× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The maximum cost to go to Malaysia as a worker is 79 thousand rupees
google_news print-icon

কর্মী হিসেবে মালয়েশিয়া যেতে সর্বোচ্চ খরচ ৭৯ হাজার টাকা

কর্মী-হিসেবে-মালয়েশিয়া-যেতে-সর্বোচ্চ-খরচ-৭৯-হাজার-টাকা
অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ‘একজন মালয়েশিয়াগামী কর্মীর বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে সকল ব্যয় হবে তা সংশ্লিষ্ট কর্মীকে বহন করতে হবে।’

কর্মী হিসেবে মালয়েশিয়ায় যেতে একজন বাংলাদেশির সর্বোচ্চ খরচ হবে ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা। আকাশপথে মালয়েশিয়ায় ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ বহন করবে ওই কর্মীকে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ।

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বুধবার এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের উপসচিব গাজী মো. শাহেদ আনোয়ারের সই করা অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ‘একজন মালয়েশিয়াগামী কর্মীর বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে সকল ব্যয় হবে তা সংশ্লিষ্ট কর্মীকে বহন করতে হবে।’

২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশ অংশে পাসপোর্ট, স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিবন্ধন ফি, কল্যাণ ফি, বীমা, ইন্স্যুরেন্স, স্মার্ট কার্ড ফি, প্রাক-বহির্গমন ফি, পোশাক পরিচ্ছদ, সংশ্লিষ্ট রিক্রুটিং এজেন্টের সার্ভিস চার্জ ও বিবিধ যেসব ক্ষেত্রে একজন কর্মীকে বিভিন্ন ব্যয় বহন করতে হবে।

আর এসব খরচ বিবেচনায় নিয়ে মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থানে গমণে ইচ্ছুক একজন কর্মীর সর্বোচ্চ খরচ ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে সই হওয়া সমঝোতা অনুযায়ী, বিমানভাড়া, মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের ‘সিকিউরিটি ডিপোজিট’, বিমা, মালয়েশিয়ায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ইমিগ্রেশন সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স, করোনারভাইরাস পরীক্ষাসহ ১৫টি খাতের ব্যয় সংশ্লিষ্ট নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বহন করবে।

এই নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও অফিস আদেশে উল্লেখ রয়েছে।

আরও পড়ুন:
৫ লাখ কর্মী যাবে মালয়েশিয়ায়
কর্মী নিয়োগ: জট খুলতে মালয়েশিয়ার মন্ত্রী ঢাকায়
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সিন্ডিকেট প্রথা বাতিলের দাবি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিতে চায় মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ায় আটক সাবেক হাইকমিশনার খায়রুজ্জামান

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The DMD of the state owned bank is Faiz Alam

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ডিএমডি হলেন ফয়েজ আলম

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ডিএমডি হলেন ফয়েজ আলম রূপালী ব্যাংক পিএলসির মহাব্যবস্থাপক মো. ফয়েজ আলম। ছবি: সংগৃহীত
ডিএমডি হিসেবে পদোন্নতি হওয়ার আগে তিনি রূপালী ব্যাংক পিএলসিতে মহাব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে পদোন্নতি পেয়েছেন রূপালী ব্যাংক পিএলসির মহাব্যবস্থাপক মো. ফয়েজ আলম। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সরকার কর্তৃক পদোন্নতিপ্রাপ্ত হয়ে তিনিসহ রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন ব্যাংকের আট জন মহাব্যবস্থাপককে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে পদোন্নতি দেয়া হয়।

ডিএমডি হিসেবে পদোন্নতি হওয়ার আগে তিনি রূপালী ব্যাংক পিএলসিতে মহাব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

মো. ফয়েজ আলম ১৯৯৮ সালে বিআরসির মাধ্যমে সিনিয়র অফিসার পদে রূপালী ব্যাংকে যোগদান করেন। কর্মজীবনে ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শাখার শাখা ব্যবস্থাপক, জোনাল অফিস এবং প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। পেশাগত প্রয়োজনে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপ ও আরব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণসহ দেশ-বিদেশে ব্যাংকিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন।

ফয়েজ আলমের জন্ম ১৯৬৮ সালে নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার যোগীরনগুয়া গ্রামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে বিএ অনার্সসহ এমএ পাশ করার পর এমফিল ডিগ্রিও অর্জন করেন খ্যাতিমান এই ব্যাংকার।

