চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ধানবোঝাই ট্রাক উল্টে দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-আমনুরা আঞ্চলিক সড়কের নয়াগোলা এলাকার পাওলিতে বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন শিবগঞ্জের বুলবুল হোসেন ও মুন্টু আলী।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, নওগাঁ থেকে ধান কেটে শ্রমিকের দলটি মজুরির ধান নিয়ে ট্রাকে করে বাড়ি ফিরছিলেন। নয়াগোলার পাওলি এলাকায় পৌঁছলে ট্রাকটি উল্টে যায়। সে সময় ট্রাকের ধানের বস্তার ওপর বসে থাকা শ্রমিকরা পড়ে আহত হন।
তাদের মধ্যে বুলবুল ঘটনাস্থলেই মারা যান। মুন্টুকে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত চার-পাঁচজন শ্রমিক সদর হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
রংপুরে একটি অটোরিকশাকে বালুবাহী ট্রাক চাপা দেয়ার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে এখন পাঁচ হয়েছে। এ ঘটনায় ট্রাকচালক ও তার সহকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
নগরীর মাহিগঞ্জে সরেয়ারতল এলাকায় মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে চারজনের পরিচয় মিলেছে। তারা হলেন- অটোচালক রাজা মিয়া, পাঁচ বছরের শিশু জান্নাতুল মাওয়া, ফয়জার রহমান ও ধরণী পাল। তবে, একজনের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাহিগঞ্জ থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান জানান, বালুবাহী ট্রাক ও অটোরিকশা দুটোই রংপুর থেকে পীরগাছার দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ট্রাকটি ওভারটেক করতে গিয়ে অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই এক নারীসহ দুইজন নিহত হয়।
ওসি বলেন, ‘এখনও দুজনকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। ট্রাকচালক ও সহকারীকে আমরা আটক করেছি। উদ্ধার হয়েছে অটোরিকশা ও ট্রাকটি।’
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় মজা পুকুরের অল্প পানিতে ডুবে লাবিবা আকতার ও মো. আলিফ নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাইবোন।
মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার বেতাগী ইউনিয়নের তিনচৌদিয়া গ্রামের পূর্বপাড়ার মুহাম্মদ ছৈয়দ মেম্বার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
লাবিবা বানিয়াখোলা গ্রামের প্রবাসী মাহাবুবুল আলমের ৫ বছর বয়সী কন্যা এবং ৪ বছর বয়সী আলিফ সৈয়দুল আলমের ছেলে। মাহাবুবুলের ভাই সৈয়দুলও প্রবাসী।
ইউপি সদস্য রফিক উদ্দিন তালুকদার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে লাবিবা ও আলিফ বাড়ির কাছে পুকুরে খেলতে যায়। ওই মজা পুকুরে পানি অল্প, ৩ ফুটের মতো হবে। তাদের সঙ্গে সমবয়সী ৭ থেকে ৮ জন ছিল। একপর্যায়ে অন্য শিশুরা লাবিবাকে না দেখে চিৎকার করতে থাকে।
রফিক আরও জানান, এ সময় এক প্রতিবেশী পুকুরে নেমে লাবিবাকে খুঁজতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ডুবন্ত লাবিবাকে উদ্ধার করে ওঠার সময় আলিফ তার পায়ের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। তখন তাকেও উদ্ধার করা হয়। দুজনকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
প্রতিদিন শিশুরা ওই পুকুরে খেলত বলে জানান ইউপি সদস্য রফিক।
রাঙ্গুনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ফাহিমা আক্তার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘দুপুর সোয়া ১টার দিকে দুই শিশুকে হাসপাতালে আনা হয়। আমরা দুজনকেই মৃত অবস্থায় পেয়েছি। হাসাপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়।’
আরও পড়ুন:ঢাকার সাভারে মারধরে আহত এক কিশোর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।
এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মঙ্গলবার সকালে তার মৃত্যু হয়।
মৃত মো. লিখন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার ভয়ানগর থানার আব্দুল মজিদের ছেলে৷ সে পলাশবাড়ী এলাকায় থেকে কাঠ মিস্ত্রির কাজ করত বলে জানা গেছে।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শরিফ মফিজুর রহমান নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এসআই শরিফ মফিজুর রহমান বলেন, সোমবার পলাশবাড়ীর ইস্টার্ন হাউজং এলাকায় মারামারির ঘটনা ঘটে বলে খবর পাই। মারামারিতে আহত হয়ে এক কিশোরকে এনাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আমি হাসপাতালে গিয়ে লিখন নামে ওই কিশোরকে দেখে আসি। আজ (মঙ্গলবার) শুনেছি ছেলেটি মারা গেছে।
