× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
What is the benefit of cash dividends?
google_news print-icon

নগদ লভ্যাংশে লাভ কী তবে

নগদ-লভ্যাংশে-লাভ-কী-তবে
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ২৫ পয়সা লভ্যাংশ যে বিনিয়োগকারীরা নিয়েছেন, তাদের সবাই এখন লোকসানে। ছবি: নিউজবাংলা
চলতি বছর যেসব কোম্পানি নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোর শেয়ারদর রেকর্ড ডেটের পর এত বেশি কমে গেছে যে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ নিয়ে কোনো মুনাফা থাকছে না। রেকর্ড ডেটের পর বোনাস শেয়ার হিসাব করে দাম সমন্বয় হলেও নগদ লভ্যাংশে দাম সমন্বয় হয় না। তবে সমন্বয় না হলেও যে পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ দেয়া হয়, সেই পরিমাণ বা তার চেয়ে দাম কমে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে পুঁজিবাজারে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ২৫ পয়সা লভ্যাংশ যে বিনিয়োগকারীরা নিয়েছেন, তাদের সবাই এখন লোকসানে।

কোম্পানিটি এবার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে মোট সাড়ে ১৭ শতাংশ, যার মধ্যে পাঁচ শতাংশ দেয়া হবে বোনাস শেয়ার হিসেবে।

বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএমে অনুমোদনের পর তারাই এই লভ্যাংশ পাবেন, যাদের কাছে রেকর্ড ডেট ৬ তারিখে শেয়ারদর ছিল ১৭ টাকা ১০ পয়সা। পাঁচ শতাংশ বোনাস শেয়ার সমন্বয়ের পর দাম দাঁড়ায় ১৬ টাকা ৩০ পয়সা।

কিন্তু ৭ এপ্রিল লেনদেন শুরু করার পর পাঁচ কর্মদিবসের প্রতিদিনই দাম কমেছে ৩০ পয়সা করে। সর্বোচ্চ দরপতনের সীমা এখন ২ শতাংশ নির্ধারিত থাকায় এর চেয়ে বেশি কমা সম্ভব নয়। কিন্তু দাম এই পরিমাণ কমার পরও শেয়ার বিক্রি করা যাচ্ছে না, এর কারণ শেয়ার কেনার লোক নেই।

রেকর্ড ডেট শেষে প্রথম দিন ১৬ টাকায় শেয়ার বিক্রি হয়েছে ৩ লাখ ২৩ হাজারের কিছু বেশি, কিন্তু বিক্রেতা ছিল কয়েক গুণ। তার পরদিন ১৫ টাকা ৭০ পয়সায় বিক্রেতা ছিল ৪০ লাখের বেশি, কিন্তু বিক্রি হয় ২৬ হাজার ৯৮৭টি শেয়ার।

১১ এপ্রিল দাম কমে হয় ১৫ টাকা ৪০ পয়সা, সেদিন শেয়ার বিক্রি হয় ৩৪ হাজার ৭৩৮টি, ১২ এপ্রিল ১৫ টাকা ১০ পয়সায় হাতবদল হয় ৬৯ হাজার ৭৮১টি।

এই চার দিনে ১ টাকা ২০ পয়সা দর কমার কারণে বিনিয়োগকারীদের যারা লভ্যাংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের কারও আসলে লাভ হবে না। এর কারণ তারা লভ্যাংশ হিসেবে যে ১ টাকা ২৫ পয়সা পাবেন, তার মধ্যে যাদের টিআইএন নম্বর আছে, তাদের কাছ থেকে কর কাটা হবে ১২ দশমিক ৫০ পয়সা, আর যাদের টিআইএন নম্বর নেই, তাদের কাছ থেকে কর কাটা হবে ১৮ দশমিক ৭৫ পয়সা।

তবে লোকসান নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর ১৩ এপ্রিল দর কমে আরও ৩০ পয়সা। দাম দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা।

লভ্যাংশ নেয়ার পর শেয়ারপ্রতি লোকসান ৪০ পয়সার মতো।

পুঁজিবাজারের কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ দেয় দুইভাবে। ১. বোনাস শেয়ার, ২. নগদ। এর মধ্যে যত শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়া হয়, রেকর্ড ডেটের পর তত শতাংশ দর সমন্বয় করা হয়। নগদ লভ্যাংশ শনাক্ত হয় না। তবে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে যত টাকা নগদ লভ্যাংশ দেয়া হয়, তত টাকা বা তার চেয়ে বেশি অর্থ শেয়ারদর থেকে কমে যাওয়ার প্রবণতা আছে।

নগদ লভ্যাংশে লাভ কী তবে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে বোনাস শেয়ারের বদলে নগদ লভ্যাংশে উৎসাহ দেয়ার পাশাপাশি চাপও তৈরি করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও সরকার। কেবল বোনাস শেয়ার দিলে কোম্পানিগুলোকে বাড়তি কর পরিশোধ করতে হচ্ছে। আবার বোনাস শেয়ার কেন দেয়া হবে, তার যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ করে এর জন্য বিএসইসির কাছ থেকে আলাদা অনুমতি নিতে হচ্ছে।

এ ক্ষেত্রে ব্যাংক ছাড়া অন্য কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে একবার নগদের জন্য এবং একবার বোনাস শেয়ারের জন্য রেকর্ড ডেট দিতে হচ্ছে।

কিন্তু এভাবে নগদ লভ্যাংশেও যদি বিনিয়োগকারীর লোকসান হয়, তাহলে তারা কেন লভ্যাংশ নিতে আগ্রহী হবেন- এ বিষয়টি নিয়ে কেউ কথা বলছে না।

যত বেশি নগদ লভ্যাংশ, দরপতন তত বেশি!
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এবার লভ্যাংশ দেবে সাড়ে ১৭ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস। লভ্যাংশসংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৮ মার্চে শেয়ার দর ছিল ৭৬ টাকা ২০ পয়সা। বোনাস সমন্বয়ের পর দর দাঁড়ায় ৬৯ টাকা ৩০ পয়সা। বর্তমান দর ৬৩ টাকা ১০ পয়সা।

অর্থাৎ বোনাস সমন্বয়ের পরও দাম কমেছে ৬ টাকা, যদিও নগদ লভ্যাংশ পাওয়া যাবে ১ টাকা ৭৫ পয়সা, যার থেকে সাড়ে ১৭ বা সোয়া ২৬ পয়সা কাটা হবে কর হিসেবে।

ব্যাংক এশিয়া ২০২১ সালের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ নগদ, অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি দেড় টাকা করে বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৬ মার্চ ব্যাংকটির পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

লভ্যাংশসংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ছিল গত ৬ এপ্রিল। দর ছিল ২০ টাকা ৬০ পয়সা। রেকর্ড ডেট শেষে দর কমার সুযোগ ছিল প্রথম দুই দিন ৪০ পয়সা করে। এরপর ২০ টাকার নিচে নেমে আসার পর দর কমার সুযোগ কমে হয় ৩০ পয়সা। পাঁচ কর্মদিবসের প্রথম দুই দিন ৪০ পয়সা করে এবং পরের তিন দিন কমে ৩০ পয়সা করে।

এরই মধ্যে কমেছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। অর্থাৎ লভ্যাংশ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া বিনিয়োগকারীর শেয়ারপ্রতি লোকসান ২০ পয়সা, সঙ্গে করের ১৫ বা সাড়ে ২২ পয়সা।

লোকসান দিয়ে বের হয়ে যাওয়াও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে বিনিয়োগকারীদের জন্য এই কারণে যে, প্রতিদিনই দরপতনের প্রান্তসীমায় বসিয়েও শেয়ার বিক্রি করতে পারছে না। রেকর্ড ডেটের পর প্রথম দিন তিন খাতের বেশি শেয়ার হাতবদল হলেও এরপর এক দিন কেবল ১ হাজার ৫১০টি, আরেক দিন ১ হাজার ৪৫১টি, এক দিন ১ লাখ ৮ হাজার ৪৭৭টি, এক দিন ২৪ হাজার ৭৮০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

উত্তরা ব্যাংক এবার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ২৮ শতাংশ, অর্ধেক বোনাস, অর্ধেক নগদে। রেকর্ড ডেট ৬ এপ্রিল দর ছিল ২৮ টাকা ৯০ পয়সা। বোনাস সমন্বয়ের পর দর দাঁড়ায় ২৫ টাকা ৪০ পয়সা। বর্তমান দর ২৩ টাকা ৩০ পয়সা।

অর্থাৎ দাম সমন্বয়ের পরও কমেছে ২ টাকা ২০ পয়সা, যদিও নগদ লভ্যাংশ মিলবে ১ টাকা ৪০ পয়সা, যার থেকে ১৪ বা ২১ পয়সা কাটা হবে কর হিসেবে।
ব্র্যাংক ব্যাংক এবার লভ্যাংশ দিয়েছে ১৫ শতাংশ, যার মধ্যে নগদ ও বোনাস সমান সমান সাড়ে ৭ শতাংশ করে।

রেকর্ড ডেট ৬ এপ্রিল দর ছিল ৪৯ টাকা ৭০ পয়সা। বোনাস সমন্বয়ে দর দাঁড়ায় ৪৬ টাকা ৩০ পয়সা। বর্তমান দর ৪৫ টাকা ২০ পয়সা। অর্থাৎ দাম সমন্বয়ের পরও কমেছে আরও ১ টাকা ১০ পয়সা, যদিও নগদ লভ্যাংশ পাওয়া যাবে ৭৫ পয়সা। এ থেকে আবার ১০ বা ১৫ শতাংশ কাটা হবে কর।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক এবার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ৫ শতাংশ বোনাস আর শেয়ারপ্রতি এক টাকা বা ১০ শতাংশ নগদ।

রেকর্ড ডেট ৬ এপ্রিলে ব্যাংকটির শেয়ারদর ছিল ২১ টাকা ৭০ পয়সা। বোনাস শেয়ার সমন্বয়ে দর দাঁড়ায় ২০ টাকা ৭০ পয়সা। পাঁচ কর্মদিবস পর দর দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ১০ পয়সা।

বহুজাতিক কোম্পানি লিনডে বিডি এবার লভ্যাংশ দেবে শেয়ার প্রতি ৫৫ টাকা। রেকর্ড ডেট ৩১ মার্চ শেয়ারদর ছিল ১ হাজার ৫৮১ টাকা ৪০ পয়সা। বর্তমান দর ১ হাজার ৪৩৮ টাকা ৬০ পয়সা। কমেছে ১৪২ টাকা ৮০ পয়সা।

অর্থাৎ যারা লভ্যাংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের শেয়ারপ্রতি লোকসান ৯০ টাকার বেশি।

বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিনজার এবার লভ্যাংশ দেবে শেয়ারপ্রতি ১৬৫ টাকা। রেকর্ড ডেট ৩ মার্চ শেয়ারদর ছিল ৫ হাজার ৩৮৮ টাকা ৪০ পয়সা। লভ্যাংশ নগদ আসায় দর সমন্বয়ের কোনো বিষয় ছিল না। তবে এখন দর কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৩৩ টাকা ৩০ পয়সা। অর্থাৎ কমেছে ১৫৫ টাকা ১০ পয়সা।

অর্থাৎ লভ্যাংশ ১৬৫ টাকা থেকে ১৬ টাকা ৫০ পয়সা বা ২৪ টাকা ৭৫ পয়সা কর কাটলে বিনিয়োগকারীর লোকসান হবে।

নগদ লভ্যাংশে লাভ কী তবে
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এবার লভ্যাংশ দেবে সাড়ে ১৭ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস। ফাইল ছবি

প্রবণতা নতুন নয়
গত জুনে সমাপ্ত অর্থবছর শেষে ইউনিট মূল্যের তুলনায় দারুণ লভ্যাংশ ঘোষণা করা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ যারা পেয়েছেন, তাদের সবাই বেশ লোকসানে আছেন।

যেমন পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এটি ইউনিটপ্রতি গতবার ৮৫ পয়সা করে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। রেকর্ড ডেট ১৫ সেপ্টেম্বর দাম ছিল ৭ টাকা। অর্থাৎ ইউনিট দরের ১২ দশমিক ১৪ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করলেও এত বেশি হারে মুনাফা পাওয়া যায় না। আবার মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ করমুক্ত বলে প্রকৃত লভ্যাংশ আরও বেশি। কিন্তু যারা লভ্যাংশ নিয়ে ইউনিট ধরে রেখেছেন, তাদের মুখে হাসি নেই।

ইউনিট দর এখন নেমেছে ৫ টাকা ৩০ পয়সা। অর্থাৎ লভ্যাংশ বিবেচনায় নিলেও ইউনিটপ্রতি আরও ৮৫ পয়সা লোকসানে আছেন বিনিয়োগকারীরা।
গত জুনে প্রায় সব কটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশের হার ছিল সঞ্চয়পত্রের হারের চেয়ে বেশি। কিন্তু সব কটির লভ্যাংশ গ্রহণের পর ইউনিটমূল্য কমে গেছে অনেকটাই।

কী বলছেন পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্টরা
লোকসান হতে থাকলেও বিষয়টি নিয়ে বিনিয়োগকারী বা পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্টদের মধ্যে খুব একটা ভাবনা আছে- এমন প্রমাণও পাওয়া যায়নি।

মাসুম জামান নামে একজন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘লভ্যাংশ ঘোষণার পরে দর সমন্বয় হয়ে থাকে। ফান্ডামেন্টাল ভালো এমন কোম্পানির ক্ষেত্রে লভ্যাংশ গ্রহণের পরে শেয়ারটি ধরে রাখলে দর ফিরে পাওয়া যায়। খুব বেশি সময় লাগে না। তবে পচা শেয়ার হলে সেটা বছরও লাগতে পারে।’

পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না থাকার কারণে ভালো লভ্যাংশ ঘোষণার পরেও দর কমছে। নগদ লভ্যাংশের পরে খুব বেশি দাম কমে না। বরং ভালো লভ্যাংশ দিলে বাড়তেও দেখা যায়। বিনিয়োগকারীরা এই মুহূর্তে ক্যাপিটাল গেইন করতে পারছেন না। তবে ডিভিডেন্ড গেইন করে শেয়ারটি ধরে রাখলে আবারও দর ফিরে পাবে শেয়ারগুলো। তখন ক্যাপিটাল গেইন করতে পারবেন।’

নগদ লভ্যাংশের ক্ষেত্রে দর সমন্বয়েও বিনিয়োগকারীদের খুব বেশি লোকসান দেখছেন না পুঁজিবাজারের রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আহমেদ রশিদ লালী। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘নগদ অথবা বোনাস, উভয় ক্ষেত্রেই প্রাইস অ্যাডজাস্ট হয়। ক্যাশ ডিভিডেন্ড হলে কম হয়, স্টক হলে বেশি হয়। তবে কোম্পানির কোনো স্পেসিফিক গ্রোথ থাকলে দর বাড়ে, সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে অ্যাডজাস্ট হবেই।’

তিনি আরও বলেন, ‘লভ্যাংশ ঘোষণার পরে একটা বিক্রয় চাপ আসে। বোনাস শেয়ার হলে সেটা আরও বেশি হয়, তখন সমন্বয় হয়। তবে সমন্বয়ের পরে দর সেখানে থাকে না। রিগেইন হয়ে যায়। তবে আমাদের বাজারের কোনো কিছুই পূর্বানুমান করা যায় না।’

আরও পড়ুন:
দাম সমন্বয়ের পর বোনাস বাতিল, বিনিয়োগকারীর কী হবে
বড় পতন থেকে ঘুরলেও কমল বেশিরভাগ শেয়ারের দর
পুঁজিবাজার থেকে বিডি পেইন্টস তুলবে ১২ কোটি টাকা
বাধাহীন পতনে দর হারাল ৩৩৭ কোম্পানি
আয় বাড়লেও লভ্যাংশ কমাল লংকাবাংলা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে