‘নির্বাচন না করার মুচলেকা দিয়ে বিদেশে চলে যাওয়া কাপুরুষটি হলো আপনাদের প্রধান নেতা। এখন বিদেশে টেমস নদীর পাড়ে বসে কলকাঠি নাড়ছে। ওখান থেকে স্লোগান দেয়- টেক ব্যাক। আর এখান থেকে বলা হয়- বাংলাদেশ।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জাতীয় শোক দিবসের এক আলোচনা সভায় বিএনপিকে উদ্দেশ করে এসব কথা বলেছেন।
বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ মঙ্গলবার সচিবালয় প্রাঙ্গণে এই আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে পরাজিত করা সম্ভব নয় বুঝতে পেরে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।
‘বঙ্গবন্ধু এত জনপ্রিয় ছিলেন যে নির্বাচনে তাকে হারানো কোনো অবস্থায়ই সম্ভব ছিল না। সে জন্যই তাকে হত্যা করা হয়েছে। নির্বাচন হলে শেখ হাসিনাকেও পরাজিত করা সম্ভব নয়। আর সে কারণেই তাকে হত্যাচেষ্টা।
‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রধান টার্গেট ছিলেন শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর কন্যা এত জনপ্রিয় যে সারা বাংলায় ভোট হলে বিপুল ভোটে আবারও বিজয়ী হবেন তিনি। কাজেই তাকে সরাতে হলে হত্যার বিকল্প নেই। সেই জন্যই ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পঁচাত্তরে আপনারা ছিলেন হত্যাকারীদের দোসর-পৃষ্ঠপোষক, আর ২১ আগস্ট ছিলেন মাস্টারমাইন্ড। এবার কিন্তু আমরা খুব সজাগ ও সতর্ক। আমরাও জানি কোথায় কে কী করছেন, বিদেশিদের দরবারে কোথায় কোথায় বৈঠক হচ্ছে। এবার চোখ-কান খোলা রেখেছি, শেখ হাসিনাকে টার্গেট করে পার পাবেন না।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপির নেতারা প্রশ্ন তোলেন- শেখ হাসিনা এত ষড়যন্ত্রের কথা কেন বলেন। আগস্ট মাস এলেই ষড়যন্ত্রকারীরা বিচলিত হয়, ষড়যন্ত্রের ঝাঁপি খুলে যায়। ষড়যন্ত্রকারীদের মুখচ্ছবি ভেসে ওঠে। ২০ বার তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি ষড়যন্ত্রের কথা বলবেন না?
‘আগস্ট হলো আপনাদের চক্রান্তের মাস। আপনারা ২১ আগস্ট ব্যর্থ হয়েছেন। এখনো ষড়যন্ত্র আছে আমরা জানি। বিদেশিদের দরবারে গিয়ে নালিশ করছেন। নালিশের রাজনীতি করছেন।’
ক্ষমতাসীন দলটির এই দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আর রাজনীতি করব না- এমন মুচলেকা দিয়ে কোন কাপুরুষটা বিদেশ চলে গিয়েছিল? সে হলো আপনার প্রধান নেতা। এখন বিদেশ থেকে টেমস নদীর পাড়ে বসে কলকাঠি নাড়েন।
‘ফখরুল সাহেবকে সেখান থেকে ফরমায়েশ দেয় এবং তিনি এখান থেকে কথা বলেন। ওখান থেকে স্লোগান দেয়- টেক ব্যাক; আর এখান থেকে বলা হয়- বাংলাদেশ।
‘টেক ব্যাক কারা করবে, বিএনপি? আবারও পঁচাত্তর ও ২১ আগস্ট ঘটানোর জন্য? আবারও দুর্নীতির হাওয়া ভবন করার জন্য?’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ মইনুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম প্রমুখ।
আরও পড়ুন:জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ আবু সাঈদের দুই ভাই রমজান আলী ও আবু হোসেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
ওই সময় তারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডে দায়ী ব্যক্তিদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান।
ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বুধবার তারা সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাতে তারা অধ্যাপক ইউনূসকে বাবা-মায়ের সালাম ও শুভকামনার বার্তা পৌঁছে দেন।
গত সেপ্টেম্বরে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে অধ্যাপক ইউনূস তার ভাষণে আবু সাঈদ ও অন্যান্য শহীদদের আত্মত্যাগের কথা যখন বলছিলেন, তখন আবু সাঈদের পরিবার কান্নায় ভেঙে পড়ে বলে জানান দুই ভাই।
শহীদ আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী অধ্যাপক ইউনূসকে বলেন, ‘বিপ্লবে তার বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা আপনি তুলে ধরেছেন এবং প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার এক দিন পরই রংপুরে আমাদের গ্রামে আমাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এতে আমরা সম্মানিত বোধ করেছি।’
আজ মঞ্চে প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) প্রধান উপদেষ্টাকে গার্ড স্যালুট দেয়ার সময় দুই ভাইও মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
তারা শহীদ আবু সাঈদের নামে একটি ফাউন্ডেশন তৈরির কথাও জানান এবং গ্রামে একটি ‘মডেল মসজিদ’ ও একটি মেডিক্যাল কলেজ তৈরির আশা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে সহায়তার জন্য দুটি মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তারা।
ছোট ভাই আবু হোসেন বলেন, ‘ফাউন্ডেশনটি দরিদ্র এবং জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের জন্য কাজ করবে।’
অধ্যাপক ইউনূস শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের জন্য সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পুলিশকে হত্যাকাণ্ডের তদন্ত দ্রুত শেষ করতে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে।’
ইউনূস বলেন, ‘শহীদ আবু সাঈদ জাতির জন্য যা করেছেন, তা বাংলাদেশ কখনও ভুলবে না। তার আত্মত্যাগ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে বিরাট ভূমিকা রেখেছিল।’
আবু সাঈদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তাদের জন্য আমার দরজা সবসময় খোলা থাকবে।
‘আমি সবসময় তোমার সাথে থাকব। তোমার বাবা-মাকে আমার সালাম জানাবে।’
গত ১৬ জুলাই পুলিশের গুলিতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। অধ্যাপক ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার ঠিক এক দিন পর গত ৯ আগস্ট রংপুরে আবু সাঈদের বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা সে সময় শহীদ আবু সাঈদের কবরও জিয়ারত করেন।
আরও পড়ুন:সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বুধবার এক খুদেবার্তায় বিষয়টি জানিয়েছেন।
খুদেবার্তায় বলা হয়, ‘সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের লাইসেন্সকৃত পিস্তল রাজধানীর মনিপুরীপাড়া এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ।’
রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ বুধবার এক খুদেবার্তায় এ তথ্য জানায়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনারের (ডিসি) পাঠানো বার্তায় বলা হয়, ‘সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে পশ্চিম ধানমন্ডি থেকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি (গোয়েন্দা শাখা)।’
এদিকে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আমির হোসেন আমুর বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। তাকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর চার থানায় হওয়া মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছে আদালত।
এসব মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া অন্যরা হলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক এমপি ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব জাহাঙ্গীর আলম।
তাদের কারাগার থেকে বুধবার সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। ওই সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা তাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান পাঁচজনকে এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখান।
গ্রেপ্তার দেখানোর পর আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় আদালত।
আসামিদের মধ্যে কামাল আহমেদ মজুমদারকে মিরপুর থানার একটি মামলায়, ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমনকে খিলগাঁও থানার একটি মামলায়, সালমান এফ রহমানকে মিরপুর থানার একটি মামলায়, আনিসুক হককে মিরপুর ও উত্তরা পূর্ব থানার একটি করে মোট দুইটি মামলায় এবং জাহাঙ্গীর আলমকে লালবাগ থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আরও পড়ুন:লেবানন থেকে মঙ্গলবার রাতে দুটি ফ্লাইটে ১৮৩ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
সর্বশেষ স্কাই ভিশন এয়ারলাইন্স-এর এসভিআই- ৫০০২ ফ্লাইটে করে ১৫১ জন বাংলাদেশি নাগরিককে রাত একটায় দেশে ফেরানো হয়।
ফ্লাইটটি ছিল আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) অর্থায়নে চার্টার্ড ফ্লাইট।
এর ঠিক ২ ঘণ্টা আগে রাত ১১টায় বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ইকে ৫৮৪ ফ্লাইটে লেবানন থেকে ৩২ জনকে প্রত্যাবাসন করা হয়।
এ নিয়ে ৯টি ফ্লাইটে ৫২১ বাংলাদেশি নিরাপদে দেশে ফিরলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস, লেবানন ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় যুদ্ধবিদ্ধস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রত্যাবাসনের উদ্যোগের অংশ হিসেবে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ খোন্দকার এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা প্রত্যাবাসনকৃত বাংলাদেশিদের বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান।
আরও পড়ুন:কোনো চাঁদাবাজকে ছাড় দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
ঢাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘চাঁদাবাজি যেন কোনো অবস্থাতেই না হয়। চাঁদাবাজরা যত বড়ই প্রতাপশালী হোক না কেন, কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।’
দেশে বর্তমানে চাঁদাবাজি বেড়ে গেছে বলে এক সাংবাদিক উপদেষ্টাকে জানালে তিনি বলেন, ‘রাস্তা দখল করে দোকান দেয়া হচ্ছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘মোহাম্মদপুরের মতোই গোটা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আমরা নিয়ন্ত্রণে আনব।’
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি মোল্লা জালালের জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
একজন সংগীতশিল্পীকে (৫০) অপহরণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা মামলায় তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আখতারুজ্জামান সোমবার তার জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
রাজধানীর শাহবাগ থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা ও এসআই আবুল কালাম মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, সোমবার বিকেলে মোল্লা জালালকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। অপরদিকে তার আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে সোমবার দুপুরে মোল্লা জালালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য