× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Peoples Freedom Caravan Debut of Democracy Stage
google_news print-icon

জনগণের ‘মুক্তির কাফেলা’ গণতন্ত্র মঞ্চের আত্মপ্রকাশ

জনগণের-মুক্তির-কাফেলা-গণতন্ত্র-মঞ্চের-আত্মপ্রকাশ
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’ জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে। জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব এতে সভাপতিত্ব করেন। ছবি: নিউজবাংলা
সাত দল ও সংগঠনের সমন্বয়ে জোটের ঘোষণা দিয়ে জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেন, ‘গণতন্ত্র মঞ্চ হবে জনগণের মুক্তির কাফেলা।…ষড়যন্ত্র নয়, ওপেন ঘোষণা করে সরকারবিরোধী আন্দোলন করবে গণতন্ত্র মঞ্চ৷ সরকারবিরোধী লড়াইয়ের বিকল্প নেই।’

ছোট ছোট সাতটি দল ও সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত জোট ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’ আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ করেছে। আর এর পরপরই নানা ইস্যুতে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে তারা।

এই জোটে আছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।

সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে এই জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে। জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব এতে সভাপতিত্ব করেন। তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র মঞ্চ হবে জনগণের মুক্তির কাফেলা।’

তিনি বলেন, ‘ষড়যন্ত্র নয়, ওপেন ঘোষণা করে সরকারবিরোধী আন্দোলন করবে গণতন্ত্র মঞ্চ৷ সরকারবিরোধী লড়াইয়ের বিকল্প নেই।’

জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সকলকে সংগ্রামে অংশ নিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

মঞ্চের রূপরেখা তুলে ধরেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, আগামী বৃহস্পতিবার ঢাকায় বিক্ষোভ ও মিছিল করবেন তারা। এই কর্মসূচির বিস্তারিত পরে জানাবেন তারা।

জোটের রূপরেখায় বলা হয়, ‘আগামী নির্বাচন সামনে রেখে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা এবং অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে এবং একটি রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’

এই জোটের দুটি দল ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপির শরিক হিসেবে ঐক্যফ্রন্টে ছিল। এগুলো হলো জেএসডি ও নাগরিক ঐক্য।

বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়তে বিভিন্ন দলের সঙ্গে যে সংলাপ করেছে, তাতে এই জোটের পাঁচটি দল অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে জেএসডি ও নাগরিক ঐক্য ছাড়াও আছে গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। প্রতিটি বৈঠকের পর যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা এসেছে।

গত ৩ আগস্ট রাজধানীতে একটি আলোচনায় গণতন্ত্র মঞ্চের আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দেয়া হয়। সেদিন নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না ও গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুর বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে গিয়ে তারা তৃতীয় শক্তি হতে চান। তাদের বিবেচনায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির চরিত্র একই।

সেদিন মান্না বলেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভিত্তি নেই। মানুষের এখন এমন অবস্থা তারা আওয়ামী লীগকেও বিশ্বাস করে না। আবার বিরোধী দল হিসেবে বিএনপিকেও বিশ্বাস করে না। তারা বিকল্প চায়। আমরা সে চেষ্টা করছি।…আমরা একটা পরিবর্তন চাই এবং মানুষকে সেটি বোঝাতে হবে। এই পরিবর্তন শুধু সরকারের পরিবর্তন না, রাষ্ট্রব্যবস্থারও পরিবর্তন।’

নুর বলেন, ‘আমরা গত ৩৪ বছরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুই দলকেই ক্ষমতায় দেখেছি। আমরা দুই দলেরই চরিত্র দেখেছি। তাদের চরিত্র একই। এই দুই দল ক্ষমতায় থাকলে জনগণের কিছুই হবে না। এ জন্য তৃতীয় কোনো শক্তিকে আমাদের ক্ষমতায় নিতে হবে।’

বিএনপির সঙ্গে ঐক্য গড়ার আগ্রহ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামাতে আমাদের ঐক্য গড়তে হবে। এই ঐক্যে একটা নির্যাতিত দল হিসেবে বিএনপিকে সঙ্গে রাখতে পারি। কিন্তু তাদের হাতে ক্ষমতা ছাড়া যাবে না।’

আত্মপ্রকাশের পর জোটের রূপরেখায় বলা হয়, ‘রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ- সংসদ, নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা ও সরকারের জবাবদিহির কার্যকরী ব্যবস্থা গড়ে তোলা।

‘সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট ব্যবস্থার জন্য প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কার। একই সঙ্গে ফেডারেল পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা বিষয়ে আলোচনার জন্য জাতীয় কমিশন গঠন।

‘বিচার বিভাগের পরিপূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, নিম্ন আদালতকে নির্বাহী বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে তার পরিচালনা ও তদারকি উচ্চ আদালতের হাতে ন্যস্ত করা, প্রধান বিচারপতিসহ বিচারক নিয়োগ ও পদোন্নতির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।

‘মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের নীতিতে রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের জীবন ও মর্যাদা নিশ্চিত করা।

‘দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান ও অর্থনীতির টেকসই প্রকৃতিবান্ধব ভিত্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সকল জনগণের জন্য সমান সুযোগের নিশ্চয়তা তৈরি।’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া, সদস্য সচিব নুরুল হক নুর, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
1891 nomination papers were submitted in the first phase upazila elections

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ১৮৯১ মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ১৮৯১ মনোনয়নপত্র দাখিল
ইসি’র অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘এবার সম্পূর্ণ অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা নেয়া হয়েছে। এতে চেয়ারম্যান পদে ৬৯৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭২৪ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৭১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে এক হাজার ৮৯১ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

সোমবার মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষে এমন তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

তিনি বলেন, ‘এবার সম্পূর্ণ অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা নেয়া হয়েছে। এতে চেয়ারম্যান পদে ৬৯৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭২৪ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৭১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল এবং রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল।

আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল। আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২১ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল এবং আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল ও প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ য়া হয়েছে। যেসব উপজেলায় ভোটারের সংখ্যা পাঁচ লাখের বেশি সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

চার ধাপের উপজেলা ভোটের পরবর্তী দুই ধাপের নির্বাচন ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

আরও পড়ুন:
নাটোরে উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী ও ভাইকে অপহরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনের ভোটার খুঁজে পেতে হয়রানির অভিযোগ
উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের সুযোগ: তাজুল
উপজেলা নির্বাচনে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ২০ এপ্রিলের পর
কুমিল্লা, ময়মনসিংহের মেয়র হিসেবে সূচনা ও টিটুর শপথ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Natore upazila election candidate and brother kidnapped

নাটোরে উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী ও ভাইকে অপহরণ

নাটোরে উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী ও ভাইকে অপহরণ অপহরণের পর আহত অবস্থায় দেলোয়ার হোসেনকে (ইনসেটে) তার বাড়ির সামনে ফেলে রেখে যায় দুর্বত্তরা। কোলাজ: নিউজবাংলা
এ ঘটনায় সিংড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক লুৎফুল হাবিব রুবেলের দিকে উঠেছে অভিযোগের আঙুল।

নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দেলোয়ার হোসেন ও তার ভাইকে অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সম্ভাব্য প্রার্থী লুৎফুল হাবিব রুবেলের দিকে উঠেছে অভিযোগের আঙুল।

সোমবার বিকেলে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

লুৎফুল হাবিব রুবেল উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শেরকোল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক।

দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের সদস্যরা জানান, ইউপি চেয়ারম্যানের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন লুৎফুল হাবিব রুবেল। রোববার পর্যন্ত তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আর কেউ মনোনয়নপত্র দাখিল করেননি।

সোমবার সকালে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল ও ব্যাংকে জামানতের টাকা জমা দেয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন দেলোয়ার হোসেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার ভাই কলম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন মুন্সি।

এ সময় জরুরি প্রয়োজনে তারা জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে গেলে সেখান থেকে একটি কালো রঙের মাইক্রোবাসে চড়ে কয়েকজন যুবক আলাউদ্দিন মুন্সিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে দেলোয়ার হোসেন নির্বাচন অফিস থেকে বের হেলে তাকেও একটি মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।

গাড়ির ভেতর মারধর অপহরণকারীরা তাকে মারধর করে বলে অভিযোগ দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের সদস্যদের।

তারা আরও জানান, এক পর্যায়ে তারা দেলোয়ারকে বাড়ির সামনে ফেলে দিয়ে চলে যায়। পরে তিনি জাতীয় জরুরি সেবার নম্বরে (৯৯৯) ফোন করে পুলিশকে ঘটনাটি জানান। এ সময় স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

দেলোয়ার হোসেনকে ছেড়ে দিলেও তার ভাই আলাউদ্দিন মুন্সিকে এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে লুৎফুল হাবিবের মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকার ফোন করে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি তা ধরেননি।

নাটোর পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরের মাধ্যমে অভিযোগ পাওয়ার থেকে পুলিশ দুর্বৃত্তদের অবস্থান শনাক্তে কাজ শুরু করেছে। আলাউদ্দিন মুন্সিকে উদ্ধারে পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তাকে উদ্ধার ও ঘটনার রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হবে।’

আরও পড়ুন:
উপজেলা নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রীরা প্রভাব খাটালে তাদেরই মান ক্ষুণ্ণ হবে: ইসি হাবিব

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Arrest warrant against Noor in Chittagong

নুরের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নুরের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০২২ সালের ১ জুন বাংলাদেশ ছাত্র যুব অধিকার পরিষদের সমাবেশে নুরুল হক নুর ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে গুণ্ডা লীগ বলে আখ্যায়িত করেন। শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বিরুদ্ধেও আপত্তিকর মন্তব্য করেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের মামলায় গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে চট্টগ্রামের একটি আদালত।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মোহাম্মদ জহিরুল কবীর সোমবার শুনানি শেষে এই পরোয়ানা জারি করেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক ও সিটি করপোরেশনের প্যানেল আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাহরিয়ার তানিম ২০২২ সালের ১৪ জুন নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। মামলায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯ ও ৩১ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ট্রাইব্যুনালে ৬ ফেব্রুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সোমবার মামলার ধার্য তারিখে অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।’

সাইবার ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১ জুন বাংলাদেশ ছাত্র যুব অধিকার পরিষদের সমাবেশে আসামি ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে গুণ্ডা লীগ বলে আখ্যায়িত করেন। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বিরুদ্ধেও আপত্তিকর মন্তব্য করেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নিয়ে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য করার অভিযোগে ঢাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯ ও ৩১ ধারায় মামলা করা হয়।

আদালত মামলাটির শুনানি শেষে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) চট্টগ্রাম মেট্রো ও জেলাকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি চট্টগ্রাম মেট্রো ও জেলার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম গত ৬ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

আরও পড়ুন:
বিচার বিভাগ নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করবেন না, নুরকে বলল হাইকোর্ট
নুরকে হাইকোর্টে তলব
পুলিশের কাজে বাধার অভিযোগে নুরের বিরুদ্ধে মামলা
ঢাবিতে ছাত্র অধিকারের মিছিলে হামলা, নুরসহ আহত অনেকে
মামলার আসামি লুকিয়ে রেখেছিলেন নুর: হারুন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fakhrul must apologize for lying about the list of prisoners who

বন্দিদের সংখ্যা নিয়ে মিথ্যাচার, ফখরুলকে ক্ষমা চাইতে হবে: কাদের

বন্দিদের সংখ্যা নিয়ে মিথ্যাচার, ফখরুলকে ক্ষমা চাইতে হবে: কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ছিল ২০ হাজার, এখন সেটা ৬০ লাখ হলো কী করে? ৬০ লাখ বন্দির তালিকা অবিলম্বে প্রকাশ করুক। না হয় মিথ্যাচারের জন্য জাতির কাছে মির্জা ফখরুলকে ক্ষমা চাইতে হবে।

জেলে থাকা নেতা-কর্মীর সংখ্যা ও কতজনকে মামলার আসামি করা হয়েছে; তা নিয়ে বিএনপি যে তথ্য দিয়েছে, তা ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ছিল ২০ হাজার, এখন সেটা ৬০ লাখ হলো কী করে? ৬০ লাখ বন্দির তালিকা অবিলম্বে প্রকাশ করুক। না হয় মিথ্যাচারের জন্য জাতির কাছে মির্জা ফখরুলকে ক্ষমা চাইতে হবে।

শুক্রবার বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ে এক শোকসভায় মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দেয়া হয়েছে। ৭০০-৮০০ নেতাকর্মীকে গুম করে দেয়া হয়েছে। অক্টোবরে আন্দোলনের পরে ২৭ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ওই প্রসঙ্গে সোমবার কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ১৭ এপ্রিল মুজিব নগর দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ দিবস, সেই দিনটিকে তারা অস্বীকার করে। ১০ এপ্রিল প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠন হয় সেটা অস্বীকার করে। স্বাধিকার আন্দোলনের মাইলফলক ৭ জুন অস্বীকার করে। বিএনপি বাঙালি সংস্কৃতির চেতনা নিয়ে ইতিবাচক রাজনীতি করবে এটা আমি বিশ্বাস করি না।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির জন্ম মন্তব্য করে তিনি বলেন, তারা বাংলাদেশের অস্তিত্বের মূলে আঘাত করতে চায়। ৭১ এ তাদের যে ভূমিকা, হঠাৎ করে বাঁশিতে ফুঁ দিলেন অমনিই তিনি ঘোষক হয়ে গেলেন।

ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন ইস্যুতে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না। শান্তি চাই।

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কার্যক্রম চালু থাকবে কি না- এমন এক প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, যতদিন জনগণের প্রয়োজন থাকবে। ততদিন জনস্বার্থে এই প্রোগ্রাম থাকবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP is an opponent of Bengali culture and liberation war Quader

বিএনপি বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ: কাদের

বিএনপি বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ: কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে বাঙালি সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে চেতনায় ধারণ করে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপি বাঙালি সংস্কৃতি, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের চেতনা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ। এই শত্রুকে প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে।

আওয়ামী লীগের মঙ্গল শোভাযাত্রা উদ্বোধনপূর্ব আলোচনা সভায় রোববার এসব কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি বাঙালি সংস্কৃতিকে সহ্য করতে পারে না। এদের হৃদয়ে পাকিস্তান।

তিনি বলেন, এটা এখন প্রতিষ্ঠিত সত্য কারা বৈশাখের চেতনা বিরোধী। যারা ১৪০০ বঙ্গাব্দে আওয়ামী লীগের মঙ্গলশোভাযাত্রা পণ্ড করে দিয়েছিল সেই অপশক্তি আজও বাংলার মাটিতে। এরা এদেশে সাম্প্রদায়িকতার বিশ্বস্ত ঠিকানা।

আলোচনা সভায় ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে বাঙালি সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে চেতনায় ধারণ করে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।

তিনি বলেন, যারা সাম্প্রদায়িক, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষক সেই বিএনপি হচ্ছে বাঙালি সংস্কৃতি, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের চেতনা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ শত্রু। আসুন, এই শত্রুকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ও বাঙালির ঐতিহাসিক চেতনায় এই অপশক্তিকে প্রতিহত করি, পরাজিত করি এবং বিজয়ের লক্ষ্য অভিমুখে এগিয়ে যাই।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফি, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরসহ অন্যান্য নেতারা।

পরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত মঙ্গল শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শোভাযাত্রায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ সহ মহানগর আওয়ামী লীগ এবং বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতারা অংশ নেন। বর্ণাঢ্য মঙ্গলশোভাযাত্রাটি রাজধানীর সদরঘাটে বাহাদুর শাহ পার্ক থেকে শুরু হয়ে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এসে শেষ হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP fabricated information on missing torture Who?

