সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় কলেজ ছাত্রকে পিটিয়ে মাথা ন্যাড়া করা ছাত্রলীগ নেতা সৈয়দ আকিবকে বহিষ্কার করেছে জেলা ছাত্রলীগ।
সোমবার রাতে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম আশিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে আকিবকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয় এবং স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় সংসদ বরাবর সুপারিশ করা হয়েছে।
অভিযুক্ত সৈয়দ আকীব জেলার তালা উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।
এর আগে জানা গিয়েছিল, ছাত্রলীগের নেতা আকিবের সঙ্গে একটি মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সম্প্রতি সেই সম্পর্কটি ভেঙে যায়। নতুন করে সম্পর্ক গড়ে ওঠে কলেজছাত্র তন্ময়ের সঙ্গে।
এ ঘটনায় তন্ময়ের ওপর প্রতিশোধ নিতে তাকে ডেকে এনে মারপিট ও মাথা টাক করে দেন আকিব।
রোববার বিকেলে তালা সরকারি কলেজ ছাত্রাবাসে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সোমবার তালা থানায় একটি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ ছাড়া ঘটনার পরপরই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করার পাশাপাশি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
নির্যাতনের শিকার কলেজছাত্র শোয়েব আজিজ তন্ময় তালা সদরের জাতপুর গ্রামের শেখ আজিজুর রহমানের ছেলে। চলতি বছর তিনি জাতপুর টেকনিক্যাল কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছেন।
যাদের বিরুদ্ধে তাকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে তারা হলেন- উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তালার মাঝিয়াড়া গ্রামের সৈয়দ আকিব, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হরিশচন্দ্রকাটি গ্রামের সৌমিত্র চক্রবর্তী, তালা গার্লস স্কুল এলাকার বাসিন্দা ছাত্রলীগকর্মী জে আর সুমন, তালার মহান্দি গ্রামের ছাত্রলীগকর্মী মো. জয় ও তালা সদরের ছাত্রলীগকর্মী নাহিদ হাসান উৎস।
তন্ময় নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগকর্মী নাহিদ হাসান উৎস আমার পূর্বপরিচিত। তালা বাজারে যাতায়াত সুবাদে তার সঙ্গে পরিচয়। রোববার দুপুরে আমাকে ফোন করে তালা কলেজ এলাকায় ডেকে নেয় উৎস। এরপর কলেজের পশ্চিম পাশের একটি রুমে নিয়ে যায়।
‘সেখানে টানা ৫ ঘণ্টা আটকে রেখে নির্যাতন চালায় আকিব, সৌমিত্র, সুমনসহ অন্যরা। হাত-পায়ে নির্মমভাবে মারপিট করে মাথা ন্যাড়া করে দেয়া হয়। এরপর বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ করে। তারপর বাড়িতে ফোন করে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে তারা।’
তন্ময়কে মারধরের কথা স্বীকার করেছিলেন ছাত্রলীগকর্মী জয়। তিনি বলেন, ‘তন্ময়কে ডেকে এনে মারপিটের কিছু ঘটনা ঘটেছে। পরে এ ঘটনা মিটমাটও হয়েছে।’
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, ছাত্রলীগের নেতা আকিবের সঙ্গে একটি মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সম্প্রতি সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। নতুন করে মেয়েটির সম্পর্ক গড়ে ওঠে তন্ময়ের সঙ্গে। তন্ময়ের ওপর প্রতিশোধ নিতে আকিব তাকে ডেকে এনে মারপিট করে ও মাথা টাক করে দেয়।
আরও পড়ুন:চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় অভিযান চালিয়ে যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে ৬০পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
উপজেলা শহরের বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় সোমবার রাত ১০টার দিকে অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তার হাবিবুর রহমান হাবিব দশমীপাড়ার বাসিন্দা। তিনি দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মেহেরপুর প্রতিদিনের দামুড়হুদা উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন।
মঙ্গলবার সকালে নিউজবাংলাকে তথ্য নিশ্চিত করে দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, ‘আজ তাকে আদালতে তোলা হবে।’
তিনি জানান, রাতে মাদক বিক্রির গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দামুড়হুদা মডেল থানার উপপরিদর্শক মারজান আল মোনায়েম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালান। সেখানে মোটরসাইকেল সার্ভিসিং সেন্টারের সামনে থেকে হাবিবুর রহমান হাবিবকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার শরীর তল্লাশি করে ৬০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।
তিনি বলেন, ‘হাবিবের নামে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। এর আগে ২০১৪ সালে তার নামে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি সংঘর্ষের মামলা ও ২০১৭ সালে একটি চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে।’
ধর্ষণচেষ্টা মামলায় বান্দরবানের লামার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাইফুর রহমান সিদ্দিকী সোমবার বিকেলে এই পরোয়ানা জারি করেন।
ওই তিনজন হলেন লামার আজিজনগর ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন এবং ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাড়ার মোস্তাক আহমেদ ও সাইফুল ইসলাম।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী এস এম মাঈনুল ইসলাম সিকদার জানান, ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর লামা উপজেলার ইসলামপুর এলাকার এক নারী ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যার উদ্দেশ্যে গুরুতর জখমের অভিযোগে আদালতে মামলা করেন। এই মামলায় তিনি তিনজনকে আসামি করেন।
ইয়াছমিনের আইনজীবী কাজী মহতুল হোসাইন জানান, সোমবারের শুনানিতে বিচারক বিষয়টি আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
শেরপুরের সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় চালক আহত হয়েছেন।
শেরপুর-জামালপুর সড়কের চরপক্ষীমারীর ব্যাঙের মোড় এলাকায় সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ৩৫ বছরের শওকত আলি সলিমের বাড়ি শেরপুর সদরের কামারের চর ইউনিয়নের ডোবার চর গ্রামে। ডোবার চর বাজারে ওয়ালটন শো-রুমের স্বত্বাধিকারী ছিলেন তিনি।
আহত মোটরসাইকেল চালকের নাম উজ্জল মিয়া। তিনি একই এলাকার রহমত আলীর ছেলে।
নিউজবাংলাকে তথ্য নিশ্চিত করেছেন শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) বন্দে আলী।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে ওসি জানান, ব্যবসায়ের কাজ শেষ করে সন্ধ্যায় জামালপুর থেকে মোটরসাইকেলে করে সলিম ও উজ্জল শেরপুর ফিরছিলেন। পথে ব্যাঙের মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাদের মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে সলিম ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।
আহত উজ্জল মিয়াকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা প্রথমে শেরপুর সদর হাসপাতালে ও পরে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়। পরে পুলিশ এসে সলিমের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওসি বন্দে আলী মিয়া বলেন, ‘মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আহত উজ্জল মিয়া এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দুর্ঘটনার বিষয়ে পরবর্তী সময়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
আরও পড়ুন:ময়মনসিংহের নান্দাইলে মহাসড়কে দাঁড়িয়ে থাকা লরিতে সিএনজিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তিনজন।
ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কে নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের তসরা এলাকায় সোমবার রাত ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বিপুল খানের বাড়ি নান্দাইলের মগটুলা ইউনিয়নের চরকপাশা গ্রামে।
নান্দাইল মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ওবায়দুর রহমান নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, কাঠবোঝাই একটি লরি নান্দাইল বাসস্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিল। তসরা এলাকায় এটি বিকল হলে মহাসড়কের পাশে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এ সময় একটি অটোর লরিটির সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই বিপুলের মৃত্যু হয়।
আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে। আহতরা হলেন নান্দাইলের চরকামাটখালী গ্রামের ফজলুল হক ও কামালপুর গ্রামের আবুল কালাম এবং সিরাজগঞ্জের তারাশ উপজেলার আব্দুল গফুর।
পুলিশ পরিদর্শক জানান, পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গৃহশিক্ষককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওই গৃহশিক্ষকের বাড়ি উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নে। শিশুটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো রোববার সন্ধ্যায় শিশুটির বাড়িতে পড়াতে যান গৃহশিক্ষক আফাজ উদ্দিন। শিশুটিকে পড়ানোর সময় তার মা পাশের ঘরে চলে যান। এই ফাঁকে আফাজ উদ্দিন শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে শিশুটির চিৎকার শুনে মা ঘরে এসে বিষয়টি জানতে পারেন। তখন তিনি প্রতিবেশীদের ডেকে গৃহশিক্ষকের অপকর্মের কথা জানান।
স্থানীয়রা তাৎক্ষণিক জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরে (৯৯৯) কল করে বিষয়টি জানান। পরশুরাম থানা পুলিশ ওই বাড়িতে গিয়ে গৃহশিক্ষককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
রাতেই শিশুটির মা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে পরশুরাম থানায় একটি মামলা করেন। ওই মামলায় আফাজ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
সোমবার আদালতে তুললে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পরশুরাম মডেল থানার ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুজ জোহরার আদালতে শিশুটির জবানবন্দি নেয়া হয়। পরে আদালত আফাজ উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।
আরও পড়ুন:বরিশাল নগরীতে মেস থেকে সান ই জাহান জুয়েনা নামের কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার রাত ৯টার দিকে নগরীর ব্রজমোহন কলেজের মসজিদের গেটের সামনের গলির আইনুন ভিলা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১৮ বছর বয়সী জুয়েনা সরকারি বরিশাল কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী। তিনি পিরোজপুরের নেছারাবাদের সোহাগদল এলাকার মাসুম ফরাজীর মেয়ে।
জুয়েনা আইনুন ভিলার চতুর্থ তলার ৪০৪ নম্বর রুমে দেড় বছর ধরে ভাড়া থাকতেন।
আইনুন ভিলার কেয়ারটেকার মর্জিনা বেগম বলেন, ‘সন্ধ্যায় মেয়েদের চিৎকার শুনে দরজার ওপর থেকে দেখতে পাই সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেচিয়ে ঝুলে আছে ওই ছাত্রী। পরে পুলিশে কল দেই।’
বাড়ির মালিক আইনুন বেগম বলেন, ‘প্রায় দেড় বছর ধরে এই মেয়ে ভাড়া থাকে এখানে। কখনো সন্দেহজনক কোনো বিষয় চোখে পড়েনি।’
পুলিশ জানায়, ওই ছাত্রীর হাতে ব্লেড দিয়ে কাটা অনেকগুলো দাগ পাওয়া গেছে।
বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি লোকমান হোসেন জানাান, দরজা ভেঙে ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যা না কি আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ছাত্রীর মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।
আরও পড়ুন:কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারায় দুই দলের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় আমির হোসেন নামের একজন নিহত হয়েছেন।
দুই দল ডাকাতের সংঘাতে এক পক্ষের সরদার নিহত হয়েছেন বলে দাবি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের।
সোমবার রাত পৌনে ১১ টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের উমখালী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
ডুলাহাজারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাসানুল ইসলাম আদর জানান, দুই দল ডাকাতের মধ্যে গোলাগুলিতে এক পক্ষের সরদার আমির হোসেন নিহত হন।
তিনি নিউজবাংলাকে জানান, উমখালী বাজারে রাত পৌনে ১১টার দিকে রহমানের নেতৃত্ব ডাকাত গ্রুপের সঙ্গে আমির হোসেনের গ্রুপের ডাকাতদের গুলিবিনিময় হয়। এ সময় রহমান গ্রুপের লোকজন আমির হোসেনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে।
তিনি আরও জানান, ঘটনার পর এলাকায় আতংক সৃষ্টি করতে বেশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে রহমান গ্রুপের লোকজন। আমিরের মরদেহ পুলিশ নিয়ে গেছে। র্যাব-পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর উপঅধিনায়ক মেজর মঞ্জুর মেহেদী ইসলাম জানান, এলাকার পরিস্থিতি এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অস্ত্রধারীদের ধরতে অভিযান চলছে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য