রাজধানীর রামপুরার হাজীপাড়ায় নববধূ আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করছেন স্বামী।
শুক্রবার রাত পৌনে ১১টার দিকে হাজীপাড়া মৌলভীরট্যাক বউবাজার এলাকার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক রাত সাড়ে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। নববধূর নাম তামান্না আক্তার। তার বয়স ২২ বছর।
নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া।
তামান্নার স্বামী মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বিয়ের মাত্র চার দিন হয়েছে। আমি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। পারিবারিক বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে সামান্য কথা-কাটাকাটি হয়। আমি পাশের ঘরে গেলে সে অভিমান করে নিজের ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান।’
তিনি আরও জানান, তাদের গ্রামের বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানার পাতাঘাট গ্রামে। বর্তমানে পূর্ব রামপুরার হাজীপাড়া মৌলভীরট্যাক বউবাজার এলাকায় একটি বাসায় সপরিবারে থাকে।
ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক জরুরি বিভাগ মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।’
রাজধানীর খিলক্ষেতে বিআরটিসি অফিসের সামনে গাড়ির ধাক্কায় আল আমিন নামে এক ট্রান্সজেন্ডারের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় তিনি আহত হন। গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে বেলা সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে মঙ্গলবার সকালে তিনি মারা যান।
খিলক্ষেত থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) গৌতম কুমার শীল বলেন, ‘চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত ভাষানটেক বস্তির মো. আলমগীর হোসেনের ছেলে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী দ্রুতগামী গাড়িটি সিসি ফুটেজ দেখে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।’
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের এক ইন্টার্ন চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ঢামেকের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদ।
বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে দোষীদের শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা না নিলে লাগাতার কর্মবিরতির হুশিয়ার দেয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী চিকিৎসক সাজ্জাদকে মারধরের ঘটনায় মঙ্গলবার ইন্টার্ন চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষকে দেয়া এক প্রতিবাদলিপিতে এই দাবি জানানো হয়।
প্রতিবাদলিপি পেয়েছেন জানিয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, ‘ঘটনার ব্যাপারে আমরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলছি। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে হামলাকারীদের শনাক্ত করতে হবে।’
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করা সাত/আটজন তরুণ আমাকে উপর্যুপরি মারধর করে। এতে আমার কান ও নাক ফেটে গেছে। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর জখম হয়েছে।’
মারধর করা ওই তরুণদের নাম-পরিচয় তিনি জানাতে না পারলেও তাদের কয়েকজনের গায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো সংবলিত টি-শার্ট ছিল বলে জানিয়েছেন।
ইন্টার্ন চিকিৎসকদের দেয়া প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় ছাত্র ৮ আগস্ট রাত ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বিনা উস্কানিতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেনের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালানোর ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
‘৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে দোষীদের শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা না নেয়া হলে লাগাতার কর্মবিরতিসহ পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি গ্রহণে ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদ বাধ্য হবে।’
আরও পড়ুন:রাজধানীর উত্তরার কামারপাড়ায় রিকশার গ্যারেজে বিস্ফোরণে দগ্ধদের মধ্যে আরও একজন মারা গেছেন। শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে দগ্ধ শরিফুল ইসলাম মারা যান। এ নিয়ে ওই দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৭।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইয়ুব হোসেন জানান, উত্তরা তুরাগ এলাকায় রিকশার গ্যারেজে বিস্ফোরণের ঘটনায় শরিফুল ইসলামের শরীরের ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এ ঘটনায় দগ্ধ আরো একজন চিকিৎসাধীন। তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
কামারপাড়ার ওই রিকশা গ্যারেজে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে ৬ আগস্ট।
রাজধানীর শ্যামপুরে সালাম স্টিল মিলে ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণে চারজন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনার পর দুজনকে ভর্তি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় চার শ্রমিক দগ্ধ হন। তারা হলেন- রতন, সুনীল, রনি ও আকাঈদ।
দগ্ধদের হাসপাতালে নিয়ে আসা সালাম স্টিল মিলের সুপারভাইজার মো. সুমন বলেন, ‘এর সবাই শ্যামপুর ঢাকা ম্যাচ এলাকার সালাম স্টিল মিলের শ্রমিক। তারা স্টিল মিলের গেটের সামনে গোসল করার সময় হঠাৎ ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ হয়। এ সময় তাদের ওপর ট্রান্সফরমারের ভেতরে থাকা গরম তেল এসে পড়ে। দগ্ধ চারজনকে উদ্ধার করে দ্রুত জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়। তাদের জরুরি বিভাগে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইউব হোসেন বলেন, ‘শ্যামপুর থেকে বার্ন হওয়া চার শ্রমিককে এখানে আনা হয়েছে। তাদের শরীরের ৫ থেকে ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হবে। অপর দুজন কে ভর্তি করা হবে। তাদের মধ্যে রতনের শরীরের ২২ শতাংশ ও সুনীলের ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ রেখে পালিয়েছেন আরেক নারী। সোমবার রাত সোয়া ১টার দিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এ ঘটনা ঘটেছে।
ঢামেকের জরুরি বিভাগে দায়িত্বগত ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান বলেন, ‘সোমবার গভীর রাতে দুই নারী অপর এক নারীকে জরুরি বিভাগের গেটে নিয়ে আসেন। ট্রলি ম্যান কবির হোসেন তাকে ট্রলিতে তোলার পর সঙ্গে থাকা দুই নারী টিকিট কেটে আনার কথা বলে সটকে পড়েন। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পরে জরুরি বিভাগে ওই অজ্ঞতানামা নারীকে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করা হয়।’
‘ওই নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে ও পেট উঁচু দেখা গেছে। এতে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই নারী অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। এই বিষয়ে শাহবাগ থানায় জিডি করা হয়েছে।’
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘রাত সোয়া ১টার দিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশাযোগে দুজন মহিলা ওই অজ্ঞাত নারীকে ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। পরে ওই দুই নারী টিকিট কাটার কথা বলে ওখান থেকে পালিয়ে যান।
‘ওই নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে ওই নারীর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে পালিয়ে যাওয়া দুই নারীকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।’
রাজধানীর কামরাঙ্গীর চরে এসপিএ ডায়গনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিক হাসান মিসবাহ ও ক্যামেরা পারসন সাজু মিয়ার ওপর হামলা হয়েছে।
ডায়গনস্টিক সেন্টারটির মালিক ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা এ সময় দুই সাংবাদিককে মারধর করেন। তাদের ক্যামেরা ভাংচুর করা হয় এবং ছিনিয়ে নেয়া হয় মোবাইল ফোন ও গাড়ির কাগজপত্র। শুধু তাই নয়, প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে তাদেরকে একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। পরে পুলিশ এসেও ওই দুই সাংবাদিকের ওপর চড়াও হয়।
আহত সাংবাদিক হাসান মিসবাহ বলেন, ‘ওই হাসপাতালে একজন ভুয়া চিকিৎসক বসেন। তিনি অন্য একজন চিকিৎসকের বিএমডিসি নম্বর ব্যবহার করে ওই হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে বসে আছেন।
‘ওই হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ডাক্তার ওসমানীকে এই ভুয়া চিকিৎসকের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি ক্ষেপে যান। তখন আমি বলি- আপনি এই হাসপাতালের মালিক ও একজন ডাক্তার। আপনার নামের পাশেও বিএমডিসি নম্বর লেখা নেই। এটা লেখা থাকলে ভাল হয়।’
হাসান মিসবাহ বলেন, ‘কথোপকথনের এই ডাক্তার ওসমানী বলে ওঠেন- তুই কি আমাকে ভুয়া ডাক্তার মনে করছিস? তুই জানিস আমি কে? দাঁড়া তোকে দেখাচ্ছি। এই তোকে ইন্টারভিউ দেব না।
‘এ পর্যায়ে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমার চশমা ভেঙে ফেলেন। আমরা বের হয়ে গাড়িতে আসার পর উনি সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে আমাদের কাছে আসেন। ড্রাইভারের কাছ থেকে মোবাইল গাড়ির কাগজ নিয়ে নেয়। এরপর তিনি আমার মোবাইল ফোন সেট কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলেন। আমাকে ও ক্যামেরা পারসন সাজু ভাই এবং ড্রাইভারকে ১৫-২০ জন মিলে মারধর করে। পরে আমাদেরকে একটা রুমে নিয়ে আটকে রাখে।’
আহত এই সাংবাদিক আরও বলেন, ‘ওখানে কিছুক্ষণ পর দুজন পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে আসেন। তাদের একজনের নাম মিলন হোসেন। তিনি পরিচয় জানতে চাইলে আমরা পরিচয় দেই। এরপর কার্ড চাইলে ক্যামেরা পারসন সাজু ভাই তার কার্ড বের করে দেন।
‘কার্ড হাতে নিয়ে পুলিশ সদস্য মিলন বললেন-তোরা ভূয়া সাংবাদিক। তখন আমি আবার আমার পরিচয় দেই এবং জানাই যে অফিসের অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে এখানে এসেছি। আপনি অফিসে ফোন দেন। উনি কোনো কথা না শুনে চেয়ার থেকে উঠে আমার দিকে তেড়ে আসেন এবং আমার মুখে আঘাত করেন।’
এদিকে খবর পেয়ে অন্য পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে সাংবাদিকদের উদ্ধার করেন। এ সময় দুইজনকে আটক করা হয়। এছাড়া সাংবাদিকদের মারধর করার দায়ে কামরাঙ্গরচর থানার এসআই মিলন হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জাফর হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সাংবাদিকদের মারধরের ঘটনায় আমরা ইতোমধ্যে জড়িত দুজনকে আটক করেছি। এছাড়া সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য এসআই মিলনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন:জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে ঢাকাস্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রতিনিধিদল।
দলের চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান।
মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল চিফ স্কট ব্রান্ডন এবং পলিটিক্যাল, ইকোনমিক ও কালচারাল কাউন্সিলর আর্টুরো হাইন্স জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে গেলে জি এম কাদের তাদের স্বাগত জানান।
এ সময় তারা বন্ধুপ্রতিম যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের পারস্পরিক সম্পর্ক ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন।
সভায় আশা প্রকাশ করা হয়, আগামী দিনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে।
এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বিশেষ দূত ও উপদেষ্টা মাসরুর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য