× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
A new division while organizing the party
google_news print-icon

দল গোছাতে গিয়ে নতুন বিভক্তি

দল-গোছাতে-গিয়ে-নতুন-বিভক্তি
বরগুনা জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়। ছবি: নিউজবাংলা
আগের কমিটি বিলুপ্ত করে গত ৮ জুন মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লাকে আহ্বায়ক ও তারিকুজ্জামান টিটুকে সদস্য সচিব করে জেলা বিএনপির ৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়। কিন্তু জেলা বিএনপির দুটি পক্ষ এই কমিটির বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। কার্যত বরগুনা বিএনপি এখন তিন ভাগে বিভক্ত।

দল গোছাতে গিয়ে নতুন বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে বরগুনা বিএনপিতে। সংগঠনকে ঢেলে সাজাতে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর তারা ৯টি ইউনিটের কমিটি পুনর্গঠন করেছে। তবে এই কাজে নেতাদের মধ্যে তৈরি হয়েছে নতুন দ্বন্দ্ব-বিভক্তি।

আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর বিএনপির একাংশ কর্মসূচিতে সক্রিয় হলেও বাকিরা দলীয় একেবারেই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। জ্যেষ্ঠ নেতারা মনে করেন, বরগুনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটিতে হানা দিতে বিএনপির এক হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।

আগের কমিটি বিলুপ্ত করে গত ৮ জুন মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লাকে আহ্বায়ক ও তারিকুজ্জামান টিটুকে সদস্য সচিব করে জেলা বিএনপির ৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়।

আগস্টে বিএনপির উপজেলা ও পৌর ইউনিটের ১০টি কমিটি ভেঙে দিয়ে কমিটি পুনর্গঠন শুরু করে তারা। ইতোমধ্যে তারা ৯টি ইউনিটের কমিটি করেছেও।

তবে ১১ সেপ্টেম্বর বরগুনা প্রেস ক্লাবে জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এ জেড এম সালেহ ফারুক সংবাদ সম্মেলনে এসব কমিটি প্রত্যাখ্যান করেন। তার অভিযোগ, আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব স্বেচ্ছাচারিতা করছেন। অগঠনতান্ত্রিক ও অনিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বিভিন্ন উপজেলায় কমিটি গঠন করা হয়েছে দাবি করে এসব কমিটির প্রতি অনাস্থাও প্রকাশ করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতারা ছাড়াও সহযোগী সংগঠনের প্রায় ২০ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন। তারা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ার‌ম্যান তারেক রহমানের কাছে চলতি মাসে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

তবে তাদের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লা। বলেন, ‘২০১৮ সালে জেলা বিএনপি কমিটি গত চার বছরে একটি ইউনিটের কমিটি গঠন করতে পারেনি। তিন মাসের মধ্যে আমরা সে কাজটি করেছি। সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলের হাইকমান্ডের নির্দেশনামতে আমরা কমিটি দিয়েছি। নিষ্ক্রিয় ও বিতর্কিতদের কমিটিতে ঠাঁই না দেয়ায় তারা এসব অভিযোগ করেছে।’

২০০৯ সালে সম্মেলনের মধ্য দিয়ে মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লাকে সভাপতি ও এস এম নজরুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫১ সদস্যের জেলা কমিটি ঘোষণা করে বিএনপি। ৯ বছর পর ২০১৮ সালের ২৯ জানুয়ারি সম্মেলেন ছাড়াই ফারুক মোল্লার ভাই নজরুল ইসলাম মোল্লাকে সভাপতি ও সাবেক জাতীয় পার্টি নেতা মো. হালিমকে সাধারণ সম্পাদক করে জেলা বিএনপির ৬৩ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। ওই কমিটি অনুমোদন নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সম্মেলন ছাড়া কমিটি গঠন করায় মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লাসহ বিএনপির একাংশ নজরুল-হালিম কমিটি প্রত্যাখ্যান করে। তবে চার বছর নজরুল-হালিম কমিটি নিজেদের সমর্থকদের নিয়ে কোনোমতে দলীয় কার্যক্রম চালিয়ে যায়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা বিএনপির শীর্ষ এক নেতা নিউজবাংলাকে বলেন, জেলায় বিএনপির নেতারা তিনটি ভাগে বিভক্ত। বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লা ও সদস্য সচিব তারিকুজ্জামান টিটুর একটি পক্ষ। বর্তমান আহ্বায়ক কমিটি চাইছে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-শ্রমবিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ উজ জামান মামুন মোল্লা অথবা মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লাকে আগামী সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দেয়া হোক। এ লক্ষ্যে তারা তরুণদের নিয়ে ইউনিটগুলো তৈরি করছে।

জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম মনির সমর্থক জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নুরুল আমিন, ফজলুল হক মাস্টার এবং কে এম শফিকুজ্জামান মাহফুজ।

অন্যদিকে সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লার সমর্থক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হুমায়ুন হাসান শাহীন, জাফরুল হাসান জাফর, জেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মাইনুল ইসলাম মাইনুদ্দিনসহ একটি অংশ।

এই তিন পক্ষের নেতারা অন্য পক্ষের নেতাদের তো বটেই, তাদের কর্মী-সমর্থকদের নিয়েও আপত্তি জানাচ্ছেন।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব তারিকুজ্জামান টিটু নিউজবাংলাকে বলেন, ‘তরুণ নেতা বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-শ্রমবিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ উজ জামান মামুন মোল্লা আমাদের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে জেলা বিএনপিকে সার্বিক সহযোগিতা করছেন। মামুন মোল্লা বরগুনায় জনপ্রিয়তা অর্জন করে আওয়ামী লীগের কাছে ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। আওয়ামীপন্থি বিএনপির কিছু ব্যক্তি আছে, এরা এটাকে মেনে নিতে পারছেন না বলেই আমাদের সমালোচিত করতে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন।’

তিনি বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে কথা বলে তার নির্দেশনায় তরুণনির্ভর দল গঠনের লক্ষ্যে আমরা বরগুনা জেলা বিএনপির ১০টি ইউনিট পুনর্গঠন শুরু করে ইতোমধ্যে ৯টি গঠন করেছি। সেখানে বিতর্কিতদের ঠাঁই না দেয়ায় দলের একাংশ সমালোচনা করছে।

‘আমরা দলীয় হাইকমান্ডের নির্দেশনামতে দল গোছানোর কাজ করছি। ইতোমধ্যে আমরা জেলায় বিএনপিকে সুসংগঠিত করে সরকারবিরোধী আন্দোলনকে চাঙা করেছি। গত ২০ বছরেও বিএনপি বরগুনায় এভাবে সক্রিয় ছিল না। যারা সমালোচনা করছে, বিগত দিনে তারা ব্যর্থ ছিল।’

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুবুল আলম ফারুক মোল্লা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বিএনপি এখন ঐক্যবদ্ধ শক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা ঘরে বা অফিসে কার্যক্রম করছি না এখন আর। আমরা মাঠে লড়াই করছি। যারা ঘরে বসে রাজনীতি করত তাদের এটা সহ্য হয় না বলেই সমালোচনা করে। আমরা এসব কানে না নিয়ে সামনের সংসদ নির্বাচনকে টার্গেট করে দল গুছিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’

আরও পড়ুন:
জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
পল্লবীতে সংঘর্ষ: বিএনপির আরও ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার চান ফখরুল
বিএনপি নেতা বরকত উল্লাহ বুলুর ওপর হামলা
বিএনপির কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগ, আলাল-তাবিথ আহত

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Childrens hospital fire investigation committee sick people are crying on the outside floor in the heat

