নওগাঁয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় আব্দুল্লাহ আল মামুন নামে প্রশ্নফাঁস চক্রের সক্রিয় সদস্য ও পরীক্ষার্থীকে এক মাসের সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পরীক্ষা চলার সময় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাহারুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা প্রদান করেন। এর আগে জাতীয় গোয়েন্দো সংস্থার গোপন তথ্যের ভিত্তিতে মামুনকে আটক করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত মামুন জেলার পোরশা উপজেলার বিষ্ণপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে।
ঘটনার সময় উপস্থিত ব্যক্তিদের বরাতে জানা গেছে, নওগাঁ শহরের জনকল্যাণ মডেল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই কেন্দ্রের ২১০ নম্বর কক্ষ থেকে মামুনকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন, দুটি সিম ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাহারুল ইসলাম বলেন, ‘আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্য সদস্যদের সহযোগিতায় এসএমএসের মাধ্যমে সরবরাহ করা উত্তরপত্র দেখে পরীক্ষা দেয়ার জন্য হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ করে। পরে তাকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি আইন ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়।’
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জানান, মামুনের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া তাকে যারা উত্তরপত্র সরবরাহ করছিল তাদেরও আটকের চেষ্টা চলছে।
বৈদ্যুতিক সংযোগ দিয়ে ধানখেতে পাতা হয়েছিল ইঁদুর মারার ফাঁদ। সেখানে সবজি তুলতে গিয়েছিলেন বাড়ির বউ। নিজের অজান্তে ওই ফাঁদ স্পর্শ করে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। তাকে বাঁচাতে গিয়ে একই ফাঁদে আটকে যান শাশুড়িও। সেখানেই চিরবিদায় নিয়েছেন দুজনই।
মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে খুলনার দাকোপ উপজেলার হরিণটানা গ্রামে বউ ও শাশুড়ির এমন মৃত্যু হয়েছে।
নিহতরা হলেন হরিণটানা গ্রামের চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী ৬৫ বছর বয়সী চপলা গাইন ও তার পুত্রবধূ ৩৬ বছর বয়সী টুম্পা গাইন।
এ প্রসঙ্গে দাকোপ থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল হক বলেন, ‘ধানখেতে বৈদ্যুতিক সংযোগ থাকায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
আমরা মাদক ব্যবসায়ীদের ভােট দেব না, দেখা হলে সালাম দেবা না, কোনো অনুষ্ঠান দাওয়াত দেব না, ওয়াজ মাহফিলসহ ধর্মীয় বা কােন অনুষ্ঠানে অতিথি করবা না। তাহলে তারা আর কোনো উপায় না পেয়ে লজ্জায় পড়ে হলও মাদক ব্যবসা ছাড়বে।
মঙ্গলবার কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলায় এক শিক্ষাবত্তি প্রদান অনুষ্ঠান এসব কথা বলেন কুমিল্লার পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান।
কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার সুয়াগঞ্জ টি এ হাইস্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এ আয়ােজন করে আবদুর রহমান মাস্টার ফাউন্ডেশন। কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার ৩৬ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৬৯ শিক্ষার্থীকে শিক্ষাবৃত্তির সনদ ও আর্থিক অনুদানের চেক তুলে দেয়া হয়। প্রধান আলােচক ছিলেন ফাউন্ডশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মােহাম্মদ আক্তারুজ্জামান রিপন।
১০ বছর ধরে শিক্ষাবত্তি প্রদান করে আসছে ফাউন্ডেশনটি। ২২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১৪টি মাদ্রাসারসহ মোট ৩৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৭ম থেকে দশম শ্রেণির তিনজন করে ৪৩২ জন এবং ২০২৪ সাথে এসএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৩৭জনসহ মােট ৪৬৯জনকে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ার মােহাম্মদ আক্তারুজ্জামান রিপন বলেন, আমাদর সন্তানদের শুধু ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করার জন্য বড় করি। কিন্তু এটা হওয়া উচিৎ নয়। যদি বাবা-মা চায় সন্তান বড় হয়ে ভােলা হবে, ভদ্র হবে, ন্যায়নিষ্ঠাবান ও সৎ পথ থাকব। তাহলে আমাদের সমাজ আয়নার মত সুন্দর হবে।
অনুষ্ঠান বিশষ অতিথি ছিলন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাে.মােশারফ হাসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া খানম, উপজলা ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল হাই বাবলু, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ আলমগীর ভূঞা। সভাপতিত্ব করেন টি এ হাই স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মােহাম্মদ মােজাম্মেল হক চৌধুরী।
প্রায় এক সপ্তাহ শান্ত থাকার পর মিয়ানমারের ভেতরে ফের গোলাগুলি ও ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ পাওয়া গেছে, দফায় দফায় হচ্ছে মর্টার শেলের বিকট শব্দ।
সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত এমন শব্দে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ও হোয়াইক্যং সীমান্ত এবং টেকনাফ পৌরসভায় ১৮-২০টি গ্রাম কেঁপে উঠেছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, হ্নীলার চৌধুরী পাড়া ও হোয়াইক্যং সীমান্ত এবং টেকনাফ পৌরসভার সীমান্তের ওপারে থেমে থেমে গোলাগুলির পাশাপাশি অন্তত ২০ থেকে ৩০টি মর্টারশেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরের উত্তরে নাকপুরা এলাকা এবং পূর্বে ধনখালী, হাসুরাতা, নাইক্ষ্যংদিয়া, গর্জনদিয়া ও সংক্ষদাবিল এলাকায় সংঘাতের কারণে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। রাত ১২টার পর থেকে গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, ‘দুই মাস ধরে মিয়ানমারের রাখাইনে সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সংঘাত চলছে। উভয়পক্ষে গোলাগুলি, মর্টার শেল, গ্রেনেড বোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। যে কারণে এর প্রভাব এসে পড়ছে এপারে মানুষের ওপর।’
হ্নীলার বাসিন্দা ইউনুস বলেন, তারাবির নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। ঠিক রাত ১২টার পর মর্টার শেলের বিকট শব্দে বাড়ি-ঘর কেঁপে উঠল। তখন ভয়ে ঘুম ভেঙে যায়। বেশ কয়েকটি শুনতে পায় মর্টার শেলের শব্দ। এখন সবাই আতঙ্কে আছে।
শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটের ইজারাদারের টোল আদায়কারী মোহাম্মদ ছিদ্দিক জানান, মঙ্গলবার সেহেরির সময় নাফ নদের ওপারে মিয়ানমার অভ্যন্তর থেকে বেশ কয়েকটি গোলাগুলি ও ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ শুনতে পেয়েছে লোকজন। এতে নাফ নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেরা আতঙ্কে রয়েছেন।
টেকনাফ পৌরসভার প্যানেল মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, রাত ১২টার দিকে বিকট শব্দের মর্টার শেলের বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে টেকনাফ পৌরসভার কয়েকটি গ্রাম। এতে লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘ওপারে সংঘাতের কারণে মাঝে মাঝে এপারে গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। তবে আমরা নজরদারি করছি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ যেন না করে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্রী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকাকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে করা মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক আবু বকর সিদ্দিকী মঙ্গলবার এই আদেশ দেন। আগের দিন একই আদালত তাকে এক দিনের রিমান্ড দিয়েছিল।
একই মামলায় অবন্তিকার সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী দু দিনের রিমান্ডে আছেন।
কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার ওসি ফিরোজ হোসেন রিমান্ডের আদেশের তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দুজনকে গ্রেপ্তারের পর কোতোয়ালি থানায় হস্তান্তর করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল ডিএমপির কাছ থেকে দুজনকে রোববার রাতে কুমিল্লায় নিয়ে আসে।
গত শুক্রবার রাতে কুমিল্লার বাসায় অবন্তিকার ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি প্যাঁচানো ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার হয়।
মৃত্যুর আগে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি, যাতে আত্মহত্যা করতে যাচ্ছেন বলে জানান। আত্মহত্যার জন্য সহপাঠী আম্মান ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে দায়ী করেন এ শিক্ষার্থী।
অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় আম্মান ও দ্বীন ইসলামকে পুলিশ আটক করার কথা শনিবার রাতে জানান ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
পাবনা বেড়া উপজেলায় রাতের অন্ধকারে কবরস্থান থেকে ১৫টি কঙ্কাল চুরির অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলার আমিনপুরে সোমবার রাতে নতুন বাজার গোরস্থানে এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি টের পান স্থানীয়রা।
চুরি হওয়া এক মরদেহের স্বজন মাসুদ রানা বলেন, ‘এটা ভাবতেই অবাক লাগছে। মহাসড়কের পাশে এই কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরি কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। আমাদের দাবি পুলিশ দ্রুত এই ঘটনা উদঘাটন করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন।’
আরেক স্বজন জাহিদ হাসান বলেন, ‘এতো দিন আমরা দেখে আসছি আমাদের দেশে বেঁচে থাকা অবস্থায় মানুষের নিরাপত্তা নেই। এখন দেখছি মরে গেলেও মানুষের লাশেরও নিরাপত্তা নেই।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে আমিনপুর থানার ওসি হারুন-উর-রশীদ বলেন, রাতের কোনো এক সময় কবর খুঁড়ে কঙ্কাল চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আজকে সকালে স্বজনরা কবরস্থানে দোয়া করতে গেলে সেখানে কবর খোঁড়া অবস্থায় দেখতে পান।
বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে ও তদন্ত সাপেক্ষে বিস্তারিত বলা যাবে বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন:কুমিল্লায় অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে মেয়াদোত্তীর্ণ সফট ড্রিংকস পাউডার তৈরি ও বিক্রির অপরাধে মেসার্স সিয়াম ফুড প্রোডাক্টসকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে বিএসটিআই।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ অভিযানে অবৈধভাবে তৈরিকৃত মালামাল ধ্বংস এবং সিলগালা করা হয় কারখানা।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআইর যৌথ অভিযানে সোমবার কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার শুভপুর এলাকায় ওই কারখানায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
এ সময় অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে মেয়াদোত্তীর্ণ সফট ড্রিংকস পাউডার উৎপাদন ও বিক্রির অপরাধে মেসার্স সিয়াম ফুড প্রোডাক্টসকে বিএসটিআই আইন-২০১৮ এর সংশ্লিষ্ট ধারায় ৬০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।
এ ছাড়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ মালামাল ধ্বংস করা হয় এবং কারখানার উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রদান করা হয়।
জেলা প্রশাসন কুমিল্লার সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফরিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এ মোবাইল কোর্টে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিএসটিআই কুমিল্লার কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম শাকিল।
আরও পড়ুন:বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বরগুনায় স্বামীর বাসা থেকে রোববার বিকেলে দেবশ্রী রায়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রাণ হারানো দেবশ্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার জেলার তালা উপজেলায়।
বরগুনা সদর থানার ওসি এ কে মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে দেবশ্রী আত্মহত্যা করেছে। স্বামীর সঙ্গে মনোমালিন্য ছিল বলে জেনেছি আমরা।’
তিনি জানান, এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে পাঠানো হয়েছে।
ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের চেয়ারম্যান সহকারী অধ্যাপক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘তার বাবার সঙ্গে কথা হয়। ময়নাতদন্তের পর তার মরদেহ গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার ক্লাস প্রতিনিধি আমাকে জানিয়েছে পারিবারিক কলহের কারণে সে আত্মহত্যা করেছে।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য