বাঙালির সবচেয়ে বড় সর্বজনীন উৎসব বাংলা বর্ষবরণ। আর মাত্র কয়েক দিন। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ১৪২৯ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখে আনন্দে মাতবে সারা দেশ। আর বর্ষবরণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় আনুষ্ঠানিকতা হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের মঙ্গল শোভাযাত্রা। এর প্রস্তুতিতে মুখর চারুকলা প্রাঙ্গণ।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে গত দুই বছর নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে অনুষ্ঠিত হয়নি মঙ্গল শোভাযাত্রা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসায় এবার রাজপথে ফিরছে এই বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এবারের আয়োজনের প্রতিপাদ্য-‘নির্মল কর, মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে।’
প্রতি বছর এক মাস আগে থেকেই মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি শুরু হলেও এবার কিছুটা দেরিতে শুরু হয়েছে। শনিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেল মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতিতে মুখর ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন শিক্ষার্থী।
চারুকলার প্রবেশপথের মুখে বারান্দা, জয়নুল গ্যালারি, জয়নুল স্কুল ঘর ও মাঠের মধ্যে কর্মযজ্ঞে ব্যস্ত শিক্ষার্থীরা। সুযোগ পেলেই এ কর্মযজ্ঞে হাত মেলাচ্ছেন চারুকলার প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও।
মঙ্গল শোভাযাত্রার এবারের আয়োজনে দায়িত্বে রয়েছেন চারুকলার ২২ ও ২৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
চারুকলার প্রধান ফটক দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতেই জয়নুল গ্যালারির মুখে দেখা গেল দেয়ালে সারি করে সাজানো রয়েছে জলরং ও অ্যাক্রেলিকে আঁকা বিভিন্ন আকার ও রকমের চিত্রকর্ম। সেখানে দায়িত্বে রয়েছেন ২২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম হীরক।
তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিনে আমরা ওয়াটার কালার অ্যাক্রেলিকে অনেক চিত্রকর্ম করেছি। সেগুলোই এখানে ডিসপ্লে করা হচ্ছে বিক্রির জন্য। এখান থেকেও আমাদের মঙ্গল শোভাযাত্রার কিছু ফান্ড কালেক্ট হবে।’
পাশেই সাজানো রয়েছে মাছ, ময়ূর, পাখি, ফুল, লতাপাতাসহ নানা মোটিফের সরাচিত্র। সেগুলোও বিক্রির জন্য।
জয়নুল গ্যালারির এক কক্ষে প্রবেশ করতেই দেখা গেল বাঘ, সিংহ, হাতি, পেঁচাসহ নানা কিছুর লোকজ ফর্মের মুখোশে রং করতে ব্যস্ত একদল শিক্ষার্থী। তাদের মাঝে চারুকলার প্রাক্তন শিক্ষার্থী অভিনেতা প্রাণ রায়কেও দেখা গেল।
তিনি বলেন, ‘অনেক বছরই হলো চারুকলার পাঠ চুকিয়েছি। কিন্তু বৈশাখ এলেই প্রাণটা নেচে ওঠে। সুযোগ পেলেই ছুটে আসি, ছোট ভাই-বোনদের সঙ্গে কাজ করি। এখনও প্রতি বছর মঙ্গল শোভাযাত্রায় সবচেয়ে বড় দুটি মুখোশ থাকে আমার বানানো।’
চারুকলার জয়নুল স্কুল, যেটাকে চারুকলার শিক্ষার্থীরা ডাকেন ‘পাখি ঘর’ নামে। সেখানে গিয়ে দেখা গেল একদল শিক্ষার্থী মাউনবোর্ডে বানানো ছোট ছোট পাখিতে রং চড়াচ্ছেন।
এই কাজগুলো নিয়ে ২২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সোনালী বলেন, ‘আমরা কবুতর, ছোট রাজা-রানি ও তুহিন পাখিসহ নানা রকমের পাখি বানাচ্ছি, যেগুলো বিক্রির জন্য। তবে শোভাযাত্রাতেও থাকবে। আমাদের কাজগুলো বেশ এগিয়েছে। ফার্স্ট ইয়ার থেকে মাস্টার্স সব ব্যাচের শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাসের সঙ্গে কাজ করছেন। ১৩ তারিখ পর্যন্ত আমরা এই কাজগুলো করব।’
চারুকলার মাঠে চলছে মঙ্গল শোভাযাত্রার মূল মোটিফগুলোর কাজ। সেখানে দাঁড়িয়ে আছে টেপা পুতুল, ঘোড়া, পাখি ও মাছের কাঠামো।
এই কাজগুলোর দায়িত্বে থাকাদের একজন সুমিত সেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের এই মোটিফগুলোর কাঠামো মোটামুটি দাঁড়িয়ে গেছে। কাল রাত থেকেই আমরা এসবের ওপর কাগজের পেস্টিংয়ের কাজ শুরু করব। এরপর তা সাজিয়ে তুলতে আরও কাজ আছে।’
মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্যের নেপথ্যে
এবার মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- ‘নির্মল কর, মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে।’
এই প্রতিপাদ্য নিয়ে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘প্রতি বছরই আমাদের একটি প্রতিপাদ্য থাকে। আমরা সময়ের সঙ্গে, পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটা প্রতিপাদ্য তৈরি করি। পুরো আয়োজনটাও থাকে মোটামুটি সেটা ধরেই।
‘আমরা যে শিল্পকর্মগুলো করি তাতে প্রতিপাদ্যের একটা রিফ্লেকশন থাকে। আর এই বার্তাটার জন্য কিন্তু সবাই অপেক্ষা করে- আমরা কী বলতে চাইছি, আমরা কীভাবে সময়টাকে নিরূপণ করছি। এই সময়ে মানুষের চিন্ত-চেতনাটা কী রকম হওয়া উচিত সে রকম একটা নির্দেশনা আমরা দেই।’
এবারের প্রতিপাদ্যে সময়কে ধারণ করা হয়েছে উল্লেখ করে এই অধ্যাপক বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে গোটা বিশ্বে মানুষের মধ্যে হতাশা আছে। এই যুদ্ধের কারণে গোটা পৃথিবীতে অর্থনৈতিক জায়গাতেও চাপ তৈরি হয়েছে। তার আঘাত আমাদের দেশেও এসেছে। এগুলোর প্রতিফলন হিসেবে আমাদের অনেক কিছুই করার ছিল বা ভাববার ছিল। কিন্তু আমরা সেসব কিছু বাদ দিয়ে করোনা থেকে মুক্তির বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছি। আমরা একটা স্বাভাবিক সময়ের মধ্যে এসেছি, এটাকে গ্রহণ করে আমরা কী করতে চাই, কোন দিকে এগোতে চাই- সে ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি রেখে আমরা এবারের আয়োজনের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছি।’
অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘নির্মল কর, মঙ্গল করে মলিনও মর্ম মুছায়ে' প্রতিপাদ্যের মধ্য দিয়ে করোনার কারণে যে বিশেষ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে আমরা পড়েছিলাম, আমাদের জীবনযাত্রা, চিন্তা-ভাবনা, দর্শন- এসব কিছুর মধ্যে যে মলিনতার ছাপ পড়েছিল তা থেকে মুক্ত হয়ে আবার নির্মল পরিবেশ আমরা চাইছি এবং নির্মল ভবিষ্যতের দিকে এগোতে চাইছি।
‘এটা মাথায় রেখে আমাদের ফোক মোটিফ, তার মধ্যে একটা পুতুলের মোটিফ নেয়া হয়েছে। যেটা অনেকটা মাতৃকা মূর্তির মতো, মানে মায়ের একটা আদল। এটা বাচ্চাদের খেলনা হিসেবে ব্যবহার হয়। কিন্তু সেটাকে একটু পরিবর্তন করে দেয়া হচ্ছে। মানবজাতির প্রতিনিধি হিসেবে এটাকে নেয়া হয়েছে। সেখানে দুই হাত তুলে একটা মালা সময়টাকে বরণ করার দিকে ধাবিত। তার হাত দুটো এবং তার গোটা শরীরে নানা ধরনের মোটিফ, যার পুরোটাই প্রাকৃতিক, ফুল-পাতা নানা কিছু। আমরা যদি নির্মল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করি, সবকিছুই কিন্তু নির্মল প্রকৃতি, আমরা কিন্তু সেটিই আশা করি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আগামী দিনটাকে যেভাবে আশা করি, আমরা নতুন করে কোনো কিছু যখন ভাবতে চাই তখন সবকিছুর মধ্যেই কিন্তু আমাদের প্রাকৃতিক যে বৈচিত্র্য এবং প্রাকৃতিক যে নির্মলতা সজীবতা, সেগুলোকে আমরা প্রতীক হিসেবে নেই। এবারের আয়োজনে সেভাবেই মোটিফগুলোকে নেয়া হয়েছে। এরকম বর্ণময় মোটিফ আগে কখনো হয়নি। অত্যন্ত বর্ণিল, সুন্দর এবং সাদা যে জমিন থাকবে সেটা নির্মলতার প্রতীক। সেভাবেই এই মোটিফটা করা হচ্ছে।’
মঙ্গল শোভাযাত্রা এবার চারুকলার সামনে থেকে শুরু না হয়ে টিএসসির সামনে থেকে শুরু হবে বলে জানান নিসার হোসেন। তিনি বলেন, ‘এবারও শোভাযাত্রা সকাল ৯টায় শুরু হবে। আগের রাতে মোটিফগুলো আমরা টিএসসিতে নিয়ে রাখব।’
