× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
In addition to the identity card match tickets are also available
google_news print-icon

পরিচয়পত্র ছাড়াও মিলছে লঞ্চের টিকিট

পরিচয়পত্র-ছাড়াও-মিলছে-লঞ্চের-টিকিট
সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল। ছবি: নিউজবাংলা
অনেক লঞ্চে বাড়তি ভাড়া নেয়ার অভিযোগ তুলেছেন যাত্রীরা। ঢাকা থেকে বরিশালগামী এমভি সুরভীসহ তিনটি লঞ্চেই সিঙ্গেল কেবিনে ১০০ টাকা ভাড়া বাড়িয়ে দেড় হাজার টাকা নেয়া হচ্ছে। ডাবল কেবিনে ২০০ টাকা বাড়িয়ে ২৬০০ টাকা, ডেকে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। ভিআইপি হাজার টাকা বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা করা হয়েছে।

লঞ্চে ঈদের আগে অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করে লঞ্চমালিকদের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। গত ২০ এপ্রিল থেকে ঈদের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করলেও সে নির্দেশনার কিছুই পালন করছেন না লঞ্চমালিকরা।

সেই সঙ্গে কাউন্টারের টিকিট কালোবাজারিতে বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ তুলেছেন অনেক যাত্রী। তারা বলছেন, কাউন্টারে না মিললেও দালালরা বেশি দামে টিকিট বিক্রির অফার দিচ্ছেন। এ ছাড়া রয়েছে টিকিট বিক্রিতে চরম অব্যবস্থাপনা।

রাজধানীর সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে গিয়ে অগ্রিম টিকিট কিনতে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

আগামী ২৭ এপ্রিল থেকে ৮ মে পর্যন্ত লঞ্চের ঈদের স্পেশাল সার্ভিস চলবে। দেশের ৪১টি নৌ রুটে শতাধিক লঞ্চ ঈদে যাত্রী আনা-নেয়া করবে।

সরেজমিনে সদরঘাট ঘুরে দেখা যায়, অগ্রিম টিকিট বিক্রির প্রথম দিন থেকেই যাত্রীদের খুব একটা চাপ নেই। তবে টিকিট বিক্রিতে অব্যবস্থাপনা ভোগান্তি বাড়াচ্ছে যাত্রীদের। নেই অনলাইনে টিকিট কাটার কোনো ব্যবস্থা।

যাত্রীদের অভিযোগ, তারা যেসব টিকিট কিনতে চান, তার বেশির ভাগই কাউন্টারে নেই বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তবে কালোবাজারিতে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে বেশি দামে।

একাধিক যাত্রী নিউজবাংলাকে জানান, ঈদের আগে সব সময়ই বরিশাল থেকে ঢাকার টিকিট বিক্রি করা হয়। এতে কম টিকিট বিক্রি হয় এবং বাকি টিকিটগুলো মজুত করে রাখা হয়। ঈদের কয়েক দিন আগে এসব টিকিট কালোবাজারিতে বেশি দামে বিক্রি হয়। যাত্রীর চাপ যখনই একটু বেশি থাকে, ঠিক তখনই বরিশাল থেকে টিকিট বিক্রির কথা বলা হয়। অথচ লঞ্চের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছেই এসব টিকিট থাকে। পরে তারা বেশি দামে টিকিট বিক্রি করেন।

যাত্রাবাড়ী থেকে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে টিকিট কাটতে যান আরিয়ান সুমন। অগ্রিম টিকিট কাটতে গিয়ে তিনি চাহিদার টিকিট পাননি। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘ঈদের ভিড় এড়াতে টিকিট কাটতে আগেই এসেছি। কিন্তু কোনো লঞ্চেই টিকিট দিচ্ছে না। আবার স্পেশাল সার্ভিসের লঞ্চের টিকিট কবে দেয়া হবে তাও বলছে না।’

মিরপুর থেকে টিকিট কাটতে যাওয়া ওমর ফারুক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমি আগেই এসেছি টিকিট কাটতে, কিন্তু এখানে এসে দেখি আরেক বিপদ। কেউ বলছে টিকিট কাটা লাগবে না, যেদিন যাব সে দিনই টিকিট পাব; আবার কেউ বলছে এখান থেকে কাটা যাবে না, বরিশাল থেকে কাটতে হবে। রোজা রেখে লঞ্চ টার্মিনালে আসাটাই বৃথা।’

বাড্ডা থেকে টিকিট কাটতে যান আসনা বেগম। তিনি বলেন, ‘২৮ তারিখের অগ্রিম টিকিট করতে এসেছিলাম। এসে দেখি টিকিট বিক্রি হচ্ছে না। কবে থেকে শুরু হবে তাও কেউ বলছে না। রীতিমতো একটা ভোগান্তিতে পড়েছি।’

অবশ্য বেশ কয়েকজন জানান, তারা টিকিট পেয়েছেন কাউন্টারেই। তাদের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পরিচয়পত্রের কোনো কথাই জিজ্ঞেস করেনি লঞ্চের কেউ। সরাসরিই তারা টিকিট পেয়ে গেছেন।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সদরঘাট থেকে পটুয়াখালী চলাচল করা কুয়াকাটা-১ লঞ্চটিতেই ঈদের আগের কয়েক দিনের কোনো টিকিট নেই। এ কোম্পানির আরেকটি লঞ্চ কুয়াকাটা-২ সদরঘাট থেকে বরিশাল পর্যন্ত চলে। কুয়াকাটা-২ লঞ্চের করণিক জানান, ঈদের টিকিট আগেই বিক্রি শুরু করেছেন। ২৮ থেকে ৩০ তারিখ পর্যন্ত কোনো টিকিট নেই তাদের।

একই অবস্থা অন্য দূরপাল্লার লঞ্চগুলোতেও।

অনেক লঞ্চে বাড়তি ভাড়া নেয়ার অভিযোগ তুলেছেন যাত্রীরা। ঢাকা থেকে বরিশালগামী এমভি সুরভী তিনটি লঞ্চেই সিঙ্গেল কেবিনে ১০০ টাকা ভাড়া বাড়িয়ে দেড় হাজার টাকা নেয়া হচ্ছে। ডাবল কেবিনে ২০০ টাকা বাড়িয়ে ২৬০০ টাকা, ডেকে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। ভিআইপি হাজার টাকা বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা করা হয়েছে।

অবশ্য বাড়তি ভাড়া নেয়ার বিষয়টি নিয়ে লঞ্চটির মালিক, স্টাফ বা কোনো কর্মকর্তাই মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ঢাকা-বরিশাল-কীর্তনখোলাগামী পারাবত-১২ লঞ্চের ভাড়া অবশ্য আগেরটাই নেয়া হচ্ছে। লঞ্চটির পরিচালক শাহিন হোসেন বলেন, ‘আমাদের টিকিটের মূল্যবৃদ্ধির কোনো নির্দেশনা এখনও দেয়া হয়নি। তাই আমরা নির্ধারিত ভাড়াই নিচ্ছি, পূর্বের ভাড়া বহাল রেখেছি।’

সুরভী-৭ লঞ্চের টিকিট বিক্রেতা মাইদুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা টিকিট বিক্রি করছি। ভাড়া বেশি নেয়া হচ্ছে না। আমাদের যে ভাড়া নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে তাই নিচ্ছি। ঈদে স্পেশাল সার্ভিসের টিকিট বিক্রির বিষয়ে আমাদের জানানো হলে আমরা টিকিট বিক্রি করব।’

নির্দেশনা থাকলেও এনআইডির প্রসঙ্গই আসছে না টিকিট ক্রেতা-বিক্রেতা কিংবা লঞ্চ কর্তৃপক্ষের। নিউজবাংলার প্রতিবেদকের সামনেই বেশ কয়েকজনকে এনআইডি ছাড়া টিকিট কাটতে দেখা গেছে।

সুন্দরবন-১২ লঞ্চে শনিবার রাতের টিকিট করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিপা রানী সাহা। নিউজবাংলাকে বলেন, ‘লঞ্চে কেবিন পেলে এনআইডির প্রয়োজন হয়। ডেক বা সোফায় গেলে লাগে না।’

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সদরঘাটের নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম পরিচালক শেখ মো. সেলিম রেজা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘নিয়মিত শিডিউলের লঞ্চগুলো অগ্রিম টিকিট বিক্রি করছে। যাত্রীর চাহিদার ওপর নির্ভর করে তারা স্পেশাল সার্ভিস দেবে। সেগুলোর টিকিট তো আর এখন হবে না। যাত্রীর চাপ যখন হবে, তখন তারা স্পেশালের চিন্তা করবে। আর স্পেশাল লঞ্চ যখন আসবে তখন ওই লঞ্চের কেবিনগুলো তারা সেল করবে। নিয়মিত চলাচল করা লঞ্চে সবাই অগ্রিম টিকিট দিচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘ঈদে যাত্রী চাহিদার ওপর নির্ভর করে লঞ্চ অবশ্যই বাড়বে। স্পেশাল সার্ভিস থাকবে, একটা লঞ্চ হয়তো দুইটা সার্ভিস দিবে। আমাদের কর্তৃপক্ষ থেকে এভাবে নির্দেশনা দেয়া আছে। এবার আশা করা যাচ্ছে, যাত্রী চাহিদার ওপর নির্ভর করে ১৭০টি পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল করবে।’

টিকিট কালোবাজারির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘টিকিট কালোবাজারি হলে প্রশাসন ব্যবস্থা নিবে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

এনআইডি প্রদর্শন নিয়ে জানতে চাইলে নিউজবাংলাকে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘টিকিট বিক্রির সময় যাতে এনআইডি নম্বর নিশ্চিত করা হয়, তা নিয়েও মালিকদের সঙ্গে কথা বলা হবে।’

বাংলাদেশ নৌ পুলিশের সদরঘাট নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম আলী সরদার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সার্বিক পরিস্থিতি ভালো। ঈদ উপলক্ষে আমাদের অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পুলিশ সুপার নৌ পুলিশ, ঢাকা অঞ্চল কর্তৃক নিরাপত্তা পরিকল্পনা অনুযায়ী পুলিশ ফোর্স মোতায়েন থাকবে। কন্ট্রোল রুম থাকবে। কয়েকটি ধাপে নৌ পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে।’

আরও পড়ুন:
সুরেশ্বর লঞ্চ টার্মিনাল উদ্বোধন
‘কালবৈশাখী’র কবলে পড়ে দুই লঞ্চের সংঘর্ষ
মাঝিরঘাট লঞ্চঘাট স্থানান্তর, যাত্রী পারাপার শুরু
আমার না‌মে লঞ্চঘা‌টে চাঁদাবাজি হয়: ডি‌সি
ঈদযাত্রা: ল‌ঞ্চের টি‌কিট বি‌ক্রির শুরুতেই ‘অনিয়ম’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The wind of Dhaka is still medium today

ঢাকার বাতাস আজও ‘মাঝারি’

ঢাকার বাতাস আজও ‘মাঝারি’

বৃষ্টির মৌসুম শুরু হতেই ঢাকার বায়ুমানে উন্নতি লক্ষ করা যাচ্ছে। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। গত কয়েকদিনের মতো আজও ঢাকার বাতাস যেকোনো প্রকার অস্বাস্থ্যকর শ্রেণি থেকে বেশ দূরে রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল দশটার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৭৯, একিউআই সূচকে যা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ।

সাধারণত বায়ুদূষণের সূচক (এইকিআই) শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। তারপর থেকে ১০০ পর্যন্ত একিউআই স্কোর ‘মাঝারি’।

এই সময়ে ভারতের রাজধানী দিল্লির বায়ুমানও ‘মাঝারি’ শ্রেণিতে ছিল, তবে তা ঢাকার চেয়ে কিছুটা খারাপ ছিল। দিল্লির বাতাসের সূচক ছিল তখন ৯০ এবং দূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় অবস্থান ছিল ১৭তম।

তবে অবশেষে আজ দূষিত বাতাসের শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ পাঁচ থেকে বের হতে সক্ষম হয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। একই সময়ে ১২৪ স্কোর নিয়ে তালিকার অষ্টম স্থানে অবস্থান করছিল শহরটি। বেশ কিছুদিন পর আজ সকালে লাহোরের বায়ুমানে এত উন্নতি হয়েছে। সাধারণত ১৫০-এর নিচে নামে না লাহোরের একিউআই স্কোর।

আজ সবচেয়ে দূষিত শহর ছিল চিলির সান্তিয়াগো। শহরটির সূচক ছিল ১৬২। ১৬০, ১৫৬ ও ১৫৪ স্কোর নিয়ে তার পরের তিন শহর ছিল উগান্ডার কাম্পালা, বাহরাইনের মানামা ও কঙ্গোর কিনশাসা। শীর্ষ চার শহরের বায়ুমানই ছিল ‘অস্বাস্থ্যকর’। পঞ্চম স্থানে থাকা মিসরের কায়রোর বাতাসের স্কোর ছিল এই সময় ১৩২, অর্থাৎ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’।

কণা দূষণের এই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে গণ্য করা হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর ১৫১ থেকে ২০০ হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় ভুগছে। শীতকালে এখানকার বায়ুমান সাধারণত সবচেয়ে খারাপ থাকে, আর বর্ষাকালে তুলনামূলকভাবে উন্নত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতিবছর বিশ্বে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যুর প্রধান কারণ হলো স্ট্রোক, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসকষ্ট (সিওপিডি), ফুসফুসের ক্যান্সার এবং শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Five day hill fruit festivals and fairs are being launched in Dhaka today

ঢাকায় পাঁচ দিনব্যাপী পাহাড়ি ফল উৎসব ও মেলা  শুরু হচ্ছে আজ

ঢাকায় পাঁচ দিনব্যাপী পাহাড়ি ফল উৎসব ও মেলা  শুরু হচ্ছে আজ

পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আজ থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী পার্বত্য ফল উৎসব ও মেলা।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র মেলার সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকছে।

আজ বিকেলে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।

রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য কমপ্লেক্সে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে বিভিন্ন পাহাড়ি সংস্থা পাহাড়ি ফলমূল নিয়ে পসরা সাজিয়ে বসেছেন।

মেলা উপলক্ষে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থান- বিজয় সরণি, সার্ক ফোয়ারা, রমনা পার্ক, বেইলি রোডের পশ্চিম পাশে রমনা পার্ক সংলগ্ন ও পূর্ব পাশে অফিসার্স ক্লাব সংলগ্ন, টিএসসি ও দোয়েল চত্বরে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন স্থাপন করা হয়েছে।

এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স-এর সম্মুখে একটি বেলুন স্থাপন করা হয়েছে।

রাজধানীর ৩৩ বেইলি রোডে অবস্থিত পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রতিদিন এই মেলা দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dhaka South City Corporation approves a budget of Tk

২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন

২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম কর্পোরেশন সভা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ৭ম (সপ্তম) কর্পোরেশন সভা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম (সপ্তম) কর্পোরেশন সভা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এর প্রশাসক জনাব মো. শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধির সমন্বয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ২৫ (পঁচিশ) জন সদস্য আজ সোমবার নগর ভবনে উপর্যুক্ত সভায় অংশগ্রহণ করেন।

২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম কর্পোরেশন সভা

সভার শুরুতে ০৫ মে ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ কর্পোরেশনের সভার কার্য বিবরণী দৃঢ়ীকরণ এবং বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। পরবর্তীতে সভার আলোচ্য সূচি অনুযায়ী আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা (অতি. দা.) জনাব আলী মনসুর। পরবর্তীতে, পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন প্রদান করেন।

বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ ও অনুমোদন প্রদান করায় পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এর প্রশাসক বলেন, “ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বাজেট কেবল গাণিতিক সংখ্যা নয়। এই বাজেট আমাদের কাছে সম্মানীত করদাতাদের আমানত। এই বাজেট সফলভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করছে আমাদের সবার প্রিয় এই নগরীর ব্যবস্থাপনা এবং আমাদের দৈনন্দিন নাগরিক সমস্যার সমাধান।”

২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম কর্পোরেশন সভা

সভায় ১৯৯৮ সাল থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও মাতৃত্বকালীন বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী ‘আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রকল্প-২ পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং বিদ্যমান প্রকল্পের আওতায় সেবা প্রদানকারী এনজিওসমূহের মধ্যে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

পরবর্তীতে, অর্থ বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োজিত সাময়িক শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ৬০০/- (ছয় শত) টাকা হতে ৮০০/- (আট শত) টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, মন্ত্রীপাড়ায় অবস্থিত অস্থায়ী মসজিদটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একটি তিনতলাবিশিষ্ট নান্দনিক মসজিদে রূপান্তরের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জিল্লুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব জনাব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ সকল বিভাগীয়গণ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ
DB was arrested with cash in the robbery

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির ঘটনায় নগদ টাকাসহ গ্রেফতার ৩

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির ঘটনায় নগদ টাকাসহ গ্রেফতার ৩

রাজধানীর মতিঝিলে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ৩০ লক্ষ টাকা ডাকাতির ঘটনায় তিন ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপি’র মতিঝিল থানা পুলিশ। এ সময় ডাকাতির ঘটনায় ব্যবহৃত হাইয়েস গাড়ি ও নগদ ৮৯ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. শামিম রহমান (২৯), মো. মিজান রহমান (৫১) ও রবিউল ইসলাম জুয়েল (৪২)।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, গত ২৭-২৯ জুন ঢাকা ও ঝালকাঠিতে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারের সময় শামিমের হেফাজতে থাকা ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত হাইয়েস গাড়ি, মিজানের কাছ থেকে নগদ ৮০ হাজার টাকা ও জুয়েলের কাছ থেকে নয় হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

ডিএমপি’র মতিঝিল থানা সূত্রে জানা যায়, গত ২৬ জুন রাজধানীর ওয়ারীর নবাবপুরের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে মো. খলিল মিয়া (২৬) ও ইব্রাহীম হোসেন রিফাত (২৪) নামের দুই ব্যক্তি নগদ ৩০ লক্ষ টাকা মতিঝিল সিটি ব্যাংক শাখায় জমা দেওয়ার জন্য একটি স্কুটিতে করে রওয়ানা দেন।

দুপুর পৌনে ১টার দিকে মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেলের সামনে পৌঁছা মাত্রই ৬/৭ জনের একটি দল নিজেদের ডিবি পরিচয়ে তাদেরকে ডিবি লেখা একটি হাইয়েস মাইক্রোবাসে জোরপূর্বক উঠিয়ে নিয়ে যায়।

পরে দুজনকে মারধর করে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ৩০ লক্ষ টাকা নিয়ে হাত-পা বেঁধে সাইনবোর্ড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একটি ময়লার ডাস্টবিনে ফেলে পালিয়ে যান।

স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে প্রথমে সাইনবোর্ডের প্রো-অ্যাকটিভ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হয়।

এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির মালিক সাইদুল ইসলামের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ডিএমপি’র মতিঝিল থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়।

থানা সূত্রে আরও জানা যায়, গ্রেফতারকৃত মিজানের নামে ঝালকাঠির রাজাপুর ও নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার থানায় আরো দুটি ডাকাতির মামলা রয়েছে।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও লুন্ঠন হওয়া অন্যান্য টাকা উদ্ধারসহ আত্মগোপনে থাকা ডাকাতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Water tank explosion Hazaribagh burned with two children

পানির ট্যাংক বিস্ফোরণ: হাজারীবাগে দুই শিশুসহ দগ্ধ ৪

পানির ট্যাংক বিস্ফোরণ: হাজারীবাগে দুই শিশুসহ দগ্ধ ৪

রাজধানীর হাজারীবাগের একটি বাসায় পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণে দুই শিশুসহ একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়েছেন।

শনিবার (২৮ জুন) সন্ধ্যায় হাজারীবাগের জিগাতলা ট্যানারি মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে স্থানান্তর করা হয়।

আহতরা হলেন- মো. জিয়াউর রহমান (৪৫) ও তার দুই মেয়ে ফারিয়া (৮) ও রাইফা (৪) এবং ট্যাংক পরিষ্কারের কাজে নিয়োজিত শ্রমিক বেলাল হোসেন (২৮)।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া শাহপরান জানান, চাচার বাসায় বেলাল হোসেন নামের এক শ্রমিক ট্যাংক পরিষ্কার করছিলেন, এ সময় চাচা জিয়াউর রহমান ট্যাংকে পর্যাপ্ত আলো না থাকায় একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব চালু করার পরই এ বিস্ফোরণ ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, ট্যাংকের ভেতরে জমে থাকা গ্যাস থেকে এমনটা হয়েছে।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের রেসিডেন্ট সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, ‘বেলাল হোসেনের শরীরের ১৭ শতাংশ, জিয়াউর রহমানের ৪ শতাংশ, ফারিয়ার ৫ শতাংশ এবং রাইফার ৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।’

বর্তমানে তারা সবাই শঙ্কামুক্ত এবং জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলেও জানান তিনি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The same family was killed in a truck collision in Uttara

উত্তরায় ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবারের নিহত ৩

উত্তরায় ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবারের নিহত ৩

রাজধানীর উত্তরা এলাকায় দ্রুতগামী ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবারের তিন সদস্য নিহত হয়েছেন।

নিহতরা হলেন, আহসানুল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী অমিত (২৩), তার আত্মীয় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী নাইমুল হক (৩২) এবং জাবেদ আলম খান (৫৫)।

উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম মোস্তফা জানান, শনিবার (২৯ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে উত্তরা পূর্ব থানাধীন আজমপুর মোড়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তারা। এ সময় ময়মনসিংহ থেকে আসা পাথরবোঝাই একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়।

এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন বলে জানান তিনি। ওসি বলেন, অপরজনকে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই মারা যান।

তিনি আরও জানান, মরদেহগুলো শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

নিহতরা কাছাকাছি একটি হাসপাতালে রোগী দেখতে গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে এবং এর চালক রাকিবুল ইসলামকে (৪২) আটক করা হয়েছে বলে জানান ওসি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Attempt to occupy Hotel Millina in Uttara 

উত্তরায় হোটেল মিলিনা দখলের চেষ্টা, আটক ৯ 

উত্তরায় হোটেল মিলিনা দখলের চেষ্টা, আটক ৯ 

রাজধানীর উত্তরায় ‘মব’ সৃষ্টি করে ‘হোটেল মিলিনা’ নামের একটি আবাসিক হোটেল দখলের চেষ্টা করা হয়। এমন অভিযোগে ৯ জনকে আটক করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১)।

রোববার র‌্যাবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, শনিবার দুপুরে শফিক মোল্লা নামের এক ব্যক্তির নেতৃত্বে হোটেল মিলিনিার মালিক আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে পূর্বের ব্যবসায়িক সূত্র ধরে ‘মব’ সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। সেসময় ১০টি মোটরসাইকেলে করে কমপক্ষে ২৪ জন জোরপূর্বক হোটেলটি দখল করতে যায়।

এ সময় দূর থেকে ওই ঘটনার কিছু ছবি ধারণ করেন র‌্যাব-১ এর এক গোয়েন্দা সদস্য। ছবি ধারণের সময় ‘মব’ সৃষ্টিকারীরা র‌্যাব সদস্যদের ঘেরাও করে এবং ছবি তুলতে বাধা দেয়। এ ঘটনার পর র‌্যাব-১ এবং উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশের টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ‘মব’ নিয়ন্ত্রণ করে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজে বাধা দেওয়া এবং ‘মব’ সৃষ্টির অভিযোগে ঘটনাস্থল থেকে মোট ৯ জনকে আটক করা হয়। তারা হলেন, মো. সাজ্জাদ হোসেন (২৮), মো. শফিক মোল্লা (৩০), মো. আরিফুল ইসলাম (৩০), মো. তন্ময় হোসেন শাওন (২৭), মো. রবিউল ইসলাম (২৫), মো. আনোয়ার হোসেন আশিক (২৭), মো. সাইফুল ইসলাম সাগর (২৭), মো. জালাল খান (৩০) ও মো. আমির (২১)।

আটকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে