× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Three years after the end of the term the volunteer group has a huge full committee
google_news print-icon

মেয়াদ শেষের তিন বছর পর স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাউস ‘পূর্ণাঙ্গ কমিটি’

মেয়াদ-শেষের-তিন-বছর-পর-স্বেচ্ছাসেবক-দলের-ঢাউস-পূর্ণাঙ্গ-কমিটি
পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
এই কমিটি কেবল ঢাউস এমন নয়, আরও কিছু নজিরবিহীন ঘটনাও দেখা গেছে। কমিটিতে সহসভাপতি করা হয়েছে ২৯ জনকে। আর সদস্য করা হয়েছে এমন দুই জনকেও মর্যাদা দেয়া হয়েছে সহসভাপতির। সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আরও ৬ জন সদস্যকে দেয়া হয়েছে একই মর্যাদা। সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। আবার একই মর্যাদার সদস্য করা হয়েছে ১৪ জনকে।

সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষণার চার বছর পর ‘আংশিক কমিটি’ ঘোষণার আরও দুই বছর পর এবার ৩৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করল বিএনপির সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল।

২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর শফিউল বারী বাবুকে সভাপতি ও আবদুল কাদের ভূইয়া জুয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটির মেয়াদ ছিল তিন বছর।

২০১৯ সালের অক্টোবরের মধ্যে নতুন নেতাদের হাতে কমিটির দায়িত্ব দেয়ার কথা। অথচ এর প্রায় এক বছর পর ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করা হয় সংগঠনের ১৮৬ সদস্যের ‘আংশিক’ কমিটি। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এর আগে ২৮ জুলাই মারা যান সভাপতি শফিউল বারী বাবু।

বুধবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার তথ্য জানানো হয়।

এই কমিটি কেবল ঢাউস এমন নয়, আরও কিছু নজিরবিহীন ঘটনাও দেখা গেছে। কমিটিতে সহসভাপতি করা হয়েছে ২৯ জনকে। আর সদস্য করা হয়েছে এমন দুই জনকেও মর্যাদা দেয়া হয়েছে সহসভাপতির।

সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আরও ৬ জন সদস্যকে দেয়া হয়েছে একই মর্যাদা।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। আবার একই মর্যাদার সদস্য করা হয়েছে ১৪ জনকে।

বাবুর মৃত্যুর পর তার নেতৃত্বে থাকা কমিটির সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান পান স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির দায়িত্ব।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হয়েছেন ২৯ জন। এদের মধ্যে আবার বিভাগভিত্তিক সহসভাপতি করা হয়েছে ১০ জনকে।

বিভাগভিত্তিক বাদে সহসভাপতিরা হলেন: গোলাম সরোয়ার, আসাদুজ্জামান নেসার, আনু মোহাম্মদ শামীম আজাদ, আজহারুল হক মুকুল, এ বি এম পারভেজ রেজা, শাহাবুদ্দিন মুন্না, ইকবাল আনসারী টিপু, চৌধুরী ওয়াহিদুর রহমান চয়ন, সুলতান মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন, মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, ওয়াহিদ ইমতিয়াজ বকুল, আসফ কবির চৌধুরী শ্বাশত, শরিফুল ইসলাম দুলু, জামাল হোসাইন তালুকদার, রফিক হাওলাদার, জামির হোসেন, এমদাদুল হক এমদাদ, আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল এবং এ কে এম আবুল কালাম আজাদ।

বিভাগভিত্তিক সহসভাপতি হয়েছেন: আরিফ হোসেন হাওলাদার (ঢাকা বিভাগ), শওকত আজম খাজা (চট্টগ্রাম বিভাগ), নুসরাত এলাহী রিজভী (রাজশাহী বিভাগ), তৈয়বুর রহমান (খুলনা বিভাগ), ফরহাদ চৌধুরী শামীম (সিলেট বিভাগ), ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ (বরিশাল বিভাগ), রাশেদ উন নবী খান বিপ্লব (রংপুর বিভাগ), শহিদুল আমিন খসরু (ময়মনসিংহ বিভাগ), সাহাবুদ্দিন ফারুক (কুমিল্লা বিভাগ) এবং হাফিজুর রহমান (ফরিদপুর বিভাগ)।

প্রথম যে কমিটি ঘোষণা করা হয়, তাতে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয় আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েলকে। তিনিই আছেন পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে।

যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন মোট ২১ জনকে। এরা হলেন: সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাদরেজ জামান, কাদের হালিমী, ইলিম মোহাম্মদ নাজমুল আলম, আকতারুজ্জামান বাচ্চু, মোস্তাফিজুর রহমান মনির, আরিফুর রহমান আরিফ, আজগর হায়াত লিমন, মোখলেছুর রহমান, তকদির হোসেন স্বপন, আশ্রাফ উদ্দিন রুবেল, আব্দুল কুদ্দুস, তারিক আহম্মেদ তারেক, মাহাবুব রশিদ মাহবুব, এস এম জাহাঙ্গীর, আহসান হাবিব প্রান্ত, জাকারিয়া আল মামুন, সিরাজুস সালেকিন লিমন, সাইদ উদ্দিন সুমন, সওগাতুল ইসলাম সগীর ও ডি জেড এম হাসান বিন সোহাগ।

কমিটিতে সহ সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে মোট ৩৪ জনকে। এরা হলেন: মহিউদ্দিন মনির, জুলফিকার হোসেন জনি, ফজলুল কবির জুয়েল, সালাউদ্দিন শাহীন, মোকসেদ আলম, রাসেল মাহমুদ, মহিউদ্দিন লোবান, এম জি মাসুম রাসেল, মাহমুদুল বারী, ফরহাদ উদ্দিন, কাজী ইফতেখারুজ্জামান শিমুল, সফিউদ্দিন সেন্টু, রেজাউর রহমান বাবু, মফিদুল ইসলাম, ওয়াহিদুর রহমান বানী, শহীদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান বাচ্চু, সরদার মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সাইদুর রহমান মামুন, আবু জাফর বাদল, যোনাইদ উল্লাহ শোয়েব, আকরাম হোসেন, সেকান্দার আলী ব্যাপারী, সৈয়দ শহিদুল ইসলাম, সরোয়ার হোসেন ভূইয়া রুবেল, ইমরান হোসেন ভূইয়া, সালমা সুলতানা সোমা, জাবেদ জাহাঙ্গীর মুকুল, এ বি এম মুকুল, ইমরুল কায়েস প্রেম, জেড আই কামাল, ফয়সাল আহমেদ খাঁন, এইচ এম জাফর আলি, হাজী নূরুল আলম মোল্লা।

সাংগঠনিক সম্পাদক করা ইয়াসিন আলীকে।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে ৬৩ জনকে। এদের মধ্যে বিভাগওয়ারি আছেন একজন করে। বাকি ৫৩ জন হলেন: বাহারুল ইসলাম, বারেক ইকবাল, সারোয়ার হোসেন সারু, আকরামুজ্জামান টোকন, বাবুল সারেং, ইফতেখার সেলিম অগ্নি, বেলাল হোসেন, বেলাল উদ্দিন আহম্মেদ, জসিম উদ্দিন, মোকসেদুর রহমান আবির, বশির উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান খোকন, রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ, ফরিদ মিয়া আরমান, আশ্রাফ উদ্দিন জনি, রবিউল ইসলাম পলাশ, রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম মিজান, এইচ এন আশিকুর রহমান, সালেহ আহাম্মদ কাঞ্চন, মাহমুদুল হাসান খোকন, সাজেদুর রহমান পপ্পু, হাসিবুর রহমান মুন্না, একরামুল হক হেলাল, মাহবুবুর রহমান পিন্টু, এইচ এম রাশেদ খান, নাসিমা আক্তার সিমু, মাহাবুবুল হক হেলাল, ফয়েজ আহমেদ সাকিল, সাইফুল সিকদার, ইকবাল হোসেন বাদল, আল ইসলাম ব্যাপারী, মহসিন চৌধুরী রানা, মাসুম ভূইয়া, বদিউল আলম বিপু, রবিউল ইসলাম, খোরশেদ আলম পাটোয়ারী, আনিসুর রহমান, উজ্জ্বল হোসেন, ইকবাল কবির চাকলাদার, আতিকুর রহমান, নাসির উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন সিকদার ডালিম, মো: মামুন, রফিকুল ইসলাম, জাকারিয়া লিটন, আরিফ মেহেদি, মোর্শেদ আলম, নূরে আলম জাবেদ, মজিবুর রহমান, আবু সাঈদ ও আলমগীর হোসেন শাহীন।

বিভাগওয়ারী সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন শরিফ ফেরদৌস (ঢাকা বিভাগ), বেলায়েত হোসেন বুলু (চট্টগ্রাম বিভাগ), জাকির হোসেন রিমন (রাজশাহী বিভাগ), জি এম গালিব ইমতিয়াজ নাহিদ (খুলনা বিভাগ), স্বাগত কিশোর দাস (সিলেট বিভাগ), আমিনুল ইসলাম লিপন (বরিশাল বিভাগ), নুরুজ্জামান নুরু (রংপুর বিভাগ), রফিকুল ইসলাম শামীম (ময়মনসিংহ বিভাগ), নিজাম উদ্দিন কায়সার (কুমিল্লা বিভাগ) ও রুহুল আমিন মুন্সি (ফরিদপুর বিভাগ)।

কমিটির প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে আনিসুর রহমান সুজনকে আর সহ প্রচার সম্পাদক হয়েছেন গোলাম মোর্শেদ রাসেল।

দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামকে। সহ দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে নাজমুল হাসান ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে।

প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন হুমায়ুন কবির। সহ প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন গাজী সুলতান জুয়েল ও মনিরুজ্জামান মনির।

কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন কামরুজ্জামান জাপান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জাহিদুল কবির।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইলতুতমিস সওদাগর, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মমিনুল ইসলাম, দেলোয়ার জাহান রুমী ও গাজী মাসকুরুল আলম চৌধূরী সৌরভ।

সাহিত্য সম্পাদক নিয়াজ হয়েছেন মাখদুম মাসুম বিল্লাহ। সহ সাহিত্য সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হারুন।

ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইউসুফ হোসেন পাটোয়ারী, সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফয়েজ আহমেদ।

প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সালাউদ্দিন মোল্লা।

সহ প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন তুহিন।

তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মনিরুল ইসলাম। সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাজিবুল ইসলাম।

স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আলাউদ্দিন জুয়েল। সহ স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোখলেসুর রহমান।

শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহীনুর নার্গিস। সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহিনুল ওয়াহিদ বাবু ও কামাল হাসান জুয়েল।

সমাজকল্যাণ সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল হান্নান মিয়া। সহ সমাজকল্যাণ সম্পাদক হয়েছেন মাঈন উদ্দিন ইমন।

যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মঞ্জুর মোর্শেদ পলাশ। সহ যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জাকির হোসেন জুয়েল।

মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন তানভির আলম রিমন। সহ মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আকিল মাহামুদ বাবু।

স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাসুদুর রহমান মাসুদ। সহ স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সামসুজ্জামান সামসু।

বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী রহিম। সহ বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান মিঠু।

আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নাসির উদ্দিন শাহীন (যুক্তরাজ্য)। অমি ফেরদৌস (অস্ট্রেলিয়া), সেলিম হোসেন (ইউরোপ), মাকসুদুল হক চৌধুরী (আমেরিকা), আসলাম ফকির লিটন (ফিনল্যান্ড), হাবিবুর রহমান রতন (মালয়েশিয়া), এরশাদ আহমেদ (মধ্যপ্রাচ্য) ও আসাদ মুরাদ তালুকদার (আমেরিকা)।

সহ আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাইফুল ইসলাম জুয়েল (সাউথ আফ্রিকা)।

তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আতিকুল ইসলাম রিপন। সহ তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহাকুল ইসলাম সবুজ।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আমিনুল ইসলাম তালুকদার মোহসিন। সহ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক শাহ আলম তপু।

শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোজ্জাম্মেল হক মৃধা।সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এ এ এম শফি মাহমুদ জুয়েল।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্যোগ বার্তা প্রচার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহজালাল। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুর্তজা বশির আপেল। সহ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গাজী শহিদুজ্জামান মিন্টু।

নির্যাতিত নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আনোয়ার হোসেন। সহ নির্যাতিত নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আতিকুর রহমান আতিক।

ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাফায়াত হোসেন রিপন। সহ ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এইচ এম মাসুদ।

কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফয়েজ উল্লাহ ফয়েজ। সহ কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো: ইলিয়াস।

আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গোলাম জিলানী টিপু। সহ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারূনুর রশিদ।

অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুশফিকুর রহমান লেলিন। সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আরজ আলী শান্ত।

সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মির্জা ইয়াছিন। সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এইচ এম ওয়াহিদুজ্জামান রাজন।

সমবায় সম্পাদক হয়েছেন মোশারফ হোসেন মশু। সহ সমবায় সম্পাদক হয়েছেন এম আর গণি মোস্তফা।

নাট্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এস এম সোলায়মান সোহেল। সহ নাট্য বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মহিরুল ইসলাম টিপু।

মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহিনুর সাগর।সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুমি চৌধুরী।

শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মজিবুল্লাহ মজিব। সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হারুন।

পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাজেদুল হক। সহ পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাহাবুবুল ইসলাম মিল্টন।

ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মারুফ আহমেদ সিদ্দিকি। সহ ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মফিজুল ইসলাম টুকু।

প্রশিক্ষণ ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু সাঈদ। সহ প্রশিক্ষণ ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইসতিয়াক আহমেদ মানিক।

পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আসাদুজ্জামান আসাদ। সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মুক্তার হোসেন।

কৃষি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন এম জেড আই জহির। সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জসিম উদ্দিন সরকার।

তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফরিদ হোসেন। সহ তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হারুনুর রশিদ হিরন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সাহাবুদ্দিন সাবু। সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নূর আমিন লালন।

মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন দাউদুল ইসলাম মিশন। সহ মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোমিনুর রহমান মালিতা।

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাসুম বিল্লাহ। সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল মান্নান।

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন গোলাম কিবরিয়া শিপু। সহ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মোস্তফা সারোয়ার সোহান।

প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন নোমান হাসনাত। সহ প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রায়হান আহমেদ রাহি।

গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মিজানুর রহমান লিমন। সহ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু ফয়সাল জেহাদ।

সম্মানিত সদস্য হয়েছেন বীথিকা বিনতে হোসাইন।

বাকি ১০১ জন হয়েছেন সদস্য। এদের মধ্যে সহ সভাপতি পদমর্যাদার আছেন এস এম জিলানী ও ফকরুল ইসলাম রবিন।

যুগ্ম সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য আছেন নজরূল ইসলাম, গাজী রেজওয়ান উল হোসেন রিয়াজ, হারুনুর রশিদ হারুন।

সহ সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য আছেন সাইদুল ইসলাম, সাদ মোর্শেদ পাপ্পা সিকদার, আব্দুল কাদের ঝিলন, আজিজুর রহমান মুসাব্বির, আবদুর রহমান বাবুল ও ইদ্রিস মিয়াজী মোহন।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক পদমর্যাদার সদস্য হয়েছেন তালুকদার অমিত হাসান হাফিজ, বাহার মিয়া, তরিকুল ইসলাম ঝলক, আনোয়ার সাদাত সায়েম, নাসির উদ্দিন, আবুল কাউসার আশা, আনোয়ার হোসেন রাজেশ, নাজমুল হাসান অভি, শাহাদাত হোসেন শাহীন, মাহাবুবুর রহমান, নূরুল আলম, শাহরিয়ার শামস কেনেডি, আব্দুল্লাহ আল কায়েস, সিদ্দিক মোল্লা।

বাকিদের মধ্যে সবাই সাধারণ সদস্য। এরা হলেন: আবু হানিফ, হুমায়ুন কবির শিপন, শহিদুর রহমান বাবলু, হোসেন হায়দার (জাপান), জিয়াউল হক মিশন (আমেরিকা), আবুল হোসেন (ইউ কে), নাহিদুল ইসলাম জুয়েল, মাসুদুর রহমান খাদেম, সদস্য আলি হোসেন, দেওয়ান জাকির হোসেন লোবান, শরিফ হোসেন, নূরুল আলম সিদ্দিকী, আবু সাঈদ, মহিউদ্দিন মৃধা, ইফতেখার আলম ফারুক, এজাজুল হক মিরাজ, জহিরুল ইসলাম জহির, তুহিন শাহ, শৈবাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা শওকত, কবির হোসেন, আশ্রাফুর রহমান হিরণ, আব্দুল আলিম, জয়নাল আবেদিন ভূঁইয়া, নুরুল হক, রাশেদুল কবির রাসেল, শিহাব আহমেদ, আবু সালেহ, মঞ্জুর হোসেন মোল্লা, মির্জা মহসিন, শামীম হোসেন, ইসহাক আহমেদ চৌধূরী মামনুল, ওয়াহেদ উল্লাহ, হেলাল উদ্দিন, শফিকুল ইসলাম বাদল, মোস্তাফিজুর রহমান এলবার্ট, মনিরুজ্জামান মুন্না, তোফায়েল আহমেদ, তৌহিদুল ইসলাম টিটু, ফয়সাল মাহমুদ তালুকদার, ওমর ফারুখ, আলমগীর হোসেন, হানিফ তপন, ইলিয়াস হোসেন আরজু, সাইদুজ্জামান লাল্টু, ফয়সাল আহমেদ পলাশ, কে এম রফিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান মজুমদার, সৈয়দ সাজ্জাদ মোর্শেদ সোহান, আমির খাঁন, নূরে আলম দুলাল

৩২৭. সদস্য লুৎফর রহমান খাঁন, মাসুদুর রহমান, আরিফুর রহমান তুষার, অলিউর রহমান রিয়াজ, এমদাদুল হক মোল্লা, খাঁন রাজিব হোসেন রাজু, সোহরাব হোসেন, ইমামুল ইসলাম ইমাম, তরিকুল ইসলাম তারেক, নাদিম হোসেন, রিপন মিয়া, সালাউদ্দিন কাদের, আলমগীর হোসেন, এম নাহিদ হাসান, মনিরুজ্জামান মনির, বি এম বাদল ব্যাপারী, আব্দুল মালেক, ন্সী আলম তিথি, সরোয়ার হোসেন, নাজমুল হাসান খাঁন রাহাত, সদস্য রফিকুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন মারুফ, দেওয়ান মো. সাইফুল আজম বাবু, সদস্য আওলাদ হোসেন ও আনোয়ার হোসেন পিকু।

আরও পড়ুন:
বিএনপির বক্তব্যে জার্মান দূতের অসন্তোষ
বিএনপি ক্ষমতালোভী ফ্যাসিবাদী: কাদের
পাগলে দেশ ভরে গেছে, পাগলমুক্ত করতে হবে: গয়েশ্বর
আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবে না: দুদককে রিজভী
গাধার মতো জল ঘোলা করে বিএনপি নির্বাচনে আসবে: কাদের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
BNP Liberation War Party Freedom Fighters

বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের দল, মুক্তিযোদ্ধাদের দল

কোটালীপাড়ায় এস এম জিলানী
বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের দল, মুক্তিযোদ্ধাদের দল

স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এসএম জিলানী বলেছেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের দল, মুক্তিযোদ্ধাদের দল। আমরা এই আদর্শকে ধারণ করি, লালন করি। মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাক হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালীদের ওপর ঝাপিয়ে পড়েছিল, গণহত্যা চালিয়েছিল তখন একজন দেশপ্রেমিক সেনা অফিসার শহীদ জিয়াউর রহমান পাকিস্তানীদের এই নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি বিদ্রোহ ঘোষণা করলাম পাকিস্তান সরকারের সাথে। আমি বিদ্রোহ ঘোষণা করলাম পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সাথে। বাংলাদেশ যদি স্বাধীন না হতো তাহলে কোর্ট মার্শালে জিয়াউর রহমানের ফাঁসি হতো এই বিদ্রোহ ঘোষণার কারণে। নিশ্চিত ফাঁসি জেনেও তিনি দেশ মাতৃকার জন্য বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার কাজি মন্টু কলেজ মাঠে আয়োজিত ‘সম্প্রীতি সমাবেশ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে এসএম জিলানী বলেন, ইতিহাস থেকে জেনেছি, যখন কোনো দেশে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয় তখন সেই দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক দলের নেতা সে দেশের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়ে থাকেন। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে থাকেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য ছিল বাংলাদেশের মানুষের। কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দেন নাই। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ সেদিন দিকবেদিক নেতৃত্ব শূণ্যতায় ছিল। জিয়াউর রহমান অপেক্ষায় ছিলেন হয়তো স্বাধীনতার ঘোষণা কেউ দিবে। কিন্তু কোন রাজনৈতিক দলের নেতা যখন স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন না। জিয়াউর রহমান উপলব্ধি করলেন যদি স্বাধীনতার ঘোষণা না দেই তাহলে বাংলাদেশর মানুষ ঐক্যবদ্ধ হবে না। আর যদি বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ না হয় তাহলে স্বাধীনতা যুদ্ধে আমরা বিজয়ী হতে পারব না।

সমাবেশে কোটালীপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস এম মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী আবুল খায়ের। অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন কোটালীপাড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অলিউর রহমান হাওলাদার, মুক্তিযোদ্ধা মোদাচ্ছের ঠাকুরসহ জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের সিনিয়র নেতারা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Chaksu and Hall have ended voting in the parliamentary elections

চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে

চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এখন চলছে ভোট গণনার প্রস্তুতি। এ নির্বাচনে ভোট হয়েছে ব্যালট পেপারে। গণনা হচ্ছে ওএমআর (অপটিক্যাল মার্ক রিডার) পদ্ধতিতে। ভোট গণনা সরাসরি দেখানো হবে এলইডি স্ক্রিনের মাধ্যমে। এজন্য রয়েছে ১৪টি এলইডি স্ক্রিন।

চাকসু নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, চাকসু নির্বাচনে হাতে লাগানো অমোচনীয় কালি উঠে যাওয়াসহ বিচ্ছিন্ন কিছু অভিযোগ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ হয়েছে। বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ভোট পড়েছে।


উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, খুবই শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে চাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের আগ্রহ-উদ্দীপনা দেখে সত্যি ভালো লাগছে। আমাদের পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং সিভিল প্রশাসনের লোকবল রয়েছে। ক্যাম্পাসকে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
If voting will be easier to go to heaven campaigning Rizvi

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা: রিজভী

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা মানুষের সঙ্গে প্রতারণা।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী ওলামা দল আয়োজিত কোরআন অবমাননা ও বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে আয়োজিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, জামায়াত ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে। তারা কিছু ছেলেপেলেকে দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যাচার, কটূক্তি ও করুচিপূর্ণ কথা ছড়ানোর বাহিনী গড়ে তুলেছে। এরা মিথ্যাকে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রচার করছে প্রতিনিয়ত।
তিনি আরও বলেন, ‘জামায়াত আওয়ামী লীগের লেজ ধরে চলতে ভালোবাসে, এখনো কেন যেন আওয়ামী লীগের ভোট নেওয়ার জন্য কায়দা কানুন করছে। শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ইসলামের মৌলিক নীতির বাইরে কথা বলছে তারা।’
সাধারণ মানুষ পিআর সম্পর্কে জানে না জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘যারা নভেম্বরে গণভোটের কথা বলছেন তাদের কোনো মাস্টারপ্ল্যান আছে, তারা শর্ত দিয়ে বিভ্রান্ত করে জাতীয় নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে চাচ্ছে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Some advisers have a record of conspiracy to us Taher

কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমাদের কাছে রেকর্ড আছে: তাহের

কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমাদের কাছে রেকর্ড আছে: তাহের জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের

অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ তুলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মৎস্য ভবনের সামনে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা আয়োজিত মানববন্ধনে এ অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি বলেন, একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে হলে প্রশাসন ও উপদেষ্টা পর্যায়ে দলীয় প্রভাবমুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, কিছু উপদেষ্টা একটি দলের হয়ে কাজ করছেন। কারা কারা ষড়যন্ত্রে জড়িত, তাদের তালিকা ও রেকর্ড আমাদের কাছে রয়েছে।
তিনি আরো দাবি করেন, বর্তমানে ডিসি, এসপি ও ইউএনও নিয়োগে পক্ষপাতিত্ব করা হচ্ছে। একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে এই নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। এসব নিয়ন্ত্রণ করছে সরকারের কিছু উপদেষ্টা, যারা নিজেরা নিরপেক্ষ থাকার কথা বললেও, মূলত একটি দলের হয়ে ভূমিকা রাখছেন।
তাহের বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এই ষড়যন্ত্র থামাতে হবে। প্রশাসনের ভেতর দলীয় প্রভাব ও গোপন মদদ থাকলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। যারা নির্বাচনের নামে নাটক করতে চায়, জনগণ তা মেনে নেবে না।
জামায়াতের পক্ষ থেকে আবারও গণভোটের দাবি তুলে তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে একটি গণভোট আয়োজন করতে হবে। এতে জনগণের ইচ্ছা ও বাস্তবতা পরিস্কার হবে। স্বচ্ছতা থাকলে ২১ দিনেই গণভোট সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, একটি দল মুখে গণতন্ত্র ও সংস্কারের কথা বললেও ঐক্যমতের ক্ষেত্রে তারা অনুপস্থিত। জুলাই সনদের বাস্তবায়নের জন্য আমরা রাজপথে থাকব। প্রয়োজন হলে আরও বড় কর্মসূচিতে যাব।
জামায়াতের রাজনীতি নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণার জবাবে তাহের বলেন, জামায়াত দখলবাজি করে না, চাঁদাবাজি করে না। আমরা জনগণের জন্য রাজনীতি করি। ক্ষমতায় গেলে কৃষকের ঋণ মামলাগুলো প্রত্যাহার করব। আমরা সুষ্ঠু ও ন্যায়ভিত্তিক বিচার চাই, যেন-তেন বিচার নয়।
তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, গণমানুষের দাবি মেনে নিতে হবে। গণভোট দিতে হবে। পিআর পদ্ধতি মানতে হবে। আর যারা খুন-গুমে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Jamaats human chain in Sherpur demanding five points including election in PR system 

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে শেরপুরে জামায়াতের মানববন্ধন 

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে শেরপুরে জামায়াতের মানববন্ধন 

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে শেরপুরে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকালে শেরপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের প্রথম গেইটে এ মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের আমির মাও: হাফিজুর রহমান, জেলা সেক্রেটারি নুরুজ্জামান বাদল, সাবেক নায়েবে আমির মাও: আব্দুল বাতেনসহ আরো অনেকে।

এসময় বক্তারা বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা ছাড়া এদেশে কোন নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। তারা জামায়াত ঘোষিত পাঁচ দফা দাবি মেনে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Zoom meetings with Hasina are being trapped

হাসিনার সঙ্গে জুম মিটিং, ফেঁসে যাচ্ছেন ২৮৬ নেতাকর্মী

হাসিনার সঙ্গে জুম মিটিং, ফেঁসে যাচ্ছেন ২৮৬ নেতাকর্মী

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। এরপর থেকেই ভারতে অবস্থান করছেন তিনি। তবে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে দেশ ও বিদেশে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিভিন্ন মিটিং এ যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উসকানি দিতে দেখা গেছে হাসিনাকে।

এদিকে ২০২৪ সালের শেষভাগে ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ নামের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত একটি জুম বৈঠককে কেন্দ্র করে এই রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা গড়ে ওঠে। ২০২৪ সালে ১৯ ডিসেম্বর ওই ভার্চুয়াল সভায় দেশ ও বিদেশ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়।

সিআইডির ফরেনসিক ও গোয়েন্দা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ওই সভায় অংশগ্রহণকারীরা অন্তর্বর্তীকালীন বৈধ সরকার উৎখাতের আহ্বান, গৃহযুদ্ধ উসকে দেয়ার পরিকল্পনা এবং পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবার ক্ষমতায় আনার ঘোষণা দেন।

এই তথ্য পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হলে, ২০২৫ সালের ৪ মার্চ মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে সিআইডিকে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার তদন্ত ও অভিযোগ দায়েরের অনুমতি প্রদান করে। পরবর্তীতে ২৭ মার্চ রমনা থানায় সিআর মামলা নং-২২২/২০২৫ দাখিল হয়, যার ধারাগুলো- বাংলাদেশ দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ১২১, ১২১(ক), ১২৪(ক)।

পাঁচ মাসেই সিআইডির তদন্ত শেষ করে অভিযোগপত্র দাখিল করার পর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিচার শুরু হচ্ছে। আদালত আসামিদের অনুপস্থিতিতেই বিচারকার্য পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত তিনটি প্রধান এজেন্ডা- সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার তদন্ত কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গতকাল সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জন আসামির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির রাষ্ট্রদ্রোহ সম্পর্কিত ধারায় (১২১/১২১ক/১২৪ক) অভিযোগপত্র দাখিল করেছে সংস্থাটি। এ মামলার বিচারকার্য শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-১৮, ঢাকায় মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আসামিদের অধিকাংশ অনুপস্থিত থাকায় আদালত জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশের মাধ্যমে তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ প্রদান করেন।

ফরেনসিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলমসহ দলটির কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক পর্যায়ের বেশ কিছু প্রভাবশালী নেতার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

এ ছাড়া গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে দেশে থাকা সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করে বিভিন্ন জেলা কারাগারে থাকা ৯১ জনকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। বাকি ১৯৫ জন আসামি এখনো পলাতক বলে জানা গেছে।

গতকালকের শুনানিতে প্রধান আসামিসহ অধিকাংশ অভিযুক্ত আদালতে অনুপস্থিত থাকায়, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে ‘প্রকাশ্য সমন ও গণবিজ্ঞপ্তি’ জারি করার আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞাপন প্রকাশের মাধ্যমে আসামিদের হাজির হতে আহ্বান জানানোর নির্দেশ দেন।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তারা অনুপস্থিত থাকলে, ফৌজদারি কার্যবিধির ৫১২ ধারার আওতায় অনুপস্থিতিতেই বিচার পরিচালনা করা হবে বলে আদালত উল্লেখ করেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন—রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হওয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও বিচারিক ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। এটি যেমন অন্তর্বর্তী সরকারের ‘বিচার ও দায়বদ্ধতা’ এজেন্ডার বাস্তব প্রতিফলন, তেমনি রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের জবাবদিহির আওতায় আনার দৃঢ় সঙ্কেতও।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Tareq Rahmans public relations with Tareq Munshi

তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে তারেক মুন্সীর গণসংযোগ

তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে তারেক মুন্সীর গণসংযোগ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নে মঙ্গলবার দিনব্যাপী দেবিদ্বার উপজেলার ৬নং ফতেহাবাদ ইউনিয়নে লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করেন কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সী। এ সময় তিনি খলিলপুর বাজার, নূরপুর, ফতেহাবাদ মোকামবাড়ি ও ফতেহাবাদ বাজার এলাকায় লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করেন। এছাড়া খলিলপুর উচ্চ বিদ্যালয়, গঙ্গামন্ডল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কলেজ, নূরপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং ফতেহাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়সহ স্থানীয় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

গণসংযোগকালে এ এফ এম তারেক মুন্সী বলেন, “ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি হলো জাতির পুনর্জাগরণের নকশা। এই কর্মসূচির মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বিচারব্যবস্থার স্বাধীনতা, দুর্নীতি দমন ও জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে।”

তিনি আরও বলেন, “ধানের শীষ কেবল একটি প্রতীক নয়, এটি পরিবর্তন ও আশার প্রতীক। জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে একটি গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।”

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক গিয়াস উদ্দিন, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন মাহফুজ, সদস্য সচিব আব্দুল আলিম পাঠান, ফতেহাবাদ ইউনিয়ন পূর্ব বিএনপির সভাপতি শাকিল মুন্সী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম, পশ্চিম শাখার সভাপতি এডভোকেট সোহরাব হোসেন, সদস্য সচিব দৌলত খান, কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম ইমরান হাসান, উপজেলা যুবদলের সভাপতি নুরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মো. রকিবুল হাসান, জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নেয়ামত উল্লাহ এবং উপজেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক কাউছার মোল্লা।

মন্তব্য

p
উপরে