× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Capital market woke up after 9 months
google_news print-icon

৯ মাস পর জাগল পুঁজিবাজার

৯-মাস-পর--জাগল-পুঁজিবাজার
ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
পুঁজিবাজারের সূচক সাত হাজার পেরিয়ে যখন আট হাজারের পথে যাওয়ার আশাবাদ তৈরি হচ্ছিল, তখন গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে হঠাৎ শুরু হয় বাজার সংশোধন। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি পুঁজিবাজার। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বিএসইসি দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেয়। আর পুঁজিবাজারে ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিট পাল্টোনোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই দুটি ঘটনাই মূলত হতাশায় ডুবে যাওয়া পুঁজিবাজারকে টেনে তুলতে সহায়তা করেছে।

গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর দর সংশোধন শুরু হওয়ার পর নানা ঘটনায় ধস নামা পুঁজিবাজার অবশেষে ঘুরে দাঁড়িয়ে দারুণ একটি সপ্তাহ পার করল।

প্রতিটি শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয়ার পর পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট শেয়ারের ক্রয়মূল্যে গণনার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠি প্রকাশ্যে আসার পর টানা পাঁচ কর্মদিবস বাড়ল সূচক।

ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর টালমাটাল বিশ্বে অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে দেশে পুঁজিবাজার ক্রমেই নিম্নমুখি হওয়ার মধ্যে বিনিয়োগকারীরা যখন হতাশায় মুষড়ে পড়েছে, সে সময় চলতি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইসর সাধারণ সূচক বাড়ল ৩৩১ পয়েন্ট।

আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ।

চলতি সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবস মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে মোট ৫ হাজার ৫৮ কোটি ৬৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন ছিল ৩ হজার ১৬৯ কোটি ১৯ লাখ ৮২ হাজার টাকা। বেড়েছে এক হাজার ৮৮৯ কোটি ৪৪ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

চার কর্মদিবসে ৩১৯ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পর বৃহস্পতিবার সূচকের উঠানামা ছিল বেলা দেড়টা পর্যন্ত। তবে শেষ এক ঘণ্টায় সূচক বাড়ে ৩০ পয়েন্ট। আর এর মধ্য দিয়ে শেষ পর্যন্ত আগের দিনের অবস্থানের সঙ্গে যোগ হয় ১২ পয়েন্ট।

দিন শেষে সূচকের অবস্থান গত ১৪ জুলাইয়ের পর সর্বোচ্চ। সেদিন সূচক ছিল ৬ হাজার ৩২৪ পয়েন্ট। সেখান থেকে ধস নেমে ১০ কর্মদিবসে কমেছিল ৩৪৩ পয়েন্ট।

অর্থাৎ ১০ দিনের ধসে যতটা পতন, এবার উত্থান হলো তার দ্বিগুণ গতিতে।

দিনভর হাতবদল হয়েছে এক হাজার ১৯০ কোটি ২৬ লাখ ৫ হাজার টাকা। যদিও আগের দিনের চেয়ে কিছুটা কমেছে।

৯ মাস পর  জাগল পুঁজিবাজার
Caption

পুঁজিবাজারের সূচক সাত হাজার পেরিয়ে যখন আট হাজারের পথে যাওয়ার আশাবাদ তৈরি হচ্ছিল, তখন গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে হঠাৎ শুরু হয় বাজার সংশোধন। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি পুঁজিবাজার। কিছুদিন বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির শেয়ারদর বাড়ার পর সূচক বাড়লেও বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারাতে থাকে।

এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে নানা ইস্যুতে মতবিরোধের বিষয়টি সামনে আসে। এরপর বছর শেষে সমন্বয়, শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয়, ইউক্রেনে রুশ হামলার প্রতিক্রিয়ায় বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট, ডলারের বিপরীতে টাকার দরপতন ইত্যাদি ইস্যুতে এক বছরের কম সময়ে প্রায় দেড় হাজার পয়েন্ট সূচক কমে গিয়ে তৈরি হয় হতাশা, ক্ষোভ।

এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বিএসইসি দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেয়।

তার আগেই ১৮ জুলাই ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিটের গণনাপদ্ধতি পাল্টানোর বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চিঠি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়কে। মন্ত্রণালয় থেকে পাল্টা চিঠি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যায় মঙ্গলবার। এতে মন্ত্রণলয় একটি কৌশলী মতামত দেয়। মন্ত্রণালয় বলছে, শেয়ারের ক্রয়মূল্যকেই বাজার মূল্য হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।

এই দুই ঘটনাই মূলত হতাশায় ডুবে যাওয়া পুঁজিবাজারকে টেনে তুলতে সহায়তা করেছে। এর মধ্যে ব্যক্তিশ্রেণির পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও সক্রিয় হচ্ছেন। বিএসইসি বিনিয়োগ আরও বাড়াতে নানামুখী চেষ্টা করছে।

এর পাশাপাশি অর্থনীতির যে সূচকগুলো এতদিন ভয় দেখাচ্ছিল, সেগুলোও এবার স্বস্তির ইঙ্গিত দিচ্ছে। আমদানি কমছে, বাড়লে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি। এর সুবাদে নিম্নমুখি রিজার্ভ ইউটার্ন দিয়ে আবার ৪০ বিলিয়ন ডলারের দিকে ছুটছে। জুলাই শেষে জানানো হয়, মূল্যস্ফীতিও কিছুটা কমেছে।

আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন নিউজবাংলাকে বলেন, 'ফ্লোর প্রাইজের কারণে দরবৃদ্ধি শুরু হয়। এরপরে মঙ্গলবারে অর্থ মন্ত্রণালয় ব্যাংকের কক্সবাজার লিমিট কস্ট প্রাইসে কাউন্ট করার যে নীতিগত সিদ্ধান্ত জানায় তার কারণেই সপ্তাহজুড়ে বাজারের এই উত্থান।

'তবে কয়েক দিনের উত্থানের পরে আজ প্রফিট টেকিংয়ের প্রবণতা দেখা গেছে। যার কারণে সূচকে একটু পয়েন্ট কম যোগ হয়েছে।'

সংকটাপন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দর বাড়ছেই

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ইউনিয়ন ক্যাপিটালের। পর পর দুই দিন বাড়ল তিন বছর ধরে লোকসানে থাকা কোম্পানিটির। ১০ শতাংশ বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৮ টাকা ৮০ পয়সায়।

শীর্ষে দশে জায়গা করে নিয়েছে লোকসানি ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স এবং ফাস ফাইন্যান্স যে দুটি ঋণ কেলেঙ্কারিতে জর্জর হয়ে বিপুল পরিমাণ লোকসান দিয়েছে।

দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে ছিল গত বছর তালিকাভুক্ত হওয়া একমি পেস্টিসাইডস, যার দরও বেড়েছে ১০ শতাংশ। সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবসেই দর বেড়েছে কোম্পানির।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের। ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ দর বেড়েছে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ১৩৬ টাকা ১০ পয়সায়। এ নিয়ে ৫ দিনই দর বাড়ল।

কেপিপিএল, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস, ফারইস্ট নিটিং ও ম্যাকসনস স্পিনিং মিলসও ছিল দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে।

দর পতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের। ৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ দর কমে সর্বশেষ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ২৬ টাকা ৭০ পয়সায়।

৪ দশমিক ৮১ শতাংশ দর কমেছে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের। প্রতিটি শেয়ারের ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ১৪৮ টাকা ৪০ পয়সায়।

এর পরেই ৪ দশমিক ৭১ শতাংশ দর কমে সর্বশেষ ৩০ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার।

এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ৫ দশমিক ১২ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে ওয়ালটন হাইটেক। কোম্পানিটির দর ১ দশমিক ৯২ শতাংশ দর বেড়েছে।

গ্রামীণফোনের দর শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ২২ পয়েন্ট।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ০১ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

এ ছাড়া স্কয়ার ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, ম্যারিকো, একমি ল্যাবরেটরিজ, ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড ও বার্জার পেইন্টস সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ২৯ পয়েন্ট সূচক কমেছে রবির দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৯১ পয়েন্ট কমিয়েছে বিকন ফার্মা। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৪ দশমিক ৮১ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৭৬ পয়েন্ট।

এ ছাড়া পাওয়ার গ্রিড, আইপিডিসি, এনআরবিসি ব্যাংক, তিতাস গ্যাস, সিটি ব্যাংক, এমজেএল বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৫ দশমিক ৯২ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার ডিজিটালাইজেশনে কাজ হচ্ছে: পলক
ফ্লোর প্রাইসে বছরের দ্বিতীয় সেরা উত্থান
এক্সপোজার লিমিট ক্রয়মূল্যে হবে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
ফ্লোর প্রাইস কার্যকরের ১৫ মিনিটেই সূচক বাড়ল ১০০ পয়েন্ট
এক্সেলসিওর সুজে ২ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিল বিএসইসি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে