× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Three years after the end of the term the volunteer group has a huge full committee
google_news print-icon

মেয়াদ শেষের তিন বছর পর স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাউস ‘পূর্ণাঙ্গ কমিটি’

মেয়াদ-শেষের-তিন-বছর-পর-স্বেচ্ছাসেবক-দলের-ঢাউস-পূর্ণাঙ্গ-কমিটি
পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
এই কমিটি কেবল ঢাউস এমন নয়, আরও কিছু নজিরবিহীন ঘটনাও দেখা গেছে। কমিটিতে সহসভাপতি করা হয়েছে ২৯ জনকে। আর সদস্য করা হয়েছে এমন দুই জনকেও মর্যাদা দেয়া হয়েছে সহসভাপতির। সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আরও ৬ জন সদস্যকে দেয়া হয়েছে একই মর্যাদা। সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। আবার একই মর্যাদার সদস্য করা হয়েছে ১৪ জনকে।

সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষণার চার বছর পর ‘আংশিক কমিটি’ ঘোষণার আরও দুই বছর পর এবার ৩৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করল বিএনপির সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল।

২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর শফিউল বারী বাবুকে সভাপতি ও আবদুল কাদের ভূইয়া জুয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটির মেয়াদ ছিল তিন বছর।

২০১৯ সালের অক্টোবরের মধ্যে নতুন নেতাদের হাতে কমিটির দায়িত্ব দেয়ার কথা। অথচ এর প্রায় এক বছর পর ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করা হয় সংগঠনের ১৮৬ সদস্যের ‘আংশিক’ কমিটি। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এর আগে ২৮ জুলাই মারা যান সভাপতি শফিউল বারী বাবু।

বুধবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার তথ্য জানানো হয়।

এই কমিটি কেবল ঢাউস এমন নয়, আরও কিছু নজিরবিহীন ঘটনাও দেখা গেছে। কমিটিতে সহসভাপতি করা হয়েছে ২৯ জনকে। আর সদস্য করা হয়েছে এমন দুই জনকেও মর্যাদা দেয়া হয়েছে সহসভাপতির।

সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আরও ৬ জন সদস্যকে দেয়া হয়েছে একই মর্যাদা।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। আবার একই মর্যাদার সদস্য করা হয়েছে ১৪ জনকে।

বাবুর মৃত্যুর পর তার নেতৃত্বে থাকা কমিটির সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান পান স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির দায়িত্ব।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হয়েছেন ২৯ জন। এদের মধ্যে আবার বিভাগভিত্তিক সহসভাপতি করা হয়েছে ১০ জনকে।

বিভাগভিত্তিক বাদে সহসভাপতিরা হলেন: গোলাম সরোয়ার, আসাদুজ্জামান নেসার, আনু মোহাম্মদ শামীম আজাদ, আজহারুল হক মুকুল, এ বি এম পারভেজ রেজা, শাহাবুদ্দিন মুন্না, ইকবাল আনসারী টিপু, চৌধুরী ওয়াহিদুর রহমান চয়ন, সুলতান মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন, মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, ওয়াহিদ ইমতিয়াজ বকুল, আসফ কবির চৌধুরী শ্বাশত, শরিফুল ইসলাম দুলু, জামাল হোসাইন তালুকদার, রফিক হাওলাদার, জামির হোসেন, এমদাদুল হক এমদাদ, আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল এবং এ কে এম আবুল কালাম আজাদ।

বিভাগভিত্তিক সহসভাপতি হয়েছেন: আরিফ হোসেন হাওলাদার (ঢাকা বিভাগ), শওকত আজম খাজা (চট্টগ্রাম বিভাগ), নুসরাত এলাহী রিজভী (রাজশাহী বিভাগ), তৈয়বুর রহমান (খুলনা বিভাগ), ফরহাদ চৌধুরী শামীম (সিলেট বিভাগ), ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ (বরিশাল বিভাগ), রাশেদ উন নবী খান বিপ্লব (রংপুর বিভাগ), শহিদুল আমিন খসরু (ময়মনসিংহ বিভাগ), সাহাবুদ্দিন ফারুক (কুমিল্লা বিভাগ) এবং হাফিজুর রহমান (ফরিদপুর বিভাগ)।

প্রথম যে কমিটি ঘোষণা করা হয়, তাতে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয় আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েলকে। তিনিই আছেন পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে।

যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন মোট ২১ জনকে। এরা হলেন: সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাদরেজ জামান, কাদের হালিমী, ইলিম মোহাম্মদ নাজমুল আলম, আকতারুজ্জামান বাচ্চু, মোস্তাফিজুর রহমান মনির, আরিফুর রহমান আরিফ, আজগর হায়াত লিমন, মোখলেছুর রহমান, তকদির হোসেন স্বপন, আশ্রাফ উদ্দিন রুবেল, আব্দুল কুদ্দুস, তারিক আহম্মেদ তারেক, মাহাবুব রশিদ মাহবুব, এস এম জাহাঙ্গীর, আহসান হাবিব প্রান্ত, জাকারিয়া আল মামুন, সিরাজুস সালেকিন লিমন, সাইদ উদ্দিন সুমন, সওগাতুল ইসলাম সগীর ও ডি জেড এম হাসান বিন সোহাগ।

কমিটিতে সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে মোট ৩৪ জনকে। এরা হলেন: মহিউদ্দিন মনির, জুলফিকার হোসেন জনি, ফজলুল কবির জুয়েল, সালাউদ্দিন শাহীন, মোকসেদ আলম, রাসেল মাহমুদ, মহিউদ্দিন লোবান, এম জি মাসুম রাসেল, মাহমুদুল বারী, ফরহাদ উদ্দিন, কাজী ইফতেখারুজ্জামান শিমুল, সফিউদ্দিন সেন্টু, রেজাউর রহমান বাবু, মফিদুল ইসলাম, ওয়াহিদুর রহমান বানী, শহীদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান বাচ্চু, সরদার মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সাইদুর রহমান মামুন, আবু জাফর বাদল, যোনাইদ উল্লাহ শোয়েব, আকরাম হোসেন, সেকান্দার আলী ব্যাপারী, সৈয়দ শহিদুল ইসলাম, সরোয়ার হোসেন ভূইয়া রুবেল, ইমরান হোসেন ভূইয়া, সালমা সুলতানা সোমা, জাবেদ জাহাঙ্গীর মুকুল, এ বি এম মুকুল, ইমরুল কায়েস প্রেম, জেড আই কামাল, ফয়সাল আহমেদ খাঁন, এইচ এম জাফর আলি, হাজী নূরুল আলম মোল্লা।

সাংগঠনিক সম্পাদক করা ইয়াসিন আলীকে।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। এদের মধ্যে বিভাগওয়ারি আছেন একজন করে। বাকি ৫৩ জন হলেন: বাহারুল ইসলাম, বারেক ইকবাল, সারোয়ার হোসেন সারু, আকরামুজ্জামান টোকন, বাবুল সারেং, ইফতেখার সেলিম অগ্নি, বেলাল হোসেন, বেলাল উদ্দিন আহম্মেদ, জসিম উদ্দিন, মোকসেদুর রহমান আবির, বশির উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান খোকন, রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ, ফরিদ মিয়া আরমান, আশ্রাফ উদ্দিন জনি, রবিউল ইসলাম পলাশ, রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম মিজান, এইচ এন আশিকুর রহমান, সালেহ আহাম্মদ কাঞ্চন, মাহমুদুল হাসান খোকন, সাজেদুর রহমান পপ্পু, হাসিবুর রহমান মুন্না, একরামুল হক হেলাল, মাহবুবুর রহমান পিন্টু, এইচ এম রাশেদ খান, নাসিমা আক্তার সিমু, মাহাবুবুল হক হেলাল, ফয়েজ আহমেদ সাকিল, সাইফুল সিকদার, ইকবাল হোসেন বাদল, আল ইসলাম ব্যাপারী, মহসিন চৌধুরী রানা, মাসুম ভূইয়া, বদিউল আলম বিপু, রবিউল ইসলাম, খোরশেদ আলম পাটোয়ারী, আনিসুর রহমান, উজ্জ্বল হোসেন, ইকবাল কবির চাকলাদার, আতিকুর রহমান, নাসির উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন সিকদার ডালিম, মো: মামুন, রফিকুল ইসলাম, জাকারিয়া লিটন, আরিফ মেহেদি, মোর্শেদ আলম, নূরে আলম জাবেদ, মজিবুর রহমান, আবু সাঈদ ও আলমগীর হোসেন শাহীন।

বিভাগওয়ারী সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন শরিফ ফেরদৌস (ঢাকা বিভাগ), বেলায়েত হোসেন বুলু (চট্টগ্রাম বিভাগ), জাকির হোসেন রিমন (রাজশাহী বিভাগ), জি এম গালিব ইমতিয়াজ নাহিদ (খুলনা বিভাগ), স্বাগত কিশোর দাস (সিলেট বিভাগ), আমিনুল ইসলাম লিপন (বরিশাল বিভাগ), নুরুজ্জামান নুরু (রংপুর বিভাগ), রফিকুল ইসলাম শামীম (ময়মনসিংহ বিভাগ), নিজাম উদ্দিন কায়সার (কুমিল্লা বিভাগ) ও রুহুল আমিন মুন্সি (ফরিদপুর বিভাগ)।

কমিটির প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে আনিসুর রহমান সুজনকে আর সহ প্রচার সম্পাদক হয়েছেন গোলাম মোর্শেদ রাসেল।

দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামকে। সহ দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে নাজমুল হাসান ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে।

প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন হুমায়ুন কবির। সহ প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন গাজী সুলতান জুয়েল ও মনিরুজ্জামান মনির।

কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন কামরুজ্জামান জাপান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জাহিদুল কবির।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইলতুতমিস সওদাগর, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মমিনুল ইসলাম, দেলোয়ার জাহান রুমী ও গাজী মাসকুরুল আলম চৌধূরী সৌরভ।

সাহিত্য সম্পাদক নিয়াজ হয়েছেন মাখদুম মাসুম বিল্লাহ। সহ সাহিত্য সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হারুন।

ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইউসুফ হোসেন পাটোয়ারী, সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফয়েজ আহমেদ।

প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সালাউদ্দিন মোল্লা।

সহ প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন তুহিন।

তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মনিরুল ইসলাম। সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাজিবুল ইসলাম।

স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আলাউদ্দিন জুয়েল। সহ স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোখলেসুর রহমান।

শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহীনুর নার্গিস। সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহিনুল ওয়াহিদ বাবু ও কামাল হাসান জুয়েল।

সমাজকল্যাণ সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল হান্নান মিয়া। সহ সমাজকল্যাণ সম্পাদক হয়েছেন মাঈন উদ্দিন ইমন।

যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মঞ্জুর মোর্শেদ পলাশ। সহ যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জাকির হোসেন জুয়েল।

মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন তানভির আলম রিমন। সহ মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আকিল মাহামুদ বাবু।

স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাসুদুর রহমান মাসুদ। সহ স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সামসুজ্জামান সামসু।

বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী রহিম। সহ বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান মিঠু।

আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নাসির উদ্দিন শাহীন (যুক্তরাজ্য)। অমি ফেরদৌস (অস্ট্রেলিয়া), সেলিম হোসেন (ইউরোপ), মাকসুদুল হক চৌধুরী (আমেরিকা), আসলাম ফকির লিটন (ফিনল্যান্ড), হাবিবুর রহমান রতন (মালয়েশিয়া), এরশাদ আহমেদ (মধ্যপ্রাচ্য) ও আসাদ মুরাদ তালুকদার (আমেরিকা)।

সহ আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাইফুল ইসলাম জুয়েল (সাউথ আফ্রিকা)।

তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আতিকুল ইসলাম রিপন। সহ তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহাকুল ইসলাম সবুজ।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আমিনুল ইসলাম তালুকদার মোহসিন। সহ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক শাহ আলম তপু।

শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোজ্জাম্মেল হক মৃধা।সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এ এ এম শফি মাহমুদ জুয়েল।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্যোগ বার্তা প্রচার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহজালাল। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুর্তজা বশির আপেল। সহ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গাজী শহিদুজ্জামান মিন্টু।

নির্যাতিত নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আনোয়ার হোসেন। সহ নির্যাতিত নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আতিকুর রহমান আতিক।

ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাফায়াত হোসেন রিপন। সহ ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এইচ এম মাসুদ।

কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফয়েজ উল্লাহ ফয়েজ। সহ কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো: ইলিয়াস।

আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গোলাম জিলানী টিপু। সহ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারূনুর রশিদ।

অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুশফিকুর রহমান লেলিন। সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আরজ আলী শান্ত।

সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মির্জা ইয়াছিন। সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এইচ এম ওয়াহিদুজ্জামান রাজন।

সমবায় সম্পাদক হয়েছেন মোশারফ হোসেন মশু। সহ সমবায় সম্পাদক হয়েছেন এম আর গণি মোস্তফা।

নাট্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এস এম সোলায়মান সোহেল। সহ নাট্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মহিরুল ইসলাম টিপু।

মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহিনুর সাগর।সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুমি চৌধুরী।

শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মজিবুল্লাহ মজিব। সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হারুন।

পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাজেদুল হক। সহ পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাহাবুবুল ইসলাম মিল্টন।

ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মারুফ আহমেদ সিদ্দিকি। সহ ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মফিজুল ইসলাম টুকু।

প্রশিক্ষণ ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু সাঈদ। সহ প্রশিক্ষণ ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইসতিয়াক আহমেদ মানিক।

পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আসাদুজ্জামান আসাদ। সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুক্তার হোসেন।

কৃষি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এম জেড আই জহির। সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জসিম উদ্দিন সরকার।

তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফরিদ হোসেন। সহ তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হিরন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাহাবুদ্দিন সাবু। সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নূর আমিন লালন।

মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন দাউদুল ইসলাম মিশন। সহ মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোমিনুর রহমান মালিতা।

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাসুম বিল্লাহ। সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল মান্নান।

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গোলাম কিবরিয়া শিপু। সহ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোস্তফা সারোয়ার সোহান।

প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নোমান হাসনাত। সহ প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রায়হান আহমেদ রাহি।

গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মিজানুর রহমান লিমন। সহ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু ফয়সাল জেহাদ।

সম্মানিত সদস্য হয়েছেন বীথিকা বিনতে হোসাইন।

বাকি ১০১ জন হয়েছেন সদস্য। এদের মধ্যে সহ সভাপতি পদমর্যাদার আছেন এস এম জিলানী ও ফকরুল ইসলাম রবিন।

যুগ্ম সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য আছেন নজরূল ইসলাম, গাজী রেজওয়ান উল হোসেন রিয়াজ, হারুনুর রশিদ হারুন।

সহ সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য আছেন সাইদুল ইসলাম, সাদ মোর্শেদ পাপ্পা সিকদার, আব্দুল কাদের ঝিলন, আজিজুর রহমান মুসাব্বির, আবদুর রহমান বাবুল ও ইদ্রিস মিয়াজী মোহন।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য হয়েছেন তালুকদার অমিত হাসান হাফিজ, বাহার মিয়া, তরিকুল ইসলাম ঝলক, আনোয়ার সাদাত সায়েম, নাসির উদ্দিন, আবুল কাউসার আশা, আনোয়ার হোসেন রাজেশ, নাজমুল হাসান অভি, শাহাদাত হোসেন শাহীন, মাহাবুবুর রহমান, নূরুল আলম, শাহরিয়ার শামস কেনেডি, আব্দুল্লাহ আল কায়েস, সিদ্দিক মোল্লা।

বাকিদের মধ্যে সবাই সাধারণ সদস্য। এরা হলেন: আবু হানিফ, হুমায়ুন কবির শিপন, শহিদুর রহমান বাবলু, হোসেন হায়দার (জাপান), জিয়াউল হক মিশন (আমেরিকা), আবুল হোসেন (ইউ কে), নাহিদুল ইসলাম জুয়েল, মাসুদুর রহমান খাদেম, সদস্য আলি হোসেন, দেওয়ান জাকির হোসেন লোবান, শরিফ হোসেন, নূরুল আলম সিদ্দিকী, আবু সাঈদ, মহিউদ্দিন মৃধা, ইফতেখার আলম ফারুক, এজাজুল হক মিরাজ, জহিরুল ইসলাম জহির, তুহিন শাহ, শৈবাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা শওকত, কবির হোসেন, আশ্রাফুর রহমান হিরণ, আব্দুল আলিম, জয়নাল আবেদিন ভূঁইয়া, নুরুল হক, রাশেদুল কবির রাসেল, শিহাব আহমেদ, আবু সালেহ, মঞ্জুর হোসেন মোল্লা, মির্জা মহসিন, শামীম হোসেন, ইসহাক আহমেদ চৌধূরী মামনুল, ওয়াহেদ উল্লাহ, হেলাল উদ্দিন, শফিকুল ইসলাম বাদল, মোস্তাফিজুর রহমান এলবার্ট, মনিরুজ্জামান মুন্না, তোফায়েল আহমেদ, তৌহিদুল ইসলাম টিটু, ফয়সাল মাহমুদ তালুকদার, ওমর ফারুখ, আলমগীর হোসেন, হানিফ তপন, ইলিয়াস হোসেন আরজু, সাইদুজ্জামান লাল্টু, ফয়সাল আহমেদ পলাশ, কে এম রফিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান মজুমদার, সৈয়দ সাজ্জাদ মোর্শেদ সোহান, আমির খাঁন, নূরে আলম দুলাল

৩২৭. সদস্য লুৎফর রহমান খাঁন, মাসুদুর রহমান, আরিফুর রহমান তুষার, অলিউর রহমান রিয়াজ, এমদাদুল হক মোল্লা, খাঁন রাজিব হোসেন রাজু, সোহরাব হোসেন, ইমামুল ইসলাম ইমাম, তরিকুল ইসলাম তারেক, নাদিম হোসেন, রিপন মিয়া, সালাউদ্দিন কাদের, আলমগীর হোসেন, এম নাহিদ হাসান, মনিরুজ্জামান মনির, বি এম বাদল ব্যাপারী, আব্দুল মালেক, ন্সী আলম তিথি, সরোয়ার হোসেন, নাজমুল হাসান খাঁন রাহাত, সদস্য রফিকুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন মারুফ, দেওয়ান মো. সাইফুল আজম বাবু, সদস্য আওলাদ হোসেন ও আনোয়ার হোসেন পিকু।

আরও পড়ুন:
বিএনপির বক্তব্যে জার্মান দূতের অসন্তোষ
বিএনপি ক্ষমতালোভী ফ্যাসিবাদী: কাদের
পাগলে দেশ ভরে গেছে, পাগলমুক্ত করতে হবে: গয়েশ্বর
আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবে না: দুদককে রিজভী
গাধার মতো জল ঘোলা করে বিএনপি নির্বাচনে আসবে: কাদের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
UP chairmen can elect upazilas from their posts
হাইকোর্টের আদেশ

ইউপি চেয়ারম্যানরা পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন

ইউপি চেয়ারম্যানরা পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।

ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানরা পদত্যাগ না করেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলে আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে দায়ের করা আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। তিনি সাংবাদিকদের আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

আইনজীবীরা জানিয়েছেন, এই আদেশের ফলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইউপি চেয়ারম্যানদের পদত্যাগ করতে হবে না।

কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুটি উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রশ্নে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের আনা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এমন আদেশ দিল উচ্চ আদালত।

আরও পড়ুন:
ভোটের মাঠে উপজেলা প্রতি থাকছে ২-৪ প্লাটুন বিজিবি
থানচি, রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলার ভোট স্থগিত
মুন্সীগঞ্জ সদরে ৩ ও সাঘাটায় ১ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
মুসলিমদের জড়িয়ে কংগ্রেসকে কটাক্ষ মোদির, সমালোচনার ঝড়
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে প্রার্থী হলেন সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের ফুফাতো ভাই

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Domestic and foreign powers plotting to topple elected government Quader

নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের চক্রান্তে দেশি-বিদেশি শক্তি: কাদের

নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের চক্রান্তে দেশি-বিদেশি শক্তি: কাদের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: নিউজবাংলা
ওবায়দুল কাদের বলেন, একটি চিহ্নিত অপশক্তি দেশের গণতন্ত্র এবং জনগণের ভোটাধিকার নস্যাৎ করতে নির্বাচনবিরোধী অপতৎরতায় লিপ্ত রয়েছে। গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এবারের জাতীয় নির্বাচন প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক থাকার পরও দেশি-বিদেশি চক্র অপপ্রচার মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের অভ্যন্তরে তো বটেই বাইরেও নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি।

মঙ্গলবার সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, একটি চিহ্নিত অপশক্তি দেশের গণতন্ত্র এবং জনগণের ভোটাধিকার নস্যাৎ করতে নির্বাচনবিরোধী অপতৎরতায় লিপ্ত রয়েছে। গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেণ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।

তিনি বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ট করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The Awami League rally was also suspended on Friday

শুক্রবার আওয়ামী লীগের সমাবেশও স্থগিত

শুক্রবার আওয়ামী লীগের সমাবেশও স্থগিত ফাইল ছবি
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ বলেছেন, ‘সমাবেশের অনুমতি চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করা হয়েছিল, কিন্তু অনুমতি দেয়া হয়নি। ফলে সমাবেশ আপাতত স্থগিত। শান্তি সমাবেশের তারিখ পরে জানানো হবে।’

আগামী ২৬ এপ্রিলের (শুক্রবার) শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ স্থগিত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সমাবেশের অনুমতি চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করা হয়েছিল, কিন্তু অনুমতি দেয়া হয়নি। ফলে সমাবেশ আপাতত স্থগিত। শান্তি সমাবেশের তারিখ পরে জানানো হবে।’

প্রসঙ্গতঃ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

রোববার (২১ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের ঘোষণা দেয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বেলা ৩টা থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করা হবে।

অবশ্য এর আগে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ দলের নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে ২৬ এপ্রিল বিকেলে নয়াপল্টনে সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। পরে তাপপ্রবাহের কারণ দেখিয়ে সোমবার তা স্থগিত করে দলটি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Life imprisonment of 14 people in Comilla for Chhatra Dal leaders murder

ছাত্রদল নেতা হত্যায় কুমিল্লায় ১৪ জনের যাবজ্জীবন

ছাত্রদল নেতা হত্যায় কুমিল্লায় ১৪ জনের যাবজ্জীবন ফাইল ছবি
২০২০ সালের ১০ জুন সন্ধ্যায় কমলাপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে পারভেজকে আটক করেন সিকান্দার চেয়ারম্যান ও তার লোকজন। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত তাকে এলোপাতাড়ি মারধরে গুরুতর আহত করা হয়। মারধরে গুরুতর আহত হয়ে পারভেজের মৃত্যু হয়।

কুমিল্লায় ছাত্রদল নেতাকে হত্যার দায়ে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। এ সময় দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৫ মাসের সাজার রায় ঘোষণা করা হয়।

সোমবার কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক নাসরিন জাহান এ রায় দেন।

রায় ঘোষণার সময় ১১ জন আসামি উপস্থিত থাকলেও পলাতক ছিলেন তিনজন।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম।

নিহত মো. পারভেজ হোসেন সদর উপজেলার কালিরবাজার ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- কালিবাজার এলাকার সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. সেকান্দর আলী, যুবলীগ নেতা মো. শাহীন, স্থানীয় যুবলীগ নেতা মো. সাদ্দাম হোসেন, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, মফিজ ভান্ডারী, মো. কামাল হোসেন, আব্দুল কাদের, মো. ইব্রাহীম খলিল, আনোয়ার, মো. মেহেদী হাসান রুবেল ও জয়নাল আবেদীন। এবং পলাতক তিন আসামী হলেন- মো. কাওছার, মো. রিয়াজ রিয়াদ ও বিল্লাল।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট শরীফুল ইসলাম জানান, ২০২০ সালের ১০ জুন সন্ধ্যায় কমলাপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে পারভেজকে আটক করেন সিকান্দার চেয়ারম্যান ও তার লোকজন। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত তাকে এলোপাতাড়ি মারধরে গুরুতর আহত করা হয়। মারধরে গুরুতর আহত হয়ে পারভেজের মৃত্যু হয়।

এ ঘটনায় কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মাহবুবুর রহমান বাদী হয়ে ১৫০ জন অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। পরে পারভেজের মাও বাদী হয়ে মামলা করেন। এ ঘটনায় তদন্ত করে সিআইডি ১৪ জনকে আসামি করে প্রতিবেদন দাখিল করে। পরে একজন আসামি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি ও ৩০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেয়।

আরও পড়ুন:
মাথায় গুলি করে ইউএনও’র দেহরক্ষীর ‘আত্মহত্যা’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP postponed the rally due to heat wave

তাপপ্রবাহের কারণে সমাবেশ স্থগিত করেছে বিএনপি

তাপপ্রবাহের কারণে সমাবেশ স্থগিত করেছে বিএনপি
বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে, পহেলা মে শ্রমিক দিবস উপলক্ষে নয়াপল্টনে শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করবে বিএনপি। এরপর সুবিধামতো একটি দিন ঠিক করা হবে সমাবেশের জন্য।

গ্রীষ্মের চলমান তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশে। আবহাওয়ার এই প্রতিকূলতার কারণে রাজধানীতে পূর্বঘোষিত সমাবেশ স্থগিত করেছে বিএনপি। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির দপ্তর সম্পাদক সাইদুর রহমান মিন্টু সোমবার এই তথ্য জানান।

আগামী ২৬ এপ্রিল (শুক্রবার) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছিল বিএনপি। ২০ এপ্রিল এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারকে অবহিত করে চিঠিও দেয় দলটি।

গ্রীষ্মের উত্তাপে পুড়ছে দেশ। এর মধ্যে বিএনপির ২৬ এপ্রিলের সমাবেশের ঘোষণায় রাজনৈতিক অঙ্গনেও উত্তাপ ছড়ায়। বিএনপির এই ঘোষণার পর একই দিন রাজধানীতে সমাবেশের ডাক দেয় আওয়ামী লীগও।

তবে তীব্র গরমের কারণে ১৯ এপ্রিল সারা দেশে তিনদিনের জন্য সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি করে আবহাওয়া অফিস। হিট অ্যালার্ট সোমবার (২২ এপ্রিল) থেকে আরও তিন দিন বাড়ানো হয়েছে।

সাইদুর রহমান মিন্টু জানান, গরমে সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্টের সময় বাড়ানোর কারণে সমাবেশ পেছানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

কবে নাগাদ এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী পহেলা মে শ্রমিক দিবস উপলক্ষে নয়াপল্টনে শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করবে বিএনপি। এরপর সুবিধামতো একটি দিন ঠিক করা হবে সমাবেশের জন্য।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The candidate is the cousin of former minister Zahid Malek ignoring the party decision
উপজেলা নির্বাচন

দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে প্রার্থী হলেন সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের ফুফাতো ভাই

দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে প্রার্থী হলেন সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের ফুফাতো ভাই ফাইল ছবি
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের ফুফাতো ভাই ইসরাফিল হোসেন এবং ইসরাফিল হোসেনের মামাতো ভাই হচ্ছেন বর্তমান সংসদ সদস্য জাহিদ মালেক।

দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ মালেকের আপন ফুফাতো ভাই মো. ইসরাফিল হোসেন।

মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইসরাফিল এরই মধ্যে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।

স্থানীয়রা জানান, ইসরফিল হোসেনের মা মৃত রাহেলা বেগম সাবেক বস্ত্রমন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরশনের সাবেক মেয়র কর্নেল (অব.) আব্দুল মালেকের আপন বোন। আর কর্নেল মালেকের ছেলে হচ্ছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বর্তমান মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সদস সদস্য জাহিদ মালেক।

এ হিসেবে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের ফুফাতো ভাই ইসরাফিল হোসেন এবং ইসরাফিল হোসেনের মামাতো ভাই হচ্ছেন বর্তমান সংসদ সদস্য জাহিদ মালেক।

মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের আত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হবে- সম্প্রতি এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ। এর জন্য সাংগঠনিক সম্পাদকদের সারা দেশ থেকে তথ্য নিয়ে তালিকা তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

আসন্ন ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ইসরাফিল হোসেন টানা তৃতীয় বারের মতো চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ইসরফিল হোসেন ২০১৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এর আগে ২০১৪ সালে ৪র্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তৎকালীন যুবদলের সাবেক সভাপতি মো.আতাউর রহমান আতাকে পরাজিত করে প্রথম বারের মতো মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি।

এরপর ৫ম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ২য় বারের মতো মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ইসরাফিল হোসেন বলেন, আমি নির্বাচন করব। কারণ উপজেলা নির্বাচনে দল বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সিদ্বান্ত নিয়েছে,আমি সেই ক্যাটাগরিতে পড়ি না। সুতরাং আমার ক্ষেত্রে দলীয় সিদ্বান্তের প্রভাব পরবে না এবং নির্বাচনে কোনো বাধার হবে না।

তিনি বলেন, বরং আমি নির্বাচন না করলে আমাদের তৃণমূলে বিভেদ ও বিশৃঙাখলা বাড়বে। তাছাড়া আমি নির্বাচন না করলে, কলাগাছ দাঁড়ালেও জিতবে। দীর্ঘদিন ধরে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি এবং প্রায় ৪০-৪২ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আর আমার আত্মীয়স্বজন আমার অনেক (জাহিদ মালেক) মহদয় রাজনীতি আসছেন।

এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী দীপক কুমার ঘোষ বলেন, যারা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবেন, তাদের প্রত্যেককে দলীয় সিদ্বান্ত মেনে নেয়া উচিত। আর যদি কেউ দলীয় সিদ্বান্ত অমান্য করে, তাহলে দলীয় সিদ্বান্ত অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।

নাম প্রকাশে একাধিক চেয়ারম্যান প্রার্থী জানান, ইসরাফিল হোসেন যে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আপন ফুফাতো ভাই এটা মানিকগঞ্জের প্রত্যেক নেতা-কর্মীরজানা আছে। দলীয় সিদ্বান্তের আগে দিনও সম্ভাব্য উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সাথে আলোচনা করেছিলেন জাহিদ মালেক। ইসরাফিল হোসেনের জন্য অনেক প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে সরে যেতেও বলেছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

তারা জানান, নির্বাচনে যতই দলীয় সিদ্বান্ত বা নির্দেশনা থাকুক না কেন, গোপনে তো এমপি (জাহিদ মালেক) ইসরাফিলের জন্য কাজ করবেই। কারণ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জাহিদ মালেকের প্রার্থী হচ্ছে ইসরাফিল হোসেন।

তবে এ বিষয়ে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ মালেকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার মন্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

নির্বাচন কমিশনার মো.আলমগীর জানান, সংশ্লিষ্ট উপজেলার ভোটাররা, নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্বাচনে কোনো বাধা নেই এবং এই নির্বাচনে দলীয় কোনো পরিচয়ের প্রয়োজনও নেই। তবে নির্বাচনীয় আইনে বিরুদ্ধে ঋণ খেলাপি আছে, ক্রিমিনাল মামলা ২-৩বছর সাজা খেটেছেন। অথবা যারা নাগরিত্ব হারান, তাহলে তারা নির্বাচন করতে পারবেন না।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The condition of BNP is in turmoil Kader

বিএনপির অবস্থা টালমাটাল: কাদের

বিএনপির অবস্থা টালমাটাল: কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম জনগণের কাছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ঝাঁকুনি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। অথচ বিএনপি নিজেই রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে। ব্যর্থ রাজনীতির ধারায় হাঁটায় হোঁচট আর ঝাঁকুনির প্রকোপে পর্যুদস্ত বিএনপি।

বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, দলটি ব্যর্থ রাজনীতির ধারায় হাঁটায় হোঁচট আর ঝাঁকুনির প্রকোপে পর্যুদস্ত।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম জনগণের কাছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ঝাঁকুনি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। অথচ বিএনপি নিজেই রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে। ব্যর্থ রাজনীতির ধারায় হাঁটায় হোঁচট আর ঝাঁকুনির প্রকোপে পর্যুদস্ত বিএনপি।

‘এই ঝাঁকুনি হলো বার বার পরাজয়ের ঝাঁকুনি। হতাশার গভীরে নিমজ্জিত হয়ে বিএনপির নেতাদের বোধশক্তি লোপ পেয়েছে। দিন দিন তারা দেশ, রাষ্ট্র ও জনগণকে শত্রুতে পরিণত করে চলেছে।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিভিন্ন সময় বিএনপি ও তার দোসরদের যৌথ উদ্যোগে প্রযোজিত ও পরিচালিত সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ায় তারা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে এবং দেশের জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে উসকানি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণ দ্বারা বর্জিত বিএনপি কখনোই ইতিবাচক কিছু অর্জন করতে পারবে না। দেশের স্বার্থ আর জনগণের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার।

‘আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক সংগঠন। তাই যে অপশক্তি দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আওয়ামী লীগের প্রবল প্রতিপক্ষ বা শত্রু হিসেবে গণ্য হবে।’

মন্তব্য

p
উপরে