× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Japanese NGOs are declining in the country
google_news print-icon

দেশে কমছে জাপানি এনজিও

দেশে-কমছে-জাপানি-এনজিও
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। ছবি: নিউজবাংলা
ওহাশি মাসাকি বলেন, ‘এই খাতে অভিজ্ঞ বিদেশিদের ভিসা কমিয়ে দেয়া এবং ন্যূনতম বাজেট সীমা বৃদ্ধি করার কারণেই জাপানি এনজিওর সংখ্যা কমছে।’

দেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে বছরের পর বছর পাল্লা দিয়ে দেশীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার (এনজিও) সংখ্যা বাড়লেও কমতে শুরু করেছে জাপানভিত্তিক এনজিও সংস্থা। একুশ শতকের শুরুতে ২০০১ সালে বাংলাদেশে জাপানের ৩১টি এনজিও কাজ করলেও বর্তমানে সে সংখ্যা নেমে এসেছে অর্ধেকের কমে। বর্তমানে দেশে জাপানভিত্তিক এনজিওর সংখ্যা মাত্র ১৩টি। তবে শুধু দেশেই নয় গোটা দক্ষিণ এশিয়াতেই জাপানভিত্তিক এনজিওর সংখ্যা কমে আসছে।

৮০-এর দশকে দেশীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ছিল ৪৫টি। তিন যুগের বেশি সময়ের ব্যবধানে সে সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ২৫৪টি।

রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে বুধবার জাপানভিত্তিক এনজিও শাপলা নীড়ের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা অধ্যাপক ওহাশি মাসাকির বিশ্লেষণে এসব উঠে আসে। বাংলাদেশে দেশীয় এনজিওর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, মুদ্রাস্ফীতি এবং জাপানের অর্থনীতি সংকুচিত হয়ে যাওয়ার ফলে জাপানি এনজিওর সংখ্যা কমার প্রবণতা লক্ষ্য করছেন এই উন্নয়ন কর্মী।

শাপলা নীড় জাপানভিত্তিক আন্তর্জাতিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশে স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকেই কাজ করছে। সংস্থাটি ১৯৭২ সাল থেকে প্রান্তিক শিশুদের শিক্ষা অধিকার নিশ্চিত করা, শিশু সুরক্ষা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং গ্রামীণ উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।

গোটা দক্ষিণ এশিয়াতেই জাপানভিত্তিক এনজিওর সংখ্যা কমে আসছে। ২০০১ সালে দক্ষিণ এশিয়ায় ১৫৪টি জাপানি এনজিওর কার্যক্রম ছিল। বর্তমানে সে সংখ্যা অর্ধেকের কম মাত্র ৬২টি। যার মধ্যে বাংলাদেশে ১৩টি, ভারতে ২৫টি, পাকিস্তানে ৪টি, নেপালে ১১টি এবং শ্রীলঙ্কায় ৯টি এনজিও কাজ করছে বলে জানান ওহাশি মাসাকি।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সরকার বিদেশি এনজিওর নিবন্ধন এবং শর্তাবলি কঠিন করে ফেলাকে অন্যতম কারণ হিসেবে মনে করছেন এই উন্নয়নবিদ। তিনি বলেন, ‘এই খাতে অভিজ্ঞ বিদেশিদের ভিসা কমিয়ে দেয়া এবং ন্যূনতম বাজেট সীমা বৃদ্ধি করার কারণেই জাপানি এনজিওর সংখ্যা কমছে।’

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ এবং নেপালে বিদেশি এনজিওকে স্বাগত জানানো হয় বলে মনে করেন মাসাকি। তবে অন্য দেশগুলোতে তেমনটা হয় না বলেও জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, ‘শাপলা নীড় বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নে কাজ করছে। একই সঙ্গে জাপান-বাংলাদেশ সম্পর্ক দৃঢ় করতেও কাজ করছে। এ ছাড়া মেট্রোরেল, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ, মাতার বাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো মেগা প্রকল্পগুলোতে জাপান বাংলাদেশকে সহায়তা করছে।’

এই প্রকল্পগুলো চালু হলে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান বদলে যাবে বলে মনে করেন তিনি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর পরিচালক তপন কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘জাপান আমাদের পরম বন্ধু হিসেবে প্রমাণিত। বিভিন্ন সংকটে দেশটি আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে এনজিও এবং সরকারের মধ্যে সম্পর্ক সব সময়ই ভালো। বর্তমানে সেটা সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে৷’

