রাজধানীতে ২০ বছর বয়সী এক তরুণকে ছুরিকাঘাতে হত্যার দায়ে তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিহত তরুণের নাম মো. শাওন। তিনি পিকআপ ভ্যান চালাতেন। আটক হয়েছেন সুমাইয়া বেগম, যিনি শাওনের দ্বিতীয় স্ত্রী।
পুলিশ জানিয়েছে, ঝগড়ার একপর্যায়ে শাওনকে ছুরিকাঘাত করেন সুমাইয়া। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মহাখালীর সাততলা বস্তিতে এ ঘটনা ঘটে।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে রাত দেড়টার দিকে চিকিৎকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের মামা আব্দুর রাজ্জাক জানান, শাওন প্রথমে শাহনাজ নামে একজনকে বিয়ে করেন। ওই ঘরে জিহাদ নামে একটি ছেলেও রয়েছে। সেই ছেলে জন্মানোর ১০ মাসের মাথায় দ্বিতীয় বিয়ে করেন সুমাইয়াকে।
তিনি জানান, ঝগড়ার একপর্যায়ে সুমাইয়া ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার ভাগনের পেটে আঘাত করলে তিনি গুরুতর আহত হন।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।’
বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আযম মিয়া নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পারিবারিক কলহের জেরে শাওনকে হত্যা করেছে তার স্ত্রী সুমাইয়া। এ ঘটনায় সুমাইয়াকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।’
তাদের মধ্যে বিবাদ কী নিয়ে, কবে তারা বিয়ে করেন, প্রথম স্ত্রী কোথায়, এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গত বছরও ডেকেছে সংলাপের জন্য। ভেবেছি ভালো কিছু একটা হবে। দুইবার প্রতারণার শিকার হয়েছি। তাদের কথা আর কেউ শুনবে না। কারণ অতীতে কথা দিয়ে কথা রাখেনি।’
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) শনিবার দুপুরে এক স্মরণসভায় ওই কথা বলেন তিনি।
বিএনপি নেতা গৌতম চক্রবর্তীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভার আয়োজন করে বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আগে পদত্যাগ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। দুইবার পাতানো নির্বাচন হয়েছে। তৃতীয়বারের মতো আর ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ সংসদে ১০ শতাংশ আসনও পাবে না। চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক।’
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর খোলামুড়া এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে ১৫ বছর বয়সী এক স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার সকালে স্বজনরা নদীতে লাশ ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পরে নৌ পুলিশের বসিলা ফাঁড়ির সদস্যরা এসে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
নিহত ছাত্রের নাম ইয়াসমিন মাহমুদ মাহিম। মাহিম স্থানীয় একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের ১০ শ্রেণির ছাত্র।
নিহতের মামা রেজাউল করিম সোহাগ বলেন, ‘মাহিম শুক্রবার বাসা থেকে চুল কাটার কথা বলে বের হয়। এরপর থেকে সে নিখোঁজ ছিল। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও কোথাও না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘খোলামুড়া ঘাট এলাকায় গেলে এক পথচারীর মাধ্যমে নদীতে লাশ ভেসে থাকার খবর পাই৷’
নৌ পুলিশের বসিলা ফাঁড়ির পরিদর্শক অনিমেষ হালদার বলেন, ‘মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিহতের দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। দেহে কাদা মাখানো ছিল। অপমৃত্যুর মামলা প্রক্রিয়াধীন।’
আরও পড়ুন:চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর করাসহ চার দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে ‘চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদ’।
শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমূখে পদযাত্রা শুরু করে। পদযাত্রাটি শাহবাগ মোড়ে এলে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। এরপর সেখানেই বসে পড়েন আন্দোলনকারীরা।
এতে সড়কের তিন পাশের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, তাদের দাবির সপক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশ্বাস না আসা পর্যন্ত তারা শাহবাগ মোড় ছাড়বেন না।
অন্য তিনটি দাবি হলো অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি, চাকরিতে আবেদন ফি সর্বোচ্চ ২০০ টাকা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদে বঙ্গবন্ধুর নামে বঙ্গবন্ধু ল কমপ্লেক্স (বঙ্গবন্ধু চেয়ার ও একটি ম্যুরাল) স্থাপন করা।
এর আগে বেলা ১১টার থেকে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
পরে তারা প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য খোলা চিঠি লিখে সেটি বেলুনে করে উড়িয়ে দেন। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তারা সনদের ফটোকপি ছিঁড়ে প্রতীকী প্রতিবাদ জানান।
চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক শরিফুল হাসান শুভ বলেন, ‘৩০ ঊর্ধ্ব সনদের যেহেতু কোনো মূল্য নেই, তাই এসবের ফটোকপি ছিঁড়ে আমরা নিরব প্রতিবাদ জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম শান্তিপূর্ণভাবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পদযাত্রা নিয়ে গিয়ে স্মারকলিপি দেব। কিন্তু পুলিশ আমাদের বাধা দেয়ায় আমরা এখানে বসে পড়েছি।’
আরও পড়ুন:রাজধানীর বাড্ডা থানার সাতারকুল এলাকায় শুক্রবার রাতে অপু ইসলাম নামের শ্রমিক লীগ নেতাকে পিটিয়ে ছাদ থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
অপু সাতারকুল এলাকার বাসিন্দা। তিনি একটি ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ছিলেন।
অপু এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন। তার বড় ভাই খোরশেদ আলম বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুস শাকুর জানান, অপু ইসলামকে একটি ভবনের ছাদে নিয়ে বেধড়ক মারধর করে পরে লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়া হয়। গতকাল রাত ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয় একটি হাসপাতাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য শনিবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।
অপুর খালাতো ভাই দীপু হাসান জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে অপু রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে তার কথাকাটাকাটি হয়। বৃষ্টির কারণে রাস্তার ডান পাশে পানি জমে থাকায় কে কোন পাশ দিয়ে যাবে, সেটা নিয়ে তাদের তর্কাতর্কি হয়। পরে শিক্ষার্থীরা তাকে ধরে তাদের ভাড়া বাসার সাত তলার ছাদে নিয়ে যান। সেখানে তাকে মারপিট করে লিফটের ফাঁক দিয়ে নিচে ফেলে দেন তারা।
দীপু জানান, অপুকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান। পরে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় ৯ শিক্ষার্থীসহ ১৩ জনকে আটক করেছে বাড্ডা থানা পুলিশ।
আরও পড়ুন:ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) মৌখিকভাবে সমাবেশের অনুমতি দেয়ার পর সমাবেশস্থল রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে জড়ো হতে শুরু করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা।
এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকায় সতর্ক অবস্থান নিয়েছে পুলিশ।
জামায়াতকে শনিবার সকালে সমাবেশের অনুমতি দেয় ডিএমপি। দুপুর দেড়টার দিকে মিছিল নিয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে প্রবেশ করতে দেখা যায় দলটির নেতা-কর্মীদের।
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার সৃষ্টি যেন না হয়, সে জন্য সমাবেশস্থলে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনের ভেতর ও বাইরে থানা পুলিশের পাশাপাশি রিজার্ভ পুলিশ সদস্য রাখা হয়েছে।
সমাবেশস্থলের নিরাপত্তা নিয়ে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হোসেন বলেন, ‘জনগণের জানমাল রক্ষায় আমাদের পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনাকে প্রতিহত করার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। আশা করছি জামায়াত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সমাবেশ শেষ করবে।’
এক দশক পর পুলিশের অনুমতি নিয়ে কর্মসূচি পালন করছে জামায়াত। এর আগে ২০১৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি পুলিশের অনুমতি নিয়ে মতিঝিলে বিক্ষোভ মিছিল করেছিল দলটি।
আরও পড়ুন:ঈদুল আজহায় কোরবানির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গরু উপহার দিলেন কিশোরগঞ্জের এক কৃষক দম্পতি।
বাসসের প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীকে ভালোবেসে উপহার দিতেই গত তিন বছর ধরে তারা গরুটি লালন-পালন করছেন।
প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার জানান, প্রধানমন্ত্রী তাদের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গরুটিকে উপহার হিসেবে গ্রহণ করতে সম্মত হয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এই বিরল ভালবাসার জন্য খুশি হয়েছেন এবং কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার চরকাউনা গ্রামের বাসিন্দা বুলবুল আহমেদ ও তার স্ত্রী ইশরাত জাহানকে ধন্যবাদ জানান।’
শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বুলবুল আহমেদ ও ইশরাত জাহানের গরু পালনের কথা জানান।
সব শুনে প্রধানমন্ত্রী অভিভূত হন এবং উপহার হিসেবে গরুটি গ্রহণে রাজি হন।
হাসান জাহিদ তুষার আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা হলো, গরুটি বুলবুল আহমেদের বাড়িতেই থাকবে এবং ঈদুল আজহার দিন কোরবানি করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘কোরবানির পর গরুটির মাংস স্থানীয় দরিদ্র ও অসহায় মানুষের মধ্যে বিতরণ করে দিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।’
বুলবুল জানান, ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে তিনি নেত্রকোনা থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় গরুটি কিনেন।
‘আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প’ থেকে ঋণ নিয়ে তারা ওই টাকা সংগ্রহ করেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরাগ ও ভালোবাসা থেকেই আমরা গরুটি কিনে লালন-পালন করেছি।’
প্রায় ৮০০ কেজি ওজনের গরুটি ক্রস ব্রাহমা জাতের। সাদা-কালো-ধূসর রংয়ের মিশ্রণের গরুটি দেখলে যে কারও চোখ আটকাবে।
আরও পড়ুন:রাজধানীর গুলিস্তানে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক দোকান কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে।
গুলিস্তান হল মার্কেটের নিচে শুক্রবার রাত ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রাণ হারানো ১৭ বছর বয়সী পিয়াস নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজ্জাকপুর গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে। সে সিদ্দিক বাজারের একটি মেসে থাকত।
পিয়াসকে হাসপাতালে নিয়ে আসা দোকান মালিক আলামিন বলেন, ‘গুলিস্তান হল মার্কেটের নিচে ফুটপাতে আমার গেঞ্জির দোকান। বৃষ্টি হওয়ায় দোকানের ওপর দিয়ে রাখা পলিথিনে পানি জমেছিল। সেই পলিথিন খুলতে গেলে বিদ্যুতের তারে হাত লেগে পিয়াস বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান।’
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে পল্টন থানাকে জানানো হয়েছে।
মন্তব্য