বিএনপির গুম নির্যাতনের তথ্য বানোয়াট: কাদের

বিএনপির গুম নির্যাতনের তথ্য বানোয়াট: কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি
কাদের বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের দেয়া বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের গুম, হত্যার ঘটনা সর্বৈব মিথ্যা এবং দায়ের করা মামলার সংখ্যার তথ্য সম্পূর্ণ বানোয়াট।’

বিএনপি গুম ও নির্যাতনের বানোয়াট তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সংবাদমাধ্যমে শনিবার পাঠানো বিবৃতিতে তিনি এ অভিযোগ করেন।

কাদের বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের দেয়া বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের গুম, হত্যার ঘটনা সর্বৈব মিথ্যা এবং দায়ের করা মামলার সংখ্যার তথ্য সম্পূর্ণ বানোয়াট।

‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনি প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর তারা এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে।’

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তথাকথিত গুম, খুন ও মামলার সংখ্যা নিয়ে বিদেশি প্রভুদের কাছ থেকে করুণা ও রাজনৈতিক সমর্থন লাভের আশায় বিএনপি নেতারা ধারাবাহিকভাবে সরকারবিরোধী এ অপপ্রচার চালাচ্ছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢালাওভাবে অপপ্রচার না চালিয়ে রাজনৈতিক কারণে তথাকথিত নিপীড়ন, নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলে সুনির্দিষ্ট তথ্যসহ বিএনপি নেতাদের সম্পূর্ণ তালিকা জনসম্মুখে প্রকাশ করুন।

‘ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুবরণকারী যুবদল নেতা একজন স্থানীয়ভাবে চিহ্নিত মাদকসেবী এবং তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। কোনো প্রকার আইনের ব্যত্যয় ঘটলে সরকার গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি খতিয়ে দেখবে, কিন্তু মির্জা ফখরুল একজন মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসায়ীর মতো একজন অপরাধীর স্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে বিরোধীদলের ওপর সরকারের নির্যাতনের অভিযোগ এনে অপপ্রচার চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে ফায়দা নেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।’

আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না উল্লেখ করে দলটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এ নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যেকোনো মূল্যে দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর।’

আরও পড়ুন:
ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় বিদেশি মদদ নেই: কাদের
জিয়াউর রহমানের ম্যুরাল ভেঙেছে বিএনপির লোকজন: শামীম ওসমান
পার্বত্য চট্টগ্রামের সশস্ত্র তৎপরতা নিয়ে সরকার অত্যন্ত কঠোর: কাদের
তারেক বিএনপির অভিশাপ: কাদের
অপরাধে অভিযুক্তরা জেলে থাকলে বিএনপির মায়াকান্না কেন: কাদের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A youth was killed in a clash between the A League parties in Munshiganj

মুন্সীগঞ্জে আ.লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

মুন্সীগঞ্জে আ.লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত সংঘর্ষের পর ওই গ্রাম থেকে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। কোলাজ: নিউজবাংলা
ঘটনার পর পুলিশের অভিযানে একটি পাইপ গান, ৭ রাউন্ড কার্তুজ, একটি বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ও ৭টি হকিস্টিক উদ্ধার করা হয়েছে।

মুন্সীগঞ্জ সদরের ছোট মোল্লাকান্দি গ্রামে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার পর পুলিশি অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র, কার্তুজ ও বুলেট প্রুফ জ্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার দুপুর ১টার দিকে পুলিশ গ্রামটিতে অভিযান চালায়।

এর আগে এদিন ভোরে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাজী মো. ফয়সালের বিপ্লবের অনুসারী আহম্মেদ আলী ও সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাসের অনুসারী মো. মামুনের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনা ঘটে।

এতে পারভেজ খান নামের ২০ বছর বয়সী এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থান্দার খায়রুল হাসান জানান, পুলিশের অভিযানে একটি পাইপ গান, ৭ রাউন্ড কার্তুজ, একটি বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ও ৭টি হকিস্টিক উদ্ধার করা হয়েছে।

পরিত্যক্ত অবস্থায় ওইসব আগ্নেয়াস্ত্র ও কার্তুজ উদ্ধার করা হয় বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

p
উপরে