× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
336 companies lost value in uninterrupted fall
google_news print-icon

বাধাহীন পতনে দর হারাল ৩৩৭ কোম্পানি

বাধাহীন-পতনে-দর-হারাল-৩৩৭-কোম্পানি
২০২০ সালের মে থেকে পুঁজিবাজার চাঙা হয়ে উঠার পর নানা সময় সংশোধন হলেও এখনকার মতো ঢালাও পতন দেখা যায়নি। প্রায় প্রতিদিন কমছে শেয়ারদর আর পুঁজি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ছবি: নিউজবাংলা
দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা দুই শতাংশ না থাকলে পরিস্থিতি কী হতো, তা নিয়ে বলাবলি হচ্ছে পুঁজিবাজারে। ২০২০ সালের মাঝামাঝি থেকে পুঁজিবাজার চাঙা হয়ে উঠার পর বাজারে এই পরিস্থিতি কখনও হয়নি।

সূচক উঠানামা করে দরপতন নয়। শুরু থেকেই নিম্নমুখি সূচক লেনদেন শেষ হওয়ার আগে নামল আরও নিচে।

আগের সপ্তাহের মতোই প্রথম দিন সূচক বাড়ার পর টানা পতনের স্মৃতি আবার ফিরে এসেছে। পর পর দুই দিন দরপতন দেখল পুঁজিবাজার। সোমবার ২৩ পয়েন্টের পর মঙ্গলবার কমল তার প্রায় তিন গুণ-৬৪ পয়েন্ট।

এক দিনে ৩৩৭টি শেয়ারের দরপতনের বিরল সাক্ষী হলো বিনিয়োগকারীরা। বিপরীতে বেড়েছে কেবল ১৮টির দর।

দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা দুই শতাংশ না থাকলে পরিস্থিতি কী হতো, তা নিয়ে বলাবলি হচ্ছে পুঁজিবাজারে। ২০২০ সালের মাঝামাঝি থেকে পুঁজিবাজার চাঙা হয়ে উঠার পর বাজারে এই পরিস্থিতি কখনও হয়নি।

শেয়ার কেনায় আগ্রহ নেই। বরং হাতে থাকা শেয়ার দিনের সর্বনিম্ন মূল্যে বসিয়ে রেখে বিনিয়োগকারীরা বেচে দিতে চাইছে আরও লোকসানের আশঙ্কায়। এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ক্ষোভ দানা বেঁধেছে।

অথচ রোজায় মার্চেন্ট ব্যাংক ও স্টক ডিলারদের বড় বিনিয়োগের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার ছিল। তার আগে ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলোও একই কথা দিয়েছিল।

অথচ রোজার ১০ দিনে আট কর্মদিবসে সূচক কমল ১৯৭ পয়েন্ট। আর এর মাধ্যমে সূচকের অবস্থান নেমে গেল গত ৮ মার্চের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে। দিন শেষে সূচক দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৭৪ পয়েন্ট, আর ৮ মার্চ ছিল ৬ হাজার ৪৭৪ পয়েন্ট।

মঙ্গলবার দর হারিয়েছে ৩৩৭টি কোম্পানি। যার দুই শতাধিক দর হারিয়েছে পতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ ও এর কাছাকাছি। ক্রেতা ছিল না বিপুল সংখ্যক শেয়ারের।

বাধাহীন পতনে দর হারাল ৩৩৭ কোম্পানি
মঙ্গলবার বেলা যত গড়িয়েছে সূচক পড়েছে তত বেশি

আগের দিনের চেয়ে আরও কমে লেনদেন নেমেছে ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ টাকায়, যা গত এক বছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। গত ৬ এপ্রিল পাঁচ শ কোটির ঘরের নিচে নেমে আসে। সেদিন হাতবদল হয় ৪৯০ কোটি ৫০ লাখ ২৩ হাজার টাকা।

আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫৫৭ কোটি টাকা।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, টেলিকমিউনিকেশন, ভ্রমণ ও অবকাশ এবং সেবা ও আবাসন খাতের সব কটি কোম্পানি দর হারিয়েছে।

সাধারণ বিমা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, তথ্য প্রযুক্তি, কাগজ ও পাট খাতে একটি করে, জীবন বিমা, ব্যাংক, বস্ত্র, বিবিধ ও প্রকৌশল খাতে দুটি করে, ওষুধ ও রসায়ন এবং আর্থিক খাতে কেবল তিনটি করে কোম্পানির দর বেড়েছে।

কোনো রকমে দর ধরে রাখতে পেরেছে ২৩টি কোম্পানি।

পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক মনে করেন, নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছে না কেউ। যে কারণে লেনদেন তলানিতে নেমেছে।

নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘অনেক বিনিয়োগকারী আগেই শেয়ার বিক্রি করে বসে আছেন। বাজার মন্দার কারণে তারা আস্থা পাচ্ছেন না নতুন বিনিয়োগে। বাজার পর্যবেক্ষণে রাখছেন। যার কারণে লেনদেন বাড়ছে না।’

তবে এটাই বিনিয়োগের প্রকৃত সময় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের বুঝাতে হবে যে, এখন শেয়ার বিক্রয় নয়, কেনার সময়। তাদেরকে বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও অন্যদের দায়িত্ব নিতে হবে।’

দর পতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৪.১২ শতাংশ দর কমেছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের। আগের দিন ১০ শতাংশ নগদ, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি এক টাকা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আগের বছর লভ্যাংশ ছিল ১২ শতাংশ, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি এক টাকা ২০ পয়সা। লভ্যাংশ কমালেও এবার শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৫৭ পয়সা বা ৩১ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে শেয়ারটির কোনো মূল্যসীমা ছিল না। এ কারণেই দুই শতাংশের বেশি দাম কমতে পেরেছে কোম্পানিটির।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ শতাংশ দর কমেছে এশিয়ান ইন্স্যুরেন্সের। আগের দিন ৭৫ টাকায় লেনদেন হওয়া শেয়ারটি ৭৩ টাকা ৫০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।

এশিয়ান টাইগার সন্ধানী মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ২ শতাংশ। শেয়ারটির দর নেমে এসেছে অভিহিত মূল্য ১০ টাকার নিচে। হাতবদল হয়েছে ৯ টাকা ৮০ পয়সায়।

এছাড়া বিবিএস ক্যাবলস, বিডি থাই ফুড, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ই-জেনারেশন, সোনালী পেপার, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস ও অ্যাপেক্স ফুডসের দর কমেছে সর্বোচ্চ সীমায়।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

টানা তিনদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে রয়েছে নতুন তালিকাভুক্ত জেএমআই হসপিটাল। দর বেড়েছে ৯.৮ শতাংশ। আগের দিনে বেড়েছিল ৯.৭৯ শতাংশ এবং রোববার বেড়েছিল ৯.৯১ শতাংশ। বুক বিল্ডিং প্রক্রিয়ায় ২০ টাকায় তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৪২ টাকা ৬০ পয়সা। আজ সেটা দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৮০ পয়সা।

এরপরেই হাইডেলবার্গ সিমেন্টের দর বেড়েছে ২.১২ শতাংশ। ২৮৩ টাকায় লেনদেন হওয়া শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ২৮৯ টাকায়।

দর বৃদ্ধির তৃতীয় স্থানে রয়েছে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক। ১.৬৪ শতাংশ দর বেড়ে প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ টাকা ৫০ পয়সায়। আগের দিন সেটি হাতবদল হয়েছিল ১৮ টাকা ২০ পয়সায়।

এছাড়া এক শতাংশ করে দর বেড়েছে ফার্মা এইডস, ইস্টার্ন কেবলস, এমবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, বিকন ফার্মার। আর এক শতাংশের নিচে দর বেড়েছে ট্রাস্ট ব্যাংক, এইচ আর টেক্সটাইলস ও আজিজ পাইপসের।

লেনদেনের শীর্ষ পাঁচে যেসব খাত

আগের দিনের মতোই শীর্ষস্থানে রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাত। লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৮৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ১৯টি কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে কোনো কোম্পানির দর বাড়েনি। অপরিবর্তিত ছিল তিনটির দর।

গতকাল চতুর্থ অবস্থানে থাকা ওষুধ রসায়ন খাতে আবারও দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে। হাতবদল হয়েছে ৫৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকার। গতকাল ১৯টির কোম্পানির দরপতন হয়েছিল, আজকে পড়েছে ২৭টির দর। তিনটির দর বেড়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা প্রকৌশল খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকার। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার। দর বেড়েছে মাত্র দুটির। কমেছে ৩৯টির। অপরিবর্তিত ছিল েএকটির দর।

পঞ্চম স্থান থেকে এক ধাপ ওপরে উঠে আসা বিবিধ খাতের লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার। আগের লেনদেন কিছুটা বেশি হয়েছি। হাতবদল হয়েছিল ৩৮ কোটি ১০ লাখ টাকা। ১১টির কোম্পানির মূল্য হ্রাসের বিপরীতে বেড়েছে দুটির।

সর্বোচ্চ ৫২টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে বস্ত্র খাতে। সোমবার লেনদেন হয় ৪৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আজকে হাতবদল হয়েছে ৩৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। দর বেড়েছে মাত্র দুটির। অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটির।

আরও পড়ুন:
আয় বাড়লেও লভ্যাংশ কমাল লংকাবাংলা
স্থিতিশীলতা তহবিল: ১০০ কোটির ফান্ডে হাজার কোটি সাপোর্টের আশা
এক দিন পরেই পতন, ফের তলানিতে লেনদেন
এবার উৎপাদন বন্ধের তথ্য গোপনে আরএসআরএম
চার দিন পর থামল পতন, খরা কাটেনি লেনদেনে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে