প্রতীক্ষার পালা শেষ হলো। উদ্বোধন হলো স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় শনিবার সকালে সুধী সমাবেশে যোগ দিয়ে সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে অনুষ্ঠান শেষে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় টোল দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।
টোল দেয়া শেষে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনী চত্বরে যান। দুপুর ১২টার একটু আগে বোতাম চেপে সেতুর ফলক উন্মোচন করেন সরকারপ্রধান।
ফলক উন্মোচন শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ উপস্থিত অতিথিরা।
পরে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে গাড়িবহর নিয়ে জাজিরা পয়েন্টের দিকে যান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে দুপুর সাড়ে ১২টার সেতুর আরেক ফলক উন্মোচন করেন সরকারপ্রধান।
এর আগে সুধী সমাবেশে দেয়া বক্তব্যে আবেগাপ্লুত দেখা যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তিনি সেতু নির্মাণে সাহস জোগানো বাংলাদেশের জনগণকে স্যালুট জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা আবৃত্তি করেন। তিনি বলেন, ‘জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়।
‘আমরা মাথা নোয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই।’
ওই সময় ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধি ও দেশপ্রেমের উদয় হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন সরকারপ্রধান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের শক্তিই বড় শক্তি। সে শক্তিতে বলীয়ান হয়েই পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, অনেকের মতামত ছিল, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু কীভাবে নির্মাণ করা যাবে, কিন্তু জাতির পিতা বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে শিখিয়েছেন। সে জায়গা থেকে বাংলাদেশ নির্মাণকাজ শুরু করে সেতু করে দেখিয়েছে।
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
ন্যাশনাল হাইজিন সার্ভে ২০১৮-এর তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে মাত্র ২৯ শতাংশ নারী স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে। অর্থাৎ প্রায় ৭১ শতাংশ নারী এখনও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে না। পিরিয়ডের সময় অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহার করার ফলে সার্ভিক্যাল ইনফেকশন হতে পারে। এছাড়াও অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহারের ফলে পরবর্তীতে বন্ধ্যাত্ব এমনকি ক্যান্সার-এরও ঝুঁকি থাকে। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা।
এ লক্ষ্যে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই)-এর জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন’ দেশব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিশেষ ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। ‘এক্সিলেন্স বাংলাদেশ’-এর সাথে যৌথ উদ্যোগে প্রাথমিকভাবে ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ক্যাম্পেইন চালানো হচ্ছে। ক্যাম্পেইন-এর অংশ হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে বিভিন্ন সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ ও সেশন। এর বাইরে কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও সর্বস্তরের নারীদের জন্য সহজে ও সুলভ মূল্যে স্যানিটারি ন্যাপকিন সংগ্রহরে সুবধর্িাথরে জন্য ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন করছে ফ্রেশ অনন্যা।
ফ্রেশ অনন্যা-ই বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র স্যানিটারি ন্যাপকিন, যাতে রয়েছে ডাবল লেয়ারড অ্যাডভান্সড অ্যাবজর্পশন টেকনোলজি। সুবিধা ও উপযোগিতার কথা বিবেচনায় রেখে, ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এ ব্যবহার করা হয়েছে এয়ারলেইড পেপার এবং এডিএল লেয়ার। যা নিশ্চিত করে আরও দ্রুত শোষণ এবং সুরক্ষা। তাই পিরিয়ডের দিনগুলো কাটে আরও বেশি স্বস্তিতে।
ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা সুবিধাবঞ্চিত নারীদের মাঝে পিরিয়ডকালীন পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে জনসচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে দেশব্যাপী স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম, ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন ইত্যাদি।
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
৫৫তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বুধবার সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি সকাল ৬টা ১১ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
ওই সময় তিনি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কয়েক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল তাকে রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। ওই সময়ে বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদনকালে প্রধান বিচারপতি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিদেশি কূটনীতিক এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রধান উপদেষ্টা স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন।
পরে সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
চলতি বছরের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় এ ডাকটিকিট অবমুক্ত করা হয়।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব ড. মুশফিকুর রহমান ও ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএম শাহাবুদ্দিন।
প্রধান উপদেষ্টার গণমাধ্যম শাখা থেকে এমন তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় পর্যায়ে নিজ নিজ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সাত বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৫’ তুলে দিয়েছেন।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মঙ্গলবার সকালে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় বেসামরিক এ পুরস্কার প্রদান করেন তিনি।
এবার স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), সংস্কৃতিতে নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), সমাজসেবায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), শিক্ষা ও গবেষণায় বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং প্রতিবাদী তারুণ্যে আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আবদুর রশীদ পুরস্কার বিতরণ পর্বটি সঞ্চালনা করেন। তিনি পুরস্কার বিজয়ীদের সাইটেশন পাঠ করেন।
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৫ তুলে দেবেন।
ওই দিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ পুরস্কার দেওয়া হবে।
তথ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন।
গত ১১ মার্চ রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকার প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
যেসব ব্যক্তি এবার স্বাধীনতা পুরুস্কার পাচ্ছেন তারা হলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), সংস্কৃতিতে নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), সমাজসেবায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), শিক্ষা ও গবেষণায় বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং প্রতিবাদী তারুণ্যে আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৩ এপ্রিল নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামান রবিবার যে প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন, তাতে বলা হয়, ‘সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে ৩ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করল। ছুটিকালীন সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে।
‘তবে জরুরি পরিষেবা, যেমন: বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীগণ এই ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।’
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, ‘হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এই ছুটির আওতা-বহির্ভূত থাকবে। চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীগণ এই ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।
‘জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এই ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন।’
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, নারীর ক্ষমতায়নে সবার আগে পরিবার থেকে নারীকে সাহস দিতে হবে। যেকোনো সংকটে নারীর পাশে ঢাল হয়ে থাকতে হবে।
তিনি বলেন, পরিবার পাশে না থাকলে রাষ্ট্রের পক্ষে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়ে। পরিবার নারীকে সাহস দিলে রাষ্ট্রও নারীর পাশে থেকে সাহস জোগাতে পারে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘নারীর প্রতিবন্ধকতা কখনও শেষ হয় না। সমাজে একটা গোষ্ঠী আছে, যারা নারীকে ক্ষমতায়িত করতে চায় না। দুর্বল নারীকে যত পছন্দ করে, সবলচিত্তের নারীকে তারা পছন্দ করে না। এটাই বাস্তবতা।’
আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে (৮ মার্চ) সামনে রেখে জাতীয় বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাতকারে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এসব কথা বলেন।
এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ‘অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন: নারী ও কন্যার উন্নয়ন’।
উপদেষ্টা বলেন, ‘একজন নারীকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলা হলে সে দেশের কাজে ভূমিকা রাখতে পারে। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ও পরিবারের পাশাপাশি সমাজেরও দায় রয়েছে। নারীর চলার পথ পুরুষের পাশাপাশি নির্বিঘ্ন ও নির্ভরতার হতে হবে।’
তিনি বলেন, “নারী এখন যে অবস্থানে রয়েছে, সে অবস্থানে থেকে নারী বলে বিতর্কিত নয়, কাজে সে বিতর্কিত হোক, অদক্ষ বলে বিতর্কিত হোক, শুধু নারী বলেই ভূল, নারী বলেই অদক্ষ, এ কথাটা বলা যাবে না। আমি বলব ‘স্কাই ইজ দ্য লিমিট।
“তাই তার চিন্তার গন্ডিটাকে তার পারিপার্শ্বিকতার নেতিবাচক মনোভাবে আটকে না রেখে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে তাদের পাশে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। অভিভাবককে বুঝতে হবে, ছেলে ও মেয়ে দুজনই পরিবারের সম্পদ। পরিবারের উচিত নারীকে ক্ষমতায়িত করা।”
বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তা: প্রধানমন্ত্রী
এক ইঞ্চি জমি যেন বাদ না যায়: প্রধানমন্ত্রী
সেতুর মাধ্যমে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু করতে গিয়ে আমাদের অনেক অপমানের শিকার হতে হয়েছে। আবুল হোসেনকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অপমান করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সেতুতে ১৫ মিনিটের বেশি সময় অবস্থান করে গাড়িবহর।তারপর আবার ছুটে যায় জাজিরা প্রান্তের দিকে। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী সেতুতে পায়চারি করেন। ছবি তুলতেও দেখা যায় তাকে।
সেতুতে বিমান বাহিনীর ফ্লাইং পাস্ট দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধন শেষে সেতুর ওপর দিয়ে চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহর।
ফটোসেশন পর্ব শেষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষ হয় বলে সুধী সমাবেশের মঞ্চ থেকে জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন পদ্মা সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্টরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা তুলে দেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক নোট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বারবার আঘাত এসেছে। আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবার হত্যা করো জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব, লিখব নতুন ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
ষড়যন্ত্রকারীদের শুভবুদ্ধির, দেশপ্রেমের উদয় হবে বলে আমি আশা করছি: প্রধানমন্ত্রী
আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে এ দেশের মানুষের ওপর ভরসা রেখে পঁচাত্তরের পর যখন ছয় বছর রিফিউজি থাকতে হয়েছে। অনেক বাধা সত্ত্বেও দেশে এসেছিলাম একটি লক্ষ্য নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমার মা, আমার বাবা সবসময় তাদের দোয়া আমার ওপর রেখেছে। তা না হলে অতি সাধারণ বাঙালি মেয়ে এত কাজ করতে পারতাম না: প্রধানমন্ত্রী
এ বছরের শেষে বঙ্গবন্ধু টানেল শেষ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের অর্থনীতি গতিশীল হবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি প্রত্যাশিত ১.২৩ শতাংশের চেয়ে বেশি হবে: প্রধানমন্ত্রী
রেলপথ চালু হলে ২১টি জেলা সুফল পাবে। পদ্মাপাড়ের মানুষ আর অবহেলিত থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতুর জন্য ৬ হাজারের বেশি একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতু সংলগ্ন এলাকায় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য করা হয়েছে, যাতে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষা পায়: প্রধানমন্ত্রী
এ সেতুর ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত পাইল বসানো হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এ সেতু অবদান রাখবে: প্রধানমন্ত্রী
পদ্মা সেতু আশ্চর্য সৃষ্টি। সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য: প্রধানমন্ত্রী
আলহামদুলিল্লাহ পদ্মা সেতু হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধসে পড়েনি। সমগ্র বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে, এ দেশ জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা
আমার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ, অনুযোগ নেই। তাদের (বিরোধী) হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। আশা করি এখন থেকে তাদের সে আত্মবিশ্বাস বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত জোট পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়ে জাপানকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলে: প্রধানমন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের যে পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন, সেটা পূরণ করতে পারেননি। আমাদের সৌভাগ্য আমরা যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করি। সেই সেতুতে রেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন করেই আমরা সেটি নির্মাণ করি: প্রধানমন্ত্রী
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মাথা নুয়াইনি, আমরা মাথা নোয়াব না। জাতির পিতা আমাদের মাথা নোয়াতে শিখান নাই: প্রধানমন্ত্রী
আমি আনন্দিত, গর্বিত, উদ্বেলিত। এ সেতু শুধু ইট-সিমেন্টের অবকাঠামো নয়, এ সেতু আমাদের মর্যাদার শক্তি। এর সঙ্গে জড়িত আমাদের আবেগ, সৃজনশীলতা, সহনশীলতা: প্রধানমন্ত্রী
বক্তব্যে দেশবাসী ও পদ্মাপাড়ের দুই পাড়ের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হচ্ছে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে।
উদ্বোধনের পর রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে পদ্মা সেতু। এতে ফুরাবে ফেরি পারাপারের বিড়ম্বনা, বাঁচবে সময়। বদলে যাবে দৃশ্যপট, আরও সচল হবে দেশের অর্থনীতির চাকা।
সমাবেশ মঞ্চে প্রচার করা হচ্ছে পদ্মা সেতুর থিম সং। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছেই পদ্মার সেতুর আরেকটি উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাঁঠালবাড়ীর ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাটে আওয়ামী লীগের জনসভায় দলপ্রধান হিসেবে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
বেলা ১১টা ১২ মিনিটে টোল দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে পদ্মা সেতু পাড়ি দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ওই সময় কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থেকে নেমে সেতুতে পায়চারি করতে পারেন তিনি।
সুধী সমাবেশ শেষে বেলা ১১টার দিকে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন সরকারপ্রধান। পদ্মা সেতু নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার কথাও রয়েছে তার।
মন্তব্য