পেশাগত জীবনের বাইরে ফয়েজ আলম একজন সফল লেখকও। বাংলাদেশে তিনি অগ্রণী উত্তর উপনিবেশী তাত্ত্বিক, প্রাবন্ধিক ও কবি হিসেবে বিশেষ খ্যাতিমান। এডওয়ার্ড সাঈদের বিখ্যাত গ্রন্থ অরিয়েন্টালিজম-এর অনুবাদক হিসেবেও তার আলাদা খ্যাতি আছে। তার পনেরটির বেশি গ্রন্থ এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Traders want to increase the price of edible oil by 10 taka per liter not the state minister

ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা, প্রতিমন্ত্রীর ‘না’

ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা, প্রতিমন্ত্রীর ‘না’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। দাম আন্তর্জাতিক বাজার দরের সঙ্গে সমন্বয় করা যেতে পারে, তবে সময় লাগবে। ভোজ্যতেলের নতুন চালান আমদানির ক্ষেত্রে দাম বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।’

ভোজ্যতেলের ওপর শুল্ক অব্যাহতির সময়সীমা শেষ হয়েছে সোমবার (১৫ এপ্রিল)। এ অবস্থায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটির দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন ব্যবসায়ীরা। তবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিভিওআরভিএমএফএ) সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে।

বিভিওআরভিএমএফএ’র নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম মোল্লার পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, কাঁচামাল আমদানি ও ভোজ্যপণ্য উৎপাদনে কর অব্যাহতির মেয়াদ ১৫ এপ্রিল শেষ হচ্ছে বিধায় পরদিন ১৬ এপ্রিল থেকে ভ্যাট অব্যাহতির আগের নির্ধারিত মূল্যে পণ্য সরবরাহ করা হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের বোতল ১৭৩ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৮৪৫ টাকা ও এক লিটার পাম তেল ১৩২ টাকায় বিক্রি করা হবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত ফেব্রুয়ারিতে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত (অপরিশোধিত) সয়াবিন ও পাম তেলের মূল্য সংযোজন কর ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করে।

এদিকে মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। ভোজ্যতেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজার দরের সঙ্গে সমন্বয় করা যেতে পারে, তবে সময় লাগবে।

‘ভোজ্যতেলের নতুন চালান আমদানির ক্ষেত্রে দাম বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।’

আরও পড়ুন:
ভোজ্যতেলের আমদানিনির্ভরতা কমবে: খাদ্যমন্ত্রী
ভোজ্যতেলে ভ্যাটমুক্ত সুবিধা তিন মাস বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
ভোজ্যতেলের দাম বাড়াতে সেই পুরোনো কৌশল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the current financial year the majority of remittances have come to Dhaka district
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশ্লেষণ

চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্সের সিংহভাগ এসেছে ঢাকা জেলায়

চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্সের সিংহভাগ এসেছে ঢাকা জেলায়
জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ মাসে প্রবাসীরা ১ হাজার ৫০৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা জেলায় ৫২৩ কোটি ও চট্টগ্রাম জেলায় ১৪২ কোটি ডলার এসেছে। এই সময়ে সিলেট জেলা ৮৭০ মিলিয়ন, কুমিল্লা ৮১০ মিলিয়ন ও নোয়াখালী ৪৬০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে।

প্রবাসীদের আয়ের একটি বড় অংশ‌ই আসে ঢাকায় অবস্থিত ব্যাংকের শাখাগুলোতে। অর্থাৎ প্রবাসীদের পরিবারের বেশিরভাগই ঢাকায় থাকেন বা তাদের অধিকাংশ অ্যাকাউন্ট ঢাকার ব্যাংক শাখায়।

ইউএনবি জানায়, রেমিট্যান্সের জেলাভিত্তিক চিত্র নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিশ্লেষণে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম। সিলেট তৃতীয় এবং কুমিল্লা চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।

এরপরে রয়েছে উপকূলীয় জেলা নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী, মৌলভীবাজার, চাঁদপুর ও নরসিংদীর অবস্থান।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জেলাভিত্তিক প্রবাসী আয় প্রতিবেদনে গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হিসাব প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ মাসে প্রবাসীরা ১ হাজার ৫০৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ২১৬ কোটি ডলার। তার আগের মাস জানুয়ারিতে দেশে প্রবাসী আয় ছিল ২১০ কোটি ডলার।

জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়কালে ঢাকা জেলায় এসেছে ৫২৩ কোটি ডলার এবং চট্টগ্রাম জেলায় এসেছে ১৪২ কোটি ডলার।

এই সময়ে সিলেট জেলা ৮৭০ মিলিয়ন ডলার, কুমিল্লা ৮১০ মিলিয়ন ডলার এবং নোয়াখালী ৪৬০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৮ কোটি, ফেনীতে ৩৭ কোটি, মৌলভীবাজারে ৩৬ কোটি, চাঁদপুরে ৩৫ কোটি ডলার এবং নরসিংদীতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার এসেছে।

ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, প্রবাসী অধ্যুষিত জেলাগুলো থেকে বেশি প্রবাসী আয় আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। কিন্তু এমনটা হচ্ছে না। কারণ অনেক প্রবাসী বিদেশে স্থায়ী হয়েছেন। বরং তারা (প্রবাসীরা) দেশে থাকা সম্পদ বিক্রি করে বিদেশে নিয়ে যাচ্ছেন। ফলে অর্থ পাচার বাড়ছে।

আরও পড়ুন:
ঈদের আগের সপ্তাহে এসেছে সাড়ে ৪৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স
ঈদ সামনে রেখেও রেমিট্যান্স প্রবাহে নিম্নগতি
ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৬ কোটি ডলার
চলতি মাসে দিনে গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৬ কোটি ৮৫ লাখ ডলার
ফেব্রুয়ারির ১৬ দিনে এসেছে ১২,৬০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স

মন্তব্য

বাংলাদেশ
38 and a half thousand crores allocated for the purpose of 10 percent growth in agriculture

কৃষিতে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে সাড়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

কৃষিতে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে সাড়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ
‘মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি (২০২৩-২৪ থেকে ২০২৫-২৬)’ অনুসারে, এই বিনিয়োগ খাদ্য নিরাপত্তা ও ন্যায়সঙ্গত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে কৃষির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর জোর দেয়।

আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের মধ্যে কৃষি খাতে গড় বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে তিন বছরে কৃষি উন্নয়নে ৩৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে বাংলাদেশ সরকার।

‘মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি (২০২৩-২৪ থেকে ২০২৫-২৬)’ অনুসারে, এই বিনিয়োগ খাদ্য নিরাপত্তা ও ন্যায়সঙ্গত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে কৃষির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর জোর দেয়। সূত্র: ইউএনবি

জিডিপিতে হ্রাস প্রবণতা সত্ত্বেও এটি বিশেষত গ্রামীণ অঞ্চলে কৃষিনির্ভর সংখ্যাগরিষ্ঠদের জীবিকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য উৎপাদন ও প্রতিকূলতা মোকাবিলায় সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের গৃহীত কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে- উচ্চফলনশীল ও প্রতিকূলতাসহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবন, যান্ত্রিকীকরণ-সেচ সম্প্রসারণ এবং বীজ ও সারের মতো সাশ্রয়ী মূল্যের উপকরণের প্রাপ্যতা বাড়ানো।

নীতি নথিতে প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষির আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- সম্পদ সংরক্ষণের জন্য সেচের জন্য ভূপৃষ্ঠের পানির ব্যবহার বাড়ানো, নবায়ণযোগ্য জ্বালানি সমাধানগুলো অন্তর্ভুক্ত করা এবং ফসল পরিচর্যার জন্য রিমোট সেন্সিং নিয়োগ করা।

সরকার একটি টেকসই ও স্বনির্ভর কৃষি কাঠামো গড়ে তুলতে ভর্তুকি, আর্থিক প্রণোদনা এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের মাধ্যমে এই খাতকে সহায়তা অব্যাহত রেখেছে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের উপখাত থেকেও উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। এটি কেবল জিডিপি যথাক্রমে ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং ১ দশমিক ৯১ শতাংশই বৃদ্ধি করে না, বরং জনসংখ্যার ১২ শতাংশেরও বেশি মানুষের প্রয়োজনীয় প্রোটিনের উৎস হিসেবে কাজ করে এবং জীবিকার সংস্থান করে। এই ক্ষেত্রগুলোর অর্জনের মধ্যে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের আশা করা হচ্ছে। তাছাড়া রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের জন্য এসব খাত অত্যাবশ্যক।

ভবিষ্যতে এসব খাতের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি, উন্নত ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি গ্রহণ এবং সংরক্ষণ প্রক্রিয়া উন্নত করার জন্য বিশেষ করে ছোট ইলিশের (জাটকা) জন্য উন্নয়ন প্রকল্প চালু করতে প্রস্তুত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

টেকসই কৃষির গুরুত্ব বিবেচনায় পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা আরেকটি মৌলিক ক্ষেত্র। আন্তঃসীমান্ত নদী থেকে ন্যায়সঙ্গত পানির হিস্যা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জলাশয় খনন ও উপকূলীয় বনায়ন বৃদ্ধির মাধ্যমে ভূ-উপরিস্থ পানির প্রাপ্যতা উন্নয়নের উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক ক্ষতির হুমকির মধ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপিতে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাসের পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। সরকার এই প্রভাবগুলো হ্রাস করার বিস্তৃত কৌশলগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনাটি জলবায়ু সম্পর্কিত বাধাগুলোর বিরুদ্ধে সহনশীলতা এবং স্থিতিশীলতা বাড়ানোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ খাত ও সম্প্রদায়গুলোকে সরঞ্জাম দিয়ে প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

এই বহুমুখী প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের কৃষি ঐতিহ্যকে কেবল সুরক্ষাই নয়, বরং এগিয়ে নিতেও সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Chamber of Commerce in Thakurgaon complains of harassment to find voters

ঠাকুরগাঁওয়ে চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনের ভোটার খুঁজে পেতে হয়রানির অভিযোগ

ঠাকুরগাঁওয়ে চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনের ভোটার খুঁজে পেতে হয়রানির অভিযোগ ঠাকুরগাঁও প্রেস ক্লাবের হলরুমে শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে আলমগীর-মুরাদ ও সুদাম প্যানেলের প্রার্থীরা। ছবি: নিউজবাংলা 
অল্প সময়ে নির্বাচনের তারিখ ও তফসিল পুনর্নির্ধারণের আবেদন যৌক্তিক কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আলমগীর-মুরাদ ও সুদাম প্যানেলের প্রার্থী বলেন, ‘চেম্বারের মোট ভোটারের সংখ্যা পাঁচ হাজার ৩৩৮ জন। এসব ভোটারের মধ্যে অনেকে টিন সার্টিফিকেট ছাড়া রয়েছে। আইন মোতাবেক তারা ভোট দেয়ার কোনো অধিকার রাখে না।’

ঠাকুরগাঁওয়ে চেম্বার অফ কমার্সের নির্বাচনে ভোটারদের একটি অংশকে বেআইনি ও অবৈধ ভোটার দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী একটি প্যানেল।

ওই প্যানেলের প্রার্থীদের দাবি, চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় যাদের নাম রয়েছে, সে তালিকার শত শত ভোটারের কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিংবা শিল্পকারখানা নেই। একই এলাকায় একই নামে একাধিক ব্যবসায়ী রয়েছেন। চূড়ান্ত তালিকায় ভোটারদের কোনো ছবি না থাকায় ভোটার খুঁজে পেতে বিভিন্ন ক্ষতি ও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে প্রার্থীদের।

এমন বাস্তবতায় ঠাকুরগাঁও চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচনের তিন দিন আগে নির্বাচনের তফসিল পুনর্নির্ধারণের জন্য নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের কাছে আবেদন করেছে প্যানেলটি।

ঠাকুরগাঁও প্রেস ক্লাবের হলরুমে শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এমন আবেদন করেন আলমগীর-মুরাদ ও সুদাম প্যানেলের প্রার্থীরা।

হয়রানির মুখোমুখি হয়ে ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে প্যানেলের এক প্রার্থী বলেন, ‘আমরা ভোট বর্জন করছি না। আমরা ভোটের মাঠে রয়েছি, কিন্তু মাঠ পর্যায়ে আমরা যখন ভোটারদের কাছে যাচ্ছি, তখন আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি। আমরা ভোট চাইতে গিয়ে লক্ষ করেছি, যার কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নেই, সে চেম্বারের ভোটার হয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ পরিচ্ছন্নতা কর্মী, জুটমিলে কাজ করেন এমন ব্যক্তি। কেউ সেলুনে কাজ করেন, আবার কেউ পরিবহন শ্রমিক।

‘আমরা কোনো পেশাকে ছোট করে দেখছি না, কিন্তু শুধু টিন (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) দিয়ে তো চেম্বারের ভোটার হওয়া যায় না। নিয়মিত আয়কর পরিশোধ করতে হয়। আমাদের মনে হয়েছে এসব শত শত ভোটার বেআইনিভাবে চেম্বারের ভোটার হয়েছে। আমরা এসব ভোটার তালিকা আবারও বিবেচনার কথা বলছি, সংশোধনের কথা বলছি। সেই সাথে ভোটারদের তালিকার সঙ্গে যেন ছবি সংযুক্ত করা হয়, সেই দাবি করছি, যেন আমাদের নির্বাচনি মাঠে কোনো হয়রানির শিকার না হতে হয়।’

ভোটার তালিকা প্রকাশের সময় অবৈধ ভোটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেননি কেন—এক সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে প্যানেলটির প্রার্থী বলেন, ‘রিটার্নিং কর্মকর্তা চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে পহেলা জানুয়ারি-২০২৪, কিন্তু আমরা এ ভোটার তালিকা আবেদন করে পেয়েছি মার্চ মাসের দিকে। কাগজে-কলমে রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বাক্ষর করেছেন পহেলা জানুয়ারি-২০২৪।’

ওই প্রার্থীর অভিযোগ, ‘চূড়ান্ত ভোটার তালিকার ১৭ দিন পরেও ভোটার তালিকায় ভোটারের নাম সংযুক্ত করা হয়েছে। প্রার্থীরা মনে করছেন, ভুয়া ভোটার তালিকা দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করার চেষ্টা করছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।’

অল্প সময়ে নির্বাচনের তারিখ ও তফসিল পুনর্নির্ধারণের আবেদন যৌক্তিক কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আলমগীর-মুরাদ ও সুদাম প্যানেলের প্রার্থী বলেন, ‘চেম্বারের মোট ভোটারের সংখ্যা পাঁচ হাজার ৩৩৮ জন। এসব ভোটারের মধ্যে অনেকে টিন সার্টিফিকেট ছাড়া রয়েছে। আইন মোতাবেক তারা ভোট দেয়ার কোনো অধিকার রাখে না।’

তিনি বলেন, ‘আগামী ১৬ এপ্রিল ভোটের নির্ধারিত দিন হওয়ায় ভোটারদের সমস্যা হবে। কারণ এর মাঝে মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ও পহেলা বৈশাখ থাকায় অনেকের পারিবারিক অনুষ্ঠান থাকে, যার কারণে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত না থাকার কথা সরাসরি জানিয়েছে।

‘তাই সব দিক বিবেচনা করে আমরা নির্বাচনি তারিখ ও তফসিল পুনর্নির্ধারণের আবেদন করছি। আমরা আবারও বলছি, আমরা ভোট বর্জন করছি না।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁওয়ের চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচনে আলমগীর-মুরাদ ও সুদাম প্যানেলের প্রার্থী, ঠাকুরগাঁও প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনসুর আলী, সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান মিঠু ও ঠাকুরগাঁওয়ে কর্মরত প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন সংবাদমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা।

এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘নির্বাচনের তারিখ ও তফসিল পুনর্নির্ধারণের জন্য আবেদন পেয়েছি।’

ভোটার তালিকা করার ক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের কোনো ত্রুটি নাই। কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের পর অভিযোগ দেয়ার একটা সুযোগ ছিল। সে খসড়া তালিকার বিরুদ্ধে আপিল করে আপিল নিষ্পত্তি করার একটা সময় ছিল।

‘উনারা যে অভিযোগ করছে, তা একেবারেই নির্বাচনের শেষ সময়ে। আগে এ অভিযোগ করলে অবশ্যই আমরা সেটা বিবেচনায় নিতাম। নির্ধারিত সময়ে একটি পক্ষ আপিল করেছিল এবং সে অনুযায়ী কাজও করা হয়েছে।’

নির্বাচন পেছানোর সুযোগ আছে কি না জানতে চাইলে এ কর্মকর্তা বলেন, ‘ভোট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হবে। এটা আসলে পরিবর্তন করার কোনো সুযোগ নেই।’

আরও পড়ুন:
প্রার্থী যত প্রভাবশালীই হোক, শতভাগ আইন-কানুন মানতে হবে
উপজেলা নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রীরা প্রভাব খাটালে তাদেরই মান ক্ষুণ্ণ হবে: ইসি হাবিব
দ্বিতীয় ধাপে ১৬১ উপজেলায় নির্বাচন ২১ মে
জুম্মার নামাজ ও ইফতারে উপজেলা নির্বাচনের প্রচার
ভোট দেখতে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাচ্ছেন সিইসি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Mill gate prices of rice varieties on sacks of rice are effective on Sunday

চালের বস্তায় ধানের জাত, মিল গেটের মূল্য লেখা কার্যকর রোববার

চালের বস্তায় ধানের জাত, মিল গেটের মূল্য লেখা কার্যকর রোববার গুদামে রাখা মিনিকেট চালের বস্তা। ফাইল ছবি
বার্তায় জানানো হয়, চালের বস্তায় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের অবস্থান (জেলা ও উপজেলা) উল্লেখ করতে হবে। থাকবে ওজনের তথ্যও।

চালের বস্তায় ধানের জাত ও মিল গেটের মূল্যের পাশাপাশি উৎপাদনের তারিখ ও প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের নাম লেখার নির্দেশনা কার্যকর হচ্ছে রোববার থেকে।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও গণসংযোগ কর্মকর্তা কামাল হোসেন শনিবার এক বার্তায় বিষয়টি জানিয়েছেন।

বার্তায় জানানো হয়, চালের বস্তায় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের অবস্থান (জেলা ও উপজেলা) উল্লেখ করতে হবে। থাকবে ওজনের তথ্যও।

এতে বলা হয়, ‘এ বিষয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ শাখা থেকে একটি নির্দেশনা জারি করা হয়। ইতোমধ্যে নির্দেশনার কপি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, সকল বিভাগীয় কমিশনার, সকল জেলা প্রশাসক, সকল জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, সকল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকসহ সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।

‘খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন সই করা এই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সম্প্রতি দেশের চাল উৎপাদনকারী কয়েকটি জেলায় পরিদর্শন করে নিশ্চিত হওয়া গেছে বাজারে একই জাতের ধান থেকে উৎপাদিত চাল ভিন্ন ভিন্ন নামে ও দামে বিক্রি হচ্ছে। চালের দাম অযৌক্তিক পর্যায়ে গেলে বা হঠাৎ বৃদ্ধি পেলে মিলার, পাইকারি বিক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা একে অপরকে দোষারোপ করছেন। এতে ভোক্তারা ন্যায্যমূল্যে পছন্দমতো জাতের ধানের চাল কিনতে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং অনেক ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।’

বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ‘এ অবস্থার উত্তরণের লক্ষ্যে চালের বাজার মূল্য সহনশীল ও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে ধানের নামেই যাতে চাল বাজারজাতকরণ করা হয়, তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এবং এ সংক্রান্ত কার্যক্রম মনিটরিংয়ের সুবিধার্থে নির্দেশনায় কয়েকটি বিষয় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে চালের উৎপাদনকারী মিলমালিকদের গুদাম থেকে বাণিজ্যিক কাজে চাল সরবরাহের প্রাক্কালে চালের বস্তার ওপর উৎপাদনকারী মিলের নাম, জেলা ও উপজেলার নাম, উৎপাদনের তারিখ, মিল গেট মূল্য এবং ধান/চালের জাত উল্লেখ করতে হবে। বস্তার ওপর এসব তথ্য কালি দিয়ে লিখতে হবে।

‘চাল উৎপাদনকারী মিল মালিকের সরবরাহ করা সকল প্রকার চালের বস্তা ও প্যাকেটে ওজন (৫০/২৫/১০/৫/১) উল্লেখ থাকতে হবে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও একই নির্দেশনা প্রতিপালন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে মিল গেট দামের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান চাইলে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য উল্লেখ করতে পারবে।’

বার্তায় আরও বলা হয়, ‘এর ব্যত্যয় ঘটলে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মজুত, স্থানান্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ, বিপণন (ক্ষতিকর কার্যক্রম প্রতিরোধ) আইন, ২০২৩-এর ধারা ৬ ও ধারা ৭ মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

‘আইনটির ধারা-৬-এর অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড অথবা সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার সুযোগ রয়েছে। আর ধারা ৭-এর শাস্তি হিসেবে রয়েছে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড অথবা ১৫ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডের বিধান।’

আরও পড়ুন:
মার্চে মূল্যস্ফীতি ৯.৮১ শতাংশ
সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ টাকা বাড়ল মুরগির দাম
‘ওষুধ কিনতে না পেরে’ পেটে ছুরি ঢুকিয়ে রিকশাচালকের আত্মহত্যা
গুদাম থেকে ২৫০ টন চাল সরানো খাদ্য পরিদর্শক হেফাজতে
নওগাঁয় খুচরা দোকানে সরকারি চাল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Ireland Norway Spain ready to recognize Palestine

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন শুক্রবার ডাবলিনে আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস (বাঁয়ে) ও স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ জনতার উদ্দেশে হাত নাড়ছেন। ছবি: আল জাজিরা।
শুক্রবার ডাবলিনে এক সংবাদ সম্মেলনে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেন, ‘ফিলিস্তিনকে শুধু স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণাই নয়, জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে তারা যাতে স্বীকৃতি পায়, সেজন্যও আমাদের অটুট সমর্থন থাকবে।’

স্পেনের পর আয়ারল্যান্ড ও নরওয়েও ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছে। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো মানচেজের সঙ্গে বৈঠকের পর পৃথক সংবাদ সম্মেলনে ফিলিস্তিন নিয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে দুই দেশ।

শুক্রবার আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে পেদ্রো সানচেজের সঙ্গে বৈঠকের পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেন, আয়ারল্যান্ড শিগগিরই ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে চায়। তবে ইউরোপের আরও দেশ যদি এ বিষয়ে রাজি থাকে, তাহলে তাদের সঙ্গে সমন্বিতভাবে এ পদক্ষেপ নেয়া হবে।

আয়ারল্যান্ড সফরের আগে ওইদিন নরওয়েতে যান সানচেজ। সেখানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইয়োনাস গার স্তোরের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনিও একই ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেন।

স্তোরে বলেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ওসলোও (নরওয়ের রাজধানী) প্রস্তুত। আরও যেসব দেশ একইরকম ভাবছে, তাদের সঙ্গে একসঙ্গে এ ঘোষণা দেয়া হবে।

এর আগে গাজা উপত্যকায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ফিলিস্তিনকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্বীকৃতি দেয়া প্রয়োজন। এতে ওই অঞ্চলের শান্তি স্থাপন প্রক্রিয়া সত্যিকার অর্থে গতি পাবে।’

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ঢুকে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনের সশস্ত্র শাসক গোষ্ঠী হামাস। ওই হামলায় অন্তত এক হাজার ১০০ বেসামরিক ইসরায়েলি নিহত হন।

ওই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় লাগাতার হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলা শুরুর পর ৯ অক্টোবর গাজায় সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা দেয় দখলদার ইসরায়েল। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর আগ্রাসনে ক্রমবর্ধমান মৃত্যু, অনাহার ও অবকাঠামোর ক্ষতি মিলিয়ে এই কয়েক মাসে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে গাজা।

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন
মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে গাজা। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ইসরায়েলের এমন অমানবিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হতে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক মহল। তারই ধারাবাহিকতায় উপত্যকায় স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। এরইমধ্যে শুধু নরওয়ে আয়ারল্যান্ড নয়, স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় ইউরোপের অনেক দেশই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।

গত মাসে মাল্টা ও স্লোভেনিয়াকে সঙ্গে নিয়ে স্পেন ও আয়ারল্যান্ড ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য যৌথভাবে কাজ করার ঘোষণা দেয়। সেসময় তারা জানায়, আমরা প্রস্তত, ‘সঠিক পরিস্থিতিতে’ এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হবে।

শুক্রবার সানচেজের সঙ্গে বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে হ্যারিস বলেন, ‘বিষয়টি ধীরে ধীরে আরও এগিয়ে যাচ্ছে এবং আমরা (স্বীকৃতির) ঘোষণা দেয়ার খুব কাছাকাছি রয়েছি। সবাই মিলে আমরা এর বাস্তবায়ন করব।

‘নিজ দেশের মর্যাদা ও সার্বভৌমত্বের দাবি ফিলিস্তিনের দীর্ঘদিনের। তারাও আয়ারল্যান্ড ও স্পেনের মতো স্বাধীন ও স্বকীয়ভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর মাঝে স্থান করে নেয়ার অধিকার রাখে।’

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন
শুক্রবার ডাবলিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস। ছবি: সংগৃহীত

ওই সংবাদ সম্মেলনে সানচেজ বলেন, ‘ফিলিস্তিনিদের স্বীকৃতি দিতে ইচ্ছুক রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে যৌথভাবে ঘোষণা দেয়া হবে। তবে অবশ্যই ঘোষণার আগে সময়ের উপযুক্ততা বিবেচনা করে হবে।

‘শুধু স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণাই নয়, জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে তারা যাতে স্বীকৃতি পায়, সেজন্যও আমাদের অটুট সমর্থন থাকবে।’

এক পায়ে খাড়া নরওয়ে

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশ না হয়েও ইইউ দেশগুলোর সঙ্গে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ‘তাৎক্ষণিকভাবে প্রস্তুত’ নরওয়ে।

শুক্রবার শেনজেন অঞ্চলের সদস্য এ দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্তোরে বলেন, ‘তবে আমরা এর জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ ঠিক করিনি। একই মনোভাবের সব দেশের সম্মিলিত কার্যক্রম হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া হবে।’

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন
শুক্রবার স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী ইয়োনাস গার স্তোরে। ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের নভেম্বরে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে নিজেদের সংসদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে নরওয়ে।

এর আগে ১৯৯০-এর দশকের শুরুতেও একবার ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি শান্তি আলোচনার আয়োজন করে দেশটি, যা পরবর্তীতে ‘অসলো চুক্তি’তে রূপান্তরিত হয়।

অসলো চুক্তি

অসলোতে ওই আলোচনার জন্য তৎকালীন ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ইসাক রবিন নোবেল শান্তি পুরষ্কার পান। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অসলো চুক্তি-১ স্বাক্ষরিত হয় এবং ১৯৯৫ সালে মিশরের তাবায় অসলো চুক্তি-২ স্বাক্ষরিত হয়।

ওই চুক্তির মাধ্যমে দুপক্ষের মধ্যে যে বোঝাপড়া হয়, তা হলো- ফিলিস্তিনিরা নিজেদের অংশের ভূখণ্ড শাসনের অধিকার পাবে এবং ইসরায়েল প্রথমে পশ্চিম তীরের জেরিকো এবং তারপর গাজা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেবে। এর পরিবর্তে, ইসরায়েলি রাষ্ট্রের বৈধতা স্বীকার করে নেবে ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা (পিএলও)।

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন
১৯৯৩ সালে ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনিদের মধ্যে অসলো শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এটি ছিল দুপক্ষের মধ্যে প্রথম শান্তি চুক্তি। ছবি: বিবিসি

কয়েক দশকের সংঘাতের অবসান ঘটায় ওই সমঝোতা চুক্তি। তখনকার প্রেক্ষাপটে একে বিরাট সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করা হলেও বাস্তবতা হচ্ছে- ওই চুক্তির তিন দশক পর এখন আবার সেই ‘যুদ্ধাবস্থা’ বিরাজ করছে।

২০০৭ সাল থেকে কট্টরপন্থী ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস উপত্যকার ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর থেকে পরিস্থিতির আবারও অবনতি হতে শুরু করে। হামাস অবশ্য অসলো চুক্তির সময়ই এর বিরোধিতা করেছিল।

সবশেষ ইসরাইলের ভূখণ্ডের অভ্যন্তরে হামাসের আকস্মিক অথচ ব্যাপক হামলার কারণে গত অক্টোবর থেকে উপত্যকায় সব ধরনের ধৈর্যের সীমা লঙ্ঘিত হয়েছে।

ইসরায়েলের হুঁশিয়ারি

গাজায় চলমান আগ্রাসনের শুরু থেকেই প্রকাশ্যে ইসরায়েলের সমালোচনা করে আসছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী। এ সপ্তাহে আইরিশ প্রধানমন্ত্রী হ্যারিসও নেতানিয়াহুর সেনা আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়েছেন।

তবে ইউরোপের দেশগুলোর এই কার্যক্রমের কঠোর সমালোচনা করেছে ইসরায়েল।

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত আয়ারল্যান্ড নরওয়ে স্পেন
ইউরোপের দেশগুলোর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার পদক্ষেপের কঠোর সমালোচনা করেছে ইসরায়েল। ছবিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ছবি: সংগৃহীত

এ বিষয়ে আর না এগোতে হুঁশিয়ারি দিয়ে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বলেছে, তাদের এ উদ্যোগ ‘সন্ত্রাসবাদের জন্য একটি পুরস্কার’ হিসেবে গণ্য হবে। সেইসঙ্গে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা এ সংঘাত যদিও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব, তার সম্ভাবনাও কমিয়ে দেবে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নারী ও শিশুসহ ৩৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। সেইসঙ্গে আহত হয়েছেন ৭৬ হাজারের অধিক।

সর্বোপরি, জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৩৯টিই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

তথ্যসূত্র: আল জাজিরা ও বিবিসি।

আরও পড়ুন:
ইসরায়েলে ইরানের হামলার হুমকি বাস্তব: হোয়াইট হাউস
ইরানের হামলার শঙ্কা, শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসছেন নেতানিয়াহু
২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে ইরান
ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কূটনীতিকদের সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

মন্তব্য

p
উপরে