বাংলা বছরের প্রথম দিন ‘নাইট রান’ আয়োজন করছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি রানার্স কমিউনিটি (ডিইউআরসি)।
প্রথমবারের মতো হাতিরঝিলে ১০ কিলোমিটারের এই নাইট রান অনুষ্ঠিত হবে।
ইভেন্টের আয়োজকরা বলছেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে হাফ ম্যারাথন, ম্যারাথন, আল্ট্রা রানকে জনপ্রিয় করার পাশাপাশি নাইট রানকেও জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্য নিয়েই এই আয়োজন।
দৌড়ের নিয়ম সম্পর্কে সংগঠনটি থেকে দেয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের রাত সাড়ে ১১টায় হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজার সামনে উপস্থিত থাকতে হবে। পুলিশ প্লাজার সামনে থেকে রাত ১২টায় দৌড় শুরু হবে।
অংশগ্রহণকারীদের পুলিশ প্লাজার সামনে থেকে নির্দিষ্ট ট্র্যাকের দিকে ৫ কিলোমিটার দৌড়ে পুনরায় সেখানে আসতে হবে। এভাবে দুইবারে শেষ হবে ১০ কিলোমিটার দৌড়।
প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীকে পুরো ট্র্যাকের ধারণা দেবে আয়োজকরা। ইভেন্টে কোনো প্রাইজ মানি থাকবে না।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ট্র্যাকজুড়ে অংশগ্রহণকারীদের প্রাণবন্ত রাখতে ভলান্টিয়ার থাকবে।
এ ছাড়া মেডিকেল সাপোর্টও রাখা হয়েছে।
ইভেন্ট আয়োজকরা রেস গ্রাউন্ডে তাঁবুর ব্যবস্থা করবে এবং একই সঙ্গে নামাজ পড়ার জন্যও আলাদা ব্যবস্থা করবে। দৌড় শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ক্রেস্ট বিতরণ করা হবে। ক্রেস্ট বিতরণ শেষে সেহরির ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি রানার্স কমিউনিটির অ্যাডমিন এবং নাইট রানের ডিরেক্টর মো. ইসতিয়াক উদ্দিন বলেন, ‘শারীরিকভাবে ফিট থাকার জন্য দৌড়, সাইক্লিং, সুইমিং খুবই জরুরি। বাংলাদেশে দৌড়কে প্রমোট করার জন্য আমি নিরলসভাবে কাজ করে যেতে চাই। আমি চাই, বিদেশের মতো বাংলাদেশেও নাইট রানের আয়োজন হোক, নাইট রান জনপ্রিয় হোক।’
প্রতি বছর এই ধরনের নাইট রানের আয়োজন করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।
আরও পড়ুন:অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওনকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে ডিএমপি ডিবির যুগ্ম কমিশনার তালেবুর রহমান ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, মেহের আফরোজ শাওনকে তার নিজ বাসা থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। রাষ্ট্রবিরোধী মন্তব্য করার কারণে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
সম্প্রতি শাওনের রাজনৈতিক অবস্থান ও কিছু মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা হয়। এরই মধ্যে আজ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিল ডিবি।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক বাড়িতে ভাঙচুর, আগুন ও লুটপাটের ঘটনায় বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
এতে বলা হয়, ‘ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। পলাতক অবস্থায় ভারতে বসে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে জনমনে গভীর ক্রোধের সৃষ্টি হয়েছে যার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।
‘গত ছয় মাসে ৩২ নম্বর বাড়িটিতে কোনো ধরনের আক্রমণ, ধংসযজ্ঞ হয়নি। গতকাল রাতে এটি ঘটেছে পলাতক শেখ হাসিনার বক্তব্য ঘিরে, যার দুটো অংশ আছে।’
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘একটা অংশ হলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা আত্মদান করেছেন, শেখ হাসিনা তাদেরকে অপমান করেছেন, অবমাননা করেছেন। শহিদের মৃত্যু সম্পর্কিত অবান্তর, আজগুবি ও বিদ্বেষমূলক কথা বলে পলাতক শেখ হাসিনা জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে অবজ্ঞা করেছেন ও অশ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
‘দ্বিতীয়ত, শেখ হাসিনা দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও অমানবিক প্রক্রিয়ায় নিপীড়ন চালিয়ে ক্ষমতায় থাকাকালীন যে সুরে কথা বলতেন, গণঅভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে যাওয়ার পরেও তিনি একই হুমকি-ধামকির সুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া প্রতিটি মানুষের বিরুদ্ধে কথা বলে চলেছেন, হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন। শেখ হাসিনা দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির হুমকি দিয়েছেন।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মানুষের মনে জুলাই গণহত্যা নিয়ে যে ক্ষত রয়েছে, সে ক্ষতে শেখ হাসিনা একের পর এক আঘাত করে চলছেন। তার এই সহিংস আচরণের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ৩২ নম্বরের বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
‘অন্তর্বর্তী সরকার দেশ ও জনগণের জানমালের রক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বাত্মকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার যথাযথ চেষ্টা করছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধে একজন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি শেখ হাসিনা বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকলে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়ানো সম্ভব। সরকার আশা করে, ভারত যেন তার ভূখণ্ডকে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে এমন কাজে ব্যবহৃত হতে না দেয় এবং শেখ হাসিনাকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ না দেয়। অন্তর্বর্তী সরকার ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি চায় না।
‘জুলাই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারকাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। এই বিচার নিশ্চিত করে গণহত্যাকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কী কী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া যায়, তা সরকার খতিয়ে দেখবে।’
আরও পড়ুন:জুলাই অভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের সদস্যরা বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন।
বেলা ১১টার দিকে তারা শাহবাগ অবরোধ শুরু করেন। এতে মোড়ের চারপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
অবরোধের আগে শহিদ পরিবারের স্বজনরা প্রায় এক ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে সমাবেশ করেন।
ওই সময় তারা পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন।
১. প্রতিটি হত্যার বিচারের লক্ষ্যে আসামিদের ১০ দিনের মধ্যে গ্রেপ্তার নিশ্চিত করতে হবে।
২. শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে।
৩. শহীদ পরিবারের দ্রুত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. শহীদ পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে ন্যায্য সম্মানী দিতে হবে।
৫. শহীদ পরিবারের মাসিক সম্মানীর দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে।
স্বজনদের দাবি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথ ছাড়বেন না।
অবরোধে অংশ নিয়ে গত বছরের ৪ আগস্ট মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনে নিহত ইমন হোসেন আকাশের মামা বলেন, ‘প্রায় ছয় মাস হয়ে গেল সরকার পতনের, কিন্তু যারা জীবন দিয়েছে, রক্ত দিয়েছে, সেই হত্যাগুলোর বিচার এখনও হয়নি।
‘আমরা দাবি জানাই, দ্রুত বিচার কার্যক্রম শুরু করতে হবে এবং শহীদ পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’
গত বছরের ১৮ জুলাই নিহত শাকিলের মা হেলেনা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা হত্যা করেছে। আমরা তার বিচার চাই, কিন্তু ডক্টর ইউনূস আমাদের সহযোগিতা করছেন না কেন? তাই আমরা রাজপথে নেমেছি।
‘আমাদের পাশে কেউ দাঁড়াচ্ছে না। আমাদের থাকার জায়গা দেওয়া হচ্ছে না। চাকরির ব্যবস্থাও করা হয়নি। আমরা কীভাবে বাঁচব? অথচ তারা আমার ছেলের রক্তের বিনিময়েই গদি পেয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পাঁচ লাখ বা দুই লাখ টাকা কোনো ক্ষতিপূরণ হতে পারে না। আমাদের জন্য ন্যায্য সম্মানী ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
‘আমরা শুনেছি শহীদ পরিবারের জন্য ৩০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। সেই অর্থ কোথায়? আমাদের সেই টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে।’
আরও পড়ুন:রাজধানীর হাতিরঝিলের ওয়াপদা রোডের বাগিচরটেক এলাকায় মঙ্গলবার রাতে দুর্বৃত্তের ছোড়া এলোপাতাড়ি গুলিতে মোহাম্মদ সুমন (২৫) নামের এক যুবক আহত হয়েছেন।
তিনি ইন্টারনেট সেবা দেওয়া একটি দোকানের কর্মচারী।
গুরুতর আহত অবস্থায় যুবককে প্রথমে মুগদা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এনে ভর্তি করা হয়।
সুমনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া তার বোন ইভা আক্তার বলেন, ‘আমার ভাই ইন্টারনেটের লাইনম্যান। রাতে রামপুরা ওয়াপদা রোডের একটি চায়ের দোকানের সামনে দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় ১০ থেকে ১৫ জনের একটি গ্রুপ হেলমেট পড়া চলন্ত মোটর বাইক থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে ছুড়তে এলাকা ত্যাগ করে। এতে ভাইয়ের ডান পায়ের ঊরুতে গুলি লাগে।
‘পরে আমরা মুগদা হাসপাতাল নিয়ে যাই। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ভর্তি দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বাড়ি কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানার কুতুবপুর গ্রামে। বর্তমানে রামপুরা ওয়াপদা রোডের দুই নম্বর গলির একটি ভাড়া বাসায় থাকি আমরা।’
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘হাতিরঝিল থেকে এক যুবককে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে আসলে তাকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন:লায়লা আখতার ফরহাদকে মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আবদুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত।
এর মধ্য দিয়ে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে।
আদালত মঙ্গলবার আসামির অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ১ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
আজ আসামি প্রিন্স মামুন আদালতে হাজির ছিলেন। তার আইনজীবী মামলার দায় থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে বাদীপক্ষের আইনজীবী ইশরাত হাসান অভিযোগ গঠনের পক্ষে শুনানি করেন।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলার প্রেক্ষাপট
মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর উত্তরায় একটি জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে বাসায় ফেরেন লায়লা ও প্রিন্স মামুন। এ সময় মামুনসহ আরও দুজন মদপানের জন্য মিরপুরে যাওয়ার পরামর্শ করেন। লায়লা তাকে নিষেধ করেন ও বাধা দেন।
এতে মামুন উত্তেজিত হয়ে লায়লাকে গালি দেন। গালি দিতে নিষেধ করলে মামুন লায়লাকে মারধর করেন এবং হত্যার চেষ্টা করেন।
এতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামুনের নামে মামলা করেন লায়লা।
তদন্ত শেষে ২০২৪ সালের ৩১ জানুয়ারি মামুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ। পরে ওই বছরের ৩ জুন অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। তবে পলাতক থাকায় প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। পরের দিন ৪ জুন মামুন আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
মামলার অভিযোগ
মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রিন্স মামুনের সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় লায়লার। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ের কথা চূড়ান্ত হয়। তখন থেকে প্রিন্স মামুন লায়লার বারিধারার ডিওএইচএসের বাসায় বাস করতে থাকেন।
এতে উল্লেখ করা হয়, প্রিন্স মামুন বিভিন্ন অজুহাতে লায়লার কাছ থেকে টাকা নিতেন। প্রায় সময়ই মাদক সেবন করে গভীর রাতে বাসায় আসতেন। অশ্লীল ভাষায় কথা বলতেন এবং মাঝে মধ্যে লায়লাকে মারপিট করতেন। বিভিন্ন অযৌক্তিক দাবি আদায়ের পাঁয়তারা করতেন মামুন।
আরও পড়ুন:সিরাজগঞ্জের তাড়াশ থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় সিরাজগঞ্জ-৩ সংসদীয় আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ডা. আবদুল আজিজকে গ্রেপ্তার করেছেন র্যাব-২ সদস্যরা।
রাজধানীর কলাবাগান এলাকা থেকে সোমবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক খুদেবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ‘সিরাজগঞ্জের তাড়াশ থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ডা. আবদুল আজিজকে কলাবাগান থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-২। তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলে সোমবার সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে দুই উপদেষ্টা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। ওই সময় তারা পূজার সার্বিক পরিস্থিতির খোঁজখবর নেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবির শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও পূজা উদ্যাপন কমিটির সদস্যরা।
এবার জগন্নাথ হলের মূল পূজামণ্ডপের বাইরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের আরও ৭২টি পূজামণ্ডপ স্থাপন করা হয়।
মন্তব্য