আরও পড়ুন:সৌদি আরবের মদিনা থেকে ৩৮৭ জন হজযাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে আসা বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট অবতরণের পর যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। এ কারণে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা বন্ধ ছিল।
শনিবার (৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি১৩৮ ফ্লাইটটি শাহ আমানতে অবতরণের পর এ গোলযোগ দেখা দেয়। এরপর ত্রুটি সারিয়ে যাত্রীদের নিরাপদে নমিয়ে আনা হয়।
বিষয়টি নিশ্চত করে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মুখপাত্র প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল বলেন, আজ সকালে অবতরণের পর রানওয়ে-২৩ প্রান্তে গিয়ে ফ্লাইটটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে থেমে যায় এবং আর চলতে পারে না।
এরপর বেলা ১১টা ২০ মিনিটে বিমানটিকে টাগকারের মাধ্যমে রানওয়ে থেকে সেটিকে সরিয়ে অ্যাপ্রোনে নেওয়া হয়।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় রানওয়ে সাময়িক বন্ধ থাকলেও বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি এবং ফ্লাইটে থাকা সব হজযাত্রী নিরাপদেই ছিলেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) কর্তৃক আজ শনিবার (০৫ জুলাই) সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর উদ্যান সংলগ্ন ডিএসসিসি অঞ্চল-০৪ এলাকায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এডিস মশার প্রজনন স্থল ধ্বংসে এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করা হয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় প্রশাসক জনাব মো. শাহজাহান মিয়া এঁর উপস্থিতিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় বিভাগের সম্মানিত সচিব জনাব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী উপর্যুক্ত অভিযানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
সকাল ০৬:০০ ঘটিকায় শুরু হওয়া এ পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ডিএসসিসির বর্জ্য ব্যবস্থানা বিভাগ ও স্বাস্থ্য বিভাগের ছয় শতাধিক কর্মী এবং স্থানীয় সোসাইটির জনগণ এই বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশগ্রহণ করেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযানের অংশ হিসেবে ডিএসসিসির অঞ্চল-০৪ ভুক্ত ৩৪, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৪২ ও ৪৩ নং ওয়ার্ড এলাকায় ড্রেন, নর্দমা ও ফুটপাতের ময়লা পরিষ্কার ও মশার ঔষধ প্রয়োগ করা হয়। এছাড়া, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অংশগ্রহণে জনসচেতনতামূলক একটি র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
পরিচ্ছন্নতা প্রোগ্রাম চলাকালীন সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় বিভাগের সম্মানিত সচিব জনাব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, "ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনগণের অংশগ্রহণ। স্থানীয় বাসিন্দাদের অংশগ্রহণ ব্যতিত বিশাল জনসংখ্যার এই ঢাকা শহরে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্ভব নয়।আমরা যদি নিজেরা সচেতন হই, অন্তত নিজের আঙিনা নিজে পরিষ্কার করি তাহলে ডেঙ্গুর প্রকোপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।" সরকার 'ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অনান্য রোগ প্রতিরোধে জাতীয় নির্দেশিকা-২০২৫' প্রণয়ন করছে উল্লেখ করে সচিব বলেন, নির্দেশিকায় সরকারের এবং নাগরিকদের দায়িত্ব সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক জনাব মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, "ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও বিশেষ মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা অভিযানের এটি আমাদের চতুর্থ পর্ব। বিশেষ এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য হলো স্থানীয় নাগরিকদের সম্পৃক্তকরণ ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি।" বিশেষ অভিযানের পাশাপাশি নিয়মিত কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রশাসক বলেন, এডাল্টিসাইডিংয়ে ব্যবহৃত প্রতিটি ফগার মেশিন প্রতি কীটনাশক ৩০ লিটার থেকে দ্বিগুন বৃদ্ধি করে ৬০ লিটার করা হয়েছে। এছাড়া, মশার ঔষধ ছিটানো নিশ্চিতকরণে অঞ্চলভিত্তিক তদারকি টিম গঠন করা হয়েছে।
পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মো: জহিরুল ইসলাম, সচিব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ সকল বিভাগীয় প্রধান এবং স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আহত নরসিংদী বেলাবো উপজেলার মো. ইমরান হোসেনের চিকিৎসা ও অপারেশনের সার্বিক দায়িত্ব নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমান।
তারেক রহমানের নির্দেশনায় ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)-এর সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহর নেতৃত্বে এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকছেদুল মোমিন মিথুনের উপস্থিতিতে শুক্রবার রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে যান একটি প্রতিনিধি দল।
এ সময় নেতৃবৃন্দ চিকিৎসাধীন মো. ইমরান হোসেনের কাছে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. জুবাইদা রহমানের সহমর্মিতার বার্তা পৌঁছে দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. এম আর হাসান, ডা. রাকিব জামান, শেকৃবি ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক কৃষিবিদ নাহিয়ান হোসেন, কৃষিবিদ মহতির অন্তর, কৃষিবিদ মিসবাউল আলম, কৃষিবিদ শোয়াইব হোসেন, কৃষিবিদ মোরসালিন অনিক, কৃষিবিদ সালমান রকিব, কৃষিবিদ মারুফ আহমেদ, কৃষিবিদ আল মোন্তাকিম নোমান, কৃষিবিদ তাকরিম তাসওয়ার, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ছাত্রদলের ডা. ফিরোজ আহমেদ, ডা. নাফিস বিন শামিম, ডা. নাফিস মাহমুদ ও ডা. আজহারুল ইসলামসহ অসংখ্য কৃষিবিদ ও ডাক্তার ছাত্র নেতৃবৃন্দ।
বিএনপি’র মিডিয়া সেলের ফেইসবুক পেইজে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বেশ কয়েকদিন পর গতকাল সকালে দূষিত বায়ুর শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ পাঁচ থেকে বের হয়েছিল পাকিস্তানের লাহোর। তবে এক দিন পরই বায়ুমানে ফের অবনতি হয়েছে শহরটির। অন্যদিকে, কিছুটা হলেও উন্নতি হয়েছে ঢাকার বাতাসের।
শুক্রবার (৪ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টায় লাহোরের বাতাসের একিউআই সূচক ছিল ১৫৩, দূষণের এই মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত।
কণা দূষণের এই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে গণ্য করা হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর ১৫১ থেকে ২০০ হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।
দীর্ঘদিন একিউআই স্কোর ১৫০ বা তার ওপরে থাকা লাহোরের বাতাসের মান গতকাল সকালে ১২৪-এ নামে। সেইসঙ্গে দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ পাঁচ থেকেও বের হতে সক্ষম হয় শহরটি। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই তা আবারও পুরনো জায়গায় ফিরে গেছে পাকিস্তানের এই শহর।
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ শহর হয়েছে লাহোর। ১৫৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তার ঠিক উপরে রয়েছে মিসরের কায়রো। আর ১৮৯ একিউআই স্কোর নিয়ে আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস বিরাজ করছে চিলির সান্তিয়াগোতে।
কেমন আছে ঢাকা
এদিকে, বর্ষার কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে ঢাকার বায়ুমান ‘মাঝারি’ অবস্থায় রয়েছে। গতকালও তা-ই ছিল, তবে আজ বাতাসের মানে তার চেয়ে কিছুটা উন্নতি হয়েছে ঢাকার।
আজ সকালে ৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে দূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকার ৩১তম স্থানে অবস্থান করছে ঢাকা। গতকাল সকালে এই স্কোর ছিল ৭৯।
সাধারণত বায়ুদূষণের সূচক (এইকিআই) শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। তারপর থেকে ১০০ পর্যন্ত একিউআই স্কোর ‘মাঝারি’।
এই সময়ে ভারতের রাজধানী দিল্লির বায়ুমানও ‘মাঝারি’ শ্রেণিতে ছিল, তবে গতকাল সকালের মতোই তা ঢাকার চেয়ে কিছুটা খারাপ। একই সময়ে দিল্লির বাতাসের সূচক ৮৯ এবং দূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় অবস্থান ছিল ২০তম।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় ভুগছে। শীতকালে এখানকার বায়ুমান সাধারণত সবচেয়ে খারাপ থাকে, আর বর্ষাকালে তুলনামূলকভাবে উন্নত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতিবছর বিশ্বে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যুর প্রধান কারণ হলো স্ট্রোক, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসকষ্ট (সিওপিডি), ফুসফুসের ক্যান্সার এবং শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ।
বৃষ্টির মৌসুম শুরু হতেই ঢাকার বায়ুমানে উন্নতি লক্ষ করা যাচ্ছে। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। গত কয়েকদিনের মতো আজও ঢাকার বাতাস যেকোনো প্রকার অস্বাস্থ্যকর শ্রেণি থেকে বেশ দূরে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল দশটার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৭৯, একিউআই সূচকে যা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ।
সাধারণত বায়ুদূষণের সূচক (এইকিআই) শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। তারপর থেকে ১০০ পর্যন্ত একিউআই স্কোর ‘মাঝারি’।
এই সময়ে ভারতের রাজধানী দিল্লির বায়ুমানও ‘মাঝারি’ শ্রেণিতে ছিল, তবে তা ঢাকার চেয়ে কিছুটা খারাপ ছিল। দিল্লির বাতাসের সূচক ছিল তখন ৯০ এবং দূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় অবস্থান ছিল ১৭তম।
তবে অবশেষে আজ দূষিত বাতাসের শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ পাঁচ থেকে বের হতে সক্ষম হয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। একই সময়ে ১২৪ স্কোর নিয়ে তালিকার অষ্টম স্থানে অবস্থান করছিল শহরটি। বেশ কিছুদিন পর আজ সকালে লাহোরের বায়ুমানে এত উন্নতি হয়েছে। সাধারণত ১৫০-এর নিচে নামে না লাহোরের একিউআই স্কোর।
আজ সবচেয়ে দূষিত শহর ছিল চিলির সান্তিয়াগো। শহরটির সূচক ছিল ১৬২। ১৬০, ১৫৬ ও ১৫৪ স্কোর নিয়ে তার পরের তিন শহর ছিল উগান্ডার কাম্পালা, বাহরাইনের মানামা ও কঙ্গোর কিনশাসা। শীর্ষ চার শহরের বায়ুমানই ছিল ‘অস্বাস্থ্যকর’। পঞ্চম স্থানে থাকা মিসরের কায়রোর বাতাসের স্কোর ছিল এই সময় ১৩২, অর্থাৎ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’।
কণা দূষণের এই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে গণ্য করা হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর ১৫১ থেকে ২০০ হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় ভুগছে। শীতকালে এখানকার বায়ুমান সাধারণত সবচেয়ে খারাপ থাকে, আর বর্ষাকালে তুলনামূলকভাবে উন্নত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতিবছর বিশ্বে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যুর প্রধান কারণ হলো স্ট্রোক, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসকষ্ট (সিওপিডি), ফুসফুসের ক্যান্সার এবং শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ।
পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আজ থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী পার্বত্য ফল উৎসব ও মেলা।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র মেলার সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকছে।
আজ বিকেলে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য কমপ্লেক্সে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে বিভিন্ন পাহাড়ি সংস্থা পাহাড়ি ফলমূল নিয়ে পসরা সাজিয়ে বসেছেন।
মেলা উপলক্ষে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থান- বিজয় সরণি, সার্ক ফোয়ারা, রমনা পার্ক, বেইলি রোডের পশ্চিম পাশে রমনা পার্ক সংলগ্ন ও পূর্ব পাশে অফিসার্স ক্লাব সংলগ্ন, টিএসসি ও দোয়েল চত্বরে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন স্থাপন করা হয়েছে।
এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স-এর সম্মুখে একটি বেলুন স্থাপন করা হয়েছে।
রাজধানীর ৩৩ বেইলি রোডে অবস্থিত পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রতিদিন এই মেলা দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ৭ম (সপ্তম) কর্পোরেশন সভা
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম (সপ্তম) কর্পোরেশন সভা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এর প্রশাসক জনাব মো. শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধির সমন্বয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ২৫ (পঁচিশ) জন সদস্য আজ সোমবার নগর ভবনে উপর্যুক্ত সভায় অংশগ্রহণ করেন।
সভার শুরুতে ০৫ মে ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ কর্পোরেশনের সভার কার্য বিবরণী দৃঢ়ীকরণ এবং বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। পরবর্তীতে সভার আলোচ্য সূচি অনুযায়ী আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা (অতি. দা.) জনাব আলী মনসুর। পরবর্তীতে, পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন প্রদান করেন।
বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ ও অনুমোদন প্রদান করায় পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এর প্রশাসক বলেন, “ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বাজেট কেবল গাণিতিক সংখ্যা নয়। এই বাজেট আমাদের কাছে সম্মানীত করদাতাদের আমানত। এই বাজেট সফলভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করছে আমাদের সবার প্রিয় এই নগরীর ব্যবস্থাপনা এবং আমাদের দৈনন্দিন নাগরিক সমস্যার সমাধান।”
সভায় ১৯৯৮ সাল থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও মাতৃত্বকালীন বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী ‘আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রকল্প-২ পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং বিদ্যমান প্রকল্পের আওতায় সেবা প্রদানকারী এনজিওসমূহের মধ্যে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
পরবর্তীতে, অর্থ বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োজিত সাময়িক শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ৬০০/- (ছয় শত) টাকা হতে ৮০০/- (আট শত) টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, মন্ত্রীপাড়ায় অবস্থিত অস্থায়ী মসজিদটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একটি তিনতলাবিশিষ্ট নান্দনিক মসজিদে রূপান্তরের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জিল্লুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব জনাব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ সকল বিভাগীয়গণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য