শিশু হাসপাতালের আগুন তদন্তে কমিটি, বাইরের ফ্লোরে গরমে কাঁদছে অসুস্থরা

শিশু হাসপাতালের আগুন তদন্তে কমিটি, বাইরের ফ্লোরে গরমে কাঁদছে অসুস্থরা আগুনের সময় হুড়োহুড়ি করে অসুস্থ শিশুদের নিয়ে বেরিয়ে আসেন অনেকে। ছবি: নিউজবাংলা
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, আগুন থেকে বাঁচতে ছোটাছুটি করে যে যেভাবে পেরেছেন সেভাবেই তাদের সন্তানদের নিয়ে হাসপাতালের বাইরের ফ্লোরে অবস্থান নিয়েছেন। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে এমনিতেই বাইরে অসহনীয় গরম। গরম সহ্য করতে না পেরে শিশুরা কান্নাকাটি করছে।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পঞ্চম তলায় শিশু হৃদরোগ (কার্ডিয়াক) বিভাগের আইসিইউতে (নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র) লাগা আগুন পুরোপুরি নিভিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

শুক্রবার দুপুর দেড়টার কিছু সময় পর ওই আগুন লাগে। পরে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট প্রায় এক এক ঘণ্টার চেষ্টার পর ২টা ৪০ মিনিটে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, আগুন থেকে বাঁচতে ছোটাছুটি করে যে যেভাবে পেরেছেন সেভাবেই তাদের সন্তানদের নিয়ে হাসপাতালের বাইরের ফ্লোরে অবস্থান নিয়েছেন। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে এমনিতেই বাইরে অসহনীয় গরম। গরম সহ্য করতে না পেরে শিশুরা কান্নাকাটি করছে।

ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের গণমাধ্যম কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম জানান, আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশনের তিনটি ইউনিট, সিদ্দিক বাজার থেকে একটি ইউনিট, তেজগাঁও থেকে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ২টা ৪০ মিনিটে আগুন পুরো নিভিয়ে ফেলা হয়।

তবে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে লাগা এই আগুনে রোগীদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. জাহাঙ্গীর আলম।

তিনি বলেন, রোগীদের সবাইকে নিচে নামিয়ে আনা হয়েচে। ইউসিইউতে ১৭ জন রোগী ছিলেন আমরা নামিয়ে এনেছি। কারো কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

তিনি বলেন, হাসপাতালের বি ব্লকের ৫ তলার কার্ডিয়াক বিভাগের আইসিইউতে আগুন লেগেছে। আগুনের চেয়ে ধোঁয়া একটু বেশি ছড়িয়েছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।

আগুনের সূত্রপাত কীভাবে করা হলো এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখনও বিস্তারিত কিছু বলতে পারছি না। তবে আশঙ্কা করছি এসি থেকে আগুন লেগে থাকতে পারে।

পরে এক সংবাদ সম্মেলনে শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. জাহাঙ্গীর আলম জানান, কার্ডিয়াক বিভাগের আইসিইউতে লাগা আগুনের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির পাঁচ সদস্যের মধ্যে কার্ডিয়াক আইসিইউ বিভাগের প্রধানকে আহ্বায়ক করা হয়েছে।

এ ছাড়া কমিটিতে একজন মেইনটেইন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ওয়ার্ড মাস্টার, একজন নার্স ও ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি রয়েছেন। তারা তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন।

এদিকে বিকেলে দেখা যায়, আগুন লাগার পর হাসপাপতালের ৫ তলা ও ৪ তলার পুরো ধোঁয়ায় ভরে গেছে। এ সময় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে। আগুন থেকে বাঁচতে ছোটাছুটি করে যে যেভাবে পেরেছেন সেভাবেই তাদের সন্তানদের নিয়ে হাসপাতালের বাইরের ফ্লোরে অবস্থান নেন।

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে এমনিতেই বাইরে অসহনীয় গরম। গরম সহ্য করতে না পেরে শিশুরা কান্নাকাটি করছে। ওপরে সবকিছু কখন ঠিক হবে তা জানেন না এ রোগী ও স্বজনরা। রোগীর অভিভাবক ও স্বজনরা আশঙ্কা করছেন, এমন অবস্থা চলতে থাকলে তাদের বাচ্চারা আরও অসুস্থ হয়ে পড়বে।

প্রচণ্ড জ্বর, সর্দি ও ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে ৭ দিন আগে শিশু হাসপাতাল আইসিইউতে ভর্তি হয় পাঁচ মাসের শিশু রাইয়ান। আগুন লাগার পর শিশুটির মা আতঙ্কে হুড়োহুড়ি করে শিশুটিকে নিয়ে নিচে নামে আসেন। বাচ্চাকে নিয়ে এই অসহনীয় গরমে অবস্থান নিয়েছেন হাসপাতালের বাইরে।

কয়েকজন শিশুর অভিভাবক জানান, পাঁচতলার আইসিইউতে যেসব বাচ্চা ছিল তাদের সমস্যা হচ্ছে। অনেক বাচ্চাকে অক্সিজেন দেয়া হচ্ছিল। তাদের অক্সিজেন ছাড়া নিচে নামানো হয়। তাদের প্রত্যেকের অবস্থা খুবই নাজুক ছিল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Middlemen should not take advantage Agriculture Minister

মধ্যস্বত্বভোগীরা যেন সুবিধা নিতে না পারে: কৃষিমন্ত্রী

মধ্যস্বত্বভোগীরা যেন সুবিধা নিতে না পারে: কৃষিমন্ত্রী বোরো ধান কাটা উৎসবে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ। ছবি: নিউজবাংলা
মন্ত্রী বলেন, কৃষকের উৎপাদিত ফসলের সঠিক মূল্য দিতে চায় সরকার। সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সুনামগঞ্জ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। এখানে বন্যা দুর্যোগ বেশি হয়। খড়াও হয়। জেলা প্রশাসনকে বলেছি, কৃষকদের ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে।

মধ্যসত্ত্বভোগীরা যেন সুবিধা নিতে না পারে, সিন্ডিকেট করে কৃষকদের যেন বিপদে ফেলতে না পারে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ।

শুক্রবার সকালে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার দেখার হাওরে বোরো ধান কাটা উৎসবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, মধ্যস্বত্বভোগীরা যেন সুবিধা নিতে না পারে, সিন্ডিকেট করে কৃষকদের যেন বিপদে ফেলতে না পারে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা সজাগ থাকলে কৃষকরা বঞ্চিত হবেন না।

মন্ত্রী বলেন, কৃষকের উৎপাদিত ফসলের সঠিক মূল্য দিতে চায় সরকার। সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সুনামগঞ্জ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। এখানে বন্যা দুর্যোগ বেশি হয়। খড়াও হয়। জেলা প্রশাসনকে বলেছি, কৃষকদের ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে।

তিনি বলেন, কৃষিকে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ। কৃষকের ধানের মূল্য নির্ধারণ করতে আগামী পরশু মিটিং করব। দাম নির্ধারণ করে সরকারের কাছে প্রস্তাবনা পাঠাব।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান, সুনামগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য ড. মোহাম্মদ সাদিক, ১ আসনের সংসদ সদস্য রনজিত চন্দ্র সরকার, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The fire at the Childrens Hospital was extinguished after an hour

প্রায় এক ঘণ্টা পর নিভল শিশু হাসপাতালের আগুন

প্রায় এক ঘণ্টা পর নিভল শিশু হাসপাতালের আগুন ফায়ার সার্ভিস বেলা একটা ৪৭ মিনিটে হাসপাতালের শিশু হৃদরোগ কেন্দ্রে আগুন ধরার খবর পায়। ছবি: নিউজবাংলা
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল জানায়, শুক্রবার বেলা দুইটা ৩৯ মিনিটে আগুন নেভানো হয়।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ধরা আগুন প্রায় এক ঘণ্টা পর নিভিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

বাহিনীর মিডিয়া সেল জানায়, শুক্রবার বেলা দুইটা ৩৯ মিনিটে আগুন নেভানো হয়।

এর আগে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষের কর্মকর্তা লিমা খানম নিউজবাংলাকে জানান, বেলা একটা ৪৭ মিনিটে হাসপাতালের শিশু হৃদরোগ কেন্দ্রে আগুন ধরার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাহিনীর পাঁচটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে।

আগুনে হতাহতের কোনো কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান এ কর্মকর্তা।

তিনি আরও জানান, আগুন ধরার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয় তদন্তের পর বলা যাবে।

এদিকে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় জানায়, আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয় নৌবাহিনী।

আরও পড়ুন:
এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে ফিরিঙ্গি বাজার বস্তির আগুন
সিলেটের কুমারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড, সরবরাহ বিঘ্নিত
হাজারীবাগে বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড
চট্টগ্রামে এস আলম অয়েল মিলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেট কারে আগুন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A fire broke out at the capitals childrens hospital

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালের আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের তৎপরতা। ছবি: ফায়ার সার্ভিস
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম দুপুরে নিউজবাংলাকে জানান, বেলা একটা ৪৭ মিনিটে আগুন ধরার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাহিনীর পাঁচটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করছে।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের কার্ডিওলজি বিভাগে শুক্রবার আগুন ধরেছে।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম দুপুরে নিউজবাংলাকে জানান, বেলা একটা ৪৭ মিনিটে আগুন ধরার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাহিনীর পাঁচটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করছে।

আগুনে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন এ কর্মকর্তা।

তিনি আরও জানান, আগুন ধরার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয় তদন্তের পর বলা যাবে।

আরও পড়ুন:
সিলেটের কুমারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড, সরবরাহ বিঘ্নিত
হাজারীবাগে বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড
চট্টগ্রামে এস আলম অয়েল মিলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেট কারে আগুন
হবিগঞ্জে প্রাণের চিপস ফ্যাক্টরিতে আগুন, নিহত ১

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Panthkunj will be an aesthetic garden before July Mayor Tapas

‘পান্থকুঞ্জ জুলাইয়ের আগেই হবে নান্দনিক উদ্যান’

‘পান্থকুঞ্জ জুলাইয়ের আগেই হবে নান্দনিক উদ্যান’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। ছবি: নিউজবাংলা
মেয়র তাপস বলেন, পান্থকুঞ্জ উদ্যান এই এলাকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্যান। এটা উন্নয়নের জন্য ২০১৭ সালে মেগা প্রকল্পের আওতায় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক কারণে ঢাকা লিমিটেড এক্সপ্রেসওয়ে এদিক দিয়ে নওয়ার একটি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ফলে এই পার্কের উন্নয়ন কাজটা বন্ধ হয়ে যায়।

আসন্ন জুলাইয়ের আগেই পান্থকুঞ্জকে নান্দনিক উদ্যানে পরিণত করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার সকালে নগরীতে পান্থকুঞ্জ পার্কের অভ্যন্তরে পান্থপথ বক্স কালভার্টের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মেয়র এ কথা জানান।

মেয়র তাপস বলেন, পান্থকুঞ্জ উদ্যান এই এলাকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্যান। এটা উন্নয়নের জন্য ২০১৭ সালে মেগা প্রকল্পের আওতায় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক কারণে ঢাকা লিমিটেড এক্সপ্রেসওয়ে এদিক দিয়ে নওয়ার একটি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ফলে এই পার্কের উন্নয়ন কাজটা বন্ধ হয়ে যায়।

তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে তাদের সঙ্গে বিভিন্নভাবে আলোচনা করেছি, দেন-দরবার করেছি। এর ফলশ্রুতিতে তারা সুনির্দিষ্ট জায়গায় কাজ করবে। বাকি জায়গা আমাদেরকে ছেড়ে দিয়েছে। সেই জায়গায় আমরাই কাজ শুরু করেছি। বর্তমানে এটার অবকাঠামো উন্নয়ন চলছে।

মেয়র আরও বলেন, আমরা ঢাকাবাসীকে একটি নান্দনিক উদ্যান উপহার দিতে চাই। যদিও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজের কারণে উদ্যানের বড় একটা অংশ তাদের কাছে চলে যাবে। তারপরও যতটুকু রক্ষা করতে পেরেছি তা ঢাকাবাসীর জন্য অচিরেই উন্মুক্ত করে দিতে পারব। পার্কের উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। জুলাইয়ের আগে পান্থকুঞ্জকে একটি নান্দনিক উদ্যানে পরিণত করা হবে।

নিউমার্কেট এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে নতুন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে মেয়র তাপস বলেন, গত বছর কয়েকটি জায়গায় জলাবদ্ধতা হয়েছে বিশেষ করে নিউমার্কেটের সামনে ও শান্তিনগরে। যেসব কারণে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল আমরা সেগুলো পরিষ্কার করেছি। আশা করি এবার আর জলাবদ্ধ থাকবে না। নিউমার্কেট এলাকার জন্য নতুন প্রকল্প নিয়েছি।

তিনি বলেন, এর মূল কারণ হচ্ছে পিলখানা ভেতর দিয়ে আগে যে পানি প্রবাহ প্রবাহের নর্দমা ছিল সেগুলো ২০০৯ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য গত বছর সেখানে বড় ধরনের জলবদ্ধতা হয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে আলাপ করেছি এবং সম্মতি পেয়েছি। আমরা পিলখানার ভেতর দিয়ে পানি প্রবাহের বড় নর্দমা করছি। এটা করতে পারলে ওই এলাকায় আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। এভাবে প্রত্যেকটা এলাকায় বিচার-বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

ঢাকায় বিচ্ছিন্ন কয়েকটি জায়গা ছাড়া তেমন কোন জায়গায় এখন দীর্ঘ সময় জলবদ্ধতা থাকে না উল্লেখ করে মেয়র বলেন, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের আগে সূচি অনুযায়ী বক্স কালভার্ট, খাল ও নর্দমাগুলো পরিষ্কার করে থাকি। কারণ যাতে করে বর্ষার সময় পানি প্রবাহ স্বাভাবিক থাকে। এছাড়া ঢাকা শহরে আমরা ব্যাপকভাবে নর্দমা অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলমান রেখেছি।

পরে মেয়র সায়েদাবাদ টার্মিনাল সংলগ্ন সায়েদাবাদ সুপার মার্কেট, গেন্ডারিয়ার জহির রায়হান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র পাঠাগার ও ওয়ারীর তাজউদ্দীন স্মৃতি পাঠাগার পরিদর্শন করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A coach of Yamuna Express fell in Tejgaon

তেজগাঁওয়ে পড়ে গেছে যমুনা এক্সপ্রেসের বগি

তেজগাঁওয়ে পড়ে গেছে যমুনা এক্সপ্রেসের বগি ফাইল ছবি
দুর্ঘটনার পর ঢাকাগামী ট্রেন আটকে যায়। এ ছাড়া কারওয়ান বাজার রেলক্রসিং এবং মগবাজারে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে জামালপুর থেকে ঢাকায় আসার পথে এ দুর্ঘটনায় পড়ে ট্রেনটি।

কমলাপুর রেলওয়ে থানার পরিদর্শক ফেরদৌস আহমেদ বিশ্বাস এসব বিষয় নিশ্চিত করেছেন।

দুর্ঘটনার পর ঢাকাগামী ট্রেন আটকে যায়। এ ছাড়া কারওয়ান বাজার রেলক্রসিং এবং মগবাজারে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

ফেরদৌস আহমেদ জানান, দ্রুতই উদ্ধারকাজ শুরু হয়। সকাল ১০টার দিকে লাইনচ্যুত বগি ছাড়াই ট্রেনটি গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা করে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Prime Minister pays tribute to Bangabandhus portrait on Mujibnagar Day

মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: ফোকাস বাংলা
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার সকালে তিনি রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। খবর ইউএনবির

পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়।

বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পরবর্তীতে স্থানটির নাম পরিবর্তন করে মুজিবনগর রাখা হয়। প্রথম সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তাজউদ্দীন আহমদকে প্রথম প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানকে মন্ত্রিসভার সদস্য করা হয়। মূল মন্ত্রিসভার সফল নেতৃত্ব সেই বছরের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধকে বিজয়ের দিকে নিয়ে যায়।

মন্তব্য

p
উপরে