বাংলাদেশে জাপানি এনজিওর সংখ্যা কমে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো সব এনজিওর পাশে দাঁড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোতে প্রতিদিন শত শত ফাইল আসে৷ আমাদের অফিসের সময় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা। কিন্তু প্রতিদিন আমরা ৪টা-৫টা পর্যন্ত কাজ করি।’

শাপলা নীড় এনজিও থেকে সুবিধাভোগী এক নারী হাসিনা আক্তার। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের মানসিক সমস্যা ছিল। মা ৫ বছর বয়সে আমাকে ঢাকা নিয়ে আসেন। রাস্তায় থাকতাম। তখন শাপলা নীড় আমাকে তাদের সেন্টারে নিয়ে আসে। তখন শিশু পাচারের ঘটনাও ঘটত। সেখানে অনেক জাপানিরা আসত। ইউনিসেফ প্রজেক্টে আমি শিক্ষকতা করেছি। আমি গ্রাফিক্স শিখেছি, টেইলারিং শিখেছি। শাপলা নীড় প্রতিটি জেলায় কাজ করুক, গ্রামে কাজ করুক। কারণ গ্রাম থেকে ঢাকায় এসব শিশুরা আসে। শাপলা নীড় আমার কাছে মায়ের মতো।’

আরও পড়ুন:
এনজিও সদস্যদের ৪২ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Arakan Army released Bangladeshi 3 cargo ships

বাংলাদেশি ৩ পণ্যবাহী জাহাজ ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি

বাংলাদেশি ৩ পণ্যবাহী জাহাজ ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি মিয়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদীর মোহনা থেকে বৃহস্পতিবার তিনটি কার্গো জাহাজ আটক করা হয়েছিল। ছবি: নিউজবাংলা
টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তারা মিটিংয়ে বসেছেন। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

তিন দিনের মাথায় অবশেষে মিয়ানমারে আটকে রাখা বাংলাদেশি তিন পণ্যবাহী জাহাজ ছেড়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি।

মিয়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদীর মোহনা থেকে বৃহস্পতিবার তিনটি কার্গো আটক করা হয়েছিল।

টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এতেশামুল হক বাহাদুর সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে আটক কার্গো জাহাজের মধ্যে দুটি বাংলাদেশ-মিয়ানমার নাফ নদের জলসীমা নাইক্ষ্যংদিয়া থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে। অন্যটি সেখানে ছিল।

টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তারা মিটিংয়ে বসেছেন। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্যবাহী চারটি কার্গো জাহাজ কক্সবাজার জেলার টেকনাফ স্থলবন্দরের উদ্দেশে আসার পথে আরাকান আর্মি আটক করে তাদের জিম্মি করে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুটি করে পর্যায়ক্রমে চারটি কার্গো আটক করে এ সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী।

আরাকান আর্মির সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে ছাড়পত্র নিয়ে গত শনিবার একটি কাঠবাহী কার্গো বন্দরে আসে। তিন দিন পর বাকি তিনটি ছেড়ে দেওয়া হয়।

মিয়ানমারে সংঘাতের মধ্য দিয়ে আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের বেশির ভাগ এলাকা দখলে নেয়। এ সংঘাতের প্রভাব পড়েছে টেকনাফ স্থলবন্দরের সীমান্ত বাণিজ্যে। বেশ কিছুদিন ধরে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।

বিচ্ছিন্নভাবে যেসব পণ্য আমদানি হয়, তাও ইয়াঙ্গুন শহর থেকে। এ শহর থেকে আসার পথে নাফ নদীতে প্রবেশ করতে রাখাইন রাজ্যের সীমান্ত হয়ে আসতে হয়।

বন্দর সূত্রে জানা যায়, কার্গো জাহাজগুলোতে ৫০ হাজার বস্তা শুঁটকি, সুপারি, কফিসহ বিভিন্ন পণ্যের আনুমানিক ৫০ কোটি টাকার মালামাল রয়েছে।

আরও পড়ুন:
টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে প্রাণ গেল শিশুর
মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার টন আতপ চাল
মিয়ানমারে সংঘাত: মাছ ধরার নৌকায় অনুপ্রবেশ ৩৬ রোহিঙ্গার
টেকনাফে বনকর্মীসহ ১৭ রোহিঙ্গা শ্রমিক অপহরণের শিকার
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে মাঝসাগরে জাহাজের ইঞ্জিন বিকল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Who does GM want top priority in controlling product prices?