এখনও নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ যোগাযোগ করেনি। সাভার মডেল থানা পুলিশ মরেদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠাবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ৪৫৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দিয়েছে সিন্ডিকেট। গত অর্থবছরের তুলনায় এবার ২১ কোটি ২৩ লাখ টাকা বাড়িয়ে বাজেট পাশ করা হয়েছে।
সোমবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক সিন্ডিকেটের ৫১৫ তম সভায় বাজেটটি পাশ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সিন্ডিকেট সভায় সভাপতিত্ব করেন। এর আগে ২ জুলাই অর্থায়ন কমিটির ৫৫৮ তম সভায় এই বাজেটের অনুমোদন দেয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পান্ডে জানান, এবার ৪৫৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বাজেটের মধ্যে ৩৬৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা খরচ হবে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও পেনশনে। যা মোট বাজেটের ৮০ দশমিক ৬১ শতাংশ।
এবার গবেষণা খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ২.১৯ শতাংশ। গতবছর এই খাতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল।
এবারই প্রথমবারের মতো প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ১ কোটি টাকার বাজেট রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা, প্রকাশনা, বই পত্র, গবেষণাগার সরঞ্জামাদি, স্মার্ট ক্লাসরুম, ফিল্ডওয়ার্ক/শিক্ষা সফর, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ, খেলাধুলা ও শিক্ষাবৃত্তিসহ ১০ খাত অগ্রাধিকার পেয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রকাশনা খাতে ৫২ লাখ, ফিল্ড ওয়ার্ক/শিক্ষা সফর খাতে ৮০ লাখ, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ বাবদ ৫২ লাখ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি খাতে ২০২১-২২ বছরে ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও এবার তা বাড়িয়ে এক কোটি টাকা করা হয়েছে। বইপত্র খাতে বাজেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৬০ লাখ টাকা। গত বাজেটে বিভাগের সেমিনার লাইব্রেরির জন্য বইপত্র খাতে বরাদ্দ ছিল ১৫ হাজার টাকা। এবার তা বাড়িয়ে ৪০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বই ক্রয় বাবদ ৩৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকা এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের অটোমেশন বাবদ ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:ভেজা কাপড় শুকাতে দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ঘের কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে।
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার মাড়িয়ালা মাধ্যমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন সাতক্ষীরা সদরের মোফাজ্জল হোসেনের ঘেরের বাসায় মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, ৩৫ বছরের শামীম বয়স, তিনি আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের বৈকরঝটি গ্রামের বাসিন্দা। ২৫ বছরের আলম গাজী, তিনি আশাশুনি সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরের গোসল শেষে কাপড় শুকাতে গিয়ে পাশে ঝুলে থাকা বৈদ্যুতিক আউট লাইনের তারে হাত লাগলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন শামীম। তাকে ছাড়াতে যান ঘেরের বাসায় থাকা কর্মচারী আলম গাজী। শামীমের গায়ে হাত দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন।
ঘেরের বাসায় থাকা অন্য একজন কর্মচারী স্থানীয়দের সহযোগিতায় ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।
আশাশুনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিউজ বাংলাকে নিশ্চিত করে জানান, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করেছে। পুলিশ দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে চেষ্টা করছে।
আরও পড়ুন:১০ বছর পর ময়মনসিংহের ত্রিশালের তাইজ উদ্দিন হত্যা মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
ময়মনসিংহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন মঙ্গলবার দুপুরে এ রায় দেন।
দণ্ডিতরা হলেন, অহিদ মিয়া, মোবারক হোসেন ও মজনু মিয়া। তারা ত্রিশাল উপজেলার কোনাবাড়ী ও সাখুয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিন জনের মধ্যে মোবারক পলাতক রয়েছেন।
নিউজবাংলাকে এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এপিপি মো. কবির উদ্দিন ভূইয়া।
তিনি জানান, ২০১২ সালের ১১ আগস্ট ত্রিশাল উপজেলার কোনাবাড়ী নদীরপাড় এলাকা থেকে তাইজ উদ্দিন নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পরে তাইজের বাবা নূরুল ইসলাম ত্রিশাল থানায় হত্যা মামলা করেন।
অ্যাডভোকেট কবির বলেন, ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং দশ হাজার টাকা করে অর্থ দণ্ড দেয়। জরিমানা অনাদায়ে প্রত্যেককে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বিচারকের নির্দেশে অহিদ মিয়া ও মজনু মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আরও পড়ুন:বেড়েছে গরম। এর মধ্যেই দফায় দফায় লোডশেডিং। এ অবস্থায় রাতের বেলায় ঘুমানোই কঠিন হয়ে পড়েছে চাঁদপুরবাসীর। চাঁদপুর শহর ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় খোঁজ নিয়ে এমন পরিস্থিতির কথা জানা গেছে।
গত কয়েক দিনের লোডশেডিংয়ে চাঁদপুরের জনজীবন অতিষ্ঠ হওয়া ছাড়াও ব্যাহত হচ্ছে অফিস, ব্যাংক-বীমা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম। পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটছে শিক্ষার্থীদের।
চাঁদপুর শহরের মাদ্রসা রোড এলাকার শিক্ষার্থী শারমিন আক্তার ও মাহিম বলেন, ‘দুদিন ধরে ঘন ঘন বিদ্যুৎ যাচ্ছে। এতে আমরা পড়াশোনা করতে পারছি না। প্রচণ্ড গরমে বিদ্যুৎ না থাকায় ঘরেও বসে থাকা যাচ্ছে না। বিশেষ করে, রাতে লোডশেডিং বেশি হওয়ায় ঘুমানোই যাচ্ছে না। আমরা এই সমস্যার নিরসন চাই।’
শহরের নাজির পাড়া এলাকার ব্যবসায়ী মামুন তালুকদার বলেন, ‘একবার বিদ্যুৎ গেলে ২-৩ ঘণ্টার মধ্যেও আসে না। কিন্তু আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বিদ্যুৎ ছাড়া চালানো সম্ভব না। লোকজন এসে ফিরে যাচ্ছে।’
মামুন জানান, লোডশেডিংয়ে বাসা বাড়িতে বয়স্ক ও ছোট শিশুদেরই বেশি সমস্যা হচ্ছে। একবার বিদ্যুৎ গেলে তাদেরকে ঘরে আটকে রাখা কষ্ট হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, চাঁদপুর শহরে অবস্থিত ১৫০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ থাকাই এই অঞ্চলে লোডশেডিং বাড়ার অন্যতম কারণ। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে এটি। যদিও ডাকাতিয়ার অপর প্রান্তে ইচলী এলাকার ‘চাঁদপুর পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড’ নামে একটি প্রাইভেট বিদ্যুৎকেন্দ্রে অল্প পরিসরে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। তবে তা সীমিত।
পর্যবেক্ষণ বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিদ্যুৎ সংকট এত প্রকট ছিল না চাঁদপুরে। বর্তমানে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড চাহিদার ৬০-৭০ ভাগ সরবরাহ পেলেও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি পাচ্ছে অর্ধেকের মতো। তাই গত তিন দিন ধরে বিদ্যুতের ঘন ঘন আসা-যাওয়া লক্ষ্য করা গেলেও সহসা এই সমস্যা থেকে উত্তরণের কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারেনি স্থানীয় বিদ্যুৎ বিভাগ।
চাঁদপুর বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ‘উৎপাদন সমস্যার কারণে সারা দেশেই বিদ্যুৎ সল্পতা আছে। চাঁদপুরে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন এলাকায় প্রতিদিন দিনের বেলায় ১৮ মেগাওয়াট ও রাতে ২২ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা। জাতীয় গ্রিড থেকে সরবরাহ কম পাওয়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে লোডশেডিং হচ্ছে। বর্তমানে দিনে ১২ মেগাওয়াট আর রাতে ১৪ মেগাওয়াট দেয়া হচ্ছে।’
গ্যাসের সমস্যা নিরসন না হওয়া পর্যন্ত এমন অবস্থা থাকবে বলে জানান মিজানুর রহমান।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য