জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিচক্র এখনও তৎপর বলে জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই চক্র তাকে ও আওয়ামী লীগকে সরিয়ে দিতে চায় বলে জানিয়েছেন সরকারপ্রধান।
বুধবার গণভবনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনির্বাচিত বোর্ড সদস্যরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেসসচিব সারোয়ার ই আলম সরকারের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার রাতে দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন এই ঘটনার ছয় বছর পর। এরপর তাকে হত্যা করতে একের পর এক হামলা চালানো হয়। তার বাসায়, সফরে, ট্রেনে, গাড়িতে, জনসভায় গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। হয়েছে গ্রেনেড হামলাও। ৭৬ কেজি বোমা পুঁতে রেখে হত্যার চেষ্টা ধরা পড়ে যায় ঘটনাচক্রে।
বঙ্গবন্ধুকন্যাকে প্রাণে রক্ষা করতে মানববর্ম হয়ে বহু নেতা-কর্মী প্রাণ দিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, ‘ঘাতকরা একসময় আমাদের বাসায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করত। যে জাতির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সারাটি জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, সেই বাঙালি হয়ে কীভাবে ঘাতকরা জাতির পিতার বুকে গুলি চালিয়েছিল!’
১৫ আগস্টের স্মৃতিচারণা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘জাতির পিতা রেডক্রস সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মানবতার কল্যাণে সেবা করার জন্য। '৭৫-এ জাতির পিতাকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করার পর সেই রেডক্রসেরই এক টুকরা কাপড়কে কাফন বানিয়ে তাকে দাফন করা হয়েছিল।’
রাজধানীতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পরিচালিত হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের মর্যাদা ফিরিয়ে আনাসহ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে আধুনিকীকরণের একটি পরিকল্পনা প্রণয়নের নির্দেশও দেন প্রধানমন্ত্রী।
সাক্ষাৎকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির বোর্ড সদস্যরা বন্যা, করোনা, রোহিঙ্গাসহ দুর্যোগকালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির তৎপরতা সম্পর্কে সরকারপ্রধানকে অবহিত করেন। তারা বাংলাদেশে এই সোসাইটি প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেই সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞের নিন্দা করেন।
দুর্যোগকালে রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে মানবতার সেবায় সম্পৃক্ত করার উদাত্ত আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, দেশব্যাপী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কার্যক্রম বিস্তারে বরাবরের মতো তার সরকার ও তার ব্যক্তিগত সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
আগামী ৪ বছরের জন্য আন্তর্জাতিক রেডক্রস সংস্থা আইএফআরসির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান এ টি এম আব্দুল ওয়াহাবকে অভিনন্দনও জানান সরকারপ্রধান।
সাক্ষাতে সোসাইটির চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাব ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান নূরুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ এম এ সালাম, মহাসচিব কাজী সফিকুল আজম, আরমা দত্ত, এম মঞ্জুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (স্রেডা) চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) মুনীরা সুলতানা।
এ নিয়োগ দিয়ে সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর ১৯৬৫ সালের ২৬ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় আসে।
জাদুঘরটি বাংলাদেশের একমাত্র বিজ্ঞান জাদুঘর এবং জাতীয় পর্যায়ে বিজ্ঞান শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে।
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেম এবং চার সদস্য মঙ্গলবার শপথ নেবেন।
দুপুর ১২টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন।
চেয়ারম্যানের শপথের পর দুপুর একটায় একই স্থানে শপথ গ্রহণ করবেন সদ্য নিয়োগ পাওয়া পিএসসির চারজন সদস্য।
তারা হলেন নুরুল কাদির, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. নাজমুল আমিন মজুমদার ও মো. সুজায়েত উল্লাহ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পিএসসির একটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র সোমবার নিউজবাংলাকে এ তথ্য জানান।
গত ৮ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন সোহরাব হোসাইন। তার সঙ্গে একই দিনে ১২ জন সদস্য পদত্যাগ করেন। পরের দিন পদত্যাগপত্র জমা দেন বাকি দুজনও।
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে পিএসসিতে সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। তাদের দাবি ছিল তৎকালীন চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সরিয়ে নতুনদের দায়িত্বে আনা। সে ধারাবাহিকতায় পদত্যাগ ও নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।
সৌরভ হোসেনের পদত্যাগের পরের দিন ৯ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেমকে পিএসসির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। একই দিন সাংবিধানিক এ প্রতিষ্ঠানটিতে চারজন সদস্য নিয়োগ দেয় সরকার।
দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ থেকে পরবর্তী ৫ বছর তারা এ দায়িত্ব পালন করবেন, তবে কারও বয়স ৬৫ বছর পূর্ণ হলে নিময় অনুযায়ী তাকে পদ থেকে সরে যেতে হবে।
আরও পড়ুন:ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে গত ১৫ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ঘটনার জন্য কোনো মামলা, গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না মর্মে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা ফয়সল হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথে এক নবযাত্রা সূচিত হয়েছে।
‘এ গণঅভ্যুত্থানকে সাফল্যমণ্ডিত করতে যেসব ছাত্র-জনতা সক্রিয়ভাবে আন্দোলনের মাঠে থেকে এর পক্ষে কাজ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে ১৫ জুলাই হতে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সংগঠিত জুলাই গণঅভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট ঘটনার জন্য কোনো মামলা, গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশনা প্রদান করা হলো। এ বিষয়ে অসত্য তথ্য প্রদান করে কোনো সুবিধা অর্জনের বিরুদ্ধেও সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হলো।’
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ ও নারীর ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী।
সচিবালয়ে সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘মেয়েদের একটু আলাদা করে বেশি বয়স দেয়া হয়েছে। মেয়েদের আমরা এই কারণে দিয়েছি যে, মেয়েদের ছেলেদের মতো ওই বয়সে পরীক্ষা দেয়া সম্ভব হয় না।
‘ফ্যামিলি অবগিগেশন্স থাকে, বিয়ে হয়ে যায়, বাচ্চাকাচ্চা হয়। তাই তারা যেন আসতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আমাদের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা তুলনামূলক কম। কোটা আছে, কিন্তু অতটা ফুলফিল হয় না এখনও।’
কমিটি অবসরের বিষয়ে কোনো সুপারিশ করেনি বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন:ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক এবং সাম্প্রতিক গণহত্যায় উস্কানি ও মদদদাতাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আন্দোলনের সময় আহতদের হাতে রোববার অনুদানের চেক তুলে দেয়ার পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে কোনো মামলা হলে সেগুলো তদন্ত করার জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করবে।
নাহিদ জানান, শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানে আহত এবং যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে।
আহতদের বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের সুপারিশের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা প্রসঙ্গে উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট, যারা গণহত্যায় উস্কানি ও সমর্থন দিয়েছে তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
‘যদি কোনো সাংবাদিক বা তাদের পরিবার মনে করেন যে আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের প্রতি অন্যায় করা হচ্ছে, তাহলে আমরা তাদের উৎসাহিত করব তারা যেন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’
আন্দোলনে হতাহতদের বিষয়ে বর্তমানে একটি আইনি দল কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এই মামলাগুলো বিশেষ ট্রাইব্যুনালে নিষ্পত্তি করা নিশ্চিত করব। অভ্যুত্থানের সময় যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন তারা আমাদের জাতির বীর এবং আমরা বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের আত্মত্যাগকে সম্মান জানাই।’
‘শহীদ ও আহতদের যেন আমরা দল-মত বা রাজনৈতিক ব্যানারের ভিত্তিতে ভাগ না করি। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য তাদের আত্মত্যাগকে কাজে লাগানো থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে।’
ঢাকা মেডিক্যালে আসার আগে যারা বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের খরচও বহন করা হবে বলে নিশ্চিত করেন নাহিদ ইসলাম।
এ সময় ফাউন্ডেশনের সচিব মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে আহতদের অনুদানের একটি হিসাব সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন:অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সূত্র: বাসস
সাক্ষাৎকালে সেনাপ্রধান কুশলাদি বিনিময়ের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় সেনাপ্রধানকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহতদের অর্থ সহায়তা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মোহাম্মদ সজিব ভুঁইয়া এবং তথ্য-প্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন আন্দোলনে আহতদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে তারা আহত প্রত্যেককে এক লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন। এ সময় তারা আহতদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন।
রোববার ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের ৫০২-৬১৭ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও অর্থ সহায়তা প্রদান শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারা হাসপাতাল ত্যাগ করেন।
উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘রোগীদের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় চিকিৎসা ব্যবস্থা আরও উন্নত করা হবে। জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ও শহীদদের পরিবারকে এ পর্যন্ত এক কোটি ৭১ লাখ ৪২ হাজার ৫০ টাকা দেয়া হয়েছে।’
তিনি জানান, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মোট ৩০ জনকে এক লাখ টাকা করে অর্থ সহায়তা দেয়া হয়েছে। এর আগে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ৩৩ জনকে ৩৩ লাখ টাকা এবং পঙ্গু হাসপাতালে ৫৯ জনকে ৫৯ লাক টাকা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য