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার চান জিএম কাদের

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার চান জিএম কাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। ফাইল ছবি
জিএম কাদের বলেন, ‘দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করি। আমরা মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা বলেই যাব।’

সবার আগে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

তিনি বলেন, একদিকে মূল্যস্ফীতির কারণে নিত্যপণ্য ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে, অন্যদিকে শতাধিক পণ্য ও সেবায় নতুন করে ভ্যাট আরোপ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে।

এক বিবৃতিতে সোমবার জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন বা সংস্কার নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। মানুষের জীবন ও জীবিকা নিয়ে চিন্তা করার যেন কেউ নেই। টিসিবির ট্রাকের সামনে লাইন দিনে দিনে বড় হচ্ছে।

‘এখন প্যান্ট-শার্ট পড়েও স্বল্প দামে চাল-ডাল কিনতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অসংখ্য মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকছে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ কম হওয়ায় অনেকেই ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে না পেরে একবুক কষ্ট নিয়ে খালি হাতে ঘরে ফিরছে।’

তিনি বলেন, ‘সাধারণ মানুষের কাছে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম কেনা দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। অভিভাবকরা সন্তান ও পরিজনের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছেন না। সাধারণ মানুষ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে পারছেন না; কিনতে পারছেন না জীবন রক্ষাকারী ঔষধ।

‘এমন বাস্তবতায় সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা।’

জিএম কাদের বলেন, ‘দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করি। আমরা মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা বলেই যাব।’

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে সরকার দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান।

আরও পড়ুন:
ক্রেতা হিসেবে নিজেও চাপে আছি: খাদ্য উপদেষ্টা 
অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও আমাদের ধ্বংসের ষড়যন্ত্র থামেনি: জি এম কাদের
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ব্যবস্থা: উপদেষ্টা
‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিশেষ নজর রয়েছে’
শাসন ব্যবস্থাই সরকারকে দানবে পরিণত করে: জিএম কাদের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bhor paper announced to stop publication

ভোরের কাগজ প্রকাশনা বন্ধ ঘোষণা

ভোরের কাগজ প্রকাশনা বন্ধ ঘোষণা ভোরের কাগজের লোগো। ছবি: ভোরের কাগজ
পত্রিকাটির মালিকপক্ষ সোমবার একটি নোটিশের মাধ্যমে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধের ঘোষণা দেয়।

দৈনিক ভোরের কাগজ প্রকাশনা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

পত্রিকাটির মালিকপক্ষ সোমবার একটি নোটিশের মাধ্যমে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধের ঘোষণা দেয়।

নোটিশে বলা হয়, শ্রম আইন-২০০৬ এর ১২ ধারা অনুযায়ী মালিকের নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

অভ্যন্তরীণ একটি সূত্র জানায়, গত কয়েক দিন ধরেই ভোরের কাগজে কিছু সংবাদকর্মী অষ্টম ওয়েজ বোর্ড অনুযায়ী বেতন দাবি এবং তাদের নিয়োগের তারিখ থেকে বকেয়া পাওনা পরিশোধের জন্য আন্দোলন করছিলেন। সংবাদকর্মীদের একটি অংশ রোববার সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা এবং বহিরাগতদের নিয়ে ভোরের কাগজের প্রধান কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ ভোরের কাগজের মালিকপক্ষ বন্ধের নোটিশ জারি করে।

সংবাদপত্রটির বার্তা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন নিউজবাংলাকে জানান, অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে মালিকপক্ষ বন্ধের নোটিশ দিয়েছে।

আরও পড়ুন:
‌‌‘মিথ্যা সাক্ষী দেয়নি বলেই কি বাবা জেলে?’
সব কোচিং সেন্টার ২২ দিন বন্ধের নির্দেশ, না মানলে কঠোর ব্যবস্থা
নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
হজযাত্রী নিবন্ধনে শেষবারের মতো সময় বৃদ্ধি
রাজধানীর যেসব এলাকায় টানা ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকছে না

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BGB got permission to launch sound grenades and tear shells

সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল ছোড়ার অনুমোদন পেল বিজিবি

সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল ছোড়ার অনুমোদন পেল বিজিবি বিজিবির লোগো। ছবি: বিজিবি
বৈঠকে জানানো হয়, সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান, অনুপ্রবেশ এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলাজনিত সমস্যা মোকাবিলায় বিজিবির কার্যক্রম আরও জোরদার করতে হবে। এ জন্য সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ব্যবহার করার মতো সরঞ্জামের প্রয়োজনীয়তা উঠে এসেছে। বিজিবির ব্যবহারের জন্য এসব সরঞ্জাম কেনার অনুমোদন দ্রুত কার্যকর করা হবে।

সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়ার অনুমোদন পেয়েছে। এর জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম দ্রুত কিনতে পারবে বিজিবি।

আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সোমবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‌‘দেশের সীমান্তে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং বিশেষ পরিস্থিতিতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বিজিবির সক্ষমতা বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি। তাই বিজিবিকে অত্যাধুনিক সরঞ্জামে সজ্জিত করা হচ্ছে।’

বৈঠকে জানানো হয়, সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান, অনুপ্রবেশ এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলাজনিত সমস্যা মোকাবিলায় বিজিবির কার্যক্রম আরও জোরদার করতে হবে। এ জন্য সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ব্যবহার করার মতো সরঞ্জামের প্রয়োজনীয়তা উঠে এসেছে। বিজিবির ব্যবহারের জন্য এসব সরঞ্জাম কেনার অনুমোদন দ্রুত কার্যকর করা হবে।

আরও পড়ুন:
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
মিয়ানমার সীমান্তে শীতবস্ত্র বিতরণ কোস্ট গার্ডের
বিজিবি’কে সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরীর দায়িত্ব পালন করতে হবে
শার্শা সীমান্তে নির্যাতনে ক্ষতবিক্ষত দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সীমান্তে অনুপ্রবেশ বরদাশত নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা 

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Designation of new uniforms for police RAB and Ansar

পুলিশ, র‌্যাব ও আনসারের জন্য নতুন পোশাক নির্ধারণ

পুলিশ, র‌্যাব ও আনসারের জন্য নতুন পোশাক নির্ধারণ পুলিশ, র‌্যাব ও আনসারের জন্য নির্ধারিত নতুন পোশাক। ছবি: ইউএনবি
নতুনভাবে পুলিশের জন্য আয়রন রঙের পোশাক, র‌্যাবের জন্য গ্রিন অলিভ এবং আনসারদের জন্য গোল্ডেন হোয়াইট রঙের পোশাক নির্বাচন করা হয়েছে।

পুলিশ, র‌্যাব ও আনসারের জন্য নতুন পোশাক নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুনভাবে পুলিশের জন্য আয়রন রঙের পোশাক, র‌্যাবের জন্য গ্রিন অলিভ এবং আনসারদের জন্য গোল্ডেন হোয়াইট রঙের পোশাক নির্বাচন করা হয়েছে।

সচিবালয়ে সোমবার আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি বলেন, ‘আমরা পুলিশ, র‌্যাব ও আনসারদের জন্য তিনটি পোশাক নির্ধারণ করেছি। এসব পোশাক পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করা হবে। যেসব পোশাক রয়েছে, সেসব আস্তে আস্তে বদলে ফেলা হবে।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘পোশাক পরিবর্তনে বড় ধরনের অর্থ সংকুলানের সমস্যা হবে না।’

আরও পড়ুন:
পুলিশে ১৫ বছরে ৯০ হাজার নিয়োগ রাজনৈতিক পরিচয়ে
পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
বলপ্রয়োগ: পুলিশ সদস্যদের শাস্তির দাবি ৭১.৫% মানুষের
নওগাঁয় ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৭৬ জন
পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ করবে কমিশন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Police RAB and Ansar uniforms are changing

পরিবর্তন হচ্ছে পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের পোশাক

পরিবর্তন হচ্ছে পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের পোশাক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী তিন বাহিনীর পোশাক পরিবর্তনের সিদ্ধান্তের কথা জানান। ফাইল ছবি
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পুলিশ, র‍্যাব, আনসার; তিন বাহিনীর পোশাক পরিবর্তনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে তাদের মন-মানসিকতারও পরিবর্তন হবে বলে আশা করি।’

দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী তিন বাহিনী পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের পোশাক পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় সোমবার তিনি এ তথ্য জানান।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পুলিশ, র‍্যাব, আনসার; তিন বাহিনীর পোশাক পরিবর্তনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে তাদের মন-মানসিকতারও পরিবর্তন হবে বলে আশা করি।’

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘কমিশনের প্রতিবেদন এখনও আমাদের কাছে আসেনি। তারা যে সুপারিশ করেছে, তা ভালো। কিন্তু এগুলো বাস্তবায়ন করতে সময় লাগবে। এর আগে তাদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।’

সীমান্তে উত্তেজনা নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিজিবির কাছে সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল না থাকায় তা ব্যবহার করা হয়নি। তাদের কাছে আছে মারণাস্ত্র। এখন সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল কেনার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কারণ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাছে তা আছে।’

অবৈধ বিদেশিদের সংখ্যা দেশে কমে আসছে উল্লেখ করে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘দেশে অনেকে অবৈধভাবে বসবাস করছে। সংখ্যাটা আগে ছিল ৪৯ হাজার ২২৬ জন। তা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৬৪৮ জনে।

