহত নয়, ভোটে অংশ নেয়ার প্রস্তুতি নিন: বিএনপিকে কাদের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two women members of the Dhakkamara Chakra in the capital

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে ধাক্কামারা চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে শুক্রবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জুথী আক্তার শ্রাবন্তী ওরফে যুথী আক্তার জ্যোতি ওরফে লিমা আক্তার (২২) এবং শাহনাজ বেগম (৪২)।

ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়।

গত শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টার দিকে তেজগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আসামিরা বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের সপ্তম তলার লিফটের সামনে কৌশলে এক নারীকে ধাক্কা মেরে তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি করে। এ সময় সন্দেহ হলে তিনি তার ব্যাগ পরীক্ষা করে টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ভুক্তভোগী ও তার স্বামী চিৎকার দিলে শপিং মলের নিরাপত্তা প্রহরীরা এগিয়ে আসেন। তাদের সহায়তায় ওই দুই নারীকে আটক করা হয়। তবে তাদের সঙ্গে থাকা অপর দু’জন কৌশলে পালিয়ে যান।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও দুই নারী ভুক্তভোগী জানান, তাদের যথাক্রমে এক লাখ টাকা ও ৪.৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের টিকলি (মূল্য আনুমানিক ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা) এবং ১০ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা চুরির কথা স্বীকার করেছে।

তেজগাঁও থানা পুলিশ ও নারী পুলিশের সহায়তায় আসামি যুথী আক্তারের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে চুরি হওয়া নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণের টিকলি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, যুথী আক্তার আন্তঃজেলা পকেটমার চক্রের নেতা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে।

এ ঘটনায় তেজগাঁও থানায় মামলা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
212 cases in violation of traffic laws in the capital 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১৭২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৮৩টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

আইসিডিডিআরবির গবেষণা

ঢাকায় বস্তির ৯৮ শতাংশের দেহে অতিমাত্রায় সিসা

ঢাকায় বস্তির ৯৮ শতাংশের দেহে অতিমাত্রায় সিসা

রাজধানী ঢাকার বস্তির শিশুদের দেহে নীরব ঘাতক সিসার বিপজ্জনক মাত্রার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এসব শিশুদের ৯৮ শতাংশের দেহে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ৬৭ মাইক্রোগ্রাম সিসা শনাক্ত করা হয়েছে।

আইসিডিডিআরবির (আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ) এক গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। গতকাল বুধবার আইসিডিডিআরবির সম্মেলনকক্ষে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়।

উল্লেখ্য, ‍যুক্তরাষ্ট্রে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) শিশুদের দেহে প্রতি লিটারে ৩৫ মাইক্রোগ্রামের উপস্থিতিকে উদ্বেগজনক মাত্রা বলে বিবেচনা করে। তবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে সিসার কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই। সিসার যেকোনো মাত্রাই শিশুর জন্য ক্ষতিকর।

আইসিডিডিআরবি ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে থাকা বস্তির শিশুদের ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। ওই গবেষণায় ২ থেকে ৪ বছর বয়সী ৫০০ শিশুর রক্তের নমুনা নেওয়া হয়।

আইসিডিডিআরবির অ্যাসিস্ট্যান্ট সায়েন্টিস্ট ডা. জেসমিন সুলতানা জানান, এসব শিশুর রক্তে প্রতি ডেসিলিটারে ৬৭ মাইক্রোগ্রাম সিসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। তবে তাদের মধ্যে অর্ধেকের শরীরের এই মাত্রা ছিল ৬৭ মাইক্রোগ্রামের বেশি। গবেষণায় দেখা যায়, সিসা পোড়ানো, গলানো বা রিসাইক্লিংয়ের (পুনঃচক্র) মতো কাজগুলো যেখানে হয়, সেসব এলাকার শিশুদের মধ্যে সিসায় আক্রান্ত হওয়ার হার বেশি।

উদাহরণ দিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, গবেষণায় চিহ্নিত সিসানির্ভর শিল্পস্থাপনার এক কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারী শিশুদের রক্তে সিসার মাত্রা ছিল পাঁচ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে বসবাসকারী শিশুদের তুলনায় ৪৩% বেশি। সিসার অন্যান্য উৎসের মধ্যে রয়েছে ঘরের ভেতর ধূমপান, দূষিত ধূলিকণা, সিসাযুক্ত প্রসাধনসামগ্রী ও রান্নার পাত্র।

এই আলোচনা সভা থেকে লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি বানানো বা রিসাইক্লিং করার কারখানা বা স্থান, অথবা যেসব কারখানা বা স্থাপনায় সিসা গলানো বা পোড়ানো হয়, এমন সিসানির্ভর শিল্পস্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। কারণ, এসব প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নিলে বা দূষণ কমানোর ব্যবস্থা নিলে সেসব এলাকার শিশুদের সিসা দূষণ থেকে বাঁচানো সম্ভব।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আইসিডিডিআরবির রিসার্চ ট্রেইনি ডা. সানজিদা তাপসি আদিবা। স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিডিডিআরবির হেলথ সিস্টেম অ্যান্ড পপুলেশন স্টাডিজ ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ড. সারাহ স্যালওয়ে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Arrested two drug dealers with a large amount of Yaba in the capital 

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার 

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার 

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা ও ইয়াবা পরিবহনে ব্যবহৃত বাসসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা-বিভাগ (ডিবি)। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মো. বাবু মিয়া (৩৬) ও মো. রাকিবুল হাসান (২৮)। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিবি-মতিঝিল বিভাগ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কতিপয় মাদক কারবারি একটি যাত্রীবাহী বাসে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ যাত্রাবাড়ীর আসমা আলী সিএনজি রিওয়েলিং অ্যান্ড ওয়ার্কশপ লি. এর পূর্ব পাশে হামজা বডিবিল্ডারের সামনে অবস্থান করছে বলে জানতে পারে।

পরে দুপুর পৌনে ৩ টার দিকে অভিযান চালিয়ে ইয়াবা পরিবহনে ব্যবহৃত একটি বাসসহ বাবু ও রাকিবুলকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দীর্ঘদিন যাবৎ কক্সবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন মাদক কারবারিদের কাছে বিক্রি করত বলে স্বীকার করে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Case of traffic law in the capital is 12 12 cases

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে মামলা ৩,১৯২টি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে মামলা ৩,১৯২টি

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার ১৯২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৬৭টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৮৪টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে