× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
BCL BNP clash in Khulna Demand for release of arrested leaders and activists
google_news print-icon

খুলনায় ছাত্রলীগ-বিএনপি সংঘর্ষ: গ্রেপ্তার নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবি

খুলনায়-ছাত্রলীগ-বিএনপি-সংঘর্ষ-গ্রেপ্তার-নেতাকর্মীদের-মুক্তি-দাবি
সংঘর্ষের দিন ঘটনাস্থল থেকে আটক হওয়া অনেক নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রোববার দুপুরে খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি। ছবি: নিউজবাংলা
বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সিনিয়র সিটিজেনদের সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা বক্তব্যের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার বিকেলে খুলনায় বিক্ষোভ সমাবেশে পুলিশের সহায়তায় আমাদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ-যুবলীগ। পুলিশ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর দায়িত্ব ভুলে সরকারের লাঠিয়াল বাহিনী হয়ে কাজ করছে।’

পুলিশ, ছাত্রলীগ ও বিএনপির মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ত্রিমুখী সংঘর্ষের ঘটনায় ৮৯২ জনের নামে মামলা করা হয়েছে।

খুলনা সদর থানার এসআই বিশ্বজিৎ কুমার বোস বৃহস্পতিবার রাতেই এ মামলা করেন।

সংঘর্ষের দিন ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার হওয়া অনেক নেতাকর্মী এখনও জামিন পাননি। তাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি ও নতুন করে কাউকে গ্রেপ্তার না করার জন্য রোববার দুপুরে খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি।

খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনের সামনে থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মহানগর ও জেলা বিএনপির যৌথ আয়োজনে মিছিলটি শুরু হয়। এরপর সার্কিট হাউস, স্টেডিয়াম মার্কেট, জেলা প্রশাসক কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, কেসিসি মার্কেট, জেলা পরিষদ ভবনের সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ হাদিস পার্কসংলগ্ন এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।

এরপর সেখানে পথসভা হয়। এতে বক্তব্য দেন খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা, খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমির এজাজ খান, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মনিরুল হাসান বাপ্পী।

সভায় শফিকুল আলম বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সিনিয়র সিটিজেনদের সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা বক্তব্যের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার বিকেলে খুলনায় বিক্ষোভ সমাবেশে পুলিশের সহায়তায় আমাদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ-যুবলীগ। পুলিশ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর দায়িত্ব ভুলে সরকারের লাঠিয়াল বাহিনী হয়ে কাজ করছে। তারা বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচালে গুলি ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছে।’

‘পুলিশ বিএনপির সমাবেশের চেয়ার ও মঞ্চ ভাঙচুরে অংশ নিয়েছে, যা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের সরাসরি ভিডিও ফুটেজে প্রচার হয়েছে। পুলিশ নজিরবিহীন ইতিহাস সৃষ্টি করে তালা ভেঙে বিএনপি অফিসে প্রবেশ করে, আসবাবপত্র ও কাচের গ্লাস ভাঙচুর করেছে, গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কাগজপত্র লুটপাট করে।

খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক বলেন, ‘সেখান থেকে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন, নারী নেত্রী সৈয়দা রেহানা ঈসাসহ বহু নারী কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। সংঘর্ষের সময় ৪১ জনকে গ্রেপ্তারের পর রাতে পুলিশ বানোয়াট মামলা করে। আমাদের ওপর যৌথভাবে হামলা করল পুলিশ ও ছাত্রলীগ, আবার মামলার আসামিও হলাম আমরা।

‘ইতোমধ্যে গত শুক্রবার ১২ নারী নেত্রীকে জামিন দিলেও ২৯ জনকে জেলে পাঠানো হয়েছে। আমরা তাদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।’

সভায় খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আগামী ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদাতবার্ষিকীর কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করতে পুলিশ তালবাহনা শুরু করে দিয়েছে। শনিবার রাতে পুলিশ অসংখ্য বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে।

‘এ ছাড়া সোনাডাঙ্গা থানা যুবদল নেতা সাইফুল ইসলাম ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদল সভাপতি ইবনুর রহমান ইমুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ সদস্যরা বাড়িতে দরজা ভাঙচুর ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন।’

আরও পড়ুন:
খুলনায় ছাত্রলীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ৫০

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
3 passengers of an autorickshaw were killed after being hit by a bus in Feni

ফেনীতে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ আরোহী নিহত

ফেনীতে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ আরোহী নিহত প্রতীকী ছবি
ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. রুহুল মহসিন সুজন বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

মহাসড়কে ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসের ধাক্কায় সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিন আরোহী নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার নিজকুঞ্জরা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন সেনাবাহিনীর সাবেক সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার ও সেনা কল্যাণের চট্টগ্রাম শাখার কর্মকর্তা ৫৯ বছরের আবু তাহের, তার স্ত্রী ৪৮ বছলেরর সালমা আক্তার ও অজ্ঞাত আরেকজন।

নিহতের আবু তাহেরের ভাই ছাগলনাইয়ার ঘোপাল ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, তার ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রী চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বাংলাবাজারে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফেরার পথে তারা নিহত হন।

সাদেক হোসেন আরও বলেন, বিপরীত দিক থেকে আসা শ্যামলী পরিবহনের একটি গাড়ি সিএনজিটিকে চাপা দিলে মারা যান তারা।

ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. রুহুল মহসিন সুজন বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Residents fear the collapse of flood control dam in Gaibandha

গাইবান্ধায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধস, আতঙ্কে স্থানীয়রা

গাইবান্ধায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধস, আতঙ্কে স্থানীয়রা গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে নদীতীরে ভাঙন নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক দেখা গেছে। ছবি: নিউজবাংলা
পাউবো গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ‘গেল ২৪ ঘণ্টায় করতোয়ায় ১২ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৩ সেস্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টি এবং উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধির কারণে স্রোতের সঙ্গে পলাশবাড়ীর হোসেনপুরে বাঁধ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভাঙন শুরুর পর থেকেই আমরা জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে ভাঙনের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে গেছে।’

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও গেল সপ্তাহের তিন দিনের প্রবল বর্ষণে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

পানির স্রোতে ইতোমধ্যে হোসেনপুর ইউনিয়নের চেরেঙ্গা গ্রামের নদীর বামতীর বাঁকে অন্তত ১৫০ মিটার বাঁধ ধসে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীর এমন আগ্রাসী রূপে ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা।

ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে বাঁধ রক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তাদের সহযোগিতা করছে স্থানীয়রা।

পাউবো গাইবান্ধার তথ্য অনুযায়ী, জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও করতোয়ার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পয়েন্টে ১২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এ ছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ির তিস্তামুখ পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২০০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে, ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২০১ সেন্টিমিটার এবং তিস্তা নদীর পানি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে ৪ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৫১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পাউবো ও স্থানীয়রা জানান, প্রবল বৃষ্টি আর নদীর স্রোতে বুধবার থেকে হোসেনপুর ইউনিয়নের চেরেঙ্গা গ্রামের করতোয়া নদীর বামতীর এলাকার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ব্লক ধসে ভাঙন শুরু হয়। এতে অন্তত দেড় শ মিটার বাঁধ ধসে যায়।

বাঁধের চলমান ভাঙন রক্ষা করা না গেলে ২০টির বেশি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কার কথা জানান এলাকাবাসী। এ ছাড়া হঠাৎ পানি বৃদ্ধির ফলে জিও ব্যাগের মাটি-বালি সংকট দেখা দিয়েছে বলেও জানায় পাউবো কর্তৃপক্ষ।

হোসেনপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মিজানুর রহমান বলেন, ‘প্রতি বছর পানি বৃদ্ধি পেলেই এই এলাকায় ভাঙন শুরু হয়। এখন এখানে অর্ধেক বাঁধ ধসে গেছে। বাঁধ ছিঁড়ে গেলে এখানকার ২০টির বেশি গ্রামের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাড়িঘর তলিয়ে যাবে; নষ্ট হবে ফসলি জমি, মাছের ঘের। মানুষ ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে।’

তিনি জানান, এখানে এখন পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলাচ্ছে। এ ছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ এলাকার লোকজন সার্বক্ষণিক পাহারা দিচ্ছে। এখানকার ভাঙন রোধে পরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ জরুরি।

পাউবো গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ‘গেল ২৪ ঘণ্টায় করতোয়ায় ১২ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৩ সেস্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টি এবং উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধির কারণে স্রোতের সঙ্গে পলাশবাড়ীর হোসেনপুরে বাঁধ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

‘ভাঙন শুরুর পর থেকেই আমরা জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে ভাঙনের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে গেছে।’

আরও পড়ুন:
ঢেউয়ের আঘাতে অস্তিত্ব হারাচ্ছে মেরিন ড্রাইভ সড়ক
গ্রাম রক্ষায় নিকলীতে হচ্ছে ৫২ কোটি টাকার বাঁধ
পদ্মার ভাঙনে ৪ গ্রামের শত একর জমি বিলীন
যমুনার স্পার বাঁধে ধস, ঝুঁকিতে একাধিক সরকারি প্রতিষ্ঠান
ধলাই প্রতিরক্ষা বাঁধের ৩১ স্থান ঝুঁকিপূর্ণ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Brother and sister died in mud house collapse due to heavy rain

ভারি বৃষ্টিতে মাটির ঘর ধসে ভাই-বোনের মৃত্যু

ভারি বৃষ্টিতে মাটির ঘর ধসে ভাই-বোনের মৃত্যু ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে শুক্রবার ভারি বৃষ্টিতে মাটির ঘর ধসে পড়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে। ছবি: নিউজবাংলা
ইউএনও এ এইচ. ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, মাটি চাপা পড়ে এক পরিবারের দুই ভাই-বোনের মৃত্যুর বিষয়টি দুঃখজনক। ডিসি শাহগীর আলমের সঙ্গে কথা বলে আর্থিক সহযোগিতার চেষ্টা করা হবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে ভারি বৃষ্টিপাতে মাটির ঘর ধসে দুই সহোদরের মৃত্যু হয়েছে।

উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে শুক্রবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো দুইজন হলো ওই গ্রামের কৃষক মন্নাফ মিয়ার সন্তান ১২ বছর বয়সী রাফিন ও ১০ বছর বয়সী মিশু।

এ ঘটনায় শিশু দুটির বাবা মন্নাফ, মা রোকসানা ও তাদের সহোদর ইশু আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ইশুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

বিজয়নগর থানার ওসি রাজু আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘মন্নাফ, তার স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে মাটির ঘরে থাকতেন। শুক্রবার ভোররাতে সবাই একসঙ্গে ওই মাটির ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় ভারি বৃষ্টি শুরু হলে তাদের মাটির ঘরটি ধসে পড়ে। এতে তারা পাঁচজনই মাটির নিচে চাপা পড়েন।

‘পরে তাদের জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মন্নাফের এক মেয়ে রাফিন ও ছেলে মিশুকে মৃত বলে জানান।’

এ ব্যাপারে পত্তন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মাটির ঘর ভেঙে চাপা পড়া পরিবারটি সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান রতনের আত্মীয় হয়। অতি বৃষ্টিতে মাটিতে নরম হয়ে ভেঙে পড়ে পাঁচজনই মাটি চাপা পড়ে।

‘ওই সময় বিকট শব্দ হলে প্রতিবেশীরা এসে মাটি চাপা থেকে তাদের বের করেন।’

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ এইচ. ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, মাটি চাপা পড়ে এক পরিবারের দুই ভাই-বোনের মৃত্যুর বিষয়টি দুঃখজনক। জেলা প্রশাসক শাহগীর আলমের সঙ্গে কথা বলে আর্থিক সহযোগিতার চেষ্টা করা হবে।

আরও পড়ুন:
বালুবাহী ট্রাকের চাপায় দুই শ্রমিক নিহত
রাতের খাবার খেয়ে অসুস্থ, হাসপাতালে মৃত্যু দুই বোনের
নাটোরে কুপির আগুনে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
প্রেমিকার সঙ্গে ‘অভিমানে কীটনাশক পানে’ মৃত্যু
কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
UP woman member drowned in Naf river

সেন্টমার্টিন যাওয়ার পথে স্পিডবোট ডুবে নারী ইউপি সদস্যের মৃত্যু

সেন্টমার্টিন যাওয়ার পথে স্পিডবোট ডুবে নারী ইউপি সদস্যের মৃত্যু নাফ নদীতে ডুবে যাওয়া স্পিডবোটটি উদ্ধার করে কোস্টগার্ড। ছবি: নিউজবাংলা
টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দ বলেন, ‘নাফ নদীতে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ডুবিতে সাবেক এক নারী ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। আরও কয়েকজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বাকিদের বিষয়ে আমরা খোঁজ-খবর নিচ্ছি।’

কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্টমার্টিন যাওয়ার পথে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ডুবির ঘটনায় এক নারী নিহত হয়েছেন।

শাহপরীর দ্বীপে নাফ নদীর মোহনায় শুক্রবার দুপুরে এ দুর্ঘটনায় পড়ে স্পিডবোটটি।

নিহত ৫৫ বছর বয়সী ফিরোজা খাতুন সেন্টমার্টিন দ্বীপের ডেইলপাড়ার এলাকার বাসিন্দা ছিলেন এবং তিনি সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক নারী সদস্য।

টেকনাফ উপজেলার ইউএনও আদনান চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘দুপুরে দ্বীপের বাসিন্দা নুরুল আলমের মালিকানাধীন স্পিডবোটটি ২১ জন যাত্রী নিয়ে যাওয়ার পথে নদীর মাঝামাঝি মোহনায় হঠাৎ তলা ফেটে সেটি ডুবে যায়। দুর্ঘটনার খবরে কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ওই নারীকে মৃত ঘোষণা করেন। অবৈধভাবে এ রুটে চলাচলকারী স্পিডবোটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দ বলেন, ‘নাফ নদীতে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ডুবিতে সাবেক এক নারী ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। আরও কয়েকজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বাকিদের বিষয়ে আমরা খোঁজ-খবর নিচ্ছি।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Alleged rape of intellectually challenged girl in Natore Youth arrested

নাটোরে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

নাটোরে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার প্রতীকী ছবি
পুলিশ পরিদর্শক বলেন, ‘ঘটনা শুনে কিশোরির মা শরনখোলা থানায় মামলা করলে আমাদের অভিযানে গভীর রাতে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হয়। পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

বাগেরহাটে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী এক কিশোরিকে ধর্ষণের অভিযোগে প্রতিবেশী এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জেলার শরণখোলায় বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ফয়জুল ইসলাম ওরফে মিজানকে গ্রেপ্তার করে।

ওই কিশোরীকে শুক্রবার দুপুরে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শরণখোলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুব্রত কুমার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শরণখোলা উপজেলার একটি গ্রামে ওই কিশোরীর বাবা গত ২৩ সেপ্টেম্বর সুন্দরবনে মাছ ধরতে যায়। এ সময় তার মা তাকে পাশের ফুফুর বাড়িতে রেখে ছেলেকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য খুলনায় যান।

এ সুযোগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে প্রতিবেশী ফয়জুল ইসলাম মিজান ওই কিশোরিকে ধর্ষণ করে। খুলনা থেকে তার মা বাড়িতে আসলে ওই কিশোরী ধর্ষণের কথা খুলে বলে।

পুলিশ পরিদর্শক বলেন, ‘ঘটনা শুনে কিশোরীর মা শরনখোলা থানায় মামলা করলে আমাদের অভিযানে গভীর রাতে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হয়। পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Lakhs of people are suffering due to the closure of more than half a hundred railway crossings in Comilla

রেললাইনে শুয়ে সড়ক চালুর দাবি

রেললাইনে শুয়ে সড়ক চালুর দাবি কুমিল্লায় রেলওয়ে ক্রসিং সংলগ্ন অর্ধশতাধিক সড়ক বন্ধে রেললাইনে শুয়ে প্রতিবাদ মিছিল করেন স্থানীয়রা। ছবি: নিউজবাংলা
রেলওয়ের কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী মুরসালিন রহমান বলেন, ‘লাকসাম-নোয়াখালী, লাকসাম-চাঁদপুর ও লাকসাম-চট্টগ্রাম রেল রুটের বিভিন্ন অবৈধ রেল ক্রসিংয়ে সড়ক বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। দুর্ঘটনা বন্ধে এই পদক্ষেপ। এ বিষয়ে কারও অভিযোগ থাকলে রেলওয়ে ব্যবস্থাপক পূর্বাঞ্চলের বরাবরে লিখিত দিতে পারেন।’

কুমিল্লা অঞ্চলের রেলওয়ে ক্রসিং সংলগ্ন অর্ধশতাধিক সড়ক বন্ধ করে দিয়েছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন লাখো মানুষ।

এ নিয়ে বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মিছিল করছে স্থানীয়রা।

শুক্রবার কুমিল্লা-নোয়াখালী রেল রুটের কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার তপইয়ায় কয়েক গ্রামের বাসিন্দারা রেললাইনে শুয়ে প্রতিবাদ মিছিল করেন।

রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, লাকসাম-নোয়াখালী, লাকসাম-চাঁদপুর ও লাকসাম-চট্টগ্রাম রেল রুটের বিভিন্ন অবৈধ রেল ক্রসিংয়ে খুঁটি গেড়ে সড়ক বন্ধ করে দেয় রেল কর্তৃপক্ষ।

এ নিয়ে স্থানীয়রা জানান, তিন দিন আগে অর্ধশতাধিক স্থানে সড়ক বন্ধ হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েন কয়েক লাখ মানুষ। এতে বিভিন্ন এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। শিক্ষার্থীদের পরিবহন ও রোগীর অ্যাম্বুলেন্স চলাচল করতে পারছে না। বন্ধ রয়েছে মালামাল পরিবহন।

তাদের দাবি, রেল সড়ক থেকেও তপইয়া সড়কের বয়স বেশি।

লাকসাম মনপাল গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আবদুল মোতালেব, মুক্তিযোদ্ধা আমীর হোসেন,আলী আকবর ও তপইয়া গ্রামের মাইন উদ্দিন জানান, তপইয়া রেলওয়ে ক্রসিং দিয়ে তপইয়া, কৃষ্ণপুর, মনপাল, রাজাপুর, রামপুর, ষোলদনাসহ অন্তত ১৫টি গ্রামের লাখো মানুষ চলাচল করে। সড়কটি বন্ধ হওয়ায় রেললাইনের পশ্চিমের গ্রামগুলোর শিক্ষার্থী ও রোগীরা ভোগান্তিতে পড়ছেন। এ ছাড়াও কর্মহীন হয়ে পড়েছেন পিকআপ ভ্যান, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স ও অটোরিকশার চালকরা।

সড়কটি দ্রুত চালুর দাবি জানান তারা। নইলে আরও বড় কর্মসূচি হাতে নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করে দেন তারা।

স্থানীয় উত্তরদা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইমাম হোসেন বলেন, ‘তপইয়ায় সড়ক বন্ধ হওয়ায় এলাকার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন। এ বিষয়ে আমরা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব।’

রেলওয়ের কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী মুরসালিন রহমান বলেন, ‘লাকসাম-নোয়াখালী, লাকসাম-চাঁদপুর ও লাকসাম-চট্টগ্রাম রেল রুটের বিভিন্ন অবৈধ রেল ক্রসিংয়ে সড়ক বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। দুর্ঘটনা বন্ধে এই পদক্ষেপ। এ বিষয়ে কারও অভিযোগ থাকলে রেলওয়ে ব্যবস্থাপক পূর্বাঞ্চলের বরাবরে লিখিত দিতে পারেন।’

আরও পড়ুন:
লালমনিরহাটে ট্রাকচাপায় সাংবাদিক নেতার মৃত্যু
মেট্রোরেলে জরুরি নিয়োগ, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
মেট্রোর নর্দার্ন রুটের নির্মাণকাজ উদ্বোধন স্থগিত
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে আমেরিকান দূতাবাসে আশ্রয়প্রার্থী চাকরি হারানো ডিএজি এমরান
কাউকে খুশি করতে ডিএজি এমরান ব্রিফ করেছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two workers were killed by the wheels of the sand truck

বালুবাহী ট্রাকের চাপায় দুই শ্রমিক নিহত

বালুবাহী ট্রাকের চাপায় দুই শ্রমিক নিহত প্রতীকী ছবি
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি জানিয়ে কাউনিয়া থানার ওসি আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে সবাই পালিয়ে গেলেও ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করা হয়েছে।’

রাতের আঁধারে বরিশাল নগরীর পশ্চিম কাউনিয়ায় কন্ট্রাক্টর বাড়ির একটি পুকুর ভরাট করার কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। বেশ কয়েকটি ট্রাক ঘটনাস্থলে পুকুর ভরাটের জন্য বালু নিয়ে আসে। একটি একটি করে ট্রাক থেকে বালু ফেলা হচ্ছিল পুকুরে। ওই সময় একটি ট্রাকের পেছনের দুই চাকার পাশ থেকে বালু সরানোর কাজ করছিলেন ইউনুস ও হাবিব। তখনই ঘটে দুর্ঘটনা।

ট্রাকটি পেছনের দিকে সরে যায় এবং তার চাকার নিচে চাপা পড়েন ৫৯ বছর বয়সী ইউনুস ও ৩৮ বছর বয়সী হাবিব। এতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাদের।

পশ্চিম কাউনিয়ার হাজেরা খাতুন স্কুল সংলগ্ন সড়কে শুক্রবার রাত একটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ইউনুস ও হাবিব ওই এলাকার কন্ট্রাক্টর বাড়িতে মামুন চৌধুরীর বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন। দুইজনই পেশায় ছিলেন দিনমজুর।

ফায়ার সার্ভিস বরিশাল সদর স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার রবিউল আলামিন বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে চাকার নিচে চাপা পড়া দুই শ্রমিককে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করি। ট্রাকটিকে তার চালক পেছনে নিয়েছিল নাকি নিজ থেকে পেছনে চলে যায়, সে বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেনি, তবে খুব ভয়ানকভাবে ট্রাকের পেছনের দুই চাকার নিচে দুই শ্রমিক চাপা পড়েন।’

এ বিষয়ে কাউনিয়া থানার এসআই শহীদুল ইসলাম জানান, মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি জানিয়ে কাউনিয়া থানার ওসি আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে সবাই পালিয়ে গেলেও ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করা হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
রাজধানীতে কিশোরী গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মসজিদের ছাদে পাতা কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ শিশুর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে এলোপাতাড়ি গুলিতে আহত ভুবনের মৃত্যু
গাজীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’ খ্যাত আক্তার নেসার মৃত্যু  
নারায়ণগঞ্জে সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ: দগ্ধ দুজনের মৃত্যু

মন্তব্য

p
উপরে