‘৩১ জানুয়ারির মধ্যে তাদের দেশত্যাগ করতে হবে। না গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যারা তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে, তাদের বিষয়েও আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের ইউনিফর্ম, লোগো সব পরিবর্তন করা হবে। অনেকের মন ভেঙে গেছে। এই ইউনিফর্ম পরে পুলিশ আর কাজ করতে চাইছে না।

‘খুব দ্রুতই তা পরিবর্তন করা হবে। এসব বিষয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

আরও পড়ুন:
পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
বলপ্রয়োগ: পুলিশ সদস্যদের শাস্তির দাবি ৭১.৫% মানুষের
নওগাঁয় ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৭৬ জন
পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ করবে কমিশন
২৮ পুলিশ কর্মকর্তাকে বদলি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Digital Security Act case Three journalists from Thakurgaon acquitted

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা: ঠাকুরগাঁওয়ের তিন সাংবাদিককে খালাস

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা: ঠাকুরগাঁওয়ের তিন সাংবাদিককে খালাস রংপুর সাইবার ট্রাইব্যুনালে খালাস পাওয়া তিন সাংবাদিক জাগোনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি তানভীর হাসান তানু, প্রতিদিনের বাংলাদেশের প্রতিনিধি রহিম শুভ ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি আবদুল লতিফ লিটু। ছবি: নিউজবাংলা
আইনজীবী আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিরুদ্ধে কোনো তথ্য ও প্রমাণাদি উপস্থিত না করতে পারায় আসামিদের খালাস দিয়েছে আদালত। আমরা এ রায়ে খুশি।’

ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে বরাদ্দের বিপরীতে রোগীর খাবার পরিবেশনে অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলা থেকে তিন সাংবাদিককে খালাস দিয়েছে আদালত।

রংপুর সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুল মজিদ সোমবার দুপুর একটার দিকে এ আদেশ দেন।

খালাস পাওয়া তিন সাংবাদিক হলেন জাগোনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি তানভীর হাসান তানু, বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি আবদুল লতিফ লিটু ও প্রতিদিনের বাংলাদেশের প্রতিনিধি রহিম শুভ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন আসামিপক্ষের বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল নোমান ও রংপুর জজ কোর্টের আইনজীবী ফাহিম আহম্মেদ।

আইনজীবী আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিরুদ্ধে কোনো তথ্য ও প্রমাণাদি উপস্থিত না করতে পারায় আসামিদের খালাস দিয়েছে আদালত। আমরা এ রায়ে খুশি।

‘কারণ ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে সাংবাদিকরা যেন সত্য তুলে ধরতে না পারে, তাদের কলমকে থামাতে এ আইনের অপব্যবহার করা হয়েছে। আমি এ মামলাটির শুরু থেকে সাংবাদিকদের আইনি সহায়তা ও পরামর্শ দিয়ে আসছি। রায়ে আমিও আনন্দিত।’

এদিকে রায়ের খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর থেকে সাংবাদিকসহ অনেকে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।

হাসপাতাল নিয়ে প্রকাশিত সংবাদটি ‘মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং জনরোষ সৃষ্টিকারী ও মানহানিকর’ দাবি করে ২০২১ সালের জুলাইয়ে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ নাদিরুল আজিজ বাদী হয়ে ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫(১)(ক), ২৫(১)(খ), ২৯(১), ৩১(১) ও ৩৫(১) ধারায় মামলাটি করেন।

এ মামলায় তানুকে গ্রেপ্তার করা হলে দেশব্যাপী সাংবা‌দিকসহ সব মহলে ব্যাপক প্রতিবাদ জানানো হয়। প‌রে ২০ ঘণ্টার ব্যবধানে সাংবাদিক তানভীর হাসান তানুকে জা‌মিন দেয় আদালত।

এর আগে গত ৫ জুলাই অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাগো নিউজে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে রোগীদের খাবার নিয়ে ‘দিনে বরাদ্দ ৩০০ হলেও করোনা রোগীদের খাবার দেয়া হচ্ছে ৭০ টাকার!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।

আরও পড়ুন:
গোপন লেনদেন, ট্রাম্পের মামলার রায় ১০ জানুয়ারি
সাংবাদিকদের অস্থায়ী পাস প্রদান সোমবার থেকে
সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আগুন: সাংবাদিকদের প্রবেশ সীমিত করা হয়েছে সচিবালয়ে 
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

মন্তব্য

p
উপরে