× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Three years after the end of the term the volunteer group has a huge full committee
google_news print-icon

মেয়াদ শেষের তিন বছর পর স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাউস ‘পূর্ণাঙ্গ কমিটি’

মেয়াদ-শেষের-তিন-বছর-পর-স্বেচ্ছাসেবক-দলের-ঢাউস-পূর্ণাঙ্গ-কমিটি
পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
এই কমিটি কেবল ঢাউস এমন নয়, আরও কিছু নজিরবিহীন ঘটনাও দেখা গেছে। কমিটিতে সহসভাপতি করা হয়েছে ২৯ জনকে। আর সদস্য করা হয়েছে এমন দুই জনকেও মর্যাদা দেয়া হয়েছে সহসভাপতির। সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আরও ৬ জন সদস্যকে দেয়া হয়েছে একই মর্যাদা। সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। আবার একই মর্যাদার সদস্য করা হয়েছে ১৪ জনকে।

সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষণার চার বছর পর ‘আংশিক কমিটি’ ঘোষণার আরও দুই বছর পর এবার ৩৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করল বিএনপির সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল।

২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর শফিউল বারী বাবুকে সভাপতি ও আবদুল কাদের ভূইয়া জুয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটির মেয়াদ ছিল তিন বছর।

২০১৯ সালের অক্টোবরের মধ্যে নতুন নেতাদের হাতে কমিটির দায়িত্ব দেয়ার কথা। অথচ এর প্রায় এক বছর পর ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করা হয় সংগঠনের ১৮৬ সদস্যের ‘আংশিক’ কমিটি। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এর আগে ২৮ জুলাই মারা যান সভাপতি শফিউল বারী বাবু।

বুধবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার তথ্য জানানো হয়।

এই কমিটি কেবল ঢাউস এমন নয়, আরও কিছু নজিরবিহীন ঘটনাও দেখা গেছে। কমিটিতে সহসভাপতি করা হয়েছে ২৯ জনকে। আর সদস্য করা হয়েছে এমন দুই জনকেও মর্যাদা দেয়া হয়েছে সহসভাপতির।

সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আরও ৬ জন সদস্যকে দেয়া হয়েছে একই মর্যাদা।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। আবার একই মর্যাদার সদস্য করা হয়েছে ১৪ জনকে।

বাবুর মৃত্যুর পর তার নেতৃত্বে থাকা কমিটির সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান পান স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির দায়িত্ব।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হয়েছেন ২৯ জন। এদের মধ্যে আবার বিভাগভিত্তিক সহসভাপতি করা হয়েছে ১০ জনকে।

বিভাগভিত্তিক বাদে সহসভাপতিরা হলেন: গোলাম সরোয়ার, আসাদুজ্জামান নেসার, আনু মোহাম্মদ শামীম আজাদ, আজহারুল হক মুকুল, এ বি এম পারভেজ রেজা, শাহাবুদ্দিন মুন্না, ইকবাল আনসারী টিপু, চৌধুরী ওয়াহিদুর রহমান চয়ন, সুলতান মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন, মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, ওয়াহিদ ইমতিয়াজ বকুল, আসফ কবির চৌধুরী শ্বাশত, শরিফুল ইসলাম দুলু, জামাল হোসাইন তালুকদার, রফিক হাওলাদার, জামির হোসেন, এমদাদুল হক এমদাদ, আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল এবং এ কে এম আবুল কালাম আজাদ।

বিভাগভিত্তিক সহসভাপতি হয়েছেন: আরিফ হোসেন হাওলাদার (ঢাকা বিভাগ), শওকত আজম খাজা (চট্টগ্রাম বিভাগ), নুসরাত এলাহী রিজভী (রাজশাহী বিভাগ), তৈয়বুর রহমান (খুলনা বিভাগ), ফরহাদ চৌধুরী শামীম (সিলেট বিভাগ), ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ (বরিশাল বিভাগ), রাশেদ উন নবী খান বিপ্লব (রংপুর বিভাগ), শহিদুল আমিন খসরু (ময়মনসিংহ বিভাগ), সাহাবুদ্দিন ফারুক (কুমিল্লা বিভাগ) এবং হাফিজুর রহমান (ফরিদপুর বিভাগ)।

প্রথম যে কমিটি ঘোষণা করা হয়, তাতে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয় আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েলকে। তিনিই আছেন পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে।

যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন মোট ২১ জনকে। এরা হলেন: সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাদরেজ জামান, কাদের হালিমী, ইলিম মোহাম্মদ নাজমুল আলম, আকতারুজ্জামান বাচ্চু, মোস্তাফিজুর রহমান মনির, আরিফুর রহমান আরিফ, আজগর হায়াত লিমন, মোখলেছুর রহমান, তকদির হোসেন স্বপন, আশ্রাফ উদ্দিন রুবেল, আব্দুল কুদ্দুস, তারিক আহম্মেদ তারেক, মাহাবুব রশিদ মাহবুব, এস এম জাহাঙ্গীর, আহসান হাবিব প্রান্ত, জাকারিয়া আল মামুন, সিরাজুস সালেকিন লিমন, সাইদ উদ্দিন সুমন, সওগাতুল ইসলাম সগীর ও ডি জেড এম হাসান বিন সোহাগ।

কমিটিতে সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে মোট ৩৪ জনকে। এরা হলেন: মহিউদ্দিন মনির, জুলফিকার হোসেন জনি, ফজলুল কবির জুয়েল, সালাউদ্দিন শাহীন, মোকসেদ আলম, রাসেল মাহমুদ, মহিউদ্দিন লোবান, এম জি মাসুম রাসেল, মাহমুদুল বারী, ফরহাদ উদ্দিন, কাজী ইফতেখারুজ্জামান শিমুল, সফিউদ্দিন সেন্টু, রেজাউর রহমান বাবু, মফিদুল ইসলাম, ওয়াহিদুর রহমান বানী, শহীদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান বাচ্চু, সরদার মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সাইদুর রহমান মামুন, আবু জাফর বাদল, যোনাইদ উল্লাহ শোয়েব, আকরাম হোসেন, সেকান্দার আলী ব্যাপারী, সৈয়দ শহিদুল ইসলাম, সরোয়ার হোসেন ভূইয়া রুবেল, ইমরান হোসেন ভূইয়া, সালমা সুলতানা সোমা, জাবেদ জাহাঙ্গীর মুকুল, এ বি এম মুকুল, ইমরুল কায়েস প্রেম, জেড আই কামাল, ফয়সাল আহমেদ খাঁন, এইচ এম জাফর আলি, হাজী নূরুল আলম মোল্লা।

সাংগঠনিক সম্পাদক করা ইয়াসিন আলীকে।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। এদের মধ্যে বিভাগওয়ারি আছেন একজন করে। বাকি ৫৩ জন হলেন: বাহারুল ইসলাম, বারেক ইকবাল, সারোয়ার হোসেন সারু, আকরামুজ্জামান টোকন, বাবুল সারেং, ইফতেখার সেলিম অগ্নি, বেলাল হোসেন, বেলাল উদ্দিন আহম্মেদ, জসিম উদ্দিন, মোকসেদুর রহমান আবির, বশির উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান খোকন, রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ, ফরিদ মিয়া আরমান, আশ্রাফ উদ্দিন জনি, রবিউল ইসলাম পলাশ, রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম মিজান, এইচ এন আশিকুর রহমান, সালেহ আহাম্মদ কাঞ্চন, মাহমুদুল হাসান খোকন, সাজেদুর রহমান পপ্পু, হাসিবুর রহমান মুন্না, একরামুল হক হেলাল, মাহবুবুর রহমান পিন্টু, এইচ এম রাশেদ খান, নাসিমা আক্তার সিমু, মাহাবুবুল হক হেলাল, ফয়েজ আহমেদ সাকিল, সাইফুল সিকদার, ইকবাল হোসেন বাদল, আল ইসলাম ব্যাপারী, মহসিন চৌধুরী রানা, মাসুম ভূইয়া, বদিউল আলম বিপু, রবিউল ইসলাম, খোরশেদ আলম পাটোয়ারী, আনিসুর রহমান, উজ্জ্বল হোসেন, ইকবাল কবির চাকলাদার, আতিকুর রহমান, নাসির উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন সিকদার ডালিম, মো: মামুন, রফিকুল ইসলাম, জাকারিয়া লিটন, আরিফ মেহেদি, মোর্শেদ আলম, নূরে আলম জাবেদ, মজিবুর রহমান, আবু সাঈদ ও আলমগীর হোসেন শাহীন।

বিভাগওয়ারী সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন শরিফ ফেরদৌস (ঢাকা বিভাগ), বেলায়েত হোসেন বুলু (চট্টগ্রাম বিভাগ), জাকির হোসেন রিমন (রাজশাহী বিভাগ), জি এম গালিব ইমতিয়াজ নাহিদ (খুলনা বিভাগ), স্বাগত কিশোর দাস (সিলেট বিভাগ), আমিনুল ইসলাম লিপন (বরিশাল বিভাগ), নুরুজ্জামান নুরু (রংপুর বিভাগ), রফিকুল ইসলাম শামীম (ময়মনসিংহ বিভাগ), নিজাম উদ্দিন কায়সার (কুমিল্লা বিভাগ) ও রুহুল আমিন মুন্সি (ফরিদপুর বিভাগ)।

কমিটির প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে আনিসুর রহমান সুজনকে আর সহ প্রচার সম্পাদক হয়েছেন গোলাম মোর্শেদ রাসেল।

দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামকে। সহ দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে নাজমুল হাসান ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে।

প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন হুমায়ুন কবির। সহ প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন গাজী সুলতান জুয়েল ও মনিরুজ্জামান মনির।

কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন কামরুজ্জামান জাপান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জাহিদুল কবির।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইলতুতমিস সওদাগর, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মমিনুল ইসলাম, দেলোয়ার জাহান রুমী ও গাজী মাসকুরুল আলম চৌধূরী সৌরভ।

সাহিত্য সম্পাদক নিয়াজ হয়েছেন মাখদুম মাসুম বিল্লাহ। সহ সাহিত্য সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হারুন।

ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইউসুফ হোসেন পাটোয়ারী, সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফয়েজ আহমেদ।

প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সালাউদ্দিন মোল্লা।

সহ প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন তুহিন।

তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মনিরুল ইসলাম। সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাজিবুল ইসলাম।

স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আলাউদ্দিন জুয়েল। সহ স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোখলেসুর রহমান।

শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহীনুর নার্গিস। সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহিনুল ওয়াহিদ বাবু ও কামাল হাসান জুয়েল।

সমাজকল্যাণ সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল হান্নান মিয়া। সহ সমাজকল্যাণ সম্পাদক হয়েছেন মাঈন উদ্দিন ইমন।

যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মঞ্জুর মোর্শেদ পলাশ। সহ যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জাকির হোসেন জুয়েল।

মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন তানভির আলম রিমন। সহ মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আকিল মাহামুদ বাবু।

স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাসুদুর রহমান মাসুদ। সহ স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সামসুজ্জামান সামসু।

বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী রহিম। সহ বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান মিঠু।

আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নাসির উদ্দিন শাহীন (যুক্তরাজ্য)। অমি ফেরদৌস (অস্ট্রেলিয়া), সেলিম হোসেন (ইউরোপ), মাকসুদুল হক চৌধুরী (আমেরিকা), আসলাম ফকির লিটন (ফিনল্যান্ড), হাবিবুর রহমান রতন (মালয়েশিয়া), এরশাদ আহমেদ (মধ্যপ্রাচ্য) ও আসাদ মুরাদ তালুকদার (আমেরিকা)।

সহ আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাইফুল ইসলাম জুয়েল (সাউথ আফ্রিকা)।

তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আতিকুল ইসলাম রিপন। সহ তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহাকুল ইসলাম সবুজ।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আমিনুল ইসলাম তালুকদার মোহসিন। সহ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক শাহ আলম তপু।

শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোজ্জাম্মেল হক মৃধা।সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এ এ এম শফি মাহমুদ জুয়েল।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্যোগ বার্তা প্রচার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহজালাল। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুর্তজা বশির আপেল। সহ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গাজী শহিদুজ্জামান মিন্টু।

নির্যাতিত নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আনোয়ার হোসেন। সহ নির্যাতিত নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আতিকুর রহমান আতিক।

ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাফায়াত হোসেন রিপন। সহ ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এইচ এম মাসুদ।

কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফয়েজ উল্লাহ ফয়েজ। সহ কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো: ইলিয়াস।

আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গোলাম জিলানী টিপু। সহ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারূনুর রশিদ।

অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুশফিকুর রহমান লেলিন। সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আরজ আলী শান্ত।

সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মির্জা ইয়াছিন। সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এইচ এম ওয়াহিদুজ্জামান রাজন।

সমবায় সম্পাদক হয়েছেন মোশারফ হোসেন মশু। সহ সমবায় সম্পাদক হয়েছেন এম আর গণি মোস্তফা।

নাট্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এস এম সোলায়মান সোহেল। সহ নাট্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মহিরুল ইসলাম টিপু।

মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহিনুর সাগর।সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুমি চৌধুরী।

শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মজিবুল্লাহ মজিব। সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হারুন।

পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাজেদুল হক। সহ পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাহাবুবুল ইসলাম মিল্টন।

ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মারুফ আহমেদ সিদ্দিকি। সহ ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মফিজুল ইসলাম টুকু।

প্রশিক্ষণ ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু সাঈদ। সহ প্রশিক্ষণ ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইসতিয়াক আহমেদ মানিক।

পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আসাদুজ্জামান আসাদ। সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুক্তার হোসেন।

কৃষি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এম জেড আই জহির। সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জসিম উদ্দিন সরকার।

তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফরিদ হোসেন। সহ তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হিরন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাহাবুদ্দিন সাবু। সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নূর আমিন লালন।

মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন দাউদুল ইসলাম মিশন। সহ মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোমিনুর রহমান মালিতা।

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাসুম বিল্লাহ। সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল মান্নান।

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গোলাম কিবরিয়া শিপু। সহ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোস্তফা সারোয়ার সোহান।

প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নোমান হাসনাত। সহ প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রায়হান আহমেদ রাহি।

গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মিজানুর রহমান লিমন। সহ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু ফয়সাল জেহাদ।

সম্মানিত সদস্য হয়েছেন বীথিকা বিনতে হোসাইন।

বাকি ১০১ জন হয়েছেন সদস্য। এদের মধ্যে সহ সভাপতি পদমর্যাদার আছেন এস এম জিলানী ও ফকরুল ইসলাম রবিন।

যুগ্ম সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য আছেন নজরূল ইসলাম, গাজী রেজওয়ান উল হোসেন রিয়াজ, হারুনুর রশিদ হারুন।

সহ সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য আছেন সাইদুল ইসলাম, সাদ মোর্শেদ পাপ্পা সিকদার, আব্দুল কাদের ঝিলন, আজিজুর রহমান মুসাব্বির, আবদুর রহমান বাবুল ও ইদ্রিস মিয়াজী মোহন।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য হয়েছেন তালুকদার অমিত হাসান হাফিজ, বাহার মিয়া, তরিকুল ইসলাম ঝলক, আনোয়ার সাদাত সায়েম, নাসির উদ্দিন, আবুল কাউসার আশা, আনোয়ার হোসেন রাজেশ, নাজমুল হাসান অভি, শাহাদাত হোসেন শাহীন, মাহাবুবুর রহমান, নূরুল আলম, শাহরিয়ার শামস কেনেডি, আব্দুল্লাহ আল কায়েস, সিদ্দিক মোল্লা।

বাকিদের মধ্যে সবাই সাধারণ সদস্য। এরা হলেন: আবু হানিফ, হুমায়ুন কবির শিপন, শহিদুর রহমান বাবলু, হোসেন হায়দার (জাপান), জিয়াউল হক মিশন (আমেরিকা), আবুল হোসেন (ইউ কে), নাহিদুল ইসলাম জুয়েল, মাসুদুর রহমান খাদেম, সদস্য আলি হোসেন, দেওয়ান জাকির হোসেন লোবান, শরিফ হোসেন, নূরুল আলম সিদ্দিকী, আবু সাঈদ, মহিউদ্দিন মৃধা, ইফতেখার আলম ফারুক, এজাজুল হক মিরাজ, জহিরুল ইসলাম জহির, তুহিন শাহ, শৈবাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা শওকত, কবির হোসেন, আশ্রাফুর রহমান হিরণ, আব্দুল আলিম, জয়নাল আবেদিন ভূঁইয়া, নুরুল হক, রাশেদুল কবির রাসেল, শিহাব আহমেদ, আবু সালেহ, মঞ্জুর হোসেন মোল্লা, মির্জা মহসিন, শামীম হোসেন, ইসহাক আহমেদ চৌধূরী মামনুল, ওয়াহেদ উল্লাহ, হেলাল উদ্দিন, শফিকুল ইসলাম বাদল, মোস্তাফিজুর রহমান এলবার্ট, মনিরুজ্জামান মুন্না, তোফায়েল আহমেদ, তৌহিদুল ইসলাম টিটু, ফয়সাল মাহমুদ তালুকদার, ওমর ফারুখ, আলমগীর হোসেন, হানিফ তপন, ইলিয়াস হোসেন আরজু, সাইদুজ্জামান লাল্টু, ফয়সাল আহমেদ পলাশ, কে এম রফিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান মজুমদার, সৈয়দ সাজ্জাদ মোর্শেদ সোহান, আমির খাঁন, নূরে আলম দুলাল

৩২৭. সদস্য লুৎফর রহমান খাঁন, মাসুদুর রহমান, আরিফুর রহমান তুষার, অলিউর রহমান রিয়াজ, এমদাদুল হক মোল্লা, খাঁন রাজিব হোসেন রাজু, সোহরাব হোসেন, ইমামুল ইসলাম ইমাম, তরিকুল ইসলাম তারেক, নাদিম হোসেন, রিপন মিয়া, সালাউদ্দিন কাদের, আলমগীর হোসেন, এম নাহিদ হাসান, মনিরুজ্জামান মনির, বি এম বাদল ব্যাপারী, আব্দুল মালেক, ন্সী আলম তিথি, সরোয়ার হোসেন, নাজমুল হাসান খাঁন রাহাত, সদস্য রফিকুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন মারুফ, দেওয়ান মো. সাইফুল আজম বাবু, সদস্য আওলাদ হোসেন ও আনোয়ার হোসেন পিকু।

আরও পড়ুন:
বিএনপির বক্তব্যে জার্মান দূতের অসন্তোষ
বিএনপি ক্ষমতালোভী ফ্যাসিবাদী: কাদের
পাগলে দেশ ভরে গেছে, পাগলমুক্ত করতে হবে: গয়েশ্বর
আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবে না: দুদককে রিজভী
গাধার মতো জল ঘোলা করে বিএনপি নির্বাচনে আসবে: কাদের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
BNP submitted feedback on the July certificate

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দিল বিএনপি

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দিল বিএনপি

জুলাই সনদের খসড়া পর্যালোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে নিজেদের মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় দলটির পক্ষ থেকে এই মতামত জমা দেওয়া হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছিল দলটি ২১ আগস্ট তাদের মতামত জমা দেবে।

এদিকে জুলাই সনদের মতামত জমাদানের সময় আগামী ২২ আগস্ট বিকেল ৩টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। গতকাল বুধবার এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে গত শনিবার মতামত চেয়ে জুলাই সনদের খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সনদের পটভূমিতে পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ড এবং ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় প্রস্তাবে বলা হয়েছে, এই সনদের কোনো বিধান, প্রস্তাব ও সুপারিশ সাংবিধানিক ও আইনগতভাবে বলবৎ হিসেবে গণ্য হবে বিধায় এর বৈধতা, প্রয়োজনীয়তা কিংবা জারির কর্তৃত্ব সম্পর্কে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না।

জুলাই সনদের যেসব সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য বলে বিবেচিত, সেগুলো কোনো প্রকার কালক্ষেপণ না করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করবে, তা বলা হয়েছে।

ঐকমত্য কমিশন বলছে, সনদে এমন অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলো কোনো কোনো দল একমত হননি। সেসব বিষয়ে দলগুলো নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন।

ওই সব বিষয়ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের বিষয়গুলোও উল্লেখ করা হয়েছে জুলাই সনদের খসড়ায়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
People in the country do not want PR method Mirza Fakhrul

দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি চায় না: মির্জা ফখরুল

রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি চায় না: মির্জা ফখরুল

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। থাইল্যান্ড থেকে চিকিৎসা শেষে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষ নয় বিএনপি এমনটা জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, পিআর পদ্ধতিতে এদেশের মানুষ অভ্যস্ত নয়, এতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না। দেশে যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট আছে তা থেকে উদ্ধারের একমাত্র পথ হচ্ছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন।

তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ নির্বাচন চায়, সংকট নিরসনের একমাত্র পথ দ্রুত নির্বাচন। যারা সংস্কার চাচ্ছে না, সেটা তাদের দলের ব্যাপার।

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, ‘সবার অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হোক, এটাই প্রত্যাশা।’

এর আগে গত বুধবার সকালে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে স্ত্রীসহ চিকিৎসার জন্য ঢাকা ত্যাগ করেন তিনি। দেশে ফিরে সুস্থ আছেন বলেও জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The inauguration of the Naogaon District BNP biennial conference will be led by the leadership?

উদ্বোধন হলো নওগাঁ জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন; কারা আসবে নেতৃত্বে?

উদ্বোধন হলো নওগাঁ জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন; কারা আসবে নেতৃত্বে?

নওগাঁ জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার ১১ আগষ্ট দুপুর ১ টায় নওগাঁ কনভেনশন সেন্টারে এই সম্মেলনের অধিবেশনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন বিএনপির রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম

উদ্বোধনের শুরুতেই জাতীয় সংগীত ও দলীয় গান পরিবেশন করে সন্মান প্রদর্শন করা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে সকল শহীদ ও জুলাই আন্দোলনে সকল শহীদদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি নতুনভাবে দল পরিচালনার পাশাপাশি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন।

প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম ও এ এইচ এম ওবায়দুর রহমান চন্দন।

এদিন বিকেল ৩টা থেকে শুরু হবে ভোট গ্রহণ। চলবে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত। কাউন্সিলে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং দুটি সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জেলার ১৪টি ইউনিটের ১ হাজার ৪১৪ ভোটার গোপন ব্যালটে জেলা বিএনপির নেতৃত্ব নির্ধারণ করবেন।

কাজেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের গুরুত্বপূর্ণ পদ কারা পাচ্ছেন, কারা হাসবে জয়ের হাসি, কাদের নেতৃত্বে চলবে জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের সাংগঠনিক কার্যক্রম তা নিয়ে চলছে গুঞ্জন।

দীর্ঘ ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। এতদিন নানা সীমাবদ্ধতায় সম্মেলন করতে না পারলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বেশ ঘটা করে সম্মেলনের আয়োজন করেছে দলটি। তাই সম্মেলন ঘিরে পুরো শহর সেজেছে নতুন কমিটির নেতৃত্বে আসা নেতাদের ছবি, ব্যানার, ফেস্টুন আর বিলবোর্ডে। এই সম্মেলন ঘিরে ১৭ বছর হামলা, মামলা, নির্যাতন ও কারাবরনে জর্জরিত নেতাকর্মীরা ফিরে পেয়েছেন প্রাণচাঞ্চল্য। কর্মীরাও মুখে আছেন নতুন নেতৃত্ব বাছাইয়ে।

এই সম্মেলনে নেতৃত্বে কারা আসছেন এ নিয়ে তৃনমূল থেকে শুরু করে শহরের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। অনেক নেতাকর্মী ভাবছেন নতুন নেতৃত্ব আসবে, আবার কেউ কেউ ভাবছেন ধারাবাহিক নেতার মধ্যে দুই একজন জয়ী হতে পারেন।

তবে নেতাকর্মীরা বলছেন, যারা বিএনপির রাজনীতিতে রাজপথে ছিলেন, রাজপথ থেকে উঠে এসেছেন, রাজনীতিতে যাদের দলীয় পরিচয় বেশি, যারা কর্মী বান্ধব তারাই আসুক নেতৃত্বে। দলের দুর্দিনে যারা ত্যাগ স্বীকার করেছেন, নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন তারা যেন সঠিক মূল্যায়ন পান। এছাড়াও সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নতুন করে দলকে পুনরুজ্জীবিত ও সুসংগঠিত করে আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে বিজয়ী করতে ভূমিকা রাখবে এমন নেতৃত্ব চান নেতাকর্মীরা।

দলীয় সুত্রে জানা যায়, সর্বশেষ ২০১০ সালে জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচিত হন সামসুজ্জোহা খান, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন মামুনুর রহমান রিপন। ২০১৫ সালে ওই কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর সম্মেলনের মাধ্যমে আর কোনো কমিটি গঠন হয়নি।

এরপর ২০২২ সালে আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নুকে আহ্বায়ক ও বায়েজিদ হোসেন পলাশকে সদস্য সচিব করে গঠিত আহ্বায়ক কমিটির মাধ্যমে জেলা বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রম চলছিল।

পট পরিবর্তনের পর বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুসারে, ঘোষিত সম্মেলন উপলক্ষে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। গত রোববার (৩ আগষ্ট) তফসিল ঘোষণা করেন সম্মেলন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী ও বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা। পরের দিন সোমবার জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক এই দুইটি পদপ্রত্যাশী প্রার্থীদের মধ্যে মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হয়। একই দিনে মনোনয়নপত্র জমা, যাচাই-বাছাই ও চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়।

উল্লেখ, সভাপতি পদপ্রত্যাশীরা হলেন- জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজমুল হক সনি, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মাষ্টার হাফিজুর রহমান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান তুহিন, পৌর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবদুস শুকুর, জেলা বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ এস এম মামুনুর রহমান ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য এ বি এম আমিনুর রহমান।

সাধারণ সম্পাদক পদ পাওয়ার জন্য লড়ছেন চারজন। তারা হলেন- জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব বায়েজিদ হোসেন পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রহমান রিপন, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম ও আমিনুল হক বেলাল। এবং সাংগঠনিক সম্পাদকের দুটি পদের জন্য আটজন মনোনয়ন তুলেছেন। তারা হলেন শফিউল আজম (ভিপি) রানা, নূর-ই আলম, ফরিদুজ্জামান, খায়রুল আলম, শবনম মোস্তারী, সুলতান মামুনুর রশিদ, কামরুজ্জামান কামাল ও জহুরুল হক।

এদিকে এই সম্মেলনের আগের দিন রোববার (১০ আগস্ট) দুপুর ২টায় নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে সম্মেলনের কাউন্সিলর বা ভোটার তালিকাকে ‘বিতর্কিত’ উল্লেখ করে সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি নেতা আমিনুল ইসলাম বেলাল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Mirza Fakhrul the top five leaders of the BNP will be going to the July Declaration

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি’র শীর্ষ ৫ নেতা

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি’র শীর্ষ ৫ নেতা

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন বিএনপি’র শীর্ষ ৫ জন নেতা। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে স্থায়ী কমিটির ৫ সদস্য এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন।

বিএনপি’র মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অন্যান্য সদস্যরা হলেন- বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ডক্টর আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও সালাহউদ্দিন আহমদ।

এদিকে, সোমবার রাতে বিএনপি’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকটি রাজধানীর গুলশানে বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে রাত সাড়ে ৮টায় শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১০টায় শেষ হয়।

বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Khaleda Zia and Tareq Rahman are expected to surround the BNP leader

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঘেরাও করতে চাওয়া সেই বিএনপি নেতা বহিষ্কার

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঘেরাও করতে চাওয়া সেই বিএনপি নেতা বহিষ্কার বহিষ্কৃত নেতার ছবি

বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঘেরাও করতে চাওয়া নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানার বিএনপির সদস্য লুৎফর রহমান খোকাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা চিঠিতে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়। তবে বহিষ্কারের বিষয়টি বুধবার সকালে প্রকাশ পায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীব। তিনি বলেন, বহিষ্কারের তথ্যটি সঠিক।

চিঠিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং দলীয় নীতি, আদর্শ ও সংহতির পরিপন্থি কার্যকলাপের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানার বিএনপির সদস্য লুৎফর রহমান খোকাকে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

এর আগে, গত ২৩ জুলাই বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার ফতুল্লায় সোনালি সংসদ মাঠে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন লুৎফর রহমান খোকা। তিনি বলেন, শাহ আলমের (নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী) জন্য আমরা নমিনেশন আনবো। প্রয়োজনে আমরা আত্মাহুতি দেবো কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে। তারেক রহমান ও দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে ও বিএনপির মহাসচিবকে ঘেরাও করবো।

তিনি বলেন, বিএনপির সর্বোচ্চ মহলকে পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই, ফতুল্লাকে নিয়ে যদি কোনো ষড়যন্ত্র করা হয়, তাহলে কাউকে ছাড়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, এখানে কোনো জোট চলবে না। এই খেলা আর খেলবেন না। ধানের শীষ ছাড়া ফতুল্লায় কিছু চলবে না। ফতুল্লার জনগণের আবেগ, আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ছিনিমিনি খেলবেন না। ফতুল্লার মানুষদের প্রিয় নেতা শাহ আলমকে বাদ দিয়ে এখানে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া মানেই জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা।

এদিকে এই ঘটনার দুই দিন পর বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ঘেরাও করার মন্তব্যটি সঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেন লুৎফর রহমান খোকা। তিনি বলেন, মন্তব্যটি স্লিপ অব টাং বলতে পারেন। নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের প্রায় ৮০ ভাগ ভোটার বিএনপির। এখানে যদি জোটের অন্য কাউকে দেওয়া হয়, তাহলে সেটা ভোটারদের জন্য কষ্টদায়ক। বিষয়টি কেন্দ্রকে বোঝাতে গিয়ে একটু বেশি বলে ফেলেছি। এটা আমার ঠিক হয়নি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The actual reform is not possible without the elected representative Fakhrul

নির্বাচিত প্রতিনিধি ছাড়া প্রকৃত সংস্কার সম্ভব নয়: ফখরুল

নির্বাচিত প্রতিনিধি ছাড়া প্রকৃত সংস্কার সম্ভব নয়: ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জনগণের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত না করে এবং একটি সঠিক গণতান্ত্রিক কাঠামো জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা না করে কোনও প্রকৃত সংস্কার সম্ভব নয়।

শুক্রবার (২৫ জুলাই) এক আলোচনাসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি তাদের সমালোচনা করেন যারা মনে করেন, সংস্কার রাতারাতি বা কয়েকটি বৈঠকের মধ্য দিয়েই হয়ে যেতে পারে। তিনি বলেন, ‘সংস্কার একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।’

বিএনপি নেতা বলেন, যদি সরকার মনে করে যে, তারা চাইলেই কাল থেকে পুলিশ ঘুষ নেওয়া বন্ধ করে দেবে, তাহলে সেটা হবে না। ‘আপনাকে এমন একটি কাঠামো তৈরি করতে হবে যেখানে ঘুষ নেওয়াকে নিরুৎসাহিত করা হয়।’

জিয়া পরিষদ এই আলোচনাসভার আয়োজন করে, যার শিরোনাম ছিল ‘জুলাই অভ্যুত্থান: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’। এটি গত বছরের গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়।

ফখরুল দেশের উন্নয়নে বাধা হিসেবে বিদ্যমান আমলাতন্ত্রকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের আমলাতন্ত্র উন্নয়নের একটি বড় বাধা। এটি একটি নেতিবাচক আমলাতন্ত্র এবং এটিকে একটি ইতিবাচক কাঠামোয় রূপান্তর করতে হবে। তা করতে হলে মূলত জনগণকে এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।’

বিএনপি নেতা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত জনগণের কাছে ফিরে যাওয়া, তাদের চাহিদা বোঝা এবং সেই চাহিদাকে রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রতিফলিত করা।

নির্বাচন চাওয়ার কারণে বিএনপিকে ঘিরে চলমান সমালোচনার প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘আমরা নির্বাচন নিয়ে কথা বলা শুরু করতেই বলা হলো, বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়। কিন্তু কেউ কি ভেবে দেখেছে, আমরা কেন নির্বাচন চাই?’

তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, নির্বাচন ছাড়া প্রকৃত জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করা যায় না। ‘আর যদি প্রতিনিধি না থাকে, তাহলে তারা কীভাবে সংসদে যাবে? আর যদি নির্বাচিত সংসদ না থাকে, তাহলে কীভাবে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে?’

ফখরুল বলেন, ‘আপনি দেশ চালাতে বাড়ি ও বিদেশ থেকে কয়েকজন লোক ভাড়া করে আনতে পারেন না। এটি সম্ভব নয়।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Every crisis in the country must deal with solidarity from unity Tareq Rahman

ঐক্যবদ্ধ থেকে দেশের প্রতিটি সংকটকে সংহতি নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে : তারেক রহমান

ঐক্যবদ্ধ থেকে দেশের প্রতিটি সংকটকে সংহতি নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে : তারেক রহমান

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং প্রতিটি সংকটকে সংহতি নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলেন, জাতির এই শোকের সময়ে আমি সকল গণতন্ত্রপন্থী সহযোদ্ধার প্রতি শান্ত ও সংহত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, বিভেদমূলক সংঘাত কিংবা জনতার উচ্ছৃঙ্খল আচরণ বন্ধ করতে হলে আমাদের সহনশীলতা ও আত্মসংযমের ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

তারেক রহমান বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র রাজনৈতিক সংগঠনের কিছু সদস্যের মাধ্যমে জনতা ও পুলিশের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টির এবং সহিংসতা উসকে দেওয়ার উদ্বেগজনক খবর পাওয়া যাচ্ছে। এসব গোষ্ঠীকে অনুরোধ করব, বাংলাদেশের ইতিহাসের এমন একটি শোকাবহ মুহূর্তকে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকুন। এর পরিবর্তে জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং সহানুভূতি ও সংহতি প্রদর্শনের দিকেই আমাদের মনোযোগ দেওয়া উচিত।

তিনি বলেন, আমাদের শক্তি ব্যয় হোক নিখোঁজ প্রিয়জনদের খুঁজে বের করা, নিহতদের সঠিকভাবে তালিকাভুক্ত করা, আহতদের সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিত করা এবং বিমান দুর্ঘটনার মূল কারণ নির্ধারণে কর্তৃপক্ষকে নিরপেক্ষ ও কার্যকর তদন্তের সুযোগ করে দেওয়ার কাজে।

তারেক রহমান বলেন, প্রাণহানির শিকার নিরীহ ব্যক্তিবর্গ এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর পাশে রয়েছে আমাদের হৃদয়ের গভীর সহানুভূতি। বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং প্রতিটি সংকটকে সংহতি নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে।

মন্তব্য

p
উপরে